![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঊড়ছি কেন!!!!!!!!!!!!! কেউ জানেনা!!!!!!!!!!!!
দেখতে দেখতে ক্যাম্পাসে যাওয়ার একবছর পেরিয়ে গেল।বাড়ি ছেড়ে কাল আবার রওয়ানা দিতে হবে ইঞ্জিনিয়ার হবার বৃথা চেষ্টা করার উদ্দেশ্যে।শুনলাম ইতোমধ্যেই জুনিয়র এসে গেছে ক্যাম্পাসে।যারা এখনও ক্যাম্পাসে যায়নি তারা বাড়িতে বসেই সুবিধামত জুনিয়রদের মুরগি বানিয়ে গ্রিল খাওয়ার আসন্ন লোভ সামলে যাচ্ছে।যারা ক্যাম্পাসে আছে তারা তো মজা নিয়েই যাচ্ছে! র্যাগ এর কথা বলছি।এই একমাত্র জিনিস যা নাকি উন্নতবক্ষা-যৌনাবেদনময়ী ললনা ছাড়াই কোন ছেলের জিহ্বার লালা বের করে দিতে পারে। কিছু কথা বলার আগে নিজের একটা গল্প বলি;
গতবছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি। আব্বা তার একমাত্র ছেলেকে রাখতে গেছে ইঞ্জিনিয়ার হবার কারখানায়।চোখেমুখে তার ছেলেকে নিয়ে গর্বের উজ্জলতা ঝিলিক মারছে।কিন্তু তার ছেলেটির চোখেমুখে ভয়। একঘন্টা পর বড়ভাইরা তাকে তার রুমে ডেকেছে।যাই হোক, অনেক সাহস করে গেল। যা ঘটল ছেলেটি অন্য কিছু মনে করতে পারল না শুধু চিড়িয়াখানায় বানরের খাচার কথা মনে পরে গেল। তবে এবার সে খাচার ভেতরে ছিল, আর কিছু অগ্রজ ইঞ্জিনিয়ার তাকে নিয়ে নানা খেলায় মত্ত। এর মধ্যেই ছেলেটির বাবার বাড়ি ফেরার সময় হয়ে গেল।ফোনের ওপারে তার বাবার কন্ঠ "কিরে! এখনি চলে যাব। কোথায় একটু পাশে বসে থাকবি!আসতে আসতেই ভুলে গেলি!নাকি দেখা না করেই চলে যাব!?" ছেলেটি কিছু বলতে পারল না শুধু বলল "বড়ভাইরা ডাকছিল তো।আমি যাচ্ছি।" সেদিন বিদায়ের সময় বাবা-ছেলে দুজনই কেদেছিল। বাবা কেদেছিল একমাত্র ছেলেটিকে ছেড়ে যেতে কষ্ট হচ্ছিল বলে আর ছেলেটি কাদছিল বাবার উপর অভিমান করে।এমন অপমান সহ্য করে তার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার বিন্দুমাত্র ইচ্ছা ছিল না। কিন্তু বাবার মুখের দিকে তাকিয়ে কিছু বলল না ছেলেটি। "সাবধানে যেও আব্বু" বলে তাকে আবারও যেতে হলো অন্য কোন বড়ভাইয়ের রুমে আবারও খাচার ভিতরের প্রাণীটির মত মজা দিতে।এমন আরো ছয়-সাত বার তাকে মজা দিতে হয়েছে বানর সেজে। :-& :-&
সাধারণত তিন টাইপের বড়ভাইদের র্যাগ খেয়েছিলাম।
#যারা পলিটিক্স করে তারা তাদের ‘পাওয়ার’ দেখানোর জন্য যাকে খুশি ডেকে তাদের ‘পাওয়ার’ দেখিয়ে দেয়।জুনিয়রগুলোর সালাম আদায় করাই মূল লক্ষ্য থাকে প্রধানত। যত বেশি যালাম তারা পাবেন, যত বেশি জুনিয়র তাদের ভাই ডাকবেন ততই তাদের পাওয়ার।জুনিয়ররাও যাতে তাদের ‘পাওয়ার’ দেখে তাদের পলিটিক্যাল দলে যোগ দেয় এমন একটা উদ্দেশ্যও থাকে।
#এরা সাধারণত ব্যাচমেট এবং জুনিয়রদের সামনে পার্ট নেয়ার জন্য র্যাগ দেয়।তবে কিছুদিন গেলেই এরা জুনিয়রদের কাছে এরা তাদের সম্মান হারিয়ে ফেলে।অতি আতেল আর বোকচোদ টাইপের পুলাপাইন যারা র্যাগ দেয়া তাদের সিনিয়রিটির দায়িত্ব বলে মনে করে তারাই প্রধাণত এ ধরণের ঝটিকা র্যাগ দিয়ে থাকে।
#তিননাম্বার এই দলটা সবচেয়ে বেশি র্যাগ দেয় ক্যাম্পাসে। এরা শুধুই মজা নেয়ার জন্য র্যাগ দেয় আর ভাবে জুনিয়রটিও তাদের জঘণ্য কর্মকাণ্ডে খুব মজা পাচ্ছে। এদেরক্ষেত্রে একটা গল্প আবার হয়ত বলতে হবে যে , "কিছু বালক যতই ব্যাং টিকে ঢিল ছুড়ে মজা পাচ্ছিল এদিকে ব্যাং টির জীবন ততই হুমকির মুখে পড়ে যাচ্ছিল।" সবচেয়ে বড় কথা এরা কুতসিত টাইপের র্যা গ দেয়া বন্ধ করলে ক্যাম্পাসে র্যাগ বিষয়টা যেটা অশ্লীলতা আর জঘণ্য কিছু রুচিহীন কর্মে ভরপুর সেটা অনেকটা কমে যাবে।
কাউকে র্যাগ দিতে নিষেধ করার জন্য লিখছি না। কাউকে জ্ঞান দেয়ার ইচ্ছাও নাই। আবালদের জ্ঞান দেওয়া মানে বৃথাশ্রম।
তবে একটা কথা অনেকে বলে যে র্যাগ দিলে নাকি সিনিয়র-জুনিয়র সম্পর্ক ভালো হয়! তাদের উদ্দেশ্যে বলব, আপনাদের শ্রদ্ধেয় সিনিয়র ভাই যাদের কাছে এই অধমটি র্যাগ নামে কুতসিত কিছু সময় কাটিয়েছিল তারা আজ আমাকে দেখলেই চোখ নামিয়ে নেয় কেন! কই চার বছর সিনিয়র ভাইটির সাথে প্রথমদিন সিগারেট খেতে কিংবা ইমিডিয়েট সিনিয়র ভাইটির সাথে প্রেমজীবনে কথা শেয়ার করতে আমাকে র্যাগ খেতে হয়নি।আর যদি তোমার সাথে র্যাগ নামক ওইরকম আবালমার্কা সময় দিয়ে তোমার সাথে পরিচয় হইতে হয় তাইলে না চুদলাম তোমার পরিচয়! বড়ভাইয়ের আমার অভাব হয়নি।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৬
একজন আরমান বলেছেন:
র্যাগিংকে না বলুন।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫২
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: তাইলে আবার আপ্নেরে খ্যাত কইব! র্যাগস্টার হওয়ার এখন কম্পিটিশন চলতাছে এখন চারিদিকে।
৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৬
বিপ্লব06 বলেছেন: না **লাম তোমার পরিচয়! বড়ভাইয়ের আমার অভাব হয়নি।
তীব্রভাবে একমত।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৪
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: কিছুজনের এমন বিহ্যাভ দেখবেন যেন আমারে কিন্যা ফালাইছে!! সে যেডা কইব আমারেও সেইডা করন লাগব!!!
৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
দলছুট শুভ বলেছেন: আমিনুর রহমান বলেছেন: চমৎকার লিখেছো।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫২
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: থ্যাঙ্কু ভাই
৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫০
স্বপনবাজ বলেছেন: র্যাগিং কে না বলুন ! সীমা ছাড়িয়ে গেলে কিছুই সুফল আনেনা !
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৫
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: সেটাই। আমার পারসোনাল জীবন নিয়ে আমার সামনেই হাশি তামাশা করবে!!
আমি গিনিপিগ নাকি!!!
৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৫
দি সুফি বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
যারা অপরকে সম্মান করতে জানে না, তারা নিজেরাও কোনোদিন অন্যের কাছ থেকে সম্মান পায় না। কাইন্ড অফ্ লুজার!
যারা র্যাগ দেয়, তাদের পিছন দিকে বাশ ঢুকানোর পক্ষপাতী আমি
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৮
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
আর দুইটা কথাই সত্য আর দ্বিতীয়টি অবশ্যই করণীয়
৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: হেটে হেটে ডিপার্টমেন্ট এ ঢুকছি। পিছনে এক ভাইয়া আর এক আপু দাঁড়ানো। সিনিয়র। আপু ভাইয়াকে বলতেসে, "এইটাকে তো চিনলাম না, সিনিয়র নাকি?"
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০২
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: কি বুঝাইলেন বুঝলাম না!!!
৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৯
সাজিদ ঢাকা বলেছেন: ভাই কি কুয়েটে পরেন নাকি , , , পোষ্টে +++
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৪
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: জি ভাই।
পেলাচের জন্য ধইন্যা
৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০০
jotejoy বলেছেন: চমৎকার।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৪
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ
১০| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৬
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: র্যাগিং এর কারনসমূহ অনুসন্ধান করলে পাওয়া যায়:
* অবচেতন মনে নতুন শিক্ষার্থীদেরকে নিজেদের প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করা।
* যৌন হয়রানীর মাধ্যমে যৌন তৃপ্তি লাভ।
* নিজের জীবনের কিছু অতৃপ্ত কামনা বাসনা, মানসিক ও শারীরিক অতৃপ্তির বহি:প্রকাশ।
* নতুন ছাত্রছাত্রীদের নিজেদের সন্ত্রাসী কাজে চাকর হিসেবে পোষ মানিয়ে নেয়া।
* সিনিয়রদের দ্বারা পূর্ব র্যাগিং এর প্রতিশোধ।
* জোরপূর্বক ভবিষ্যৎ অনৈতিক কাজে ডিকটেটরশিপ মনোভাব লালন পালন।
++++++++++++++++++++++
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৮
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: আপনার র্যাগিং বিষয়ক পোস্টটা আমার প্রিয়তে আছে। ওইটা পড়েই ব্যাং এর গল্পের উদাহরণ দিলাম।
পেলাচের জন্য ধন্যবাদ
১১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৭
অাতিক বলেছেন: তোমার লেখা পইরা মনে হইল তুমি কুয়েটের ছাত্র। যাই হোক rag বন্ধ করতে হলে তোমার মত সকল ছাত্র কে কথা বলতে হবে। ভয়ের কারনে চুপ থাকা কোন যুবকের কাজ না।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৯
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: জি ভাই কুয়েটেরই।
আমি সবদিকেই চেষ্টা চালাচ্ছি। কিছু বন্ধুও আমার সাথে আছে।
১২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১০
বিপ্লব06 বলেছেন: র্য়াগ থেকে বাচার উপায় হইল ফোর্থ ইয়ার কিংবা মাস্টার্সের কোনো বড় ভাইয়ের সাথে ভালো সম্পর্ক করে তার সাথে ঘোরা। অন্তত তিন মাস।
সম্ভব হলে তাকে কোনো খালাতো/মামাতো বোনের/ বান্ধবীর সাথে ফিট করে দেয়ার লোভ দেখানো যেতে পারে।
আমি প্রথমটা করে র্য়াগ প্রুফ হয়ে গেছিলাম।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৯
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: হায়রে!!!
১৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩০
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: র্যাগিং অনেক খারাপ দিক রয়েছে।জানি না প্রাইভেট ইউনি তে কেমন।যদি ভবিষৎতে কেউ দেয় তাহলে ওর যে অবস্থা টাইট করুম এটা কনফার্ম।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৭
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: আপ্নে তাইলে এহনও খান নাই!?
১৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩০
শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: এই রাগিং টা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে চিরতরে দূর করতে হবে
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৮
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: সেটা তো আমাদেরই করতে হবে। আইন করে বন্ধ করার মত কোন ব্যাপার না ত!!!
১৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩১
সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: আমি বুয়েট এ। আমাকে দেখে বড়দের ভাবনাটা
বললাম আরকি।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৯
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: হ , ভাই।
এই সময়টাতে জুনিয়াররা যেন একেকটা গবেষণার বস্তু হইয়া উঠে!!!
