নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেডলি ট্রাভেল লাভিং ওয়ান।

মোরতাজা

আমি সাধারণের একজন। বেড়াতে, বেড়ানোর আয়োজন করতে ভালোবাসি।

মোরতাজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাইবেন না জিত্তা গেছি... সব রাজনৈতিক দলই বিদেশি গো ... চোষে

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১২

কথাটা খুব মনে ধইরছে- ভাইবেন না জিত্তা গেছি। কেন্দ্রে যান। ভোট দ্যান। আসলেই তো, জিতে গেছেন ক্যামনে। তয় কতা অইলো ভোট কিন্তু অনেকের নাই। আমার নিজেরো নাই। আগেই টিকিট সেল হইয়া গেছে। এক টিকিটে দুই সিনামার মত অবস্থা। বেলাকেও পাওন যাচ্ছে না। মনে লয় ছবিটা খুব গরম- দেইখাই খইসা পড়বো।



সে যাই হোক- জ্ঞান বিতরণ কর্মসূচী চইলতেছে। সম্বাদিক, রাজনীতিক এমনকি দল প্রধান পরিবারের সদস্যরা জ্ঞান দিচ্ছেন। কূটনীতিক, বিদেশি ও সুশীলদের হস্তক্ষেপ নিয়া কোশ্চেন করতাছেন। কিন্তু এটা হিসাব মিলাইতে পারতাছি না- বিষ প্রয়োগে হত্যা করার অভিযোগ তোলার পরে উর্দি মইন উহ এর বিরুদ্ধে কোনো মামলা অইলো না। উল্টো বেচারা ইউনূস দৌড়ের ওপর।



চাটিগাঁর ইউনূসের লগে কিলিটন ভাইয়ের কি দহরম সেইটা জানি না, তয় হিলারি আফাও তারে কেন যেন বালা জানে। ওবামা তার ভক্ত। সেই লোকটারই পাত্তা নাই। সেইখানে আম্লীগের ভাষায়- নাশকতার ষড়যন্ত্রকারী বিম্পি নেত্রীর বাসার সামনে বালি ভর্তি ট্রাক। কূটনীতিক দেইখা জীবন পাইছিলো। এরপরেও কি আমরা আম্লীগ সভানেত্রী কাম এমপি প্রার্থী কাম প্রধানমন্ত্রীর কতা বিশ্বাস করমু- কূটনীতিক গো টাইম নাই। টাইম আছে!



মজিনা ভাইয়ের শক্ত চোয়ালের দিকে চাইয়া আছে সবাই। খালি বিম্পি না আম্লীগ না জমাত জাতীয় পার্টিও আছে। তয় কতা অইলো মজিনারে বিম্পির স্থায়ী কমিটির মেম্বর ঘোষনার পর আবার তার বাসায় ইমাম সাহেব জমাত করতে গেলেন ক্যামনে।



অভিজ্ঞতা অইলো- সব রাজনৈতিক দল বিদেশি গো ... চোষে। বিদেশি গো না চুইষা যদি দেশি গো একটু আদর কইরতেন, তাইলে এই সব বিপত্তি অইতো না।



তয় এই যে 'চোষা'র বিষয়টা মাতায় ক্যামনে আইলো। আইলো এটা নিয়া আইসে প্রযুক্তি। সেই প্রযুক্তির দুষ নাই। এইটার ব্যবহারের দুষ।

সময় সময় জ্ঞানদান না করে জীবনভর দ্যান, শুনতে বালা লাগে। একবার কইবেন- সংবিধান মানুষের জইন্য্। তাই এইটা চেঞ্জ করন যাইবো। আরেকবার কইবেন- এইটা ক্যামনে বদলায়। কবিরা গুনাহ-কইরতে পারবো না।



'ডকটিন অব নেসেসিটি' এখন আর নাই। বিউটি আফাও নাই। রেনেটা লকও নাই। কিন্তু সময় সময় বিউটি আফা আর রেনেটা গো বাসার সামনে লাইন কারা দ্যান। এইটা মিডিয়ার কইল্যানে আমরা সবাই জানি।



এই সব বাত চিত বন্ধ কইরা আহেন- জলপান করি। গণতন্ত্র, সংবিধান এই সব ক্ষমতার জইন্য। ক্ষমতায় থাকলে গল্প বানানো যায়। ক্ষমতা ছাড়লেও বানানো যায়। তবে দক্ষতার অভাব। একদলে দক্ষ গল্পকার আছেন। আরেক দলের নাই। এই হইলো ফাঁক।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৩

হরিপদ কেরাণী বলেছেন: অসাধারণ লেখা!! পুরাই ++++

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২০

মোরতাজা বলেছেন: ++++++++=+

২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:২৮

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: এদের মধ্যে অনেক আদর্শগত দ্বন্দ্ব লক্ষ্য করা গেলেও এরা সকলেই মুলতঃ এক ও অভিন্ন আদর্শে (?) বিশ্বাসী। কি সেই আদর্শ ? সেটা হলো এরা সবাই নিজের স্বার্থ ছাড়া অন্য কিছু বুঝতে অক্ষম।এই স্বার্থটা কি?সেটা ক্ষমতায় যাওয়া।দেশ ও জাতীর জন্য সর্ব্বোচ্চ ত্যাগের কিছু গৎবাধাঁ বুলি বলে জণগন নামক গাধাঁর দলের সামনে একগাদা মিথ্যা আশ্বাসের মুলা ঝুলিয়ে ছলে বলে কৌশলে ক্ষমতায় যাওয়া। একবার ক্ষমতা পেলে তা ছাড়তে না চাওয়া।
প্রয়োজনে বিদেশী প্রভুদের কাছে দেশের সকল সম্পদ-স্বার্থ বিকিয়ে দেবার খত দেয়ার অংগীকার করা।তবে এই পর্যায়ে এসে পরস্পরের মধ্যে কিছু ভিন্নতা লক্ষ্য করা যায়।
আর সেটা হলো তারা একেক জন ভিন্ন ভিন্ন জনকে প্রভু সাব্যস্ত করে নিয়েছে।কেউ প্রভু হিসাবে গ্রহন করেছে হিন্দু রাস্ট্র ভারতকে,কেউ বিশ্ব সন্ত্রাসী মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমাদের,কেউ বা পাকিস্তানকে।আর স্ব স্ব প্রভুকে খুশি করার জন্যই আজকের এই জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতি ।আর এই কথাগুলো কারো অজানা নয় ।
Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.