![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালোলাগে ভ্রমন করতে। প্রকৃতির সাথে মিশে গিয়ে ছবির ফ্রেমে নিজেকে আবদ্ধ করতে। অবসর কাটে সাহিত্যের আঙিনায় পদচারনা করে। ব্যস্তময় যান্ত্রিক জীবনের মাঝেও চেষ্টা করি নিজের অব্যক্ত কথামালা সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে।
প্রথম দেখায় মনে হবে এটি কোনো বিলাসবহুল জাহাজের কেবিন। যার মেঝেতে রয়েছে কাঠের পাটাতন, ছাদ থেকে ঝুলছে নোঙর ফেলার মোটা দড়ি। রয়েছে সমুদ্রগামী জাহাজের জানালার মতো কাচের জানালার ফ্রেম। চোখে পড়বে পণ্যবাহী কনটেইনারও। অভ্যন্তরীণ সজ্জাটি করা হয়েছে পুরোটিই জাহাজের আদলে। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত সুপরিসর গ্রন্থবিপণিতে ঘুরেফিরে দেখেশুনে বই কেনার ব্যবস্থা যেমন আছে, তেমনি আছে কফি কর্নারে বসে চা বা কফিতে চুমুক দিতে দিতে বই পড়া কিংবা ম্যাগাজিনের পাতা ওল্টানোর ব্যবস্থাও।
যেটি বইপ্রেমীদের একখণ্ড স্বপ্নের স্বর্গে পরিণত হয়েছে। তরুণ প্রজন্ম থেকে শুরু করে প্রায় সব বয়সীই প্রতিদিন ভিড় জমান এ স্বর্গে। চট্টগ্রামে ঘুরতে আসা দেশ-বিদেশের বিখ্যাত লেখকরা একবার হলেও যেতে ভুলে যান না বাতিঘরে।
ইটপাথরের এ শহরে, যারা বইয়ের পাতায় একটু সুখ আর শান্তি খুঁজে পান জীবনের, তাদের একান্ত ভাালোলাগার একটি ঠিকানা বাতিঘর। এক কাপ ধূমায়িত কফির সাথে নতুন মলাটে আবৃত বইয়ের গন্ধ উপভোগ্য করে তোলে অবসরের সময়টুকু। সে পরিতৃপ্তির লোভে প্রতিদিন মানুষের ভিড় লেগে থাকে জামাল খান রোডস্থ প্রেসক্লাব ভবনের নিচ তলায় বাতিঘরে। বাতিঘর এখন শুধু একটি বই বিপণন কেন্দ্র নয়, চট্টগ্রামের মানুষের সুরুচির প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে এটি। দেশের দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন কেবল বইয়ের বিশাল সাম্রাজ্য দেখতে এখানে আসেন।
এখানে কেউ আপনাকে বই কেনার জন্য পীড়াপীড়ি করবে না। কেউ সন্দেহের চোখ নিয়ে বাঁকা দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবে না আপনার দিকে। আপন মনে আপনি উল্টে যান বইয়ের পাতা। মন চাইলে চুমুক দিন কফির কাপে। বই কেনার জন্য কেউ তাড়া দেবে না আপনাকে। না কিনলেও কিছু যায় আসে না যেন। আপনমনে উড়ে বেড়ান গ্রন্থকাননে। বই পড়ার এই মুক্ত পরিবেশকে উপভোগ করতে নগরীর প্রথিতযশা শিল্পী সাহিত্যিকরা প্রতিদিনই আড্ডা জমান এখানে। বইপত্র ও লেখকদের নিয়ে প্রায়ই লেগে থাকে ছোটখাটো অনুষ্ঠান। এছাড়া বাতিঘরের রয়েছে নিজস্ব প্রকাশনা। দেশ-বিদেশের সমাদৃত ও সদ্য প্রকাশিত বইগুলো সংগ্রহ করে বাতিঘর পাঠকদের কাছে উপস্থাপন করে। সারা দেশে বইয়ের দোকানগুলোর মধ্যে অনন্য বাতিঘর।
■ পেছনের কথা
২০০৫ সালে ১৭ জুন চেরাগি মোড়ের ১০০ বর্গফুটের এক ছোট্ট দোকান থেকে বাতিঘরের যাত্রা শুরু। মঙ্গলপ্রদীপ জ্বালিয়ে সেদিন বাতিঘরের উদ্বোধন করেছিলেন কবি নির্মলেন্দু গুণ। যে চেরাগিতে শিল্পী সাহিত্যিকরা নিছক আড্ডায় জড়ো হতেন, সেই চেরাগিতে যোগ হলো বইয়ের আলো। ছোট্ট দোকানটার পিদিমের মতো নিভু নিভু আলো অল্পদিনেই জ্বলজ্বল করে উঠল। বইয়ে ঠাঁসা ছোট্ট দোকানটি দৃষ্টি কাড়ে চট্টগ্রামের সুধী মহলের। জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখার বইয়ের যেন একটা পোতাশ্রয় হয়ে উঠল দোকানটি। বইবিমুখতা নিয়ে যেখানে মানুষের প্রায় কটুকথা শোনা যায়, সেখানে বাতিঘর হয়ে উঠল এক সুখকর ব্যতিক্রম।
সাত বছরের মাথায় প্রায় দু’হাজার বর্গফুটের সুবিশাল পরিসরে উঠে এলো গ্রন্থবিপণিটি। শিল্পী শাহীনুর রহমানের করা অপূর্ব নকশায় প্রেসক্লাবের নিচতলাটি রূপ পেলো এক প্রমোদতরীর। জাহাজের মতো করে বৃত্তাকার জানালা। মধ্যে একটা বাতিঘর। মেঝেতে কাঠের পাটাতন। কন্টেইনারের মতো করে টেবিল। ঝুলে আছে প্রাচীন জাহাজের মতো মোটা মোটা দড়ি। প্রথম দর্শনে যে কেউ চমকে যাবেন। বহিরাঙ্গের এই বিস্ময় কাটতে না কাটতেই চোখ যাবে বইয়ের রাজ্যে। রবীন্দ্রনাথ থেকে হুমায়ুন আহমেদ, পামুক থেকে সার্ত্রে কে নেই এই বইয়ের জাহাজে।
