![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঊড়ছি কেন!!!!!!!!!!!!! কেউ জানেনা!!!!!!!!!!!!
-হ্যালো, আঙ্কেল। একটু অবণীকে দেয়া যাবে?
-না। তুমি কে?
-আমি অবণীর বন্ধু ফাহাদ। ও কি খুব ব্যস্ত?
-হ্যা। অবণীর আজ বিয়ে। সে তার ঘরে বিয়ের শাড়ি পড়ে তৈরী হচ্ছে।
এটুকু বলেই অবণীর বাবা ফোন কেটে দিলেন। ফাহাদ অবণীর কাছে শুনেছে ওর বাবা ফোনে কখনও আধামিনিটের বেশি কথা বলেন না। আজ তার প্রমাণ পেয়ে গেল। কিন্তু অবনী এখনও ঘরেই আছে এটা শুনে একটু চিন্তা হচ্ছে ফাহাদের।
আজ তাদের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন। ঠিক এগারোটায় অবণীর এখানে উপস্থিত থাকার কথা। এখন পৌনে এগারো বাজে।
দোতলার বারান্দা থেকে ফাহাদ আকাশ দেখল কিছুক্ষণ। অদ্ভূত কারণে এই দুপুর ছুঁইছুঁই সকালেও আকাশ ভোরবেলার স্নিগ্ধ ভাব ধরে আছে।
বারান্দা থেকে ঘরে ঢুকল ফাহাদ। সোফার উপর থেকে তিনজোড়া আধখোলা চোখ এখন তার দিকে চেয়ে আছে। অদ্রি, শশী আর আবির সোফায় আধশোয়া হয়ে বসে টলছিল।
অদ্রি চোখ ঘষতে ঘষতে বলল, কি আসবেনা অবণী?
-এখনও বাড়িতে। ওর বাবা ফোন ধরেছিল। বলল দেয়া যাবে না।
ফোনটা সোফায় ছুঁড়ে ফেলে আবিরের পায়ে মাথা রেখে পা ঝুলিয়ে শুয়ে পড়ল ফাহাদ।
আজ অবণী আর ফাহাদের পালিয়ে বিয়ে করার কথা। অবশ্য ফাহাদ পালিয়ে বিয়ে কথাটা বলতে নারাজ। তার এই ব্যাপারে যুক্তি আছে। সবাই পালিয়ে বিয়ে করাকে খারাপ চোখে দেখে। কিন্তু কেউ বুঝতে চায়না দু’জন প্রকৃত প্রেমিক-প্রেমিকা কখন পালিয়ে বিয়ে করে।
এক অস্ট্রেলিয়া প্রবাসীর সাথে আজ অবণীর বিয়ে। বিয়ে ঠিক হয়েছে এক সপ্তাহ আগে। আর ওরা পালিয়ে বিয়ে করবে এটা ঠিক হয়েছে চারদিন আগে। অবণী চারদিন সময় নিয়েছিল ফাহাদের কাছে তার পরিবারকে মানাতে। কিন্তু গতরাতে অবণী ফোন করে বলল, তার বাবার রাগের ভয়ে সে কিছুই বলতে পারেনি। আগামীকাল যেন ঠিক এগারোটায় ফাহাদ আবিরদের বাসায় থাকে।
শশী, অদ্রি, আবির এরা ফাহাদ আর অবণী দু’জনেরই বন্ধু। ফাহাদ ব্যাপারটা বলতেই প্ল্যান করে ফেলল তিনজন। ঠিক এগারোটায় সবাই আবিরদের বাসায় থাকবে। আবিরের বাবা-মা দু’জনই হজ্জে গিয়েছেন। এজন্য আবিরদের বাসাটাই ভাল।
এদিক থেকে শশী গাড়ি নিয়ে আসবে। ওর বাবা ড্রাইভার ছাড়া শশীকে গাড়ি দেয়না। এজন্য ড্রাইভারকে ম্যানেজ করে ফেলেছে পাঁচশ টাকা খরচ করে। অবণী আসতেই ওরা কাজ়ী অফিসে যাবে গাড়িতে করে। তারপর সবাই মিলে খেতে যাবে পুরান ঢাকায়।
খাওয়া-দাওয়া শেষে ফাহাদের বাড়িতে একবার ঢু মারা হবে। ফাহাদ রাতে বড়আপাকে বলে রেখেছে। বড়আপা মা কে মানাতে পারবে কিন্তু বাবাকে নিয়েই যত সমস্যা। অবশ্য বড়আপা প্রেগনেন্ট এজন্য ফাহাদ বাড়তি সুবিধা পেতেও পারে। বাবা বড়আপার সাথে বেশি তর্ক করবেন না এজন্য। ফাহাদের বাসায় না মেনে নিলে আবার আবিরের বাসায় ফিরে আড্ডা হবে।
এইটুকু পর্যন্ত প্ল্যান হয়েছে।
কিন্তু অবস্থা যা দাঁড়িয়েছে তাতে এত মানুষের ভালবাসার মাঝেও ফাহাদের খুব একা লাগছে। হঠাৎ খুব ভয় করছে ওর। অবণী না আসলে কি হবে? যদি কোনভাবেই বাড়ি থেকে বের হতে না পারে?
