![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জ্বীন জাতি হলো ইসলাম ধর্মের মূল গ্রন্থ কোরআনে বর্ণিত একটি জীব বা সৃষ্টি। প্রাক ইসলামী যুগেও জ্বীন জাতি সংক্রান্ত বিশ্বাস অন্যান্য আরব এবং এর কাছাকাছি এলাকায় বিদ্যমান ছিল। আরবি জ্বীন শব্দটির আক্ষরিক অর্থ গুপ্ত, অদৃশ্য, অন্তরালে বসবাসকারী বা অনেক দূরবর্তী। কুরআনে জ্বীন এবং ইনসান অর্থাৎ মানুষ এই দুই জাতির অস্তিত্বের কথা বলা হয়েছে। বৈজ্ঞানিকেরা এখনও জ্বীনের অস্তিত্বের প্রমাণ আবিষ্কারে সফল হতে পারেনননি। তবে বিভিন্ন মুসলমান সমাজে কিছু কিছু মানুষ কর্তৃক জ্বীন বশীভূত করা বা জ্বীনের সঙ্গে যোগাযোগের বিষয়টি প্রচলিত আছে।
ইসলাম ধর্ম আবির্ভাবের অন্তত কয়েক শত বছর পূর্বে প্রাচীন আরবে জ্বীনের কিংবা সেরূপ কোন চরিত্রের আরাধনা প্রচলিত ছিল বলে নৃতত্ত্ববিদেরা প্রমাণ পেয়েছেন। পালমাইরার নিকট বেথ ফাসি এল থেকে প্রাপ্ত আরামিক লিপিতে জিনায়ে কে ভাল এবং ফলপ্রসূ ঈশ্বর হিসেবে সম্মান জানানো হয়েছে।এই ব্যাপারে তর্ক আছে যে, জিনায়ে শব্দটির থেকে আরবি জ্বীন শব্দের উৎপত্তি।কোরান এবং ইসলাম ও প্রাক-ইসলাম যুগের সাহিত্যে অনেক সংখ্যকবার জ্বীনের উল্লেখ ইঙ্গিত দেয় যে জ্বীনের অস্তিত্বে বিশ্বাস প্রাক-ইসলামিক বেদুইন ধর্মে বেশ প্রভাবশালী ছিল। যাইহোক জ্বীন শব্দটি যে আরামিক থেকে আগত তা খৃষ্টানরা প্যাগান ঈশ্বরদের ডেমন আখ্যা দেওয়ার মাধ্যমে সে ব্যাপারে প্রমান পাওয়া গিয়েছে। যা পরবর্তীতে আরবীয় লোকগাঁথায় প্রাক-ইসলামিক যুগে প্রবেশ করে।জুলিয়াস ওয়েলহসেন পর্যবেক্ষণ করেন যে এই ধরণের আত্মারা জনশূন্য অন্ধকার এবং নোংরা পরিবেশে বিরাজ করে যেখানে সচরাচর এদের ভয় পাওয়া হয়।প্রচলিত মতে মানুষকে এদের হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করে চলতে হয় যদিও এদের বাস্তব অস্তিত্ব প্রশ্নস্বাপেক্ষ।কুরআন অনুসারে জ্বীন জাতি মানুষের ন্যায় আল্লাহ সৃষ্ট অপর আরেকটি জাতি যারা পৃথিবীতে মানব আগমনের পূর্ব থেকেই ছিল এবং এখনো তাদের অস্তিত্ব রয়েছে তবে মানুষের চোখে তারা দৃষ্টিগ্রাহ্য নয়। কিন্তু জ্বীনরা মানুষদেরকে দেখতে পায়। তারা বিশেষ কিছু শক্তির অধিকারী। তাদের মধ্যেও মুসলিম এবং কাফির ভেদ রয়েছে। তারা মসজিদে নামাজ পড়তে আসে। তাদেরও সমাজ রয়েছে। তাদের আয়ু মানুষের চেয়ে অনেক বেশি।উদাহরণস্বরূপ তারা ৩০০ বছর বয়সে প্রাপ্তবয়স্ক হয়। ঈমাম ইবনে তাইমিয়ার মতে জ্বিন জাতি তাদের অবয়ব পরিবর্তন করতে পারে।
ইসলামের মতে জ্বীন জাতি এক বিশেষ সৃষ্টি। কুরআনের ৭২তম সুরা আল জ্বিন এ শুধু জ্বীনদের নিয়ে কথা বলা হয়েছে। এছাড়া সূরা আন নাস এর শেষ অংশে জ্বীন জাতির উল্লেখ আছে।কুরআনে আরো বলা আছে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে জ্বীন এবং মানবজাতির নবী হিসেবে প্রেরণ করা হয়েছে। হযরত সুলায়মান (আঃ) এর সেনাদলে জিনদের অংশগ্রহণ ছিল বলে কুরআনে উল্লেখ আছে। ইসলামে আরো বলা আছে ইবলিশ তথা শয়তান প্রকৃতপক্ষে জ্বীন জাতির একজন ছিল। ইসলামের মতে শয়তান হচ্ছে দুষ্ট জ্বীন নেতা। ইবলিশ বা শয়তান ছিল প্রথম জ্বীন যে আল্লাহর বিরুদ্ধাচরণ করেছিল।কুরআনে উল্লেখ আছে যে ইবলিশ এক সময় আল্লাহর একনিষ্ঠ বান্দা ছিল । কিন্তু আল্লাহ যখন হযরত আদম (আঃ) কে সৃষ্টি করলেন তখন হিংসা ও অহংকারের বশবর্তী হয়ে ইবলিশ আল্লাহর হুকুম অমান্য করে। এ কারণে ইবলিশ কে বেহেশত থেকে বিতাড়িত করা হয় এবং এরপর থেকে তার নামকরণ হয় শয়তান। ইসলাম পূর্ব আরব উপকথা গুলোতে জ্বীন সদৃশ সত্ত্বার উল্লেখ আছে। প্রাচীন সেমাইট জাতির জনগণ জ্বীন নামক সত্ত্বায় বিশ্বাস করতো। তাদের মতানুসারে নানাপ্রকারের জ্বীন পরিলক্ষিত হয়। যেমন ঘুল দুষ্ট প্রকৃতির জ্বীন যারা মূলত কবরস্থানের সাথে সম্পর্কিত এবং এরা যেকোন আকৃতি ধারণ করতে পারে), সিলা (যারা আকৃতি পরিবর্তন করতে পারতো এবং ইফরিত এরা খারাপ আত্মা। এছাড়া মারিদ নামক এক প্রকার জ্বীন আছে যারা জ্বীন দের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী। প্রাচীন আরবদের মতে জ্বীন রা আগুনের তৈরি।
উল্লেখ্য যে আরব্য রজনীর কাহিনীর মতো সবসময় জ্বীন অসাধ্য সাধন করতে পারে না। কেননা ঝড় বাদলের দিনে জ্বীনরা চলতে পারে না। কারণ তারা আগুনের তৈরি বিধায় বৃষ্টির সময় আয়োনাজাইশেন ও বজ্রপাতের তীব্র আলোক ছটায় তাদের ক্ষতি হয়ে থাকে এবং কোন ঘরে যদি নির্দিষ্ট কিছু দোয়া কালাম ও কাঁচা লেবু থাকে, তাহলে ঐ ঘরে জিন প্রবেশ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। আর একটি কথা মানুষ মাটি দিয়ে সৃষ্টি হলেও শেষ পর্যন্ত এর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনি। কারণ মানুষ মূলত মাটি, পানি, বায়ু ও অগ্নির সংমিশ্রণ। আর তাই জিন আগুনের শিখা দিয়ে পয়দা হলেও তাদের দেহে জলীয় পদার্থের সমাবেশ লক্ষণীয়। এর স্বপক্ষে যুক্তি হলো,, রসুল (সঃ) একদা উল্লেখ করেছিলেন যে, শয়তান বলে একটি জিন একদা নামাজের সময় তার সাথে মোকাবিলা করতে এলে তিনি ওই জিনকে গলা টিপে ধরলে সেইক্ষণে জ্বিনের থুথুতে শীতলতা অনুভব করেছিলেন।সুরা সাদ ৩৮:৩৫ এতে প্রতীয়মান হয় যে জিন যদি পুরোপুরি দাহ্য হতো তাহলে ঠাণ্ডা থুথুর থাকার কথা নয়। অন্যদিকে জিন তিন প্রকারের আওতায় বিদ্যমান প্রথমত, জমিনের সাপ, বিচ্ছু, পোকা-মাকড়, ইত্যাদি; দ্বিতীয়ত. শূন্যে অবস্থান করে এবং শেষত সেই প্রকারের জিন, যাদের রয়েছে পরকালে হিসাব। পূর্বেই বলেছি এরা সূক্ষ্ম, তাই স্থূল মানুষ বা পশু-পাখি জিনদের দেখতে পারে না। তবে কুকুর এবং উট এদের হুবহু দেখতে পারে। এ প্রেক্ষাপটে উল্লেখ্য যে, রাতে কোন অপরিচিত বস্তু বা জীব চোখে না দেখা গেলেও কুকুর কি যেন দেখে ছুটাছুটি ও ঘেউ ঘেউ করলে তাতে জ্বিনের আবির্ভাব হয়েছে বলে বুঝতে হবে। জিন বহুরূপী। এরা মানুষ, পশু-পাখি, ইত্যাদি যে কোন রূপ ধরতে পারে। সেই ক্ষণে উক্ত জীবের বৈশিষ্ট্যের আদলে তার ঘনত্ব কম বেশি হয়ে থাকে এবং মানুষের দৃষ্টির মধ্যে আসে।
১০ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০
নতুন বিচারক বলেছেন: তাদেরকে বলতে হবে নাই যে তারই প্রমান কোথায় ? ধন্যবাদ ।
২| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:০৪
আলগা কপাল বলেছেন: একজন মুসলিম হিসেবে জ্বিন আছে তা অবশ্যই বিশ্বাস করতে হবে। আর বিজ্ঞান প্রমাণ করতে পারে নি বলে যে ভবিষ্যতেও পারবে না এমন নয়। যেহেতু আমি কুরআন বিশ্বাস করি এবং জ্বিনের উল্লেখ কুরআনে আছে তাই আমি জ্বিনের অস্তিত্বেও বিশ্বাস করি।
১০ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮
নতুন বিচারক বলেছেন: ধন্যবাদ খোলা কপাল ভাই অথবা বোন আপনার মন্তব্যের সাথে সহমত। পোস্টে ওইটুকো উল্লেখ্য করে না দিলে অনেকে বিভিন্ন মন্তব্য করবে ।আমি আবার গ্যামজাম পছন্দ করি না ।
৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: গতানুগতিকতার বাইরে সুন্দর উপস্থাপনা।
অনুসন্ধানী মন থেকেই তথ্য উপস্থাপনার ষ্টাইলে ভাললাগ।
এর যে শাব্দিক অর্থ দিয়েছেন তাতেই তো সৃষ।টির বিশালতারও ইশারা পাওয়া যায়।
মাল্টি ভার্সের আরেক জগতের যার অধীবাসী তারা!!!