মনে পড়ে, প্রেসক্লাব ভবনে হাজারো উৎসাহী পাঠকের ভীড়ে নবযাত্রায় বাতিঘরের আলোকবর্তিকা প্রজ্বলন করেছিলেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ। উপস্থিত ছিলেন কবি নির্মলেন্দু গুণ, প্রয়াত বিজ্ঞানী জামাল নজরুল ইসলামসহ চট্টগ্রামের বিদ্য্যেৎসাহী অনেক মানুষ। ছোট্ট বাতিঘরের বৃহৎ কলেবরের এই যাত্রায় অনেকে আশঙ্কা করেছিলেন, এই বিপণি টিকবে তো? চট্টগ্রামের পাঠকদের ভালোবাসায় বাতিঘরকে একদিনের জন্যও ঝুঁকিতে পড়তে হয়নি। বাংলাদেশের পাঠকদের কাছে বাতিঘর একটি স্বপ্নের নাম। চট্টগ্রামের বাইরের অনেক পাঠক স্বপ্ন দেখেন, তাঁদের শহরেও একদিন এরকম একটি বুকশপ হবে।
বাতিঘরে এখন রয়েছে শতাধিক বিষয়, ১৮০০ হাজার লেখক ও ২৫০০ প্রকাশনা সংস্থার প্রায় ৯০ হাজার বইয়ের সংগ্রহ। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এর সংখ্যা এক লক্ষ ছাড়িয়ে যাবে। কী নেই এখানে। প্রবন্ধ, ছোটগল্প, কবিতা, উপন্যাস, অন্যভাষার সাহিত্য, জীবনী ও আত্মজীবনী, ধর্মীয় বই, আত্মউন্নয়নমূলক বই, আইন, রান্নার বই, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা, মনোবিজ্ঞান, দর্শন, গণিত ও বিজ্ঞান, কল্পবিজ্ঞান, ভূতের বই, প্রকৃতি, চারুকলা, স্থাপত্যশিল্প, নাট্যতত্ত্ব, চলচ্চিত্র, ইতিহাস, রাজনীতি, সাংবাদিকতা ছাড়াও রয়েছে ইংরেজি বইয়ের বিশাল সম্ভার। এছাড়া আছে নির্বাচিত লেখক, প্রকাশক কর্ণার, শিশুকিশোর কর্ণার, লিটলম্যাগাজিন ও সাহিত্য সাময়িকী কর্ণার ও ক্যাফে কর্ণার ও।
■ প্রকাশক কর্ণার:
বাতিঘর সমসময় দেশীয় প্রকাশনাকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। এখানে আছে বাংলাদেশের প্রকাশকদের আলাদা শেলফ। এর মধ্যে রয়েছে বাংলা একাডেমি, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র, বেঙ্গল ফাউন্ডেশন, ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড, কথাপ্রকাশন, সময় প্রকাশন, বাংলাপ্রকাশন, অবসর ও প্রতীক প্রকাশনা সংস্থার কর্ণার। এছাড়াও বাতিঘর শীর্ষস্থানীয় প্রকাশকদের বই গুরুত্বের সঙ্গে বিপণন করে।
■ নির্বাচিত লেখক:
নির্বাচিত লেখক কর্ণারে রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, হুমায়ূন আহমেদ ও মুহম্মদ জাফর ইকবালের প্রায় সব বই। এই শেলফসমূহে স্থান দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।
■ লিটলম্যাগাজিন ও সাহিত্য সাময়িকী কর্ণার:
বাংলাভাষা ও সাহিত্য চর্চায় লিটলম্যাগাজিনের গুরুত্ব অপরিসীম। বাতিঘর নিয়মিত ও অনিয়মিতভাবে প্রকাশিত দুই বাংলার নির্বাচিত লিটলম্যাগাজিন, সাহিত্য সাময়িকী ও জর্নালসমূহ সংগ্রহ করে পাঠকদের কাছে উপস্থাপন করে। এছাড়া দেশি-বিদেশি বিখ্যাত ম্যাগাজিনও এখানে পাওয়া যায়।
■ শিশুকিশোর কর্ণার:
বাতিঘর শুরু থেকেই শিশু কিশোরদের বইপড়ায় উৎসাহী করে তোলার চেষ্টা করে আসছে। বাতিঘরে রয়েছে তাদের বয়সের উপযোগী দেশি-বিদেশি বইয়ে সমৃদ্ধ শিশু কিশোর কর্ণার।
■ ক্যাফে কর্ণার:
বইপ্রেমীরা যাতে বাতিঘরে কিছুটা সময় কাটাতে পারে এ জন্য রয়েছে ছোট্ট একটা ক্যাফে। এখানে চা, কফি, আইসক্রিম, কোমল পানীয় ও হালকা খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে।
অন্যান্য সুবিধাসমূহের মধ্যে রয়েছে, কার্ড ও মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে মূল্য পরিশোধ, গিফট ভাউচার, এছাড়া গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী দেশ বিদেশ থেকে বই সংগ্রহ এবং কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বই পাঠানো হয়।
গ্রন্থপ্রেমীদের জন্য এ যেন একটুকরো স্বর্গ। বইয়ের পাতা ওল্টাতে ওল্টাতে হঠাৎ হয়ত বইয়ের লেখককেই পেয়ে যাবেন এখানে। বাতিঘর আয়োজিত বিভিন্ন আয়োজনে এসে এখানকার লেখক-পাঠকদের মুখোমুখি হয়েছেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, সৈয়দ শামসুল হক, আল মাহমুদ, মোহাম্মদ রফিক, মামুনুর রশীদ, হেলাল হাফিজ, সেলিনা হোসেন, মুহম্মদ জাফর ইকবাল, ইমদাদুল হক মিলন, শাহাদুজ্জামান, আসাদুজ্জামান নূর, বিপ্রদাশ বড়ুয়া, নাসরীন জাহানসহ আরো অনেকে। পশ্চিমবঙ্গের খ্যাতিমান লেখকদের মধ্যে ইতিহাসবিদ গৌতম ভদ্র, কথাসাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, সমরেশ মজুমদার, কবি রণজিৎ দাশ, জয় গোস্বামী, সুবোধ সরকার এসেছিলেন বাতিঘরের আমন্ত্রণে। এর্সেছিলেন ইংরেজি ভাষার খ্যাতিমান লেখক বিক্রম শেঠ ও জিয়া হায়দার রহমান। বাতিঘর দেখতে এসে তাঁরাও জানিয়েছেন মুগ্ধতার কথা।
