নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুন্দর ভালোবাসি।

স্বপ্ন দেখি... বাস্তবে রুপ দিতে জানিনা!!!

নীরা..

স্বপ্ন এবং বাস্তবতা....!!!

নীরা.. › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেন জানি খুব খারাপ লাগতেছে....

০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:১০



আচ্ছা আপনারা কি কেউ বলতে পারেন মন খারাপ হলে কি করলে মন ভালো হয়?









মন্তব্য ১৮৫ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৮৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:১১

একাকী বালক বলেছেন: লুল নাম্বার এক: একাকী বালক

২| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:১১

দা লর্ড বলেছেন: মন খারাপের গান শুনতে পারেন।

৩| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:১৮

নাম বলবো না বলেছেন: একাকী বালক বলেছেন: লুল নাম্বার এক: একাকী বালক

৪| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:২১

গেমার বয় বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~

৫| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:২১

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: apu koutok poren tahole valo hote pare ar ......

bristy te vijte paren

৬| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:২২

শফিউল আলম চৌধূরী বলেছেন: মন খারাপ হয় ক্যামনে আগে তাই বলেন, তারপর বলতেছি যে মন ভাল হয় ক্যামনে।

নাম বলবো না বলেছেন: একাকী বালক বলেছেন: লুল নাম্বার এক: একাকী বালক

৭| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:২৬

নাফীস কাজী বলেছেন: একাকী বালক বলেছেন: লুল নাম্বার ১ : - একাকী বালক

=p~ =p~ =p~ =p~ :P :P :P :P :P

আমি কইলাম শুধু এইটা দেখতে আসছি যে, এক লাইনের পোস্টে এত মন্তব্য ক্যান:P

৮| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:২৬

নাইটফল বলেছেন: যদি মাইয়া মানুষ না হন অথবা মোটা হওয়ার চিন্তা না থাকে, তাইলে পেট ভইরা খান, মিষ্টি জাতীয় খাবার বিশেষ করে। জানালার গ্রীল ভাঙ্গার চেষ্টা করুন। :-B :-B :-B
জোরে চিল্লানি দেন। নাচেন। আর শেষে যেইটা করতে পারেন, তা হল গান শুনেন। আর কারো কাছে দুঃখের কথা শেয়ার করেন :!> :!> :!>

৯| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:২৬

নোবিতা রিফু বলেছেন: মুড়ি দিয়ে ডিম ভাজি খেলে মন খারাপ কমে বলে শুনেছি... :|

১০| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:২৮

জলঝিরি বলেছেন: মন খারাপ হলে আমি চকলেট খাই । আপনিও চেষ্টা করে দেখতে পারেন । :)
পরে মনে করে জানাবেন কি করে মন ভালো হল ।

১১| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৩১

যে শহর চোরাবালি বলেছেন: রেডিও ফূর্তিতে পুন দেন!!!

আর এইটা স্ট্যাটাস দেয়ার জায়গা না কারন এইটা ব্লগ ফেস বুক না X(( X(( X((

১২| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৩২

নাফিজ মুনতাসির বলেছেন: ১৫/২০ মিনিট পরে এই পোষ্টের সব কমেন্টগুলা মনোযোগ দিয়ে পইড়েন.......মন এমনিতেই ভালো হয়ে যাবার কথা :)

১৩| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৩৩

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: এই ধরনের পোস্ট আর করবেন না। ছাইয়

১৪| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৩৩

কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: নারী , পুরুষের মন খারাপ কেনো হয় জানি । কিন্তু ছাইয়াদের মন খারাপ কেনো হয় সেটা কি আপনি জানেন?

১৫| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৩৪

গেমার বয় বলেছেন: আপনার মন খারাপ কেন??? কি হয়েছে??? বলেন না প্লিজ !!! বেশি বলা লাগবে নাহ, একটু বলেন !!! :( :( :( :(

১৬| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৩৪

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: ধরে নিচ্ছি আপনি একজন মেয়ে.........এই ধরনের পোস্ট আর করবেন না। ছাইয়া ট্যাগ খেয়ে যেতে পারেন!!!

১৭| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৩৫

যে শহর চোরাবালি বলেছেন: আব্বে হালা লেকার সময় ফেস থেকে বুক টা আলাদা হয়ে গেলো কেমতে :!> :!> আবার দেহি বোল্ড করা :P :P

১৮| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৩৬

পটল বলেছেন:
এক লাইনের অত্যন্ত সুন্দর প্রশ্ন!

একটা গান শুনতে পারেন, মন ভাল হবে। গানটা এরকম

তবুও আমি ছা(ই)য়া হয়ে রইবো.....ওওওওও...তবুও আমি ছা(ই)য়া হয়ে রইবো.

১৯| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৩৯

রাখাল বন্ধু বলেছেন:
ইয়ে মানে আপু তোমার মন খারাপের জন্য ওষুধ পরে হবে, আগে প্রোফাইলে তোমার লেটেস্ট একটা আমাদের সবার মান ভালা করইন্যা ফটু লাগাও, দেখি কি ওষুধ দেয়া যায়! ফটু দেখে প্রেস্ক্রিপশন দিব ;)


২০| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৩৯

নোবিতা রিফু বলেছেন: আপনার মন তো দেখি সারা বছরই খারাপ থাকে, মন খারাপের কারনে ২লাইনের বড় পোস্ট লিখতে পারেন না। প্রায় ২বছরে মাত্র ৭টা পোস্ট করেছেন তাও বেশিরভাগই ২/৩ লাইনের...
জলদি পাগলের ডাক্তার দেখান, ঘন ঘন মন খারাপ হওয়া খারাপ লক্ষন।

২১| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৪১

মিটুলঅনুসন্ধানি বলেছেন: Click This Link

এই লিংকের কবিতাটা পড়ে দেখতে পারেন...শুভকামনা।

২২| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৪১

পুশকিন বলেছেন: আমার ও বড্ড খারাপ লাগছে। আবহাওয়াটাই বৈরী।নাম্বারটা দেন আমার সাথে কথা বলে যদি ভালু লাগে ।

বদ পুলাপাইন এর কথায় কান দিবেন না ।।।

২৩| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৪১

গেমার বয় বলেছেন: জলদি পাগলের ডাক্তার দেখান, ঘন ঘন মন খারাপ হওয়া খারাপ লক্ষন। =p~ =p~ =p~ =p~

২৪| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৪২

নাফীস কাজী বলেছেন: নাফিজ মুনতাসির বলেছেন: ১৫/২০ মিনিট পরে এই পোষ্টের সব কমেন্টগুলা মনোযোগ দিয়ে পইড়েন.......মন এমনিতেই ভালো হয়ে যাবার কথা :)


১৮টা কমেন্ট পইড়াই হা হা পেটে ব্যাথা।:D:D:D:D

২৫| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৪৫

নোবিতা রিফু বলেছেন: মিটুলঅনুসন্ধানি ভাইয়ের কবিতা পড়ে আমার মন ভালো হয়ে গিয়েছে, কিন্তু আমি তো মন ভালো করতে চাইনি... আমার মন খারাপ ফেরত দেওয়া হোক... খেলুম না... :(

২৬| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৫১

গেমার বয় বলেছেন: হ, একদমই বদ পুলাপাইনের কথায় কান দিবেন না !!! =p~ =p~ =p~

আমি কিন্তু ভাল ছেলে !!! :!> :!> :!>

২৭| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৫৩

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: আহারে..মন খারাপ কেনো পিচকি টার? হুমম.. কে বকা দিছে তোমাকে পিচ্চি? আমি বকে দেবো কেমন? তুমি ললিপপ খাও B-))

২৮| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৫৪

বড় ভাই ৯৫ বলেছেন: আজ আমার ভীষণ মন খারাপ

বিপন্ন ও বিব্রত শব্দদ্বয়ের অর্থ যাই হোক
যতোই দানবিক যন্ত্র মাড়াক এ শহর
অস্থির সন্ধ্যার ভাঙা স্যাঁতস্যাঁতে পথকে
নিশ্চুপে কি বলে দেবো
আজ আমার ভীষণ মন খারাপ?

আজ আমার ভীষণ মন খারাপ
কে শোনে কার কথা
কার পড়েছে দায়, আছে কার সময়?
এ শহর অচিন প্রাচীন জড়াজীর্ণ
অসংখ্য বহুতল ভবনের ছায়া
লক্ষ কোটি জানালার নিরন্তর ব্যাস্ততা
মন কাকে বলে জানেনা দালাল
জানা হলো না অসার জীবন ভালোবেসে।

ফুলের দোকানে মাছি, পার্কে নষ্ট হাওয়া
বার ও ব্রোথেলে দামের বাড়াবাড়ি
লোকাল কিংবা সিটিং সার্ভিসে দীর্ঘ লাইন
যাত্রী ছাইনিতে শুয়োরের ঘোঁৎঘোঁৎ
তবে কাকে ডেকে বলবো
আজ আমার ভীষণ মন খারাপ?

বিজ্ঞাপনে কিংবা টিভি নাটকের মতো
নারীরা রাস্তায় উদ্ভ্রান্ত উদ্বাস্তু
শিশু ও কুকুরের বেহাল শ্রী
সংসদ ভবনের খিস্তি খেউড়ে কি বলা যায়
আজ আমার ভীষণ মন খারাপ?
মুঠো ফোনের জবরদস্তিতে বলা হয় না
চির বিস্ময়ে স্থীর প্রেমিকাকে
বলা হবে না, থ্যাঁতা আবেগ ভাল্লাগে না।

কিছুই না জেনে গুরু না মেনে
চৌরাস্তার ব্যাস্ততা ধীরে পেরিয়ে
আধভাঙা রাত্রির অতন্ত্র দোকানিকে
ট্রাফিক আইন ভাঙা চালকের মতো
বলতে ইচ্ছে করে, আমি মদ খাইনি
আজ আমার ভীষণ মন খারাপ।


৩১/০৩/১
মিটুলঅনুসন্ধানি

আমি থাকতে আপনি কষ্ট করবেন তা হতে পারে না। মিটুল ভাইয়ের কবিতা তুলে দিলাম :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P

২৯| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৫৭

গেমার বয় বলেছেন: এই কোবতে তো দেখছি লুলে ভরা !!! =p~ =p~ =p~ =p~

৩০| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৫৭

নাফিজ মুনতাসির বলেছেন: লন্ডন থেকে আমদানি করা দুটি বিলাসবহুল গাড়ি এক বছর ধরে চট্টগ্রাম বন্দরে পড়ে থাকলেও সংশ্লিষ্ট আমদানিকারক খালাস না নেওয়ায় গাড়ি দুটি নিলামে বিক্রির ঘোষণা দিয়েছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।

সোমবার কন্টেইনার দুটির কায়ীক পরীক্ষা শেষে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। রেঞ্জ রোভার ব্যান্ডের গাড়ি দুটি গত বছরের মার্চ মাসে চট্টগ্রাম বন্দরে আসে।

এরপর বিগত এক বছরে আমাদানিকারকের পক্ষে সংশ্লিষ্ট সিএন্ডএফ এজেন্ট বিল অফ এন্ট্রি দাখিল না করায় সোমবার কন্টেইনার দুটির কায়ীক পরীক্ষা করা হয় বলে কাস্টম কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

কাস্টমস কর্মকর্তারা জানান, ঢাকার গুলশান এলাকার ইমতিয়াজ চৌধুরী ও সিলেটের মিতালি রংঘর এলাকার আলমগীর হোসাইন গাড়ি দুটি আমদানি করেন। গাড়ি দুটি গত মার্চ মাসে চট্টগ্রাম বন্দরে আসে।

৩১| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৫৭

যে শহর চোরাবালি বলেছেন: যে শহর চোরাবালি বলেছেন: আব্বে হালা লেকার সময় ফেস থেকে বুক টা আলাদা হয়ে গেলো কেমতে আবার দেহি বোল্ড করা

লেখক বলছেন : ফাজলামো করেন নিজে ইচ্চা করে ফেস থেকে বুক টা আলাদা করেচেন তারপর আবার বড়ো করেচেন ,ইয়ার্কি করেন =p~ =p~ =p~

৩২| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১:৫৯

সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: ফ্রন্ট পেইজের ২৭২ হিট । বলি পোলাপাইঞ্জ এতো লুল হইলি কবে থেইক্কা :P :D

৩৩| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:০১

গেমার বয় বলেছেন: চেয়ারমেন ভাই, ললিপপ দেখাইয়া উনার মন ভাল করতে চান !!! আমি আর খেলুম না !!! :| :| :| :|

৩৪| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:০১

নোবিতা রিফু বলেছেন: জোরেশোরে চলছে নিউইয়র্কের দ্বিতীয় ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের নির্মাণকাজ। কাজ এখন প্রায় শেষের দিকে। আর দুই তলার কাজ বাকি। ভবনটির ১০২ তলার কাজ শেষ হয়েছে গত সোমবার। ভবনটির উচ্চতা এখন এক হাজার ২৫০ ফুট। ১০৪ তলার কাজ শেষ হবে ২০১৩ থেকে ২০১৪ সালে। আর তখন ভবনটির উচ্চতা হবে এক হাজার ৭৭৬ ফুট।
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ও টুইন টাওয়ারে বোমা হামলার প্রায় ১১ বছর পর আবার মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে দ্বিতীয় ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার। বার্তা সংস্থা এপি জানায়, নতুন ভবনটি যুক্তরাষ্ট্রের এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিংয়ের চেয়েও বেশি উঁচু হচ্ছে।

৩৫| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:০৫

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: আন্তর্জাতিক অঙ্গন ইরান আর উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে তর্কবিতর্কে সরগরম। এমন এক পরিস্থিতিতে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করে নজর কেড়েছে ভারত। পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম অগ্নি-৫-এর সফল পরীক্ষা চালিয়েছে ভারত। এটি পাঁচ হাজার কিলোমিটারের বেশি দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। বয়ে নিতে পারে এক টন ওজনের পারমাণবিক যুদ্ধাস্ত্র।
যুক্তরাষ্ট্র তাদের মিত্রদের নিয়ে যেখানে ইরান ও উত্তর কোরিয়ার পরমাণু কর্মসূচি থামাতে মরিয়া, সেখানে ভারতের এই পারমাণবিক অস্ত্রবাহী ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা মারণাস্ত্রবিরোধী উদ্যোগের ক্ষেত্রে অবশ্যই একটি বিপরীত ঘটনা।
অগ্নি-৫-এর পাঁচ হাজার কিলোমিটার পাল্লার অর্থ, এটি এশিয়ায় ভারতের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের বিভিন্ন অবস্থানে আঘাত হানতে সক্ষম। ভারতের পর্যবেক্ষকদের অনেকেই এ ব্যাপারে বেশ গর্ব প্রকাশ করেছেন। ভারত দাবি করেছে, এই সাফল্য তাদের মর্যাদা নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। এসব কারণে অনেকেই উদ্বিগ্ন যে অগ্নি-৫ নতুন আঞ্চলিক অস্ত্র প্রতিযোগিতা উসকে দেয় কি না। চীনের সরকারি প্রচারমাধ্যম প্রকাশ্যে ভারতের এই পরীক্ষাকে তুচ্ছ বলে উড়িয়ে দিলেও তাদের নীতিনির্ধারকেরা নিশ্চয়ই এত হালকাভাবে নেননি বিষয়টা।
এশিয়ায় পারমাণবিক অস্ত্রের ক্ষমতায় শীর্ষে রয়েছে চীন। আরেক পারমাণবিক শক্তির অধিকারী দেশ পাকিস্তান। দুটি দেশই ভারতের প্রতিবেশী। উভয় দেশের সঙ্গেই চিরবৈরিতা রয়েছে ভারতের। রয়েছে যুদ্ধের ইতিহাস। পাকিস্তান ও চীন উভয় দেশের সঙ্গেই সীমান্ত নিয়ে বিরোধ রয়েছে ভারতের। এ কারণে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক, অগ্নি-৫-এর সফল লক্ষ্যভেদ চীন ও পাকিস্তানের জন্য বিশেষ মাথাব্যথার কারণ হবে কি না।
সাড়ে ১৭ মিটার দীর্ঘ অগ্নি-৫ কঠিন জ্বালানিতে চলে। উৎক্ষেপণের সময় এটির ওজন থাকে ৫০ টন।অগ্নি-৫ অস্ত্রভান্ডারে যুক্ত করতে বছর দুয়েক লেগে যাবে। ভারত তখন কমপক্ষে সাড়ে পাঁচ হাজার কিলোমিটার পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের অধিকারী দেশগুলোর খুব কাছে চলে যাবে। এসব দেশের মধ্যে চীনও রয়েছে।
অগ্নি ৫ পরীক্ষার এক সপ্তাহ না যেতেই মাঝারি পাল্লার শাহীন-১-এ ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে পাকিস্তান। এটি ভারতের বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পাকিস্তান সরকার সুনির্দিষ্ট তথ্য না দিলেও তাঁরা মনে করেন শাহীন-১-এ আড়াই হাজার থেকে তিন হাজার কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে। পরমাণু ও প্রচলিত উভয় ধরনের যুদ্ধাস্ত্র বহন উপযোগী এটি। শাহীন-১-এর আগের শাহীন-১ এরই উন্নত সংস্করণ। পাল্লা ও কারিগরী দক্ষতায় এটি আরও উন্নত।
দক্ষিণ এশিয়ার এই দুই পরমাণু শক্তিধর দেশের মধ্যে পাল্টাপাল্টি অস্ত্র পরীক্ষা নুতন ঘটনা নয়। ১৯৯৮ সালে উভয় দেশ পাল্টাপাল্টি পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করে। পাল্টাপাল্টি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা তো আছেই। তবে নিয়মিত ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার ক্ষেত্রে একে অন্যকে আগে থেকে অবহিত করে। পাকিস্তানের সর্বশেষ এই পরীক্ষা এ ইঙ্গিতই দেয় যে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য সাম্প্রতিক তৎপরতা সত্ত্বেও দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে অস্ত্র প্রতিযোগিতা এখনো পুরোদমে চলছে।
চীন কি ভারতের এই নতুন ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগবে? কারণ, অগ্নি-৫ চীনের রাজধানী বেইজিং, সাংহাইসহ বড় বড় নগরে আঘাত হানার ক্ষমতা রাখে।
এ ব্যাপারে মার্কিন পরমাণু বিশেষজ্ঞ ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) সহযোগী অধ্যাপক টেলর ফ্রাভেল বলেন, ভারতের এই সাফল্য হয়তো চীনের মাথাব্যথার কারণ হবে না। অগ্নি-৫ চীনের প্রতিরোধক্ষমতাকে খর্ব করবে না। তাঁর মতে, এই ক্ষেপণাস্ত্র অর্জনের মাধ্যমে ভারতের শক্তি বেড়েছে ঠিকই, তবে তাদের প্রথম হামলা সামলে নেওয়ার যথেষ্ট শক্তি রয়েছে চীনের। সবচেয়ে বড় কথা, এ দুই দেশের মধ্যে এ ধরনের সংঘাতের আশঙ্কা ক্ষীণ।
অন্যদিকে, চীন এর মধ্যে তাদের মাঝারি পাল্লার পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্রের আধুনিকায়ন শুরু করেছে। এ ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ভারতে আঘাত হানতে সক্ষম। এমআইটির টেলর ফ্রাভেল মনে করেন, ভারত ও চীন পরস্পরের ওপর হামলার ক্ষেত্রে একই নীতি অনুসরণ করছে। তারা উভয়ই প্রথম হামলা না চালানোর বিষয়টির ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে।
আরেক মার্কিন বিশেষজ্ঞ পূর্ব এশিয়ায় পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধবিষয়ক কর্মসূচির প্রধান জেফরি লুইসের মতে, ভারতের চেয়ে বরং যুক্তরাষ্ট্রের দিকে বেশি মনোযোগ দিয়েছে চীন। চীনা কর্মকর্তারা ভারত নিয়ে যত না আলোচনা করছেন, ভারতের কর্মকর্তারা তার চেয়ে বেশি আলোচনা করছেন চীন নিয়ে।
পারমাণবিক অস্ত্রের ক্ষমতায় ভারতের চেয়ে চীন অনেক এগিয়ে। তাদের রয়েছে প্রায় ২৪০টি পারমাণবিক যুদ্ধাস্ত্র। এর মধ্যে ১৭৫টি সক্রিয় রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। অন্যদিকে সংশ্লিষ্টদের ধারণা, ভারতের পারমাণবিক যুদ্ধাস্ত্র রয়েছে প্রায় ১০০টি। এর মধ্যে কিছু বিমান থেকে ফেলতে হবে। বাকিগুলো ছোড়ার জন্য নির্ভর করতে হবে স্বল্পপাল্লার পৃথ্বি ও বিভিন্ন ধরনের মাঝারি পাল্লার অগ্নি ক্ষেপণাস্ত্রের ওপর।
জেফরি লুইস বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে যে স্নায়ুযুদ্ধ, চীন ও ভারতের মধ্যে তা খোঁজার চেষ্টা করলে ভুল হবে। তারা কখনো ওই রকম অস্ত্র প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হবে বলে মনে করেন না তিনি।
বিশেষজ্ঞ লুইস বলেন, উভয় দেশই অভিন্ন নির্দিষ্ট সক্ষমতা অনুসরণ করছে। তারা বিপুলসংখ্যক পারমাণবিক অস্ত্র বা সে ধরনের অস্ত্র বহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করছে না।
অগ্নি-৫-এর পরীক্ষা চালানোর আগে-পরে এ ব্যাপারে ভারত ও চীনের যে বক্তব্য ও প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে, এতেও অবশ্য বৈরী মনোভাবের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
অগ্নি-৫ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার প্রাক্কালে ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থার (ডিআরডিও) মুখপাত্র রবি গুপ্ত বলেন, ‘বর্তমানে আমরা যা হুমকি বলে মনে করছি, তা মোকাবিলা করতে যাচ্ছে অগ্নি-৫। আমাদের প্রতিরক্ষা বাহিনী ও অন্যান্য সংস্থা এই হুমকির বিষয়টি শনাক্ত করেছে।... যুদ্ধ এড়ানোর জন্য এটি একটি প্রতিরোধব্যবস্থা।’
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লিউ ওয়েইমিন বলেন, ‘চীন ও ভারত উন্নয়নশীল বড় দেশ। আমরা প্রতিদ্বন্দ্বী নই, অংশীদার।’
সংবাদমাধ্যমের প্রতিক্রিয়া অবশ্য আলাদা। অগ্নি-৫-এর সফল পরীক্ষার পর ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এটিকে ‘চীনের হত্যাকারী’ বলে অভিহিত করে। পাল্টা জবাবে চীনা পত্রিকাগুলো ওই ক্ষেপণাস্ত্রকে ‘বামন’ বলে টিপ্পনী কাটে। এ ক্ষেত্রে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে এ নিয়ে যত বাগাড়ম্বর ছিল, সে তুলনায় চীনা সংবাদমাধ্যম ছিল সংযত। তবে ভারতের এই সাফল্য আঞ্চলিক ভারসাম্যের পাল্লা তাদের দিকে হেলিয়ে দেবে বলে মেনে নেয়নি চীনারা।
চীনের ইংরেজি সংবাদপত্র চায়না ডেইলিতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দেশটির একাডেমি অব মিলিটারি সায়েন্সের জ্যেষ্ঠ গবেষক ইয়াও ইয়ুনঝু বলেন, ‘এটি স্রেফ ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লার উন্নয়ন। দুই দেশের সামরিক শক্তির মধ্যে যে ব্যবধান রয়েছে, এ ক্ষেত্রে তা বদল হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’

রূপকার
ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তিবিদ টেসি টমাস ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থায় (ডিআরডিও) অগ্নি-৫ নিয়ে প্রযুক্তিগত মূল কাজটি করেন। ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে গবেষণা করছেন, বিশ্বে এমন নারী খুব বেশি নেই। তাঁদেরই একজন টেসি। রোমান ক্যাথলিক টেসির জন্ম দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য কেরালার এক ছোটখাটো ব্যবসায়ীর ঘরে। একটি রকেট উৎক্ষেপণকেন্দ্রের কাছে তাঁর বেড়ে ওঠা। সেই সূত্রে শৈশব থেকে রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্রের ওপর আগ্রহ জন্মে। কেরালায় স্কুল-কলেজের পাট চুকিয়ে ২০ বছর বয়সে তিনি নিয়ন্ত্রিত ক্ষেপণাস্ত্রের ওপর পড়াশোনা করতে যান পশ্চিমাঞ্চলীয় নগর পুনেতে। সেখান থেকে স্নাতকোত্তর পাঠ শেষ করে তিনি ১৯৮৮ সালে ডিআরডিওতে যোগ দেন। সেই থেকে ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে তাঁর কাজ শুরু। গত জানুয়ারিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ইন্ডিয়ান সায়েন্স কংগ্রেসে টেসি সম্পর্কে বলেছিলেন, ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে গবেষণার ক্ষেত্রে পুরুষদের প্রথাগত বলয়ে টেসি টমাস একটি দৃষ্টান্ত। প্রধানমন্ত্রীর সেই মন্তব্য সার্থক হয়েছে টেসির হাত দিয়ে অগ্নি-৫-এর সফল আবির্ভাবে।

৩৬| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:০৭

নাইটফল বলেছেন: ঝাঁপ দাও: পরিভ্রমণ, অনুসন্ধান
শ্যানায়া টোয়েইন

২০০৪ এর একটি কনসার্টে শ্যানায়া টোয়েইন স্বাক্ষর করছেন
প্রাথমিক তথ্যাদি
জন্ম নাম এইলীন রেজাইনা এডওয়ার্ডস্
আরও যে নামে পরিচিত এইলীন টোয়েইন (১৯৬৭-১৯৯২)
শ্যানায়া টোয়েইন (১৯৯৩-বর্তমান) এইলীন রেজাইনা ল্যাঞ্জ (বৈধ নাম)
জন্ম টেমপ্লেট:জন্ম তারিখ এবং বয়স
ওয়াইন্ডসর, অন্টারিও, কানাডা
উদ্ভব টিম্মিন্স, অন্টারিও, কানাডা
ধরন কান্ট্রি পপ, পপ, পপ/রক, কান্ট্রি, কান্ট্রি-রক
কার্যকাল ১৯৯১-বর্তমান
লেবেল ইউনিভার্সাল মিউজিক গ্রুপ, পলিডোর (১৯৯২–১৯৯৬), মার্কারী (১৯৯৭–)
ওয়েবসাইট ShaniaTwain.com

'শ্যানায়া টোয়েইন, [অর্ডার অফ কানাডা|ওসি]] (জন্ম এইলীন রেজাইনা এডোয়ার্ডস্, আগস্ট ২৮, ১৯৬৫, ওয়াইন্ডসর, অন্টারিও) একজন কানাডীয়ান গায়িকা এবং গীতিকার। কান্ট্রি এবং পপ সংগীত ঘরানায়ই তাঁর বিচরণ। তাঁর তৃতীয় অ্যালবাম কাম অন ওভার কান্ট্রি সঙ্গীতের ইতিহাসে সর্বাধিক বিক্রীত অ্যালবাম।[১]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সমৃদ্ধ করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন।


উদ্ধৃতি ত্রুটি: tags exist, but no tag was found
বিষয়শ্রেণীসমূহ:

Articles with hCards
Infobox musical artist with missing or invalid Background field
Articles using Infobox musical artist with deprecated parameters
কান্ট্রি সঙ্গীত শিল্পী
অসম্পূর্ণ

ফন্ট নির্বাচন
প্রবেশ/নতুন অ্যাকাউন্ট

নিবন্ধ
আলোচনা

পড়ুন
সম্পাদনা
ইতিহাস

বাংলা

প্রধান পাতা
সম্প্রদায়ের প্রবেশদ্বার
সমসাময়িক ঘটনা
সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহ
অজানা যেকোনো পৃষ্ঠা
সাহায্য
দান করুন

মুদ্রণ/এক্সপোর্ট

বই তৈরি করুন
PDF ডাউনলোড
ছাপার যোগ্য সংস্করণ

সরঞ্জাম
অন্যান্য ভাষাসমূহ

English
Česky
Dansk
Deutsch
Eesti
Español
فارسی
Français
Hrvatski
Ido
Bahasa Indonesia
Italiano
עברית
Nederlands
日本語
‪Norsk (bokmål)‬
Occitan
Polski
Português
Русский
Simple English
Slovenčina
Српски / Srpski
Suomi
Svenska
ไทย
Türkçe

এ পৃষ্ঠায় শেষ পরিবর্তন হয়েছিল ১০:১৫টার সময়, ৬ এপ্রিল ২০১১ তারিখে।
লেখাগুলো ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন/শেয়ার-আলাইক লাইসেন্সের আওতাভুক্ত; এর সাথে বাড়তি পদ যুক্ত করা সম্ভব। ব্যবহারের শর্তাবলীতে বিস্তারিত দেখুন। উইকিপিডিয়া ® উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের ট্রেডমার্ক নিবন্ধিত,একটি অলাভজনক

৩৭| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:০৭

নোবিতা রিফু বলেছেন: আজ মঙ্গলবার পয়লা মে। দিনটি বিশ্বব্যাপী শ্রমজীবী মানুষের আন্দোলন-সংগ্রামে উজ্জীবিত হওয়ার দিন। শ্রমিকদের ওপর শোষণ-বঞ্চনার অবসান ঘটবে, এমন স্বপ্ন দেখারও দিন পয়লা মে।
১৮৮৬ সালের ১ মে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে শ্রমের উপযুক্ত মূল্য এবং দৈনিক অনধিক আট ঘণ্টা কাজের দাবিতে আন্দোলনরত শ্রমিকদের ওপর পুলিশ গুলি চালায়। এতে অনেক শ্রমিক হতাহত হন। তাঁদের আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে দৈনিক কাজের সময় আট ঘণ্টা করার দাবি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আজ দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে পালন করা হবে। সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা, মিছিল, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। আজ সরকারি ছুটির দিন।
দিনটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া পৃথক বাণীতে শ্রমজীবী মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
কর্মসূচি: মে দিবস উপলক্ষে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে সকাল ১০টায় ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আলোচনা সভা ও মে দিবস মেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সকাল সাড়ে নয়টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র শ্রমিক সমাবেশ করবে। শ্রমিক-কর্মচারী ঐক্য পরিষদ (স্কপ) বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে শ্রমিক সমাবেশ এবং পরে শোভাযাত্রার আয়োজন করেছে।
এ ছাড়া বাংলাদেশ পোশাকশিল্প শ্রমিক ফেডারেশন, বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন, শ্রমিক জোট-বাংলাদেশ, বাংলাদেশ সোসাইটি ফর হিউম্যান রিসোর্চ ম্যানেজমেন্ট, ঢাকা অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়ন, ঢাকা মহানগর প্রিন্টিং বাইন্ডিং শ্রমিক ইউনিয়ন, জাতীয় নিট ডাইং গার্মেন্টস শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশন, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল, স্রোত আবৃত্তি সংসদ, বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য পরিষদ, ঢাকা জাতীয় নিট ডায়িং গার্মেন্টস শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনসহ বিভিন্ন সংগঠন দিবসটি উপলক্ষে কর্মসূচির আয়োজন করেছে।

৩৮| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:০৭

নাফিজ মুনতাসির বলেছেন: ৩টা ছবি দেখেন :D :D

এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ বিজ্ঞাপন শিল্পে....... =p~ =p~


এখন বলেন ছেলেরা বিয়ে করবে কাকে ??? B:-/ B:-/


ঝধি ভিউঠি ফার্লারে ঝেতে ছান থাহলে ঝোঘাঝোঘ খরুণ....... !:#P !:#P



৩৯| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:০৭

নাইটফল বলেছেন: সপ্তদশ শতক থেকেই বিদ্যুৎশক্তি বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে একটি আকর্ষণীয় বিষয়ে পরিণত হয়েছিল। কিন্তু এর উপরে গবেষণা করার তীব্রতা বাড়তে থাকে ঊনবিংশ শতাব্দীতে এসে। এই শতকে জর্জ সায়মন ও'ম, মাইকেল ফ্যারাডে, জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন। ১৮২৭ সালে জর্জ ও'ম কোন তড়িৎ পরিবাহীর মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত তড়িৎ প্রবাহ ও এর দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্যের মধ্যে সম্পর্ক নির্ণয়ের সূত্র প্রদান করেন যা ও'মের সূত্র নামে পরিচিত। মাইকেল ফ্যারাডে ১৮৩১ সালে তড়িচ্চুম্বকীয় আবেশ আবিষ্কার করেন এবং ১৮৭৩ সালে জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল বিদ্যুৎ ও চৌম্বক শক্তির একীভূত রূপ সম্পর্কিত তত্ত্ব প্রকাশ করেন।[২]
টমাস আলভা এডিসন সর্বপ্রথম বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা চালু করেন

তখন তড়িৎ প্রকৌশল পদার্থবিজ্ঞানের একটি শাখা হিসেবেই বিবেচিত হতো। পরে, ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে এসে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তড়িৎ প্রকৌশলে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রী প্রদান শুরু করে। ১৮৮৩ সালে জার্মানির টেখনিশে উনিভের্সিটেট ডার্মষ্টাট এবং যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয় পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথমবারের মত তড়িৎ প্রকৌশল পাঠ্যসূচী প্রণয়ন করে।[৩]

এই সময়ে তড়িৎ প্রকৌশল সম্পর্কিত কাজের পরিমাণ নাটকীয়ভাবে বৃদ্ধি পায়। ১৮৮২ সালে সর্বপ্রথম টমাস আলভা এডিসন লোয়ার ম্যানহাটনের ঊনপঞ্চাশ জন গ্রাহকের কাছে ১১০ ভোল্টের বিদ্যুৎ সরবরাহ করেন। তাঁর সরবরাহকৃত বিদ্যুৎ ছিল একমুখী প্রবাহ ধরণের। ১৮৮৭ সালে নিকোলা টেসলা পরিবর্তী প্রবাহ ধরণের বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য পেটেন্ট বা স্বত্ত গ্রহণ করেন। পরবর্তী কয়েক বছর টেসলা ও এডিসনের মধ্যে সরবরাহকৃত বিদ্যুতের ধরণ নিয়ে দ্বন্দ্ব চলতে থাকে। এই দ্বন্দ্ব বিদ্যুতের লড়াই (War of Currents) নামে পরিচিত। বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং সঞ্চালনের পদ্ধতি হিসেবে পরিবর্তী প্রবাহ একমুখী প্রবাহকে সরিয়ে স্থান দখল করে নেয় মূলত সঞ্চালন ব্যবস্থার তুলনামূলক দক্ষতা ও উন্নততর নিরাপত্তা ব্যবস্থার কারণে।

