![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ছোট আমাকে মারবেন না
টয়লেট ব্যবহারের আদবকেতা লেখাটি গতকালকে প্রথম আলোতে দিয়েছিল কিন্তু অনেক দরকারি একটা পোস্ট তাই পূনরায় দিলামঃ
১।পরিচ্ছন্ন থাকলে অনেক রোগজীবাণু ও অসুখের হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়। তাই পরিচ্ছন্নভাবে টয়লেট ব্যবহার করুন।
২।টয়লেট ব্যবহারের সময় সঠিকভাবে কমোডে বসুন। যদি আপনি উঁচু (হাই) কমোড ব্যবহার করতে না পারেন, তাহলে কারও কাছে জিজ্ঞেসা করে নিন। শেখার ক্ষেত্রে কোনো লজ্জা নেই।
কমোড বা প্যান যা-ই হোক না কেন, টয়লেট ব্যবহারের পর পানির ব্যবহারের সময় লক্ষ রাখুন, যেন তা পুরো কমোডে অযথাই ছড়িয়ে না যায়।
৩।টিস্যু ব্যবহার করে নির্দিষ্ট পাত্রে টিস্যু ফেলুন। চারপাশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রাখবেন না। কমোডে ফেলা থেকেও বিরত থাকুন।
৪।টয়লেট যথাযথভাবে ফ্ল্যাশ করুন। ফ্ল্যাশ করতে ভুলে কখনোই যাবেন না।
৫।যদি টয়লেটে ফ্ল্যাশের ব্যবস্থা না থাকে, তাহলে মগে পানি নিয়ে কমোডে ঢেলে দিন।
৬।শারীরিক অবস্থা সবার সব সময় ঠিক থাকে না। কোনো কারণে টয়লেটে দুর্গন্ধ হলে ৭।টয়লেটের সংযুক্ত পাখা ছেড়ে দিন বা জানালাটি খুলে দিন।
৮।টয়লেট যথাসম্ভব শুকনো রাখুন। পুরো টয়লেটে পানি ছড়াবেন না। যদি পানি ব্যবহার করতে হয়, এক পাশে পানি ঢালুন।
৯।ছেলেদের ইউরিনাল টয়লেটের ক্ষেত্রে অবশ্যই পানি ঢালুন অর্থাৎ ফ্ল্যাশ করতে ভুল করবেন না। কারণ এটি খোলা থাকে।
১০।কারও বাসার টয়লেটে হুট করেই ঢুকে যাবেন না। অনুমতি নিয়ে নিন। এতে লজ্জার কিছু নেই। বরং এতে আপনার সুন্দর ব্যক্তিত্বের প্রকাশ ঘটবে।
১১।টয়লেটের সামনে অনেক সময়ই পৃথক স্যান্ডেল রাখা থাকে। সেটি পরে টয়লেটে যাবেন। যদি স্যান্ডেল না থাকে আপনার জুতা নিয়ে প্রবেশ করলেও খেয়াল রাখুন তা থেকে যেন টয়লেটে ময়লা সৃষ্টি না হয়। অবশ্যই পা ও টয়লেট ধুয়ে তারপর বেরিয়ে আসুন।
১২।শুধু টয়লেটের পরিচ্ছন্নতা নয়, বেসিনের পরিচ্ছন্নতার দিকেও লক্ষ রাখতে হবে। কফ, সর্দি বা থুথু ফেলার পর অবশ্যই পরিষ্কার করে রাখুন।
১৩।অফিসে, বাসস্টপ কিংবা শপিং মলে টয়লেট ব্যবহার করতে গিয়ে হয়তো বাজে পরিস্থিতির মুখে পড়তে হতে পারে আপনাকে। সে ক্ষেত্রে দায়িত্ব না এড়িয়ে অবশ্যই নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানিয়ে যাবেন।
সুত্রঃ পরথম আলু
©somewhere in net ltd.