১০ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯
নতুন বিচারক বলেছেন: সব সময় পাশে আছেন বলেই মাঝে মাঝে এরকম পোস্ট দেয়ার সাহস পাই ।
৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:১৬
আলভী রহমান শোভন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট, সুন্দর উপস্থাপনা।
১০ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১
নতুন বিচারক বলেছেন: সব আপনাদের আশির্বাদ ।
৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৩৭
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: মহান আল্লা কোরানে বলেছেন মুসলমান এবং জ্বীন দেরকে তৈরি করা হয়েছে শুধু এবং শুধু মাত্র তাঁর ইবাদত করার জন্য , জ্বীনরা তাঁর আদেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করে , তারা ব্লগিং করে না , শুধুমাত্র ইবাদত করে --- আপনারা অনেক কম কম ইবাদত করেন--- পুরো ২৪ ঘন্টাই ইবাদত করতে হবে , ব্লগিং -মলগিং করে সময় নষ্ট করবেন না --এই সব ব্লগ -মলগ , ইন্টারনেট , সোশ্যাল মিডিয়া --এই সব ইহুদি -নাসারা -কাফিরদের আবিস্কার করা জিনিস , মুসলমানদের ঈমানহারা করার জন্য এইসব আবিষ্কার করা হয়েছে --সব ষড়যন্ত্র ---সব ষড়যন্ত্র ----এই সব বর্জন করুন --- দু -দিনের এই দুনিয়া--- শুধুমাত্র আল্লার ইবাদত করেন , টার্গেট করতে হবে জান্নাত , ৭২ হুরী সমেত --বাকি সবকিছু হারাম।মহান আল্লা আপনাকে সহিহ --একদম সহিহ-- ইসলামের বুঝ দান করুন --আমিন !!
১০ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩
নতুন বিচারক বলেছেন: মন্তব্যের কোন উত্তর আমার জানা নাই ।
৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৩০
টারজান০০০০৭ বলেছেন:
সাপুড়ে আইসা ল্যাদায়া পরিবেশ নষ্ট কইরা গেলো ! পশ্চিমবঙ্গে বাংলা ভাত পায় না , তাই কেউ ওরে খেদায় না ! কিন্তু এহেন অপকর্ম কইরা পরিবেশ নষ্ট করিলে পশ্চাৎদেশে একখান মেসিও কিক মারিয়া সসম্মানে সীমানা পার কইরা দেওন দরকার !
১০ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬
নতুন বিচারক বলেছেন: আমি নতুন ব্লগীন করছি আপনেরা কেহ আমার উপরে রাগ করিবেন না এমন পোস্ট দেয়ার জন্য । প্রয়োজনে কৃতপক্ষ চাইলে
পোস্ট টি মুছে দিবো ।
৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৫৫
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: টারজান০০০০৭ বলেছেন:
সাপুড়ে আইসা ল্যাদায়া পরিবেশ নষ্ট কইরা গেলো !
এই মরেছে ! খাঁটি কোরানের কথা লিখলাম আর বলছেন ল্যাদায়া পরিবেশ নষ্ট কইরা গেলো ! , কোরানের কথা লেখা বুঝি ল্যাদানো হয় ?? তওবা তওবা !! মহান আল্লাহ সুবহানও তোয়ালা কি কোরানে ইরশাদ করেন নি যে তিনি মুসলমান মানুষ এবং মুসলমান জীনদেরকে শুধুমাত্র ইবাদত করার জন্য তৈরী করেছেন ? আপনি এসব অস্বীকার করবেন --এসব মানবেন না ?? আপনি তো জনাব মুনাফেক --কাফির --আপনার জান্নাত ক্যান্সেল হতে পারে ! আল্লা আপনাকে শুধু এবং শুধুমাত্র ইবাদত করার তৌফিক দেন করুন। আমিন!!
অফটপিকঃ: জনাব টারজান , আপনার বাবাজান নিক কি ব্যানড হয়েছে ?? ওই নিক থেকে আর গালাগালি করতে দেখি না।
১০ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯
নতুন বিচারক বলেছেন: প্লীজ আমি নতুন মানুষ ব্লগীন করছি আপনেরা কেহ আমার উপরে রাগ করিবেন না এমন পোস্ট দেয়ার জন্য । প্রয়োজনে কৃতপক্ষ চাইলে পোস্ট টি মুছে দিবো । যদি কোন ভুল হয়ে থাকে ক্ষেমা করবেন ।
৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:০৩
নতুন নকিব বলেছেন:
এই ব্যাটা বাবুরাম সাপুড়ে১ এর আদ্যোপান্ত লক্ষ্য করলেই বুঝা যায়, ওই পাড়ের এই হা-ভাতেগন নিজ গাঁয়ে ভিখ না পেয়ে পরের ক্ষেতে হানা দেয়ার পায়তারায় লিপ্ত!!! গায়ে মানে না আপনি মোড়ল!!! ধর্ম বিষয়ে কমেন্ট করতে আসার পূর্বে একটু আধটু জেনে টেনে আসতে হয়, জনাব সাপুড়ে!!!
বলি,
একেবারে ভাল মানের বেআক্কল কিংবা স্মৃতিভ্রষ্ট না হলে কেউ কুরআনের আয়াতের অর্থ বিকৃত করার কথা চিন্তাও করতে পারেন বলে আমাদের বিশ্বাস হয় না। এই ভদ্র(!) লোক কুরআনের আয়াতের অর্থ পাল্টে মানব জাতি সৃষ্টির কথা না বলে তার পরিবর্তে বিতর্ক সৃষ্টির জন্য হয়তো মুসলমান শব্দটি ব্যবহার করেছেন। তিনি তার কমেন্টে বলেন- 'মহান আল্লা কোরানে বলেছেন মুসলমান এবং জ্বীন দেরকে তৈরি করা হয়েছে শুধু এবং শুধু মাত্র তাঁর ইবাদত করার জন্য,'। প্রকৃতপক্ষে কুরআনে আল্লাহ পাক বলেছেন- 'জ্বীন এবং ইনসান (মানব) কে কেবলমাত্র আমার দাসত্বের জন্য সৃষ্টি করেছি।'
বাকি বিষয়ে কথা বলার ইচ্ছে হচ্ছে না। তার উদ্দেশ্য দেখেছি, বরাবরই চরম নেতিবাচক। উগ্রতা, পরমত এবং পরধর্মে অসম্মান-অসহিষ্ণুতা, প্রচন্ড ঘৃনা তার কমেন্টগুলোকে ভিন্ন মাত্রা দিয়ে থাকে। তাকে, তার নিচতাকে খোলসা করে দেয় বৈকি!
তার জন্য তবু শুভ কামনা।
১০ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০২
নতুন বিচারক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মারাক্তক কমেন্ট করেছেন ভাই । সেই জন্য কৃতজ্ঞতা ।
৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: নতুন নকিব বলেছেন:
এই ব্যাটা বাবুরাম সাপুড়ে১ এর আদ্যোপান্ত লক্ষ্য করলেই বুঝা যায় ..
গোঁসা করেন কেন জনাব নতুন নকিব সাহেব ! প্রকৃতপক্ষে কুরআনে আল্লাহ পাক বলেছেন- 'জ্বীন এবং ইনসান (মানব) কে কেবলমাত্র আমার দাসত্বের জন্য সৃষ্টি করেছি।'-----এইটা জানার পরও আপনি তাঁর দাসত্ব না করে খ্রাপ কতা কৈছেন! জীনরা খারাপ কথা কয় না খালি দাসত্ব করে আর ইবাদত করে --আমি তো তাই বলতে চেয়েছি ! মহান আল্লা আপনাকে সহিহ --একদম সহিহ-- ইসলামের বুঝ দান করুন --আমিন !!