Ω একজন দীপঙ্কর
দীপঙ্করের জন্ম ১৯৭৮ সালে চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার ধলঘাট গ্রামে। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকোত্তর।
কিশোরকাল থেকে সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে উৎসাহী। পটিয়ার শিশু-কিশোর সংগঠন কুসুম কলি আসর-এর সঙ্গে যুক্ত হন ১৯৯১ সালে। ১৯৯৪-এ সচেতন সাহিত্য গোষ্ঠী মালঞ্চ’র সঙ্গে যুক্ত হন এবং ১৯৯৬ থেকে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র পটিয়া শাখার সংগঠকের দায়িত্ব পালন করেন। অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের অনুপ্রেরণায় ১৯৯৯ সালে ঢাকায় বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরি প্রকল্পে যোগ দেন। ২০০১ সালে ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরির কার্যক্রম সম্প্রসারিত হলে চট্টগ্রামে ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরি চালু করার দায়িত্ব পান।
২০০১ সালে নীল রঙের একটা বড়ো বাস ভর্তি বই নিয়ে দীপঙ্কর হাজির হলেন চট্টগ্রামে, তাঁর নিজ এলাকায়। জল পেয়ে চাঙ্গা হয়ে ওঠা মাছের মতো তিনি আবার তাঁর স্বপ্ন নিয়ে শুরু করলেন উন্মাদনা। কিভাবে বাড়ানো যায় ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরির পাঠক। কিভাবে ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরিকে নিয়ে যাওয়া যায় এই শহরের প্রতিটি অলিগলিতে। সেই ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরির সূত্র ধরে তিনি পরিচিত হতে লাগলেন চট্টগ্রামের পাঠক মহলের সাথে। অনেক পাঠক বই সংগ্রহ করতে চান। কিন্তু এ শহরের বুকশপগুলোতে পাওয়া যেত না পাঠকদের প্রত্যাশিত সেইসব বই। অভাব অনুভব করলেন চট্টগ্রামে একটা সমৃদ্ধ গ্রন্থবিপণির।
যে বয়সে তরুণরা স্বপ্ন দেখে রাতারাতি ধনী হয়ে যাওয়ার, লক্ষ টাকার গাড়ি আর কোটি টাকার বাড়ি করারণ্ড তিনি তখন বই ভর্তি একটা বইয়ের দোকানের স্বপ্ন বিভোর। যে দোকানে এসে এ শহরের রুচিশীল পাঠকরা মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বছর চারেক লাগল প্রস্তুতির। যখন চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী গ্রন্থবিপণিগুলো একে একে বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল, তখন যাত্রা শুরু করল ‘বাতিঘর’। মাসের বেতন থেকে অল্প অল্প করে সঞ্চিত অর্থ আর বন্ধু বান্ধব থেকে ধার করে সাজালেন দোকানটা। অনেকেই ভাবল উত্তেজনা কেটে গেলেই সব চুকে বুকে যাবে, তখন পথে বসবে ছেলেটাণ্ড ‘সওদাগর-আড়তদারদের’ শহরে আর যাই হোক বই বিক্রি হবে না। আড়ালে অনেকে আফসোসও করলেন এই স্বপ্নবান যুবকের পরিণতির কথা ভেবে। কিন্তু দীপঙ্কর বাতিঘরের দীপশিখাটি ঠিকই তার স্বপ্নের শক্তিতে জ্বালিয়ে রাখলেন। প্রমাণ করলেন স্বপ্নের শক্তিমত্তা।
২০০৫ সালে নগরীর চেরাগিপাহাড় মোড়ে ছোট্ট পরিসরে সৃজনশীল গ্রন্থবিপণি বাতিঘর-এর কার্যক্রম শুরু করেন। পরবর্তীতে ২০১২ সালে বাতিঘরকে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব ভবনের নিচ তলায় বড় পরিসরে সম্প্রসারিত করেন। বাতিঘর এখন দেশে বিদেশে লেখক-পাঠক-সংস্কৃতিকর্মীদের মিলনকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। ইতোমধ্যে প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান হিসেবেও যাত্রা শুরু করেছে বাতিঘর।
⌂ সময়ের সাথে বাতিঘর
সময়ের সাথে এগিয়ে যাচ্ছে বাতিঘর। কিছুদিন পর পরই যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন অনুষঙ্গ। এখন ফেসবুকে বাতিঘরের পেইজে পাবেন নতুন আসা বইগুলোর বিবরণ। সেখান থেকে বই নির্বাচন করে ফোন করলে ঘরে বসেই বই সংগ্রহ করা যায়। এছাড়া নিয়মিত গ্রাহকদের জন্য প্রিভিলেজ কার্ড প্রবর্তনেরও চিন্তা ভাবনা চলছে।