এই দুজনের অবদানের কারণে তড়িৎ প্রকৌশল বেশ অগ্রসর হয়ে যায়। আবেশ মোটর ও পলিফেজ ব্যবস্থার উপরে টেসলার কাজ অনেক দিন ধরে বিজ্ঞানীদেরকে প্রভাবিত করে রাখে। অন্যদিকে টমাস এডিসন টেলিগ্রাফ এবং স্টক টিকারের প্রভূত উন্নতি ঘটান যা তাঁর কোম্পানির জন্য অত্যন্ত লাভজনক হয়। এডিসনের কোম্পানি পরে বিখ্যাত জেনারেল ইলেকট্রিক কোম্পানিতে রূপান্তরিত হয়। ইতিমধ্যে ১৮ শতকের শেষ দিকে তড়িৎ প্রকৌশলের জগতে অন্যান্য দিকপালের আগমন শুরু হয়ে যায়।[৪]
নিকোলা টেসলা প্রথম দীর্ঘ দূরত্বের বৈদ্যুতিক সঞ্চালন লাইন ন্থাপন করেন।
আধুনিক উন্নয়ন

বেতারের উন্নয়নের সময়কালে অনেক বিজ্ঞানী ও আবিষ্কারক বেতার এবং ইলেকট্রনিক্সের উন্নয়নে অবদান রাখেন। হাইন্‌রিশ হের্ৎস ১৮৮৮ সালে তাঁর বিখ্যাত ইউএইচএফ (UHF) পরীক্ষার সময়ে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির সাহায্যে বেতার তরঙ্গ প্রেরণ (স্পার্ক গ্যাপ ট্রান্সমিটারের সাহায্যে) ও চিহ্নিত করতে সক্ষম হন। ১৮৯৫ সালে নিকোলা টেসলা নিউ ইয়র্কের ওয়েষ্ট পয়েন্টে অবস্থিত তাঁর পরীক্ষাগার থেকে ৮০.৪ কিমি দূরে বেতার সংকেত ধরতে সক্ষম হন[৫]। ১৯০৪ সালে জন ফ্লেমিং প্রথম বেতার টিউব, যা ডায়োড নামে পরিচিত, আবিষ্কার করেন। দুই বছর পরে রবার্ট ভন লিবেন ও লি ডি ফরেষ্ট পৃথক গবেষণায় বিবর্ধক টিউব বা ট্রায়োড আবিষ্কার করেন।[৬] তারপর ১৯৩১ সালে ম্যানফ্রেড ভন আর্ডেনে ক্যাথোড রশ্মি নল আবিষ্কার করেন যা পরবর্তীতে টেলিভিশন উদ্ভাবনে সহায়তা করেছিল।[৭] ১৯২০ সালে আলবার্ট হাল ম্যাগনিট্রন আবিষ্কার করেন যা ১৯৪৬ সালে পার্সি স্পেনসারকে মাইক্রোওয়েভ ওভেন উদ্ভাবনে সহায়তা করেছিল।[৮][৯] ১৯৩৪ সালে ব্রিটিশ সেনাবাহিনী ডঃ উইম্পেরিসের নেতৃত্বে রাডার (এটিও ম্যাগনিট্রন ব্যবহার করে তৈরী) উদ্ভাবনের পথে অনেকদূর এগিয়ে যায় এবং ১৯৩৬ সালের আগস্ট মাসে বাউডসেতে প্রথম রাডার কেন্দ্র স্থাপন করে।[১০]

১৯৪১ সালে কনরাড ৎসুজে পৃথিবীর প্রথম সম্পূর্ণ র্কমক্ষম ও প্রোগ্রাম করার উপযোগী কম্পিউটার জেডথ্রি (Z3) জনসমক্ষে আনেন।[১১] এরপর ১৯৪৬ সালে জন প্রেসপার একার্ট ও জন মাউচলি এনিয়াক উদ্ভাবন করেন যা পৃথিবীতে কম্পিউটার যুগের সূচনা করে। এইসব যন্ত্রের গাণিতিক দক্ষতা বিজ্ঞানীদেরকে অ্যাপোলো মিশন ও নাসার চাঁদে অবতরণ সহ সম্পূর্ণ নতুন প্রযুক্তির আবির্ভাব ঘটাতে এবং নিত্য নতুন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়তা করছে।[১২]

১৯৪৭ সালে উইলিয়াম ব্র্যাডফোর্ড শক্‌লি, জন বারডিন এবং ওয়াল্টার হাউজার ব্র্যাটেইনের ট্রানজিস্টর উদ্ভাবন ক্ষুদ্র যন্ত্রাংশের জগতে নতুন দুয়ার উন্মোচন করে এবং এর ফলশ্রুতিতে ১৯৫৮ সালে জ্যাক কিলবি এবং ১৯৫৯ সালে রবার্ট নয়েস পৃথকভাবে সমন্বিত বর্তনী উদ্ভাবন করেন।[১৩] ইনটেলের মার্সিয়ান হফ ১৯৬৮ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবন করেন এবং ব্যক্তিগত কম্পিউটার আবিষ্কারের পথ করে দেন। যদিও ইনটেল ৪০০৪, ৪-বিটের প্রসেসর যা ১৯৭১ সালে আবিষ্কৃত হয়, প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর হিসেবে স্বীকৃতি পেয়ে আসছে কিন্তু ১৯৭৩ সালে ৮-বিটের প্রসেসর ইনটেল ৮০৮০ আবিস্কৃত হওয়ার পরই প্রথম ব্যক্তিগত কম্পিউটারের জন্ম হয়। এই কম্পিউটারটির নাম ছিল অল্টেয়ার ৮৮০০।[১৪]
প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা

তড়িৎ প্রকৌশলীগণ একটি স্নাতক সম্মাননা অর্জন করে থাকেন যার প্রধান বিষয় থাকে তড়িৎ প্রকৌশল। এই সম্মাননা সাধারণত চার অথবা পাঁচ বছরের পড়াশোনার সফল সমাপনান্তে প্রদান করা হয় এবং এই সম্মাননা বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে স্নাতক (সম্মান) প্রকৌশল, স্নাতক (সম্মান) বিজ্ঞান, স্নাতক (সম্মান) প্রযুক্তি বা স্নাতক (সম্মান) প্রায়োগিক বিজ্ঞান নামে প্রদান করা হয়। এই সম্মাননার পাঠ্যতালিকায় প্রধানত পদার্থবিজ্ঞান, গণিত, পপকল্প ব্যবস্থাপনা এবং তড়িৎ প্রকৌশলের নির্দিষ্ট বিষয়াদি থাকে। প্রাথমিক পর্যায়ের বিষয়গুলোতে তড়িৎ প্রকৌশলের সকল বা প্রায় সকল শাখা সর্ম্পকে শিক্ষাদান করা হয়। পরবর্তীতে পড়াশুনার শেষের দিকে শিক্ষার্থীরা এক বা একাধিক শাখা বেছে নিয়ে তাতে বিশেষত্ব অর্জন করে।

কিছু সংখ্যক তড়িৎ প্রকৌশলী স্নাতকোত্তর সম্মাননা যেমন স্নাতকোত্তর প্রকৌশল সম্মাননা বা প্রকৌশলে এমপিএইচ সম্মাননাও অর্জন করেন। স্নাতকোত্তর প্রকৌশল সম্মাননার পাঠ্যতালিকা গবেষণা, বিষয়ভিত্তিক পড়াশোনা অথবা এই দুইয়ের সংমিশ্রণে গঠিত হয়। যুক্তরাজ্য এবং ইউরোপের অনেক দেশে স্নাতকোত্তর প্রকৌশল সম্মাননাকে একটু দীর্ঘ দৈর্ঘ্যের স্নাতক সমমানের সম্মাননা গণ্য করা হয়।[১৫]
পেশাদার প্রকৌশলী

বিশ্বের অধিকাংশ দেশে প্রকৌশলে স্নাতক সম্মাননা প্রাপ্তি পেশাদার প্রকৌশলী হবার প্রথম ধাপ হিসেবে গণ্য হয়। প্রকৌশলে স্নাতক সম্মাননা অর্জনের পরে একজন প্রকৌশলীকে পেশাদারীত্বের সনদ অর্জনের জন্য বেশ কিছু শর্ত (প্রয়োজনীয় অভিজ্ঞতা অর্জনসহ) পূরণ করতে হয়। এই সনদ অর্জনের পরে একজন প্রকৌশলী পেশাদার প্রকৌশলী(যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও দক্ষিণ আফ্রিকায়), চার্টার্ড প্রকৌশলী ( যুক্তরাজ্য, আয়ারল্যান্ড, ভারত ও জিম্বাবুয়েতে), পি ইঞ্জ (বাংলাদেশে)[১৬], চার্টার্ড পেশাদার প্রকৌশলী (অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে), ইউরোপীয় প্রকৌশলী (ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভুক্ত বেশীরভাগ দেশে) ইত্যাদি নামে অভিহিত হন।

পেশাদারীত্বের সনদ অর্জনের লাভ দেশ ভেদে কমবেশী হতে পারে। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় "কেবলমাত্র একজন পেশাদার প্রকৌশলীই (প্রফেশনাল ইঞ্জিনিয়ার) জনস্বার্থে বা ব্যক্তিমালিকানাধীনে নির্মিত প্রকৌশল কাজ সমূহে মোহরাংকন করতে পারবেন।‍"[১৭] কোন কোন দেশে এই যোগ্যতা রাজ্য এবং রাষ্ট্রীয় আইন দ্বারা বিধিবদ্ধ করে দেওয়া হয়েছে যেমন কুইবেকের "ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাক্ট"।[১৮] কোন কোন দেশে অবশ্য এরকম কোন আইনের অস্তিত্ব নেই। তবে আইন থাকুক বা নাই থাকুক, সব দেশের সব পেশাদারীত্বের সনদ প্রদানকারী কর্তৃপক্ষ নীতিগত ভাবে একটি নিয়ম মেনে চলে যা তাদের সকল সদস্যকে মেনে চলতে হয় অন্যথায় বহিষ্কৃত হবার সম্ভাবনা থাকে।[১৯] এভাবে এই প্রতিষ্ঠানগুলি প্রকৌশল পেশার নীতিগত মান সমুন্নত রাখতে মূল্যবান ভূমিকা পালন করে। এমনকি আদালতে যেখানে কাজের জন্য সনদের অত্যন্ত ক্ষুদ্র মূল্য প্রদান করা হয় অথবা মূল্য দেওয়াই হয়না, সেখানেও প্রকৌশলীদের চুক্তিনামা মেনে চলতে হয়। কোন কারণে যদি একজন প্রকৌশলীর নির্মান বা কাজ ব্যর্থ হয়, তাহলে তিনি অবহেলার দায়ে অভিযুক্ত হতে পারেন, এমনকি চরমক্ষেত্রে "ক্রিমিনাল নেগলিজেন্স" বা অবহেলার অপরাধে দন্ডিত হতে পারেন। একজন প্রকৌশলীর কাজকে অবশ্যই আরো অনেক রীতি এবং নীতি যেমন গৃহনির্মাণ নীতি বা পরিবেশ আইন মেনে সম্পন্ন হতে হয়।

তড়িৎ প্রকৌশলীদের উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ার্স (আইইইই) এবং ইন্সটিটিউশন অফ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার্স (আইইই)। আইইইই-এর ভাষ্যমতে তারা তড়িৎ প্রকৌশলে পৃথিবীর মোট প্রকাশনা ও নিবন্ধের ৩০ শতাংশ প্রকাশ করে, সারা বিশ্বে তাদের ৩৬০,০০০ জনেরও বেশী সদস্য রয়েছে এবং তারা বাৎসরিক ৩০০টিরও বেশী সম্মেলনের আয়োজন করে।[২০] আইই ১৪টি জার্নাল প্রকাশ করে, সারা বিশ্বে তাদের সদস্য সংখ্যা ১২০,০০০ জনেরও বেশী, এবং তারা দাবী করে তারা ইউরোপের সর্ববৃহৎ পেশাদার প্রকৌশলী সংস্থা।[২১] [২২] প্রাযুক্তিক জ্ঞান এবং দক্ষতা প্রকৌশলীদের ভুবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়। তাই পেশাদারীত্ব বজায় রাখার স্বার্থে প্রযুক্তি সর্ম্পকিত সংস্থার সদস্য হওয়া, নিজ নিজ ক্ষেত্রের সাময়িকীসমূহে অবহিত থাকা এবং ক্রমাগত জ্ঞানার্জন করার অভ্যাস বজায় রাখা জরুরী।[২৩]
যন্ত্রপাতি এবং কর্মক্ষেত্র
একজন তড়িৎ প্রকৌশলী যে সমস্ত যন্ত্র নিয়ে কাজ করেন তার মধ্যে রাডার একটি

গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম থেকে শুরু করে বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদন পর্যন্ত তড়িৎ প্রকৌশলীরা প্রযুক্তির একটি বিশাল স্থান দখল করে আছেন। তারা বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা এবং ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশের নকশা প্রণয়ন, আবিষ্কার বা উদ্ভাবন, নিরীক্ষণ এবং রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকেন। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় তাঁরা টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার নকশা প্রণয়ন করতে পারেন, বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের কার্যক্রম দেখাশুনা করতে পারেন, ঘরবাড়ির আলো ও বিদ্যুৎ বন্টন ব্যবস্থা দেখাশুনা করতে পারেন, গৃহকর্মে ব্যবহার্য যন্ত্রের নকশা প্রণয়ন করতে পারেন অথবা শিল্পকারখানার যন্ত্রপাতির বৈদ্যুতিক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারেন।[২৪]

তড়িৎ প্রকৌশলের মূল ভিত্তি হল পদার্থবিজ্ঞান আর গণিত, কারণ এর মাধ্যমে কোন যান্ত্রিক ব্যবস্থার কার্যপদ্ধতি কী হবে তার যৌক্তিক ও গাণিতিক বিশ্লেষন করা যায়। আধুনিককালের বেশিরভাগ প্রকৌশল কার্যক্রমে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় এবং বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা বা যন্ত্রপাতির নকশা প্রনয়নের সময় কম্পিউটারের সহায়তা নেওয়া এখন স্বাভাবিক হয়ে গেছে। যদিও চিন্তা বা আইডিয়াগুলো অংকনের মাধ্যমে দ্রুত অন্যদের কাছে পৌঁছে দেয়ার দক্ষতাকে এখনো অমূল্য বিবেচনা করা হয়।
কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে যোগাযোগব্যবস্থা সহ ভূ-উপগ্রহ সম্পর্কিত কাজ তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশলীদের কাজের অনেক ক্ষেত্রের মধ্যে অন্যতম।

যদিও সকল তড়িৎ প্রকৌশলীরই প্রাথমিক বর্তনী তত্ত্ব বা সার্কিট থিওরি জানা আছে, তবুও তাদের কাজের ক্ষেত্র বিস্তৃত বলে তারা কাজ অনুসারে বিভিন্ন তত্ত্ব ব্যবহার করেন। মূলত কে কোন তত্ত্ব ব্যবহার করেন তা তাদের কর্মক্ষেত্রের উপরে নির্ভর করে। যেমন একজন তড়িৎ প্রকৌশলী যার কর্মক্ষেত্র ভিএলএসআই (সমন্বিত বর্তনী বা আইসি ডিজাইনের কাজ), তার কাজের জন্য কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞান এবং কঠিন অবস্থা পদার্থবিজ্ঞান নিত্য প্রয়োজনীয়, কিন্তু যিনি বৃহদাকারের তড়িৎ যন্ত্রাদি নিয়ে কাজ করেন তার জন্য এগুলো নিতান্তই অপ্রয়োজনীয়। এমনকি একজন তড়িৎ প্রকৌশলী যিনি টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার ডিজাইন নিয়ে কাজ করেন, তার জন্য বর্তনী তত্ত্বও অপ্রয়োজনীয় হতে পারে কারণ তিনি কাজ করেন তৈরি যন্ত্রাংশ নিয়ে। সম্ভবত তড়িৎ প্রকৌশলীদের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় দক্ষতা হচ্ছে দৃঢ় গাণিতিক দক্ষতা, কম্পিউটার জ্ঞান এবং তড়িৎ প্রকৌশলের সাথে সম্পর্কিত প্রাযুক্তিক ভাষা ও ধারণা সহজেই আত্মস্থ করার ক্ষমতা।

বেশীরভাগ প্রকৌশলীর ক্ষেত্রেই প্রকৌশল সম্পর্কিত কাজ তাদের কাজের একটা ছোট অংশ। অন্যান্য কাজ যেমন গ্রাহক বা ব্যবহারকারীদের সাথে প্রস্তাবনা নিয়ে আলোচনা, বাজেট তৈরী, প্রকল্পের সময়সূচী তৈরি ইত্যাদি তাদের কাজের একটা বড় অংশ বলে বিবেচিত হয়।[২৫] অনেক জ্যেষ্ঠ বা উর্ধ্বতন প্রকৌশলী কলাকুশলী এবং অন্যান্য প্রকৌশলীদের সমন্বয়ে গঠিত একটা দলের নেতৃত্ব দেন। এজন্য প্রকল্প ব্যবস্থাপনার দক্ষতা একটা বড় ভূমিকা পালন করে। বেশিরভাগ প্রকৌশল প্রকল্পের সাথে দলিলপত্রাদি তৈরি ও ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন হয় এবং দক্ষ লিখিত যোগাযোগ ক্ষমতা এক্ষেত্রে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

তড়িৎ প্রকৌশলীদের কাজের স্থান তাদের কাজের ধরনের মতই বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ তৈরির কারখানার পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন অত্যাধুনিক গবেষণাগারে যেমন তড়িৎ প্রকৌশলীদেরকে দেখা যায়, তেমনি তড়িৎ প্রকৌশলীদেরকে পাওয়া যায় কোন পরামর্শ প্রদানকারী সংস্থার কর্মকর্তা হিসেবে অথবা কোন ভূ-গর্ভস্থ খনিতে। কর্মক্ষেত্রে তড়িৎ প্রকৌশলীগনকে প্রায়ই বিজ্ঞানী, ইলেকট্রিশিয়ান, কম্পিউটার প্রোগ্রামার বা অন্যান্য প্রকৌশলী ইত্যাদি বিভিন্ন পেশার লোকজনদের কাজকর্ম দেখাশোনা করতে হয়।
শাখাসমূহ

তড়িৎ প্রকৌশলের অনেক শাখা রয়েছে, তার মধ্যে নিম্নোক্ত শাখাগুলো সর্বাপেক্ষা পরিচিত। অনেক তড়িৎ প্রকৌশলী এগুলোর একটি শাখায় কাজ করলেও অনেকেই আবার একাধিক শাখার সমন্বয়ে কাজ করেন। কখনওবা কোন কোন শাখা যেমন ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বা কম্পিউটার প্রকৌশলকে তাদের বিপুল ব্যাপ্তির কারণে প্রকৌশলেরই আলাদা বিভাগ বলে ধরা হয়।
বিদ্যুৎ শক্তি
বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থার একটি খুঁটি

বিদ্যুৎশক্তি সংক্রান্ত প্রকৌশল বা শক্তি প্রকৌশল প্রধানত বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন, সঞ্চালন ও বন্টন এবং এ সংক্রান্ত যন্ত্রপাতি যেমন ট্রান্সফরমার, জেনারেটর, বৈদ্যুতিক মোটর ইত্যাদি তৈরি ও রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে কাজ করে। পৃথিবীর অনেক এলাকায় অনেক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের জেনারেটরকে একসাথে একটি কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থার সাথে যুক্ত করা হয় যাকে গ্রিড বলে। সরকারীভাবে এই গ্রিডের রক্ষণাবেক্ষণ ও দেখাশোনা করা হয়। বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীগণ এই কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন থেকে নির্দিষ্ট ফি প্রদান করে সস্তায় বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে পারেন। বিদ্যুৎ শক্তি প্রকৌশলীরা এই গ্রিডের নকশা প্রণয়ন ও স্থাপন থেকে শুরু করে এই গ্রিডের সাথে সংযুক্ত হওয়া যন্ত্রপাতি রক্ষণাবেক্ষণ পর্যন্ত বিভিন্ন কাজ করে থাকেন।
নিয়ন্ত্রণ প্রকৌশল
নভোখেয়াযান কলাম্বিয়ার উৎক্ষেপণ।

নিয়ন্ত্রণ প্রকৌশল মূলত অত্যাধুনিক যান্ত্রিক ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রক সমূহের নকশা প্রণয়ন নিয়ে কাজ করে যেন এই যান্ত্রিক ব্যবস্থাগুলোকে চাহিদা অনুযায়ী কাজ করানো যায়। এমন নিয়ন্ত্রক প্রণয়ন করার জন্য তড়িৎ প্রকৌশলীরা তড়িৎ বর্তনী, ডিজিটাল সংকেত প্রসেসর এবং অতিক্ষুদ্র নিয়ন্ত্রক ব্যবহার করে থাকেন। নিয়ন্ত্রণ প্রকৌশলের ব্যবহার আধুনিক বাণিজ্যিক বিমান সংস্থার ফ্লাইট এবং প্রচালন ব্যবস্থা থেকে শুরু করে অনেক আধুনিক মোটরযানের গতি নিয়ন্ত্রণ পর্যন্ত ছড়িয়ে আছে। শিল্প কারখানার স্বনিয়ন্ত্রণের (Automation) ক্ষেত্রেও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।

নিয়ন্ত্রণ প্রকৌশলীরা নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা প্রনয়নের সময় প্রায়ই ফিডব্যাক ব্যবস্থা ব্যবহার করেন। উদাহরণ স্বরূপ স্বয়ংক্রীয় গতি নিয়ন্ত্রিত মোটরগাড়ীর কথা বলা যায়। এগুলোতে মোটরযানের গতির উপরে সার্বক্ষনিক নজরদারী করা হয় এবং ফলাফল নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় ক্রমাগত প্রেরণ করা হয়। ফলে নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ফলাফল অনুসারে গতি নিয়ন্ত্রন করতে পারে। নভোখেয়াযান উৎক্ষেপণ থেকে শুরু করে মহাশূন্যে এর পরিচালনায় নিয়ন্ত্রণ প্রকৌশল ব্যবহৃত হয়।
ইলেকট্রনিক্স

৪০| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:০৯

গেমার বয় বলেছেন: কোমর ব্যথার জন্য সবচেয়ে ভাল প্রতিশেধক হ’ল ব্যায়াম। সামনের দিকে ঝুঁকে কোন ব্যায়াম করবেন না। এতে ব্যথা আরও বেড়ে যাবে। প্রথমে সহজ ব্যায়াম দিয়ে শুরু করুন। প্রতিদিন অল্প অল্প করে ব্যায়াম করুন। এ ক্ষেত্রে নিচের ব্যায়ামগুলো করা যেতে পারে।
ক.
১। উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাত দু’টি পাশে রেখে দিন। ২-৩ মিনিট রিলাক্স করুন।
২। কনুইয়ের ওপর ভর দিয়ে শরীরের উপরের অংশ (যতটুকু পারেন) আস্তে আস্তে উপরে তুলুন। ২-৩ মিনিট এভাবেই থাকুন।
৩। উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাতের তালুর উপর ভর দিয়ে শরীরের উপরের অংশ আস্তে আস্তে উপরে তুলুন। এভাবে ২-৩ মিনিট থাকুন। আবার আস্তে আস্তে সোজা হয়ে শুয়ে পড়ুন।

খ.
উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাতগুলো শরীরের পাশে রেখে দিন। হাতের উপর ভর না দিয়ে ডান পা সোজা রেখে শ্বাস নিতে নিতে আস্তে আস্তে উপরের দিকে তুলুন। যতটুকু পারেন উপরে তুলে ধরে রাখুন। নিঃশ্বাস বন্ধ করে মনে মনে ১০ পর্যন্ত গুনুন। শ্বাস নিতে নিতে আস্তে আস্তে নিচে নামান। একইভাবে বাঁ পা উপরে তুলে ধরে রাখুন। এবার দুই পা একসঙ্গে সোজা করে উপরে তুলে ১০ পর্যন্ত গুনুন। আস্তে আস্তে নামান। এবার হাতের উপর ভর না দিয়ে দুই পা ও কোমরের উপরের অংশ একসঙ্গে ধীরে ধীরে উপরের দিকে তুলুন। ১০ সেকেন্ড ধরে রেখে ধীরে ধীরে নিচে নামান। এভাবে পাঁচবার করে দিনে তিনবার করুন।

দুশ্চিন্তা দূর করুন : গবেষণায় দেখা গেছে, দুশ্চিন্তার কারণে কোমর ব্যথা বেড়ে যায়। তাই কমিয়ে ফেলুন মানসিক চাপ।

৪১| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:০৯

চেয়ারম্যান বলেছেন: রাইতে কেডা কি দিয়া ভাত খাইছেন গো ? আমি খাইছি গরুর মাংস আর ডাইল দিয়া,ভাত খাইছি ৩ পেলেট :) আচার ও খাইছিলাম,চুক্কা আছার ;)

৪২| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:১০

নাইটফল বলেছেন: শাকিব খান ‘নায়ক’ হিসেবে ২০১১ সালেও সর্বাধিক ছবিতে অভিনয় করেছেন। এ বছর শাকিব খান অভিনীত ১৩টি ছবি মুক্তি পেয়েছে। ৯ ছবি নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন কাজী মারুফ। ৫ ছবি নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন ইমন। ৪ ছবি নিয়ে এরপরের অবস্থানে ডিপজল ও রিয়াজ। ৩ ছবি নিয়ে পরের অবস্থানে আমিন খান ও জায়েদ খান। ২ ছবি মুক্তি পেয়েছে সম্রাটের। ১টি করে ছবি মুক্তি পেয়েছে মান্না, রুবেল , ফেরদৌস , অনন্ত, বাপ্পারাজ , আলেকজান্ডার বো, নিলয় আলমগীর।

শাকিব খান অভিনীত ছবিগুলো হলো ‘মনের জ্বালা’, ‘অন্তরে আছো তুমি’, ‘মাটির ঠিকানা’, ‘কোটি টাকার প্রেম’, ‘তোর কারণে বেঁচে আছি’, ‘টাইগার নাম্বার ওয়ান’, ‘একবার বলো ভালবাসি’, ‘জান কোরবান’, ‘মনের ঘরে বসত করে’, ‘প্রিয়া আমার জান’, ‘কিং খান’, ‘বস নাম্বার ওয়ান’ ও ‘আদরের জামাই’।

অপরদিকে ১১টি ছবিতে কেন্দ্রীয় নারী চরিত্রে অভিনয় করে শীর্ষে অবস্থন করছেন অপু বিশ্বাস। ৯ ছবি নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন সাহারা। ৫টি করে ছবি মুক্তি পেয়েছে পূর্ণিমা ও নিপুণের। ৩টি করে ছবি মুক্তি পেয়েছে মৌসুমী ও রেসীর। ২টি করে ছবি মুক্তি পেয়েছে সিমলা ও রুমানার।

অপু বিশ্বাস অভিনীত ছবিগুলো হলো ‘মনের জ্বালা’, ‘অন্তরে আছো তুমি’, ‘কোটি টাকার প্রেম’, ‘জান কোরবান’, ‘একবার বল ভালবাসি’, ‘মনের ঘরে বসত করে’, ‘প্রিয়া আমার জান’, ‘কিং খান’, ‘কে আপন কে পর’ ও ‘আদরের জামাই’।

৪৩| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:১১

নাইটফল বলেছেন: তারা দু’জনেই ছিলেন আন্তর্জাতিক পপ অঙ্গনের দুই মহারথী। দু’জনেরই জীবনাবসান হয়েছে করুণভাবে। মাইকেল জ্যাকসন এবং হুইটনি হিউস্টন- প্রয়াত এই দুই তারকা নাকি দু’জন দু’জনের খুব কাছাকাছি চলে এসেছিলেন একটা সময়ে এবং দু’সপ্তাহের জন্য তাদের মধ্যে নাকি প্রেমের সম্পর্কও ছিলো, সম্প্রতি এমন এক অজানা তথ্যই প্রকাশ করেছেন মাইকেলের সাবেক দেহরক্ষী ম্যাট ফিডেস। খবর টাইমস অফ ইন্ডিয়ার।

কিছুদিন আগেই মাইকেলের ছোট ছেলের পিতৃত্ব দাবি করে খবরের শিরোনামে আসা ফিডেস এক টিভি সাক্ষাৎকারে নতুন এই বোমাটি ফাটিয়েছেন। সেখানে মাইকেলের জীবনের আরো অনেক অজানা অধ্যায় তুলে ধরেছেন তিনি।

বৃটিশ ট্যাবলয়েড সানকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বর্তমানে মাল্টি মিলিয়নেয়ার এই মার্শাল আর্টিস্ট জানান, ‘আমি মাইকেলকে অনেক ভালোবাসি। কিন্তু আমার মনে হয়, এতোদিন ধরে বুকের ভেতর যেসব বোঝা বয়ে বেড়াচ্ছিলাম, সেসব বলে হালকা হবার সময় এসেছে এখন। আমি আরো জানি, হুইটনির সঙ্গে মাইকেলের প্রণয়ের এই গল্পই প্রমাণ করবে যে, আসলে তিনি শিশু নিপীড়ক ছিলেন না; তিনি ছিলেন সম্পূর্ণ স্বাভাবিক একজন মানুষ।’

তিনি আরো জানান, ‘মাইকেলের সম্পর্কে অনেক অজানা গল্পের একটা হলো, হুইটনি হিউস্টনের সঙ্গে তার অত্যন্ত গোপন প্রেম-কাহিনী। তাদের প্রেম মাত্র দু’সপ্তাহের হলেও, সারা জীবন তিনি হুইটনিকে ভালোবেসে গেছেন। এমনকি তার সঙ্গে প্রেমের আগে তার বড় ভাই জারমেইনের সঙ্গে হুইটনির রাত কাটানোর কথা শোনার পরও তার ভালোবাসায় হেরফের হয়নি!’

ফিডেসের ভাষ্য অনুসারে হুইটনির সঙ্গে মাইকেলের প্রথম পরিচয় ১৯৯১ সালে। দু’জনই তখন জনপ্রিয়তার তুঙ্গে ছিলেন। দু’জনের কারো জীবনেই তখনো মাদকের কালো ছায়া প্রবেশ করেনি এবং দু’জনেরই তখন চুক্তি হয়েছিলো সনি রেকর্ডসের সঙ্গে।

‘তারা দু’জনই দু’জনকে খুব ভালোভাবে বুঝতে পারতেন। কারণ তারা তখন ছিলেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় দুই শিল্পী। তাদের বিচরণের ক্ষেত্রও একই ছিলো। তাই খুব স্বাভাবিকভাবেই একজন আরেকজনের খুব কাছে চলে এসেছিলেন। দু’জনের প্রেমের সূত্র ধরেই হুইটনি মাইকেলের নেভারল্যান্ড র‌্যাঞ্চে থাকতেও শুরু করেন। হুইটনির বয়স তখন ছিলো ২৮ এবং মাইকেলের ৩৩। দু’জনেই তাই যে কোনো তরুণ যুগলের মতো প্রেমের ভেলায় ভাসতে শুরু করেছিলেন। পরে তাদের বিচ্ছেদ হলেও, মাইকেল আমাকে বলেছিলেন যে, তিনি এই সম্পর্ককে বিয়ের মাধ্যমে একটি চূড়ান্ত রূপ দিতেই চেয়েছিলেন।’ জানান ফিডেস।

উল্লেখ্য, এর পরের বছর অর্থাৎ ১৯৯২ সালেই হুইটনি বিয়ে করেন ববি ব্রাউনকে। এই ববি ব্রাউনের সঙ্গে বিয়ের সময় থেকেই তার ক্যারিয়ারের জৌলুস আস্তে আস্তে কমতে থাকে এবং অনেকের মতোই হুইটনির মাদকাসক্তির প্রধান কারণও তিনি।

পরিবর্তিতে এই দুই তারকারই মৃত্যু ঘটে অতিরিক্ত ড্রাগের প্রভাবে একাকী অবস্থায়।

৪৪| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:১১

গেমার বয় বলেছেন: অনেকেই হয়তো অনেক আগে পড়েছেন বানানের প্রমিত নিয়ম এবং অধুনা ভুলে গেছেন বা ভুলতে বসেছেন, কিংবা হাতের কাছে কোনো ব্যাকরণ বই নাই, কিংবা বাংলা একাডেমীর কোনো অভিধান, অথচ নিত্যদিনের সাহিত্যকর্মের জন্য নিয়মগুলো জানা জরুরি; এটা মনে করেই আপনাদের সুবিধার্থে নিয়মগুলো হুবহু তুলে দিচ্ছি বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধান বই থেকে (যা পরিশিষ্ট আকারে বইয়ের শেষে দেওয়া আছে)। ইন্টারনেটে আমি অনেক খুঁজেও পাই নি নিয়মগুলো, তাই আমার ইনিশিয়েটিভ এতো বেশি। রেখে দিন আপনার শো-কেইসে, অথবা প্রিন্ট করে নিন, কাজের সময়ে প্রযোজনীয় নিয়মটি দেখে নিতে পারবেন সহজেই।

এর একটি মুখবন্ধ আছে, যা সাহিত্যামোদীরা জানতে আগ্রহী হবেন, জানা প্রয়োজনও। সেটা আজ আর টাইপ করে সারা গেল না, আরেকদিন দেব আশা রাখি।

ধন্যবাদ।

তত্সম শব্দ

১.০১
তত্সম অর্থাত বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত অবিকৃত সংস্কৃত শব্দের বানান যথাযত ও অপরিবর্তিত থাকবে। কারণ এইসব শব্দের বানান ও ব্যাকরণগত প্রকরণ ও পদ্ধতি নির্দিষ্ট রয়েছে।

১.০২
তবে যেসব তত্সম শব্দে ই ঈ বা উ ঊ উভয় শুদ্ধ সেইসব শব্দে কেবল ই বা উ এবং তার-কার চিহ্ন ই-কার উ-কার ব্যবহৃত হবে। যেমন : কিংবদন্তি, খঞ্জনি, চিত্কার, ধমনি, পঞ্জি, ধূলি, পদবি, ভঙ্গি, মঞ্জরি, মসি, লহরি, সরণি, সূচিপত্র, উর্ণা, উষা।

১.০৩
রেফ-এর পর ব্যঞ্জনবর্ণের দ্বিত্ব হবে না। যেমন : অর্চনা, অর্জন, অর্থ, অর্ধ, কর্দম, কর্তন, কর্ম, কার্য, গর্জন, মূর্ছা, কার্তিক, বার্ধক্য, বার্তা, সূর্য।

১.০৪
সন্ধির ক্ষেত্রে ক খ গ ঘ পরে থাকলে পদের অন্তস্থিত ম্ স্থানে অনুস্বার (ং) লেখা যাবে। যেমন : অহংকার, ভয়ংকর, সংগীত, শুভংকর, হৃদয়ংগম, সংঘটন। তবে অঙ্ক, অঙ্গ, আকাঙ্ক্ষা, গঙ্গা, বঙ্গ, লঙ্ঘন, সঙ্গ, সঙ্গী, প্রভৃতি সন্ধিবদ্ধ নয় বলে ঙ স্থানে ং হবে না।

অ-তত্সম অর্থাত তদ্ভব, দেশী, বিদেশী, মিশ্র শব্দ

২.০১ ই ঈ উ ঊ

সকল অ-তত্সম অর্থাত তদ্ভব, দেশী, বিদেশী, মিশ্র শব্দে কেবল ই এবং উ এবং এদের-কার চিহ্ন ই-কার উ-কার ব্যবহৃত হবে। এমনকি স্ত্রীবাচক ও জাতিবাচক ইত্যাদি শব্দের ক্ষেত্রেও এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে। যেমন গাড়ি, চুরি, দাড়ি, বাড়ি, ভারি (অত্যন্ত অর্থে), শাড়ি, তরকারি, বোমাবাজি, দাবি, হাতি, বেশি, খুশি, হিজরি, আরবি, ফারসি, ফরাসি, বাঙালি, ইংরেজি, জাপানি, জার্মানি, ইরানি, হিন্দি, সিন্ধি, ফিরিঙ্গি, সিঙ্গি, ছুরি, টুপি, সরকারি, মাস্টারি, মালি, পাগলামি, পাগলি, দিঘি, কেরামতি, রেশমি, পশমি, পাখি, ফরিয়াদি, আসামি, বে-আইনি, ছড়ি, কুমির, নানি, দাদি, বিবি, মামি, চাচি, মাসি, পিসি, দিদি, বুড়ি, ছুঁড়ি, নিচ, নিচু, ইমান, চুন, পুব, ভুখা, মুলা, পুজো, উনিশ, উনচল্লিশ।

অনুরূপভাবে- আলি প্রত্যয়যুক্ত শব্দে ই-কার হবে। যেমন : খেয়ালি, বর্ণালি, মিতালি, সোনালি, হেঁয়ালি।

তবে কোনো কোনো স্ত্রীবাচক শব্দের শেষে ঈ-কার দেওয়া যেতে পারে। যেমন : রানী, পরী, গাভী।

সর্বনাম পদরূপে এবং বিশেষণ ও ক্রিয়া-বিশেষণ পদরূপে কী শব্দটি ঈ-কার দিয়ে লেখা হবে। যেমন : কী করছ? কী পড়ো? কী খেলে? কী আর বলব? কী জানি? কী যে করি! তোমার কী। এটা কী বই? কী করে যাব? কী বুদ্ধি নিয়ে এসেছিলে। কী আনন্দ! কী দুরাশা!

