নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভয়ার্ত সেই দিন- ২১ আগস্ট। ২০০৪। আক্রান্ত হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা। শহীদ হয়েছেন আইভি রহমানসহ ২৭ জন। আজ সেই দিন। সে সময় বিম্পি ও তার মিত্র জমাত ক্ষমতায় ছিল। এরপর মইন -ফখর। তার পর থেকে টানা
মহাজোট সরকার। তাদেরও প্রায় ৬ বছরের ক্ষমতা পূর্ণ হবার পথে। বিচারের জন্য প্রায় ৫ শ সাক্ষীর মধ্যে শ খানেক সাক্ষ্য দিয়েছে বলে খবরে দেখলাম। বাকিরা কই? কেনইবা বিলম্বিত হচ্ছে এ বিচার কার্যক্রম!
বিম্পি আমলের জজ মিয়া মুক্তি পেয়ে সেই জায়গায় মুফতি হান্নান ইন করেছেন।
তাতেও অসুবিধা নেই। ইতিহাসের ঘৃণ্যতম এ হত্যাযজ্ঞ আর নারকীয় তাণ্ডবের ন্যায্য এবং নির্মোহ বিচার দেখার অপেক্ষায় আছি।
২১ আগস্টের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা, হত্যাযজ্ঞ পরিকল্পনাকারীদের প্রতি ঘৃণা আহতদের প্রতি সহানুভূতি- বিচার বিলম্ব করার চেষ্টা কারীদের জন্য করুণা।
২১ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৯
মোরতাজা বলেছেন: থুলে বিড়াল বাইরে আইনেন না; ভাই। সময় খ্রাপ যাচ্ছে রে; ভাই। খুব খ্রাপ!
২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৪০
মাহমুদ তূর্য বলেছেন: খালেদা জিয়া কি জানে যে, তার ব্ল্যাক বেঙ্গল {ছাগল প্রকল্প} কতটা সফল হয়েছে ? মনে হয় জানে না।
২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৪
মোরতাজা বলেছেন:
৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০০
কলাবাগান১ বলেছেন: মোরতাজা আর নীল আকাশ জানে কারা মেরেছে তাই ঘটনাকে অন্য দিকে প্রবাহিত করছে....। আপনারা তো সেই দলের যারা জজ মিয়া নাটকে বিশ্বাস করেন (এখন পাকে পড়ে বলছেন যে ঐটা নাটক ছিল)
২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৫
মোরতাজা বলেছেন: কলা বাগান- আফনি যদি জানেনই; তাইলে ১০ বছর ধরে বসে আছেন ক্যান। সাজা দ্যান। সাজার বিরোধী আমরা নই; এ রকম একটি বর্বর ঘটনা নিয়ে টালবাহানার বিরোধি
৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭
কলাবাগান১ বলেছেন: বিচার কি চলছে না?? সমস্ত প্রমানাধি তড়িঘড়ি করে বাবরের বাীনী ধ্বংস করে দিল, আসামীদের জামাই আদরে ইন্টারন্যাশনাল পাসপোর্ট বানিয়ে বিদেশ পাঠিয়ে দিল, তারপর ও ধরার জন্য এখন ইন্টারপোল হেল্প করছে যে তাজউদ্দিন এখন সাউথ আফ্রিকায়। আপনঐ বলেন বাবররা কেন না ফুটানো গ্রেনেড গুলি ধ্বংস করে দিল??? কারাগারের ভিতরে পাওয়াটা কেও ধ্বংস করেছিল তারা। মন্ত্রীর বাড়ীতে বসে মুফতি হান্নান রা প্ল্যান করে আর আপনি বলেছেন এটা আওয়ামী লীগ করেছে..। সেই মন্ত্রী তো এখন কারাগারে, তার ভাই সাউথ আফ্রিকায় ...অন্য কাউকে তো বলা হচ্ছে না যে এদের মত সরাসরি জড়িত.... পিছনে তো আরো বড় শক্তি ছিল তাতে সন্দেহ নাই
২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২৫
মোরতাজা বলেছেন: এত্ত তইথ্য আফনার কাছে থাকনের পরে ১০ বছর!
৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১২
করিম বস বলেছেন: মোরতাজা আর নীল আকাশ জানে সব কিছু !কিছুক্ষণ পরে কইবেন হাসিনা ভেনেডি ব্যাগের মধ্য গ্রেনেড লুকিয়ে রাখছে! এই ফাঁটা মাথা দিয়ে কেমনে ব্লগিং করেন বুঝি না
২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২৪
মোরতাজা বলেছেন: আফনে জ্ঞানী মানুষ। কিন্তু লেখাটার কী কিছু বুঝছেন; নাকি হুদাই দালারি করতাছেন।
৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫০
এই আমি সেই আমি বলেছেন: হাসিনা বা গুরুত্ব পূর্ণ কোন নেতা যেহেতু মরে নাই তাই ছাগলদের উর্বর মস্তিকের নিশ্চিত সিদ্বান্ত ও হ্যা আর এক জ্ঞানীর মহা আবিস্কার নুর হোসেন হত্যা ব্লা ব্লা .................., অতএব শেখ হাসিনাই শেখ হাসিনাকে মারতে চেয়েছিল ।
আর পোষ্ট দাতার যুক্তি দশ বছর ধরে শেখ হাসিনা যেহেতু বিচার করছে না তাই আওয়ামীলীগই এই হত্যা কান্ড ঘটিয়েছে ।
শেখ হাসিনার মরিয়া প্রমান করা উচিত ছিল আওয়ামীলীগ এই গ্রেনেড হামলা করে নাই ।
২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৬
মোরতাজা বলেছেন: আমার কোনো যুক্তি নাই। বলেছি বিচার হোক। সেিাট দ্রুত হহোক বলিনি, আর দীর্ঘায়িতও বলিনি। একটা মামলার জন্য ১০ বছর কি কম সময়!
৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৪৭
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: কথা একটা বললে সেটাকে ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে কাঁদার দলা বানিয়ে প্রতিপক্ষের মুখে মারা আওয়ামী চামচাদের জন্মগত স্বভাব। আমি কি বলেছি ভাল করে না বুঝেই কেঁউ কেঁউ শুরু করে দিয়েছে।
খুনিরা যদি শেখ হাসিনাকেই মারতে যেত, তবে প্রথমে আশেপাশে গ্রেনেড না মেরে সরাসরি শেখ হাসিনাকেই আক্রমণ করত, যেহেতু তাদের উদ্দেশ্য ছিল আতংক সৃষ্টি ও তার ফলাফল আদায় - তাই সেরকম কাজ তারা করতে যায়নি।
তাছাড়া শেখ হাসিনা মারা গেলে পরদিন থেকেই আওয়ামী লীগের অস্তিত্ব বিলুপ্ত হয়ে যাবে - এটা আওামীরা যেমন জানে, আওয়ামী বিরোধীরাও জানে। কাজেই হত্যাকারীরা নিজ দলের হলে তারা এমন কিছু করবেনা যে শেখ হাসিনার জীবন সংশয়ে পড়ে। হত্যাকারীরা যদি আওয়ামী লীগের ধ্বংস চাইত, তবে কেঁউ কিছু জানার আগেই প্রথমেই শেখ হাসিনাকেই টার্গেট করত।
যাই হক, এত প্রচেষ্টার পরেও শেখ হাসিনাকে আল্লাহ যখন নিজের হাতে বাঁচিয়ে দেন, তখন কামনা করব, তিনি আরও ১০০ বছর বেঁচে থাকুন।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:২৪
মোরতাজা বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: এই হামলা কারা চালিয়েছে, তা এখন অনেকটাই পরিষ্কার
- এই হামলায় জাতীয় পর্যায়ের কোন নেতা মারা যায়নি বা আহত হয়নি। আইভি রহমানকে হয়তোবা ভুলক্রমে অথবা অন্য কোন উদ্দেশ্যে মারা হয়েছে।
- শেখ হাসিনার আশেপাশেই বড় বড় সব নেতারা দাঁড়ানো ছিলেন। আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু তারা হলে গ্রেনেড সেদিকেই ছোঁড়া হত।
- বন্দুকধারীরা এতই বোকা যে শেখ হাসিনা যখন কোন প্রোটেকশন ছাড়া ছিলেন, তখন গুলি করেনি, যখন তিনি বুলেটপ্রুফ গাড়িতে চলে বসলেন, তখনই গুলিবর্ষণ শুরু হয়ে গেল।
- ১০ বছর পেরিয়ে গেলেও (তার মধ্যে ৭ বছর আওয়ামী আমল) সেই হত্যাকান্ডে সরাসরি জড়িত কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। এতেই বোঝা যায়, হত্যাকারীদেরকে কারা প্রোটেকশন দিচ্ছে।
রাজনৈতিক ইস্যু তৈরির জন্য জীবন দানের ইতিহাস আওয়ামী লীগ নতুন করছেনা, সেই নূর হোসেন থেকে শুরু - এখনো চলছে।