নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অনুরোধ করবো, আপনি কালই জাতির উদ্দেশ্যে আরেকটা ভাষন দিয়ে ছাত্রদের অনুরোধ করুন বাড়ী ফিরে যেতে। খুনি পুলিশদের বিচারের ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিন। নিরীহ ছাত্রছাত্রীদের উপর ছাত্রলীগের হামলার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করুন।
এটা আপাতদৃষ্টিতে অসম্ভব আবদার মনে হতে পারে। তবে ভবিষ্যতে এই ক্ষমা চাওয়া আপনার প্রজ্ঞা এবং বিনয়ের প্রকাশ হিসেবে দেখা হবে। আমি বিশ্বাস করি বঙ্গবন্ধু বেচে থাকলে তিনি ছাত্রদের উপরে গুলি চালাতে নির্দেশ দিতেন না।
আপনি না থামালে পুলিশ আরো খুন করবে। দুনিয়ার কোন সভ্য দেশে কোথাও লাঠি-পাথরের জবাবে গুলি করে ছাত্র হত্যার নজির নেই।
মানুষের জীবনের বনাম একবার পরাজয় মেনে নেয়াটা আপনার মহত্ত্বই প্রকাশ পাবে।
কিন্তু গত দুই দিনে ১৯টি প্রাণ চলে গেছে। প্রতিদিন আরো বাড়বে, শত লাশের উপর দাঁড়িয়ে পাওয়া জয়ে আপনার হাসি বঙ্গবন্ধুর আত্মাও মেনে নেবে না।
আপনি খেয়াল করলেই দেখতে পারবেন, বর্তমান প্রজন্মের চোখে আপনার ইমেজ সম্পূর্ণ ধ্বংস করছে আপনার ছাত্রলীগ এবং পুলিশের কাজ
অনেকেই আপনাকে পরামর্শ দেবে যাতে আরো লাশ পড়বে কিন্তু ক্ষমতার চেয়ার আরো শক্ত হবে।
কিন্তু জনগণের ঘৃণা নিয়ে দেশের ক্ষমতা বঙ্গবন্ধুর কন্যা, শেখের বেটি, চাইবেন না—আমি এখনো সেটা বিশ্বাস করি।
১৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:০৭
নতুন বলেছেন: কস্ট থেকে লিখছি ভাই। এতো গুলি সন্তান হারা মানুষের কস্ট অমানুষ রাজনিতিকরা বুঝতে পারবেনা।
সন্তান হারানোর কস্ট আমি বুঝি। মাত্র ৬ দিন বয়সের প্রথম সন্তান হারিয়েছিলাম আমরা।
আর কিভাবে একজন ২০-৩০ বছরের সন্তান হারানোর সামাল দেবে?
এমন ক্ষত বাবা মা কে জীবিত লাশ বানিয়ে দেয়। তারা বেচে থাকে শুধুই মরে যেতে পারে না বলে, বেচে থাকতে হয় বলে।
২| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৩৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ওদের দাবিটা তো বড় কোন দাবি না।
একটা মামুলি ছোট একটা দাবি। মেনে নেওয়ার মতো সাধারণ একটা দাবি। সরকার অনেক আগেই বলেছে কোটা কমাবে।
১৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:০৪
নতুন বলেছেন: ইয়াহিয়া খান আর বর্তমানের সরকারের মাঝে কোন মিল দেখতে পান?
আন্দোলন শুরু হয়েছে কবে? আলোচনা না করে রাজাকার বলেছে বাচ্চাদের।
সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ দিয়ে পিটাইয়া ঢাবি ছাড়া করলেই সমাধান হবে মনে করেছেন আপনার আবদুল কাদের।
ছাত্রলীগ মানুষের পিয়াইয়া অহংকার বেড়ে গেছিলো।
ওরা হামলা না করলে পোলাপাইন রাস্তা ব্লক করে শ্লোগান দিতো, ভাঙচুর করতো না।
এখন পযন্ত ৪১ জন মিডিয়া বলতেেছে ১৯ জনের প্রান গেছে।
কেউই হাতিয়ার নিয়ে পুলিশের উপরে আক্রমন করেনাই। একজনকে পয়েন্ট ব্লাক সুট করেছে যে একটা ছোট লাঠি হাতে বুক চেতিয়ে দাড়িয়ে ছিলো।
জামাতী শিবিরের জুজু দেখে আর আসবেন না। আপনার আয়ামীলীগ দুধে ধোয়া তুলশি পাতা? তাদের মুখে দেশপ্রেমের কথা মানায় না। দেশের মানুষ এখন চেতনা কিনতে আসবেনা।
সরকার মুখে বলেছে কোটা কমাবে আর কাজে ১৯টা লাশ।
আপনাকে পাঠানো দরকার আপনার আয়ামীচেতনা ঐ ১৯ জন মায়ের কাছে বিক্রি করতে। যাবেন? তাদের কে বুঝিয়ে বলে আসুন, প্রমান দিয়ে আসেন যে আপনার ছেলে শিবির করতো তাকে হত্যা করা জায়েজ আছে।
৩| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৩১
রবিন_২০২০ বলেছেন: My deepest condolences for the loss of your child.
১৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪৫
নতুন বলেছেন: ভাই ঐ কয়েক দিনের আমি একটা ঘোরের মাঝে ছিলাম, অনেক ঘটনাও ঠিক মনে নাই। মাথার মাঝে একটাই প্রশ্ন ঘুরছে, আমার সাথেই কেন এমনটা হতে হবে।
এই ৪১ জন এবং তাদের বাবা মায়ের জীবনটা এই সরকারের কিছু দানবের কারনে শেষ হয়ে গেলো।
তাদের কাছে ক্ষমতা ধরে রাখের জন্য কিছু লাশ দরকার হলেও সমস্যা নাই।
৪| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৪৩
কামাল১৮ বলেছেন: বর্তমানে কোটা ব্যবস্থাই নাই।উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে কোটা বিন্যাস করতে হবে। নয়তো কোর্ট আবার বাতিল করে দিবে।
১৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪২
নতুন বলেছেন: কোটা আন্দোলন খুবই ছোট একটা বিষয় ছিলো। এটা বড় হবার পেছনে অনেক পুন্জিভুত ক্ষোভ রয়েছে জনগনের।
কোটা দিলো কিন্তু আসল সমস্যা তো বেকারত্ব। সেটা নিয়ে কোন আশার আলো সামনে নাই।
এখন কোটার দাবী মেনে নিলে এই ৪১ জন মানুষের জীবনের কি হবে?
পুলিশে যারা চাকুরী করছেন তাদেরও কিন্তু ব্যক্তিগত একটা চয়েস আছে যে তিনি কি গুলি ফাকা করবেন না কি বুক বরাবর করবেন।
ব্লগেও কিছু ব্লগার ৪১ জন ছেলের প্রান গেছে না দেখে বলে শিবির কর্মী আছে এর পেছনে।
এটা দেখে খুবই আজিব লাগে, যে শিবির ও হইলেই কি একটা মানুষকে হত্যা জায়েজ হয়ে যায়?? মানবতা বোধ যার মাঝে নাই তারা যদি দেশের ক্ষমতায় থাকে দেশের এমনটাই হবে।
৫| ১৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৫৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সেই ২০১৮ থেকে এই মাতারি (স্যরি.......এই মহিলাকে আর সন্মান দিয়ে কথা বলতে পারছি না) ছাত্রদের একটা যৌক্তিক দাবী নিয়ে টালবাহানা করছে। '৫২ সালেও পাকি সরকার রাষ্ট্রভাষা বাংলার মতো একটা সাধারনভাবে সমাধান যোগ্য ন্যায্য দাবী নিয়ে টালবাহানা করেছিল; ভাব দেখিয়েছিল। ফলাফল, আজকের বাংলাদেশ।
সেই একই ঘটনা এখন ঘটছে দেশে। বাড়াবাড়ি আর ঘাঢ় ত্যাড়ামী কোন সময়েই ভালো ফল বয়ে আনে না।
একে আর অনুরোধ করার কিছু নাই। বিদায় হলেই দেশ বাচে।
১৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৫৯
নতুন বলেছেন: দেশে নিবাচনে জিতে ক্ষমতায় আসতে হলে ভোটারদের বাবা সোনা বলেই কথা বলতেন।
গুলি করে ছাত্র মারার কথা কল্পনায়ও আনতেন না।
কোন সভ্য মানুষ কিভাবে পারে পুলিশ, ছাত্রলীগকে অন্যর উপরে লেলিয়ে দিতে।
উনি সরি বলে কিছূ প্রান বাচাতে পারেন। নতুবা আরো মানুষ মারা যাবে, আর বেশি কচলে ফেললে যদি জনগনও নেমে আসে তবে পরিনতি অনেক ভয়াবহ হবে।
কিন্তু ওবায়দুল কাদের এখনো হুমকি দিচ্ছেন, হারুন হুমকি দিচ্ছেন।
এগুলির কি ঘিলুতে কিছু নাই? শুধুই ক্ষমতায় কিভাবে থাকতে হয় সেই টুকুই আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৩৮
রবিন_২০২০ বলেছেন: এভাবে অনুরোধ করলে কি আর প্রধানমন্ত্রী'র কাছে পৌছাবে ? তিনি হয়তো দিল্লি পানে তাকিয়ে আছেন গাইডেন্স এর জন্য।