অন্য ক্ষেত্রে অব্যয় পদরূপে ই-কার দিয়ে কি শব্দটি লেখা হবে। যেমন : তুমিও কি যাবে? সে কি এসেছিল? কি বাংলা কি ইংরেজি উভয় ভাষায় তিনি পারদর্শী।
পদাশ্রিত নির্দেশক টি-তে ই-কার হবে। যেমন : ছেলেটি, লোকটি, বইটি।

২.০২ ক্ষ

ক্ষীর, ক্ষুর ও ক্ষেত শব্দ খির, খুর ও খেত না লিখে সংস্কৃত মূল অনুসরণে ক্ষীর, ক্ষুর ও ক্ষেত-ই লেখা হবে। তবে অ-তত্সম শব্দ খুদ, খুদে, খুর, খেপা, খিধে, ইত্যাদি লেখা হবে।

২.০৩ মূর্ধন্য ণ, দন্ত্য ন

তত্সম শব্দের বানানে ণ, ন-য়ের নিয়ম ও শুদ্ধতা রক্ষা করতে হবে। এ-ছাড়া তদ্ভব, দেশী, বিদেশী, মিশ্র কোনো শব্দের বানানে ণত্ব-বিধি মানা হবে না অর্থাত ণ ব্যব হার হবে না। যেমন : অঘ্রান, ইরান, কান, কোরান, গুনতি, গোনা, ঝরনা, ধরন, পরান, সোনা, হর্ন।

তত্সম শব্দে ট ঠ ড ঢ-য়ের পূর্বে যুক্ত নাসিক্য বর্ণ ণ হয়, যেমন : কণ্টক, লুণ্ঠন, প্রচণ্ড। কিন্তু তত্সম ছাড়া অন্য সকল শব্দের ক্ষেত্রে ট ঠ ড ঢ-য়ের আগেও কেবল ন হবে। ৪.০১ দ্রষ্টব্য।

৪.০১ ণত্ব-বিধি সম্পর্কে দুই মত

অ-তত্সম শব্দের যুক্তাক্ষরের বানানের ক্ষেত্রে কমিটির সদস্যগণ একমত হতে পারেন নি। একটি মতে বলা হয়েছে যে, এসব শব্দের যুক্তাক্ষরে ণ্ট ণ্ঠ ণ্ড ণ্ঢ হবে। যথা : ঘণ্টা, লণ্ঠন, গুণ্ডা। অন্যমতে বলা হয়েছে যে, এসব শব্দের যুক্তাক্ষরে ন্ট ন্ঠ ন্ড ন্ঢ হবে। যথা : ঘন্টা, প্যান্ট, প্রেসিডেন্ট, লন্ঠন, গুন্ডা, পান্ডা, ব্যান্ড, লন্ডভন্ড।

২.০৪ শ, ষ, স

তত্সম শব্দে শ, ষ, স-য়ের নিয়ম মানতে হবে। এ-ছাড়া অন্য কোনো ক্ষেত্রে সংস্কৃতের ষত্ব-বিধি প্রযোজ্য হবে না।

বিদেশী মূল শব্দে শ, স-য়ের যে প্রতিষঙ্গী বর্ণ বা ধ্বনি রয়েছে বাংলা বানানে তাই ব্যব হার করতে হবে। যেমন : সাল (=বত্সর), সন, হিসাব, শহর, শরবত, শামিয়ানা, শখ, শৌখিন, মসলো, জিনিস, আপস, সাদা, পোশাক, বেহেশ্ ত, নাশতা, কিশমিশ, শরম, শয়তান, শার্ট, স্মার্ট। তবে পুলিশ শব্দটি ব্যতিক্রমরূমে শ দিয়ে লেখা হবে। তত্সম শব্দে ট, ঠ বর্ণের পূর্বে ষ হয়। যেমন : বৃষ্টি, দুষ্ট, নিষ্ঠা, পৃষ্ঠা। কিন্তু বিদেশী শব্দে এই ক্ষেত্রে স হবে। যেমন : স্টল, স্টাইল, স্টিমার, স্টুডিয়ো, স্টেশন, স্টোর, স্ট্রিট।

কিন্তু খ্রিষ্ট যেহেতু বাংলায় আত্তীকৃত শব্দ এবং এর উচ্চারণও হয় তত্সম কৃষ্টি, তুষ্ট ইত্যাদি শব্দের মতো, তাই ষ্ট দিয়ে খ্রিষ্ট শব্দটি লেখা হবে।

২.০৫ আরবি-ফারসি শব্দে 'সে', 'সিন', 'সোয়াদ' বর্ণগুলির প্রতিবর্ণরূপে স, এবং 'শিন'-এর প্রতিবর্ণরূপে শ ব্যব হৃত হবে। যেমন ; সালাম, তসলিম, ইসলাম, মুসলিম, মুসলমান, সালাত, এশা, শাবান (হিজরি মাস), শাওয়াল (হিজরি মাস), বেহেশ্ ত। এই ক্ষেত্রে স-এর পরিবর্তে ছ লেখার কিছু প্রবণতা দেখা যায়, তা ঠিক নয়। তবে যেখানে বাংলায় বিদেশী শব্দের বানান সম্পূর্ণ পরিবর্তিত হয়ে স ছ-য়ের রূপ লাভ করেছে সেখানে ছ ব্যব হার করতে হবে। যেমন : পছন্দ, মিছিল, মিছরি, তছনছ।

২.০৬ ইংরেজি ও ইংরেজির মাধ্যমে আগত বিদেশী s বর্ণ বা ধ্বনির জন্য স এবং sh, -sion, -ssion, -tion প্রভৃতি বর্ণগুচ্ছ বা ধ্বনির জন্য শ ব্যবহৃত হবে।

২.০৭ জ, য

বাংলায় প্রচলিত বিদেশী শব্দ সাধারণভাবে বাংলা ভাষার ধ্বনিপদ্ধতি-অনুযায়ী লিখতে হবে। যেমন : কাগজ, জাহাজ, হুকুম, হাসপাতাল, টেবিল, পুলিশ, ফিরিস্তি, হাজার, বাজার, জুলুম, জেব্রা।

কিন্তু ইসলাম ধর্ম-সংক্রান্ত কয়েকটি বিশেষ শব্দে 'যে', 'যাল', 'যোয়াদ', 'যোই' রয়েছে, যার ধ্বনি ইংরেজি z-এর মতো, সেক্ষেত্রে উক্ত আরবি বর্ণ গুলির জন্য য ব্যবহৃত হওয়া সঙ্গত। যেমন : আযান, এযিন, ওযু, কাযা, নামায, মুয়ায্ যিন, যোহর, রমযান। তবে কেউ ইচ্ছা করলে এই ক্ষেত্রে য-এর পরিবর্তে জ ব্যবহার করতে পারেন। জাদু, জোয়াল, জো, ইত্যাদি শব্দ জ দিয়ে লেখা বাঞ্ছনীয়।

২.০৮ এ, অ্যা

বাংলায় এ বা এ-কার দ্বারা অবিকৃত এ এবং বিকৃত বা বাঁকা অ্যা এই উভয় উচ্চারণ বা ধ্বনি নিষ্পন্ন হয়। তত্সম বা সংস্কৃত ব্যাস, ব্যায়াম, ব্যাহত, ব্যাপ্ত, জ্যামিতি, ইত্যাদি শব্দের বানান অনুরূপভাবে লেখার নিয়ম রয়েছে। অনুরূপ তত্সম এবং বিদেশী শব্দ ছাড়া অন্য সকল বানানে অবিকৃত-বিকৃত নির্বিশেষে এ বা এ-কার হবে। যেমন : দেখে, দেখি, যেন, জেনো, কেন, কেনো (ক্রয় করো), গেল, গেলে, গেছে।

বিদেশী শব্দ অবিকৃত উচ্চারণের ক্ষেত্রে এ বা এ-কার ব্যবহৃত হবে। যেমন : এন্ড (end), নেট, বেড, শেড।

বিদেশী শব্দে বিকৃত বা বাঁকা উচ্চারণে অ্যা বা অ্যা-কার ব্যবহৃত হবে। যেমন : অ্যান্ড (and), অ্যাবসার্ড, অ্যাসিড, ক্যাসেট, ব্যাক, ম্যানেজার, হ্যাট।

তবে কিছু তদ্ভব এবং বিশেষবভাবে দেশী শব্দ রয়েছে যার অ্যা-কারযুক্ত রূপ বহুল-পরিচিত। যেমন : ব্যাঙ, চ্যাঙ, ল্যাঙ, ল্যাঠা। এসব শব্দে অ্যা অপরিবর্তিত থাকবে।

২.০৯ ও

বাংলা অ-কারের উচ্চারণ বহুক্ষেত্রে ও-কার হয়। এই উচ্চারণকে লিখিত রূপ দেওয়ার জন্য ক্রিয়াপদের বেশ কয়েকটি রূপের এবং কিছু বিশেষণ ও অব্যয় পদের শেষে, কখনো আদিতে অনেকে যথেচ্ছভাবে ও-কার ব্যবহার করছেন। যেমন : ছিলো, করলো, বলতো, কোরছ, হোলে, যেনো, কেনো (কীজন্য), ইত্যাদি ও-কারযুক্ত বানান লেখা হচ্ছে। বিশেষ ক্ষেত্র ছাড়া অনুরূপ ও-কার ব্যবহার করা হবে না। বিশেষ ক্ষেত্রের মধ্যে রয়েছে এমন অনুজ্ঞাবাচক ক্রিয়াপদ এবং বিশেষণ ও অব্যয় পদ বা অন্য শব্দ যার শেষে ও-কার যুক্ত না করলে অর্থ অনুধাবনে ভ্রান্তি বা বিলম্ব ঘটতে পারে। যেমন : ধরো, চড়ো, বলো, বোলো, জেনো, কেনো (ক্রয় করো), করানো, খাওয়ানো, শেখানো, করাতো, মতো, ভালো, আলো, কালো, হলো।

২.১০ ং, ঙ

তত্সম শব্দে ং এবং ঙ যেখানে যেমন ব্যবহার্য ও ব্যাকরণসম্মত সেইভাবে ব্যবহার করতে হবে। এ-সম্পর্কে পূর্বে ১.০৪ অনুচ্ছেদে কিছু নিয়মের কথা বলা হয়েছে। তদ্ভব, দেশী, বিদেশী, মিশ্র শব্দের বানানের ক্ষেত্রে ওই নিয়মের বাধ্যবাধকতা নেই। তবে এই ক্ষেত্রে প্রত্যয় ও বিভক্তিহীন শব্দের শেষে সাধারণভাবে অনুস্বার (ং) ব্যবহৃত হবে। যেমন : রং, সং, পালং, ঢং, রাং, গাং। তবে শব্দে অব্যয় বা বিভক্তি যুক্ত হলে কিংবা পদের মধ্যে বা শেষে স্বরচিহ্ন থাকলে ঙ হবে। যেমন : বাঙালি, ভাঙা, রঙিন, রঙের। বাংলা ও বাংলাদেশ শব্দ-দুটি ং দিয়ে লিখতে হবে। বাংলাদেশের সংবিধানে তাই করা হয়েছে।

২.১১ রেফ ও দ্বিত্ব

তত্সম শব্দের অনুরূপ বানানের ক্ষেত্রে যেমন পূর্বে বলা হয়েছে, অ-তত্সম সকল শব্দেও রেফের পর ব্যঞ্জনবর্ণের দ্বিত্ব হবে না। যেমন : কর্জ, কোর্তা, মর্দ, সর্দার।

২.১২ বিসর্গ

শব্দের শেষে বিসর্গ থাকবে না। যেমন : কার্যত, মূলত, প্রধানত, প্রয়াত, বস্তুত, ক্রমশ, প্রায়শ।

পদমধ্যস্থ বিসর্গ থাকবে। তবে অভিধানসিদ্ধ হলে পদমধ্যস্থ বিসর্গ বর্জনীয়। যেমন : দুস্থ, নিস্পৃহ।

২.১৩ আনো প্রত্যয়ান্ত শব্দ

আনো প্রত্যয়ান্ত শব্দের শেষে ও-কার যুক্ত করা হবে। যেমন : করানো, বলানো, খাওয়ানো, পাঠানো, নামানো, শোয়ানো।

২.১৪ বিদেশী শব্দ ও যুক্তবর্ণ

বাংলায় বিদেশী শব্দের বানানে যুক্তবর্ণকে বিশ্লিষ্ট করার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। যুক্তবর্ণের সুবিধা হচ্ছে তা উচ্চারণের দ্বিধা দূর করে। তাই ব্যাপকভাবে বিদেশী শব্দের বানানে যুক্তবর্ণ বিশ্লিষ্ট করা অর্থাত ভেঙে দেওয়া উচিত নয়। শব্দের আদিতে তো অনুরূপ বিশ্লেষ সম্ভবই নয়। যেমন : স্টেশন, স্ট্রিট, স্প্রিন্ট, স্প্রিং। তবে কিছু কিছু বিশ্লেষ করা যায়। যেমন : সেপটেম্বর, অকটোবর, মার্কস (ক-এর নিচে হসন্ত), শেকসপিয়র (ক-এর নিচে হসন্ত), ইসরাফিল (স-এর নিচে হসন্ত)।

২.১৫ হস্-চিহ্ন

হস্-চিহ্ন যথাসম্ভব বর্জন করা হবে। যেমন : কাত, মদ, চট, ফটফট, কলকল, ঝরঝর, তছনছ, জজ, টন, হুক, চেক, ডিশ, করলেন, বললেন, শখ, টাক, টক।

তবে যদি ভুল উচ্চারণের আশঙ্কা থাকে তাহলে হস্-চিহ্ন ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন : উহ্, যাহ্।

যদি অর্থের বিভ্রান্তির আশঙ্কা থাকে তাহলেও তুচ্ছ অনুজ্ঞায় হস্-চিহ্ন ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন : কর্, ধর্, মর্, বল্।

২.১৬ ঊর্ধ্ব-কমা

ঊর্ধ্ব-কমা যথাসম্ভব বর্জন করা হবে। যেমন : করল (=করিল), ধরত, বলে (=বলিয়া), হয়ে, দু জন, চার শ, চাল (চাউল), আল (=আইল)।



বিবিধ

৩.০১

যুক্ত-ব্যঞ্জনবর্ণগুলি যতদূর সম্ভব স্বচ্ছ করতে হবে অর্থাত পুরাতন রূপ বাদ দিয়ে এগুলির স্পষ্ট রূপ দিতে হবে। তার জন্য কতকগুলি স্বরচিহ্নকে বর্ণের নিচে বসাতে হবে। যেমন গু, রু, শু, দ্রু, শ্রু, রূ, ভ্রূ, হৃ, ত্র, ভ্র। (দু:খিত, কমপিউটারে এগুলোর কোনোটাই বর্ণের নিচে দেয়া গেলো না- খলিল মাহমুদ)।

তবে ক্ষ, জ্ঞ, ঞ্জ, ষ্ণ, হ্ম, ভ্র, হ্ন- এইসব ক্ষেত্রে পরিচিত যুক্তরূপ অপরিবর্তিত থাকবে। কেননা তা বিশ্লিষ্ট করলে উচ্চারণবিকৃতির সম্ভাবনা থাকে।

৩.০২

সমাসবদ্ধ পদগুলো একসঙ্গে লিখতে হবে, মাঝখানে ফাঁক রাখা চলবে না। যেমন : সংবাদপত্র, অনাস্বাদিতপূর্ব, পূর্বপরিচিত, রবিবার, মঙ্গলবার, স্বভাবগতভাবে, লক্ষ্যভ্রষ্ট, বারবার, বিষাদমণ্ডিত, সমস্যাপূর্ণ, অদৃষ্টপূর্ব, দৃঢ়সঙ্কল্প, সংযতবাক, নেশাগ্রস্ত, পিতাপুত্র।

বিশেষ প্রয়োজনে সমাসবদ্ধ পদটিকে একটি, কখনো একটির বেশি হাইফেন (-) দিয়ে যুক্ত করা যায়। যেমন মা-মেয়ে, মা-ছেলে, বেটা-বেটি, বাপ-বেটা, ভবিষ্য-তহবিল, সর্ব-অঙ্গ, বে-সামরিক, স্থল-জল-আকাশ-যুদ্ধ, কিছু-না-কিছু।


৩.০৩

বিশেষণ পদ সাধারণভাবে পরবর্তী পদের সঙ্গে যুক্ত হবে না। যেমন : সুনীল আকাশ, স্তব্ধ মধ্যাহ্ন, সুগন্ধ ফুল, লাল গোলাপ, ভালো দিন, সুন্দরী মেয়ে। কিন্তু যদি সমাসবদ্ধ পদ অন্য বিশেষ্য বা ক্রিয়াপদের গুণ বর্ণনা করে তাহলে স্বভাবতই সেই যুক্তপদ একসঙ্গে লিখতে হবে। যেমন : কতদূর যাবে, একজন অতিথি, তিনহাজার টাকা, বেশির-ভাগ ছেলে, শ্যামলা-বরন মেয়ে। তবে কোথাও কোথাও সংখ্যাবাচক শব্দ একসঙ্গে লেখা যাবে। যেমন : দুজনা।

৩.০৪

নাই, নেই, না, নি এই নঞর্থক অব্যয় পদগুলি শব্দের শেষে যুক্ত না হয়ে পৃথক থাকবে। যেমন : বলে নাই, যাই নি, পাব না, তার মা নাই, আমার ভয় নেই।

তবে শব্দের পূর্বে নঞর্থক উপসর্গরূপে না উত্তরপদের সঙ্গে যুক্ত থাকবে। যেমন : নারাজ, নাবালক, নাহক।

অর্থ পরিস্ফুট করার জন্য কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজন অনুভূত হলে না-এর পর হাইফেন ব্যবহার করা যায়। যেমন : না-বলা বাণী, না-শোনা কথা, না-গোনা পাখি।

৩.০৫

উদ্ধৃতি মূলে যেমন আছে ঠিক তেমনি লিখতে হবে। কোন পুরাতন রচনায় যদি বানান বর্তমান নিয়মের অনুরূপ না হয়, উক্ত রচনার বানানই যথাযথভাবে উদ্ধৃত করতে হবে। যদি উদ্ধৃত রচনায় বানানের ভুল বা মুদ্রণের ত্রুটি থাকে, ভুলই উদ্ধৃত করে তৃতীয় বন্ধনীর মধ্যে শুদ্ধ বানানটির উল্লেখ করতে হবে। এক বা দুই ঊর্ধ্ব-কমার দ্বারা উদ্ধৃত অংশকে চিহ্নিত করতে হবে। তবে উদ্ধৃত অংশকে যদি ইনসেট করা হয় তাহলে ঊর্ধ্ব-কমার চিহ্ন ব্যবহার করতে হবে না। তাছাড়া কবিতা যদি মূল চরণ-বিন্যাস অনুযায়ী উদ্ধৃত হয় এবং কবির নামের উল্লেখ থাকে সে-ক্ষেত্রেও উদ্ধৃতি-চিহ্ন দেওয়ার দরকার নেই। ইনসেট না হলে গদ্যের উদ্ধৃতিতে প্রথমে ও শেষে উদ্ধৃতি-চিহ্ন দেওয়া ছাড়াও প্রত্যেক অনুচ্ছেদের প্রারম্ভে উদ্ধৃতি-চিহ্ন দিতে হবে। প্রথমে, মধ্যে বা শেষে উদ্ধৃত রচনার কোনো অংশ যদি বাদ দেওয়া হয় অর্থাত উদ্ধৃত করা না হয়, বাদ দেওয়ার স্থানগুলিকে তিনটি বিন্দু বা ডট্ (অবলোপ চিহ্ন) দ্বারা চিহ্নিত করতে হবে। গোটা অনুচ্ছেদ, স্তবক বা একাধিক ছত্রের কোনো বৃহত্ অংশ বাদ দেওয়ার ক্ষেত্রে তিনটি তারকার দ্বারা একটি ছত্র রচনা করে ফাঁকগুলিকে চিহ্নিত করতে হবে।

কোনো পুরাতন অভিযোজিত বা সংক্ষেপিত পাঠে অবশ্য পুরাতন বানানকে বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী পরিবর্তিত করা যেতে পারে।

৪.০১ ণত্ব-বিধি সম্পর্কে দুই মত

অ-তত্সম শব্দের যুক্তাক্ষরের বানানের ক্ষেত্রে কমিটির সদস্যগণ একমত হতে পারেন নি। একটি মতে বলা হয়েছে যে, এসব শব্দের যুক্তাক্ষরে ণ্ট ণ্ঠ ণ্ড ণ্ঢ হবে। যথা : ঘণ্টা, লণ্ঠন, গুণ্ডা। অন্যমতে বলা হয়েছে যে, এসব শব্দের যুক্তাক্ষরে ন্ট ন্ঠ ন্ড ন্ঢ হবে। যথা : ঘন্টা, প্যান্ট, প্রেসিডেন্ট, লন্ঠন, গুন্ডা, পান্ডা, ব্যান্ড, লন্ডভন্ড।

৪৫| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:১৩

নাইটফল বলেছেন: প্রশ্ন: মেহজাবীন আপনিতো সম্প্রতি এ লেভেল দিয়েছেন। এরপর কোথায় পড়াশুনা করবেন?

প্রশ্ন করেছেন:
তারকার উত্তর:

এর উত্তর দেওয়ার আগে আমি আমার এই ভক্তকে ধন্যবাদ দিতে চাই। কারণ তিনি শুধু আমার অভিনয়ই দেখেন না, আপার সম্পর্কে খোঁজ খবরও রাখেন। যাই হোক গত জানুয়ারি মাসে আমার পরীক্ষা শেষ হয়েছে। এখন আমি রেজাল্টের জন্য অপেক্ষা করছি। কারণ পরীক্ষা ভালো হলেও অভিনয়ে ব্যস্ততার কারণে আমি এর প্রস্তুতির জন্য মাত্র এক মাস সময় পেয়েছি। এর মধ্যেও দু’টি বিজ্ঞাপনে কাজ করেছি। সব মিলিয়ে এখন আমার ভিতরে ফলাফল নিয়ে এক ধরনের ভীতি কাজ করছে। তাই রেজাল্ট হবার পরেই সিদ্ধান্ত নিবো আমি কোথায় ভর্তি হবো। আর আমার জন্য আপনার সবাই দোয়া করবেন যাতে আমি ভালো একটি ফল পাই।

৪৬| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:১৪

চেয়ারম্যান বলেছেন: আলুর দম

উপকরণ: আলু, টমেটা, পরিমাণমতো তেল, লবণ, হলুদ, মেথি, তেজপাতা, মরিচের গুঁড়া, আদা, জিরা, ধনে।

প্রণালি: প্রথমে আলু কেটে নিতে হবে। আলুর আকার যদি ছোট হয় তবে আস্ত আলু, বড় হলে দুই টুকরো করে কেটে নিতে হবে। তারপর আলু লবণ, হলুদ দিয়ে মেখে ডুবোতেলে ভেজে নিতে হবে। ভাজার পরে কড়াইয়ে অল্প তেল দিতে হবে। তেলের মধ্যে প্রথমে মেথি ফোড়ন দিয়ে তারপর তেজপাতা, আদা, জিরা, ধনে, হলুদের গুঁড়া, মরিচের গুঁড়া ও পরিমাণমতো লবণ দিয়ে পেস্টের মতো করে ঢেলে দিতে হবে। বেশ কিছুক্ষণ কষানোর পর যখন তেল ছাড়বে তখন আলুগুলো ঢেলে দিতে হবে। এর মধ্যে টমেটো দিতে হবে। টমেটোসহ আলু কিছু সময় নাড়াচাড়া করে নিতে হবে। এরপর সামান্য পানি দিয়ে কিছু সময় আলু দমে রাখতে হবে। তেল ওপরে উঠলে এরপর সামান্য পরিমাণে চিনি দিতে হবে। পরিমাণমতো লবণ দিয়ে কিছুক্ষণ রেখে আলুর দম পরিবেশন করতে হবে।

৪৭| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:১৪

নাইটফল বলেছেন: জমে উঠেছে ক্যাট-রণবীর-দিপীকা নাটক!

বেশ ভালোই জমে উঠেছে ক্যাটরিনা কাইফ এবং দিপীকা পাড়ুকোনের সঙ্গে রণবীর কাপুরের সম্পর্কের নাটক। আয়ান মুখার্জির ইয়ে জাওয়ানি হ্যায় দিওয়ানির সেটে রণবীর একদিকে পুরনো গার্লফ্রেন্ড দিপীকার সঙ্গে সম্পর্ক নতুনভাবে জোড়া লাগাচ্ছেন; অন্যদিকে শুটিং শেষে মুম্বাই ফিরেই উড়াল দিচ্ছেন ক্যারিনার সঙ্গে গোপন ডেটিংয়ে! খবর টাইমস অফ ইন্ডিয়ার।

ইয়ে জাওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি’র সেটে দিপীকা-রণবীরের বন্ধুত্বের নতুন রসায়ন সাবেক এই প্রেমিক জুটির সম্পর্ক জোড়া লাগার আশা করেছিলো অনেকেই। কিন্তু সে আশার গুড়ে বালি হওয়ার মতো খবর হলো, মানালিতে ২০ দিনের আউটডোর শুটিং শেডিউলে একসঙ্গে থাকার পরও দিপীকাকে স্রেফ ভালো বন্ধুই মনে করছেন রণবীর। ওদিকে শুটিং শেষে মুম্বাইতে ফিরেই প্রথম যে মানুষটিকে রণবীর ফোন দিয়েছেন তিনি হলেন ক্যাট। শুধু তাই নয়, দুজনকে সেদিনই দেখা গেছে পালি হিলস-এ অন্তরঙ্গ সময় কাটাতে।

তবে খুব বেশিদিন ক্যাটের সঙ্গে রোমান্টিক সময় কাটাতে পারছেন না রণবীর। কারণ দিপীকার সঙ্গে আবারো তাকে যেতে হচ্ছে উদয়পুরে আরেকটি ২০ দিনের শুটিং শেডিউলে। মজার ব্যাপার হলো ঠিক একই সময়ে ব্যাংককে ক্যাটরিনাও ব্যস্ত থাকবেন সাবেক প্রেমিক সালমান খানের সঙ্গে এক থা টাইগারের ২০ দিনের শেডিউলে!

তবে দু’জনই যে এই ২০ দিনের বিচ্ছেদ শেষে আবারো মুম্বাইয়ে মিলিত হবেন, সে কথা এখন বলে দেওয়া যায় চোখ বন্ধ করেই!