শতপ্রশ্নের সামনে দাঁড়িয়ে ফাহাদ কাঁপছিল প্রায়। অবনী ওই অস্ট্রেলিয়ান গরুটার সাথে বিয়ের স্টেজে বসে আছে ভাবতেই গায়ে কাঁটা দিচ্ছে ফাহাদের।
প্রথমে ফাহাদ অপ্রস্তুতই হয়ে গেল প্রায়। তার বন্ধুরা মাঝে মাঝে তাকে কাঁদিয়েই ছাড়ে। তবে প্রতিবারই হাসতে হাসতে কাঁদতে হয়। এইবেলায় শশী ‘অবণী, বাড়ি আছ?’ আবৃত্তি শুরু করেছে। কি দারূণ করছে মেয়েটা। এদিকে আবার আবির ঘাড় মাসাজ করে দিচ্ছে ফাহাদের। সবই ওর টেনশন কমানোর জন্য।
ফাহাদ এক ঝটকায় উঠে বলল, দোস্ত চল। ওর বাড়ির দিকে এগোই। সাড়ে এগারো বাজে।
শশী বলল, যদি অবণী অন্য রাস্তায় এসে আমাদের দেখা না পায়? রাস্তায় আমাদের দেখা নাও হতে পারে।
ফাহাদ বলল, তাহলে তুই আর অদ্রি থাক। আমি আর আবির যাই।
আবির এবার ইতস্তত করে বলল, দোস্ত, দেখ। যদি অবণীর বিয়ে হয়ে যায় তাহলে ওখানে গেলে তোর আরও কষ্ট হবে।
হঠাৎ ঝরঝর করে বৃষ্টি পড়া শুরু করল। তখনই ফাহাদের ফোনটা বেজে উঠল।
শশী ফোন ধরে বলল, হ্যা অবণী, বল।
ফাহাদের চোখে হাসি খেলে গেল। সাথে আচমকা দুঃসংবাদের ভয়ও আছে। তবে নিজেকে স্বান্ত্বনা দিল ফাহাদ, অবণী যখন ফোন করেছে তখন নিশ্চয়ই দুঃসংবাদ দেয়ার জন্য নয়।
-তোর সাথে কথা বলবে।
শশী ফোনটা ফাহাদের দিকে ছুঁড়ে দিল।
-হ্যালো?
ফাহাদের হৃদস্পন্দন বেড়ে যাচ্ছে। মনে হলো এই একটা ফোনকলের উপর ভাসমান ভেলার মত দাঁড়িয়ে আছে সে।
-হুম। আচ্ছা শোন, আবিরের বাড়ির নাম্বারটা যেন কত? আমি অনেকক্ষণ মেইনি রোডে দাঁড়িয়ে। কোন রিক্সা পাচ্ছিনা।
ফাহাদের মনে হলো সে ভেলার বৈঠা পেয়ে গেছে। তার হৃদস্পন্দন আরো বেড়ে গেল।
-অবণী, দাঁড়াও! আসছি....
ফাহাদ অবণীপাণে ছুটতে লাগল। বৃষ্টির জলে সদ্য ভেজা মাটি তার নগ্ন পা দুটিকে অভ্যর্থনা জানাচ্ছে মৃদু শিস বাজিয়ে।
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:১২
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ অভি ভাই
২| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:১৯
খেয়া ঘাট বলেছেন: খুব সাদামাটা গল্প। ভালো লেগেছে,তবে মুগ্ধ হতে পারিনি।
সামনে আরো সুন্দর গল্পের অপেক্ষায় থাকলাম।
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:২৪
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য থ্যাঙ্কু
ভাল থাকবেন
৩| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:২৩
বটের ফল বলেছেন: অল্প কথায় অতি চমৎকার গল্প এবং তার পরিসমাপ্তি।
কঠিন শব্দ নেই, কথার ভারিক্কি চাল নেই, আছে শুধু দুটি মনের নির্ভেজাল ভালোবাসা, নির্মল বন্ধুত্বের মায়াময় বাঁধন!!!
অসাধারন।
খুব সুন্দর হয়েছে। পড়ে ভালো লাগলো।
ভালো থাকবেন নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:২৯
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ বটের ফল
দোয়া কইরেন যাতে বই পড়ার নেশাটা যাতে আবার মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। এখন ঝিমায় গেছে নানা ঝামেলায়
৪| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:২৩
তুষার আহাসান বলেছেন: ১ম ভাল লাগা জানালাম।
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩১
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ!!
৫| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:২৫
ৈজয় বলেছেন:
এরকম গল্প পড়লে মনে হয়, হুরররর কি সাদাসিদা একটা জীবন কাটাইতেছি কোন মানে হয়?
