নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
'পরাণের বান্ধব রে বুড়ি হইলাম তোর কারণে'-
বুড়িতো হইলেন দুইজনই। তাগড়া জুয়ান পুলাটাও বুড়া হইছে। বুড়োবুড়িদের ভিমরতি ধরেছে। ভালোই। খড়কুটার মত একে অন্যকে আঁকড়ে ধরে রাখতে চাইছেন।
বুড়ো হলে নাকি 'পীরিত' বাড়ে। হাচা কতা অইবো। অন্তত আমাগো দ্যাশের দিকে তাকাইলে এইটাই মুনে লয়। আর তরুণরা বুড়োদের প্রতি দায়িত্ব পালন করছে, সঙ্গ দিচ্ছে। তাদের 'আদেশ' মেনে চলছে।
এ তরুণদের মইধ্যে নানা কিসিমের লোক আছে। এক কিসিমের লোকের 'গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার' টাকা পয়সা দ্যায়, অস্ত্র দ্যায় এবং ভবিষ্যত নিরাপত্তা দ্যায়। তারা চেয়ারে যে থাকেন সেই বয়োবৃদ্ধের আদেশ শিরোধার্য মনে করে, গুলি বন্দুক লইয়া ছুটে।
আরেক তরুণরা দলপ্রধানের প্রতি অগাধ আনুগত্য প্রধান করত অন্যের প্রাণহানিতে লিপ্ত হন। এবং এটাকে সঠিক বলে মনে করেন।
অন্য প্রজাতির তরুণরা ক্ষমতার স্বাদ নিয়ে শরীরে চিকনাই জমাইছেন, এখন তা রক্ষা করবার নিমিত্তে অবৈধ অস্ত্র এবং বল প্রয়োগের মাধ্যমে ক্ষমতা অব্যাহত রাখার চেষ্টা করতেছে।
আর তাদের সম্মিলিত শক্তি মিলে বুড়ো মানুষটার আরাম হারাম করেছে। তবে নিজেকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মনে হচ্ছে তার। আসলে কথা সইত্য উনি এখন সবচে গুরুত্বপূর্ণ- ক্ষমতার স্বর্গে যাইবার লাগি তিনি এখন ফুলসিরাত।
তাই প্রেমে কাজ না হইলে ডান্ডা। আর ডান্ডাবাজরা এখন বুড়ো প্রেমিকের বাড়ির দরজায়। লোল।
©somewhere in net ltd.