নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ ছবি মাই রিপাবলিকা, নেপাল
কাঠমাণ্ডুর ত্রিভুবন এয়ারপোর্টে অবতরণের সময় বাংলাদেশের যাত্রীবাহি ইউএস বাংলা কোম্পানির একটি উড়োজাহাজ আজ দুপুর ২ টা ২১ মিনিটে বিধ্বস্ত হয়েছে।
ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাওয়া যাত্রী বহোরাকে উদ্ধৃত করে কাঠমাণ্ডু পোস্ট জানিয়েছে, ঢাকা থেকে উড়োজাহাজটি উড্ডয়নের সময় স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু কাঠমান্ডুতে অবতরণের সময় এটি অস্বাভাবিক আচরণ শুরু করে। মুহূর্তের মধ্যে উড়োজাহাজটি ঝাঁকুনি খেতে থাকে এবং এর পরপরই বিকট শব্দ হয়।
তিনি বলেন, ‘আমার আসনটি জানালার কাছে ছিল এবং আমি জানালার কাচ ভেঙে বাইরে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হই।’
স্থানীয়দের উদ্ধৃত করে সংবাদ মাধ্যমগুলো জানাচ্ছে , বিমানটি রানওয়ের বাইরে একটি ফুটবল মাঠে ছিটকে পড়ে আগুন ধরে যায়। এতে ঠিক কতজন মারা গেছেন, কতজন বেঁচে আছেন এবং কত জন আশঙ্কাজনক অবস্থায় আছেন সে বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমগুলো নিশ্চিত কোন তথ্য দিতে পারেনি।
তবে ৫০ জন যাত্রী মারা যাওয়ার খবর দিযেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
অন্যদিকে বার্তা সংস্থা এএফপি বলেছে, কমপক্ষে ৪০ জন নিহত হয়েছে। তারা জানাচ্ছে, উড়োজাহাজের ৩২ জন আরোহী ঘটনাস্থলেই মারা যান।
অন্যদিকে ত্রিভূবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র প্রেম নাথ ঠাকুরের বরাতে নেপালের ইংরেজি দৈনিক দি হিমালয়ান জানিয়েছে, ড্যাশ-৮ কিউ৪০০ মডেলের উড়োজাহাজটি থেকে ২৫ জনকে উদ্ধার করে কাঠমান্ডু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়েছিল। তাদের মধ্যে আটজনকে সেখানে মৃত ঘোষণা করা হয়।
নেপালি পত্রিকা মাই রিপাবলিকা টুইটারে একটি ছবি প্রকাশ করেছে, সেখানে প্রায় ১৮ জনের মৃতদেহ দেখা যাচ্ছে। তবে তাদের অনলাইন সংস্করণে মৃতের সংখ্যা ৫০ দাবি করা হয়েছে।
ছবি: মাই রিপাবলিকা
বিমানটিতে ৬৭ জন যাত্রী ও ৪ ক্রু থাকার কথা জানা গেছে। মোট ৭১ যাত্রীর মধ্যে ৩২ জন বাংলাদেশি, ৩৩ জন নেপালি, ১ জন চীনা ও ১ জন মালদ্বীপের নাগরিক। তাদের মধ্যে ৩৭ জন পুরুর, ২৮ জন নারী এবং ২ জন শিশু।
ইউএস-বাংলার ফ্লাইট বিএস ২১১ ঢাকার শাহজালাল থেকে রওনা হয় বাংলাদেশ সময় দুপুর ১২টা ৫২ মিনিটে। নেপাল সময় বেলা ২টা ২১ মিনিটে কাঠমান্ডুতে এটি বিধ্বস্ত হয়।
১৯৮৫ সালে ঢাকায় বড় ধরণের বিমান দুর্ঘনা ঘটলে ৪৯ জন যাত্রী নিহত হন।
বিমান দুর্ঘটনা নতুন নয় নেপালে--- এমনটা বলছে, মাই রিপাবলিকা -- তাদের গ্রাফ
১২ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২০
মোরতাজা বলেছেন:
২| ১২ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখজনক।
১২ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১
মোরতাজা বলেছেন: খুবই কষ্টকর। এ শোক কীভাবে সইবে পরিবার-স্বজন-সমাজ-রাষ্ট্র।
৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০
শায়মা বলেছেন: ভীষন খারাপ লাগা।
১২ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২
মোরতাজা বলেছেন: খবরটি শোনার পর থেকে একবারো কাজে মন বসাতে পারিনি। মনে হয় নিজেরই স্বজনরা হঠাৎ চলে গেলো না ফেরার দেশে। আল্লাহ শোকাভিভূত পরিবারকে ধৈর্য দিন।
৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩
শোভন শামস বলেছেন: আল্লাহ শোকাভিভূত পরিবারকে ধৈর্য দিন।
১৯ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬
মোরতাজা বলেছেন: আল্লাহ ধৈর্য দিন
৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। আহতদের যথোপযুক্ত চিকিৎসার দাবী জানাচ্ছি। এ ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ জনমত ইউ এস বাংলার উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৬
মোরতাজা বলেছেন: হুমম
৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: মোরতাজা ,
দুঃখজনক ।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৫
মোরতাজা বলেছেন:
৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৫
তারেক ফাহিম বলেছেন: দুঃখজনক
১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১
মোরতাজা বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: