![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঊড়ছি কেন!!!!!!!!!!!!! কেউ জানেনা!!!!!!!!!!!!
-আজ মুড কেমন তোমার?
-একশত ভাগ রোমান্টিক। এই সাত সকালে তোমাকে ভেজা চুলে দেখে শিহরিত অনুভব করছি।
-হয়েছে। ছুটির দিনে তোমার এই আরেক ঢং। ভিখিরীর মত সারাদিন রোমান্টিক মুডে থাকো।
-আমি তোমারি প্রেমভিখারী… ভালবেসে ঠাঁই দিও পরাণে গো……
-দূর! থামো তো। জরুরী কথা আছে।
কুংফু পান্ডার ছবিওয়ালা কফির কাপ হাতে নিয়ে খুব সিরিয়াস ভঙ্গিতে বসল সুফি। অন্যদিন এই কাপ হাতে নেয়ার আগে একটা কুংফু স্টাইল দেখিয়ে পান্ডার মত ‘হাইয়াহ্!!’ করে হুংকার করত সুফি। আজ এমন ভাব দেখালো যেন ক্লাসের সবচেয়ে মনযোগী ছাত্রটি পরীক্ষার আগের দিন শিক্ষিকার আদেশ শুনছে।
আসলে কিন্তু ছাই! সুফির মন পুরোটাই পরে আছে সামনে গম্ভীর ভঙ্গিতে বসে থাকা হৃদি নামের এক অপ্সরীর চোখে। বিয়ের দেড় বছর পরেও হৃদির জন্য সুফির আবেগ-ভালবাসা তিল পরিমাণ কমেনি। মাঝে মাঝে এজন্য নিজেই নিজেকে নিয়ে গর্ববোধ করে সুফি। অবশ্য মাঝে মাঝে এও ভাবে যে তাকে এ পর্যন্ত কখনই ভালবাসার পরীক্ষা দিতে হয়নি।
তিন মাস প্রেম করেই বিয়ে করে ফেলেছে দু’জনে। বিয়েটা অবশ্য পারিবারিক ভাবেই হয়েছে তবে অনেক নাটকীয়তার আশ্রয় নিতে হয়েছিল সুফি আর হৃদির পরিবারকে মানাতে। সুফির বন্ধু রাজীবকে পাঠানো হয়েছিল দু’জনের পরিবারের কাছে ঘটক হিসেবে।
দু’জনই একটা পত্রিকা অফিসে কাজ করত। সুফি হৃদির ছ’মাস আগেই চাকরীতে ঢুকেছিল। অফিসেই পরিচয়। সুফির দুষ্টমি, হৃদির ইচ্ছা করে রেগে চোখ গোল করা। একদিন লাঞ্চ আওয়ারে কুংফু করতে করতেই হৃদিকে প্রপোজ করে দিল সুফি।
সেদিন অবশ্য হ্যাঁ কিংবা না কিছুই বলেনি হৃদি। পরদিন সকালে অফিসের গেটের সামনে দাঁড়িয়ে ছিল সুফি। ঠিক করেছিল হৃদি না বললে আর অফিসে ঢুকবে না। এদিক দিয়েই পগারপার। শেষ পর্যন্ত অবশ্য তেমন কিছু ঘটেনি। সিএনজি থেকে হৃদি নেমেছে, সিএনজির ভাড়া মিটিয়েছে তারপর সুন্দর করে সুফির হাত ধরে অফিসে ঢুকেছে। সেখান থেকেই শুরু।
‘সিদ্ধান্ত নিতে তোমার একদিন সময় লেগেছিল কেন?’, বিয়ের কিছুদিন পর সুফি জিজ্ঞেস করেছিল হৃদিকে।
হৃদি উত্তর দিয়েছিল, ‘আসলে আমি ঐদিন বাড়ি ফিরে সারারাত কুংফু-পান্ডা দেখেছি। তারপর একটা কুংফু স্টেপ শিখতে চেয়েছিলাম। ভেবেছিলাম তুমি যেমন কুংফু স্টাইলে প্রপোজ করেছিলে আমিও তেমন করে উত্তর দেব।’
সেদিন আর হাসি থামাতে পারছিল না দু’জনে। অবশ্য রাতেই সুফি দীর্ঘ দুই ঘন্টার চেষ্টায় হৃদিকে একটা কুংফু স্টেপ শিখিয়েছিল। সবচেয়ে সোজাটা।
হৃদির আচানক হুঙ্কারে বাস্তবে ফিরল সুফি।
-কি হল? আবার কোথায় হারিয়ে গেলে?
