নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কর্মীরা কমছে, বাচালরা বাড়ছে

আমি শিক্ষানবীশ এবং কর্মী । সবার কাছ থেকেই শিখছি । সারা জীবনই হয়ত শিখে যাব।

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ

ঊড়ছি কেন!!!!!!!!!!!!! কেউ জানেনা!!!!!!!!!!!!

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রা(কা+তুল) এর গল্প ;)

০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ১১:১৪



-তোমার এখনো কত বছর লাগবে বের হতে?

-সেশন জটে গা পেতেছি। বছর দুইয়ের আগে তো হচ্ছে না। আমার কেবল থার্ড ইয়ার চলছে।

-আমার বিয়ের কথা চলছে। বাবা-মা চাইছে ইন্টার্ণশীপ শুরুর আগেই বিয়ে দিতে। সন্ধ্যায় দেখতে আসছে একদল।

-হুম



হুম ছাড়া অন্য কিছু বলার খুঁজে পেল না রাতুল। প্রেমিকার মুখ থেকে তার বিয়ে ঠিক হওয়ার খবরের বিপরীতে হয়ত কোন মন্তব্য আবিষ্কার হয়নি। রাতুলের ভাবলেশহীন উত্তরে রাকাও কোন প্রতিক্রিয়া দেখালো না। সে অন্য দিকে তাকিয়ে আছে। পাশের বেঞ্চে দুইটা ছেলে মেয়ে পা ঠোকাঠুকি খেলছে।

রাতুল আর রাকা একসাথে আছে আজ প্রায় আট বছর। ক্লাস টেন থেকে প্রেমের বৈঠা বাওয়া শুরু দু’জনের। ওদের প্রেম শুরুর কাহিনীটাও ছিল অন্যরকম। যদিও সব প্রেমিক-প্রেমিকাদেরই তাদের প্রেম কাহিনী অনন্য বলে মনে হয়।



একই ক্লাসে পড়ত দু’জন ক্লাস সিক্স থেকে। তবে রাকাকে নিয়ে অন্যকিছু মাথায় আসেনি ক্লাস টেনের প্রি-টেস্ট পরীক্ষা পর্যন্ত। রাকা রাতুলের সামনে বসে পরীক্ষা দিচ্ছিল। রাতুল তেমন ভাল ছাত্র ছিল না। পরীক্ষায় দেখাদেখি না করলে ওর জন্য পাশ করাই দুঃসাধ্য হয়ে দাড়াত। এইদিক দিয়ে রাকা ছিল রাতুলের বেস্ট এক্সাম পার্টনার। স্যারদের গার্ড কড়াকড়ি না হলে প্রায় না চাইতেই রাতুলকে নিজের খাতা দিয়ে দিত রাকা।



সেদিন সামাজিক বিজ্ঞান পরীক্ষা চলছিল ওদের। নিজে যা পারল একঘন্টার মধ্যেই লিখে শেষ করে ফেলল রাতুল। মাঝে দু’একবার সামনে উঁকি মেরেছিল। রাকা অনেক মনোযোগ দিয়ে লিখছিল বলে ডাকেনি। দেড়ঘন্টার দিকে সে আর বসে থাকতে পারল না।



-রাকা! ঐ রাকা! সব পাইছিস?

-হুম। পাইছি।

-একটা লুজশিট নিয়ে আমাকে খাতাটা দে না?



উঠে গিয়ে টেবিল থেকে একটা লুজশিট নিয়ে এসে আবার জায়গায় বসল রাকা। স্যারের দিকে দু’একবার দেখে টেবিলের নিচ দিয়ে মূল খাতাটা পিছনে পাচার করে দিল।



প্রথম পাতা উল্টাতেই চোখ ছানাবড়া হয়ে গেল রাতুলের। ‘প্রিয় এক্সাম পার্টনার রাতুল’ এই সম্বোধন করে ওকে চিঠি লিখেছে রাকা। পুরো খাতা একনজর দেখে যেন টলছিল রাতুল। পুরো ষোল পাতাজুড়ে পরীক্ষার খাতায় ওকে চিঠি লিখেছে রাকা। চোখ ঝাপসা হয়ে আসার কারণে কোন লেখাই পড়তে পারছেনা ও। শুধু দেখল শেষের চারপাতা জুড়ে লেখা ‘আমি তোমাকে ভালবাসি। আমি তোমাকে ভালবাসি…’।



-এগুলো কি লিখেছিস??

-কেন? পড়তে পারিস না?? তুই আসলেই খারাপ ছাত্র।

মুখ ঘুরিয়ে ফিসফিস করে করে বলল রাকা।



নিজের পরীক্ষায় ফেল করার চেয়ে রাতুল রাকার কথা ভেবে অস্থির হলো। যখন এই খাতা স্যার কাটবে তখন কি হবে? চিঠি যেহেতু ওকে লিখেছে ওরও খবর আছে। এই মেয়ে প্রপোজ করার আর জায়গা পেল না! মেজাজ খিচরে উঠল রাতুলের।



দুর্ভাগ্যবশত পরীক্ষার হলেই ধরা পড়ল দু’জন। রাকার খাতা রাতুলের কাছে পাওয়া গেল। পরে সেই খাতায় রাকার লেখা চিঠি। ওদের হেডস্যারের রুমে নিয়ে যাওয়া হলো। মার যা খেল তা অবশ্য রাতুলই। সেদিনই অভিভাবক ডাকা হলো। রাতুলের বাবা নেই, মা গ্রামে। রাকার বাবা-মা দু’জনই এল। সব মিলিয়ে রাতুলের জীবনের একটি দুর্বিসহ দিন।



ভয়ানক একটি দিনের শেষে সে পেল অবিশ্বাস্য সুন্দর মনের এক প্রেমিকা। সেদিন থেকে রাতুল বুঝল সে শুধু দূর্বল ছাত্রই নয়, মানুষের মনের কথা বুঝতেও অক্ষম। নইলে অনেক আগেই রাকার মনের কথা বোঝা উচিত ছিল।



সেই থেকেই শুরু। তখন থেকেই ওদের প্রেমের বাগানে বৃষ্টি হচ্ছে। কখনও ঝুমবৃষ্টি কখনও টিপটিপ করে।



-কিছু বলবে?

হঠাৎ রাকার কথায় সম্বিত ফিরে পেল রাতুল। একবার রাকার চোখের দিকের তাকাল রাতুল। ছলছল করছে ওর চোখজ়োড়া। কিন্তু এই মেয়েটার উপর এতটাই নির্ভরতা এসে গেছে যে, রাকার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে কিংবা যাবে একথা শুনেও বিচলিত হতে ইচ্ছে হয়না রাতুলের। কেন যেন মনে হয় রাকা ঠিকই কোন না কোন পথ বের করে ফেলবে।

- কি বলব?

রাতুলের নির্বিকার উত্তর।



রাকা মনে হয় এবার রেগে গেছে।সে ঘনঘন হাত দিয়ে নিজের কপাল ঘষছে। বেশি রেগে গেলে ও এটাই করে। এটা রাকার অভ্যাস।



রাতুল একটা সিগারেট ধরালো। আসলেই ওর কিছু বলার নেই। সে আগে থেকেই ভাল ছাত্র ছিল না। দ্বিতীয়বাবের বেলায় চান্স পেয়ে দর্শনে পড়ছে একটা অখ্যাত কলেজে। সেশন জটের গেড়াকলে পড়ে চার বছর পরেও সে থার্ড ইয়ার পাশ করতে পারেনি। দুটো ক্লাস সিক্সের ছেলেকে পড়িয়ে ওর পকেটখরচ আর পড়াশোনার খরচ জোটে। বাড়ি থেকে কোন টাকা পাঠায়না আর বৃদ্ধা মা।



অন্যদিকে রাকা ডাক্তারি পাশ করে গেল আজ। স্কুলে যেমন ছিল তার চেয়ে শতগূণে সুন্দরী আর পরিণত হয়েছে মেয়েটা। এই অবস্থায় ওর পরিবার থেকে বিয়ের চাপ দেবে এটাই স্বাভাবিক।



