![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সততি লিখলেই মাইনাছ আর বেশী সততি লিখলে মডু স্ট্যাটাস নাবায়া দেয়!
তসলিমা নাসরিনের লেখা থেকে তুলে দিলাম। অনেকেরই খারাপ লাগবে। কিন্তু উনার কথাগুলোর উপযুক্ত প্রতিবাদ করার কোন যুক্তি কেউ পাবে বলে মনে হয় না। যদি কারো তেমন যুক্তির কথা মনে আসে, দয়া করে ভদ্র ভাষায় লিখুন। দেখি যুক্তি-বুদ্ধিতে আমাদের ঈমানদার মুসলমানরা কতখানি এগিয়েছে।
ধন্যবাদ।
_____________ লেখাটির অংশ বিশেষ ________________
মুসলিমা সুন্দরী প্রতিযোগিতায় রকমারী হিজাব দেখে মনে হচ্ছিল হিজাব এখন আর ধর্মের অংশ নয়। রং বেরঙের দৃষ্টি আকর্ষণকারী হিজাব বিক্রি হচ্ছে মেয়েদের জন্য। হিজাবিরা নানাভাবে নিজেদের সৌন্দর্য বাইরের পৃথিবীকে দেখাতে ব্যস্ত। ব্যস্ত বলেই তাদের জন্য আজ ক্যাটওয়াকের আয়োজন করতে হচ্ছে। মুসলিমারা দলে দলে যৌন জিহাদে যোগ দিয়েছে। অপরিচিত অচেনা অনাত্মীয় পুরুষদের যৌনসুখ দেওয়ার জন্য তারা বন্ধুর পথ পেরিয়ে সুদূর ইরাক আর সিরিয়ার মরুভূমিতে গিয়েছে। কোনও নির্লজ্জ বিধর্মী স্লাটের পক্ষেও এ কল্পনা করা অসম্ভব। ঘোমটার তলায় খেমটা নাচের কথা অনেক শুনেছি। এবারই স্বচক্ষে দেখলাম। মুসলিম সন্ত্রাসীরা যেমন আল্লাহর নামে মানুষ জবাই করতে পারে, মুসলিমারাও তেমন আল্লাহকে খুশি করতে যে কোনও সন্ত্রাসীর সঙ্গে শুতে পারে। ভালো যে আমার মা বেঁচে নেই। আমার মা যদি বেঁচে থাকতো এবং এসব দেখতো, জানি না ইসলাম ধর্ম নিয়ে মা’র যা বিশ্বাস ছিল, সব ধসে পড়তো কি না।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪২
নিষ্কর্মা বলেছেন: পুরো লেখাটার লিংক দেওয়া আছে। দয়া করে পড়ে নিবেন।
ইসলামের কোন কিছুই নব্য হতে পারে না। ইসলামের প্রতিটা বিধানই ১৪০০ বছর আগে স্থির করে দেওয়া হয়েছে। কেউ তো আর কুর'আন বা হাদিসকে পরিবর্তন করতে পারবেন না এখন!
২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩
মামুন রশিদ বলেছেন: অনলাইনে ইসলামিক একটিভিস্ট নামধারিরা প্রকাশ্যে সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনকারীদের 'পতিতা' বলে । হিজাব পড়ে সুন্দরী প্রতোযোগিতায় অংশগ্রহনকারীদের নিশ্চয়ই তারা এখন হিজাব পড়া পতিতা বলবে!
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪০
নিষ্কর্মা বলেছেন: সেইটা জান্তেই তো মুঞ্চায়!
৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩০
হুতুম বলেছেন: ভিডিও >> হিজাব আর হিজাব ছাড়া ১০ ঘণ্টার অভিজ্ঞত
পরীক্ষাটা নারীদের পোশাক নিয়ে। কারণ ধর্ষণের বাড়-বাড়ন্তে বর্তমান সময়ে নারীদের পোশাক নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক। কেমন পোশাক পরবেন নারীরা?