-কই? হারাইনি তো! বল কি বলবে?
-বাজারে যেতে হবে। একটা বিয়ের গিফট কিনে আনতে হবে।
-আহা! আবার কার বিয়ে? নাকি তুমি দ্বিতীয়বার পীড়িতে বসছ?
-দেখ, সবসময় হালকা মুডে থাকা যায় না। এবার আমি রেগে গেলে কিন্তু থামাতে পারবে না।
-আচ্ছা। আমিও সিরিয়াস। কিন্তু আজ বেরুতে পারব না। জরুরী একটা লেখা জমা দিতে হবে।
-আমার মামাতো বোনের বিয়ের চেয়ে তোমার কবিতা লেখাই বেশী জরুরী হয়ে গেল?
ঝট করে সোফা থেকে উঠে ডাইনিং টেবিলে পা ঝুলিয়ে বসল হৃদি। সুফি চুকচুক করে কফি খেয়েই যাচ্ছে। আসলেই তার জন্য আজকে লেখাটা জমা দেয়া খুব দরকারী। আর তাছাড়া বিয়ের দাওয়াত তার মোটেও পছন্দ না।
তার নিজের বিয়েতেও সে হৃদিকে বলেছিল লোকজন দাওয়াত করার কি দরকার! বিয়ে করব আমরা আর খাবে অন্য লোকজন, ব্যাপারটা কেমন না? সেদিন হৃদি সুফির দিকে এমনভাবে তাকিয়েছিল যেন পৃথিবীর সবচে নোংরা কৌতুকটি একজন অচেনা-অজানা অপরিচিত যুবতীকে শুনিয়েছে সে। কিন্তু এখনও সুফির মনে হয় না যে কথাটা সে খুব খারাপ বলেছিল!
-তাহলে তুমি যাচ্ছ না আমার সাথে? , শেষবারের মত জিজ্ঞেস করল হৃদি।
-তোমার ম্যাড়ম্যাড়ে মামার বাড়িতে আর কত যাব?
-কি! আমার মামার বাড়ি ম্যাড়ম্যাড়ে? আর তোমার এত সাহস আসে কোথা থেকে? আমার পরিবার নিয়ে আজেবাজে কথা বল?
-আজেবাজে কোথায় হল? ম্যাড়ম্যাড়ে লাগে তাই বললাম। তোমার বাবা বাড়িও তো ম্যাড়ম্যাড়ে লাগে।
-দেখ বাড়াবাড়ি করে ফেলছ। চুইংগাম বেশি টানলে কিন্তু ছিড়ে যায়।
টেবিল থেকে এক ঝটকায় নেমে নিমিষেই দুই কদম এগিয়ে এলো সুফির দিকে। এমন অবস্থায় সুফি আগেও পড়েছে কিন্তু হৃদির এমন মূর্তি আগে দেখেনি। এত অল্প কথায় হৃদি কখনও রাগেনি। সুফি কি করবে বুঝতে পারছে না। একবার ভাবল পান্ডা হয়ে লাফালাফি করে পরিবেশটাকে হালকা করবে। পরক্ষণেই হিতে বিপরীত হতে পারে দেখে প্ল্যান বাতিল করে দিল।
-আমি তো এমনিতেই মজা করে বলেছি। এত ছোট কথায় রাগ করার কি আছে?