সিগারেটের ছাই ফেলে লম্বা একটা টান দিল রাতুল। ঠিক করল আজ যা সিদ্ধান্ত নেয়ার রাকাই নেবে। সে কোন কথা বলবে না। তার বলারও কোন পথ নেই। রাকা অবশ্যই রাতুলের এই ব্যাপারটা বুঝেছে। তাই এখনও কঠিন কিছু বলছে না ওকে।



এত কোলাহলের মাঝেও এক অদ্ভূত নিরবতা এসে গেছে দু’জনের মাঝে। পাচ বছর আগেও একদিন এমন নিরবতা এসেছিল দু’জনের মাঝে।

রাকা মেডিকেলে চান্স পেয়েছিল সেদিন। রাতুল তো সে বছরই কোথাও ভর্তি হতে পারল না। সেসময় প্রতিদিনই রাতুলকে নিয়ে রাকা বকা খেত বাসায়। মেডিকেলে চান্স পাওয়ার পর তো ওর বাসা থেকে বলেই দেয়া হলো, এমন অযোগ্য ছেলের সাথে আর মেশা যাবে না। বয়স সন্ধিকালের তিন বছরের প্রেম যে ওর কাছে একদম ঠুনকো না সেদিন রাকা বুঝিয়েছিল প্রথম।



সেদিন রাতুলই জোর করেছিল ব্রেক আপ করতে।

“যে সম্পর্কের শেষ জানা নেই, পরিবারের কাছে গ্রহণযোগ্যতা নেই তা থামিয়ে দেয়াই ভাল” -এমনটাই বলেছিল রাতুল। ঠাস করে রাতুলের গালে একটা চড় মেরে সিনেমার মত ওকে চুমু খেয়ে জড়িয়ে ধরেছিল রাকা। ওটাই প্রথম চুমু ছিল রাতুল আর রাকার।



একটা বাদামওয়ালা সামনে দিয়ে খুব চেচামেচি করতে করতে গেল। মেজাজ খারাপ করে দেয়ার মত চিল্লাপাল্লা। রাকার মন ভাল থাকলে আর পরিস্থিতি অন্যরকম হলে সে রাতুলের গালিই খেত। কিন্তু আজ অবস্থা ঘোলাটে।



-আমি কি তাহলে উঠব? চলে যাব? তুমি কিছুই বলবে না?

আকুল চোখে রাতুলের দিকে তাকাল রাকা।



রাকা এবার রাতুলের হাত ধরল। রাতুল বুঝলো রাকা বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে বিয়ে করতে চাইছে। পরিস্থিতি খুব খারাপ হলে রাতুলেরও এতে অমত নেই। কিন্তু সে চাইছে রাকাই সেটা তাকে বলুক। নির্মম হলেও সত্যি নিজের অবস্থানের কারণেই সে রাকাকে জোর করে বলতে চাইছে না পালিয়ে বিয়ে করার কথা। সে কোন সিদ্ধান্ত নেবে না আজ।



সিগারেটটা হাতেই পুরে গেল রাতুলের। রাকা হাতটা ধরেছিল বলে টানতে পারেনি।



-থাকো তাহলে। বিদায়।

ঝট করে হাতটা ছাড়িয়ে নিয়ে পাথরের বেঞ্চটা থেকে উঠে গেল রাকা। রাতুলকে ‘বাই’ বলার সময়টুকুও দিল না।



প্যাকেটের শেষ সিগারেটটা ধরিয়ে বেঞ্চে বসেই টানতে থাকল রাতুল। কোন এক অজানা কারণে রাকার চলে যাওয়ার চিন্তা তার মাথায় আসছেই না। হয়ত সে ধাতস্থ হতে পারছে না। হাত দিয়ে চোখ ঢেকে ফেলল সে।



সিগারেটটা মাঝপথে যখন পেছন থেকে একটা হাত এসে রাতুলের ঘাড় স্পর্শ করল। পেছন ফিরে তাকাল না সে। এই হাতের স্পর্শ রাতুল কফিনের ভেতর থেকেও টের পাবে। এই হাতের মালিককে দেখার জন্য চোখ খুলে ফিরে তাকানোর প্রয়োজন নেই ওর।



সামনে থেকে খুব শক্ত করে রাকার হাত চেপে ধরল রাতুল।



৩১/৫/১৩

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ১১:১৬

তিথির অনুভূতি বলেছেন: :)