বাতিঘরের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হল দেশের প্রতিটি বিভাগীয় সদরে একটি মানসম্মত বুকশপ চালু করার । প্রথম পর্যায়ে রাজধানী ঢাকায় চালু হতে যাচ্ছে বাতিঘর। পরবর্তীতে চালু হবে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ে। এভাবে পর্যায়ক্রমে গ্রন্থবিপণিগুলোকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে পাঠক-সমাজ গড়ে তুলতে চান বাতিঘরের স্বত্বাধিকারী। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে অনলাইন সুবিধা চালু করতে যাচ্ছে বাতিঘর। পাঠকরা ঘরে বসে বই দেখা ও সংগ্রহের পাশাপাশি ক্রেডিট কার্ড ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন। অনেকে পুরোনো ও দুস্প্রাপ্য বই সংগ্রহ ও বিক্রি করতে চান। এজন্য বাতিঘরে চালু হচ্ছে ‘পুরোনো ও দুষ্প্রাপ্য বই’ কর্ণার।
প্রকাশনার পরিকল্পনা সম্পর্কে তিনি জানান, চট্টগ্রামে একসময় প্রকাশনার গৌরবোজ্বল সময় ছিল। পঞ্চাশের দশকে চট্টগ্রামে সৈয়দ মোহাম্মদ শফি প্রতিষ্ঠিত বইঘরের সুনাম ছিল দুই বাংলায়। বইয়ের হরফ থেকে শুরু করে লেখক ও বিষয় নির্বাচন, প্রচ্ছদ, অলংকরণ ও মুদ্রণসৌকর্যে বইঘরের প্রকাশনাসমূহ ছিল অতুলনীয়। বাংলাভাষার শ্রেষ্ঠ লেখকদের বই প্রকাশিত হয়েছিল চট্টগ্রাম থেকে। প্রচ্ছদ ও অলংকরণে কাজ করেছেন দুই বাংলার শ্রেষ্ঠ শিল্পীরা। বাংলা ভাষায় সৃজনশীল বই প্রকাশনাকে নান্দনিকভাবে উপস্থাপনের ক্ষেত্রে বইঘরের নাম এখনও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে পাঠকরা। প্রকাশনা জগতে চট্টগ্রামের হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনতে চায় বাতিঘর।
এ শহরের ‘বাতিঘর’-এর আলো ছড়িয়ে পড়ুক দিকে দিকে। চট্টগ্রামের এক যুবকের স্বপ্ন-সংগ্রামে ঘুচে যাক জাতির রুচির খরা। শুভ কামনা বাতিঘর, শুভ কামনা দীপঙ্কর।
যোগাযোগ:
প্রেস ক্লাব, জামালখান মোড়, চট্টগ্রাম
ফোন- ০৩১-২৮৫৬৪০৯
মোবাইল- ০১৭২৬--০১১৭৮৭
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:০৪
নিয়াজ সুমন বলেছেন: আমি কপি খেতে পছন্দ করি। একদিন সময় করে চলে আসুন আড্ডাবাজি হবে বইয়ের বাগানে।
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার ।
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:০৬
নিয়াজ সুমন বলেছেন: প্রিয়, অকৃত্রিম ভালোবাসা জানবেন। শুভ কামনা।
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:১৯
উদাস মাঝি বলেছেন: আমাদের দেশে এইরকম লাইব্রেরি !! বিশ্বাস হচ্ছেনা ।
বাতিঘর সত্যিই অসাধ্য কাজ করেছে । এখন তো ওই লাইব্রেরিতে
যেতে ইচ্ছে করছে । বিষয়টা জানানর জন্য ধন্যবাদ ভাই
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:২৪
নিয়াজ সুমন বলেছেন: শুনতে রুপকথার গল্প মনে হলেও এই টাই সত্যি। আপনার মন বাসনা পূর্ন হোক , শুভ কামনা।
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:২৯
ময়না বঙ্গাল বলেছেন: এই জিটাটাল যুগে যখন এ প্রজন্ম বইয়ের সাথে সম্পর্কের কোন তাগিদই বোধ করছে না তখন বাতি ঘর পথ দেখাবে ডিজিটাল সম্প্রদায়কে
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭
নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে শুভেচ্ছা রইলো, বই থাকুক সবার কাছে কাছে ডিজিটাল প্রযুক্তির পাশে পাশে।
৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৩
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এমন একটি বাতি ঘরের সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য সুমন ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
‘বাতিঘর’-এর আলো ছড়িয়ে পড়ুক দিকে দিকে এই প্রত্যাশায় করি।
অনেক ভাল থাকুন।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:২০
নিয়াজ সুমন বলেছেন: আপনার প্রত্যাশা ছড়িয়ে পড়ুক দিকে দিকে। বইয়ের আলোয় আলোকিত হোক সবার ঘুমন্ত বিবেকবোধ!
৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০৩
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। নির্বাচিত পাতায় যাবার মত।
এত শুনেছি বাতিঘরের কথা। খুব ইচ্ছে একবার হলেও যেন যেতে পারি।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:১৪
নিয়াজ সুমন বলেছেন: ব্লগে আপনাকে স্বাগতম।
আপনার আসার পথ সুগম হোক। ধন্যবাদ সহ শুভ্র শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য।
৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:০৯
খাঁজা বাবা বলেছেন: ভাল লাগল, প্রত্যেক শহরে এমন একটা দোকান থাকা উচিত
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩১
নিয়াজ সুমন বলেছেন: আপনার সাথে সহমত, ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে শুধু নয় সৃজনশীল সমাজ গঠনের দৃষ্টি নিয়ে বইয়ের ভুবন গড়ে তোলার এমন স্বপ্ন বান মানুষ প্রত্যেক শহরে সৃষ্টি হোক। ধন্যবাদ আপনাকে। ভালোবাসা জানবেন।
৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:১৭
ডার্ক ম্যান বলেছেন: মাঝে মাঝে যাওয়া হয় । বাতিঘরের চেয়ে বড় পরিসরে করার ইচ্ছে আছে । আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে হয়ে যাবে ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২০
নিয়াজ সুমন বলেছেন: আপনার সুন্দর ইচ্ছার প্রতিফলন হোক। অগ্রিম শুভেচ্ছা সহ অন্তিম ভালোবাসা থাকলো।
৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: বাতিঘরের আলোয় আলোকিত হোক সবার হৃদয়।
বাতিঘরের ডেকোরেশনের আইডিয়াটা দারুণ।
লোভ হচ্ছে নিজে এসে দেখার জন্য, ঘুরে ঘুরে বই কেনার জন্য।
ইনশাআল্লাহ আসবো একদিন।
ধন্যবাদ আপনাকে দারুণ একটা পোস্টের জন্য।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৪
নিয়াজ সুমন বলেছেন: রুহী আপু, আল্লাহপাক আপনার আশা র্পূণ করুক। আমিন। আপনি সুস্থ থাকুন সব সময এই কামনা কবি।
১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমরা যতোই ডিজিটাল হই না কেনো, বই এর একটা আলাদা আবেদন সব সময়ই থাকে। নতুন বই এর ঘ্রান তো আর ডিজিটাল মিডিয়ায় পাওয়া যায়না! আগামীতে যখন দেশে আসবো খুব চেষ্টা থাকবে একবার ঘুরে যাবার! অনেক ধন্যবাদ এমন একটা চমৎকার উদ্যোগকে তুলে ধরার জন্যে।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০৬
নিয়াজ সুমন বলেছেন: মফিজ ভাইয়া আপনি ঠিক বলেছেন। মাতৃভূমিতে আপনার আগমন সুন্দর হোক। আপনার সাক্ষাতের অপেক্ষায় রইলাম।
১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৯
অপ্সরা বলেছেন: আমিও যেতে চাই এই বাতিঘরে!
চট্টগ্রাম গেলে অবশ্যই যাবো!
অনেক অনেক ভালো লাগা! আর শুভকামনা!
২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:০৩
নিয়াজ সুমন বলেছেন: আপনার মনের প্রত্যাশা পূরণ হোক। আমি আছি আশে পাশে প্রয়োজন হলে আমাকেও ডাকতে পারেন। শুভেচ্ছা রইলো আপনার প্রতি সাথে শুভ কামনা।
১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪৭
তারেক ফাহিম বলেছেন: লোকেশান নির্দিষ্ট করে দিলে (সহজে যাওয়ার মাধ্যম) বলে দিলে পাঠক ও ব্লগারগণ যাওয়ার ইচ্ছেটাকে অনুপ্রাণিত করতো।
চট্টগ্রামে গেলে যাওয়ার ইচ্ছে আছে। ভালো লাগলো পোষ্ট ব্রো।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৫
নিয়াজ সুমন বলেছেন: জামালখান মোড় শহরের মাঝে অবস্থান । মোড় থেকে একটু সামনে এগুলে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব। প্রেস ক্লাব এর নীচতলায় হল বাতিঘর লাইব্রেরী। আরেকটু সহজ করে চিনার জন্য ডা: খাস্তঘীর বালিকা উচ্চ বিদ্যালায় এর সামনে নেমে একটু সামনে এগুলে বিপরীত পাশে বাতিঘর দেখতে পাবেন। । জামালখান মোড় এ যাওয়ার জন্য আপনি চকবাাজর কিংবা জিইসি মোড় বা টাইগার পাস মোড় থেকে গাড়ি পাবেন। বেশি ঝামেলা করতে না চাইলে শহরের যে কোন প্রান্ত থেকে রিকশা নিয়ে চলে আসতে পারবেন বাতিঘরে।
ধন্যবাদ আপনাকে । শুভ কামনা ও ভালো থাকুন।
১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুন একটা লেখা ;
বাতি ঘর এর নাম শুনেছি ,এত কিছু জানতাম না ।
ধন্যবাদ পোষ্ট এর জন্য ।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৬
নিয়াজ সুমন বলেছেন: মনিরা আপু, আপনাকেও ধন্যবাদ । যেখানে যেভাবে থাকুন ভালো ও সুস্থ থাকুন।
১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪১
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বাতিঘরের আরো উন্নতি কামনা করছি সাথে আপনাকেও এমন একটি পোস্ট দানে জানার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। যদি কখনো ওখানে যাওয়া হয় আপনার কথা মনে পড়বে।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২
নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। শুধু মনে করলে হবে না। দেখা করবেন যাতে আপনাকে চট্টগ্রাম শহরের চা এর সাথে টা ও খাওয়াতে খাওয়াতে আড্ডা দিতে পারি।
১৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:১৩