১০ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪
নতুন বিচারক বলেছেন: মানুষের ভিতর যেমন খারাপ ভালো আছে তেমন জীনের ভিতরেও আছে ।
১০| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯
নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন:
মুসলমান যদিতার কুসংস্কার আর অন্ধবিশ্বাস থেকে না বের হয়ে আসে তবে কখনোই উন্নতি করতে পারবে না। এই অন্ধবিশ্বাস আর ধর্মান্ধতাই বর্তমান বিশ্বে মুসলমানদের পতনের কারণ।
১০ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৬
নতুন বিচারক বলেছেন: বুঝার ভুল এই আর কি ?
১১| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৪৭
নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: আলাইসাল্লাহু বি আহকামিল হাকিমীন
কে সঠিক তার বিচার আল্লাহ তয়ালাই করুন, কি বলেন?
১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০৫
নতুন বিচারক বলেছেন: ঠিক আছে !!!!
১২| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:০১
শূন্যনীড় বলেছেন: জ্বিন পরি সম্পর্কে ছোট থেকেই শুনে আসছি, আজ নিজেও কিছু জেনে গেলাম।
ভালো লাগলো পোষ্টটি পেয়ে
১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০৭
নতুন বিচারক বলেছেন: ধন্যবাদ তা আপনি জিরু কেন ?
১৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: @ নাঈমুর রহমান আকাশ,
কাদিয়ানী যদি একজন সত্যিকারে ঈমাম/মসীহ হয় তাহলে আমি একজন সত্যিকারের দাজ্জাল। দাজ্জাল কে দমন করতে হলে মসীহ কে (কাদিয়ানী কে) পুর্ণজন্ম করতে হবে, যা অসম্ভব।
আর সবচেয়ে বড় কথা হলে দাজ্জাল আসিবার পূর্বেই মসীহ মারা গেল (কাদিয়ানী হ্যাজ গন)।
১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১১
নতুন বিচারক বলেছেন: বুঝতে হবে ঘটনা কি হলো । দাজ্জাল আগে আসবে তার পর সে আসবে মানে সেই মসীহ আসেই নাই সূতরং মারা যাওয়ার
প্রশ্নই আসে না ।
১৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৫
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ।
১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১৪
নতুন বিচারক বলেছেন: শুভ কামনা ।
১৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৪৫
কাউয়ার জাত বলেছেন: নাঈমুর রহমান আকাশ,
সোনামনি, এরকম করেনা! তুমি না ভদ্র ছেলে!
তোমার হিন্দি চুলের মুসলমানিত্ব নিয়া তোমরা নাকি কবে বিশ্বজয় করে আমাগো খতম করবা সেই প্লান করতে থাক।
ব্লগে অযাচিতভাবে যার তার পোস্টে পাকিস্তানি আমাশয় আক্রান্ত চুতিয়া নবীর তাবলীগ করতে আসিওনা।
আমাদের কহর পড়া অন্তর। আমরা কিন্তু তোমাদের মত ভবিষ্যতের আশায় বসে থাকবনা। গালি শুরু করলে আহমদী ভূত প্লেনে উঠে লন্ডনে বাপের ঠিকানা খুজতে শুরু করবে।
তখন আমাদের "আলা লা'নাতুল্লাহি আলাল কাযিবীন" এই আয়াতের ভয় দেখাইতে আসিও।
১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১৬
নতুন বিচারক বলেছেন: হা দারুন বলেছেন ।
১৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:০১
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সত্যের ছায়া দারুণ বলেছেন। দাজ্জাল বদ না করে মসীহ কেমন করে মরে গেল?
১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১৫
নতুন বিচারক বলেছেন: বুঝতে হবে ঘটনা কি হলো । দাজ্জাল আগে আসবে তার পর সে আসবে মানে সেই মসীহ আসেই নাই সূতরং মারা যাওয়ার
প্রশ্নই আসে না ।
১৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
"এর স্বপক্ষে যুক্তি হলো,, রসুল (সঃ) একদা উল্লেখ করেছিলেন যে, শয়তান বলে একটি জিন একদা নামাজের সময় তার সাথে মোকাবিলা করতে এলে তিনি ওই জিনকে গলা টিপে ধরলে সেইক্ষণে জ্বিনের থুথুতে শীতলতা অনুভব করেছিলেন। "
-রসুল ( স: ) জ্বিনের গলা টিপে ধরেন?
১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১২
নতুন বিচারক বলেছেন: বিশ্বাস যার যার ভিতর অনুভূতি । আপনার বিশ্বাস আপনার কাছে ভাই ।
১৮| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
"তবে কুকুর এবং উট এদের হুবহু দেখতে পারে। এ প্রেক্ষাপটে উল্লেখ্য যে, রাতে কোন অপরিচিত বস্তু বা জীব চোখে না দেখা গেলেও কুকুর কি যেন দেখে ছুটাছুটি ও ঘেউ ঘেউ করলে তাতে জ্বিনের আবির্ভাব হয়েছে বলে বুঝতে হবে। "
-কোন উট কি নিজের আত্মজীবনীতে জ্বিনের কথা উল্লেখ করেছেন?
১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১৪
নতুন বিচারক বলেছেন: কোন উট কি কখনো নিজের আত্মজীবনী লিখছেন ?
১৯| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
""তবে কুকুর এবং উট এদের হুবহু দেখতে পারে। এ প্রেক্ষাপটে উল্লেখ্য যে, রাতে কোন অপরিচিত বস্তু বা জীব চোখে না দেখা গেলেও কুকুর কি যেন দেখে ছুটাছুটি ও ঘেউ ঘেউ করলে তাতে জ্বিনের আবির্ভাব হয়েছে বলে বুঝতে হবে। "
-কুকুর অনেক দুরের প্রাণীর গন্ধ টের পায় ও কানে মানুষ থেকে বেশী শোনে; ছোট কোন প্রাণীর উপস্হিতি তাকে উৎকর্ণ করতে পারে।
১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০৪
নতুন বিচারক বলেছেন: আপনার যেমন বিশ্বাস ।
২০| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:০৫
নতুন নকিব বলেছেন:
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: গোঁসা করেন কেন জনাব নতুন নকিব সাহেব !
সাপুড়ে,
বলি, দাদা, আপনার ধর্ম আপনার, আমার ধর্ম আমার। আপনার ধর্মে দেবতা আছে কোটি কোটি। এটা আপনাদের বিশ্বাস।দেবতা থাক বা না থাক, আমরা আপনাদের এই বিশ্বাসকে সম্মান করি। বিশ্বাস অনেক বড়। বিশ্বাস মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে। কই, একদিনও তো আপনাদের ধর্মের কোন গ্রন্থ থেকে উল্টাপাল্টা উদ্ধৃতি দিতে যাই না! আপনাদের ধর্মকে হেয় আর অবজ্ঞা করতে পারি না!
আপনাদের ধর্মকে, আপনাদের বিশ্বাসকে শ্রদ্ধা করা আমার ধর্মীয় এবং নৈতিক দায়িত্ব। আর আমাদের ধর্ম নিয়ে আপনাদের বোধ বিশ্বাস চেতনা কি হওয়া উচিত এবং কি হচ্ছে তার উত্তর আমরা আপনাদের কাছ থেকেই পেতে আশা করি। তবে, হালের উগ্রপন্থী মোদীর এই রক্তশুন্য ফ্যাকাশে চেহারার দীন ও দৈন্যে জর্জরিত অমানবিক ভারতের দিকে তাকালে আপনাদের ব্লগ ফ্লগের এই একটু আধটু অবজ্ঞা ধর্তব্যের ভেতরে পরে না। আপনারা মন্দের ভাল, বলতে পারি। কারন, অাপনি এই যে ব্লগিং করছেন, এটা না করে বজরংদের সাথে যোগ দিয়ে গরু কাটা মুসলমান হত্যাযজ্ঞে যোগ দিতে পারতেন। ইচ্ছে করলে এটা করতে পারতেন। তা করেন নি। ব্লগিং করছেন। সেজন্য ধন্যবাদ দিতে হয়। সরি, এই কথাগুলো বলার জন্য। বর্তমান ভারতের দুর্দিন দেখে ক্ষোভ সামলাতে কষ্ট হয়! প্লিজ, দু:খ নিবেন না।
তাই বলি, রাগ গোস্বা করে আর কি হবে? ভাই, আমাদের প্রত্যেকের পরমত সহিষ্ণুতার গুন অর্জন করা দরকার। আগেই বলেছি, আপনাদের ধর্মকে, আপনাদের বিশ্বাসকে শ্রদ্ধা করা আমার ধর্মীয় এবং নৈতিক দায়িত্ব। এই নৈতিকতা আর ধর্মীয় দায়িত্ব যাদের ভেতরে নেই, বিশ্বাস করুন, ও ধার্মিক তো দূর কি বাত, ওর মানুষ হতেও বহুকাল বাকি। মানুষের খোলসে ও আপাদমস্তক ভন্ড বৈ কিছু নয়। জানি না, আমাদের মানুষ হতে কতকাল পার হয়ে যাবে। ভাল থাকুন।
১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০৩
নতুন বিচারক বলেছেন: ভালো কথা ।
২১| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭
নতুন নকিব বলেছেন:
নাঈমুর রহমান আকাশ,
বাবাজি, আপনি তো মাশাল্লাহ অনেক কষ্ট করেছেন!!!!!!!!!! অনেকের অনেক পোস্টে কাদিয়ানী গু মূত্র বিসর্জন দিয়েছেন!!!!!!!!! গু খেয়ে মরা কাদিয়ানী নকল নবীর দুর্গন্ধ ছড়িয়ে দিয়েছেন ব্লগে!!!!!!! এবার মনে হয়, আপনার রেস্ট নেয়া দরকার!!!!!!!!! হুম, এবার রেস্টে যাওয়াই ভাল!!!!!!!!!! গনধোলাই শুরু হতে পারে যে কোন সময়ে!!!!!!!!!!! কাদিয়ানী ফাদিয়ানীর টাইম থাকবে না তখন!!!!!!!!! সুতরাং সময় থাকতে ভেগে যাও, বাবা!!!!!!!!!!! পরে কান্না কাটি করেও কিন্ত্র লাভ হবে না!!!!!!!!!!!!