৪৮| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:১৫

নাফিজ মুনতাসির বলেছেন:
পোস্ট এখন লাইভ নিউজ চ্যানেল হইয়া গেছে B-) B-)

বাঙালী খবর না পড়ে পালাবি কুতায় X( X(

৪৯| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:১৫

চারু৩২ বলেছেন: ভালো লাগল ++++++ পোস্ট প্রিয়তে






সত্যি প্রিয়তে। বিশ্বাস না হলে আমার ব্লগে গিয়ে চেক করতে পারেন।
সামুর ইতিহাসে এত বিনোদন পাইনি।

৫০| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:১৭

নাইটফল বলেছেন: :) :) :) :) :) :D :D :D :D B-) B-) B-) B-) ;) ;) ;) :( :( :( :( :(( :(( :(( :(( X( X( X( :| :| :| X(( X(( :-/ :-/ :P :P :-* :-* :#) :#) #:-S #:-S 8-| 8-| B-)) B-)) :!> :!> :#> :#> :|| :|| :> :> :-< :-< |-) |-) =p~ =p~ !:#P !:#P :-0 :-0 :-& :-& B:-/ B:-/ B:-) :-P :-P B:-) B:-) :-B :-B /:) /:) /:) /:)

৫১| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:১৭

নোবিতা রিফু বলেছেন: An electric pendulum
Capacitors store energy in the form of an electric field, and electrically manifest that stored
energy as a potential: static voltage. Inductors store energy in the form of a magnetic field, and
electrically manifest that stored energy as a kinetic motion of electrons: current. Capacitors
and inductors are flip-sides of the same reactive coin, storing and releasing energy in complementary
modes. When these two types of reactive components are directly connected together,
their complementary tendencies to store energy will produce an unusual result.
If either the capacitor or inductor starts out in a charged state, the two components will
exchange energy between them, back and forth, creating their own AC voltage and current
cycles. If we assume that both components are subjected to a sudden application of voltage
(say, from a momentarily connected battery), the capacitor will very quickly charge and the
inductor will oppose change in current, leaving the capacitor in the charged state and the
inductor in the discharged state: (Figure 6.1)
The capacitor will begin to discharge, its voltage decreasing. Meanwhile, the inductor will
begin to build up a “charge” in the form of a magnetic field as current increases in the circuit:
(Figure 6.2)

CHAPTER 6. RESONANCE
+
-
capacitor charged: voltage at (+) peak
inductor discharged: zero current
e
i Time
Battery momentarily
connected to start the cycle e=
i=
Figure 6.1: Capacitor charged: voltage at (+) peak, inductor discharged: zero current.
+
-
Time
e=
i=
capacitor discharging: voltage decreasing
inductor charging: current increasing
Figure 6.2: Capacitor discharging: voltage decreasing, Inductor charging: current increasing.
The inductor, still charging, will keep electrons flowing in the circuit until the capacitor has
been completely discharged, leaving zero voltage across it: (Figure 6.3)
Time
e=
i=
capacitor fully discharged: zero voltage
inductor fully charged: maximum current
Figure 6.3: Capacitor fully discharged: zero voltage, inductor fully charged: maximum current.
The inductor will maintain current flow even with no voltage applied. In fact, it will generate
a voltage (like a battery) in order to keep current in the same direction. The capacitor,
being the recipient of this current, will begin to accumulate a charge in the opposite polarity
as before: (Figure 6.4)
When the inductor is finally depleted of its energy reserve and the electrons come to a halt,
the capacitor will have reached full (voltage) charge in the opposite polarity as when it started:
(Figure 6.5)
Now we’re at a condition very similar to where we started: the capacitor at full charge
and zero current in the circuit. The capacitor, as before, will begin to discharge through the
inductor, causing an increase in current (in the opposite direction as before) and a decrease in
voltage as it depletes its own energy reserve: (Figure 6.6)
Eventually the capacitor will discharge to zero volts, leaving the inductor fully charged with
6.1. AN ELECTRIC PENDULUM 123
Time
e=
i=
-
+
capacitor charging: voltage increasing (in opposite polarity)
inductor discharging: current decreasing
Figure 6.4: Capacitor charging: voltage increasing (in opposite polarity), inductor discharging:
current decreasing.
Time
e=
i=
-
+
capacitor fully charged: voltage at (-) peak
inductor fully discharged: zero current
Figure 6.5: Capacitor fully charged: voltage at (-) peak, inductor fully discharged: zero current.
Time
e=
i=
-
+
capacitor discharging: voltage decreasing
inductor charging: current increasing
Figure 6.6: Capacitor discharging: voltage decreasing, inductor charging: current increasing.
124 CHAPTER 6. RESONANCE
full current through it: (Figure 6.7)
Time
e=
i=
capacitor fully discharged: zero voltage
inductor fully charged: current at (-) peak
Figure 6.7: Capacitor fully discharged: zero voltage, inductor fully charged: current at (-) peak.
The inductor, desiring tomaintain current in the same direction, will act like a source again,
generating a voltage like a battery to continue the flow. In doing so, the capacitor will begin to
charge up and the current will decrease in magnitude: (Figure 6.8)
Time
e=
i=
-
+
capacitor charging: voltage increasing
inductor discharging: current decreasing
Figure 6.8: Capacitor charging: voltage increasing, inductor discharging: current decreasing.
Eventually the capacitor will become fully charged again as the inductor expends all of its
energy reserves trying to maintain current. The voltage will once again be at its positive peak
and the current at zero. This completes one full cycle of the energy exchange between the
capacitor and inductor: (Figure 6.9)
Time
e=
i=
-
+
capacitor fully charged: voltage at (+) peak
inductor fully discharged: zero current
Figure 6.9: Capacitor fully charged: voltage at (+) peak, inductor fully discharged: zero current.
This oscillation will continue with steadily decreasing amplitude due to power losses from
stray resistances in the circuit, until the process stops altogether. Overall, this behavior is akin
to that of a pendulum: as the pendulum mass swings back and forth, there is a transformation
6.1. AN ELECTRIC PENDULUM 125
of energy taking place from kinetic (motion) to potential (height), in a similar fashion to the
way energy is transferred in the capacitor/inductor circuit back and forth in the alternating
forms of current (kinetic motion of electrons) and voltage (potential electric energy).
At the peak height of each swing of a pendulum, the mass briefly stops and switches directions.
It is at this point that potential energy (height) is at a maximum and kinetic energy
(motion) is at zero. As the mass swings back the other way, it passes quickly through a point
where the string is pointed straight down. At this point, potential energy (height) is at zero and
kinetic energy (motion) is at maximum. Like the circuit, a pendulum’s back-and-forth oscillation
will continue with a steadily dampened amplitude, the result of air friction (resistance)
dissipating energy. Also like the circuit, the pendulum’s position and velocity measurements
trace two sine waves (90 degrees out of phase) over time: (Figure 6.10)

৫২| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:১৭

চেয়ারম্যান বলেছেন: পেটের কোনো সমস্যাই সুখকর নয়। তবে কিছু সমস্যা আছে যেগুলো খুবই বিরক্তিকর এবং কষ্টদায়ক। যেমন ঠিকমতো পায়খানা না হওয়া কিংবা বেশি বেশি পেট খারাপ হওয়া। চিকিৎসকরা পেটের এ সমস্যার নাম দিয়েছেন আইবিএস বা ইরিট্যাবল বাওয়েল সিনড্রোম। কবিরাজ ভাই এবং তাদের অনুগতরা অবশ্য একে পুরনো আমাশয় বলে থাকেন। এ রোগটি থেকে মুক্তি পেতে আজকের লেখার সাহায্য নিতে পারবেন।

রোগের লক্ষণঃ

তলপেটে ব্যথা হয়। ব্যথা মোচড় দিয়ে শুরু হয় এবং পায়খানা করার পর ব্যথা কমে যায়।
পেটের মধ্যে সারা দিন বুদবুদ আওয়াজ হতে থাকে। মনে হয় পেটের মধ্যে গ্যাস ভরে আছে।
কখনো পাতলা পায়খানা, কখনো কষা পায়খানা (কনস্টিপেশন) হয়। তবে কারো কারো ক্ষেত্রে সব সময় পাতলা পায়খানা বা কষা পায়খানা হয়।
যাদের সব সময় পাতলা পায়খানা হয় তাদের ক্ষেত্রে প্রথমে পেটে ব্যথা হয় এবং পরে পাতলা পায়খানা হওয়ার পর তা কমে আসে। ঘন ঘন বাথরুমে যেতে হয় এবং প্রতিবার খুব অল্প পরিমাণে পায়খানা হয়।
ঘুমের মধ্যে সাধারণত কখনোই পায়খানার বেগ হয় না।
পায়খানার সময় প্রচুর পরিমাণে আম বা মিউকাস যায়। আম যায় বলে অনেকে অজ্ঞতাবশত একে আমাশয় বলে।
যাদের কষা পায়খানার প্রবণতা বেশি তারা পেটে ব্যথা নিয়ে টয়লেটে গিয়ে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকলেও অতৃপ্তি নিয়ে টয়লেট থেকে বের হতে হয়।
পায়খানা সমস্যা থাকলেও এসব রোগীর ওজন তেমন হ্রাস পায় না।
পায়খানার সমস্যার পাশাপাশি এসব রোগীর ক্ষুধামন্দা, ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া, মাথা ব্যথা, পিট ব্যথা, অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা থাকতে পারে।
রোগের কারণ
প্রায় ৫০ ভাগ ক্ষেত্রে এ রোগটি মানসিক কারণে হয়ে থাকে। সকালে বাথরুম সেরে অফিসে যাওয়ার জন্য প্যান্ট-শার্ট পরেছেন অমনি দেখা যায়, তলপেট মোচড় দিয়ে ব্যথা ওঠে। সঙ্গে সঙ্গে টয়লেটে দৌড়। দূরে কোথাও যাবেন তাই বাসে উঠেছেন। যখন মনে হবে বাসে তো বাথরুম করার সুযোগ নেই অমনি দেখবেন তলপেটে ব্যথা শুরু হয়ে গেছে। প্রস্রাব-পায়খানা যতোই পরীক্ষা করান না কেন এ ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা পাওয়া যাবে না। যারা সবসময় দুশ্চিন্তায় ভোগেন, স্ট্রেস যাদের নিত্যদিনের সঙ্গী তাদের ক্ষেত্রে এ সমস্যা বেশি দেখা যায়।

পুকুরে ঢিল ছুড়লে পানি যেমন তরঙ্গের আকারে পাড়ের দিকে এগিয়ে যায়, পেটের নাড়িভুড়িও তেমনি তরঙ্গের আকারে খাদ্যজাত বর্জ্য পদার্থ পায়খানার আকারে বের করে দেয়। অন্ত্রের সংকোচন প্রসারণের মাধ্যমে এ গতিময় তরঙ্গ সৃষ্টি হয়। কোনো কারণে এ সংকোচন প্রসারণের পরিমাণ বেড়ে গেলে পাতলা পায়খানা এবং কমে গেলে কষা পায়খানা হতে পারে।

কিছু মানুষ আছে যারা সামান্য কথাতেই মুখ গোমড়া করে গাল ফুলিয়ে বসে থাকে। তেমনিভাবে কোনো কারণে অন্ত্রের সংবেদনশীলতা বেড়ে গেলে ঘন ঘন পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

অন্ত্রের প্রদাহের কারণে অনেকের ঘন ঘন পায়খানার সমস্যা হতে পারে। এছাড়া দুগ্ধজাত খাবারসহ অনেক খাবার আছে যেগুলো অনেকে হজম করতে পারে না। আইবিএস তাদের ক্ষেত্রেও হতে পারে।

পরীক্ষা-নিরীক্ষা
লক্ষণ বা ধরন দেখেই এ রোগ নির্ণয় করা যায়। তবে কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানো যেতে পারে। পায়খানা পরীক্ষা, রক্তের কিছু পরীক্ষা, সিগময়ডোস্কপি ইত্যাদি করানো যেতে পারে। এছাড়া যাদের প্রধানত পাতলা পায়খানা হয় তাদের ক্ষেত্রে টেস্ট করে দেখতে হবে তারা মাইক্রোস্কপিক কোলাইটিস, ল্যাকটোজ ইনটল্যারেন্স, বাইল এসিড ম্যাল অ্যাবজরপশন ইত্যাদি রোগে ভুগছেন কি না। পায়খানার সঙ্গে রক্ত গেলে কোলোনোস্কপি, ব্যারিয়ার এনেমা ইত্যাদি পরীক্ষা করে দেখতে হবে কোনো ক্যান্সারের লক্ষণ আছে কি না।

চিকিৎসা
এ রোগের চিকিৎসায় প্রথম কথা হলো রোগীকে অভয় দেয়া, সাহস যোগানো। সাহস দেয়া মানে এই নয় যে, রোগীকে বোঝানো, ভাই টেনশন করবেন না, রোগটা ভালো হলে ঠিক হয়ে যাবে। রোগীকে বোঝাতে হবে এটা খুবই সাধারণ একটা সমস্যা। এতে ভয়ের কিছু নেই। টেনশনমুক্ত জীবনযাপন করলে, আত্মবিশ্বাস বাড়ালে এবং খাবারের বিষয়ে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করলে এ রোগ এমনিতেই ভালো হয়ে যায়।

যাদের পাতলা পায়খানা বেশি হয় তারা অবশ্য শাক-সবজি বা ফাইবার জাতীয় খাবার খুব কম খাবেন। এতে কাজ না হলে ডায়ারিয়া রোধী ওষুধ যেমনঃ লোপেরামাইড, কোডেইন ফসফেট, কোলেস্টাইরামিন ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন। এতেও কাজ না হলে অ্যামিট্রিপটাইলিন (২৫ মি.গ্রা.) প্রতি রাতে কমপক্ষে তিন মাস খেয়ে দেখতে পারেন। অন্যদিকে যাদের কষা পায়খানা বেশি হয় তাদের উচিত বেশি পরিমাণে শাক-সবজি খাওয়া। এতেও কাজ না হলে ইসবগুলের ভুষি খাওয়া যেতে পারে। বাজারে টেগরোটোল গ্রুপের ওষুধ পাওয়া যায় যা সেবনে এ ধরনের রোগীরা বেশ ভালো ফল পেতে পারেন।

তলপেটে ব্যথা বা বুদবুদ আওয়াজ কমাতে মেবেভারিন গ্রুপের ওষুধ খাওয়া যেতে পারে।

সুখ ভোগে না ত্যাগে তা বোঝা যায় টয়লেট থেকে বের হওয়ার পর। আপনি খুব বেশি তৃপ্ত হয়ে একমাত্র মেয়ের নাম তৃপ্তি রাখতেই পারেন। কিন্তু সেই তৃপ্তি আইবিএসের মতো বিরক্তিকর পায়খানার সমস্যায় ভুগলে সব সময় অতৃপ্ত মন নিয়ে তাকে টয়লেট থেকে বের হতে হবে। ফলে ছন্দায়িত জীবন গদ্যময় হয়ে যাবে। পেটের এ ধরনের সমস্যায় তাই অবশ্যই একজন মেডিসিন বা গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হবেন। ভালো কথা, আম যাওয়া মানেই কিন্তু আমাশয় নয়। পায়খানার রাস্তাকে মসৃণ রাখার জন্য বিধাতা গ্রিজের মতো করে সেখানে আমের নিঃসরণ ঘটান। তাই এ জাতীয় সমস্যায় বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন, ভোগে নয় ত্যাগেই সুখী হোন।

৫৩| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:১৯

চেয়ারম্যান বলেছেন: শিশুর বিছানা ভেজানো অসুখ। এ ইস্যুতে লাখ লাখ পরিবার প্রতি রাতে সমস্যায় পড়ে। শিশুবয়সে এটা সচরাচর ঘটে। সমস্যাটি টিনএজ পর্যন্ত গড়াতে পারে। ছয় বছরের নিচে প্রায় ১৩ শতাংশ এবং এর বেশি বয়সের শিশুর প্রায় ৫ শতাংশের মধ্যে এটা দেখা যায়। কখনো বা পারিবারিকভাবে এটা বেশি মেলে। সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকও বুঝতে পারেন না, কখন এ শিশুর উপসর্গটা থেমে যাবে। বেশির ভাগ সময় বাচ্চার বিছানা ভেজানো রোগে কোনো গভীর মেডিকেল অসুখ বা মানসিক ব্যাপারঘটিত যোগসূত্র থাকে না। তবু এটা ফ্যামিলির জন্য দুঃসহ হয়ে ওঠে। শিশু নিজেকে নিয়ে অস্বস্তিতে থাকে, দোষী মনে করে। বন্ধুর বাসায় বেড়াতে যাওয়ার সময় ভয়ে থাকে। মা-বাবা অসুখ সামলাতে না পেরে হতাশায় ভুগতে থাকেন। তবু এটা আপনাআপনি সেরে যায়। দরকার শিশুকে মানসিক চাপমুক্ত রাখা, তার আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে দেওয়া যে অবশ্যই সে সুস্থ হয়ে উঠবে।

কীভাবে সামলাবেন
 এটা যতক্ষণ পর্যন্ত সেরে না যায়, তত দিন শিশুকে ইতিবাচকভাবে সমর্থন দিন।
 বিষয়টি শিশুর বেড়ে ওঠার একটা অংশ হিসেবে বিবেচনায় রাখুন।
 বিছানায় শুতে যাওয়ার আগে শিশু যাতে বাথরুম সেরে নেয় তা সুনির্দিষ্ট করে দিন।
 শিশু যেন দিনের বেলায় বেশি তরল বা পানীয় পান করে, রাতের বেলা কম। কেফিনযুক্ত পানীয় দিনের শেষভাগে না খাওয়ানো উচিত।
 শিশু যেদিন বিছানায় প্রস্রাব করবে না সেদিন তাকে পুরস্কৃত করুন (বই উপহার দিন)।
এতে সে উৎসাহিত হবে।
 বেড ওয়েটিং অ্যালার্মও কার্যকর।
 বিছানার ভেজা চাদর সরিয়ে ফেলতে ওকেও যুক্ত করুন। তবে সে যেন মনে না করে ওকে আপনি শাস্তি দিচ্ছেন।

কখন চিকিৎসকের পরামর্শ চাইবেন
 শিশু গত ছয় মাস ধরে কখনো বিছানায় প্রস্রাব করেনি, হঠাৎ করে বিছানা ভেজানো উপসর্গ দেখা দিলে।
 দিনে তার প্যান্ট প্রস্রাবে ভিজে থাকে।
 স্কুলে বা বাসায় আবোলতাবোল আচরণ করতে থাকলে।
 ঘন ঘন প্রস্রাব।
 স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি খিদে বা তৃষ্ণা দেখা যাচ্ছে।
 পায়ে বা গোড়ালিতে ফোলা।
 সাত বছর বয়স শিশুর, এখনো বিছানায় প্রস্রাব করে।

৫৪| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:২১

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

৫৫| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:২১

চারু৩২ বলেছেন: বাংলা খবর অনেক পড়েছেন এবার কিছু চাইনিজ পড়েন





中國:解放軍艦通過大隅海峽合法
( 本報訊 )

解放軍三艘軍艦4月30日通過日本鹿兒島佐多岬與種子島之間的大隅海峽,引起日本關注。中國國防部強調,中方在相關海域擁有航行自由等合法權利。

在北京,國防部新聞事務局官員表示,中國海軍編隊通過大隅海峽,是前往西太平洋海域訓練,是年度計劃內的例行性安排,不針對任何特定國家及目標。

日本防衛省形容解放軍軍艦通過是異常的事態,日方感到驚訝。

................(更多新聞,請閱 <<星島日報>>)

৫৬| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:২২

নোবিতা রিফু বলেছেন: ****************
ভাই ৫১ নাম্বার কমেন্টটা কেউ একটু বুঝাইয়া দিবেন পিলিজ, কালকে এক্সাম আছে... :(
***********************************************

৫৭| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:২২

কলম.বিডি বলেছেন: Effective flange width, b :
For symmetrical T beams, b will be the smaller of 16hf+bw or span/4 or centreline beam spacing.
For isolated beam, b= entire flange
Analysis problem:
1. Find b
2. Check location of neutral axis
p=As/bd, here, d= total depth-4’’
a=Asfy/(.85fc’b)
if a> hf, then T beam analysis is reqd
3. Find steel reqd for overhanging parts, Asf= .85 fc’(b- bw) hf/fy
4. Moment carried by overhanging parts, Mn1= Asf fy (d- hf/2 )
5. Moment carried by rectangular part, Mn2= (A-Asf)fy(d-a/2),
where a= (As-Asf)fy/(.85fc’bw)
6. Check ᶓ
c=a/β1
dt=total depth- 2.5
now find c/ dt and if it is less than 0.325, then ᶓ>0.005 and ø=0.9.
otherwise, find ø
7. Now, moment capacity. Mn= ø ( Mn1 + Mn2)

৫৮| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:২৫

নাইটফল বলেছেন: বিয়ের মাত্র ৭২ দিন পরেই বিয়েবিচ্ছেদ এবং সেই বিচ্ছেদের রেশ কাটতে না কাটতেই আবার নাকি গাঁটছড়া বাঁধার পথেই হাঁটছেন রিয়ালিটি টিভি স্টার কিম কারদাশিয়ান। কারদাশিয়ান তার প্রেমিক কেনি ওয়েস্টের সঙ্গে বাগদানের কাজটিও এর মধ্যেই সেরে ফেলেছেন -এমন খবরে মুখরিত এখন হলিউড পাড়া। জানালো ইন্দো-এশিয়ান নিউজ সার্ভিস।

সূত্র জানিয়েছে, এ মাসের শুরুতেই নাকি বাগদানের কাজটি সেরে নেন কারদাশিয়ান-ওয়েস্ট জুটি। এ ব্যাপারে কিম কারদাশিয়ানের ঘনিষ্ঠ এক সূত্র জানায়, ‘কেনি ওয়েস্ট বিয়ের প্রস্তাব দেয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তাকে হ্যাঁ বলেন কারদাশিয়ান।’

উল্লেখ্য, গত বছরের ২০ অগাস্টেই বাস্কেটবল খেলোয়ার ক্রিস হামফ্রিসকে বিয়ে করেছিলেন কারদাশিয়ান। কিন্তু বিয়ের মাত্র ৭২ দিনের মাথায় বিয়েবিচ্ছেদ হয়ে যায় তাদের।

৫৯| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:২৫

চেয়ারম্যান বলেছেন: অধিকাংশ নারী ও তাঁদের পরিবারের জন্য সন্তান জন্মদান একটি আনন্দময় বিষয়। কিন্তু প্রতি মিনিটে মৃত্যু ও শোকের মধ্য দিয়ে একজন নারীর গর্ভধারণ ও সন্তান জন্ম দেওয়ার ঘটনার সমাপ্তি হয় (ইউএনএফপিএ ২০০৯)। গত দেড় দশকে (১৯৯০ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত) গর্ভাবস্থায় ও সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় বিভিন্ন জটিলতায় মাতৃমৃত্যুর হার ৩৪ শতাংশ কমেছে। এই অগ্রগতি উল্লেখযোগ্য হলেও এই হার ১৯৯০ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে মাতৃমৃত্যু ৭৫ শতাংশে কমিয়ে আনার সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যের (এমডিজি) বার্ষিক হ্রাস হারের অর্ধেকের চেয়েও কম। উন্নয়নশীল দেশের একজন নারীর প্রাক্-গর্ভকালীন খিঁচুনি (প্রি-একলাম্পশিয়া) হওয়ার ঝুঁকি সাত গুণ, গর্ভকালীন খিঁচুনি (একলাম্পশিয়া) হওয়ার ঝুঁকি তিন গুণ এবং গর্ভকালীন খিঁচুনির কারণে মৃত্যুর ঝুঁকি ১৪ গুণ বেশি (ব্যালান্সিং দ্য স্কেলস, এনজেন্ডার হেলথ ২০০৭)। গর্ভাবস্থায় প্রাক্-গর্ভকালীন খিঁচুনি রক্তচাপকে এতটাই বাড়িয়ে দেয়, যা গর্ভকালীন খিঁচুনিতে পরিণত হয়। ফলে গর্ভবতী মা রক্তচাপ ও হূদেরাগে আক্রান্ত হন।

পরিস্থিতি কতটা সংকটাপন্ন
গর্ভাবস্থায় রক্তচাপ বেড়ে যাওয়াকে অতিরিক্ত মানসিক চাপজনিত (হাইপারটেনসিভ) অসংগতি বলা হয়। বিশ্বের ১০ শতাংশ গর্ভবতী মা এতে আক্রান্ত হন। এটি গুরুতর মাতৃত্বজনিত জটিলতা, দীর্ঘমেয়াদি শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধিতা এবং মাতৃ ও শিশুমৃত্যুর প্রধান কারণ। গর্ভকালীন মায়ের প্রাক্-গর্ভকালীন খিঁচুনি নবজাতকের মৃত্যুঝুঁকি পাঁচ গুণ বাড়িয়ে দেয়। এশিয়া ও আফ্রিকায় প্রায় এক-দশমাংশ মাতৃমৃত্যুই গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত মানসিক চাপজনিত অসংগতির সঙ্গে যুক্ত। লাতিন আমেরিকায় এই সংখ্যা সব মাতৃমৃত্যুর এক-চতুর্থাংশ (ডব্লিউএইচও ২০১১)। বাংলাদেশে মাতৃমৃত্যু প্রতিবছর প্রায় সাড়ে সাত হাজার।
মাতৃমৃত্যু জরিপ ২০১০ অনুসারে গত এক দশকে বাংলাদেশের মাতৃমৃত্যুর হার কমেছে। ২০০১ সালে সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে প্রতি লাখে ৩২০ জন মা মারা যেতেন। ২০১০ সালে এই সংখ্যা কমে ১৯৪-এ নেমে এসেছে। এই জরিপে দেখা গেছে, বাংলাদেশে মাতৃমৃত্যুর ক্ষেত্রে দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ কারণ হচ্ছে গর্ভকালীন খিঁচুনি। ধাত্রীবিদ্যাসংক্রান্ত জটিলতায় রক্তক্ষরণে (৩১ শতাংশ) সংঘটিত সব মাতৃমৃত্যুর ২০ শতাংশই গর্ভকালীন খিঁচুনির কারণে হয়। গর্ভাবস্থায় তীব্র প্রাক্-গর্ভকালীন খিঁচুনি ও গর্ভকালীন খিঁচুনি বেশ গুরুতর ও অপেক্ষাকৃত ঘন ঘন হয়। আমাদের দেশে এই দুই জটিলতা একসঙ্গে মিলে গর্ভাবস্থায় মা ও নবজাতকের অসুস্থতা ও মৃত্যুর ক্ষেত্রে বড় কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এর ফলে এমন পরিস্থিতি হয় যে অধিকাংশ মা-ই হাসপাতালে বা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নেওয়ার আগেই মারা যান।

গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ কী
২০ সপ্তাহ বা এর চেয়ে বেশি গর্ভাবস্থায় (মোট গর্ভকাল ৩৭+ সপ্তাহ) অথবা সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় বা পরে দিনে কমপক্ষে চার ঘণ্টা যদি মায়ের রক্তচাপ ১৪০/৯০ থাকে, তবে সেই অবস্থাকে গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ বলে।

গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ কেন মারাত্মক
প্রায় ১০ শতাংশ মা গর্ভাবস্থায় বা সন্তান জন্ম দেওয়ার পর উচ্চ রক্তচাপ বা উচ্চ রক্তচাপজনিত জটিলতায় ভুগে থাকেন। এ কারণে প্রতিবছর কয়েক হাজার মাতৃমৃত্যু হয়।

কীভাবে গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ শনাক্ত করা যায়
গর্ভাবস্থায় ল্যাবে প্রস্রাব পরীক্ষার সময় এলবুমিন বা প্রোটিনের উপস্থিতি থাকলে ওই মায়ের অতিরিক্ত রক্তচাপ আছে, এমনটি নির্দেশ করে। এটি প্রাক্-গর্ভকালীন খিঁচুনি শনাক্তকারী (প্রস্রাবের সহজ ও কম খরচের পরীক্ষার ওপর এই শনাক্তকরণ নির্ভর করে)। যদি এটি রক্তচাপ ও হূদেরাগের (অথবা কোনো অচেতন অবস্থা) সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকে, তবে তাকে একলাম্পশিয়া বা গর্ভকালীন খিঁচুনি বলে। গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত রক্তচাপ দেহের বিভিন্ন অঙ্গে রক্ত সরবরাহ অনেক কমিয়ে ফেলে যা মূত্রগ্রন্থি (কিডনি), হূদ্যন্ত্র, যকৃৎ, মস্তিষ্ক এবং জরায়ুর গুরুতর ক্ষতি করে। উদাহরণস্বরূপ, কিডনি কাজ না করলে প্রস্রাব বন্ধ হয়ে মৃত্যু হতে পারে। অতিরিক্ত রক্তচাপের কারণে কিডনি মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। উচ্চ রক্তচাপ হূদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ, মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ ও খিঁচুনিসহ বহুবিধ অসংগতি সৃষ্টি করতে পারে। এগুলোর যেকোনো একটির কারণে মৃত্যুও ঘটতে পারে।

কারা ঝুঁকিপূর্ণ
সব গর্ভবতী মা প্রাক্-গর্ভকালীন খিঁচুনির সম্ভাব্য ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাঁদের সবার এই ঝুঁকি প্রতিরোধ ও প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত করা প্রয়োজন। গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত রক্তচাপ মায়ের শরীর থেকে শিশুর শরীরে রক্ত সঞ্চালনে বাধা দেয়, যা স্বাভাবিকভাবে মায়ের পেটে শিশুর বেড়ে ওঠা ব্যাহত করে। এর ফলে অপরিণত ও কম ওজনের শিশুর জন্ম হয়।

কীভাবে আমরা এ অবস্থা প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ করতে পারি
প্রাক্-গর্ভকালীন খিঁচুনি ও গর্ভকালীন খিঁচুনি প্রতিরোধে চার মাসের গর্ভাবস্থা থেকে সম্পূরক হিসেবে ক্যালসিয়াম খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। ম্যাগনেসিয়াম সালফেটের মতো ওষুধ গর্ভকালীন খিঁচুনির ঝুঁকি শতকরা ৫০ ভাগ কমাতে পারে এবং খিঁচুনিজনিত মাতৃমৃত্যু শতকরা ৪৬ ভাগ কমাতে পারে। কমিউনিটি পর্যায়ে উচ্চমাত্রার ম্যাগনেসিয়াম সালফেট দিয়ে প্রাক্-গর্ভকালীন খিঁচুনি অথবা গর্ভকালীন খিঁচুনি রোগীর জরুরি রেফারেন্স মা ও নবজাতকের জীবন রক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

৬০| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:২৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: বউ কথা কউ টুন্গুর টুন্গুর ওওওওওওওওওওওও আআআআআআআআআআআআআআআআআআ ঈঈঈই বউ কথা কউ ........। :#> :#> :#> :#> :#> :#> :#> :#> :#> :#> :#> :#> :#> :#> :#> :#> :#> :#> :#> :#> :#> :#> আমার গানের গলাটা বালু না ?

৬১| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:২৬

পুশকিন বলেছেন: পুলাপাই কত্ত বড় বদ।আপা দের বংলা নিউজ পরে আপনার কোন পকার হবে না। আপনে চাইনিজটা পরেন।এক্কেবারে বিদেশী নিউজ।মন ভালো হবে গ্যারেন্টি শতভাগ ।


針對薄熙來事件,中共官方新華社1日發出「不要讓自己成為笑料」的評論文章,抨擊境外媒體有關薄的報導是造謠生事,企圖擾亂、搗亂中共;一些媒體別有用心,甚至不惜捕風捉影製造謠言。
評論說,鑒於薄熙來涉嫌嚴重違紀,中共中央決定停止其擔任中央政治局委員、中央委員職務,由中紀委對其立案調查。對於這一決定,中共黨員和普通民眾紛紛表示支持。但是在境外,確有一些人、一些媒體或別有用心、或出於本能對這一決定說三道四,甚至不惜捕風捉影製造謠言,傳播傳聞,有限謠傳讓人感到很好笑。

文章引述媒境外媒體報導北京郵電大學校長方濱興因為涉及相關事宜而被拘的消息,方後來在微博上澄清。「這起虛假報導的鬧劇在中國網民中成為可恥的笑料」。

文章說,還有一些境外媒體和人士按「有事沒事添點亂」的傳統,對薄熙來立案調查凸顯「中共以黨紀冒充國法的尷尬」,對中共按照黨的紀律依照正常程序處理黨員說三道四,散布「政治鬥爭」、「權力鬥爭」的謠言。

稍知中國國情的人們都會認為這樣的說法很荒唐。評論認為,政黨的特徵之一就是有自己的組織紀律,這在世界各國概莫能外。在中國,要想成為一名共產黨員,首先必須宣誓嚴守黨的紀律,遵守黨的章程。任何政黨,如果失去了紀律約束,還可能生存和發展嗎?

境外敵對勢力總是不甘心中國的穩定發展,少數西方媒體總是不甘心中國太平無事,它們總是躲在陰暗的角落裡造謠生事,企圖擾亂、搗亂中國。

評論指出,今秋中共將召開十八大,目前一切都在按黨章規定有序推進,中國人民感到歡欣鼓舞,可一些境外敵對勢力和少數別有用心的媒體卻不甘寂寞,對中共政局妄加分析,對十八大妄加猜測。這些充滿了「可能」、「據聞」辭藻的報導,都是沒有事實依據、不講新聞職業操守的做法。

文章引述中共「解放軍報」一文章指出,「歷史經驗表明,每逢黨和國家面臨大事,國內外敵對勢力總會借機興風作浪。」

文章最後說,不管是不明真相、不了解中國國情,還是明明懂得卻故意攪局、存心添亂,企圖在中國前行的道路上設置點障礙,最後的結果都是會讓自己成為笑料。

更多新聞請看「薄熙來風暴」專題報導

更多新聞請看從王立軍事件說起...