Safin বলেছেন: আগে প্রতিদিন যাওয়া হত। ব্যস্ততার কারনে এখন যাওয়া হচ্ছে না। চট্টগ্রামের প্রান এই বাতিঘর, হাজারো বইপ্রেমীর প্রিয় গন্তব্য। আজীবন বইপ্রেমীদের আনাগোনার স্থান হয়ে থাকুক এই বাতিঘর।
তথ্যবহুল এই পোস্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪
নিয়াজ সুমন বলেছেন: ব্যস্ততা আর বাস্তবতা বড় কঠিন। অনেক অভ্যাস ও অনভ্যাস এ পরিনত হয় একটা সময়ে। যাই হোক সাফিন ভাইয়া আপনার আবারও যাওয়ার সুযোগ তৈরী হোক। ধন্যবাদ আপনাকে সাথে ভালোবাসা রইলো।
১৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৬
আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার জায়গার। বইপ্রেমীদের স্বর্গ।
ভালোলাগা পোস্টে।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭
নিয়াজ সুমন বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ প্রিয়। শুভেচ্ছা জানবেন।
১৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অসাধারণ তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্ট
বাতিঘরের জন্ম ইতিহাস হতে শুরু করে এর পথ পরিক্রমা,
এর আভ্যন্তরীন ডেকোরেশন , চমতকার ব্যবস্থাপনা,
লেখক , পাঠক , প্রকাশকদের এক সুন্দর আনন্দঘন মিলন মেলা
সকলিই অসাধারন ।
১৮০০০ লেখক ২৫০০ প্রকাশনীর প্রায় ৯০০০০ হাজার বই এর বিপুল সমারোহ
এই ছোট্ট পরিসরে , তাও আবার নিখুতভাবে সজানো গুছানো বুক সেলফে,
এযে সত্যিই এক আধুনিক আভ্যন্তরীন শিল্প সম্মত ব্যবস্থার উদাহরন।
এর উদ্যোক্তাদের প্রতি রইল অভিনন্দন ,
কামনা করি বাতিঘরের আলো ছড়িয়ে পড়ুক সারা দেশ জুরে ।
দেশের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালের ক্যাম্পাসে গড়ে উঠুক এমনি গ্রন্থ বিতান
সরকারী কিংবা বেসরকারী পর্যায়ে ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯
নিয়াজ সুমন বলেছেন: আপনার সাথে সহমত। এমন সৃজনশীল মানুষ এর সুন্দর স্বপ্ন প্রতিটি শহরে বাস্তবায়িত হোক। রুচিশীল সমাজ গঠনের জন্য একটি সুস্থ সুন্দর পরিবেশে মনোরম লাইব্রেরী বর্তমানে বড় প্রয়োজন। ধন্যবাদ আপনাকে। ভালোবাসা রইলো আপনার জন্য।
১৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:১০
কালীদাস বলেছেন: সুন্দর একটা জায়গার সাথে পরিচয় করালেন। ডেকোরেশনটা খুব সুন্দর, সুরুচির পরিচায়ক এবং ভিন্ন ধারার চিন্তার ছাপও স্পষ্ট।
চমৎকার
২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:১১
নিয়াজ সুমন বলেছেন: সত্যিই তাই, মুগ্ধ হওয়ার মতো একটা সৃজনশীল কাজ। আমিও আপনার মতো মুগ্ধ হয়েছি প্রথম যখন পা পেলেছিলাম বাতিঘরে। আশাকবি এমন আরো নিত্যনতুন ধারণা নিয়ে প্রতিটি শহরে এমন রুচিশীল চিন্তার আত্মপ্রকাশ হবে। প্রিয়- ধন্যবাদ ও ভালোবাসা নিও।
১৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:১১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আফসোস! হঠাৎ করে প্রবাসী হয়ে যাওয়ার কারণে একই শহরে থাকার পরও যাওয়া হয়ে ওঠেনি। এখন আর চট্টগ্রাম থাকিনা...
২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯
নিয়াজ সুমন বলেছেন: আপনি এখন থাকেন না তাতে কি হয়েছে এই অধম তো আছে। চলে আসুন একদিন সময় করে। দেখা হবে, কথা হবে, আপনার পুরানো শহর ঘুরা হবে নতুন করে। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য।
২০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:২০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বাতিঘরের কথা অনেক শুনেছি। আজ কিছুটা দেখা হল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ
২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩১
নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইলো আপনার প্রতি।
২১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: খুবই ভালো উদ্যোগ, কিন্তু আজকালকার ছেলে মেয়েরা তো বই পড়া প্রায় ছেড়েই দিয়েছে।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১
নিয়াজ সুমন বলেছেন: প্রিয় মনের মানুষ, আপনি ঠিক বলেছেন । প্রযুক্তির দানে সুবিধার চেয়ে অসুবিধা বেশি করেছে। এখনকার তরুণ-তরূণী বই ছেড়ে মোাবাইলের প্রতি বেশি আসক্তি হয়ে পড়েছে।
২২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
চমৎকার । জ্ঞান ছড়িয়ে পড়ুক চারদিকে । বেশ তথ্য সমৃদ্ধ লেখা । বাতিঘর এক উজ্জজ্বল নক্ষত্র । দীপংকর একজন স্বপ্নদ্রষ্টা ।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৫
নিয়াজ সুমন বলেছেন:
জি- ঠিক তাই। জ্ঞানের আলো ছড়িযে পড়ুক চারিদিকে। এমন স্বপ্নদৃষ্ট্রা সৃষ্টি হোক প্রতিটি শহরে শহরে। শুভ্র সকালের মিষ্টি শুভেচ্ছা রইলো আপনার প্রতি।
২৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০
মলাসইলমুইনা বলেছেন: আপনি শিওর তো সত্যিই এই লাইব্রেরীটা দেশে আছে ? ফটোগুলো ফটোশপ করা নাতো ? মুগ্ধ হলাম আপনার লেখা পড়ে আর জেনে আমার ছেলেবেলার চিটাগাংয়ে এরকম একটা লাইব্রেরী আছে জেনে | মানুষের জীবনে তিনটে জিনিসের মাত্র প্রয়োজন বই, বই, এবং বই ( টলস্টয়) | আমাদের যুগেও বুঝি একজন অতীশ দীপঙ্কর এলো !