১১ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৩
নতুন বিচারক বলেছেন: ভালো লাগছে ভাই ।
২২| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:১১
স্বতু সাঁই বলেছেন: সত্তা বিষয়ে আরও পড়াশুনার প্রয়োজন, বিশেষ করে মেটাফিজিক্স। মেটাফিজিক্সের উপরে দখল না খাকলে রূপক জ্বীন সম্পর্কে জ্ঞান আসবে না। জ্বীন, জ্বীন শব্দের মতই অদৃশ্যেই রয়ে যাবে।
১১ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪
নতুন বিচারক বলেছেন: ঠিক তাই ।
২৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪৪
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: নতুন নকিব বলেছেন:
সাপুড়ে,
বলি, দাদা, আপনার ধর্ম আপনার, আমার ধর্ম আমার।---- আমি তো অধার্মিক রে ভাই ! মানে আমার জন্যে জাহান্নাম ....আমি কি বলেছি আপনার ধর্ম আপনার নয়? একশো বার আপনার..হাজার বার আপনার ....
আর আপনার ধর্মের কথা তো আপনিই লিখেছেন : প্রকৃতপক্ষে কুরআনে আল্লাহ পাক বলেছেন- 'জ্বীন এবং ইনসান (মানব) কে কেবলমাত্র আমার দাসত্বের জন্য সৃষ্টি করেছি।'
আপনি মানেন না ওপরের কথা ? দু দিনের এই দুনিয়াদারীতে কেবলমাত্র আল্লার দাসত্ব করা ছেড়ে ব্লগ লিখছেন , সময় নষ্ট করছেন তারপর আবার নাঈমুর রহমান আকাশ কে গালাগালি করছেন ...
আর মোদী মোদী করবেন না একদম .....নাম নেওয়াও পাপ ..হতচ্ছাড়া ,হারামজাদা মোদী জাহান্নামে যাবে ...একদম হেল ফায়ার ...আর ভ -তে ভারত ? শালা হ -তে হিন্দুর দেশ ...ল -তে লানত !
আপনি জান্নাতে যাবেন .....৭২ হুরী পাবেন ...তবে মন দিয়ে দাসত্ব করতে হবেক ....এর জন্যে শুভ কামনা
১১ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬
নতুন বিচারক বলেছেন: আর আপনি কি জাহান্নামে জেতে চাচ্ছেন ইচ্ছে করে গুড ।
২৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৫১
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: রসুল ( স: ) জ্বিনের গলা টিপে ধরেন? -কোন উট কি নিজের আত্মজীবনীতে জ্বিনের কথা উল্লেখ করেছেন? --এই চাঁদগাজী টা বড্ড বেশি প্রশ্ন করে ! বিশ্বাস করুন যে রসুল জ্বিনের গলা টিপে ধরে ছিলেন ---ল্যাটা চুকে গেলো !
১১ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৭
নতুন বিচারক বলেছেন: বিশ্বাস করুন যে রসুল জ্বিনের গলা টিপে ধরে ছিলেন ---ল্যাটা চুকে গেলো ! ঠিক কথা ।
২৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: দারুন সুন্দর আহা আমি যদি জিন হতে পারতাম ।
১১ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮
নতুন বিচারক বলেছেন: আপনি জিন হলে কি করতেন ? ইয়ে মানে পরীকে বিয়ে করতেন ?
২৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: অন্যান্য অনেক কুসংস্কারের মতো জিন-ভূত জাতীয় কুসংস্কার সমাজে এখনো সদর্পে প্রচলিত। শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফার্স্ট ক্লাস পাওয়া মেধাবী ছাত্রটি যখন বলে ভূত বলে কিছু নেই কিন্তু জিন আছে তখন সাধারণ জনতার জিনবিষয়ক ধারণা বলাই বাহুল্য। এখনো বিভিন্ন মানসিক সমস্যাকে “জিনের আছর” বলে চালানো হয়।
এতে কোন ভুল নেই যে ” জীন ” আরব্য রজনীর একটি চরিত্র , যেহেতু ইসলাম ধর্মের উৎপত্তি আরব ভূখণ্ডে সেহেতু ধর্মীয় বর্ণনায় জিনের একটি ভূমিকা থাকবে এটি খুবেই স্বাভাবিক । তারপরও যদি ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে জিনের বাস্তবতাকে যদি আমরা মেনে নেই সে ক্ষেত্রে এর যে ধর্মীয় ব্যখ্যা যুক্তির বিচারে হালে পানি পায়না ।
জিন যদি আগুনের তৈরি হয় তাহলে সে এক ধরণের আলোকিত অবয়বে থাকবে ,যেহেতু তার ভেতর দিয়ে আলো প্রবেশের ক্ষেত্রে কোন বাধা থাকবেনা তাই তাকে খালি চোখে দেখা যাবেনা এটাই স্বাভাবিক । আবার আলোর পক্ষে কোন প্রাণী বা বস্তুর আকার ধারণ করা সম্ভব নয় , সে খুব বেশি হলে লেজার রশ্মির মত ডিসপ্লে করতে পারে । তাই জিনের পক্ষে মানুষকে ঝলসে দেওয়া যদিও সম্ভব হয় তবে কোন ভাবেই গলায় চাপ দিয়ে বা আছাড় দিয়ে মেরে ফেলা সম্ভব নয় ।
তাহলে মানুষ জিন ভুতকে কেন ভয় পায় ? কারণ মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি হচ্ছে সে একাকীত্বকে ভয় পায়, একাকি মানুষ তার চারিদিকে কল্পনায় নানান কিছু দেখতে এবং শুনতে পায় আর তার এই ভয়ের জায়গাটাতেই মূলত জিনদের বসবাস । তাই অনেক শিক্ষিত মানুষও জীন – ভূতে বিশ্বাস রাখে ।
১১ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১
নতুন বিচারক বলেছেন: আপনি কুরআনকে অবিশ্বাস এবং অবমাননা করছেন! পাপ হবে ।
২৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৪
নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: যার পিতামাতা যেভাবে তাকে ব্যবহার করা শিখিয়েছেন তিনি সেভাবে ব্যবহার করবেন এটাই স্বাভাবিক।
এটা ছিলো জ্বীন বিষয়ে পোস্ট, আমি কুরআনের থেকে ব্যাখ্যা পেশ করার চেষ্টা করেছি মাত্র। আর বাজারী ব্যবসায়ী মোল্লারা আমার বিশ্বাস নিয়ে নিজেদের মাতৃভাষায় কথা শুরু করলেন। আপনাদের মাতাপিতার পরিচয়টা এই ভাষা ব্যবহারের মাধ্যমে প্রকাশ পেল।
যদি আপনাদের ইসলাম আপনাদের এভাবে কথা বলা শিখিয়ে থাকে ওই ইসলামের আমার প্রয়োজন নেই। সভ্য সমাজেও ওই ইসলামের জায়গা নেই।
১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:০২
নতুন বিচারক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনেরা এখন আসতে পারেন ।
২৮| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:০৭
মামুন ইসলাম বলেছেন: জিন সম্পকিত চমৎকার একটি পোস্ট।
১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:০৩
নতুন বিচারক বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই।
২৯| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:১৫
নতুন নকিব বলেছেন:
তা ঠিক, কথা খারাপ না একেবারে!!!!!!!! যার পিতামাতা যেভাবে তাকে ব্যবহার করা শিখিয়েছেন তিনি সেভাবে ব্যবহার করবেন। কি ব্যবহার করবেরে বাবা???? ডিম ব্যবহার করবে????? ঘোড়ার ডিম?????? -কাঠ মূর্খরে বলি, এত পন্ডিতি জাহির করতে হলে ভাষাগত কিছু জ্ঞান গরিমাও যে থাকতে হয়!!!!!
বাজারী ব্যবসায়ী মোল্লাদের এখনও চিনতে পার নি বাছা!!!!!!!! বাংলাদেশে তোমরা তিন চারটে কাদিয়ানী ইতর ছাড়া এদেশের বাকি জনগন যে সকলেই এই মোল্লাদের দলের তা কি একবার চিন্তা করেছ?????? আগেই বলেছিলাম, গনধোলাইর আযাব নাজিলের আগেই নিরাপদে কেটে পর!!!!!!!!!
এটা ছিলো জ্বীন বিষয়ে পোস্ট, আমি কুরআনের থেকে ব্যাখ্যা পেশ করার চেষ্টা করেছি মাত্র। -খুবই সজ্জন ব্যক্তি দেখছি!!!!!!!! চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী!!!!!!!!!!!! তা না বলে পারছি নে, তুমি কুরআনের ব্যাখ্যা পেশ করতে গিয়ে 'আহমদী' 'অআহমদী' কান্ড করেছ কেন বাবাজি????? এটা কি কাদিয়ানীদের বালছাল বিজ্ঞাপন আর ফাজলামির জায়গা, বাছাধন????
