![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সততি লিখলেই মাইনাছ আর বেশী সততি লিখলে মডু স্ট্যাটাস নাবায়া দেয়!
ভারতের নির্বাচন চলছে। আমি ঢাকা থেকে প্রকাশিত কিছু মাজা ভাঙ্গা এবং তথাকথিত প্রধান দৈনিকের ভারত তোষণ মজা করেই উপভোগ করছিলাম। নূন খায় যার, তার তো গুণগান করা লাগে। না হলে নিমকহারামী হয়ে যাবে না?
কিন্তু মোদী নামক এক দানবের কথা ঐদিন শুনে মেজাজ আমার খারাপ হয়ে গেল। ভবলাম টকশো দেখি, কেউ কিছু বলে কি না। স্বাভাবিক ভাবেই আম্লীগের লোকেরা বলল যে বাংলাদেশের যতটুকু ভারতকে দরকার, তারচেয়েও বেশি বাঙলাদেশকে দরকার ভারতের। শুধু তারা বলে নাই, আব কি বার / মোদি সরকার।
আমাদের মত যারা অতিসাধারণ মানুষ, আমাদের খুব খারাপ লেগেছে এই দেখে যে আমাদের দেশে একটাও রাজনীতিবিদকে দেখলাম না যার ধোনের নীচে আধা খানা বিচি আছে! কেউ কোনই প্রতিবাদ করল না!!
আমি তাই বলতে চাই, যদি একটা হিন্দুস্তানীকে বাঙলাদেশি বানিয়ে এদেশে পাঠানো হয় ১৬ মে'র পরে, তাহলে এইদেশে যতগুলা হিন্দুস্তানী আছে, তারা বাক্স গুছায়ে রাখো। ১৬ মে'র পরে তোমাদেরও এদেশ থেকে চলে যেতে হবে।
দেবযানী গোবড়াগাড়ের ঘটনা থেকে শিখেছি, হিন্দুস্তানীদের সাথে ভদ্রতা করাটা একটা অন্যায় আচরণ। কুত্তার লেজ ঘি মাখালেও সোজা হয় না।
তারপরেও অনেকে বলবেন, আব কি বার / সোনিয়াজি কা বাল
এই বালের অর্থ কি এরপরেও বলে দিতে হবে??
০২ রা মে, ২০১৪ সকাল ৯:১৩
নিষ্কর্মা বলেছেন: ভৌগলিক দিক থেকে এই কথাগুলো সত্য। হয়ত আগামীতে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় এই বিভাজন হয়ে যাবে। সে জন্য দরকার ধোনের নীচে বিচিওয়ালা এমন একজনকে যে কিনা হিন্দুস্তানীদের সাথে ভদ্রতা করতে জানে না।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
২| ০২ রা মে, ২০১৪ সকাল ১০:২৩
সজল আহমদখ বলেছেন: মোদীর তলে দুইটা চাপ দিয়া বিচি ফাঁটাইয়া দিমু কোন জাইড়া কথা কইলে
৩| ১৪ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:১১
পংবাড়ী বলেছেন: মোদী তরুণদের চাকুরী দেয়ার অংগীকার করে ভোট নিচ্ছে; যদি আসলে চাকুরী সৃস্টি নিয়ে ব্যস্ত থাকলে সে ভালো মানুষে পরিণড়্ত হবে।
আর চাকুরী সৃস্টি যনা করতে পারলে, যবকিছু উলট পালট করতে 'ভারতে দান্গা' লাগাবে, যা সে বাংলাদেশেও ছড়াতে চাইবে।
তবে, আমরা তার ব্যাপারে জানি, সে খুনী ক্রিমিনাল; তাকে শিক্ষা দেয়া হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:২৮
নবীউল করিম বলেছেন: ছবিটা সম্ভাব্য সব জায়গায় ছড়িয়ে দেবার মোক্ষম সময় এটা। প্লিজ, এই ছবিটা ব্যাপক ভাবে ছড়িয়ে দিতে যা যা করার প্রয়োজন, তাই করেন সবাই। কারন এই কথাটা যদি প্রত্যেকের মুখে মুখে ঘুরে তবে ব্যাপক একটা আন্দলনের প্রেক্ষাপট তইরী হবে। বাংলার আসল অস্তিত্ব ফিরে পেতে ও সমুন্নত রাখতে এর কনও বিকল্প নেই। তা নয় তো আমরা আমাদের এই ছোট্ট বাংলাদেশকেই হারাবো! ষড়যন্ত্রকারীরা কিন্তু বসে নেই। তার সর্বশেষ প্রমান মোদীর ঐ কথা। যদিয় ভীতরে ভীতরে তারা অনেকদূর এগিয়েছে।