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২০
নিয়াজ সুমন বলেছেন: এইটা কোন রূপকথা নয়। বাস্তব চিত্র। ছবিগুলো ও জীবন্ত । আমি নিজেও ছুটির দিনে সময়-সুযোগ পেলে ছুটে যায় নতুন বই-এর ঘ্রান নিতে। অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে সাথে অকৃত্রিম ভালোবাসা রইলো আপনার প্রতি। পোস্টে শেষ প্রান্তে লাইব্রেরীর ভিতরে আমার দু’টি ছবি ও আছে।
২৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: নিয়াজ সুমন ,
চমৎকার একটি খবর দিলেন ।
বাতিঘরের সবাইকে আন্তরিক অভিনন্দন ।
দীপঙ্কর এর বাতিঘরের দীপশিখাটি তার স্বপ্নের শক্তিতে জ্বলজ্বল করে জ্বলুক হাযার বছর।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪
নিয়াজ সুমন বলেছেন: আহমেদ ভাইয়া, চট্টলা বাতিঘরের আলোর শিখা দেশের প্রতিটা শহরে শহরে ছড়িয়ে পড়ুক এমনটাই প্রত্যাশা করি।
২৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৫৮
সুমন কর বলেছেন: বাতিঘর এখন শুধু একটি বই বিপণন কেন্দ্র নয়, চট্টগ্রামের মানুষের সুরুচির প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে এটি। দেশের দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন কেবল বইয়ের বিশাল সাম্রাজ্য দেখতে এখানে আসেন। -- পোস্ট পড়ে আমাদের সেটা বুঝতে কষ্ট হলো না।
তথ্যবহুল পোস্ট। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। +।
বাতিঘরের বাতি অম্লান থাকুক সারা জীবন।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৪০
নিয়াজ সুমন বলেছেন: মিতা , আপনাকেও ধন্যবাদ ও ভালোবাসা। সুস্থ থাকুন সবসময় ।
২৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪
ওয়াসি বলেছেন: এক টুকরো স্বর্গের সন্ধান দিলেন ভাই। চট্টগ্রাম আসলে বাতিঘরে অবশ্যই যাব।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:০৬
নিয়াজ সুমন বলেছেন: ওয়াসি ভাইয়া, আসুন, দেখুন আর চট্টলার সৌন্দয্যে বিমোহিত হোন। শুভেচ্ছা জানবেন। আর শুভ কামনা আপনার প্রতি।
২৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৩২
নাফিস নাদভী বলেছেন: চমৎকার
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১
নিয়াজ সুমন বলেছেন: নাফিস ভাইয়া, ধন্যবাদ আপনাকে। অনুপ্রানিত হলাম। শুভকামনা রইলো।
২৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার বর্ণিত বাতিঘর যেন আত্মার হসপিটাল!
পোস্ট সুন্দর ও গোছানো হয়েছে!
++
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৫
নিয়াজ সুমন বলেছেন: রহমান ভাইয়া, আপনার কথায় যর্থাথ। শরীরের প্রয়োজনে যেমন খাবার দরকার তেমনি আত্মার প্রয়োজনে বই দরকার। ভালোবাসা নিবেন। ভালো থাকুন সবসময়।
২৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৪
বিবাহিত ব্যাচেলর (বাপ্পী) বলেছেন: বাতিঘড় যদি দেশের সব আনাচে কানাচে থাকত,তাহোলে হয়ত পৃথিবীর রুপ আরো সুন্দর হত।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০১
নিয়াজ সুমন বলেছেন: রাপ্পী ভাইয়া, আপনার কথাটি হয়তো একদিন সত্য হবে। দেশের প্রত্যেক শহরে গুরুত্বপূর্ন জনপদে এমন একটা গন্থগার গড়ে উঠবে। এমনটা প্রত্যাশা করি আমিও। শুভেচ্ছা জানাবেন। শুভ কামনা।
৩০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০০
সালেহ মাহমুদ বলেছেন: চট্টগ্রাম এলে ঘুরে যাব একবার।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬
নিয়াজ সুমন বলেছেন: চট্টগ্রামে আপনাকে স্বাগতম। চলে আসুন আপনার সুবিধামত যেকোন সময়। শুভ কামনা।
৩১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০৩
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: জামাল খান রোডস্থ প্রেসক্লাব ভবনের নিচ তলায় বাতিঘর
-এই কথাটাই এতদিন জানতাম না। হয়তো এই মাসেই আবার যাবু। সুযোগ পাইলে দেখবু একবার।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬
নিয়াজ সুমন বলেছেন: অজানা বিষয় আপনার নজরে আনতে পেরেছি জেনে খুব ভালো লাগলো। শুভেচ্ছা রইলো আপনার প্রতি।
৩২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০৫
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: দারুন, চট্টগ্রামে যাবার আরও একটা কারন পেলাম......