যতই মধুর মধুর রসালো কথায় ভিজিয়ে দিতে চাও, তোমাদের মত ঈমান চোরদের আমরা চিনি!!!!!!!!!! এদেশের মানুষও তোমাদের ভাল করেই চিনে বৈকি!!!!!!!!! মধুর কথায় চিড়ে ভিজবে না বাপুজি!!!!!!! তোমার কাদিয়ানী জোচ্চুরির প্রতি থুথু ফেলার অবসর এদিককার মানুষের নেই!!!!!!! ক্ষেমা দাও বাবাজি!!!!!!!!!
৩০| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৪
কাউয়ার জাত বলেছেন: নাঈমুর রহমান আকাশ,
এতটুকুতেই উত্তেজিত হয়ে মাতাপিতার পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুললে হবে?
তুমি না তাবলীগ করতে ব্লগে আসছ? গুরুরা শিখায়নি কেমনে বিরোধীদের মন জয় করতে হয়? আমরা গালি দেব তুমি হাসিমুখে গালি খাবা এটা তোমার দায়িত্ব। এটা না করতে পারলে তো কেউ আহমদী হইব না।
বুঝা যাচ্ছে তোমার ট্রেনিং এখনো পোক্ত হয়নি।
শুধু শুধুই তোমার পেছনে টাকা ঢালছে লন্ডনি চুতিয়ারা।
৩১| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩
নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: ভালো কথা মনে করিয়ে দিলেন। আপনাদের সংখ্যা বেশী!
হ্যাঁ, দেশের বেশীরভাগ অশিক্ষিত ধর্মান্ধ আপনাদের মোল্লাদের অনুসরণ করে। তো আপনাদের ভোটের দরকার বলেই তো সরকার আপনাদের কথায় মূর্তি অপসারণ করে লাই দিয়েছেন। আপনারা মারামারি আর হানাহানি ছাড়া যে কিছু জানেন না তা কি দেশের মানুসের কাছে গোপন আছে?
তবে আপনাদের শক্তি কতটা তা কিন্তু শাপলা চত্বরে প্রমাণ হয়ে গেছিলো। যখন আপনারা নিজেদের গাছ-কাটা আর আগুন লাগানো ইসলামের পরিচয় দিলেন, সরকার আপনাদের কি হাল করিয়েছিলো মনে আছে? আপনাদের হেফাজতি হুজুররা এতো তাড়াতাড়ি শাপলা চত্বরের মারের ব্যথা ভুললেন কি করে? পীরবাবার মলম? পুলিশ আপনাদের ডোজ কম দিয়েছিল নাকি?
হায় রে সে কি মার! মারের চোটে লুঙ্গি খুলে গেল, সেই লুঙ্গি রেখেই পালানো। আহা! কি অপূর্ব। আবার বাইরে পালিয়ে এসে ছড়ালেন কুকুরের মতো আপনাদের হুজুরদের হত্যা করা হয়েছে!!! কি সুখকর পরিণতি!!! আর আপনি ভয় দেখান গণ ধোলাইয়ের? কয়জন আছে আপনার দলে?
আলাইসাল্লাহু বি কাফিন আবদুহু
আপনাদের মোল্লাদের জন্য আমার আল্লাহই যথেষ্ট। আর বেশী ত্যাঁদরামো করতে গেলে পুলিশের লাঠিতেও তেল মাখানো আছে কিন্তু! ইসলামের হেফাজতের নামে ব্যবসা কোনদিক দিয়ে পালাবে দেখা যাবে।
৩২| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪
নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: আমি মানুষের সাথে কথা বলতে পছন্দ করি। খিন্জীর, হিমার, ক্বালীব বা কোনও কাউয়ার জাতের সাথে নয়।
৩৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: নাঈমুর রহমান আকাশ , আপনাকে মানতেই হবে কাদিয়ানীরা ভূল কথা বলে। কারন প্রতিশ্রুতি মাসউদ সাহেব যদি সেই ইসাঃ আঃ বা ইমাম মেহেদী হতেন তবে এতদিন তো ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়ে যেতো। দীর্ঘ দিন পরও কেনো ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হলো না। আর আপনারা সংখ্যায় এত নগন্য কেনো?
৩৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৯
নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: @রাশিদুল ইসলাম লাবলু ,
সেই একই পুরাতন অভিযোগ। আপনি এসব আজব প্রশ্ন করার আগে আমার ব্লগ দেখেন না কেন? কেউ কি ভয় দেখিয়েছে যে আমার ব্লগ দেখলে জাহান্নামী হতে হবে?
আপনার মনে যত আপত্তি আসতে পারে তার বেশরিভাগের উত্তর আমার ব্লগে আছে। আপনি কখনো আমার ব্লগটা দেখেননি হয়তো।
আপনার করা সকল আপত্তি ভুল।
৩৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:১৩
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: নিকোলাস নটভিচ নামের একজন রাশিয়ান পর্য টক প্রত্নতত্ববীদ এবং লেখক 4th of October: 1887 ভারতের উত্তরের লাদাখে ভ্রমনের সময়ে দূঘটনায় আক্রন্ত হয়ে হিমিসের বৌদ্ধদের মনিস্ট্রিতে চিকিতসার জন্য কিছুদিন ছিলেন। তিনি সেই সময়ে জনৈক বুদ্ধ লামার কাছে জানতে পারেন যে এইখানে কিছু পুরানো (২০০০ বছর) লেখা আছে যাতে ইসা নামের বালক ১৪ বছর বয়সে থেকে ইসরাইল ভারতে এসে ছিলো। তিনি নেপাল, ভারতের বিভিন্ন হিন্দু ও বৌদ্ধ মন্দিরে অবস্হান করেন এবং বৌদ্ধ ও হিন্দু ধমের উপরে শিক্ষলাভ করেন। তিনি ২৯ বছরে আবার মাতৃভুমি ইসরাইলের উদ্দেশে ভারত ত্যাগ করেন। তিনি আবার শেষ সময়ে চলে এসেছিলেন ভারতে। রাশিয়ান পর্যটকের লেখা বই থেকে ধারনা করা হয় ইসা আঃ ভারতে এসেছিলেন ।
নিকোলাস নটভিচ নামের একজন রাশিয়ান পর্য টক প্রত্নতত্ববীদ এবং লেখক 4th of October: 1887 ভারতের উত্তরের লাদাখে ভ্রমনের সময়ে দূঘটনায় আক্রন্ত হয়ে হিমিসের বৌদ্ধদের মনিস্ট্রিতে চিকিতসার জন্য কিছুদিন ছিলেন। তিনি সেই সময়ে জনৈক বুদ্ধ লামার কাছে জানতে পারেন যে এইখানে কিছু পুরানো (২০০০ বছর) লেখা আছে যাতে ইসা নামের বালক ১৪ বছর বয়সে থেকে ইসরাইল ভারতে এসে ছিলো। তিনি নেপাল, ভারতের বিভিন্ন হিন্দু ও বৌদ্ধ মন্দিরে অবস্হান করেন এবং বৌদ্ধ ও হিন্দু ধমের উপরে শিক্ষলাভ করেন। তিনি ২৯ বছরে আবার মাতৃভুমি ইসরাইলের উদ্দেশে ভারত ত্যাগ করেন। তিনি আবার শেষ সময়ে চলে এসেছিলেন ভারতে। রাশিয়ান পর্যটকের লেখা বই থেকে ধারনা করা হয় ইসা আঃ ভারতে এসেছিলেন ।
সেই ধারনাকে পুজী করে পরবর্তীতে মাসউদ সাহেব নিজেকেই প্রতিশ্রুতি মাহদী বা ইসাঃ বলে দাবী করেন। তার দাবীর স্বপক্ষে কোন প্রমান নেই এতদিন হয়ে গেলেও তার খেলাফত প্রতিষ্ঠা পাই নাই। অতএব কাদিয়ানীরা মিথ্যাবাদী প্রতারক।
৩৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:১০
নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন:
আপনি যে একজন চরম অজ্ঞ সেটা প্রমাণ করে দিলেন।
নটভিচ এর থিওরী প্রতিষ্ঠা পাবার আগেই ইমাম মাহদী (আ) দাবী করেন।
সেই ধারনাকে পুজী করে পরবর্তীতে মাসউদ সাহেব নিজেকেই প্রতিশ্রুতি মাহদী বা ইসাঃ বলে দাবী করেন। তার দাবীর স্বপক্ষে কোন প্রমান নেই এতদিন হয়ে গেলেও তার খেলাফত প্রতিষ্ঠা পাই নাই। অতএব কাদিয়ানীরা মিথ্যাবাদী প্রতারক।
আরে অধম গর্দভ, খিলাফত তো তোদের নেই, ওটা আল্লাহ তোদের থেকে তুলে নিয়েছেন।
আপনি যে একজন চরম অজ্ঞ সেটা প্রমাণ করে দিলেন।
নটভিচ এর থিওরী প্রতিষ্ঠা পাবার আগেই ইমাম মাহদী (আ) দাবী করেন।
সেই ধারনাকে পুজী করে পরবর্তীতে মাসউদ সাহেব নিজেকেই প্রতিশ্রুতি মাহদী বা ইসাঃ বলে দাবী করেন। তার দাবীর স্বপক্ষে কোন প্রমান নেই এতদিন হয়ে গেলেও তার খেলাফত প্রতিষ্ঠা পাই নাই। অতএব কাদিয়ানীরা মিথ্যাবাদী প্রতারক।
আরে অধম গর্দভ, খিলাফত তো তোদের নেই, ওটা আল্লাহ তোদের থেকে তুলে নিয়েছেন।
আহমদীয়া মুসলিম জামাতে খিলাফত ইমাম মাহদী (আ) এর মৃত্যুর পর থেকে আছে। শিক্ষিত না হলেই লোকে আপনাদের মতো গাধাদের কথায় বিশ্বাস করে।
কাপুরুষ মিথ্যাবাদী বাজারী ধর্মব্বসায়ীদের কাছে অবশ্য মিথ্যা ছাড়া আর কিছুই আশা করা য়ায় না।
৩৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৩০
আশাবাদী অধম বলেছেন: ব্লগে এক কাদিয়ানীভক্তের আবির্ভাব ঘটেছে। বিশ্ব মুসলিমকে তাদের লন্ডনমুখী কেবলার দাওয়াত দিয়ে হাবিয়া জান্নাত(!) পাইয়ে দিতে সে গায়ে পড়ে লিঙ্ক বিলাচ্ছে। সুখে থাকতে ভূতে কিলাইলে যা হয় আর কি!
