নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেডলি ট্রাভেল লাভিং ওয়ান।

মোরতাজা

আমি সাধারণের একজন। বেড়াতে, বেড়ানোর আয়োজন করতে ভালোবাসি।

মোরতাজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

জঙ্গি ফঙ্গির লুঙ্গি

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮

পাপ যে বাপরে ছাড়ে না; এটার প্রমাণ মনে হয়- স্টার। কাওরান বাজার থেকে প্রকাশিত এ প্রভাবশালী পত্রিকা দেশে সব সময় জঙ্গি ফঙ্গি লইয়া ব্যাপক বাৎ চিৎ করে থাকে। এ বাৎ চিতের সত্যাসত্য লইয়া আমার কাছে বড় কোনো প্রশ্ন না থাকলে- আমার প্রশ্নটা অন্য জায়াগায়; সেটি হলো স্টার পত্রিকা বাংলাদেশের মানুষের জীবন-জীবীকা এবং বৈচিত্রকে বিপন্ন করেছে তাদের জঙ্গি রিপোর্ট দিয়ে।

আম্লীগ সরকার তাদের এ ধরণের রিপোর্ট থেকে বেশি উপকার পেলে এ সরকারেরই প্রধান এখন বলছেন স্টার জঙ্গিবাদের উৎসাহ দাতা। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথাও বলেছেন তিনি।

গণমাধ্যমের ওপর যে কোনোর রকমের আক্রমণ, শাস্তি কিম্বা হয়রানির বিরুদ্ধে আসি; তবে গণমাধ্যমকেও তার দায়িত্বের জায়গায় দেখতে চাই।


সময় সময় স্টার ও তাদের সহযোগিরা জঙ্গি ফঙ্গির লুঙ্গি তুইলা কী যেনো দেখাইতে চায়। আদতে সে সব এখানে টিকতে পারে না। কারণ এ দেশটাতে মা্নুষ ধর্মকে যেমন মান্য করে; তেমনি এরা বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত হয়ে সামাজের ভিন্ন শ্রেণি স্বার্থের জালে আটেকে নিজেদের জীবনকে উপভোগ্য করে থাকে।

উচ্চ বিত্তের কথা ধরুন না; দিনভর একে অন্যের পিণ্ডি চটকিয়ে রাতে শুরার পেয়ালায় একসাথে চুমুক দিযে জনগণকে বোকা বানানোর আনন্দে হেসে লুটুপটি খান, বলে শুনেছি।

আবার নিম্ন বিত্ত আজান দিলে মসজিদে যায়, মেলা বসলে যাত্রার আসরে মাতেন, সিনামা হলে শিষ বাজান আবার সন্ধ্যা গড়ালে ছোলা মদের একটু স্বাদ নিতে মন আকুপাকু করে এদের।

আর মধ্য বিত্ত না ভদ্র না অভদ্র এ চালে চলেন; মানে সুযোগের অভাবে সৎ যাকে বলে।

এ ভাটি বাঙলায় ঐশ্বরিয়াকে সরাসরি দেখার জন্য যে রকম আগ্রহ আছে; কিছু ব্যাতিক্রম ছাড়া সবার। আবার ধর্ম নিয়ে কথা বল্লে ক্ষিপ্ত হওনের লোকেরও অভাব নেই।


১৬ কোটি হিসাবে বলা হলেও আদতে মানুষ এখন ১৮ কিম্বা তারো বেশি কোটি ।

সমতলে মানুষ গিজ গিজ করে; পাহাড়েও মানুষ বেড়েছে দ্বিগুন। এর ভেতর কীভাবে জঙ্গি বীজ বপিত হয়, এবং তা মাথা ছাড়া দিযে ওঠে এবং সেই জুজু কে দেখিয়ে বাংলাদেশে ক্ষমতার রাজনীতি হয়- সেটি কমবেশি সবার জানা।

আমার বিচারে সব সময় একই কথা- বাংলাদেশে জঙ্গি থেকে থাকবে তবে তাদের বিকাশের মত সমাজ ব্যবস্থা এখানে নেই।

রক্তের ভিত্রে এ সব না থাকলে ক্যামনে কি। তবওু এটা সত জঙ্গির কর্মকাণ্ড এখানে হয়ে থাকে। লাঠি দিয়ে পিটিয়ে আমারা মানূস খুন করি, আঠারোটা বা তারো বেশি বুলেট খরচ করে মানূষ মারি, বাসে আগুন দিয়ে মানুষ পোড়াই- আবার সুশীল ... পোলারা বলে এটাকে বার-বি-কিউ।
এ রকম নানা কায়দায় মানুষ মারাকে এখানে জায়েজ করে নেয়া হয়েছে।


আজকের যে অবস্থা; সে জণ্য আমাদের রাজৈতিক বিকার; চরম পন্থা নিয়ন্ত্রণে ভিন্ন নীতিই অন্যতম কারণ বলে মনে লয়।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.