নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেডলি ট্রাভেল লাভিং ওয়ান।

মোরতাজা

আমি সাধারণের একজন। বেড়াতে, বেড়ানোর আয়োজন করতে ভালোবাসি।

মোরতাজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারীর কোমল হাতের স্পর্শ

২৬ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫০

কিস্তি ৩৯:

নারীর কোমল হাতের স্পর্শ সবারই প্রত্যাশা। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যারা রিপোর্টিং করেন, তাদের এ ভাগ্যটা খুবই কম হয়। বলা হয়ে থাকে সাংবাদিকদের নারীরা পছন্দ করেন না। তাই সাংবাদিকরা একটু নারী বিদ্বেষীও বটে। কিন্তু এটা যে সর্বাংশে সত্য নয় সেটি প্রমাণ করে দেয়াটাই ছিল আমার মূল লক্ষ্য।



সাংবাদিক সমিতির অনেক সিনিয়র সদস্য প্রেম পীরিতিতে জড়িয়ে ছিলেন। তাদের মধ্যে সে সময়কার ইউএনবির সাজু ভাই, ইনপেডপেনডেন্টের খাদেমুল ইসলাম হৃদয় ভাই, ইনকিলাবের যাকারিয়া ভাই, প্রথম আলোর সম্রাট ভাই অন্যতম। তবে এদর মধ্যে কেবল সম্রাট ভাই-ই ক্যাম্পাসে ডেটিংয়ে ব্যস্ত থাকতেন বলে সবাই এ জুটির খবর রাখতেন। বাকিদের কথা্ জানা গেছে পরে। তারা লুকিয়ে চুকিয়ে কাটাতেন সময়।



সে যাই হোক মুখর ক্যাম্পাসে আমি প্রথম মেয়ে বন্ধুদের সামনে নিযে আসার উদ্যোগ নিলাম। এমনকি সাংবাদিক সমিতিতেও আসতেন আমাদের বান্ধবীরা। প্রথম দিকে এটা নিয়ে অনেকে জ্ঞান দেয়ার চেষ্টা করলেও পরে হালে পাননি। কারণ তারাও কিন্তু ক্যাম্পাসের বাইরে বন্ধবীদের সাথে আড্ডা দিতে যেতেন।



আমাদের মধ্যে অনেকেই নিজের পছন্দে পরে বিয়ে করেছেন। অনেকের প্রেম টিকেনি। এর মধ্যে অন্যতম সম্রাট ভাই। ক্যাম্পাস লাইফে যার সাথে তার সম্পর্ক ছিল, স্থায়ী জীবনে তার পাওয়া হয়নি। একই অবস্থা সে সময়কার আজকের কাগজের রিপোর্টার কবীর ভাইয়েরও। হয়নি আমাদের বন্ধু শামীমেরও। একই অবস্থা অনুজ সুজন মেহেদীর।



তবে আমাদের অনুজ মিজান শেষ পর্যন্ত সম্প্রতি সফল হয়েছে। দীপার সাথে সংসার শুরু করেছে। অনেক আগে থেকে তাদের সম্পর্ক ছিল। ধারণা করা হচ্ছিল তাদের বিয়েটা হবে না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়েছে এতেই প্রশান্তি।



আমাদের কয়েকজন বন্ধু বাইরে প্রেম করতেন। এর মধ্যে সে সময়কার জনকণ্ঠের রিপোর্টার মোশতাক চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে। ভোরের কাগজের রিপোর্টার অভি প্রেম করতো গোপালগঞ্জে। আমাদের সিনিয়র ও ডেইলি স্টারের শামীম ভাই প্রেম করতে কুমিল্লায়। এখন জার্নালিজমের টিচার শামীম মাহমুদ পরে তাকে বিয়ে করতে সমর্থ হন। মোবাইলফোনেই ভাবির সাথে তার পরিচয়। সেই ২০০১-২০০২ সালের দিকে এটা এক্সপেনসিভ প্রেম! তবে সফলতার জন্য আমরা তাকে অভিনন্দন জানাই।



তবে এ সব প্রেম, বন্ধুত্ব বা আড্ডায় সময় কম দেয়া হতো রিপোর্টারদের। কারণ পড়াশোনার সাথে সাথে চাকুরী করার এ সব তরুণকে সারাক্ষনই ব্যস্ত থাকতে হয়। যারা তাদের সাথে সম্পর্ক করেছেন তারা এটি মেনেই নিয়েছেন। তাই সুবিধে হয়েছিল।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫২

পরিযায়ী বলেছেন: হুম।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৩

মোরতাজা বলেছেন: :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.