-আমার পরিবার নিয়ে কথা বলছ আর এটা তোমার কাছে ছোট হয়ে গেল? তোমার ডাইনী বোনের কথা আমি কিছু বলেছি কখনও।
খুব দ্রুত প্রতিক্রিয়া দেখানোর অভ্যাস না থাকায় সুফি নিজেকে সামলে নিল। পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে সেটা মনে হয় এই ছুটি দিনের ক্লান্ত কাকগুলোও বুঝতে পারছে না। সূর্য উঠে গেছে তবুও অনবরত ডেকে যাচ্ছে।
-‘দেখ, ছোট জিনিস নিয়ে বাড়াবাড়ি করে লাভ নাই। তোমার মামার বাড়ি তুমি যাও, আম কুড়িয়ে খাও।’
একটা মজার কথা বলে পরিবেশ হালকা করার চেষ্টা বৃথা গেল এটা সুফি বুঝতে পারল যখন পাঁচ আঙ্গুলের একটা চড় তার বাম গালে সজোরে এসে বসল। কোনকিছু বুঝে ওঠার আগে সুফিও উলটো হৃদির গালে বসিয়ে দিল একটা। যতটা জোরে শব্দ হল সুফি আসলে অতটা জোরে চায়নি। চুম্বকের মত হৃদির চড়ের পরপরেই সুফির হাতটাও হৃদির গাল বরাবর গেল। এ যেন নিউটনের তৃতীয় সূত্রের প্রমাণ করছে কোন বিজ্ঞানী আর ওরা পরীক্ষায় ব্যবহৃত গিনিগিগ।
ঘটনার আকস্মিকতায় দু’জনই থ। শুধু থ নয়- দ ধ মুর্ধণ্য থেকে বর্ণমালার শেষ অক্ষর পর্যন্ত।
‘আমি ইচ্ছা করে করিনি’ এমন একটা আকুল ভাব দেখাতে চাইল সুফি। কিন্তু হৃদি ভাবছে সে ঠিক কারণেই চড় মেরেছে। আর সুফি যে তাকে উলটো চড় মেরেছে এটা জঘণ্যতম অপরাধ। এটার হাজারটা কারণ থাকলেও মেনে নেয়া যায় না। অনিচ্ছাকৃত ভাবে মারলেও না।
এরপর তিনমিনিট বয়ে গেল। হৃদিকে একটা কালো বড় ব্যাগ হাতে শোবার ঘর থেকে বের হয়ে আসতে দেখল সুফি। সে এই তিন মিনিট সোফায় একই ভঙ্গিতে বসে ছিল। যেন পৃথিবীর সেরা অদৃশ্য আঠা দিয়ে তার শরীরটা সোফার সাথে আটকানো।
সদরদরজা খুলতেই মুখ থেকে শব্দ বের হলো সুফির দিনের আলোতে প্রথম কিচিরমিচির করে ওঠা পাখির মতো।
-কোথায় যাও?
-নরকে।
-প্রতারক। তবে যে বলেছিল আজীবন হাটব দু’জনা ভালবাসার সড়কে?
এই অবেলায় নিজের মুখ থেকে নিঃসৃত কাব্যকে নিজের কাছেই বিষ বলে মনে হলো সুফির। কেন যে সর্বদা তার মুখ থেকে অসময়ে কবিতা বেড়োয়! নিমিষের জন্য মনে হলো মনের আদালতে কবিতাকে তিনশ দুই ধারায় মৃত্যুদন্ড দিয়ে এখনই ফাসিতে ঝুলিয়ে দেয়। তা আর হলো না, বিপরীতে নিজেকেই বেশ জোরছে শাস্তিটা পেতে হলো।
-তুমি তোমার কবিতা কপচাতে কপচাতে ভালবাসার সড়কে দৌঁড়াও। কুংফু করতে করতে নাচতে থাকো।
বলেই ধাম করে দরজাটা লাগিয়ে দিয়ে সুফির চোখের সামনে থেকে অদৃশ্য হয়ে গেল হৃদি।
দরজার আঘাতে এতটাই কম্পনের তৈরী হয়েছিল যে পাশে হাঁটু গেড়ে বসে থাকা মাটির ফুলদানিটা দুলতে দুলতে হাটু গেড়েই থাকবে নাকি পড়ে যাবে এমন সিদ্ধানহীনতায় ভুগতে ভুগতে একসময় মেঝেতে আত্মাহুতি দিল।
হৃদি চলে যাওয়ার এক ঘন্টা পর্যন্ত সুফি ভাবতে থাকল আসলে কি ঘটেছে! ব্যাপারটাকে সে সিরিয়াসলি নিয়ে হৃদিকে নিয়ে আসতে খোঁজাখুঁজি করবে নাকি রাগ কমে গেলেই চলে আসবে ধরে নিয়ে আরামে একটা সিগারেট ধরাবে। হৃদি বাসায় থাকলে আবার সিগারেট খেতে দেয় না। বাইরে মন্টুর চায়ের দোকানে যেয়ে কলেজের ছেলের মত লুকিয়ে খেতে হয়।
শেষ পর্যন্ত সুফি সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল যে দোষ দু’জনেরই সমান। তার নিজেকে বেশী অপরাধী ভাবার কোন কারণ নেই। রাগ কমে গেলে সুফি চলে আসলে তো ভালই। আর তা নাহলে আজ মামাতো বোনের বিয়েথা খাক, কালকে দেখা যাবে।
তবে একেবারে শেষ পর্যায়ে এসে সুফি আরেকটা সিদ্ধান্ত নিল যে সে আসলেই কোন সঠিক সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি। তার ঘরে থাকতেও ইচ্ছে করছে না, আবার ছয়পিসের একসেট গ্লাসের বাক্স হাতে হৃদির মামাতো বোনের বিয়েতে হাসিমুখে উপস্থিত হতেও ইচ্ছে করছে না।
টিভিটা চালু করে একটা কুংফু পান্ডার ডিভিডি ছেড়ে দিল সুফি। ভাবল আজ যদি হৃদি ফিরে আসে তাহলে ঘরে ঢুকতেই রাগিয়ে দেয়া যাবে ফের। আর যদি ফিরে না আসে তাহলে? তাহলে আর কিছু ভেবে কুলিয়ে উঠতে পারল না সুফি।