৬২| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:২৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এখানে ব্যাপক বিনোদনের ব্যবস্থা দেখে আমার মন খারাপ হয়ে গেলো:(:(:(










কারণ, এটি আমি এতক্ষণ দেখতে পাই নি বলে আফসোস হচ্ছে:(:(:(



গেমার বয়, নাইটফল, নোবিতা রিফু, চেয়ারম্যান০০৭- কাকে ছেড়ে কার কথা বলি:):):)

৬৩| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:২৮

নাইটফল বলেছেন: :) :) :) :) :) :) :) =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ B-) B-) B-) B-) B-)

৬৪| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:২৯

নাইটফল বলেছেন:
শাম্মী আরা নামক এক ছাইয়া বল্গার। বেশ কয়েকদিন ধরে দেখি পোস্টায়।। ভাল কথা। কিন্তু পোস্ট শ্যাষ না কইরাই উনি স্টেট নিউজ বিডি নামক এক স্লো সাইটের লিঙ্ক ধরাই দেন। /:) /:) /:) /:) সেদিন সেই ছাইয়া সাহেব সুচরিতার সংসার ভাঙ্গার কাহিনি দিলে খেয়াল হল যে উনার প্রোফাইল পিক হিসেবে নুরি মাউলিদা নামক এক ইন্দোনেশিয়া অভিনেত্রী/মডেল এর ছবি দেয়া। সেই প্রো পিক এর সূত্র ধরিয়া উনার ফেচবুক একাউন্ট অ খুইজা বের করলাম।B-)B-) তারপর ব্লগার ভাইয়েরা উনার পোস্ট ভইরা দিলেও উনি পোস্ট দেয়া বন্ধ করেন নয়াই। আজকে উনি আবার নতুন পোস্টাইছঃগাইবান্ধায় বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলনX(X(X(
উনার লজ্জার অভাব দেখিয়া মনে হয় রাজনীতিবিদেরা মাথা লুকাইব রে মাথা লুকাইব।:P:P:P:P



ছাইয়া ফাইটিং এলিট ফোর্সে রিক্রুটিং চলছে।

৬৫| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৪

নোবিতা রিফু বলেছেন: ঠাকুরগাঁওয়ে রাতের আঁধারে এক বিঘা জমির গম চুরি করে নিয়ে গেছে এক দল সন্ত্রাসী। এ ঘটনায় থানায় মামলা হলেও আসামিরা সবাইকে তুচ্ছ জ্ঞান করে চলেছে।

জানা যায়, ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার উত্তর ঝাড়গাঁও গ্রামের সিরাজুল ইসলাম ফেলানপুর মৌজায় তার এক বিঘা জমিতে চলতি মৌসুমে গম রোপন করেন। ইতোমধ্যে ওই জমির গম পাকে। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ফেলানপুর গ্রামের তসলিম উদ্দিনের নেতৃত্বে ১৫-১৬ জনের এক দল সন্ত্রাসী রাতের আঁধারে ওই জমির গম কেটে নিয়ে যায়। ওই জমিতে অনুমানিক ১৭ মণ গম উৎপন্ন হয়েছে যার বাজার মূল্য ২০ হাজার টাকা বলে বাদী দাবি করেছেন। এ ঘটনায় সিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে ১৬ জনকে আসামি করে গত ১০ এপ্রিল ঠাকুরগাঁও থানায় একটি মামলা করেন।
ফরিদপুর জেলার অম্বিকাপুর খাদ্য গুদামে চুরি হওয়া ১৭৬ বস্তা গম রাজবাড়ী জেলা শহরের প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী হাজী মোঃ দেলোয়ার হোসেনের সাগর অটো ফ্লাওয়ার মিল থেকে গত ২১ ফেব্রুয়ারী উদ্ধার করেছে পুলিশ।

রাজবাড়ী সদর থানার অফিসার ইনচার্জ আলী হায়দার ও ফরিদপুর কোওয়ালী থানার এস আই নজরুল ইসলাম জানান, গত ১৬ ফেব্রুয়ারী চট্টগ্রাম সরকারী খাদ্য গুদাম থেকে একটি ট্রাক ১৭৬ বস্তা গম ভর্তি করে ফরিদপুর অম্বিকাপুর খাদ্য গুদামে পৌছানোর উদ্দেশ্য রওনা হলেও নির্ধারিত খাদ্য গুদামে গম না পৌছে ড্রাইভার মজনু ও খায়রুল ইসলাম স্থানীয় একটি চক্রের মাধ্যমে রাজবাড়ী বিসিক শিল্প নগরীর সাগর অটো ফ্লাওয়ার মিলের মালিকের নিকট বিক্রয় করে দেয়। সময়মত গম ফরিদপুর খাদ্য গুদামে না পৌছানোর বিষয়টি খাদ্য অধিদপ্তরের পরিবহন ঠিকদার মসলেম উদ্দিন ফরিদপুর থানাকে অবহিত করলে, পুলিশ খোয়া যাওয়া গমের তল্লাশি শুরু করেন।এদিকে ট্রাক চালক খায়রুল ইসলামের বাড়ী ফরিদপুর হওয়ায় পুলিশ ২০ ফেব্রুয়ারী রাতে ড্রাইভার খাইরুলকে গেফতার করেন। গ্রেফতারকৃত আসমীর স্বীকারোক্তি অনুযায়ী ২১ফেব্রুয়ারী তারিখ মঙ্গলবার রাজবাড়ী ও ফরিদপুর থানা পুলিশ রাজবাড়ী সাগর অটো ফ্লাওয়ার মিলে যৌথ অভিযান চালিয়ে চুরি হওয়া ১৭৬ বস্তা গম উদ্ধার করে ফরিদপুর নিয়ে যান।

এ ঘটনায় খাদ্য অধিদপ্তরের পরিবহন ঠিকাদার মোসলেম উদ্দিন বাদী হয়ে গ্রেফতারকৃত চালক খাইরুল ইসলাম, পলাতক চালক মজনু ও সাগর অটো ফ্লাওয়ার মিলের মালিক হাজী মোঃ দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ফরিদপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। এ দিকে ফ্লাওয়ার মিলের ম্যানেজার সুজিত জানান, তার খাদ্য অধিদপ্তরের তালিকা ভুক্ত ডিলার এ কারনে খাদ্য অধিদপ্তরের গম তাদের গোডাউনে মজুদ রয়েছে। তিনি আরো জানান, এ গম আমরা রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলার পদমদী দক্ষিণবাড়ী গ্রামের লাপ্পুর কাছ থেকে কিনেছেন। এ ব্যাপারে সাগর অটো ফ্লাওয়ার মিলের মালিক হাজী মোঃ দেলোয়ার হোসেনের সাথে একাধিক বার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। পরবর্তীতে রাজবাড়ী বাজারস্থ তার অফিসে যোগাযোগ করলে অফিস থেকে জানান তিনি বর্তমানে দেশের বাহিরে রযেছেন।

৬৬| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৪

চেয়ারম্যান বলেছেন: ঘরে নানা পোকামাকড়ের উপদ্রব খুব সাধারণ একটি সমস্যা। তবে এটি শুধু ঝামেলাই বাড়ায় না, নানা রোগও ছড়ায়। কীভাবে ঘরে পোকার উপদ্রব কমানো যায় তার পরামর্শ দিয়েছেন গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের গৃহ ব্যবস্থাপনা ও গৃহায়ণ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রীনাত ফওজিয়া।
বাজারে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ পাওয়া যায়। আরশোলার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের চক, ইঁদুরের হাত থেকে রেহাই পেতে লাল গমের দানার মতো লানির্যাট ওষুধ, জাঁতাকল, বাক্সকল ইত্যাদি ব্যবহার করা যেতে পারে। অন্যান্য পোকার উপদ্রব থেকে রেহাই পেতে ব্যবহার করতে পারেন বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড় মারার স্প্রে। ‘এসব ছাড়াও কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে, যার সাহায্যে সহজে পোকামাকড়ের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।’ বলছিলেন রীনাত ফওজিয়া। এগুলো হল-
আলমারিতে বা কাপড় রাখার যেকোনো স্থানে নিমপাতা শুকনো করে কাপড়ে বেঁধে কিংবা কালোজিরা কাপড়ের পুঁটলি করে রেখে দিলে কাপড়চোপড়ে পোকা আক্রমণ করে কম।
আবার অনেক সময় কাপড়ের ভেতর ন্যাপথলিন ব্যবহার করলে পোকা ধরার আশঙ্কা কম থাকে এবং কাপড়ে সুগন্ধও থাকে।
মাঝেমধ্যে রোদে দিলে কাপড়ে পোকা ধরে না।
রান্নাঘরে চিনির কৌটায় দু-একটা লবঙ্গ রেখে দিলে পিঁপড়ের উপদ্রব কম হয়। ঘরের দেয়ালে উইপোকার উপদ্রব বেশি দেখা যায়। এ থেকে রেহাই পেতে দেয়ালের যে স্থান থেকে উইপোকা বের হয়, সেখানে কর্পূরের গুঁড়ার সঙ্গে লিকুইড প্যারাফিন মিশিয়ে দ্রবণ তৈরি করে দেওয়া যেতে পারে।
শুকনো নিমপাতার গুঁড়ো রান্নাঘরের যেকোনো স্থানে ছড়িয়ে রাখলে পোকার উপদ্রব কম হয়ে থাকে।
যেকোনো খাবার পোকার হাত থেকে রক্ষার জন্য খাবার টেবিলের ওপর যেন কোনো লাইট না রাখা হয় সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। অবশ্যই বাড়ির নকশা করার সময় ডাইনিং রুমের খাবার টেবিলের ওপর কিংবা রান্নাঘরে চুলার ওপর লাইটের ব্যবস্থা রাখা যাবে না। কারণ, কোনো কোনো ঋতুতে লাইটে পোকার উপদ্রব বেশি থাকে।
রেহাই পেতে…
ঘরকে পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে রক্ষা করতে আরও কিছু ঘরোয়া ব্যবস্থার কথা বলেছেন কৃষিবিদ পঙ্কজ কান্তি মজুমদার। তেলাপোকা, ইঁদুর, মশা, মাছি—এসব পোকার হাত থেকে রক্ষা করতে অবশ্যই প্রতিটা ঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
আমাদের বাসাবাড়িতে সাধারণত কালো ইঁদুরের উপদ্রব বেশি হয়ে থাকে। যেকোনো ধরনের ইঁদুরের হাত থেকে রেহাই পেতে ইঁদুরের গর্তের মুখে মরিচের ধোঁয়া দেওয়া যেতে পারে।
এ ছাড়া ইঁদুরের গর্তে পানি ঢাললে ইঁদুরের উপদ্রব কমে।
পোকামাকড় মারার ওষুধ অবশ্যই রাতে দিতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠেই আবার পরিষ্কার করতে হবে।
ইঁদুর মারার ওষুধ খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে। তাহলে দ্রুত ইঁদুর মারা যাবে।
ঘরের যেখানে ময়লা-আবর্জনা জমে থাকে সেখানে পরিষ্কার করে ফেলতে হবে।
ঘর থেকে মাছি দূর করতে গুড়ের সঙ্গে ফিনিশ পাউডার মিশিয়ে দিতে হবে।
ঘর থেকে মশা-মাছি দূর করতে স্যাভলন দিয়ে ঘর পরিষ্কার করতে হবে। আর মশার উপদ্রব থেকে রক্ষা পেতে ঘরে যেন আলো-বাতাস প্রবেশ করতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে।
বাসাবাড়ির আশপাশের নর্দমা আবর্জনামুক্ত রাখতে হবে।
গন্ধযুক্ত কোনো খাবার রাখা যাবে না ঘরে, তাতে মশা-মাছির উপদ্রব বাড়বে।
সন্ধ্যার দিকে ধূপের ধোঁয়া দিলে মশার উপদ্রব কমে যায়।
অকেজো কোনো জিনিস ঘরে রাখা যাবে না।
পোকামাকড়ের উপদ্রব যেন না হয়, এ জন্য কীটনাশক তো ব্যবহার করতেই পারেন। তবে এসব আমাদের জন্য ক্ষতিকর। তাই ঘরোয়া ব্যবস্থাগুলো নিয়ে ঘরকে পোকামাকড়ের উপদ্রবমুক্ত রাখার চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

৬৭| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: আমার মাল্টি থুক্কু আমি যার মাল্টি মাইনে চেয়ারম্যান০০৭ নিক হারানোর ভয়ে আমারে মাঠে নামাইছে।আফনেরা আমার বিচার করেন :(
অহনে আমি যদি ব্যান খাই :(

৬৮| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: আমার মাল্টি থুক্কু আমি যার মাল্টি মাইনে চেয়ারম্যান০০৭ নিক হারানোর ভয়ে আমারে মাঠে নামাইছে।আফনেরা আমার বিচার করেন :(
অহনে আমি যদি ব্যান খাই :(

৬৯| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: আমার মাল্টি থুক্কু আমি যার মাল্টি মাইনে চেয়ারম্যান০০৭ নিক হারানোর ভয়ে আমারে মাঠে নামাইছে।আফনেরা আমার বিচার করেন :(
অহনে আমি যদি ব্যান খাই :(

৭০| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: আমার মাল্টি থুক্কু আমি যার মাল্টি মাইনে চেয়ারম্যান০০৭ নিক হারানোর ভয়ে আমারে মাঠে নামাইছে।আফনেরা আমার বিচার করেন :(
অহনে আমি যদি ব্যান খাই :(

৭১| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: আমার মাল্টি থুক্কু আমি যার মাল্টি মাইনে চেয়ারম্যান০০৭ নিক হারানোর ভয়ে আমারে মাঠে নামাইছে।আফনেরা আমার বিচার করেন :(
অহনে আমি যদি ব্যান খাই :(

৭২| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: আমার মাল্টি থুক্কু আমি যার মাল্টি মাইনে চেয়ারম্যান০০৭ নিক হারানোর ভয়ে আমারে মাঠে নামাইছে।আফনেরা আমার বিচার করেন :(
অহনে আমি যদি ব্যান খাই :(

৭৩| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: আমার মাল্টি থুক্কু আমি যার মাল্টি মাইনে চেয়ারম্যান০০৭ নিক হারানোর ভয়ে আমারে মাঠে নামাইছে।আফনেরা আমার বিচার করেন :(
অহনে আমি যদি ব্যান খাই :(

৭৪| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: আমার মাল্টি থুক্কু আমি যার মাল্টি মাইনে চেয়ারম্যান০০৭ নিক হারানোর ভয়ে আমারে মাঠে নামাইছে।আফনেরা আমার বিচার করেন :(
অহনে আমি যদি ব্যান খাই :(

৭৫| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: আমার মাল্টি থুক্কু আমি যার মাল্টি মাইনে চেয়ারম্যান০০৭ নিক হারানোর ভয়ে আমারে মাঠে নামাইছে।আফনেরা আমার বিচার করেন :(
অহনে আমি যদি ব্যান খাই :(

৭৬| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: আমার মাল্টি থুক্কু আমি যার মাল্টি মাইনে চেয়ারম্যান০০৭ নিক হারানোর ভয়ে আমারে মাঠে নামাইছে।আফনেরা আমার বিচার করেন :(
অহনে আমি যদি ব্যান খাই :(

৭৭| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: আমার মাল্টি থুক্কু আমি যার মাল্টি মাইনে চেয়ারম্যান০০৭ নিক হারানোর ভয়ে আমারে মাঠে নামাইছে।আফনেরা আমার বিচার করেন :(
অহনে আমি যদি ব্যান খাই :(

৭৮| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: আমার মাল্টি থুক্কু আমি যার মাল্টি মাইনে চেয়ারম্যান০০৭ নিক হারানোর ভয়ে আমারে মাঠে নামাইছে।আফনেরা আমার বিচার করেন :(
অহনে আমি যদি ব্যান খাই :(

৭৯| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: আমার মাল্টি থুক্কু আমি যার মাল্টি মাইনে চেয়ারম্যান০০৭ নিক হারানোর ভয়ে আমারে মাঠে নামাইছে।আফনেরা আমার বিচার করেন :(
অহনে আমি যদি ব্যান খাই :(

৮০| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: আমার মাল্টি থুক্কু আমি যার মাল্টি মাইনে চেয়ারম্যান০০৭ নিক হারানোর ভয়ে আমারে মাঠে নামাইছে।আফনেরা আমার বিচার করেন :(
অহনে আমি যদি ব্যান খাই :(

৮১| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: আমার মাল্টি থুক্কু আমি যার মাল্টি মাইনে চেয়ারম্যান০০৭ নিক হারানোর ভয়ে আমারে মাঠে নামাইছে।আফনেরা আমার বিচার করেন :(
অহনে আমি যদি ব্যান খাই :(

৮২| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৭

নাইটফল বলেছেন: ***********************************ছাইয়া ফাইটিং এলিট ফোর্সে যোগদান করুন B-) B-) B-) B-) B-) B-) :) :) :) :) :) :) *************************************************

৮৩| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৭

নোমান নমি বলেছেন: পোষ্টের জন্য না তথ্যবহুল কমেন্টের স্বার্থে পোষ্ট স্টিকি করা উচিত !
না করলে ভাববো মডুরা দেশ বিদেশের কোন খবর রাখে না।
কমেন্টে বুঝা যায় সামু ব্লগাররা নিউজ কিভাবে পড়েন।

উফ !

আপু (?) আপনার পুষ্টের মর্মার্থ দুষ্টু পুলাপাইন বুঝতেছে না।ব্যাপার না।আপনি আপনার লেখা লেখে যান।


সত্যি কথা হল : বিরাট ক্যাচালের পর এমুন পোষ্টের দরকার আছিল !

৮৪| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৯

চেয়ারম্যান বলেছেন: নোমান নমি@

আপনি পোস্টের পরিবেশ নষ্ট করছেন।পোস্টের সাথে সামন্জস্যপূর্ন মন্তব্য করলে খুশি হব ।

৮৫| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৯

নোমান নমি বলেছেন: এ পুষ্ট জ্ঞানের আলু খুলে দিয়েছে ;) ;) ;)

৮৬| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৪২

নোমান নমি বলেছেন: চেয়ারম্যান

আপনি এরকম সুন্দর পোষ্টকে কমেন্টে ফ্লাডিং করছেন কেন?
চেয়ারম্যান হইয়্যা কি সামু কিনে নিছেন? ঘরে ঢেউ টিনের খুজ পুলিশ কিন্তু জানে।

৮৭| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৪২

নোবিতা রিফু বলেছেন: পোস্টে মন ভালো করা ছাড়া অন্য সকল টাইপের মন্তব্য করা নিচেধ.. খুব খেয়াল কৈরা.......... :-P

৮৮| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৪৩

বাউন্ডুলে শিকু বলেছেন: পোস্ট স্টিকি করা হোক =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

৮৯| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৪৩

রিয়াল রিফাত বলেছেন: কিভাবে হবেন ব্লগীয় ছাইয়া =p~ =p~ =p~ =p~

৯০| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৪৪

মাথা খারপ মানুষ বলেছেন: হবিগঞ্জ নিউজ রিপোর্ট ঃ ২৭ রমজান। লোকজন ওযু করে প্রবেশ করে মসজিদে। নামাজ শুরু হতেই বিদ্যুতের আসা যাওয়া আরম্ভ হয়। এমন ভাবে চলে পুরো রাত। এ ধারাবাহিকতায় বিদ্যুতের লোকচুরি চলছে। ঈদকে সামনে রেখে লোকজন বিভিন্ন জিনিস পত্র ক্রয় করতে শহরে এসে মার্কেটগুলোতে ভীড় করছেন। একদিকে প্রচন্ড গরম তার মধ্যে আবার বিদ্যুৎ আসা যাওয়া অব্যাহত থাকায় দুর্ভোগ চরমে পৌছেছে। এতে করে শয়েস্তাগঞ্জের ব্যবসায়ী ও লোকজনের মাঝে চাপা ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। আলাপ হয় কাপড় ব্যবসায়ী মিজান চৌধুরী, বাবুল মিয়াসহ আরো অনেকের সাথে। তারা জানান ঈদকে সামনে রেখে বিদ্যুতের লোডশেডিং চলায় ব্যবসা বাণিজ্যে ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়েছে। ক্রেতা সোহেল চৌধুরী জানান ছেলে মেয়েকে নিয়ে এসেছি মার্কেট করার জন্য। এ গরমের মধ্যে বিদ্যুৎ চলে গেছে। এমন ভাবে অনেক ক্রেতাই লোডশেডিং করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ভূক্তভোগীদের দাবী যেকোনো মূল্যে লোডশেডিং বন্ধ করা হউক।

৯১| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৪৪

নোবিতা রিফু বলেছেন: পাবনা জেলার শতাধিক শিল্প-প্রতিষ্ঠান ও কারখানা একের পর এক বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। রুগ্ন শিল্প-কারখানাগুলোও নানা সমস্যায় নিমজ্জিত হয়ে বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। প্রায় ৫০ হাজার শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছে এবং ৫ শতাধিক মালিক পথে বসেছে। সূত্র জানায়, যেসব সমস্যার কারণে জেলার শিল্প-কারখানা এ ধরনের বেহাল অবস্থা হয়েছে—সেগুলোর মধ্যে শ্রমিক-মালিক বিরোধ, সরকারি পৃষ্ঠপোষকতাসহ প্রয়োজনীয় পুঁজির ঘাটতি, চোরা পথে আসা বিদেশি পণ্যে বাজার সয়লাব, উত্পাদন খরচের চেয়ে কম মূল্যে উত্পাদিত প্রণ্যের সুষ্ঠু বাজারজাতকরণ, ট্রেড ইউনিয়নের দৌরাত্ম্য ইত্যাদি। এসব সমস্যার কারণে পাবনা শহরের উপকণ্ঠে স্থাপিত ক্যালিকো কটন মিলস ও ঈশ্বরদী শহরের কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থিত আলহাজ কটন মিল এবং পাকশী পেপার মিলসহ প্রায় শতাধিক শিল্প-কারখানা এরই মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। জেলার শিল্পপতি ও ব্যবসায়ী মহল মনে করছেন, এ অবস্থা খুবই উদ্বেগজনক এবং অব্যাহত থাকলে অদূর ভবিষ্যতে পাবনা জেলার ব্যবসা-বাণিজ্যে ধস নেমে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে পূর্ব-গৌরব হারাবে। সূত্র আরও জানায়, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে জেলার হৃত গৌরব পুনরুদ্ধারের জন্য এ অর্থনৈতিক দৈন্যদশার কবল থেকে এ জেলাটিকে রক্ষার জন্য পাবনায় ১৩টি টেক্সটাইল অ্যান্ড পাওয়ার লুম স্থাপিত হয়। কিন্তু প্রয়োজনীয় মূলধনের অভাবে এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে রুগ্ন শিল্প হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এ ব্যাপারে শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর কয়েকজন মালিক জানিয়েছেন, সরকারের সুষ্ঠু নীতিমালা ও এর যথাযথ প্রয়োগে শিথিলতা, শিল্প-কারখানা প্রতিষ্ঠা ও চালু রাখার ক্ষেত্রে সংশিষ্ট ব্যাংকগুলোর অসহযোগিতা এবং দেশে কমদামী ও নিম্নমানের ভারতীয় কালোবাজারের পণ্য সামগ্রীতে বাজার সয়লাব হওয়ার কারণে শিল্প-কারখানাগুলো চালু রাখা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে আমাদের অনেককেই ঋণের বোঝা নিয়ে কারখানা বন্ধ করে দিতে বাধ্য হতে হয়েছে। পাবনা জেলায় দেশ-বিদেশে সুনাম অর্জনকারী ও ঐতিহ্যবাহী তাঁত ও হোসিয়ারি শিল্পে বিপর্যয় নেমে এসেছে। তাঁত শিল্পের চাহিদা কমে গেলেও কিছু কিছু কারখানা রুগ্ন হয়ে ধুঁকে ধুঁকে বেঁচে আছে। কিন্তু হোসিয়ারি শিল্প এখন বিলুপ্ত প্রায়। সারাদেশে সুনাম অর্জনকারী পাবনার ক্যালিকো কটন মিলের উত্পাদিত উন্নতমানের সুতা পাবনার হোসিয়ারি শিল্পকে সুতা সরবরাহ করে শক্তিশালী উত্পাদনশীল ব্যবসা হিসেবে বিশেষ অবদান রেখেছিল। অথচ ক্যালিকো কটন মিল নানা সমস্যার আবর্তে নিমজ্জিত হয়ে ১৯৯১ সাল থেকে বন্ধ হয়ে আছে। এ প্রতিষ্ঠানটির কোটি কোটি টাকার যন্ত্রপাতি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ভবনের দরজা, জানালা, লোহার গ্রিল, কোলাপসিবল গেট, ইট, টিন চুরি হয়ে এখন গোচারণ ভূমিতে পরিণত হয়েছে। এই মিলটিতে বিভিন্ন পেশার শ্রমিক-কর্মচারী-কর্মকর্তা কাজ করত। তারাও বর্তমানে চাকরি হারিয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে অভাব-অনটনের মধ্যে দুর্বিষহ জীবন যাপন করছেন।
এখানকার অন্য একটি নামকরা ও সুপ্রতিষ্ঠত আলহাজ স্টিল রি-রোলিং ফাক্টরি লোকসানের দায়ে ১৯৮৬ সালে বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে এ মিলটির কয়েকশ’ শ্রমিক-কর্মচারী বেকার হয়ে পড়েছে। এছাড়াও ২০০৩ সালে পাকশী পেপার মিল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রায় ৫ হাজার কর্মকর্তা ও কর্মচারী বেকার হয়ে পড়েছে।

৯২| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৪৫

নোমান নমি বলেছেন: আজিব এই পোষ্ট এখনও স্টিকি করা হয়নি????
মডুরা কি ঘুমাইতাছে?

এই পুষ্ট এয়ারপোর্টে,সকল বাসস্ট্যান্ডে,নৌবন্ধরে,রেলস্টেষনে স্টিকি করা হোক।

৯৩| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৪৫

বিরোধী দল বলেছেন: আয়া পরছি B-)) B-)) B-)) B-))

৯৪| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৪৬

মাথা খারপ মানুষ বলেছেন: নোবিতা রিফু বলেছেন: ঠাকুরগাঁওয়ে রাতের আঁধারে এক বিঘা জমির গম চুরি করে নিয়ে গেছে এক দল সন্ত্রাসী। এ ঘটনায় থানায় মামলা হলেও আসামিরা সবাইকে তুচ্ছ জ্ঞান করে চলেছে।

জানা যায়, ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার উত্তর ঝাড়গাঁও গ্রামের সিরাজুল ইসলাম ফেলানপুর মৌজায় তার এক বিঘা জমিতে চলতি মৌসুমে গম রোপন করেন। ইতোমধ্যে ওই জমির গম পাকে। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ফেলানপুর গ্রামের তসলিম উদ্দিনের নেতৃত্বে ১৫-১৬ জনের এক দল সন্ত্রাসী রাতের আঁধারে ওই জমির গম কেটে নিয়ে যায়। ওই জমিতে অনুমানিক ১৭ মণ গম উৎপন্ন হয়েছে যার বাজার মূল্য ২০ হাজার টাকা বলে বাদী দাবি করেছেন। এ ঘটনায় সিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে ১৬ জনকে আসামি করে গত ১০ এপ্রিল ঠাকুরগাঁও থানায় একটি মামলা করেন।
ফরিদপুর জেলার অম্বিকাপুর খাদ্য গুদামে চুরি হওয়া ১৭৬ বস্তা গম রাজবাড়ী জেলা শহরের প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী হাজী মোঃ দেলোয়ার হোসেনের সাগর অটো ফ্লাওয়ার মিল থেকে গত ২১ ফেব্রুয়ারী উদ্ধার করেছে পুলিশ।

রাজবাড়ী সদর থানার অফিসার ইনচার্জ আলী হায়দার ও ফরিদপুর কোওয়ালী থানার এস আই নজরুল ইসলাম জানান, গত ১৬ ফেব্রুয়ারী চট্টগ্রাম সরকারী খাদ্য গুদাম থেকে একটি ট্রাক ১৭৬ বস্তা গম ভর্তি করে ফরিদপুর অম্বিকাপুর খাদ্য গুদামে পৌছানোর উদ্দেশ্য রওনা হলেও নির্ধারিত খাদ্য গুদামে গম না পৌছে ড্রাইভার মজনু ও খায়রুল ইসলাম স্থানীয় একটি চক্রের মাধ্যমে রাজবাড়ী বিসিক শিল্প নগরীর সাগর অটো ফ্লাওয়ার মিলের মালিকের নিকট বিক্রয় করে দেয়। সময়মত গম ফরিদপুর খাদ্য গুদামে না পৌছানোর বিষয়টি খাদ্য অধিদপ্তরের পরিবহন ঠিকদার মসলেম উদ্দিন ফরিদপুর থানাকে অবহিত করলে, পুলিশ খোয়া যাওয়া গমের তল্লাশি শুরু করেন।এদিকে ট্রাক চালক খায়রুল ইসলামের বাড়ী ফরিদপুর হওয়ায় পুলিশ ২০ ফেব্রুয়ারী রাতে ড্রাইভার খাইরুলকে গেফতার করেন। গ্রেফতারকৃত আসমীর স্বীকারোক্তি অনুযায়ী ২১ফেব্রুয়ারী তারিখ মঙ্গলবার রাজবাড়ী ও ফরিদপুর থানা পুলিশ রাজবাড়ী সাগর অটো ফ্লাওয়ার মিলে যৌথ অভিযান চালিয়ে চুরি হওয়া ১৭৬ বস্তা গম উদ্ধার করে ফরিদপুর নিয়ে যান।

এ ঘটনায় খাদ্য অধিদপ্তরের পরিবহন ঠিকাদার মোসলেম উদ্দিন বাদী হয়ে গ্রেফতারকৃত চালক খাইরুল ইসলাম, পলাতক চালক মজনু ও সাগর অটো ফ্লাওয়ার মিলের মালিক হাজী মোঃ দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ফরিদপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। এ দিকে ফ্লাওয়ার মিলের ম্যানেজার সুজিত জানান, তার খাদ্য অধিদপ্তরের তালিকা ভুক্ত ডিলার এ কারনে খাদ্য অধিদপ্তরের গম তাদের গোডাউনে মজুদ রয়েছে। তিনি আরো জানান, এ গম আমরা রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলার পদমদী দক্ষিণবাড়ী গ্রামের লাপ্পুর কাছ থেকে কিনেছেন। এ ব্যাপারে সাগর অটো ফ্লাওয়ার মিলের মালিক হাজী মোঃ দেলোয়ার হোসেনের সাথে একাধিক বার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। পরবর্তীতে রাজবাড়ী বাজারস্থ তার অফিসে যোগাযোগ করলে অফিস থেকে জানান তিনি বর্তমানে দেশের বাহিরে রযেছেন।
৬৬. ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৪
চেয়ারম্যান বলেছেন: ঘরে নানা পোকামাকড়ের উপদ্রব খুব সাধারণ একটি সমস্যা। তবে এটি শুধু ঝামেলাই বাড়ায় না, নানা রোগও ছড়ায়। কীভাবে ঘরে পোকার উপদ্রব কমানো যায় তার পরামর্শ দিয়েছেন গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের গৃহ ব্যবস্থাপনা ও গৃহায়ণ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রীনাত ফওজিয়া।
বাজারে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ পাওয়া যায়। আরশোলার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের চক, ইঁদুরের হাত থেকে রেহাই পেতে লাল গমের দানার মতো লানির্যাট ওষুধ, জাঁতাকল, বাক্সকল ইত্যাদি ব্যবহার করা যেতে পারে। অন্যান্য পোকার উপদ্রব থেকে রেহাই পেতে ব্যবহার করতে পারেন বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড় মারার স্প্রে। ‘এসব ছাড়াও কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে, যার সাহায্যে সহজে পোকামাকড়ের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।’ বলছিলেন রীনাত ফওজিয়া। এগুলো হল-
আলমারিতে বা কাপড় রাখার যেকোনো স্থানে নিমপাতা শুকনো করে কাপড়ে বেঁধে কিংবা কালোজিরা কাপড়ের পুঁটলি করে রেখে দিলে কাপড়চোপড়ে পোকা আক্রমণ করে কম।
আবার অনেক সময় কাপড়ের ভেতর ন্যাপথলিন ব্যবহার করলে পোকা ধরার আশঙ্কা কম থাকে এবং কাপড়ে সুগন্ধও থাকে।
মাঝেমধ্যে রোদে দিলে কাপড়ে পোকা ধরে না।
রান্নাঘরে চিনির কৌটায় দু-একটা লবঙ্গ রেখে দিলে পিঁপড়ের উপদ্রব কম হয়। ঘরের দেয়ালে উইপোকার উপদ্রব বেশি দেখা যায়। এ থেকে রেহাই পেতে দেয়ালের যে স্থান থেকে উইপোকা বের হয়, সেখানে কর্পূরের গুঁড়ার সঙ্গে লিকুইড প্যারাফিন মিশিয়ে দ্রবণ তৈরি করে দেওয়া যেতে পারে।
শুকনো নিমপাতার গুঁড়ো রান্নাঘরের যেকোনো স্থানে ছড়িয়ে রাখলে পোকার উপদ্রব কম হয়ে থাকে।
যেকোনো খাবার পোকার হাত থেকে রক্ষার জন্য খাবার টেবিলের ওপর যেন কোনো লাইট না রাখা হয় সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। অবশ্যই বাড়ির নকশা করার সময় ডাইনিং রুমের খাবার টেবিলের ওপর কিংবা রান্নাঘরে চুলার ওপর লাইটের ব্যবস্থা রাখা যাবে না। কারণ, কোনো কোনো ঋতুতে লাইটে পোকার উপদ্রব বেশি থাকে।
রেহাই পেতে…
ঘরকে পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে রক্ষা করতে আরও কিছু ঘরোয়া ব্যবস্থার কথা বলেছেন কৃষিবিদ পঙ্কজ কান্তি মজুমদার। তেলাপোকা, ইঁদুর, মশা, মাছি—এসব পোকার হাত থেকে রক্ষা করতে অবশ্যই প্রতিটা ঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
আমাদের বাসাবাড়িতে সাধারণত কালো ইঁদুরের উপদ্রব বেশি হয়ে থাকে। যেকোনো ধরনের ইঁদুরের হাত থেকে রেহাই পেতে ইঁদুরের গর্তের মুখে মরিচের ধোঁয়া দেওয়া যেতে পারে।
এ ছাড়া ইঁদুরের গর্তে পানি ঢাললে ইঁদুরের উপদ্রব কমে।
পোকামাকড় মারার ওষুধ অবশ্যই রাতে দিতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠেই আবার পরিষ্কার করতে হবে।
ইঁদুর মারার ওষুধ খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে। তাহলে দ্রুত ইঁদুর মারা যাবে।
ঘরের যেখানে ময়লা-আবর্জনা জমে থাকে সেখানে পরিষ্কার করে ফেলতে হবে।
ঘর থেকে মাছি দূর করতে গুড়ের সঙ্গে ফিনিশ পাউডার মিশিয়ে দিতে হবে।
ঘর থেকে মশা-মাছি দূর করতে স্যাভলন দিয়ে ঘর পরিষ্কার করতে হবে। আর মশার উপদ্রব থেকে রক্ষা পেতে ঘরে যেন আলো-বাতাস প্রবেশ করতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে।
বাসাবাড়ির আশপাশের নর্দমা আবর্জনামুক্ত রাখতে হবে।
গন্ধযুক্ত কোনো খাবার রাখা যাবে না ঘরে, তাতে মশা-মাছির উপদ্রব বাড়বে।
সন্ধ্যার দিকে ধূপের ধোঁয়া দিলে মশার উপদ্রব কমে যায়।
অকেজো কোনো জিনিস ঘরে রাখা যাবে না।
পোকামাকড়ের উপদ্রব যেন না হয়, এ জন্য কীটনাশক তো ব্যবহার করতেই পারেন। তবে এসব আমাদের জন্য ক্ষতিকর। তাই ঘরোয়া ব্যবস্থাগুলো নিয়ে ঘরকে পোকামাকড়ের উপদ্রবমুক্ত রাখার চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

৯৫| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৪৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: নোমান নমি @

আপনি পোস্টের মোটিভ চেন্জ করছেন।আপনি কি লেখকের মাল্টি নিক? :-0

৯৬| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৪৮

মাথা খারপ মানুষ বলেছেন: ╔╦╦╦╦╦╦╦╦╦╦╦╦╗
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣___
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣___
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣
╠╬╬█╬╬╬╬╬╬█╬╬╣___
╠╬╬█╬╬╬╬╬╬█╬╬╣
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣___
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣___
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣
╠╬█╬╬╬╬╬╬╬╬█╬╣___
╠╬██████████╬╣
╚╩╩╩╩╩╩╩╩╩╩╩╩╝

╔╦╦╦╦╦╦╦╦╦╦╦╦╗
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣___
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣___
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣
╠╬╬█╬╬╬╬╬╬█╬╬╣___
╠╬╬█╬╬╬╬╬╬█╬╬╣
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣___
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣___
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣
╠╬█╬╬╬╬╬╬╬╬█╬╣___
╠╬██████████╬╣
╚╩╩╩╩╩╩╩╩╩╩╩╩╝


╔╦╦╦╦╦╦╦╦╦╦╦╦╗
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣___
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣___
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣
╠╬╬█╬╬╬╬╬╬█╬╬╣___
╠╬╬█╬╬╬╬╬╬█╬╬╣
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣___
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣___
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣
╠╬█╬╬╬╬╬╬╬╬█╬╣___
╠╬██████████╬╣
╚╩╩╩╩╩╩╩╩╩╩╩╩╝


╔╦╦╦╦╦╦╦╦╦╦╦╦╗
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣___
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣___
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣
╠╬╬█╬╬╬╬╬╬█╬╬╣___
╠╬╬█╬╬╬╬╬╬█╬╬╣
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣___
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣___
╠╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╬╣
╠╬█╬╬╬╬╬╬╬╬█╬╣___
╠╬██████████╬╣
╚╩╩╩╩╩╩╩╩╩╩╩╩╝

৯৭| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৪৮

নাইটফল বলেছেন: **********************কিরকম লজ্জাহীন হইলে, ছাইয়া নিক নিয়া ধরা খাওয়ার পর পোস্টায় ??******************** X( X( X( X( X(...