লক্ষ্য করার বিষয়, প্রত্যেক দলের অনুসারীদের মধ্যে দলনেতার চরিত্র সংক্রমিত হয়। এ লোকটিও তার গুরুর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য মিথ্যাবাদিতা ও নির্লজ্জতা ভালোভাবেই আত্মস্থ করেছে। এ জাতীয় "সালসা বিক্রেতা" ব্লগারদের মনে আকাঙ্ক্ষাই থাকে তাদের বিরুদ্ধে কিছু একটা লেখা হোক যাতে তারা প্রচার পেতে পারে। আমারও তাই খায়েশ হল লোকটা এতই যখন কান্নাকাটি করছে, একটু আলোচনায় আসার পথ তৈরী করে দেই, পাছে না আবার তার পেটে লাথি পড়ে!
গোলাম আহমাদ কাদিয়ানী নিজেকে আসলে কি দাবী করেছিল এটা একটা রহস্যাবৃত বিষয়। তবে কথা হচ্ছে তার দাবীতে সে নবীই হোক অথবা ছায়ানবী অথবা মাহদী অথবা ঈসা; ইতিহাস বলে, এ ধরণের দাবী সে একাই করেনি। মুহাম্মাদ (সা) এর জীবদ্দশায়ই মিথ্যা নবুওয়াতের দাবীদার মুসায়লামার আবির্ভাব ঘটেছিল। মহানবী (সা) এর মৃত্যুর পরে তো নবী দাবীকারী লোকদের পৌষ মাস শুরু হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু চূড়ান্তভাবে তাদের পরিণতি কি হয়েছিল তা কারও অজানা নয়। বাকী রইল মাহদী ও ঈসা হওয়ার দাবী।
মাহদী আগমনের ভিত্তি কি?
মুসলিমরা বিশ্বাস করে কিয়ামতের পূর্বে তাঁদের মধ্যে একজন নেতার আবির্ভাব ঘটবে। যিনি বিশ্বজয় করবেন এবং সুশাসনে সারা পৃথিবী ভরিয়ে দিবেন। তাঁর উপাধী হবে "মাহদী"। যেহেতু কুরআনে এ সম্পর্কে কিছু বলা হয়নি। সুতরাং মাহদী আগমনের ভিত্তি হচ্ছে হাদীস। অতএব, 'মাহদী একজন আগমন করবেন' এই জ্ঞানের উৎস যে হাদীস, যার ভিত্তিতে গোলাম আহমাদ মুসলিমদেরকে তার বায়আত ও আনু্গত্যের দাবী করলেন, সেই হাদীসইতো বলে দিচ্ছ্, মাহদীর নাম কি হবে, পিতার নাম কি হবে, কোন বংশে আসবেন, কোথায় আবির্ভূত হবেন, কত বছর শাসক হিসেবে পৃথিবীময় রাজত্ব করবেন। এসবের একটাও কি ব্রিটিশরাজত্বের প্রভুভক্ত এক কেরানি গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর সাথে মিলে? উত্তরটা পাঠকদের গবেষণার জন্য রেখে দিলাম।
পৃথিবীতে এ পর্যন্ত মাহদী দাবীকারীর সংখ্যা সম্ভবত হাজারেরও বেশি। তাদের অনেকের নামধামও হাদীসের সাথে মিলে যায়। মাহদী দাবী করে মক্কায় কাবা ঘর দখলে নেয়ার ঘটনাও ঘটেছে। তারাই যেখানে মিথ্যাবাদী সাব্যস্ত হয়েছে সেখানে পাকিস্তানী "কাদিয়ানী" কোন ছার!
প্রতিশ্রুত মাসীহঃ
এখানেও একই কথা প্রযোজ্য। মাসীহের আগমন যদি প্রতিশ্রুতই হয় তবে সে প্রতিশ্রুতি কোথায় যার মাধ্যমে আমরা বিষয়টি জানলাম?
উত্তরঃ কুরআনের (৪৩ঃ৬১) নং আয়াত এবং হাদীস।
উপরোক্ত আয়াত এবং হাদীস থেকে জানা যায়, একজন আসবেন, তিনি স্বয়ং ঈসা (আ)। এখন প্রতিশ্রুত একজন আসবেন এটা যদি মানতেই হয়, তবে তিনি স্বয়ং ঈসা (আ) এটাও মানতে হবে। একই বাক্যের অর্ধেক মানা আর বাকী অর্ধেক অস্বীকার করে নিজের নাম প্রচার করা কোন ধরণের সততার মধ্যে পড়ে?
নবীদের নবুওয়াত দেন আল্লাহ আর কাদিয়ানীকে নবুওয়াত দিয়েছে ব্রিটিশরাঃ
কাদিয়ানীদের বিষয় সুস্পষ্ট কথা হচ্ছে, ভারতবর্ষে নিজেদের রাজত্ব দীর্ঘায়িত করার আকাঙ্ক্ষায় ব্রিটিশরা মুসলিমদের জিহাদী স্পৃহা নষ্ট করতে ও তাদেরকে বিভিন্নভাগে ভাগ করতে এই কাদিয়ানী এবং এর মত আরও কিছু দালাল সৃষ্টি করেছিল। মুসলিমদের শ্রেণী অনুযায়ী এই দালালদের ভিন্ন ভিন্ন প্রক্রিয়ায় ব্যবহার করা হয়েছিল।
উদাহরণ স্বরূপ-
* সাধারণ শিক্ষিতদের পেছনে ব্যবহার করা হয়েছিল আলীগড় কেন্দ্রিক সৈয়দ আহমদ খানকে।
* রক্ষণশীল মুসলিমদের পেছনে ব্যবহার করা হয়েছিল আহমাদ রেযা খান বেরেলভীকে।
* অশিক্ষিত সাধারণ মুসলিমদের বিভ্রান্ত করতে লাগানো হয়েছিল নবুওয়াত সহকারে মীর্যা গোলাম আহমাদ কাদিয়ানীকে।
বিশ্বাস এবং কার্যপদ্ধতি আলাদা হলেও এদের প্রত্যেকেরই গুরুত্বপূর্ণ এজেন্ডা ছিল রাজভক্তির মহিমা গাওয়া এবং ব্রিটিশ-বিরোধী যে কোন আন্দোলন-সংগ্রামের বিরোধিতা করা। তাইতো দেখা যায়, সাইয়েদ আহমাদ ব্রেলভী (বালাকোটের শহীদ) যখন জিহাদ শুরু করলেন এবং সীমান্তে পৃথক ইসলামী রাষ্ট্র গঠন করলেন তখন তার বিরুদ্ধে "ওয়াহাবী" ফতোয়া নিয়ে এগিয়ে আসলেন আহমাদ রেযা খান। ওই প্রথম উপমহাদেশে "ওয়াহাবী" শব্দের ব্যবহার যা এখনো আমাদের সমাজে সুন্নি-ওহাবী দ্বন্দ্ব হিসেবে প্রচলিত। মিথ্যা অভিযোগ হলেও মুসলিমদের একাংশকে আহমাদ রেযা খান ঠিকই সাইয়েদ আহমাদ ব্রেলভীর বিরুদ্ধে উস্কে দিতে সক্ষম হলেন। যার ফলে বালাকোটের ট্রাজেডি রচিত হল।
গোলাম আহমাদ কাদিয়ানীর লেখা যা কাদিয়ানীরা এখনো প্রচার করে তার মধ্যেই ভূরি ভূরি প্রমাণ রয়েছে যে এই লোকের আসল উদ্দেশ্যই ছিল ব্রিটিশদের দালালী করা এবং বিরোধী আন্দোলনকে হারাম ফতোয়া দেয়া।
সিয়ালকোটের পাঞ্জাব প্রেস হইতে মুদ্রিত শাহাদাতুল কোরানের ষষ্ঠ মুদ্রণে ‘সরকারের লক্ষ্য করার যোগ্য’ শীর্ষক পরিশিষ্ট রহিয়াছে। তাহাতে মির্জা সাহেব লিখিয়াছেন, “অতএব আমার ধর্ম- যাহা আমি বরাবর প্রকাশ করি এইযে, ইসলামের দুইটি অংশ রহিয়াছে। প্রথমত আল্লাহ তায়ালার আনুগত্য স্বীকার করা। দ্বিতীয় সেই রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করা যাহা শান্তি স্থাপন করিয়াছে, অত্যাচারীদের হাত হইতে উদ্ধার করিয়া নিজের আশ্রয়ে আমাদিগকে গ্রহণ করিয়াছে। আর তাহা হইতেছে বৃটিশ সরকার।” (৩য় পৃষ্ঠা)।
