নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মেনন ভাইয়ের টিভির নামটা সিরাম অইছে 'খেলা টিভি'। সম্বাদিকতা যে একটা খেলা এবং সম্বাদ শিল্প যে খেলনা; এটা এ নামের মধ্য দিয়ে চমেৎকার রূপের প্রস্ফুটিত অইছে। অভিনন্দন। মনে পড়ছে, সৈয়দ হককে। জনাব, ফরমাইছিলেন-'খেলারাম খেলে যা!'
আরো ৫ খান টিভির বাক্স আইতাচে হুইনা পুরানা মালিকরা ভড়কায়া গ্যাছে! প্রথম আলোর খব্বর কইতাছে মাননীয় তথ্যমন্ত্রী মহোদয় ফরমাইছেন , ‘সরকার এগুলোর অনুমোদন দেওয়া যৌক্তিক মনে করেছে।’সেম্বাদিক সাব বা তাঁহার পত্রিকা পর্যালোচনা করে দেখেছে, 'ওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে মোট ৩৩টি চ্যানেলের অনুমোদন দেওয়া হলো। এর আগে ২০০৫ ও ২০০৬ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ১০টি টিভি চ্যানেলের লাইসেন্স দেয়। সবক্ষেত্রেই দলীয় বিবেচনা গুরুত্ব পেয়েছে। আবার সরকারি দলের পরিচয় ও প্রভাবে টিভি চ্যানেল নিয়ে শেয়ার কেনাবেচারও বিস্তর অভিযোগ আছে।'
প্রথম আলোর বয়ান অনুসারে- নতুন চ্যানেলের অনুমোদন দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা ও বাস্তবতা সম্পর্কে জানতে চাইলে একাত্তর টিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোজাম্মেল বাবু বলেন, এমনিতেই যে ২৬টি চ্যানেল চালু আছে, সেগুলোর মধ্যে ৫টি লাভে আছে, বাকিগুলো জোড়াতালি দিয়ে চলছে। এর মধ্যে আরও চ্যানেল দেওয়া হলে নিজে মরা ও অন্যকে মারার মতো অবস্থা তৈরি হবে। তা ছাড়া চ্যানেলে এখন কেউ আর বড় ধরনের বিনিয়োগ করতে চান না।
আরও নতুন টিভি চ্যানেল দেওয়া প্রসঙ্গে চ্যানেল আইয়ের পরিচালক (বার্তা) শাইখ সিরাজ প্রথম আলোকে বলেন, দেশে বিজ্ঞাপন ও দর্শকের বাজার সীমিত। এটা শিগগিরই বাড়ার সম্ভাবনা নেই। এ ছাড়া আছে বাইরের আগ্রাসন। এমতাবস্থায় দেশি চ্যানেলগুলো দুর্বল হবে, হুমকি ও চাপের মুখে থাকবে।
খবরের বয়ানে বলা হয়েছে, গত কয়েক দিনের মধ্যে পৃথক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে অনুমোদন পেয়েছে নোয়াখালী-৩ আসনের সাংসদ মো. মামুনুর রশীদ কিরণের গ্লোবাল টিভি, প্রয়াত লেখক সৈয়দ শামসুল হকের পুত্র দ্বিতীয় সৈয়দ হকের আমার টিভি এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেননের খেলা টিভি। বাকি দুটি চ্যানেলের অনুমোদন দেওয়া হলেও প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়নি। এই দুটির মালিকই দুজন সাংবাদিক।
মারহাবা! ইয়া হাবিবী!!
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৯
মোরতাজা বলেছেন: গড নোজ, গাজীসাব।
২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
মেনন ভাই, ফেনন ভাই জন্ম থেকে অভিনেতা, এগুলো বাংগালী জাতির কলংক
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২২
মোরতাজা বলেছেন:
৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৩
মুরশীদ বলেছেন: মেনন ভাই হালুয়া-রুটির বিরুদ্ধে কথা বলে নিজে কিন্তু তার ভাগ নিতে দ্বিধা করলেন না। খারাপ লাগে, কারণ ছাত্র জীবনে তার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়েছিলাম বলে।
অপ্রয়োজনীয় এই বর্ধিত সংখ্যার চ্যানেলের কারনে আমদের ভোগান্তি আরো বাড়ল। যেমন (১) কোম্পানিগুলোর এই চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দিতেই হবে। ফলাফল: পণ্যের মান কমা।(২) এমনিতেই বিজ্ঞাপনের জালায় সারাক্ষণ রিমোট হাতে রাখতে হয়। এখন মনে হয় টিভি দেখা বাদ। (৩) যোগ্য কর্মী/শিল্পীর সংকটে অনুষ্ঠানের মান কমবে। পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩
মোরতাজা বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনাকেও।
৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩০
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: দেশে মন্ত্রী, এম্পি, নেতা, পাতী নেতাদের চেহারা মুবারক খানা বর্তমান চ্যানেল গুলো সব সময় জাতির সামনে উজ্জ্বল করার কভারেজ দিতে পারে না। চ্যানেল গুলোকে বাড়তি চাপমুক্ত করার জন্য এটা একটা ভাল উদ্যেগ।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেননের খেলা টিভি।
রাশেদ সাহেবের দলের আইডলজি অনুসারে টিভি চ্যানেল দেওয়ার মত টাকা তার এককভাবে থাকার কথা না!
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩
মোরতাজা বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
মেনন ভাই সামন্য সোস্যালিস্ট, মনে হচ্ছে ট্রাম্পের সাথে পাল্লা দিবে? ইতিমধ্যে কি বসুন্ধরা আর ফালুকে ছাড়িয়ে গেছে?