৯৮| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৪৮

চেয়ারম্যান বলেছেন: পরকিয়া প্রেম মানেই আপনি বিবাহিত, যদি আপনি কোন কারনে পরকিয়ার হাবুডুবু খাচ্ছেন তখন আপনাকে খুব সতর্ক ভাবে এগুতেই হবে। ঠিক মতো আপনার খানা খাইতে হবে ঠিক মতো ঘরে থাকতে হবে। আগের বোউর সাথে একটু একটু কাঁটাছেঁড়া কথা বলবেন। একদিন দুইদিন এভাবে থাকলে আপনাদের মাঝে একটু একটু সম্পর্ক পিচু টানতে থাকবে, তখনি আপনি বলবেন আমি আরেকটা বিয়া করবো তখন বোউ বলবে একটা কেন ১০টা কর তখন আপনি বলবেন তুমি রাজি থাকলে ১০টাই করবো, এভাবে খোঁছা খোঁছা কথা বলে একটু বিরক্তি করবেন এগুলো করতে করতে আপনার আর বোউর মাঝে সোজা হয়ে দাঁড়াবে বিশাল একটা দেওয়াল। তখনি আপনি বিয়া করে পরকিয়াকে নিজের কিয়া করে ফেলবেন হয়তো ইহাতে আপনি আপনার আগের বউর ঝাড়ু পিঠাও খাওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে পরকিয়া বলে কথাতো একটু সহ্য করে নিবেন


কালেক্টেড ফ্রম সোনার বাংলা ব্লগ।

৯৯| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৪৮

নোমান নমি বলেছেন: চেয়ারম্যান আপনি আমার পিছে লাগছেন ক্যান?
পোষ্ট আবার পড়েন।প্রত্যেকটা শব্দ ভাল কইরা পড়েন।আপনি পোষ্টের মানেই বুঝেননি।

অবশ্যই আমি নোমান নমির মাল্টি নিক।১০০ % সত্য।

১০০| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৪৯

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: হাসতে হাসতে শেষ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১০১| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৫০

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: মাথা খারপ মানুষ বলেছেন: নোবিতা রিফু বলেছেন: ঠাকুরগাঁওয়ে রাতের আঁধারে এক বিঘা জমির গম চুরি করে নিয়ে গেছে এক দল সন্ত্রাসী। এ ঘটনায় থানায় মামলা হলেও আসামিরা সবাইকে তুচ্ছ জ্ঞান করে চলেছে।

জানা যায়, ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার উত্তর ঝাড়গাঁও গ্রামের সিরাজুল ইসলাম ফেলানপুর মৌজায় তার এক বিঘা জমিতে চলতি মৌসুমে গম রোপন করেন। ইতোমধ্যে ওই জমির গম পাকে। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ফেলানপুর গ্রামের তসলিম উদ্দিনের নেতৃত্বে ১৫-১৬ জনের এক দল সন্ত্রাসী রাতের আঁধারে ওই জমির গম কেটে নিয়ে যায়। ওই জমিতে অনুমানিক ১৭ মণ গম উৎপন্ন হয়েছে যার বাজার মূল্য ২০ হাজার টাকা বলে বাদী দাবি করেছেন। এ ঘটনায় সিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে ১৬ জনকে আসামি করে গত ১০ এপ্রিল ঠাকুরগাঁও থানায় একটি মামলা করেন।
ফরিদপুর জেলার অম্বিকাপুর খাদ্য গুদামে চুরি হওয়া ১৭৬ বস্তা গম রাজবাড়ী জেলা শহরের প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী হাজী মোঃ দেলোয়ার হোসেনের সাগর অটো ফ্লাওয়ার মিল থেকে গত ২১ ফেব্রুয়ারী উদ্ধার করেছে পুলিশ।

রাজবাড়ী সদর থানার অফিসার ইনচার্জ আলী হায়দার ও ফরিদপুর কোওয়ালী থানার এস আই নজরুল ইসলাম জানান, গত ১৬ ফেব্রুয়ারী চট্টগ্রাম সরকারী খাদ্য গুদাম থেকে একটি ট্রাক ১৭৬ বস্তা গম ভর্তি করে ফরিদপুর অম্বিকাপুর খাদ্য গুদামে পৌছানোর উদ্দেশ্য রওনা হলেও নির্ধারিত খাদ্য গুদামে গম না পৌছে ড্রাইভার মজনু ও খায়রুল ইসলাম স্থানীয় একটি চক্রের মাধ্যমে রাজবাড়ী বিসিক শিল্প নগরীর সাগর অটো ফ্লাওয়ার মিলের মালিকের নিকট বিক্রয় করে দেয়। সময়মত গম ফরিদপুর খাদ্য গুদামে না পৌছানোর বিষয়টি খাদ্য অধিদপ্তরের পরিবহন ঠিকদার মসলেম উদ্দিন ফরিদপুর থানাকে অবহিত করলে, পুলিশ খোয়া যাওয়া গমের তল্লাশি শুরু করেন।এদিকে ট্রাক চালক খায়রুল ইসলামের বাড়ী ফরিদপুর হওয়ায় পুলিশ ২০ ফেব্রুয়ারী রাতে ড্রাইভার খাইরুলকে গেফতার করেন। গ্রেফতারকৃত আসমীর স্বীকারোক্তি অনুযায়ী ২১ফেব্রুয়ারী তারিখ মঙ্গলবার রাজবাড়ী ও ফরিদপুর থানা পুলিশ রাজবাড়ী সাগর অটো ফ্লাওয়ার মিলে যৌথ অভিযান চালিয়ে চুরি হওয়া ১৭৬ বস্তা গম উদ্ধার করে ফরিদপুর নিয়ে যান।

এ ঘটনায় খাদ্য অধিদপ্তরের পরিবহন ঠিকাদার মোসলেম উদ্দিন বাদী হয়ে গ্রেফতারকৃত চালক খাইরুল ইসলাম, পলাতক চালক মজনু ও সাগর অটো ফ্লাওয়ার মিলের মালিক হাজী মোঃ দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ফরিদপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। এ দিকে ফ্লাওয়ার মিলের ম্যানেজার সুজিত জানান, তার খাদ্য অধিদপ্তরের তালিকা ভুক্ত ডিলার এ কারনে খাদ্য অধিদপ্তরের গম তাদের গোডাউনে মজুদ রয়েছে। তিনি আরো জানান, এ গম আমরা রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলার পদমদী দক্ষিণবাড়ী গ্রামের লাপ্পুর কাছ থেকে কিনেছেন। এ ব্যাপারে সাগর অটো ফ্লাওয়ার মিলের মালিক হাজী মোঃ দেলোয়ার হোসেনের সাথে একাধিক বার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। পরবর্তীতে রাজবাড়ী বাজারস্থ তার অফিসে যোগাযোগ করলে অফিস থেকে জানান তিনি বর্তমানে দেশের বাহিরে রযেছেন।
৬৬. ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৩৪
চেয়ারম্যান বলেছেন: ঘরে নানা পোকামাকড়ের উপদ্রব খুব সাধারণ একটি সমস্যা। তবে এটি শুধু ঝামেলাই বাড়ায় না, নানা রোগও ছড়ায়। কীভাবে ঘরে পোকার উপদ্রব কমানো যায় তার পরামর্শ দিয়েছেন গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের গৃহ ব্যবস্থাপনা ও গৃহায়ণ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রীনাত ফওজিয়া।
বাজারে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ পাওয়া যায়। আরশোলার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের চক, ইঁদুরের হাত থেকে রেহাই পেতে লাল গমের দানার মতো লানির্যাট ওষুধ, জাঁতাকল, বাক্সকল ইত্যাদি ব্যবহার করা যেতে পারে। অন্যান্য পোকার উপদ্রব থেকে রেহাই পেতে ব্যবহার করতে পারেন বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড় মারার স্প্রে। ‘এসব ছাড়াও কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে, যার সাহায্যে সহজে পোকামাকড়ের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।’ বলছিলেন রীনাত ফওজিয়া। এগুলো হল-
আলমারিতে বা কাপড় রাখার যেকোনো স্থানে নিমপাতা শুকনো করে কাপড়ে বেঁধে কিংবা কালোজিরা কাপড়ের পুঁটলি করে রেখে দিলে কাপড়চোপড়ে পোকা আক্রমণ করে কম।
আবার অনেক সময় কাপড়ের ভেতর ন্যাপথলিন ব্যবহার করলে পোকা ধরার আশঙ্কা কম থাকে এবং কাপড়ে সুগন্ধও থাকে।
মাঝেমধ্যে রোদে দিলে কাপড়ে পোকা ধরে না।
রান্নাঘরে চিনির কৌটায় দু-একটা লবঙ্গ রেখে দিলে পিঁপড়ের উপদ্রব কম হয়। ঘরের দেয়ালে উইপোকার উপদ্রব বেশি দেখা যায়। এ থেকে রেহাই পেতে দেয়ালের যে স্থান থেকে উইপোকা বের হয়, সেখানে কর্পূরের গুঁড়ার সঙ্গে লিকুইড প্যারাফিন মিশিয়ে দ্রবণ তৈরি করে দেওয়া যেতে পারে।
শুকনো নিমপাতার গুঁড়ো রান্নাঘরের যেকোনো স্থানে ছড়িয়ে রাখলে পোকার উপদ্রব কম হয়ে থাকে।
যেকোনো খাবার পোকার হাত থেকে রক্ষার জন্য খাবার টেবিলের ওপর যেন কোনো লাইট না রাখা হয় সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। অবশ্যই বাড়ির নকশা করার সময় ডাইনিং রুমের খাবার টেবিলের ওপর কিংবা রান্নাঘরে চুলার ওপর লাইটের ব্যবস্থা রাখা যাবে না। কারণ, কোনো কোনো ঋতুতে লাইটে পোকার উপদ্রব বেশি থাকে।
রেহাই পেতে…
ঘরকে পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে রক্ষা করতে আরও কিছু ঘরোয়া ব্যবস্থার কথা বলেছেন কৃষিবিদ পঙ্কজ কান্তি মজুমদার। তেলাপোকা, ইঁদুর, মশা, মাছি—এসব পোকার হাত থেকে রক্ষা করতে অবশ্যই প্রতিটা ঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
আমাদের বাসাবাড়িতে সাধারণত কালো ইঁদুরের উপদ্রব বেশি হয়ে থাকে। যেকোনো ধরনের ইঁদুরের হাত থেকে রেহাই পেতে ইঁদুরের গর্তের মুখে মরিচের ধোঁয়া দেওয়া যেতে পারে।
এ ছাড়া ইঁদুরের গর্তে পানি ঢাললে ইঁদুরের উপদ্রব কমে।
পোকামাকড় মারার ওষুধ অবশ্যই রাতে দিতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠেই আবার পরিষ্কার করতে হবে।
ইঁদুর মারার ওষুধ খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে। তাহলে দ্রুত ইঁদুর মারা যাবে।
ঘরের যেখানে ময়লা-আবর্জনা জমে থাকে সেখানে পরিষ্কার করে ফেলতে হবে।
ঘর থেকে মাছি দূর করতে গুড়ের সঙ্গে ফিনিশ পাউডার মিশিয়ে দিতে হবে।
ঘর থেকে মশা-মাছি দূর করতে স্যাভলন দিয়ে ঘর পরিষ্কার করতে হবে। আর মশার উপদ্রব থেকে রক্ষা পেতে ঘরে যেন আলো-বাতাস প্রবেশ করতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে।
বাসাবাড়ির আশপাশের নর্দমা আবর্জনামুক্ত রাখতে হবে।
গন্ধযুক্ত কোনো খাবার রাখা যাবে না ঘরে, তাতে মশা-মাছির উপদ্রব বাড়বে।
সন্ধ্যার দিকে ধূপের ধোঁয়া দিলে মশার উপদ্রব কমে যায়।
অকেজো কোনো জিনিস ঘরে রাখা যাবে না।
পোকামাকড়ের উপদ্রব যেন না হয়, এ জন্য কীটনাশক তো ব্যবহার করতেই পারেন। তবে এসব আমাদের জন্য ক্ষতিকর। তাই ঘরোয়া ব্যবস্থাগুলো নিয়ে ঘরকে পোকামাকড়ের উপদ্রবমুক্ত রাখার চেষ্টা করে দেখতে পারেন।






১০২| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৫১

নোবিতা রিফু বলেছেন:

১০৩| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৫১

নাফীস কাজী বলেছেন: প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রন (Natural method of contraception)


মেয়েদের মাসিক ঋতুচক্র (Menstrual cycle) এমন যে এতে এমন কিছু দিন আছে যা নিরাপদ দিবস (Safe period) হিসেবে ধরা হয়। এই দিবস গুলোতে স্বামী-স্ত্রীর অবাধ মিলনের (Sexual act) ফলে স্ত্রীর সন্তান সম্ভবা হবার সম্ভাবনা থাকেনা। যেহেতু এই পদ্ধতিটি প্রকৃতিগত ভাবেই নির্দিষ্ট করা তাই একে প্রাকৃতিক পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি বলা হয়। অনেক সময় একে ক্যালেন্ডার পদ্ধতিও বলা হয়।

এ পদ্ধতি কার্যকর করতে অবশ্যই জেনে নিতে হবে আপনার স্ত্রীর ঋতুচক্রের নিরাপদ দিন কোন গুলো। এজন্য সবার আগে জানা চাই তার মাসিক নিয়মিত হয় কিনা, হলে তা কতদিন পরপর হয়। এবার সবচেয়ে কম যতদিন পরপর মাসিক হয় তা থেকে ১৮ দিন বাদ দিন, মাসিক শুরুর ১ম দিন থেকে ঐ দিনটিই হলো প্রথম অনিরাদ দিন। আবার আপনার স্ত্রীর সবচেয়ে বেশী যতদিন পরপর মাসিক হয় তা থেকে ১০ দিন বাদ দিন, মাসিক শুরুর ১ম দিন থেকে ঐ দিনটিই হলো শেষ অনিরাদ দিন।

ধরুন আপনার স্ত্রীর মাসিক ২৮ থেকে ৩০ দিন পরপর হয়। তাহলে ২৮-১৮=১০, অর্থাৎ মাসিকের শুরুর পর থেকে প্রথম ৯ দিন আপনার জন্য নিরাপদ দিবস, এই দিন গুলোতে অন্য কোনো পদ্ধতি ছাড়াই সঙ্গম করা যাবে। ১০ম দিন থেকে অনিরাপদ দিবস, তাই ১০ম দিন থেকে সঙ্গমে সংযম আনতে হবে। আবার যেহেতু ৩০ দিন হলো দীর্ঘতম মাসিক চক্র তাই ৩০-১০=২০, অর্থাৎ ২০তম দিন আপনার জন্য শেষ অনিরাপদ দিবস। ২১ তম দিবস থেকে আপনি আবার অবাধ সঙ্গম করতে পারবেন। এর অর্থ এই উদাহরনে শুধু ১০ম থেকে ২০ম দিবস পর্যন্ত আপনি অবাধ সঙ্গম করলে আপনার স্ত্রীর গর্ভধারন করার সম্ভাবনা আছে। তবে এই দিবস গুলোতে কনডম (Condom) ব্যবহার করে আপনারা অতি সহজেই ঝুকিমুক্ত থাকতে পারেন।

জেনে রাখা ভালো অনিয়মিতভাবে মাসিক হবার ক্ষেত্রে এ পদ্ধতি কার্যকর নয়। তবে কারো যদি হিসাব রাখতে সমস্যা হয় তবে সহজ করার জন্য বলা যায় মাসিক শুরুর পর ১ম ৭ দিন এবং মাসিক শুরুর আগের ৭ দিন অবাধ সঙ্গম করা নিরাপদ।

প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রন ৮০% নিরাপদ, বা এর সাফল্যের হার শতকরা ৮০ ভাগ। সাধারনত হিসেবে গন্ডগোল করে ফেলা, অনিরাপদ দিবসেও সূযোগ নেয়া বা ঝুকি নেয়া, অনিয়মিত মাসিক হওয়া এসব কারনে এই পদ্ধতি ব্যর্থ হতে পারে। তাই সঠিক হিসেব জেনে নেবার জন্য ১ম বার চিকিৎসকের স্মরনাপন্ন হওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে। কিছু পুরুষের শুক্রানুর আয়ু বেশী হওয়ার কারনে তারা এটায় সফল নাও হতে পারেন এবং সেক্ষেত্রে অনিরাপদ দিবস ২ দিন বাড়িয়ে নেবার প্রয়োজন হতে পারে। অনেকে এটা Programmed sex বলে একে ঝামেলাপুর্ণ মনে করেন, কিন্ত একবার এতে অভ্যস্ত হয়ে গেলে এটা বেশ সহজ, আরামদায়ক এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন।
:P :P :P :P :P :P



১০৪| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৫২

পুশকিন বলেছেন: .নবজাতকের বিপদ বা খারাপ লক্ষণ কোনগুলো?
উত্তর.
জন্মের পরপর শ্বাস না নেয়া
জন্মের পর না কাঁদা
খিঁচুনী হওয়া
অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
শ্বাস নিতে বা ছাড়তে কষ্ট হওয়া
শরীরের তাপ বেড়ে যাওয়া
শরীর ঠান্ডা হয়ে যাওয়া
শরীরের হলুদ রঙের হয়ে যাওয়া
নাভী লাল, নাভীতে দুর্গন্ধ বা পূঁজ থাকা
চামড়ায় ঘা-ফোসকা বা পূঁজসহ বড় দানা-লাল ও ফোলা থাকলে
অনবরত বমি
নেতিয়ে পড়লে বা স্বাভাবিকের চেয়ে কম নড়াচড়া করলে
দুর্বল,অনিয়মিত কাঁদা বা কাঁদতে না পারলে
খাওয়ানোর সমস্যা

১০৫| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৫২

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: আপায় কি জিন্দা আছে ??? :|| :| :|








=p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১০৬| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৫৩

নাইটফল বলেছেন: ***আল্লামা সাইদি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার স্বীকার।***
লিখেছেন তহুরা বেগম ০২ মে ২০১২, রাত ০১:৫০

নিন্মে সাইদির" সংখিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত তুলে ধরলাম।
(লেখাটি শেয়ার করুন অন্যকেও জানতে দিন--)

**আল্লামা সাইদি মানবতা বিরোধী নয় বরং তিনি বিশ্বমানবতার পক্ষে কথা বলেছেন ।কারন কুরআনের থেকে মানবতার কথা কোন কিতাবেইবা বেশি লেখা আছে ??

"বিশ্ববরেন্য তাফসিরে কুরআন "আল্লামা দেলোয়ার হোসাইন সাইদির" সংখিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত"

**আল্লামা দেলোয়ার হোসাইন সাইদি একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মুফাচ্ছেরে কুরআন । তিনি ১৯৪০ সালের ২রা ফেব্রুয়ারি পিরোজপুর জেলায় জন্মগ্রহন করেন । মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাইদি ১৯৬২ সালে ছাররছিনা আলিয়া মাদ্রাসা থেকে কামিল পাশ করার পর বিভিন্ন ভাষা, ধর্ম, দর্শন , বিজ্ঞান , রাজনীতি , অর্থনীতি ,পররাষ্ট্রনীতি , মনোবিজ্ঞান ও বিভিন্ন তত্তের উপর দীর্ঘ ৫ বছর অধ্যায়ন করেন ।

১৯৬৭ সাল থেকে তিনি নিজেকে "দায়ি ইলাল্লাহ" হিসেবে আত্মনিয়োগ করেন । ১৯৭৬ সাল থেকে সৌদি আমন্ত্রনে রাজকীয় মেহমান হিসেবে তিনি হজ্জব্রত পালন করে আসছেন ।মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাইদি পৃথিবীর অর্ধশতেরও বেশি দেশে আমন্ত্রিত হয়ে ইসলামের সু-মহান আদর্শ মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন । তিনি অক্সফোর্ড সহ পৃথিবীর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমিনারে বক্তব্য রাখেন ।

১৯৮২ সালে ইমাম খমিনির আমন্ত্রনে ইরানের প্রথম বিপ্লব বার্ষিকী উজ্জাপন উপলক্ষে তিনি তেহরান সফর করেন । ১৯৯১ সালে সৌদি বাদশার আমন্ত্রনে কুয়েত - ইরাক যুদ্ধের মিমাংসা বৈঠকে তিনি যোগদান করেন । ১৯৯১ সালে ইসলামী সারকেল অফ নর্থ অ্যামেরিকা তাকে "আল্লামা" খেতাবে ভূষিত করেন ।

১৯৯৩ সালে নিউইয়ার্কে জাতিসঙ্ঘের সামনে অ্যামেরিকান মুসলিম ডে প্যারেড সম্মেলনে মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাইদিকে "গ্র্যান্ড মার্শাল "পদক দেয়া হয় । দুবাই সরকারের আমন্ত্রনে ২০০০ সালের ৮ই ডিসেম্বর আরব আমিরাতে ৫০,০০০ হাজারেরও বেশি স্রোতার সামনে তিনি কোরআনের তাফসির পেশ করেন ।

লন্ডন মুসলিম সেন্টারের উদ্ভধনি অনুষ্ঠানে কাবা শরিফের সম্মানিত ইমাম "শায়েখ আব্দুর রাহমান আস সুদাইসির" সাথে মাওলানা সাইদিও আমন্ত্রিত হন ।মাওলানা সাইদির হাতে হাত রেখে ছয় শতাধিক অমুসলিম ইসলামের সুমহান আদর্শে দিক্ষিত হন ।১৯৯৬ এবং ২০০১ সালে পর পর ২ বার নিজ আসন পিরোজপুর ১ আসন থেকে জনগনের ভোটে নির্বাচিত হয়ে জাতিয় সংসদ সদস্য হন ।

আজ স্বৈরাচারী আওয়ামি বাকশাল সরকার সাইদির বিরুধ্যে মিথ্যা অজুহাত উপস্থাপন করছে । আল্লামা সাইদি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার স্বীকার ।সাইদি যদি ইসলামের কথা, সত্যের কথা , শান্তির কথা বলে রাজাকার হয় তা হলে আমি এমন রাজাকারের পক্ষে থাকতে চাই । হাসিনার তৈরি আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল একটা মিথ্যা , ভণ্ডামি এবং জাতির সাথে বড় ধরনের প্রতারনা ।
"মানবতা বিরোধী আদালতের প্রতিদিনের কর্মকান্ড রাষ্ট্রদ্রোহিতার সামিল "।হে আল্লাহ তুমি সর্বশক্তিমান ।

১০৭| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৫৩

নোবিতা রিফু বলেছেন:
!:#P !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P
আমি সবচেয়ে বড় কমেন্ট কইরচি...
:#) :#) :#) :#) :#) :#) :#) :#)
১০২ লম্বর
:-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P

১০৮| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৫৪

চেয়ারম্যান বলেছেন:

এই স্ক্রীন শটের পর আপনার আর কোন কথা বলা মানায় না।সাহস থাকলে জবাব দিয়ে যাবেন @ নোমান নমি

১০৯| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৫৫

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: নোবিতা রিফু তো আসমান জমিন এক কৈরা দিলো :|| =p~

১১০| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ২:৫৫

নাইটফল বলেছেন: ঐ মিয়া এইডা হইত নো । আই খেলত নো। হাইনে না ঘুমাইত্তে জান

১১১| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:০০

নোবিতা রিফু বলেছেন: এত্ত বড় কমেন্ট দেইখাও যদি আফার মন ভালো না হয়, তাইলে আর কিচ্চু করার নাই... :| ;)

১১২| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:০২

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: আফায় জিন্দা থাক্লেতো মন ভরার কথা :| =p~

১১৩| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:০৪

চেয়ারম্যান বলেছেন: নোবিতা রিফু @

হ খুব তো একটা কমেন্টস করছো তাও আবার খাইল্লা।আর আমরা সবাই যে এতো কষ্ট কইরা ভেরাইটিস খবর পইড়া হুনাইলাম হেইডা কিছুই না :( :( :(

১১৪| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:০৯

নোমান নমি বলেছেন: চেয়ারম্যান আপনি দেহি ডিজিটাল চেয়ারম্যান।স্ক্রিন শর্টও নিতে পারেন।শোনেন আপনার মত স্ক্রিনশর্টের বলগিং করি না।শোনেন মানুষের মন খারাপের সাথে মানবিকতার যে টানাপোড়েন আপুর পোষ্টে তা স্পষ্ট।অথচ আপনি পোষ্টের অনেক বাইরে গিয়ে কমেন্ট করেছেন।

আপনারা পোষ্টের ধারেকাছেও যেতে পারেননি।আমি একটু গিয়েছি।তাই না আপু?

১১৫| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:১০

নোবিতা রিফু বলেছেন: সব ফাঁস কৈরা দিমু কইলাম, এইলন ইচকিরিন শট... /:)

১১৬| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:১৪

কান্নার ছায়া বলেছেন: কমেন্ট !! B-)) B-))

১১৭| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:১৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: @রিফু

নকল স্ক্রিন শট দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না।যখনি নোমান নমি ও আপনি দেখেছেন আমি আপ্রান চেষ্টা করে আপুর মন ভালো করার মতো অবস্থানে নিয়ে এসেছি তখনি আপনারা মাইনাস ওয়ান থিউরি অবলম্বন করেছেন;আপু কিন্তু সবি বুঝে।

১১৮| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:১৮

নাফিজ মুনতাসির বলেছেন:

সর্বস্বত্ব সংরক্ষণ ও দায়বদ্ধতা:

সামহোয়‍্যার ইন...ব্লগ বাঁধ ভাঙার আওয়াজ, মাতৃভাষা বাংলায় একটি উন্মুক্ত ও স্বাধীন মত প্রকাশের সুবিধা প্রদানকারী প্ল্যাটফর্ম। এখানে প্রকাশিত লেখা, মন্তব‍্য, ছবি, অডিও, ভিডিও বা যাবতীয় কার্যকলাপের সম্পূর্ণ দায় শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট প্রকাশকারীর।

স্ব-স্ব পোস্টের এবং মন্তব্যের সর্বস্বত্ব সম্পূর্ণভাবে সংশ্লিষ্ট ব্লগারের বা মন্তব্যকারী কর্তৃক সংরক্ষিত থাকবে। এ ক্ষেত্রে ব্লগার অথবা মন্তব্যকারীর অনুমতি ব‍্যতিরেকে পোস্টের অথবা মন্তব্যের আংশিক বা পুরোটা কোন মিডিয়ায় পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না।

১১৯| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:২০

নোমান নমি বলেছেন: নোবিতা রিফু চেয়ারম্যানের গম চুরির তথ্য ফাঁস করে দিয়েছে।
আপুর মন আকাশের মত বিশাল,সমুদ্রের মত গভীর।এত সহজ না ভাল করা।

১২০| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:২১

নোবিতা রিফু বলেছেন: উখে চেয়ারম্যান মাম্মা, আপনাকে ম্যান অফ দি ছাইয়া টুর্নামেন্ট ঘোষণা দেওয়া হইল... খুশি... ? :D

১২১| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:২৩

চেয়ারম্যান বলেছেন:
স্ব-স্ব পোস্টের এবং মন্তব্যের সর্বস্বত্ব সম্পূর্ণভাবে সংশ্লিষ্ট ব্লগারের বা মন্তব্যকারী কর্তৃক সংরক্ষিত থাকবে। এ ক্ষেত্রে ব্লগার অথবা মন্তব্যকারীর অনুমতি ব‍্যতিরেকে পোস্টের অথবা মন্তব্যের আংশিক বা পুরোটা কোন মিডিয়ায় পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না।









যাক বাচাইলেন নাফিজ মুনতাসির ভাই।এতোদিন নিয়ম না থাকায় যাই কমেন্টস করতাম সব দেখতাম টিভি,রেডিও আর পেপারে হেডলাইন বা শিরোনাম বানায়া ফালাইছে।:(

ঐদিন লিখলাম আজকে হরতাল।ওমা লিখতে দেরী নাই লগে লগে টিভিতে হরতাল লইয়া খবর শুরু কইরা দিছে,যা মেজাজ গরম হয়না X((

১২২| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:২৬

নোবিতা রিফু বলেছেন: গ্রামীণফোন ওপেন স্কোয়াশ টুর্নামেন্টের শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ হয়ে গেল কাল। ফাইনালে গুলশানের শহিদকে ৩-১ গেমে হারিয়ে শিরোপা জিতেছেন বসুন্ধরা গ্রুপের স্বপন পারভেজ। শিরোপা জয়ের আনন্দ ভাগাভাগি করতে কালের কণ্ঠ স্পোর্টসের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানালেন স্কোয়াশ নিয়ে তাঁর স্বপ্নের কথাও
কালের কণ্ঠ স্পোর্টস : এ নিয়ে তো পর পর দুটি শিরোপা জিতলেন...।
স্বপন পারভেজ : হ্যাঁ। এর আগেরবারও আমি জিতেছি। এবারও তাই। তবে জয়টা কিন্তু মোটেও সহজ ছিল না। আমি দুটি গেম জিতে নেওয়ার পর শহীদ একটি গেম জিতে ম্যাচে ফিরেছিলেন। কিন্তু পরের গেম জিতে আমি ৩-১-এ ম্যাচ জিতে নিয়েছি।
প্রশ্ন : শিরোপা জেতার আনন্দটা কেমন উপভোগ করছেন?
স্বপন : অনেক ভালো লাগছে। বেশি ভালো লাগছে গ্রামীণফোনের মতো বড় একটা প্রতিষ্ঠান খেলাটির উন্নয়নে আমাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে দেখে। এ ছাড়া এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতাও অনেক বেশি ছিল। প্রায় প্রতিটি ম্যাচেই আমাকে লড়াই করে জিততে হয়েছে।
প্রশ্ন : চ্যাম্পিয়ন হওয়াতে কি কোনো প্রাইজমানি পেয়েছেন?
স্বপন : আসলে আমাদের প্রতিটি টুর্নামেন্টেই প্রাইজমানি থাকে। টাকার অঙ্কটা কম হলেও প্রাইজমানিটা ভবিষ্যতে আমাদের ভালো খেলতে অনুপ্রাণিত করে।
প্রশ্ন : শিরোপা জেতা ছাড়াও এ টুর্নামেন্ট থেকে আপনি বেশ কয়েকটি রেকর্ডেরও মালিক হয়েছেন?
স্বপন : এর আগে যে টুর্নামেন্ট হয়েছিল সেখানেও আমি অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলাম। আটটি ম্যাচেই আমি জিতেছি। এবারও তেমনটাই হয়েছে। আটটি ম্যাচের একটিতেও হারিনি। এর ফলে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত কোনো ঘরোয়া টুর্নামেন্টে আমি ১৬ ম্যাচ ধরে অপরাজিত আছি। আমার লক্ষ্য সংখ্যাটা ৫০-এ নিয়ে যাওয়া।
প্রশ্ন : বাংলাদেশে এত ভালো খেলেন, কিন্তু বিদেশে গেলে সেভাবে জ্বলে উঠতে দেখা যায় না। এর কারণটা কী?
স্বপন : আসলে আমাদের বিদেশে যাওয়ার সুযোগই অনেক কম হয়। এ ছাড়া আমাদের জাতীয় পর্যায়ে কোনো কোচ নেই। নিজের প্রচেষ্টায় এটুকু পথ আসতে হয়েছে। এমনকি আমরা যে ট্রেনিং করব সেই সুযোগ-সুবিধাটুকুও তো এখানে নেই। বাংলাদেশে কোনো টুর্নামেন্ট হলে বিদেশ থেকে কোনো খেলোয়াড়ও আসে না। সব কিছু মিলিয়ে আমরা অন্য দেশগুলোর তুলনায় অনেক পিছিয়ে আছি।
প্রশ্ন : টুর্নামেন্টও তো তেমন হয় না?
স্বপন : আসলে আমাদের বছরে চারটা টুর্নামেন্ট হওয়ার কথা। ফেডারেশন সভাপতি বলেছেন জুলাই মাসে আরো একটা টুর্নামেন্ট হবে।
প্রশ্ন : বাংলাদেশে তো এখন ক্রিকেটের জনপ্রিয়তায় অন্য সব খেলাই ম্লান। স্কোয়াশে নিজের ভবিষ্যৎ খুঁজে পান?
স্বপন : কাউকে না কাউকে তো শুরু করতে হবে। আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি, দেখা যাক কী হয়।
প্রশ্ন : খেলাটি নিয়ে আপনার লক্ষ্য কী?
স্বপন : আমি পেশাদার খেলোয়াড় হতে চাই। অনেক দেশেই পেশাদার খেলোয়াড়দের মধ্যে টুর্নামেন্ট হয়। ঠিক করেছি এখন থেকে এ ধরনের টুর্নামেন্টগুলোতে অংশ নেব।
প্রশ্ন : এ খেলায় অংশ নিতে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে কারো সহযোগিতা পেয়েছেন?
স্বপন : এবারও আমি বসুন্ধরা গ্রুপের হয়ে খেলেছি। ২০০৫ সাল থেকেই এ প্রতিষ্ঠানের হয়ে খেলছি। আসলে বসুন্ধরা গ্রুপ না থাকলে আমার পক্ষে এত দূর আসাই সম্ভব হতো না।

১২৩| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:২৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: নোবিত রিফু ছোড়া টাকে ও নোমান নমিকে ব্লক করলুম। X(

১২৪| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:২৯

নোমান নমি বলেছেন: চেয়াম্যান>>ব্লক করার জন্য ধন্যবাদ।
এইবার কন আফার নিকে আপনি ক্যামনে ব্লক করেন?
ব্যাপারটা বিরাট সন্দেহজনক।

১২৫| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:৩২

নোবিতা রিফু বলেছেন: এতো বড় সাহস! আমারে ব্লক করেন! গুনলাম না আপনের চেয়ারম্যানগিরি... /:) /:) /:) /:) /:) /:)

যদি সাহস থাকে আমার প্রস্নের জবাব দিয়া যান... এই রকম লোকের সাথে কতা কই না... X(( X(( X(( X(( X((







পারলে বলেন, কত ঘন্টায় এক কেজি? :-0

১২৬| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:৩৬

চেয়ারম্যান বলেছেন: @ নোমান নমি
এইটা আমি বলি নাই,আপু ফোন দিয়ে আমাকে লিখতে বলেছে।

রিফু@

আপনার প্রশ্নের জবাব হলো ৪২০
দেখলেন আমরা তেনা পেচাই না।সত্য কথা বলতে জানি। :-0

১২৭| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:৪৩

নোবিতা রিফু বলেছেন: চরি চেয়ারম্যান, আপনিই জিতেছেন।
আমাকে মাফ খান... :D
আমার পক্ষ থেকে পরবর্তী কমেন্ট আপনাকে ডেডীকেট করলুম...