“এবং আমি দৃঢ় বিশ্বাস করি যে, আমার মুরীদের সংখ্যা যত বৃদ্ধি পাইবে জেহাদের বিধান সমর্থনকারীদের সংখ্যা ততই হ্রাস পাইবে। কারণ আমাকে মসীহ এবং মাহদী হিসাবে মানিয়া লওয়াই জেহাদের বিধানকে অস্বীকার করা।” (১৭ পৃষ্ঠা)।
কাদিয়ানী খলিফার ঘোষণা-
“আহমদিয়া আন্দোলনের সহিত বৃটিশ সরকারের যে সম্পর্ক রহিয়াছে তাহা অন্যান্য জামায়াতের তুলনায় সম্পূর্ণ আলাদা। আমাদের অবস্থান এমন যে, সরকার এবং আমাদের স্বার্থ এক হইয়া গিয়াছে। বৃটিশ সরকারের উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে আমাদের জন্য অগ্রসর হওয়ার সুযোগ উপস্থিত হয়। খোদা না করুন- ইহার যদি কোন অনিষ্ট হয় তবে আমরাও সেই আঘাত হইতে রক্ষা পাইব না।” –আলফজল পত্রিকা, ২৭শে জুলাই, ১৯১৮
"ইংরেজ সরকারের করুণা- দৃষ্টি লাভের পর তাহারা সৈন্য বিভাগ, পুলিশ, আদালত এবং অন্যান্য সরকারী অফিস সমূহে নিজেদের লোকজনকে ভর্তি করাইতে লাগিল। কাদিয়ানীরা মুসলমান সাজিয়া মুসলমানদের জন্য নির্দিষ্ট চাকুরীর কোটা হইতে বড় একটা অংশ অপহরণ করিতে লাগিল। অপরদিকে সরকারপক্ষ হইতে মুসলমান সমাজকে সান্ত্বনা দেওয়া হইল যে, এই দেখ- এত বড় বড় চাকুরী তোমাদিগকে দেওয়া হইল। প্রকৃতপক্ষে মুসলমানদের জন্য নির্দিষ্ট চাকুরীর বিরাট একটি অংশ কাদিয়ানীদিগকে দেওয়া হইতেছিল। এই সুযোগে কাদিয়ানীরা মুসলমানদের প্রতিদ্বন্দ্বী সাজিয়া নিজেদের মুসলমান বিরোধী সংগঠন মজবুত করিতে লাগিল। সরকারী কন্ট্রাক্ট, ব্যবসায়-বাণিজ্য এবং জমিসংক্রান্ত ব্যাপারেও এইনীত অনুসৃত হইল।"
(উপরোক্ত চার অনুচ্ছেদ "কাদিয়ানি সমস্যা" বই থেকে সংগৃহীত)
কাদিয়ানীদের সাথে ব্রিটিশদের এই দহরম-মহরম এখনো বিদ্যমান যে কারণে পাকিস্তান থেকে বিতাড়িত হয়ে এরা আজ লন্ডনে শিকড় গেড়েছে।
৩৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৬:৪৭
নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: আরোও চালান। এককজন একেক মিথ্যা বলছেন। একটা কুকুরকে আবার আমার পেছনে লেলিয়ে দিয়েছেন।
৩৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:১৫
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: মিথ্যাচার আসলে আপনারা করেন। আমি আপনাকে পূর্বেই বলেছি রাশিয়ান লেখকের বই দেখে আপনাদের প্রধান নিজেকে মাহদী বলেছিলেন। ইতিহাস ঘাটেন বুঝতে পারবেন। নিকোলাস নটোভিচ ১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দে বৌদ্ধধর্ম সম্বন্ধে জ্ঞানলাভের উদ্দেশ্যে ভারতের কাশ্মীর আসেন এবং লাদাখ- এর হেমিস মঠে কিছু সময় অতিবাহিত করেন। বৌদ্ধ ভিক্ষুরা নটোভিচ কে প্রাচীন তিব্বতিয় পান্ডুলিপির কথা বলে, যাতে ইসা নামে এক পশ্চিমদেশিয় জ্যোর্তিময় পুরুষের কথা রয়েছে। ভিক্ষুরা ইসাকে বোধিসত্ত্ব (পবিত্র পুরুষ) বলে উল্লেখ করেন। যিশুর হারানো বছরগুলো ভারতবর্ষে কেটেছিল কিনা সেই বিষয়ে নটোভিচের মনে প্রশ্ন দানা বাধে।
নটোভিচ তিব্বতিয় পান্ডুলিপি অনুবাদ করেন এবং রাশিয়া ফিরে যান। যিশুর অজানা জীবনের কথা প্রকাশ হতে যাচ্ছে শুনে রুশ খ্রিষ্টান কট্টরপন্থিরা ক্ষোভ প্রকাশ করে। অবশেষে ১৮৯৪ সালে বহু বাধাবিঘ্ন অতিক্রম করে The Unknown life of Jesus Christ বইটি প্রকাশিত হয়। বইটিতে নটোভিচ দাবি করেন যে হারানো বছর গুলোয় যিশু ভারতবর্ষে এসেছিলেন। এ সময়ে তিনি বৈদিক দর্শন, বৌদ্ধ ধর্ম এবং আয়ুর্বেদ সম্বন্ধে জ্ঞানলাভ করেন।
আর আপনাদের প্রতিশ্রতি মেহেদী ১৯০১ সালে নিজেকে ইমাম মেহেদী বলে দাবী করেন। উইপপিডিয়াতে আপনাদের প্রতিশ্রুতি মাহদী সম্পর্কে যা বলা হয়েছে সেই বিষয়টা তুলে ধরলাম।
আহ্মদিয়া একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়। যার প্রতিষ্ঠাতা মির্যা গোলাম আহ্মেদ কাদিয়ান। ইসলামের আসল পথ থেকে বিচ্যুত মুসলমানদের সঠিক পথের সন্ধান দিতে প্রতিষ্ঠিত হয় আহ্মদিয়া আন্দোলনের। পরবর্তীতে আহ্মদিয়ারা দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে পরে লাহোর আহ্মদিয়া আন্দোলন ,আহ্মদিয়া মুসলিম সম্প্রদায় নামে। লাহোর আহ্মদিয়া আন্দোলন মনে করে আহ্মদিয়া জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মির্যা গোলাম আহ্মেদ একজন মুজাদ্দিদ (সংস্কারক), প্রতিশ্রুত মসীহ্, ইমাম মাহাদি এবং প্রত্যাবর্তনকারী যীশু খ্রিস্ট হিসাবে। তারা কায়মনো বাক্যে স্বীকার করে যে মুহাম্মদ(সঃ)সর্বশেষ নবী। অপরদিকে আহ্মদিয়া মুসলিম সম্প্রদায় এর মতে মির্যা গোলাম আহ্মেদ একজন মুজাদ্দিদ (সংস্কারক), প্রতিশ্রুত মসীহ্, ইমাম মাহাদি এবং প্রত্যাবর্তনকারী যীশু পাশাপাশি মুহাম্মদ(সঃ)এর প্রদর্শিত পথে পাঠানো একজন নবী। তাদের মতে নবুয়াতের সমাপ্তি মানে আর কোন নতুন নবী আসতে পারবেননা তা নয়, নতুন নবী আসতে পারবেন তবে তা অবশ্যই হতে হবে মুহাম্মদ(সঃ) যে পথ-প্রদর্শন করে গেছেন সেই পথে কিন্ত্ত কখনই নতুন কোন মতবাদ নিয়ে নয়।
প্রকৃত সত্য হলো আপনাদের মির্যা গোলাম আহমেদ কাদিয়ান নিজেকে ইসাঃ বলে দাবী ঠিক সেভাবে করেন নাই। আপনাদের লাহোর শাখাই তাকে যিশু বানিয়েছে।
৪০| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯
নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন:
প্রকৃত সত্য হলো আপনাদের মির্যা গোলাম আহমেদ কাদিয়ান নিজেকে ইসাঃ বলে দাবী ঠিক সেভাবে করেন নাই। আপনাদের লাহোর শাখাই তাকে যিশু বানিয়েছে।
আপনি লাহোড়ীদের ব্যপারে জানেন টা কি? মসীহ মাউদ (আ) এর কোনও বই পড়েছেন? অথবা আমার ব্লগ?