তার প্রথম গল্পের বইয়ের প্রকাশকের দেয়া চারমিনারের প্যাকেট খুলে একটা সিগারেট ধরালো সুফি। আজ কি অন্যদিনের মত কুংফু পান্ডা দেখার সময় যেমন করে তেমন অঙ্গভঙ্গি করবে? নাকি সেটা করা ঠিক হবে না?
এমন সিদ্ধান্তহীনতায় আর কখনও ভোগেনি সুফি।
২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: থেঙ্কু মিতা। কিন্তু আসলে গল্পটা কি নিয়া লিখতে চাইছিলাম সেটাই লিখতে পারিনাই। সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগে
২| ২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হৃদি আর সুফির গল্প দৈনন্দিন সাংসারিক মধুময় ক্যাচালেরই অংশ। ভাল লেগেছে ।
+++++
২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৭
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ ইভান ভাই
৩| ২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৪
অচিন তারা বলেছেন: শেষ হইয়াও হইলোনা শেষ...
২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৮
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: থাকুক কিছু অসমাপ্ত
৪| ২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৯
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ++++++++++++++++++++
২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩১
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন:
৫| ২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:১৮
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: হনেস্টলি স্পিকিং গপ তেমন ভাল লাগে নাই !
চড় মারার ব্যপারটা কেমন জানি বেমানান লাগলো -
২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩২
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ওয়েলকাম মাসুম ভাই।
সমালোচনার জন্য থ্যাঙ্কু।
গল্পটা আসলে নিয়ন্ত্রণে ছিল না। কি-বোর্ড চাপতে গিয়ে যা বেরোলো তাই
৬| ২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
সোহাগ সকাল বলেছেন: সুফি চরিত্রটা খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। সবকিছু মিলিয়ে গল্পটা চমৎকার লাগলো।
২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ সোহাগ ভাই
৭| ২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:০২
একজন আরমান বলেছেন:
শেষ হইয়াও হইলো না শেষ !
ভালো লাগলো তো।
২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:২৭
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: ধন্যবাদ আরমান ভাই
৮| ২৬ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: এতো ভালোবাসার মাঝে এই সামান্য কথাকাটাকাটিতে চড় , কেমন যেন একটু লাগলো ভ্রাতা ।
ভালো থাকবেন সবসময়
২৬ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: থ্যাঙ্কু অপূর্ণ দা।
এই কথাগুলো শুনতে ইচ্ছা হয়। হাত পাকা করতে আপনাদের সমালোচনা খুব দরকার।
দোয়া রাইখেন
আর ভালো থাইকেন আপনিও
৯| ২৬ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
মামুন রশিদ বলেছেন: মনে হলো মাঝ পথে গল্প থেমে গেছে । সংকট আরো ঘনীভূত হতে পারতো ।
ব্যাপার না, এইটা বাদে এ মাসের সবগুলো গল্প চমৎকার হইছে ।
২৬ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: অন্যকিছু চাইছিলাম।
কিন্তু মাঝপথে আমি নিজেই সিদ্ধান্তহীন হয়ে গেলাম!
ধন্যবাদ!
১০| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চড় মারার কারণ হয়তো আগের কোন ঘটনায় নিহিত ছিল। সেটা না পেয়ে একটু অদ্ভুত লেগেছে।
কিন্তু গল্প ভাল।
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৭
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: আসলেই গল্পটা গোছানো হয়নি।
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন:
ভাল্লাগছে স্বপ্নবাজ !