১২৮| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:৪৪

নাইটফল বলেছেন: First u have to memorise 4 equations given below-
1)ax2+2hxy+by2+2gx+2fy+c=0
2)cot20=(a-b)/2h
3)x=Xcos0-Ysin0
4)y=Xsin0+Ycos0
Then u r given a equation like given below-
11x2+24xy+4y2-12x+16y=0
1st u should compare the given equation with the main eqn
Means ax2+2hxy+by2+2gx+2fy+c=0; here a=11,b=4,2h=24 so u have to find the value of cot20=(a-b)/2h and the value of thita then do all the sum then in graph 1st u draw normal xy axis then draw another XY axis on that xy axis graph bt this XY axis should be drawn using the angle means in this eqn the angle is 36.870 .then normally draw the graph if it is parabolla or ellipse or hyperbola.bt u have to draw the graph on the 2nd
XY axis which is drawn using the angle






First u have to memorise 4 equations given below-
1)ax2+2hxy+by2+2gx+2fy+c=0
2)cot20=(a-b)/2h
3)x=Xcos0-Ysin0
4)y=Xsin0+Ycos0
Then u r given a equation like given below-
11x2+24xy+4y2-12x+16y=0
1st u should compare the given equation with the main eqn
Means ax2+2hxy+by2+2gx+2fy+c=0; here a=11,b=4,2h=24 so u have to find the value of cot20=(a-b)/2h and the value of thita then do all the sum then in graph 1st u draw normal xy axis then draw another XY axis on that xy axis graph bt this XY axis should be drawn using the angle means in this eqn the angle is 36.870 .then normally draw the graph if it is parabolla or ellipse or hyperbola.bt u have to draw the graph on the 2nd
XY axis which is drawn using the angle






First u have to memorise 4 equations given below-
1)ax2+2hxy+by2+2gx+2fy+c=0
2)cot20=(a-b)/2h
3)x=Xcos0-Ysin0
4)y=Xsin0+Ycos0
Then u r given a equation like given below-
11x2+24xy+4y2-12x+16y=0
1st u should compare the given equation with the main eqn
Means ax2+2hxy+by2+2gx+2fy+c=0; here a=11,b=4,2h=24 so u have to find the value of cot20=(a-b)/2h and the value of thita then do all the sum then in graph 1st u draw normal xy axis then draw another XY axis on that xy axis graph bt this XY axis should be drawn using the angle means in this eqn the angle is 36.870 .then normally draw the graph if it is parabolla or ellipse or hyperbola.bt u have to draw the graph on the 2nd
XY axis which is drawn using the angle






First u have to memorise 4 equations given below-
1)ax2+2hxy+by2+2gx+2fy+c=0
2)cot20=(a-b)/2h
3)x=Xcos0-Ysin0
4)y=Xsin0+Ycos0
Then u r given a equation like given below-
11x2+24xy+4y2-12x+16y=0
1st u should compare the given equation with the main eqn
Means ax2+2hxy+by2+2gx+2fy+c=0; here a=11,b=4,2h=24 so u have to find the value of cot20=(a-b)/2h and the value of thita then do all the sum then in graph 1st u draw normal xy axis then draw another XY axis on that xy axis graph bt this XY axis should be drawn using the angle means in this eqn the angle is 36.870 .then normally draw the graph if it is parabolla or ellipse or hyperbola.bt u have to draw the graph on the 2nd
XY axis which is drawn using the angle






First u have to memorise 4 equations given below-
1)ax2+2hxy+by2+2gx+2fy+c=0
2)cot20=(a-b)/2h
3)x=Xcos0-Ysin0
4)y=Xsin0+Ycos0
Then u r given a equation like given below-
11x2+24xy+4y2-12x+16y=0
1st u should compare the given equation with the main eqn
Means ax2+2hxy+by2+2gx+2fy+c=0; here a=11,b=4,2h=24 so u have to find the value of cot20=(a-b)/2h and the value of thita then do all the sum then in graph 1st u draw normal xy axis then draw another XY axis on that xy axis graph bt this XY axis should be drawn using the angle means in this eqn the angle is 36.870 .then normally draw the graph if it is parabolla or ellipse or hyperbola.bt u have to draw the graph on the 2nd
XY axis which is drawn using the angle






First u have to memorise 4 equations given below-
1)ax2+2hxy+by2+2gx+2fy+c=0
2)cot20=(a-b)/2h
3)x=Xcos0-Ysin0
4)y=Xsin0+Ycos0
Then u r given a equation like given below-
11x2+24xy+4y2-12x+16y=0
1st u should compare the given equation with the main eqn
Means ax2+2hxy+by2+2gx+2fy+c=0; here a=11,b=4,2h=24 so u have to find the value of cot20=(a-b)/2h and the value of thita then do all the sum then in graph 1st u draw normal xy axis then draw another XY axis on that xy axis graph bt this XY axis should be drawn using the angle means in this eqn the angle is 36.870 .then normally draw the graph if it is parabolla or ellipse or hyperbola.bt u have to draw the graph on the 2nd
XY axis which is drawn using the angle






First u have to memorise 4 equations given below-
1)ax2+2hxy+by2+2gx+2fy+c=0
2)cot20=(a-b)/2h
3)x=Xcos0-Ysin0
4)y=Xsin0+Ycos0
Then u r given a equation like given below-
11x2+24xy+4y2-12x+16y=0
1st u should compare the given equation with the main eqn
Means ax2+2hxy+by2+2gx+2fy+c=0; here a=11,b=4,2h=24 so u have to find the value of cot20=(a-b)/2h and the value of thita then do all the sum then in graph 1st u draw normal xy axis then draw another XY axis on that xy axis graph bt this XY axis should be drawn using the angle means in this eqn the angle is 36.870 .then normally draw the graph if it is parabolla or ellipse or hyperbola.bt u have to draw the graph on the 2nd
XY axis which is drawn using the angle






First u have to memorise 4 equations given below-
1)ax2+2hxy+by2+2gx+2fy+c=0
2)cot20=(a-b)/2h
3)x=Xcos0-Ysin0
4)y=Xsin0+Ycos0
Then u r given a equation like given below-
11x2+24xy+4y2-12x+16y=0
1st u should compare the given equation with the main eqn
Means ax2+2hxy+by2+2gx+2fy+c=0; here a=11,b=4,2h=24 so u have to find the value of cot20=(a-b)/2h and the value of thita then do all the sum then in graph 1st u draw normal xy axis then draw another XY axis on that xy axis graph bt this XY axis should be drawn using the angle means in this eqn the angle is 36.870 .then normally draw the graph if it is parabolla or ellipse or hyperbola.bt u have to draw the graph on the 2nd
XY axis which is drawn using the angle

[img|http://www.lowbird.com/data/images/2010/12/abload-12916985939384mp

১২৯| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৩:৪৪

নোবিতা রিফু বলেছেন: কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলায় আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি ঘটেছে। বিশেষ করে দুই পক্ষের চর দখলের প্রতিযোগিতাকে কেন্দ্র করে আলী আকবর ডেইল ইউনিয়নের পরিস্থিতি চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। খুন, ডাকাতি, লুটসহ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বেড়ে যাওয়ায় এলাকার মানুষ চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। আলী আকবর ডেইল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফিরোজ খান চৌধুরী প্রথম আলোকে জানান, ইউনিয়নের তাবলরচর আর খুদিয়ারটেক এলাকায় চর দখল ও লবণ লুট করা নিয়ে খুন, ছিনতাই, ডাকাতির ঘটনা নিত্যদিনের ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তিনি জানান, তাবলরচর গ্রামের লবণ ব্যবসায়ী ছলিমুল্লা ওরফে বাবুল ও ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য বক্তার আলমের মধ্যে চর দখল নিয়ে দীর্ঘদিনের বিরোধ রয়েছে। এঁরা একে অপরকে প্রতিহত করার জন্য দলবল নিয়ে খুন থেকে শুরু করে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন।
জানা যায়, গত ১৭ জুন চাইন্দারঘোনায় চর দখল আর লবণ লুট করাকে কেন্দ্র করে ছলিমুল্লা বাবুল ও বক্তার আলমের লোকজনের মধ্যে চরে সংঘর্ষ বাধে। বাবুল গ্রুপের লোকজন প্রতিপক্ষকে ফাঁসানোর জন্য বাবুলের বাবাকে ছদর আহাম্মদ (৮০) খুন করে। এ ব্যাপারে বাবুল আবু তৈয়ব, বক্তার আলমসহ ৪৩ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। গ্রেপ্তারের ভয়ে অভিযুক্তরা পালিয়ে গেলে শুরু হয় লবণ লুটের ঘটনা।
স্থানীয় সূত্র জানায়, গত ২৫-২৮ জুন খুদিয়ারটেক চাইন্দারঘোনা চর এলাকা থেকে তাবলরচর এলাকার নুরুল ইসলামের আট শ মণ, সিরাজুল ইসলামের দুই হাজার ২০০ মণ, আবদুল মালেকের এক হাজার ৬০০ মণ ও কক্সবাজারের চরপাড়া এলাকার বদিউল আলমের এক হাজার ১০০ মণ লবণ লুট হয়। দিন-দুপুরে শতাধিক শ্রমিক দিয়ে ১২টি কার্গো-ট্রলারে করে এসব লবণ নিয়ে যান বাবুল, আবু তালেব ও জালাল আহাম্মদের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী। ২১ জুন তাবলরচর এলাকার ইউপি সদস্য মাহমুদুল করিম খুদিয়ারটেক চাইন্দাঘোনার চরে তাঁর নিজস্ব কার্গো-ট্রলার ভর্তি করে ৯ নম্বর স্লুইসগেট এলাকায় লবণ রাখেন বিক্রির উদ্দেশ্যে। সন্ত্রাসীরা ট্রলারের মেশিনসহ লবণ লুট করে নিয়ে যান। গত ১৯ জুন চাইন্দারঘোনা থেকে তাবলরচর গ্রামের নুরুল হুদার প্রায় সাত হাজার মণ লবণ ১০টি কার্গো ট্রলার ভরে নিয়ে যান সন্ত্রাসীরা। এ ব্যাপারে নূরুল হুদার স্ত্রী বাবুলসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে মামলা করেন। বর্তমানে তা উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা তদন্ত করছেন।
এ ব্যাপারে মুঠোফোনে কথা হলে বাবুল লুটপাট কিংবা ডাকাতির মতো ঘটনার কথা অস্বীকার করে জানান, খুদিয়ারটেক চরে চিত্ত বাবুর ঘোনার গর্তে তাঁর ২০ হাজার মণ লবণ জমা রয়েছে। সেখান থেকেই কার্গো ট্রলারে ভর্তি করে লবণ নিয়ে যাচ্ছেন তিনি। আলী আকবর ডেইল ইউনিয়নের সদস্য বক্তার আলম জানান, গেল শুষ্ক মৌসুমে সাধারণ চাষিরা মাঠের গর্তে লবণ জমা রেখেছিলেন। বাবুল, জালাল, আবু তালেব শ্রমিক নিয়োগ করে এসব লবণ লুট করে নিয়ে যান। কুতুবদিয়ার পুলিশ প্রশাসনকে এ ব্যাপারে জানানোর পরও কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। কুতুবদিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, ‘লবণ লুটের ব্যাপারে খবর পেয়ে এলাকায় পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ ব্যপারে তদন্তসাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এদিকে, উত্তর ধুরং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মোহাম্মদ ইকবাল জানান, গত ১০ জুন মেয়ারাকাটা গ্রামের নজির আহম্মদের ঘরে পুলিশ পরিচয়ে একদল লোক ডাকাতি করে নগদ অর্থ ও স্বর্ণালঙ্কারসহ প্রায় পাঁচ লাখ টাকার মালামাল নিয়ে যান। বাড়ির মালিক নজির আহাম্মদ জানান, ডাকাতির ব্যাপারে থানায় গেলে পুলিশ মামলা নেয়নি। পরে ১৪ জুন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশে পুলিশ মামলা নেয়। কুতুবদিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গিয়াস উদ্দিন মিয়া জানান, থানায় জনবলসংকট চরমে। কর্মকর্তা থেকে শুরু করে কনস্টেবল পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অনেক পদ শূন্য। এর মধ্যে জেলা পর্যায়ে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে এ থানার পুলিশ দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত রয়েছে। তাই সবকিছু সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। গত মাসে থানায় একটি খুন, একটি ডাকাতি, একটি মারামারিসহ নয়টি মামলা হয়েছে বলে থানা সূত্রে জানা গেছে।

১৩০| ০২ রা মে, ২০১২ ভোর ৫:৪৮

নেফেরতিতি বলেছেন: একি অবস্থা।হাসতে হাসতে শেষ।

১৩১| ০২ রা মে, ২০১২ সকাল ৮:৫২

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: আহারে এইবারও মিস খাইলাম

১৩২| ০২ রা মে, ২০১২ সকাল ৯:১০

ডট কম ০০৯ বলেছেন: তাহার মুন ভাল করার সুন্দর উপায় দেখিয়া চমতকৃত হইলাম।

১৩৩| ০২ রা মে, ২০১২ সকাল ৯:১৫

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে শনিবার বরিশাল রেঞ্জ পুলিশের দু’গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত ও জেলা পুলিশের রিজার্ভ ইনস্পেক্টরকে (আরআই) প্রত্যাহার করা হয়েছে।
সংঘর্ষের ঘটনায় আজ রোববার রেঞ্জ পুলিশ ফুটবল টুর্নামেন্ট কমিটির জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন টুর্নামেন্ট কমিটির সভাপতি পুলিশের ডিআইজি’র স্টাফ অফিসার এএসপি আবুল কালাম আজাদ।
জেলা পুলিশের বর্তমান দায়িত্বপ্রাপ্ত আরআই মো. মজিবুর রহমান নকীব জানান, বরখাস্তকৃত কনস্টেবল হলেন মো. মাসুদ।

১৩৪| ০২ রা মে, ২০১২ সকাল ৯:১৮

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: এই খবরটা পড়ুন মন আরও ভাল হয়ে যাবে!!


শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের মতবিনিময় সভা আজ (রোববার) সকালে স্থানীয় একটি মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। ওয়ার্ড সভাপতি আহসান উল্লাহ রাজুর সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা জামায়াত আমীর সাহাব উদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন পৌর জামায়াত আমীর মাহফুজুর রহমান, উপজেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন সেক্রেটারী জাফর ইকবাল লিটন, উপজেলা সদর শিবির সভাপতি আমজাদ হোসাইন রুমন, উত্তর সভাপতি আবুল হোসেন মোল্লা, জামায়াত নেতা মাওলানা শফিকুর রহমান, পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ড সভাপতি মাওলানা আলমগীর হোসাইন, সেক্রেটারী মীর হোসেন প্রমুখ।

১৩৫| ০২ রা মে, ২০১২ সকাল ৯:২১

রিফাত হোসেন বলেছেন: Gelo ra deri kora fellam kaje chilam :(
Kalke inshallah ai post ar 14 gusthi udhar korbi :)

১৩৬| ০২ রা মে, ২০১২ সকাল ১০:১৭

রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: বাট হোয়ার ইজ দ্যা চেনু?

১৩৭| ০২ রা মে, ২০১২ সকাল ১০:৪৬

এ বি এম হায়াত উল্লাহ বলেছেন: পোষ্ট স্টিকি করা না হলে সামু পরুম না ।। এতো তথ্য ও বিশ্লেষণধর্মী পোষ্ট আমি আমার ইহজনমে দেখি নাই ।।
আর দুই লাইনের লেখার মাঝে আমাদের সবার প্রান প্রিয় লেখিকা এমন............ ( চার আলিফ টান হবে ) আবেগ প্রকাশ করেছেন , যা পুরো জাতির বিবেককে নাড়া দিয়েছে ।।

১৩৮| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১২:৪৩

আরিফ রুবেল বলেছেন: এক লাইনের পোস্টে ১৩৭খানা মন্তব্য দেখিয়াই বিপুল মজার
গুপ্ত-ধন থাকার ব্যাপারে আঁচ করেছিলাম।

১৩৯| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১২:৪৭

নোবিতা রিফু বলেছেন: গরু একটি গোয়ালপালিত পশু। তবে গোয়াল না থাকলে বাইরে খুঁটিতেও বেঁধে রাখা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে চুরি হওয়া কিংবা দড়ি ছিঁড়ে চম্পট দেওয়াসংক্রান্ত যাবতীয় দায়দায়িত্ব আপনার। গরুর পা আছে ঠিক, কিন্তু তাদের সম্প্রদায়ে জুতা পরার সিস্টেম চালু না থাকায় এ পর্যন্ত কোনো গরুকেই কখনো জুতা পরতে দেখা যায় না। এরা জুতা পরলে অবশ্য জুতার ক্ষেত্রে ‘জোড়া’ শব্দটি চালু না হয়ে ‘হালি’ শব্দটি চালু হতে পারত। গরুর দুটি শিং রয়েছে। এই শিং নামক দুটি অস্ত্র রাখার দায়ে কোনো গরুকে এ পর্যন্ত জেলহাজত কিংবা অন্য কোনো শাস্তির মুখোমুখি হতে শোনা যায়নি। গরুর বিশাল একটি মাথা রয়েছে। মাথার ওপর হালকা চুল থাকলেও বড় কোনো চুল নেই, কারণ গরুরা ইচ্ছে করেই চুল বড় করে না। আর বড় করে না এই জন্য, যেহেতু বাজারে এখনো তাদের চুলের যত্নে কোনো শ্যাম্পু কেনাবেচা হচ্ছে না। গরুর মেগা সাইজের একটা ভুঁড়ি আছে। এই ভুঁড়ি কমাতে তারা কোনো যানবাহনে না চড়ে হেঁটে যাতায়াত করে। গরু তাদের মাথায় লম্বা চুল না রাখলেও লেজের মাথায় লম্বা কতগুলো চুল রাখে, যাতে মশা-মাছি গায়ে বসামাত্র কষিয়ে বাড়ি মারতে পারে। মেয়ে গরুকে গরু সম্প্রদায়ের পরিভাষায় বলা হয় গাই। তাদের নামে বাংলাদেশের একটা জেলারও নামকরণ করা হয়েছে। গাইবান্ধা। টিসু কিংবা রুমাল না থাকায় গরুরা মন খুলে কাঁদতে পারে না। গরু সাংঘাতিক উপকারী প্রাণী। গরু আমাদের চারপাশের ঘাস, লতাপাতা খেতে গিয়ে শাকসবজিও খেয়ে ফেলে। ফলে আমাদের বাড়িতে কেউ শাক রান্না করতে চাইলেও করতে পারেন না। এতে বিরাট বাঁচা বেঁচে যাই আমরা। শাক খেতে যা বিশ্রী লাগে! এমনিতে খালাতো বোনের সঙ্গে দেখা করার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও কোরবানির ঈদে গরুর মাংস দিয়ে আসার ছুতোয় আমরা সহজেই দেখাটা করে ফেলতে পারি। তবে গরুর কিছু অপকারী দিকও আছে। গরু নামে পৃথিবীতে একটা প্রাণী আছে বলেই শিক্ষকেরা আমাদের গরু বলে সম্বোধন করেন। যা অতিশয় মর্মবেদনাদায়ক। গরু খানিকটা বেয়াদব কিসিমের প্রাণী। কারণ সে কোনো রকম আদব-কায়দার ধার না ধেরে মাঝেমধ্যে এমন জোরে লাথি মারে যে নিজেকে তখন মনে হয় ফুটবলজাতীয় একটা কিছু। বিষয়টা একটু লজ্জাকর বৈকি। পরিশেষে বলা যায়, গরুর ছোটখাটো অপরাধ থাকলেও প্রাণী হিসেবে গরু কিন্তু ভালোই। যে কারণে শুধু কোরবানির বাজারে নয়, কবিদের কবিতার বাজারেও গরুর ভালো একটা ডিমান্ড আছে। তাই তো জনৈক অখ্যাত কবি তার এক জবরদস্ত কবিতায় এভাবে রশি ধরে টেনে এনেছেন গরুকে—‘তুমি সাগর, আমি মরু/ছিলাম ছাগল, হলাম গরু।’

১৪০| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১২:৫৯

~মাইনাচ~ বলেছেন: পোষ্টে ঢুকেতো কোন কুলকিনারই পেলামনা প্রথমে। ভেবাচেকা খেয়ে গেলাম :|





এরকম আর দেখিনি =p~

১৪১| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১:০২

পোষ্টপেইড বলেছেন: পোলাপাইন শান্তিতে একটু লুলও ফেলতে দেয় না :(

১৪২| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১:০৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: মন খারাপ ভাল করার রেসিপি.......

যা লাগবে:
সবুজ ডাসা তাজা করলা....১ কেজি
গ্রীন চিলি..........১ কেজি
রেড চিলি.....গুড়ো পাচ টেবিল চামচ
লবঙ্গ গুড়ো......এক পোয়া

যে ভাবে মন ভাল জুস বানাবেন......

১ কেজি করলা ধুয়ে ব্লেন্ডারে খুব ভাল করে ঝাকি দিয়ে দিয়ে তরল করে নিন। এরপর এর সাথে ১ কেজি মরিচ বাটা, এক পোয়া লবঙ্গ গুড়া, পাঁচ টেবিল চামচ শুকনো লংকা গুড়ো মিশিয়ে আবার ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করুন! এরপর পরিমান মতো লবন, চিনি ও তেতুলের মাড় মিশিয়ে ঢকঢক করে খেয়ে ফেলুন!

আশাকরি মন ভাল হয়ে যাবে!

১৪৩| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১:০৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: বিতা রিফু বলেছেন: গরু একটি গোয়ালপালিত পশু। তবে গোয়াল না থাকলে বাইরে খুঁটিতেও বেঁধে রাখা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে চুরি হওয়া কিংবা দড়ি ছিঁড়ে চম্পট দেওয়াসংক্রান্ত যাবতীয় দায়দায়িত্ব আপনার। গরুর পা আছে ঠিক, কিন্তু তাদের সম্প্রদায়ে জুতা পরার সিস্টেম চালু না থাকায় এ পর্যন্ত কোনো গরুকেই কখনো জুতা পরতে দেখা যায় না। এরা জুতা পরলে অবশ্য জুতার ক্ষেত্রে ‘জোড়া’ শব্দটি চালু না হয়ে ‘হালি’ শব্দটি চালু হতে পারত। গরুর দুটি শিং রয়েছে। এই শিং নামক দুটি অস্ত্র রাখার দায়ে কোনো গরুকে এ পর্যন্ত জেলহাজত কিংবা অন্য কোনো শাস্তির মুখোমুখি হতে শোনা যায়নি। গরুর বিশাল একটি মাথা রয়েছে। মাথার ওপর হালকা চুল থাকলেও বড় কোনো চুল নেই, কারণ গরুরা ইচ্ছে করেই চুল বড় করে না। আর বড় করে না এই জন্য, যেহেতু বাজারে এখনো তাদের চুলের যত্নে কোনো শ্যাম্পু কেনাবেচা হচ্ছে না। গরুর মেগা সাইজের একটা ভুঁড়ি আছে। এই ভুঁড়ি কমাতে তারা কোনো যানবাহনে না চড়ে হেঁটে যাতায়াত করে। গরু তাদের মাথায় লম্বা চুল না রাখলেও লেজের মাথায় লম্বা কতগুলো চুল রাখে, যাতে মশা-মাছি গায়ে বসামাত্র কষিয়ে বাড়ি মারতে পারে। মেয়ে গরুকে গরু সম্প্রদায়ের পরিভাষায় বলা হয় গাই। তাদের নামে বাংলাদেশের একটা জেলারও নামকরণ করা হয়েছে। গাইবান্ধা। টিসু কিংবা রুমাল না থাকায় গরুরা মন খুলে কাঁদতে পারে না। গরু সাংঘাতিক উপকারী প্রাণী। গরু আমাদের চারপাশের ঘাস, লতাপাতা খেতে গিয়ে শাকসবজিও খেয়ে ফেলে। ফলে আমাদের বাড়িতে কেউ শাক রান্না করতে চাইলেও করতে পারেন না। এতে বিরাট বাঁচা বেঁচে যাই আমরা। শাক খেতে যা বিশ্রী লাগে! এমনিতে খালাতো বোনের সঙ্গে দেখা করার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও কোরবানির ঈদে গরুর মাংস দিয়ে আসার ছুতোয় আমরা সহজেই দেখাটা করে ফেলতে পারি। তবে গরুর কিছু অপকারী দিকও আছে। গরু নামে পৃথিবীতে একটা প্রাণী আছে বলেই শিক্ষকেরা আমাদের গরু বলে সম্বোধন করেন। যা অতিশয় মর্মবেদনাদায়ক। গরু খানিকটা বেয়াদব কিসিমের প্রাণী। কারণ সে কোনো রকম আদব-কায়দার ধার না ধেরে মাঝেমধ্যে এমন জোরে লাথি মারে যে নিজেকে তখন মনে হয় ফুটবলজাতীয় একটা কিছু। বিষয়টা একটু লজ্জাকর বৈকি। পরিশেষে বলা যায়, গরুর ছোটখাটো অপরাধ থাকলেও প্রাণী হিসেবে গরু কিন্তু ভালোই। যে কারণে শুধু কোরবানির বাজারে নয়, কবিদের কবিতার বাজারেও গরুর ভালো একটা ডিমান্ড আছে। তাই তো জনৈক অখ্যাত কবি তার এক জবরদস্ত কবিতায় এভাবে রশি ধরে টেনে এনেছেন গরুকে—‘তুমি সাগর, আমি মরু/ছিলাম ছাগল, হলাম গরু।’



বাহ বাহ.....কেয়া বাত........কেয়া বাত |-)

১৪৪| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১:০৯

নোবিতা রিফু বলেছেন:
আমার নামের বাকি অর্ধেক কই গেলো...?
:-/ :-* :| :( :((

১৪৫| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১:০৯

~মাইনাচ~ বলেছেন: রেজোওয়ানা বলেছেন: মন খারাপ ভাল করার রেসিপি.......



উনি কমেন্ট দেখে এমনিতে বেহুশাবস্থায় আছেন তার উপর আবার আপনার রেসিপি দেখে উনি আর হুশই হবেন না =p~

১৪৬| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১:১০

~মাইনাচ~ বলেছেন: রেজোওয়ানা বলেছেন: বিতা রিফু বলেছেন: গরু .................



নোবিতা রিফু বলেছেন:
আমার নামের বাকি অর্ধেক কই গেলো...?




=p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৪৭| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১:১২

রেজোওয়ানা বলেছেন: হা হা হা

তাইতো!

তবে রিতা রিফুও খারাপ লাগছে না কিন্তু B-)

১৪৮| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১:১২

রেজোওয়ানা বলেছেন: সরি, বিতা রিফু :P

১৪৯| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১:১৩

নোবিতা রিফু বলেছেন:
আমারেও ছাইয়া বানাইয়া দিতেচেন নাকি? কান্দুম কিন্তুক...
:(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :-P

১৫০| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১:১৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: নো ওয়ে!

বিতা রিফুই শ্রুতি মধুর !:#P

১৫১| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১:২১

নোবিতা রিফু বলেছেন: ইয়াহু... :#) :#) :#) :#)
:(

১৫২| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১:২৬

নোবিতা রিফু বলেছেন: ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের নাম পরিবর্তন করে ‘শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ’ রাখার প্রস্তাবটি এখনো মন্ত্রণালয়ে বিবেচনাধীন। কিন্তু চূড়ান্ত অনুমোদনের আগেই গত ২৬ এপ্রিল ছাত্রলীগের কলেজ শাখার নেতা-কর্মীরা নতুন নামসংবলিত ফলকটি টাঙিয়ে দিয়েছেন মেডিকেল কলেজের প্রধান ফটকে।
মেডিকেল কলেজের শিক্ষকদের কাছ থেকে জানা যায়, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় ‘ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ’-এর নাম পরিবর্তন করে ‘শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ’ রাখার প্রস্তাব করা হয়। ২৬ ফেব্রুয়ারি মেডিকেল কলেজের একাডেমিক কাউন্সিলে প্রস্তাবটি অনুমোদন করে ২৮ ফেব্রুয়ারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কার্যালয়ে পাঠানো হয়। মহাপরিচালকের কার্যালয় থেকে গত ১১ মার্চ চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য প্রস্তাবটি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়।
১৯৯২ সালে স্থাপিত ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে গত ১৩-১৫ এপ্রিল কলেজে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ১৩ এপ্রিল রাতে কলেজ ক্যাম্পাসে এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন ফরিদপুর সদর আসনের সাংসদ (ফরিদপুর-৩) শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
অনুষ্ঠানের প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অনুষ্ঠানমঞ্চের সামনে একটি ব্যানার ঢাকা অবস্থায় ছিল। শ্রমমন্ত্রী অনুষ্ঠানে ব্যানারটি উন্মোচন করেন। ব্যানারে লেখা ছিল ‘শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ’। ব্যানারটি উম্মোচন করে মন্ত্রী ঘোষণা দেন, ‘আজ থেকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ ‘শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ’ হিসেবে যাত্রা শুরু করল। পরবর্তী সময়ে কলেজ শাখা ছাত্রলীগের কর্মীরা ওই ব্যানারটি কলেজের গ্যারেজের বারান্দায় স্থাপন করেন। গত বৃহস্পতিবার সেটি কলেজের মূল ফটকে স্থাপন করা হয়। এ কাজে নেতৃত্ব দেন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মাইদুল ইসলাম।
মাইদুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘নামকরণের বিষয়টি প্রস্তাবিত। শ্রমমন্ত্রীর নির্দেশে আমি মূল ফটকে ব্যানারটি স্থাপন করেছি।’ ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আ স ম জাহাঙ্গীর চৌধুরী বলেন, ‘নতুন নামকরণের যে ব্যানারটি মন্ত্রী মহোদয় উন্মোচন করেছেন, ছাত্ররা সেটি কলেজের মূল ফটকে টানিয়েছে। নতুন নামকরণের বিষয়টি এখনো মন্ত্রণালয় থেকে চূড়ান্ত অনুমোদন হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ছাত্রদের এই ব্যানার টানানোর বিষয়টি আইনসংগত হয়েছে কি না, তা বিচার্য কোনো ব্যাপার নয়। ‘তবে নাম ফলকটি ওঠানোর ব্যাপারে আমার ক্ষমতা যেমন সীমিত, তেমনি নামানোর ব্যাপারেও আমার ক্ষমতা সীমিত।’
মেডিকেল কলেজের নতুন নামকরণের প্রস্তাবের সঙ্গে তিনি একমত দাবি করে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বলেন, ‘আমি বিষয়টি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবকে জানিয়েছি। তিনি আমাকে পরামর্শ দিয়েছেন, এ নামকরণ রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ব্যাপার। প্রশাসনিক লোক হিসেবে এ ব্যাপারে তোমার করণীয় কিছু নেই।’

১৫৩| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১:২৭

নোবিতা রিফু বলেছেন:

১৫৪| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১:৫৮

নাইটফল বলেছেন:

১৫৫| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১:৫৯

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: পরিবেশ ও বনমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘খালেদা জিয়ার আজ মন ভালো নেই। কেমন করে ভালো থাকবে? দুর্নীতির দায়ে তাঁর দুই ছেলের নামে মামলা চলছে, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মতো লোকেরা আজ কারাগারে বন্দী। তাঁর মন ভালো থাকবে কী করে?’
গতকাল শুক্রবার বিকেলে গাজীপুরের টঙ্গীর টেলিফোন শিল্প সংস্থার মাঠে আওয়ামী ওলামা লীগের উদ্যোগে আয়োজিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে ঢাকা বিভাগীয় ওলামা সমাবেশের প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ কথা বলেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমরা সবাই তালেবান, বাংলা হবে আফগান’—এ ধরনের স্লোগান যারা দেয়, খালেদা জিয়া তাদেরকে নিয়ে ইসলামের কথা বলেন। খালেদা জিয়া দেশের কোনো উন্নয়ন চোখে দেখেন না।
পরিবেশ ও বনমন্ত্রী বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে যেখানে দেশজুড়ে আওয়াজ উঠেছে, সেখানে বেগম খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে নানা ধরনের ষড়যন্ত্র করছেন। একাত্তর-পরবর্তী সময়ে প্রতিশোধ হিসেবে যারা মানুষের হাত-পায়ের রগ কেটেছে, তারা এজিদের বংশধর। তাদের হাত থেকে ইসলামকে রক্ষা করতে হবে।’
আওয়ামী ওলামা লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মওলানা মো. ইসমাইল হোসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু। এ ছাড়া সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন সাংসদ আ ক ম মোজাম্মেল হক, সাংসদ জাহিদ আহসান, টঙ্গী পৌর মেয়র আজমত উল্যাহ খান প্রমুখ।

১৫৬| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ২:০০

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: হঠাৎ করিম এর বউ মারা যাওয়ায়, করিম মাটিতে শুয়ে খুবই কান্না কাটি করছে। পাশের বাসার চাচা, করিম কে ডাকে নিয়ে বলল, গত ৪ মাস আগে তোর বাবা মারা গেল তুই তো এভাবে কাঁদিস নাই, তারপর গত ২ মাস আগে তোর মা মারা গেল তখনও তো এরকম করে কাঁদিস নাই। আজ কেন এই ভাবে কান্না করছিস?
করিম বলল চাচা আপনাকে তাহলে ব্যাপারটা খুলেই বলি, যখন আমার বাবা মারাগেল বাবার বয়সী অনেকে এসে বলেছিল, মন খারাপ করিসনা আমরা তো তোর বাবার মতোই। মা মারা যাবার পর মায়ের বয়সী অনেকে এসে বলেছিল, মন খারাপ করিসনা আমরা তো তোর মায়ের মতোই। আজকে আমার বউ মারা গেছে আর একজনও এসে বললনা মন খারাপ করিও না আমি তো তোমার বউয়ের মতোই।

১৫৭| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ২:০২

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন:
১. যেকোনো বিজ্ঞাপন ছাপানো অথবা বন্ধ করার অথবা বিশেষ বা জরুরি কারণে এক দিন আগে-পরে প্রকাশের ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।
২. বিজ্ঞাপনের বিষয়বস্তু অবশ্যই তিন দিন আগে আমার কার্যালয়ে পৌঁছাতে হবে।
৩. প্রতিটি বিজ্ঞাপন ছাপানোর জন্য অবশ্যই ছাপানোর কার্যাদেশ (ইনসারশন অর্ডার) দিতে হবে।
৪. প্রতিটি বিজ্ঞাপন নির্দষ্টি মূল্যপ্রাপ্তির পরই বিজ্ঞাপন ছাপানো হয়।
৫. আগে এলে আগে পাবেন' ভিত্তিতে আমরা বিজ্ঞাপন বুকিং নিয়ে থাকি।
৬. কোনো বিজ্ঞাপন বাতিল করার সর্বনম্নি সময় হচ্ছে ১ (এক) দিন।

১৫৮| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ২:০৩

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: অধিবাসীর জন্য
পেশা : ব্যাংকের পরিচালক
শিল্পপতির পুত্র, ব্যাংকের পরিচালক (৪৫), গুলশানের অধিবাসীর...
প্রকাশিত : ২০১২-০৫-০১
অধিবাসীর জন্য
পেশা : আমেরিকান সিটিজেন
প্রকৌশলীর পুত্র, আমেরিকান সিটিজেন (৩০), গুলশানের অধিবাসীর...
প্রকাশিত : ২০১২-০৫-০১
অধিবাসীর জন্য
পেশা : বিদেশি ব্যাংকার
সচিবের পুত্র, বিদেশি ব্যাংকার (৩০), গুলশানের অধিবাসীর জন্য (এক...
প্রকাশিত : ২০১২-০৫-০১
অধিবাসীর জন্য
পেশা : বুয়েট
প্রকৌশলীর পুত্র, অধ্যাপক বুয়েট (৩৫), গুলশানের অধিবাসীর জন্য...
প্রকাশিত : ২০১২-০৫-০১
অধিবাসীর জন্য
পেশা : বিসিএস ফরেন
সচিবের পুত্র, বিসিএস ফরেন (৩০), গুলশানের অধিবাসীর জন্য (এক যুগ...
প্রকাশিত : ২০১২-০৫-০১
হিন্দু পাত্রী
পেশা : এমবিএ
হিন্দু পাত্রী: এমবিবিএস (ঢামেক), এমআরসিএস (লন্ডন), ব্রিটিশ...
প্রকাশিত : ২০১২-০৫-০১
পাত্রগণের উপযুক্ত।
পেশা : ইঞ্জিনিয়ার
হাই অফিসিয়ালের পুত্রগণ, ব্যারিস্টার (তিনজন), পিএইচডিপ্রাপ্ত...
প্রকাশিত : ২০১২-০৫-০১
র্৫-র্৩ র্পাত্রী
পেশা : সহকারী প্রোগ্রামার হিসেবে চাকরিরত
ঢাকায় সুপ্রতিষ্ঠিত উচ্চপদস্থ প্রকৌশলীর একমাত্র পুত্র...
প্রকাশিত : ২০১২-০৫-০১
পাত্রদ্বয়ের
পেশা : সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন
ঢাকায় সুপ্রতিষ্ঠিত ও চাকরিরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন...
প্রকাশিত : ২০১২-০৫-০১
পাত্রের প্রত্যাশা
পেশা : বিদেশী ব্যাংকে উচ্চপদ
ঢাকায় সুপ্রতিষ্ঠিত সম্ভ্রান্ত পরিবার। বিদেশী ব্যাংকে...
প্রকাশিত : ২০১২-০৫-০১
পাত্রদের।
পেশা : বুয়েটের ইঞ্জিনিয়ার
বিশিষ্ট শিল্পপতি এমবিএ (৩১+র্৫-র্৮র্ ) বুয়েটের ইঞ্জিনিয়ার...
প্রকাশিত : ২০১২-০৫-০১
সুন্দরী শিক্ষিতা পাত্রী
পেশা : উচ্চপদে চাকরিরত
এসিআই কোম্পানিতে উচ্চপদে চাকরিরত শিক্ষিত পাত্রের জন্য...
প্রকাশিত : ২০১২-০৫-০১
পাত্রদ্বয়ের
পেশা : ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার বুয়েট মাল্টিন্যাশনালে কর্মরত...
প্রকাশিত : ২০১২-০৫-০১
সুদর্শন
পেশা : বিবিএ
শিল্পপতির পুত্র ও/এলেভেল বিবিএ (আইবিএ) এমএস (নর্থসাউথ)...
প্রকাশিত : ০০০০-০০-০০
সহস্রাধিক পাত্রের প্রোফাইল
পেশা : সরাসরি যোগাযোগ করুন
সহস্রাধিক পাত্রের প্রোফাইল http://www.bibahabd.com অনলাইনে দেখুন, তারপর...
প্রকাশিত : ২০১২-০৪-৩০
৩০+র্৫-১র্০ র্
পেশা : ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার
আমেরিকার সিটিজেন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার (৩০+র্৫-১র্০র্ )...
প্রকাশিত : ২০১২-০৪-৩০
বয়স্কসহ পাত্রদের
পেশা : পিএইচডি, পিএইচডি
পিএইচডি (৫৭+র্৫-র্৭র্ ), পিএইচডি (৫৫+র্৫-র্৭র্ ), ইঞ্জিনিয়ার...
প্রকাশিত : ২০১২-০৪-২৯
ডিভোর্সড পাত্রদ্বয়ের
পেশা : মাল্টিন্যাশনালে কর্মরত, ইঞ্জিনিয়ার
এমবিএ আইবিএ মাল্টিন্যাশনালে কর্মরত (৩৮+র্৫-র্৯র্ ),...
প্রকাশিত : ২০১২-০৪-২৯
পিএইচডিরত (র্৫-র্৮র্ +২৮) পাত্রের
পেশা : ইঞ্জিনিয়ার
ঢাকায় সুপ্রতিষ্ঠিত কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ার...
প্রকাশিত : ২০১২-০৪-২৯
বিপত্নীক (র্৫-র্৮র্ +৫০) পাত্রের
পেশা : বাংলাদেশ ব্যাংকের জিএম
ঢাকায় সেটেল্ড সম্ভ্রান্ত পরিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের জিএম...