অবশ্য আমার ব্লগে আপনাদের দলের একজন সাচ্চা মুসলিম খুব সুন্দর একটা কাজ করেছেন। এটাই আপনাদের হুজুরদের শিক্ষা।
৪১| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬
নতুন নকিব বলেছেন:
সামহোয়্যার ইন ব্লগ এর সম্মানিত এডমিন প্যানেলের প্রতি বিনীত আবেদন রাখতে চাই, দয়া করে এই উদ্ভট সমস্যার কবল থেকে সামুকে মুক্ত রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন। কাদিয়ানী বিষ মুক্ত সামু চাই। এদের অযাচিত অত্যাচার থেকে সামু এবং এখানকার ব্লগারদের পরিত্রান আশা করছি। এদের ধারনা, তাদের ভ্রান্ত মতের গুটি কয়েক ব্যক্তি ব্যতিত বাংলাদেশ এমনকি পৃথিবীর বাকি সকলেই কাফের। লন্ডনের প্রভূদের সেলামীতে আজও এই গোষ্ঠীর পেট চলে। লন্ডনেই এদের গোড়া ঘাট। ষড়যন্ত্রের কেন্দ্র কলা।
ততকালীন বৃটিশ জবরদখলকারী প্রশাসকদের আজ্ঞাবাহী, এই উপমহাদেশের মাটি ও মানুষের সাথে গাদ্দারী করা লোকটির তোষামোদিতে অতিশয় আহলাদিত হয়ে যাকে একদা বৃটিশ সরকার নবুয়ত, নিরাপত্তা, জায়গীর, জমিদারী দানে ধন্য করেছিল, সেই ব্যক্তির পোষ্যরা যখন আমাদের ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন তোলার সাহস পায়, তখন নিজেদের বড় অসহায় লাগে।
আমরা ইতোপূর্বেও এই দুরাচারদের উতপাত মাঝে মধ্যে সামুতে লক্ষ্য করেছি। ইদানিং এই ধারাবাহিকতার অংশ হিসেবে নাঈমুর রহমান আকাশ নিকধারী ব্যক্তিটি সামুর ওপরে ভর করে লন্ডনী প্রভূদের মিশন বাস্তবায়নের স্বপ্ন দেখছে হয়তো! গত কিছু দিন যাবত তার অস্বাভাবিক আচরনে ব্লগবাসী রীতিমত অতিষ্ঠ। তিনি কাদিয়ানী মিথ্যা নবুয়ত দাবিদার বিভ্রান্ত বৃটিশ চরের ফালতু ধর্ম প্রচারে এই উম্মুক্ত প্লাটফর্মটি ব্যবহার করে তাবলিগে নেমেছেন। এর বিনিময়ে হয়তো তিনি এবং তার সাঙ্গপাঙ্গগনের রুটি রুজির বন্দোবস্ত হয়ে যায়। সঙ্গোপনে।
ইতোমধ্যেই আমরা লক্ষ্য করেছি, তিনি তার ব্লগ এবং কমেন্টে মিথ্যেবাদি কাদিয়ানী নবী দাবিদার ব্যক্তিটিকে মেনে না নেয়ার করুন পরিনতির প্রতি হুমকি এবং ভয় ভীতি প্রদর্শন করে চলেছেন ব্লগারদের। আরও লক্ষনীয়, তিনি সামু ব্লগের সম্মানিত এডমিন প্যানেলকেও দায়ী করে ক্ষোভ ঝেড়েছেন, কেন তাকে প্রথম পৃষ্ঠায় লেখার সুযোগ দেয়া হয় না। তার ভাষায় 'তিনি আহমদিয়া বলে সামু তার প্রতি এই আচরন করছে'। ভেবে পাচ্ছি না, সামুতে দু'দিন বয়সের এই ব্যক্তিকে কে বোঝাতে যাবে যে, সামুরও কিছু রুলস রেগুলেশন থাকতে পারে?
সামুতে ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে সকলের সহাবস্থানের লক্ষ্যে, হৃদ্যতাপূর্ন সুন্দর পরিবেশ বজায় রাখার স্বার্থে, সর্বোপরি সম্মানিত ব্লগারদের অস্বস্তি দূরিকরনে অবিলম্বে এই মিথ্যেবাদী নবীর মিথ্যে তাবলীগ, ফিতনাবাজি এবং তোষামোদীর মূলোতপাটনে যথোপযুক্ত পদক্ষেপ একান্তভাবে প্রত্যাশা করছি।
৪২| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০২
নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: Click This Link
The true face of Anti Ahmadiyya
এটা আপনাদের ধর্ম। এটাই আপনাদের শিক্ষা। এটাই আপনাদের হুজুরেরা শিখিয়ে থাকেন। আহা!!! কি ভাষা!!! কি ব্যবহার!!! কি ধর্মীয় শিক্ষা!!!
সামু কি এবার সংখ্যালঘু ধার্মিকের পক্ষ নেবে না সংখ্যাগরিষ্ঠ শয়তানের পক্ষ নেবে তার নিজের রুচি।
৪৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৫৪
নতুন নকিব বলেছেন:
হায় হায়!!!!! হায় হায়!!!!!!!! পৃথিবীর পৌনে দু'শ কোটি মুসলিম শয়তান!!!!!!!!!!! ধার্মিক মানে কাদিয়ানী নেমকহারাম!!!!!!!!! কাদিয়ানের বৃটিশ কেরানী নবীর ধর্ম প্রচারক বাবাজির কথা শুনে তো মনে হয়, শয়তানও হেসে ব্যাকুল হয়ে উঠবে!!!!!!!!!!!! বিনোদন বটে!!!!!!!!!! তা, বাবাজি আপনার ধর্মগুরুগন কি এভাবে ভিন্নধর্মের লোকদের শয়তান অভিহিত করার শিক্ষা দিয়েছেন????
সব নেগেটিভ শুনতে শুনতে আমাদের কান ঝালাপালা হয়ে গেছে একরকম। তাই, আসুন, এবার দেখি আপনাকে কোন সুসংবাদ শোনাতে পারি কি না। শুনুন বাবাজি, আপনি কোন চিন্তা করবেন না। চালিয়ে যান আপনার তাবলিগ। দ্রুত চালান। আমরাও আপনার প্রতিটি লেখা পর্যবেক্ষনে রেখেছি। তবে, সামুতে আপনার সর্বশেষ মুহূর্তটি ভাবতে কষ্ট হচ্ছে। সেটি বোধ হয় অনেক দূরে নয়। কৃতকর্ম কাউকে ছেড়ে যায় না। কৃত অপকর্মের ফলও এড়িয়ে যাওয়ার নয়। বুঝেনতো সবই। তবে, ইতোমধ্যেই আপনি এখানে যেটুকু বিষ ঢেলেছেন তাতে ধরে নিতে পারেন, অপেক্ষার কষ্টটা হয়তো খুব বেশি সহ্য করতে হবে না।
সামু তো মামুর বাড়ি!!!!!!!!!! ভন্ড নবীর তাবলিগ ব্লগ!!!!!!!!!!!!
আমরা প্রিয় প্রাঙ্গন সামুর মাননীয় এডমিন প্যানেলের প্রতি আবারও বিনয়ের সাথে এই অনাহুত, অনাকাঙ্খিত, অমার্জিত, অরুচিকর এবং অযাচিত আপদ সরিয়ে সামুকে পরিচ্ছন্ন করার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষন করতে চাই।
১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০৯
নতুন বিচারক বলেছেন: আপনেরা ভাই এখন একটু থামেন ।
৪৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১৫
নতুন নকিব বলেছেন:
বিচারকের কথা তো আর ফেলা যায় না।
ঠিক আছে, থেমে গেলাম। কিন্তু, তাকে থামাবে কে?
আপনার কল্যান হোক।
৪৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:২৯
নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: আমি সব মুসলমানকে শয়তান বললাম কখন? আপনার মতো বাজারী মোল্লাদের শয়তান বলেছি।
ভয় দেখাচ্ছেন? দেখাতে থাকেন। আপনারা তো আবার ব্লগার হত্যাকারী হিসেবে বিখ্যাত! ব্লগার হত্যাকারী শয়তানের দল, এই ব্লগের লেখকও তো মুসলমান। তিনি কি আপনাদের দলের মতো গালিবাজ শয়তান?
৪৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০
নতুন নকিব বলেছেন:
নাঈমুর রহমান আকাশ,
গাধা পানি পান করে, তবে সেটা ঘোলা করে তারপরে। আপনাদের অবস্থাও দেখছি সেরকমই। সামু ছাড়তে বললে সেটা বুঝি হত্যার হুমকি হয়ে যায়? বেকুব দেখেছি, এমন গবেট বেকুবতো জীবনে দেখি নি রে বাবা!
সত্য এবং সহজ বিষয়কে ঘোলাটে করা যাদের স্বভাবের অংশ, তাদের কে বোঝাতে পারে? আমার উপরের মন্তব্যে আমি যা বলেছি, তা মুছে যায় নি। এখনও বিদ্যমান। বলেছি, সামুতে আপনার সর্বশেষ মুহূর্তটি ভাবতে কষ্ট হচ্ছে। মিথ্যা নবুয়ত নিয়ে সামুতে অযাচিত তাবলিগ করা থেকে বিরত থাকার কথা বলেছিলাম সেখানে। আপনি সেটাকে ভিন্ন দিকে ঘুরিয়ে নিতে চাচ্ছেন।
কেন চাচ্ছেন? মিথ্যাবাদিতা রক্তে মাংসে মিশে গেছে?
বলি, অন্যদের মিথ্যা অপবাদে জড়ানোর চেষ্টা মানুষরুপী ঘৃনিত পশুদের কাজ। এই অপকর্ম থেকে বিরত থাকুন। নিজে ভাল থাকুন। অন্যদেরও জ্বালাতন থেকে মুক্তি দিয়ে ভাল থাকতে দিন।
আল্লাহ পাক যদি এইসব আজব উদ্ভট মিথ্যাবাদীদের শুভ বুদ্ধি দান করেন।
প্রিয় প্রাঙ্গন সামুর মাননীয় মডারেটর মহোদয়গনের প্রতি আবারও বিনয়ের সাথে এই অনাহুত, অনাকাঙ্খিত, অমার্জিত, অরুচিকর এবং অযাচিত আপদ সরিয়ে সামুকে পরিচ্ছন্ন করার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষন করতে চাই। ফিতনাবাজ মুক্ত সামু চাই। সামু দীর্ঘজীবি হোক।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭
কাউয়ার জাত বলেছেন: অপেক্ষা করুন। অল্প সময়ের মধ্যেই আল্লামা কলাগাছিরা এসে জ্বিন নেই এই মর্মে বিজ্ঞানের হাইকোর্ট দেখানো শুরু করল বলে।