তাজ্জব ব্যাপার!!
১৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫৩
আশিক মাসুম বলেছেন: বিপ্লব06 বলেছেন: না **লাম তোমার পরিচয়! বড়ভাইয়ের আমার অভাব হয়নি।
তীব্রভাবে একমত।
ভাল কামে সব হুজুর, আর আজাইরা অপ সাংস্ক্রিতি নিয়া আমাগ মাতা মাতি ইদানিং মহামারী আকার ধারণ করেছে ।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১০
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: শুধু মহামারী না, আমাদের নৈতিকতা বোধও খেয়ে ফেলছে ধীরে ধীরে।
১৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫৮
মাক্স বলেছেন: আবালদের জ্ঞান দেওয়া মানে বৃথাশ্রম।+++++
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১২
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ওরা শুধু গলাবাজিই পারে ভাই।
১৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১২
বাংলার হাসান বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৪
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: থ্যাঙ্কু ভাই
১৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
ভাল মন্দ বলেছেন: যারা রাগিং এর সাথে জরিত তাদের পারলে,
"Table No 21" Movie টা দেখান আশা করি আর কোন দিন রাগিং করবে না।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: মুভি দেইখা কিছু হইলে মুভি দেইখা পুলাপাইন সব দেশপ্রেমে হাবুডুবু খাইত!!
২০| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: গতবছর যখন ভার্সিটিতে এডমিশন নিলাম,তখন এক আপুকে দেখতাম বেশ হম্বি-তম্বি দেখাত।কথায় কথায় আমাদেরকে ফ্যামিলি নিয়ে খোটা দিত।আমরা প্রথম একমাস তাকে বেশ সালাম দিয়েছিলাম।এরপর একদিন আবার তিনি যখন আবার ফ্যামিলি নিয়ে প্রশ্ন তুললেন,তখন সবাই মিলে এক সাথে প্রতিবাদ করেছিলাম।আমাদের প্রতিবাদ করতে দেখে প্রথমে সে বেশ গলাবাজি করেছিল।তার ক্লাসমেটদের ডেকেছিল আমাদের বিচার করতে।কিন্তু তার ক্লাসমেটরা এসে যখন শুনল,সে পরিবার নিয়ে কথা তুলেছে,তখন তারাও ঐ সিনিয়রের বিরোধিতা করল।এরপর সেই আপুকে দেখলাম বেশ চুপসে গেছে।আমরাও তার সাথে কেউ কথা বলতাম না।সালাম দেয়াতো অনেক দূরের ব্যাপার।ঐ আপুর মত আরো দুই-একজন ফাপরবাজ ছিল।তাদের দৌড়াত্বও ঐ ঘটনার পর থেমে গিয়েছিল।এখন বুঝি,এরা যা করত,তা নিতান্তই ফাপরবাজি।যত বেশি ফাপরবাজ,তারচেয়ে বেশি ভিতু।
তবে ৯৮% আপু-ভাইয়ারা প্রথমদিন থেকেই আমাদের সাথে সুন্দর ব্যবহার করেছিল।যাদের দেখলে ভিতর থেকেই সম্মান দিতে ইচ্ছা হয়। তবে ফাপরবাজগুলোকে এখনও সালাম দেই মাঝে-মাঝে,পরে পিছনে দাড়িয়ে একটা গালিও দিয়ে দেই।
আমরাও এইবার সিনিয়র হয়েছি।জুনিওরদের সাথে মাঝে মাঝেই কথা হয়।আমাদের সবার সাথেই বলতে গেলে আমাদের জুনিয়রদের একটা চমতকার সম্পর্ক।
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৮
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: এটাই দরকার বন্ধুরা
২১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩১
মোঃ নুর রায়হান বলেছেন:
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৫৬
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: মজা পাইলেন কই???
২২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১২
মোঃ নুর রায়হান বলেছেন: মজা পাবো না? এইটা কি তোমার লেখা?
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: না। একটা ইংরেজি দৈনিক থেকে কপি করছি
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪২
আমিনুর রহমান বলেছেন: চমৎকার লিখেছো।
শেয়ার দিলাম।