১৫৯| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ২:০৯

~মাইনাচ~ বলেছেন: আবুল কালামকে পালাতে সাহায্যকারী ইউসুফ গ্রেপ্তার


একাত্তরে যুদ্ধাপরাধের মামলার আসামি জামায়াতে ইসলামের সাবেক সদস্য (রোকন) আবুল কালাম আযাদ ওরফে ‘বাচ্চু রাজাকার’কে পালিয়ে যেতে সহযোগিতার মামলায় আবু ইউসুফকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শেরেবাংলা নগরের স্টাফ কোয়ার্টার ই/৫৫ ভবন থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আবু ইউসুফের বরাত দিয়ে র্যাব-২ এর জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার রায়হান উদ্দিন খান প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, তিনি (আবু ইউসুফ) গত আট বছর ধরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত রয়েছেন বলে দাবি করেছেন। আবু ইউসুফ মসজিদ কাউন্সিল ফর কমিউনিটি এডভান্সমেন্ট নামের একটি বেসরকারি সংস্থার উপদেষ্টা। আর আবুল কালাম এই সংস্থার চেয়ারম্যান।
র্যাব কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আবুল কালামকে কীভাবে মাইক্রোবাসে করে তিনি সীমান্তে পৌঁছে দিয়েছেন, সে বর্ণনা তিনি র্যাবের কাছে দিয়েছেন।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মোল্লা মাহফুজ আল হোসাইন প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, আবু ইউসুফ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন। কিন্তু কিছুদিন আগে হাইকোটের এক রায়ে তিনিসহ চার দলীয় জোট সরকারের সময় নিয়োগ পাওয়া অনেকেরই চাকরি চলে যায়।
মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের সুষ্ঠু ও কার্যকর তদন্তের স্বার্থে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গত ৩ এপ্রিল আবুল কালাম আযাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। তাঁর বিরুদ্ধে পাকিস্তানি সেনাদের সহযোগিতায় ফরিদপুরে হত্যা, ধর্ষণ, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগসহ নানা মানবতাবিরোধী অপরাধের তথ্য পেয়েছে ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। পরোয়ানা জারির পর পুলিশ তাঁর বাসায় তল্লাশি করে তাঁকে পায়নি।
আবুল কালাম সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের জন্য ৯ এপ্রিল রাজধানীর লোহারপুল এলাকায় একটি বাসা থেকে তাঁর বড় ছেলে এস এম ফয়সল আযাদকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর দেওয়া তথ্যানুযায়ী ছোট ছেলে এ কিউ মুশফিকবিল্লাহ জিহাদকে গ্রেপ্তার করা হয় মামা কাজী এহতেশামের বাসা থেকে। একই সঙ্গে তাঁদের মামাকেও গ্রেপ্তার করে র্যাব।
র্যাবের জিজ্ঞাসাবাদে ছোট ছেলে মুশফিকবিল্লাহ জানান, গ্রেপ্তারের বিষয়টি আঁঁচ করতে পেরে পাকিস্তানে পালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তাঁর বাবা। সে অনুযায়ী ৩০ মার্চ সন্ধ্যার পর একটি মাইক্রোবাসে করে তাঁরা বাসা থেকে বের হয়ে যান। প্রথমে যান আবু ইউসুফের আগারগাঁও এলাকার বাসায়। সেখানে বসে সিদ্ধান্ত হয়, পাকিস্তান অথবা নেপাল যাওয়ার জন্য।
মুশফিকবিল্লাহ জানান, ওই রাতেই তাঁরা হিলি সীমান্তে পৌঁছেন। আবু ইউসুফ গাড়ি নিয়ে রাত সাতে তিনটার দিকে সেখানে পৌঁছে চাপিলা নামের একটি হোটেলে ওঠেন। ওই হোটেল দুই দিন থাকার পর বাচ্চু রাজাকার ভারতে ঢুকে পড়েন। ৩ এপ্রিল তিনি ভারত থেকে শ্যালককে ফোন করে দেশের পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চান।






সোহেল তাজের পদত্যাগ
সুরাহা হয়নি




তানজিম আহমদ সোহেল তাজের পদত্যাগের বিষয়টি ঝুলে আছে। মন্ত্রিত্ব ছাড়ার প্রায় তিন বছর পর সংসদ সদস্যপদ ছাড়লেও ছাড়পত্র পাচ্ছেন না তিনি।
সংসদ থেকে পদত্যাগের বিষয়ে স্পিকার আবদুল হামিদ প্রথম আলোকে বলেছেন, বিষয়টি এখনো অমীমাংসিত আছে। যথাযথ প্রক্রিয়ায় পদত্যাগ হয়েছে কি না, তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে।
যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত সোহেল তাজ ২৩ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১০টায় তাঁর এক ব্যক্তিগত সহকারীর মাধ্যমে পদত্যাগপত্র স্পিকারের কার্যালয়ে পাঠিয়ে দেন। একই দিন এক খোলা চিঠিতে সক্রিয় রাজনীতি না করার ঘোষণাও দেন তিনি।
তবে সোহেল তাজের পদত্যাগ আইনসিদ্ধ হয়েছে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সংসদ সচিবালয়ের আইন শাখার কর্মকর্তাদের মতে, পদত্যাগপত্র নিজ হাতে লিখিত হতে হবে। পদত্যাগপত্রে সোহেল তাজের সই থাকলেও এটি হাতে লেখা নয়, কম্পিউটারে কম্পোজ করা। আবার কেউ মনে করেন, সশরীরে উপস্থিত হয়ে স্পিকারের কাছে পদত্যাগপত্র পেশ করতে হবে।
বার্তা বাহকের দেওয়া পদত্যাগপত্র আদৌ সোহেল তাজের কি না, তা নিয়ে স্পিকার সংশয় প্রকাশ করেছেন। তবে কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সোহেল তাজ স্পিকারকে ফোন করে বলেন, পদত্যাগপত্রটি তিনি নিজেই পাঠিয়েছেন। ফোন করার বিষয়টি স্পিকার প্রথম আলোকে নিশ্চিত করেছেন।
সংসদ সূত্র জানায়, ফোনে কথোপকথনে স্পিকার সোহেল তাজকে দেশে এসে পদত্যাগপত্র দেওয়া উচিত ছিল বলে মন্তব্য করেন। তা ছাড়া পদত্যাগপত্রে দেওয়া তারিখ ও সময় মিলছে না বলেও তিনি তাঁকে জানান। সোহেল তাজ যে তারিখ ও সময়ে পদত্যাগপত্রে সই করেন এবং যে সময়ে স্পিকারের দপ্তরে জমা দেওয়া হয়, তার পার্থক্য মাত্র ৫০ মিনিট। এ সম্পর্কে স্পিকার বলেন, পদত্যাগপত্র কুরিয়ার সার্ভিসে পাঠালেও অন্তত তিন-চার দিন সময় লাগার কথা। ৫০ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্র থেকে পদত্যাগপত্র বাংলাদেশে পৌঁছানো সম্ভব নয়। তবে অতীতের রেওয়াজ দেখে স্পিকার এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দেবেন বলেন জানিয়েছেন।
ওই সূত্র জানায়, সোহেল তাজের পদত্যাগে সরকার বিব্রত হলেও এখন এ বিষয়ে সরকারি পর্যায় থেকে কিছু বলা হবে না।
সোহেল ২০০৯ সালের ৩১ মে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন। কিন্তু এর এক দিন পর তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অফিসও করেন। পদত্যাগসংক্রান্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর তিনি ওই দিন সাংবাদিকদের দেননি। এর কয়েক দিন পর তিনি যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। সেখান থেকে তিনি সাংবাদিকদের টেলিফোনে পদত্যাগ করার কথা জানান। অবশ্য সরকারি খাতায় তিনি এখনো দপ্তরবিহীন প্রতিমন্ত্রী।

১৬০| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ২:২৭

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: খামন সামুবাসি, খামন... :|

১৬১| ০২ রা মে, ২০১২ বিকাল ৩:০৫

বাংলার আগন্তুক বলেছেন: মমতাজ আন্টি আর মাপুজ নানার গান হুনেন। মন ভালা না হইয়া যাইবো কই?




১৬২| ০২ রা মে, ২০১২ বিকাল ৩:২৮

ধূসর পৃথিবী বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P
সামুর ইতিহাসের সেরা পুষ্টু.........পিয়তে।

১৬৩| ০২ রা মে, ২০১২ বিকাল ৩:৪০

পুরোনো পাপী বলেছেন: ওরে আআমারে কেউ ধর >>>>>> =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৬৪| ০২ রা মে, ২০১২ বিকাল ৩:৪৬

প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: কি শুরু করলি লুলেরা? অন্য কাউরে কি লুল ফালাইতে দিবি না? মুখে লুল জমতে জমতেই আইসা দেখি ১৬১ বার লুল ফালায় গেছস তরা X( X( X( X( X( এহন আমি কই লুল ফালামু? :(( :(( :((

১৬৫| ০২ রা মে, ২০১২ বিকাল ৩:৪৮

সাইফুল আলী বলেছেন: চুশীল লুলদের কান্ড দেখ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৬৬| ০২ রা মে, ২০১২ বিকাল ৩:৪৯

নাইটফল বলেছেন: নতুন পাপী ভাত পায় না আবার পুরোনো পাপীর আমদানী ??? /:) /:) /:) /:)
মজা লন??? আপনেরে কেউ ধইরব না। কইয়া দিলাম :-< :-< :-<
আপনের এই অবস্থা হইপে... :D :D

১৬৭| ০২ রা মে, ২০১২ বিকাল ৪:২০

তাশা বলেছেন: পোস্টে ঢুইকা পুরা তব্দা খায়া গেলাম............ B:-) B:-) B:-)

১৬৮| ০২ রা মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩১

তাশা বলেছেন: ১২৮ নং কমেন্ট.................. =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৬৯| ০২ রা মে, ২০১২ বিকাল ৪:৫৩

শিবলী১২৩ বলেছেন: সেম পোস্ট, পুলা নিকে তো ১০ টা কমেন্টও জমা পড়ে নাই। স্টিকি করা হোক এই পোস্ট খানা

১৭০| ০২ রা মে, ২০১২ বিকাল ৫:০৬

নোবিতা রিফু বলেছেন: সংস্কৃত উপসর্গ
বাংলা ব্যাকরণে ব্যবহৃত সংস্কৃত উপসর্গ। পাণিনী ব্যাকরণ মতে-উপসর্গ ক্রিয়াযোগে (১।৪।৫৯)।
কারিকা : প্রপরাপসমন্ববনির্দুরভিব্যধিসূদতিনিপ্রতিপর্যপয়ঃ।
উপ আঙতি বিংশতিরেষ সখে উপসর্গবিধিঃ কথিতঃ কবিনা ॥
[প্র, পরা, অপ, সম, অনু, অব্, নির্ দুর্, অভি, বি, অধি, সু, উদ, অতি, নি, প্রতি, পরি, অপি, উপ, আঙ্- এই বিশ প্রকার উপসর্গবিধি]।

পাণিনী এবং পরবর্তী ভাষ্যকারদের মতানুসারে সংস্কৃত উপসর্গের সংখ্যা ২০টি। এগুলো হলো-প্র, পরা, অপ, সম, অনু, অব্, নির্ দুর্, অভি, বি, অধি, সু, উদ, অতি, নি, প্রতি, পরি, অপি, উপ, আঙ্। এর ভিতরে আঙ্ উপসর্গ, ব্যবহারিক ক্ষেত্রে আ হিসাবে উল্লেখ করা হয়। যেমন-
আ-√দিশ্ (নির্দেশ করা) +অ (ঘঞ্)=আদেশ।

দুস্ এবং নিস নামে কোন প্রত্যয় তালিকায় পাওয়া যায় না। ভাষ্যকরাদের মতে, এই দুটি উপসর্গ যথাক্রমে দুঃ ও নিঃ উপসর্গের ভাগ এবং এই ভাগ দুটির প্রতিনিধি হিসাবে দুর ও নির তালিকায় আনা হয়েছে। এই সূত্রে আমরা যে চারটি উপসর্গ পাই তা হলো-
দুঃ (দুর) দুস্-√বুধ্ (জানা) +অ=দুর্বোধ
দুঃ (দুস) দুস্-√খন্ (খনন করা) +অ (ড)=দুঃখ
নিঃ (নির্) নির্ -√জি (জয়লাভ করা) +ত (ক্ত)=নির্জিত
নিঃ (নিস্) নিস্-√কৃষ (আকর্ষণ করা) +অ (ঘঞ্)=নিষ্কর্শ

ধাতুপূর্ব উপসর্গ সংযোগ বিধি :
এক বা একাধিক উপসর্গ ধাতুর পূর্বে ব্যবহৃত হতে পারে। সে কারণে উপসর্গ ধাতুর সংলগ্ন হয়ে সব সময় বসে না। যেমন- দুর্-আ-√চর +অ=দুরাচার। এখানে আ-উপসর্গ √চর ধাতুর আগে বসেছে, কিন্তু দুর্-উপসর্গ বসেছে আ-উপসর্গের পূর্বে।

শব্দ গঠন ও বানানরীতিতে উপসর্গের প্রভাব:
শব্দগঠনে উপসর্গ ও প্রত্যয় যুগপদ কাজ করে। এর ভিতরে প্রত্যয়ের প্রভাব প্রধান। প্রত্যয় ছাড়া ধাতু থেকে শব্দ গঠিত হয় না, কিন্তু উপসর্গ ছাড়া শব্দ গঠিত হতে পারে। সেকারণে শুধু উপসর্গ-যুক্ত ধাতু শব্দ তালিকায় আসে না। দুস্-√বুধ্ (জানা) দিয়ে কিছুই বুঝা যা না। কিন্তু দুস্-√বুধ্ (জানা) +অ=দুর্বোধ হলে শব্দ হিসাবে বিবেচিত হবে।

গঠিত শব্দ প্রকাশিত হয়- বানানরীতির নিয়মে। উচ্চারণের পরিবর্তন ঘটে, ণত্ব-বিধান ও ষত্ব-বিধানের নিয়মে এক্ষেত্রে ব্যাখ্যা করাটা যুক্তযুক্ত নয়। কারণ, এই বিধান দুটি দ্বারা বাংলায় ব্যবহৃত তৎসম শব্দের বানান-প্রকৃতি বর্ণনা করা যায়, কিন্তু উচ্চারণের বিধি প্রতিষ্ঠিত করা যায় না। এই বিষয়ে ধ্বনিতত্ত্বে বাংলা বানানরীতি পাঠের ণত্ব-বিধান ও ষত্ব-বিধান আলোচনা করা হয়েছে।

অর্থগত মান নির্ধারণে উপসর্গের প্রভাব :
উপসর্গ ধাতুর অর্থকে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করে। এই বিষয়টি নির্ভর করে, উপসর্গ ও ধাতুর অর্থের বিচারে। ধাতুর যেমন একটি ভাবগত অর্থ আছে। এই অর্থকে যেমন প্রাধান্য দিতে হয়, তেমনি কোন উপসর্গ কোন অর্থে ব্যবহৃত হচ্ছে তাও বিবেচনায় আনতে হয়। এক্ষেত্রে উপসর্গ ও ধাতুর মানের পারস্পরিক ক্রিয়ায়, গঠিত শব্দের অর্থগত মান প্রকাশিত হয়। অর্থমান নির্ধারণে এই বিষয়টি দুটি ধারায় কাজ করে থাকে। যেমন–
১.১ সমর্থক : ধাতুর অর্থকে যথাযথ মানে প্রকাশ করে বা গভীরভাবে অর্থকে উদ্ভাসিত করে। যেমন- প্রমাণ। প্রকৃষ্ট অর্থে প্র উপসর্গ √মান ধাতুকে প্রকাশ করে। তাই প্রমাণের সমার্থ হয়ে দাঁড়ায়- প্রকৃষ্ট রূপে প্রকাশিত মান। এখানে উভয় মিলে যে অর্থ প্রকাশ করে তা উপসর্গের অর্থ ধাতুর অর্থকে বিকশিত করে বটে কিন্তু তা ঘটে ধাতুর মানকে সমর্থন করেই।

১.২। বিবর্তক : উপসর্গ তার প্রভাব দ্বারা ধাতুর নিজস্ব অর্থ থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। ফলে ধাতুর অর্থগত বিবর্তন ঘটে। সংস্কৃত ব্যাকরণে উপসর্গের এই প্রভাবকে বলপূর্বক (উপসর্গেণ ধাত্বর্থো বলাদন্যত্র নীয়তে) বলা হয়েছে। এই সূত্রে উদাহরণ হিসাবে উল্লেখ আছে- প্রহার, আহার, সংহার, বিহার, পরিহার। লক্ষ্যণীয় বিষয় যে, √হৃ ধাতুর ভাবগত অর্থ হল- হরণ করা। কিন্তু উল্লেখিত শব্দে প্র, আ, সং, বি, পরি উপসর্গগুলো বলপূর্বক ধাতুর অর্থকে ভিন্নতর করে তুলেছে।

পাণিনীর সূত্রানুসারে উপসর্গগুলো -প্রপরাপসমন্ববনির্দুরভিব্যধিসূদতিনিপ্রতিপর্যপয়ঃ। উপ আঙতি। বাংলা বর্ণানুক্রমে এর ক্রমবিন্যাসে যে রূপটি পাওয়া যায়, তা হলো–
অতি, অধি, অনু, অব্, অপ, অপি, অভি, আ (আঙ্), উত, উপ, দুঃ (দুর্, দুস্), নি, নিঃ ( নির্, নিস), পরা, পরি, প্র, প্রতি, বি, সম, সু

অতি
অভিধান মতে- Öঅৎ (নিয়ত গমন করা) + ই =অতি। এই উপসর্গ মূলত অতিরিক্ত, অধিক অর্থে ব্যবহৃত হয়। এই মূলভাবের কিছু বিশেষ অর্থে প্রধান, অতিক্রান্ত, অতিরঞ্জিত, বাহুল্য, আদ্যাবস্থা ইত্যাদি অনুসারে এর অর্থে বিভাজিত করা হয়। যেমন-

অতিশয়িত বা অধিক অর্থে : অতিকর্কশ, অতিকঠোর, অতিকাতর, অতিকায়, অতিকৃচ্ছ্র, অতিকেশ, অতিক্রূর, অতিক্ষীণ, অতিখর, অতিগণ্ড, অতিগন্ধ, অতিগভীর, অতিগহীন, অতিগুণ, অতিগুরু, অতিডীন, অতিতার, অতিতৃপ্ত, অতিতৃষ্ণ, অতিদরিদ্র, অতিদর্প, অতিদূর, অতিদান, অতিদারুণ, অতিদাহ, অতিদীন, অতিদুর্গত, অতিদীর্ঘ,অতিদোহ, অতিনিদ্রা, অতিনীচ, অতিপরিচিত, অতিপানেচ্ছু, অতিপিপাসিত, অতিপৌঢ়, অতিবড়, অতিবল, অতিবষ, অতিবাড়, অতিবাত, অতিবিমোহন, অতিবৃদ্ধ, অতিবৃষ্টি, অতিভীষণ, অতিরূঢ়, অতিলম্বা, অতিশয়, অতিহীন, অত্যুৎকৃষ্ট।

প্রধান অর্থে : অতিদেব
অতিশায়নে : অতিতম, অতিতর,
বাহুল্য অর্থে : অতিরিক্ত, অতিকৃত, অতিবিধ,
অতিরঞ্জিত অর্থে : অতিকথা, অতিবিশদ, অতিপ্রকাশ, অতিপ্রণয়, অতিবিস্তর
অতিক্রান্ত অর্থে : আতিকশ, অতিক্রম, অতিক্রমণ, অতিক্রমণীয়, অতিক্রমী,অতিক্রান্ত, অতিগ, অতিচার, অতিজর, অতিজব, অতিজাত, অতিদেশ, অতিপত্তি, অতিপর, অতিপাত, অতিপাতক, অতিপাতিত, অতিপাতী, অতিপাত্য, অতিপ্রকৃতি, অতিপ্রাকৃত, অতিবষ, অতিবর্তন, অতিবাদ, অতবাহ, অতিবুদ্ধি,
আদ্যা-নির্দেশনায় : অতিকল্য, অতিসকাল

ব্যঞ্জনবর্ণের সাথে এই উপসর্গে কোন সন্ধি হয় না। কিন্তু স্বরসন্ধিতে এর বানান পরিবর্তন ঘটে। যেমন-
অতি +ই=অতী অতি +ই+ত=অতীত
অতি +অ=অত্য অতি +ই+অ=অত্যয়
অতি +উ =অত্যু অতি-উৎকৃষ্ট=অত্যুৎকৃষ্ট

এর পরে যুক্ত অপরাপর যে উপসর্গ যুক্ত হতে পারে-
আ অতি-আ-Öচর +অ=অত্যাচার
উৎ (উদ) উপসর্গজাত শব্দ : অতি –উৎ-Öকৃষ +ত=অত্যুৎকৃষ্ট

অধি (সংস্কৃত ক্রমসংখ্যা ১১)
এই উপসর্গ অধিকারপ্রাপ্ত, অধিক, উপরস্থিত, অধিষ্ঠীত অর্থে ব্যবহৃত হয়।

অধিকারপ্রাপ্ত, অধীনস্থ অর্থে : অধিকৃত, অধিগত, অধিবাস, অধীত
অধিক অর্থে : অধিগুণ, অধিজিহ্বা, অধিমাস, অধিশ্রী
উপরস্থিত, আরূঢ় অর্থে : অধিত্যকা, অধিদন্ত, অধিনাথ, অধিপ, অধিরোহণ
অধিষ্ঠীত অর্থে : অধিদেব, অধিদেবতা, অধিভূত, অধিশ্রয়।

ব্যঞ্জনবর্ণের সাথে এই উপসর্গে কোন সন্ধি হয় না। কিন্তু স্বরসন্ধিতে এর বানান পরিবর্তন ঘটে। যেমন-
অধি+অ=অধ্য অধি +Öঅস্+অ=অধ্যাস
অধি +ই=অধী অধি +Öই+মান=অধীয়মান
অধি +ঈ=অধী অধি +Öঈশ+অ=অধীশ

এর পরে যুক্ত অপরাপর যে উপসর্গ যুক্ত হতে পারে-
অব অধি-অব-Öসো +অন=অধ্যাসান
আ অধি-আ-Öক্রম +ত=অধ্যাক্রম


অনু, অব্, অপ, অপি, অভি, আ (আঙ্), উদ, উপ, দুঃ (দুর্, দুস্), নি, নিঃ ( নির্, নিস্), পরা, পরি, প্র, প্রতি, বি, সম, সু,

সংস্কৃত উপসর্গ : সংস্কৃত উপসর্গ মাট ২০টি। যথা :
১। প্র- প্রকৃষ্ট, প্রশংসা, প্রচলন, প্রমাণ, প্রতাপ ইত্যাদি।
২। পরা- পরাজিত, পরাভব, পরাজয়, পরামর্শ ইত্যাদি।
৩। অপ- অপকার, অপমান, অপযশ, অপবাদ, অপলাপ ইত্যাদি।
৪। সম- সক্পূর্ণ, সহিত, সমীপ ইত্যাদি।
৫। অনু- অনুজ, অনুচর, অনুবাদ, অনুকরণ ইত্যাদি।
৬। নি- নিবৃত্ত, নিগূঢ় ইত্যাদি।
৭। অব- অবরোধ, অবমাননা, অবহেলা ইত্যাদি।
৮। নির, নিঃ- নিরাশ, নিরালয়, নির্ধন ইত্যাদি।
৯। দূর- দুর্ভাগ্য, দুর্বল, দুর্নাম ইত্যাদি।
১০। বি- বিখ্যাত, বিজ্ঞান, বিজ্ঞাপন ইত্যাদি।
১২। সু- সুহৃদ, সুনয়না, সুগন্ধ ইত্যাদি।
১৩। উত্- উত্কৃষ্ট, উত্তোলন, উত্ক্ষেপন ইত্যাদি।
১৪। পরি- পরিপূর্ণ পরিত্যাগ, পরিপক্ব ইত্যাদি।
১৫। প্রতি- প্রতিনিধি, প্রতিদিন ইত্যাদি।
১৬। অভি- অভিনব, অভিভাষণ, অভিজাত ইত্যাদি।
১৮। অপি- অপিনিহিত, অপিধান ইত্যাদি।
১৯। উপ- উপকূল, উপভোগ, উপকার ইত্যাদি।
২০। - সমুদ্র, রক্ত, জীবন ইত্যাদি।

ধাতুর সাথে বিভিন্ন উপসর্গযোগে একই ধাতুর নানা প্রকার অর্থ প্রকাশ করে। কখনও কখনও অর্থেরও পরিবর্তন ঘটে, বার কখনও ধাতুর মূল অর্থই বিশেষভাবে প্রকাশ পায়। যমন-
কৃ ধাতু : +কার=কার মূর্তি
প্র+কার=প্রকার রকম
অপ+কার=অপকার ক্ষতি
বি+কার=বিকার স্বাভাবিক অবস্থার বিপরীত

গম ধাতু :+গমন=গমন সা
নিঃ+গমন=নির্গমন বাহির হওয়া
বিহঃ+গমন=বহির্গমন বাহিরে যাওয়া
প্রতি+গমন=প্রত্যগমন ফিরিয়া সা

হৃ ধাতু :+হার=হার খাদ্য
বি +হার=বিহার নন্দে বিচরণ
প্র +হার=প্রহার মারপিট
অনা +হার=অনাহার উপবাস
উপ +হার=উপহার উপঢৌকন

১৭১| ০২ রা মে, ২০১২ বিকাল ৫:১৯

ডট কম ০০৯ বলেছেন: সামুর সার্ভার না আবার ক্রাস করে আমি ত হেই ভয়ে আছি এখন।

পুষ্ট স্টিকি করা হউক

জাতির কল্যান হইবেক।

১৭২| ০২ রা মে, ২০১২ বিকাল ৫:২১

পোষ্টপেইড বলেছেন: আপনার মন খারাপ, আমারও মন খারাপ :(

ইয়ে আপনি কি :!> :!> :#>

১৭৩| ০২ রা মে, ২০১২ বিকাল ৫:২৭

আরজু পনি বলেছেন:

এরকম স্ট্যাটাস টাইপ পোস্ট সামুতে দিতে লজ্জা করে না?! গুণ থাকলে লিখে প্রকাশ করুন।

আপনাদের মতো কিছু সাইকোর জন্যে সামুর প্রথম পাতা নষ্ট হয়, স্টুপিড!

জানি আপনার নিজস্ব পরিচয়ের নিক থেকে হয়তো ঠিকই আমাকে কখনো এর শোধ নিবেন, কিন্তু ভেবে দেখুন আপনি কি মানসিক বৈকল্যের পরিচয় দিচ্ছেন না?!

১৭৪| ০২ রা মে, ২০১২ বিকাল ৫:৩৮

পোষ্টপেইড বলেছেন: কুল ডাউন গোয়েন্দা পনি, এতো সিরিয়াস হবার কিছুই নেই। সামু মানেই বিনোদন। এসব বিনোদন না থাকলে আমরা কেউই থাকতাম না /:)

১৭৫| ০২ রা মে, ২০১২ বিকাল ৫:৪৪

নাফিজ মুনতাসির বলেছেন:
নীরা খালামণি মন ভালো হয়েছে ??? B-) B-)

১৭৬| ০২ রা মে, ২০১২ বিকাল ৫:৫৩

দুঃখ বিলাসি বলেছেন: বিনোদন আর বিনোদন B-) B-)

১৭৭| ০২ রা মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৭

রিফাত হোসেন বলেছেন: ছাইয়া প্যারোডী সং ;)

১৭৮| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৮:৪৯

নোবিতা রিফু বলেছেন: আরে জেনারেল রিফাত!
আপনেরে অনেক মিসাইতেছিলাম... :)

১৭৯| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ৯:৫১

শিবলী১২৩ বলেছেন: বাথরুমে বসে বসে হাগু করেন, মন ভালো হয়ে যাবে

১৮০| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১০:১৭

রাইয়ান মনসুর বলেছেন: ওরে বিনুদুন রে... বিনুদুন বোলে তো বিনুদুন... গড়াগড়ি রে গড়াগড়ি.... =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৮১| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১০:৩৫

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: আমি জেনারেল হইছি এই পোষ্ট নিয়া পোষ্ট দেওয়া :-< :-< :-< :-< :-< :-<

১৮২| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১০:৪০

পটল বলেছেন:

আকস্মিক একটা সংবাদ:

এই ঘরে আগুন বর্ষিত হওয়ার অনেক সময় পরও ঘরটির কোন অংশ পুড়েনি, ছাইও হয়নি।

আপনার মনের শক্তি দেখে টাশকিত হৈ, এখনও মন খারাপ অবস্থা বজায় আছে। :-* :-* :-* X(( X( X( B:-) B:-) :-B

১৮৩| ০২ রা মে, ২০১২ রাত ১১:১৩

চেয়ারম্যান বলেছেন: :) :D B-) ;) :( :(( X( :| X(( :-/ :P |-) :-< :> :|| :#> :!> B-)) 8-| #:-S :#) :-* /:) :-B B:-) :-P B:-/ :-& :-0 !:#P =p~

১৮৪| ০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১২:১৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: লোল

১৮৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:০০

আঁধার কন্যা বলেছেন: গুতাআআআআআআআআআআআআআআআআআ ;) :D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.