০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ১১:২১

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ;)

২| ০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৩

হিসলা সিবা বলেছেন: চোখ পোড়ালো ভাই ............।

০২ রা জুন, ২০১৩ রাত ১২:০২

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: :|
পড়ার জন্য থেঙ্কু

৩| ০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৭

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
:) :)

০২ রা জুন, ২০১৩ রাত ১২:১৮

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: :) :D B-) ;)

৪| ০২ রা জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

রাকা আর রাতুল উফ কি প্রেম !!! :) :) :) :!>

০২ রা জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫১

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: :P :P B-)

৫| ০২ রা জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

একজন আরমান বলেছেন:
সব কিছু এত romantic হয় না সব সময়। ঃ(

০২ রা জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫২

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: সে ত আমিও জানি :| :|
আপ্নের মেজাজ ক্ষ্যাপা ক্যান আজকে?? :-* :-*

৬| ০২ রা জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৯

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: হাত টা যেন আর না ছাড়ে !

০২ রা জুন, ২০১৩ রাত ১:০৭

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: বাইন্দা দিমু নাকি??? B-) B-)

৭| ০২ রা জুন, ২০১৩ ভোর ৪:৫১

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: রাকা এবার রাতুলের গপ পড়লাম

০২ রা জুন, ২০১৩ রাত ১০:১০

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: #:-S :-*

৮| ০২ রা জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১০

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ্ভালো লাগলো

০২ রা জুন, ২০১৩ রাত ১০:১০

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

৯| ০২ রা জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রেম হওয়ার কাহিনীটা মজার!

০২ রা জুন, ২০১৩ রাত ১০:১০

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: B-) ;) ;)

১০| ০২ রা জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩১

ফালতু বালক বলেছেন: khub valo...

০২ রা জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: থেঙ্কু বালক :)

১১| ০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৩

এরিস বলেছেন: প্রেমের শুরুর দিককার কাহিনী মজার হলেও রাকা আর রাতুলের মতো করে কাছে থাকার ব্যাপারটা অনেকের জন্যেই সম্ভব হয়ে উঠেনা, চোখের দেখা এসব। গল্প ভালো লেগেছে। প্লাস।

০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১:১৪

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: আপনার কথা সত্য। খাটি। আমিও দেখছি। কিন্তু বিয়োগ আর ভাল্লাগেনা
প্লাসের জন্য থেঙ্কু

১২| ০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: মিষ্টি লাগল।

০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১:১৫

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: থেঙ্কু প্রফেসর সাব ;)

১৩| ০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১:২৯

একজন আরমান বলেছেন:
মন মেজাজ কি সব সময় ভালো থাকে? :)

০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১:৪৭

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: এহন ত ভালা!! B-) B-)

১৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

মামুন রশিদ বলেছেন: রাকার প্রেমের প্রকাশ অদ্ভুত নাটকীয় । এরকম কখনো হতে পারে তা আপনার গল্প পড়েই প্রথম জানলাম । গল্পের বাকীটা গতানুগতিক হলেও রাকা'র লাভ প্রপোজাল মনে থাকবে অনেকদিন ।

+++++

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ১:২০

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: থেঙ্কু মামুন রশিদ ভাই

১৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ১:১১

মায়াবতী নীলকন্ঠি বলেছেন: ভাল লাগলো +++++++++++

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ১:২১

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ নীলকন্ঠি

১৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ৭ম ভালোলাগা ++++++++++++++

সুন্দর লিখেছেন ভ্রাতা :)

ভালো থাকবেন :)

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৫

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: অনেকদিন পর ব্লগে আসলেন ভ্রাতা
ভাল থাইকেন
প্লাসের জন্য থ্যাঙ্কু

১৭| ১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: “যে সম্পর্কের শেষ জানা নেই, পরিবারের কাছে গ্রহণযোগ্যতা নেই তা থামিয়ে দেয়াই ভাল” -এমনটাই বলেছিল রাতুল। ঠাস করে রাতুলের গালে একটা চড় মেরে সিনেমার মত ওকে চুমু খেয়ে জড়িয়ে ধরেছিল রাকা। ওটাই প্রথম চুমু ছিল রাতুল আর রাকার।

১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০০

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ুম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.