নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তার বাসায় আজ একটামানুষের মত দেখতে আস্ত একটা কুত্তা দেখলাম। এ রকম ধর্ষক-নীপিড়ক-কুত্তা দেখার দুর্ভাগ্য আমার জীবনে প্রথম রাজনীতি, অস্ত্র , বিত্ত হাতিয়ে নেয়া এবং ক্ষমতাবানের চেয়ারের নিচে পুষে রাখা গুণ্ডা-কুত্তাদের একজন।
শিক্ষিত, মার্জিত, সম্পদশালী কিন্তু অসহায় নারীর জীবনে সে এক কালো ছায়া। কুত্তার বাচ্চা কুত্তা। এ বোনটির বাসায় অনেকদিন পর গেলাম। বছর সাতেক আগে প্রথম যখন যাই, তখন তার একটা বিলাতি কুত্তা ছিল। আদরপ্রিয়।
আজ সে কুত্তার দেখা মেলেনি, বদলে নয়া মানুষরূপী কুত্তার দেখা।
কিন্তু এই মানুষের চেহারার কুত্তাটা প্রভু ভক্ত নয়, একজন নারীর সুখের জীবন খামচে ধরা,ইজ্জত নিয়ে টানা হেচড়া করা। তাকে নিয়ে কথা বলা যাবে না।
এ কুত্তার দর্শনে আমি আমার জীবনের একটা নিকৃষ্টতম ঘটনা বলে মনে করছি।
যে দেশের শাসক নারী, বিরোধী নেত্রী নারী এমনকি সাবেক প্রধানমন্ত্রী নারী সেই দেশে এ নোংরা কুত্তা দিয়ে মানুষ হয়রানির এ অমানবিক ঘটনা আমাকে মর্মাহত করেছে।
আমি লজ্জিত, এমন দেশে আমার জন্ম- যে দেশে এই কুত্তার বাচ্চা কুত্তাদের হাতে একটা নারীর অসহায় সমর্পন আমাকে নিজ চোখে দেখতে হলো।
সে বলে সাগর রুনি মরছে। কিছু হইছে? হয় নাই। বেশি বাড়লে তোরে জবাই করমু। কয়দিন পালাই থাকমু আবার চইলা আসমু। কিন নোংরা, কি নৃশংশ এবং ক্ষমতার কী নিকৃষ্ট উদাহরণ এ ষণ্ডা কুত্তাটা।
দ্রষ্টব্য: বোনটির নিরাপত্তা বিবেচনায় কুত্তার নামটা বলছি না। আমি জানি অনলাইনের আবেগি ইশকুলে অনেকে অনেক নীতি কথা বলবেন, কিন্তু কুত্তার হাত থেকে এ অসহায় নারীর মুক্তি মিলবে না।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৩
মুনেম আহমেদ বলেছেন: কি কইলেন না কইলেন কিছুই বুঝলামনা