![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশে এখন একের পর এক যেভাবে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটছে তাতে দেশের জনগণকে নিজেদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিজেদের হাতেই নিতে হবে ।জনগণকে নিজেদের জান মালের হেফাজত বা নিরাপত্তার বিষয়ে জনগণকেই সচেতনটা গড়ে তুলতে হবে ।এরকমই পরামর্শ দিলেন পুলিশের মহাপরিদর্শক আইজিপি একেএম শহীদুল হক। একেএম শহীদুল বলেছেন ঘরে ঘরে পাহারা দেওয়ার মত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এদেশে গড়ে তোলা সম্ভব নয়।তাই দেশের জনগনকেও নিজেদের নিরাপত্তার দায়িত্ব তাদের হাতে নিতে হবে। প্রত্যেক ব্যক্তির সেন্স অব সিকিউরিটি থাকতে হবে। নিজের নিরাপত্তা ও প্রতিবেশীর নিরাপত্তা এবং এলাকার নিরাপত্তার বিষয়ে সকলকে সচেতন হতে হবে। নিজস্ব নিরাপত্ত বলয় তৈরি করতে হবে। এতে পুলিশের সহযোগিতা থাকবে। এলাকাবাসীর সঙ্গে পুলিশের সুসম্পর্ক ও সম্পূর্ণ সহযোগিতা থাকবে। কিন্তু জনগণকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। এজন্য জনগণের পাশে অবশ্য পুলিশ থাকবে ।
একে এম শহীদুল হক আরো জানান রাজধানীর কলাবাগানের লেকসার্কাসের ৩৫ নম্বর নিজের বাড়িতে সোমবার বিকালে কুপিয়ে হত্যা করা হয় সমকামীদের অধিকারবিষয়ক পত্রিকা রূপবান এর সম্পাদক জুলহাজ মান্নান এবং একই সঙ্গে নাট্যকর্মী খন্দকার মাহবুব রাব্বী তনয়কে। গতকাল মঙ্গলবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন আইজিপি একেএম শহীদুল হক। আর সেখানেই পরিদর্শন শেষে শহীদুল হক এ কথাগুলো সকলকে জানিয়ে দেন।
তিনি আরো বলেছেন যে এই হত্যাকান্তটি এবং দেশের বিভিন্ন হত্যাকাণ্ডের ঘটনাগুলো খুবই সুপরিকল্পিতভাবে হচ্ছে । আইজিপি আরো বলেছেন এটি মর্মান্তিক এবং সুপরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। ধারণা করছি হত্যাকারীরা দীর্ঘদিন যাবৎ পরিকল্পনা করছে। ঘটনাস্থল বিভিন্ন সময়ে তারা রেকি করছে। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। হত্যাকাণ্ড যেখানে ঘটেছে আমি মনে করি জায়গাটা যথেষ্ট সিকিউরড। আশপাশের সবাই যদি তাৎক্ষণিকভাবে প্রতিরোধ করতো। সাধারণ মানুষ যদি বেরিয়ে আসতো তাহলে তাদের ধরা সম্ভব হতো। তবে অপরাধীদের সনাক্ত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার কাজ অত্যন্ত আন্তরিকতা এবং দক্ষতার সঙ্গে করা হবে বলেও তিনি জানান ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:১১
নতুন গেম বলেছেন: ঠিক বলেছেন ।
২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
এরা ঘুষের, চাঁদার টাকা , সুইস ব্যাংক নিয়ে ব্যস্ত আছে; এবং এরা অনেক গন্ডগোলের জন্যও দায়ী
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:১৪
নতুন গেম বলেছেন: এরা সকলেই এরকম । দেশের মানুষ মরলে মরূক নিজেদের স্বার্থ ছাড়া আর কিছুই বুঝে না ।
৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:২৭
কালনী নদী বলেছেন: এসবকিছু বলে দায়িত্বের দায়ভার থেকে রক্ষা পাওয়া যায় না, আর এই পুলিশদের কি বলব যারা ঘুস দিয়ে চাকরিতে যায় তাদের প্রথম লক্ষ্যই থাকে সেই টাকাটা ক্ষমতার বলে প্রথমেই বাগিয়ে নেওয়া। আর টাকার নেশার একমাত্র এডিক্ট হচ্ছে এই বাংলাদেশের পুলিশ। যদিও হাতের পাঁচ আঙ্গুল সমান না।
যারা নিজেদের নিরাপদে রাখতে পারেন তাদের কখনই নিরাপত্তার প্রয়োাজন হয় না, আর যারা নিরাপত্তাহিনতায় ভোগেন তারা আগে থেকেই আইন কিনে রাখেন।
এসবেরই মূলে গিয়ে দেখেন ব্যক্তিগত রেসারেসি আর খ্যাতির বিরম্ভনা আরও আছে বিকৃত যৈান কামনা!
যে যেমনটি করেন সেটার বিপরীত তার জন্য রয়ে যায়।
সুন্দর হয়েছে লেখা +
৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫
বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা
৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:১৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: নিজেদের নিরাপত্তা যদি আমাদের নিজেরকেই দিতে হয় তবে সরকার এই সব ছাগল টাকা দিয়ে কেন পুষবে
৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫০
কালনী নদী বলেছেন: আমাদের খেয়াল আমরাই রাখব তাইলে তোমাদের দেখবাল করবে কেডা? পুলিশ মামারা!
৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩
খন্দকার আঃ মোমিন বলেছেন: পুলিশ মামু কইছে হেতে আর আঙ্গ রে হরা দিত হাইত্ত নো , আঙ্গ বেবস্থা আবরেই কইত্তে অইব , হেতে বেলে আঙ্গ হিচে হিচে থাইব , অ্যাঁর কতা অইল তাইলে হেতারে কিল্লাই অ্যাঁই কলুর বলদের মতন হুদাহুদি হাইলতাম ? হেতার বইরের মুজা ধরি মাতার তুবি হইজ্জন্ত অ্যাঁই বন করি হেতে কয় অ্যাঁর আগে থাইক্ত হাইত্ত ন অ্যাঁর হিচেদি থাইব , বাজি তর মত বলদ অ্যাঁর দরকার নাই ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৫৬
মহা সমন্বয় বলেছেন: প্রতিটি মানুষের নিজের সেন্স অব সিকিউরিটি থাকা উচিৎ। ঘরে ঘরে কি পুলিশি প্রহরা দেয়া সম্ভব?