নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ বাবা দিবসে বাংলাদেশের বর্ডার গার্ড নায়েক রাজ্জাকের জন্য সহানুভূতি। নিজেদের আমরা করুণা করি। ৫ দিনেও অপহৃত নায়েক রাজ্জাককে আমরা উদ্ধার করতে পারিনি।
মায়নামারে সন্ত্রাসী বর্ডার গার্ড পুলিশ--- বিজিপি তাকে অপহরণের পর মারধর করেছে। সে ছবি তারা প্রকাশও করেছে। তাকে ফেরৎ পেতে আমাদের পতাকা বৈঠকের ডাকে সাড়া দেয়নি মায়নমার। দুইটা রোজা চলে গেছে--- রাজ্জাক কি রোজা রাখতে পেরেছেন। তার সেহরী, ইফতারের ব্যবস্থা হয়েছে। নাকি তিনি ৫ দিন ধরেই রোজা রাখছেন--- তাকে পানি খাবার দিচ্ছে কিনা সন্দেহ। যেভাবে তাকে হেনস্তা করছে মায়ানমার--- স্বভাবতই প্রশ্নটা মনে আসছে।
আমাদের সীমান্ত প্রহরীদের অনেক পুরনো ঐতিহ্য ছিল। ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে স্বাধীনতা যুদ্ধে যে মহান ভূমিকা রেখেছে সেটি আমাদের সবারই জানা। কিন্তু ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস– ইপিআর'র ভূমিকা হয়তো আমরা মনে রাখিনি সেভাবে; যার জন্য তাদের দুর্দশা আমাদের ছূঁয়ে যায় না সব সময়। বন্ধু-রূপী শত্রু ইনডিয়া আমাদের ভূমি দখল নিতে চাইলে বরইবাড়িতে যে প্রতিরোধ যুদ্ধ হয়েছিল--- তাতে অত্যন্ত সফল আমাদের বিডিআর।
২০০৯ সালে নতুন সরকার আসার পর --- পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহ আমাদের সীমান্তরক্ষীদের বিজিবিতে রূপান্তর ঘটার পর কেবল তারা মার খাচ্ছে। এ মায়নমারই গত বছর আমাদের একাধিক বিজিব সদস্যকে খুন করেছিল। আমরা কিছুই করতে পারিনি।
আমাদের এ অক্ষমতা মানসিক নাকি রাজনৈতিক। জানতে খুব ইচ্ছে করে।
২২ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:১১
মোরতাজা বলেছেন: সহমত ।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭
চলন বিল বলেছেন: বাংলাদেশের রাস্ট্রীয় নিরাপত্তা যে হুমকির ভিতর, সেটা বিজিবির সাম্প্রতিক ঘটনায় বোঝা যায়।
এবং রাস্ট্রীয় বাহিনী গুলো যে বিচীবিহীন ছাগলে পরিনত হয়েছে সেটাও বোঝা গেল
আওয়ামিলিগের পতনের জন্য
বিজিবির একজন আব্দুর রাজ্জক
ইস্যুই যথেষ্ট, কিন্তু বাংলাদেশে
হুংকার দেয়ার লোক নেই।
তাই আমরা বার বার ব্যার্থ হচ্ছি,
হচ্ছি অপদস্থ।