![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সততি লিখলেই মাইনাছ আর বেশী সততি লিখলে মডু স্ট্যাটাস নাবায়া দেয়!
ভাবনা শুরু হয়ে গেছে। সেই জন্য আজকে ঢাকা থেকে প্রকাশিত এক দৈনিকে উদ্বেগের কথা খোলাখুলিই আলোচনা করা হয়েছে। আগ্রহীরা এখান থেকে পড়ে নিতে পারেন।
বোঝাই যাচ্ছে, সরকার এখন বেশ টালমাটাল অবস্থায় আছে। এরই মধ্যে ভারত সফর করে এসেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা, আর এরপরে গেলেন পররাষ্ট্র সচিব। দুজনেই গিয়েছেন আসলে মোদীর সাথে একটা প্রাথমিক আলোচনা সেরে আসতে।
তবে এই রিপোর্টের কোথাও বলা হয় নাই যে উনাদের সাথে মোদী সাহেবের দেখা হয়েছিল কি না। যদি দেখা হত, তা হলে উনারা মোদীর কাছ থেকে একটা কথা আদায় করে আসতেন। যেটা বেশ কয়েক মাস আগে তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী খুকুমনি করতে গিয়েছিলেন।
ভারতকে কাছে খুলে সব দিয়ে দেওয়ার পরেও বাঙলাদেশ কিছুই অর্জন করতে পারেন নাই। মাঝ থেকে ভারত তাদের সুবিধা মত সব আদায় করে নিয়েছে। এমন কি আশুগঞ্জ দিয়ে আসাম পর্যন্ত মাল টানার একটা বন্দোবস্তও করে নিয়েছে। এখন নৌ-ট্রানজিট শুধু মাত্র সময়ের ব্যাপার।
তার উপরে আমরা ভদ্র জাতি। কারো থেকে কোন ন্যায্য ভাড়া বা কমিশন চাইতে আমাদের লজ্জা লাগে। তাই বিনে পয়সায় দাদাদের নৌ-ট্রানজিট দেওয়ার আয়োজন প্রায় সারা।
এতো কিছুর পরেও যখন কিছুতেই কিছু হচ্ছে না, তখন আগামী ভারতীয় সরকার (পড়ুন মোদী সরকার) নিয়ে বাঙলাদেশের ক্ষমতাসীনদের বুক দূরুদূরু তো করবেই। সে জন্যই প্রকাশিত রিপোর্টের শেষে একটা দূরাগত আশার বাণী শুনিয়েছেন রিপোর্টারঃ
বাংলাদেশ-ভারতের বর্তমান উষ্ণ সম্পর্কের মূলে রয়েছে নিরাপত্তা সহযোগিতা। ফলে বিজেপিকে তা মাথায় রেখেই বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে কাজ করতে হবে।
ভারতের নিরাপত্তার ব্যাপারটি নিয়ে মোদী সরকারের কতদূর ভাবনা আছে, তা জানা যায় না। তবে নিশ্চিত ভাবে কংগ্রেস-আম্লীগের চলমান প্রভু-ভৃত্যের এই চরম সম্পর্ক যে আগামীতে থাকছে না, তা মোটামুটি নিশ্চিত। এর বদলে কি আসবে, বা কি হতে পারে, তা আগামী দিনের দিকে তাকিয়েই আমরা দেখতে পাবো।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৫
নিষ্কর্মা বলেছেন: অবস্থা সেই পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে গেল কয়েক বছর ধরেই! এতো নতুন কিছু না
:>
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২৪
কষ্টবিলাসী বলেছেন: প্রভু-ভৃত্যের পরিবর্তে প্রভু-কুত্তার সম্পর্ক হবে, নইলে টেকা দায় হয়ে যাবে সরকারের।