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৩১
নিয়াজ সুমন বলেছেন:
আমাদের শহরে আপনার আসার পথ সুন্দর হোক। শুভ কামনা রইলো।
৩৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৮
রফিকুলইসলাম বলেছেন:
৩৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:২০
রফিকুলইসলাম বলেছেন: সেনবাগ পাঠাগার
পটভূমি:
মানব-সম্পদ উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকর হাতিয়ার হচ্ছে গ্রন্থ বা বই। আর এই গ্রন্থের অন্যতম ভান্ডার হলো লাইব্রেরি বা গ্রন্থাগার। এজন্য দেশব্যাপী গ্রন্থপাঠের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের মধ্যে পাঠ সচেতনতা বৃদ্ধি ও গ্রন্থপাঠে উদ্বুদ্ধ করার লক্ষে একটি পাঠমনস্ক জাতি গঠন করা প্রয়োজন। জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনের প্রত্যয়ে সেনবাগ এর বৃহৎ জনগোষ্ঠিকে বই পাঠক মূলধারায় নিয়ে আসতে গ্রন্থপাঠ ও গ্রন্থাগারের অধিক ব্যবহার অনস্বীকার্য। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে ২০১৭ সালে সেনবাগের কিছূ উদ্যমি ছাত্র ছাত্রী সার্বিক তত্ত্বাবধানে সেনবাগ কলেজরোডে (সেনবাগ পাঠাগার) নামক একটি লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠাকরে । বর্তমানে পাঠাগার টি সেনবাগের সর্বস্তরের মানুষের পাঠাভ্যাস উন্নয়ন, নৈমিত্তিক জীবনের জন্য তথ্যের যোগানদান এবং মননশীলতা চর্চার সুযোগ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য:
১. জনসাধারনের মধ্যে পাঠাভ্যাস সৃষ্টি;
২. জ্ঞান বিজ্ঞান, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও তথ্য সংগ্রহে জনসাধারনকে সুবিধা প্রদান;
৩. জনগণকে দেশের নিজস্ব সাহিত্য ও সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে সাহায্য করা;
৪. বৃহত্তর পাঠক সমাজ সৃষ্টি;
৫. জনগণকে জ্ঞান ও মননশীলতা চর্চায় উদ্বুদ্ধ করা।
অবস্থান:সেনবাগ থানার প্রান কেন্দ্র্র, সেনবাগ দক্ষিন বাজার, কলেজ রোডে খায়ের ম্যনসন (৬তলা ভবন) প্রথম তলায় সামনের রুম।
লাইব্রেরি খোলা থাকে :
সকাল ৮:০০টা-বিকাল ২.০০টা পর্যন্ত মহিলাদের জন্য। বিকাল ২.০০টা থেকে রাত ৮.০০পর্যন্ত পুরুষ দের জন্য শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি। এছাড়া অন্যান্য সরকারী ছুটিতে লাইব্রেরি বন্ধ থাকে।
সংগ্রহ:
সেনবাগ পাঠাগারটি দেশ ও দেশের বাইরের বিভিন্ন পঠন-পাঠনসামগ্রী যেমন-বই, সাময়িকী, পত্রিকা, গেজেট, অডিও ও ভিডিও সিডিসহ ইত্যাদিতে সমৃদ্ধশালী করা হচ্ছে । এখানে বসে পাঠকবৃন্দ খুব সহজেই দেশ ও দেশের বাইরের বিভিন্ন সাহিত্য অঙ্গণে প্রবেশ করতে পারবে। বর্তমানে লাইব্রেরিটির সংগ্রহে রয়েছে প্রায় বই, ১টি জাতীয় দৈনিক পত্রিকা (বাংলা ও ইংরেজি)। এছাড়াও পাঠাগারটি স্বনামধন্য বিবিন্য ম্যাগাজিন নিয়মিত সংগহ করে থাকে।
সদস্য হতে করণীয়:
বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিক যে কেউ লাইব্রেরিটির সদস্য হতে পারবে। সদস্য হবার জন্য আগ্রহী ব্যক্তিকে লাইব্রেরি কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে সদস্য ফরম সংগ্রহ করে ১কপি পাসপোর্ট সাঈজের ছবিও জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম নিবন্ধনের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদন ফরমের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। উল্লেখ্য যে, প্রতিবছর সদস্যতা নবায়ন করতে হবে নতুবা সদস্যতা বাতিল বলে গণ্য হবে।
সেবাসমূহ:
সেনবাগ পাঠাগারটি সর্বস্তরের জনসাধারনের জন্য সর্বদা উন্মুক্ত। শিশু কিশোর থেকে শুরু করে বয়স্ক পর্যন্ত সবাই লাইব্রেরি এবং এর যাবতীয় পঠন-পাঠনসামগ্রী ব্যবহার করতে পারবেন। তবে কেবলমাত্র বৈধ সদস্যবৃন্দ লাইব্রেরি থেকে বই সংগ্রহ করতে পারবেন। এক্ষেত্রে প্রতি সদস্য ১টি বই সর্বোচ্চ ১৫ দিনের জন্য ধার নিতে পারবেন। ১৫ দিনের বেশি সময় বইটি প্রয়োজন হলে সেক্ষেত্রে অবশ্যই বইটি নবায়ন করতে হবে। অন্যান্য সেবাসমূহের মধ্যে রয়েছে ফটোকপি সেবা। তবে এক্ষেত্রে চার্জ প্রদান করতে হবে। পত্রিকা পড়ার জন্য রয়েছে আলাদা পত্রিকা পাঠ ব্যবস্থা। এছাড়াও রেফারেন্স সেবার জন্য রয়েছে আলাদা রেফারেন্স সেকশন।
যোগাযোগ এর ঠিকানা: E-mail [email protected],
মোবাইল ,০১৭৬২৫৬২০০৬
রফিকুল ইসলাম,রবি, ০১৮১৮৭৬৩৬৬৫
৩৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:২০
বর্ষন হোমস বলেছেন: ছবিগুলো দেখে অত্যন্ত আকর্ষণ বোধ করছি!!!চট্টগ্রাম গেলে অবশ্যই যাব।।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫
নিয়াজ সুমন বলেছেন: আপনার আগমন শুভ হোক। ধন্যবাদ জানবেন।
৩৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩১
আলভী রহমান শোভন বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট মাই ডিয়ার ভ্রমণ ব্লগার ভাইয়ু।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪
নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ শোভন ভাইয়া, একগুচ্ছ কাঠ গোলাপ ফুলের শুভেচ্ছা এই ভরা সন্ধ্যায়।
৩৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯
প্রামানিক বলেছেন: খুব ভালো একটি পোষ্ট। বাতিঘর সম্পর্কে আমারো তেমন একটা ধারনা ছিল না। ধন্যবাদ
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:১৬
নিয়াজ সুমন বলেছেন:
আপনাকে কিছুটা ধারনা দিতে পেরে ভালোলাগলো। ভালোবাসা নিবেন । শুভ কামনা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: হঠাৎ হঠাৎ যাওয়া হয়।
খুব সুন্দর পরিবেশ ও প্রতিবেশ।
বই প্রেমীদের জন্য অনন্য স্থান।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি পোস্টের জন্য ।
চা খাবেন না কফি ? কোনটা চলবে ?