ভাল লিখছেন ভাই। ++++
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪১
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: থ্যাঙ্কু!
ভাল থাকবেন
৬| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: সাদামাটা কিন্তু আবেগি।
প্লাসায়িত হল।
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: থেঙ্কু!
৭| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪২
তামীল০০৯৬ বলেছেন: নিখুত প্রেমের গল্প। সহজ সরল উপস্থাপন।
ভালো লেগেছে।
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:০৬
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
একজন আরমান বলেছেন:
ভালো লাগে তখন যখন খুব সরল একটি প্লটেও হ্যাপি এন্ডিং দেখতে পাই।
আমরা সবাই মনে হয় এটাই এক্সপেক্ট করি।
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:০৭
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: লাইফ যত জটিল। গপ্পে তাই হ্যাপ্পি এন্ডিং
৯| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
নূর আদনান বলেছেন: এত্ত ছুটু কেনু, আর একটু বড় করা যাইতোনা
তবে ভালই লাগল
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:১৮
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন:
ভাল থাইকেন
১০| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: সহজ সরল গপ
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:২১
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: জীবনটা ত কঠিনই
গল্পগুলো সরলই হউক
ভাল থাইকেন
১১| ১০ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:৩৬
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: শুরু হতে না হতেই শেষ
সহজ প্লটে আবেগময় উপস্থাপন
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ!
১২| ১০ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:১২
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক প্যারা আর টেনশনের পর পাঠকের স্বস্তি ।
-অবণী, দাঁড়াও! আসছি....
খুব ভালো লেগেছে
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন রশিদ ভাই
১৩| ১০ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫০
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: যখন গল্পটা পড়া শুরু করছিলাম ভয় ভয় লাগতাছিল। মনে হইতাছিল এই সকালেই একটা বিষাদের গল্প পড়তে ঢুকলাম নাকি ! যাই হোক শেষ পর্যন্ত আমরা বিয়ের দাওয়াত খাবো অবনী আর ফাহাদের ব্যপারটা ভেবেই ভালো লাগতাছে ।
যাই হোক , গল্প অল্প পরিসরে ভালো হয়েছে। শুভেচ্ছা তোমাকে ।
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০০
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: পড়ার জন্য থেঙ্কু আপু
১৪| ১০ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৪০
হ্যাজাক বলেছেন: আবারো ঘর পালানো........ ? অভিনন্দন
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০১
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: নিজের ইচ্ছার প্রতিফলন
১৫| ১০ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
চতুষ্কোণ বলেছেন: ভাল লাগলো
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০২
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ চতুষ্কোণ
১৬| ১০ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:২৯
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর !!! ফাহাদের সাথে আমিও টেনশনে পড়ে গিয়েছিলাম।
++++++++++++++++++++
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৩
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: থেঙ্কু ভাই!
১৭| ১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: হুমম...... টেনশানে আছি।
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৫
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: বলেন কি!!!
১৮| ১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: খুব সুন্দর গল্প... ভালো লাগল
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৬
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: থ্যাঙ্কু শুকনো পাতা!
১৯| ১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ফাহাদের টেনশনটা আমিও অনুভব করছিলাম। ভালো লিখেছেন।
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৯
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান ভাই
২০| ১০ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯
আফসিন তৃষা বলেছেন: অবনী ওই অস্ট্রেলিয়ান গরুটার সাথে বিয়ের স্টেজে বসে আছে ভাবতেই গায়ে কাঁটা দিচ্ছে ফাহাদের।
সুন্দর গল্প
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:১০
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: থ্যাঙ্কু তৃষা !
২১| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৪
রায়ান ঋদ্ধ বলেছেন: অবনী কি বলল জানার আগে পর্যন্ত নিঃশ্বাস অবরুদ্ধ হইয়াছিল!! +++++++++++
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:১১
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ!
২২| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সত্যি নাকি +++++
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩১
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ইচ্ছা আছে!
দোয়া কইরেন
২৩| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
অজানিতা বলেছেন: অদ্ভুত সুন্দর।
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫৪
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: থ্যাঙ্কু অজানিতা
২৪| ১১ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:০৫
সাদা-কালো বলেছেন: শুরু হবার আগেই যেন শেষ হয়ে গেল। তবে ভাল লিখেছেন।
১১ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ !
২৫| ১১ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
সিয়ন খান বলেছেন: হ্যাপি এন্ডিং। ভাল লাগলো
১১ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: থ্যাঙ্কু !!
২৬| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
এরিস বলেছেন: ফাহাদের টেনশন আমাকেও ধরে ফেলেছিল। পরে বেঁচে গেলাম। ছোট্ট ছোট্ট গল্পে অনেক ভালোবাসা। ওদের জন্যে শুভেচ্ছা।
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: থেঙ্কু আপু
২৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৪১
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: চমৎকার গল্প। অনেক ভাললাগা +++++
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ নাজিম ভাই
২৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:০৬
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৮
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: অভিনন্দন দুজনকে ! চমৎকার গল্প হয়েছে ! আমার ভালো লেগেছে !