এক্ষেত্রে শালীন পোশাকের প্রশ্ন আসলে অনেকে এটাকে নারীর অগ্রযাত্রা আর স্বাধীনতার প্রতিবন্ধকতা মনে করেন।
আর মুসলিমদের হিজাবের কথা আসলে তো কথাই নেই, মধ্যযুগীয় বলে গালাগাল। পশ্চিমা এবং পশ্চিমা ধাঁচের ‘সভ্য’ দেশগুলোতো রীতিমতো আইন করে হিজাব নিষিদ্ধ করছেন।
অবশ্য হিজাব এবং বোরকার মতো ইসলামে বিশেষ কোনো ‘ড্রেস কোড’ আছে কিনা এনিয়ে বির্তক আছে। কারণ কোরআন এবং সুন্নায় এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট করে কিছু উল্লেখ নেই। তবে শালীন পোশাক পরিধানের ব্যাপারে যে নির্দেশনা দেয়া আছে এ ব্যাপারে সবাই একমত।
পোশাক আর হিজাব বিতর্কের মধ্যে কয়েক তরুণের উৎসুক মন নেমে গেল সরেজমিন পরীক্ষায়। এক তরুণীকে নিউইয়র্ক শহরের ম্যানহাটনের সড়কে ৫ ঘণ্টা জিন্স, টি-শার্ট আর কার্ডিগান পরিহিত অবস্থায় এবং ৫ ঘণ্টা হিজাব পরিহিত অবস্থায় হাঁটিয়ে পথচারীদের প্রতিক্রিয়া ভিডিও করেছেন তারা। উঠে এসেছে এক বিরল অভিজ্ঞতা। বাকিটা দেখুন ভিডিওতে-
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৯
নিষ্কর্মা বলেছেন: আমরা মুসলমানেরা যে দ্বিমুখী নীতিতে বিশ্বাস করি নীচের বর্ণনাই তার সাক্ষাৎ প্রমাণ! পশ্চিমা দেশগুলো ইসলামী কোন পোষাককে নিষিদ্ধ করতেই পারে, কিন্তু তা নিয়ে মুসলমানদের কিছু কি বলার থাকে?পশ্চিমারা তো মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে ঠিকই মেয়েদের পোষাকের আচরণ বিধি মেনে চলে।
কয়েক বছর আগে ইউরোপে বসবাসকারী কিছু মুসলিম যখন ইওরোপের অমুসলিমদের গালি দিচ্ছিল আর আরবের মুসলিমদের সুখ্যাতি করছিল, জিজ্ঞেস করেছিলাম, ‘অমুসলিমদের দেশে তোমরা কেন থাকছো? ইচ্ছে করলেই তো চলে যেতে পারো আরবদেশে, ইসলামের দেশে,পবিত্র দেশে!’ ওরা শুনলো, কিন্তু আরবদেশে পাড়ি দেওয়ার কোনও ইচ্ছে প্রকাশ করলো না। আরব দেশকে যতই পবিত্র বলে মনে করুক, ওই দেশে বাস করার ইচ্ছে খুব বেশি মুসলিমের নেই।
আসলে, বিধর্মীদের দেশে যে মানবাধিকার মুসলিমরা ভোগ করতে পারে, তার ছিঁটেফোঁটাও পারে না মুসলিমদের কোনও দেশে, বা আরবদেশে। ইওরোপ আমেরিকার গণতন্ত্রকে ব্যবহার করে অগণতান্ত্রিক শরিয়া আইনের প্রচার করে মুসলিমরা।
৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩১
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: @ লেখক, সত্য কথার ভাত নাই। ভন্ডামি করুন আর ধার্মিকের ভেক ধরে থাকুন, সবার সাথে আরামসে চলতে পারবেন ।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৪
নিষ্কর্মা বলেছেন: আপনার সাথে সহমত। এইটাই আমাদের দেশের ট্রেন্ড। এর বাইরে গেলেই আপনি হয় মুরতাদ নয়তো জঙ্গি! কৈ যাইবেন কন??
৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৭
হুতুম বলেছেন: Click This Link
৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৮
নিজাম বলেছেন: ধর্মীয় ব্যাপারে তছলিমা নাসরিনের মন্তব্য না পড়াই উত্তম।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৫
নিষ্কর্মা বলেছেন: এর একটা কারণ হতে পারে, উনার লেখায় এমন ভাবে সব কিছু উন্মোচিৎ হয়ে পড়ে যে তার জবাব ১৪০০ বছরের কিতাবগুলোতে পাওয়া যায় না! :>
৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৮
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: যে শিক্ষিত কিন্তু না বুঝে কথা বলে, তর্ক যুক্তি - এসব তার জন্য প্রযোজ্য। অশিক্ষিত, মূর্খের সাথে তর্ক করা বা যুক্তি প্রদর্শন মূর্খতারই নামান্তর। এই ব্লগ যিনি লিখেছেন, তিনি দয়া করে নিচের লাইনগুলো আবার পড়ুনঃ
- হিজাবিরা নানাভাবে নিজেদের সৌন্দর্য বাইরের পৃথিবীকে দেখাতে ব্যস্ত
- মুসলিমারা দলে দলে যৌন জিহাদে যোগ দিয়েছে
- মুসলিম সন্ত্রাসীরা যেমন আল্লাহর নামে মানুষ জবাই করতে পারে,
ইসলাম সম্পর্কে নামান্য জ্ঞান রাখে যে, তার পক্ষে কি সম্ভব এরকম অকাট মূর্খের মত উক্তি করা? উনি মুসলিম বলতে কি বুঝে আর হিজাবীর সংজ্ঞা তার কাছে কি? এপ্রশ্নের উত্তর দিন, তারপরে আসছি যুক্তিতে।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫১
নিষ্কর্মা বলেছেন: আপনি দয়া করে মূল লেখায় দেওয়া লিংক থেকে পুরো লেখাটি পড়ে নেবেন।
ধন্যবাদ।
৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: দেখি যুক্তি-বুদ্ধিতে আমাদের ঈমানদার মুসলমানরা কতখানি এগিয়েছে
কোন মুসলমানের কি কোন সুন্দরী প্রতিযোগিতাকে ডিফেন্ড করার দরকার আছে? ক্যাচাল করতে না পারলে পেটের ভাত হজম হয় না?
আজাইরা পোস্ট।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০১
নিষ্কর্মা বলেছেন: মুসলমানদের এইসব পশ্চিমী ঘরাণার কীর্তিকলাপ [যেমন হিজাব পরিয়ে মেয়েদের ক্যাটওয়াক করানো, জিলবাবকে জিলবুব করা, হিজাবকে একটি আধুনিক ফায়শোন ট্রেন্ডে পরিণত করা, ইত্যাদি] ডিফেন্ড না করতে পারলেই তো এইসব লেখাকে আজাইরা লেখা বলে মনে হবে, যিনি লেখক বা যিনি এই সব প্রশ্ন তোলেন তাদের মুরতাদ বলে মনে হবে।
এইটাই কি স্বাভাবিক নয়?
৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৩
তিথীডোর বলেছেন: লেখক বলেছেন: এর একটা কারণ হতে পারে, উনার লেখায় এমন ভাবে সব কিছু উন্মোচিৎ হয়ে পড়ে যে তার জবাব ১৪০০ বছরের কিতাবগুলোতে পাওয়া যায় না---হায়রে! এই আপনার উপলব্ধি!!
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৬
নিষ্কর্মা বলেছেন: িনজ+আম কিংবা আপনি, একই ব্যক্তি ধরে নিলাম। না-হলে কিতাবের কথায় উনার গায়ে জ্বলুনি হল না, আপনার হল না কেন? মানবাধিকার নিয়ে বলেন এতো, শোফী হুজুরের কথা কেমন লাগে আপনার? নিশ্চয়ই ভালো, কেননা উনি তো কিতাবের কথাই বলেছেন, এবং বলেও থাকেন। তাই তেঁতুল তত্ত্ব নিয়ে আপনাদের কোন সমস্যা নেই। সমস্যা হল তসলিমার প্রশ্নগুলো নিয়ে!
১০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০০
তাশমিন নূর বলেছেন: @ লেখক, আমিও তো তাই বললাম! মুসলমান নারীরা কিভাবে চলবে সেই ডিরেকশন তো কিতাবেই দেয়া আছে। এখন কেউ যদি কিতাবের বাইরে চলে যায়, সেটা তো তারই স্খলন, কিতাবের দোষ তো আর না। কিন্তু দোষটা তো শেষ অব্দি কিতাবের উপরেই বর্তান তিনি। খ্রিস্টানদেরও ধর্মীয় পোশাক আছে, যাজিকারা যে পোশাক পরেন তা। কিন্তু খ্রিস্টান নারী যদি বিকিনি পরে ঘুরে বেড়ান সেই দোষ তো আর খ্রিষ্ট ধর্মের হতে পারে না।
'' ইসলাম ধর্ম নিয়ে মা'র যা বিশ্বাস ছিল, সব ধ্বসে পড়ত কিনা।"
এখানে ইসলামের ঘাড়ে দোষ বর্তাচ্ছে কেন? ইসলাম তো নির্দিষ্ট করেই দিয়েছে। মুসলমান যদি ডিরেকশনের বাইরে গিয়ে থাকে তাহলে তা সে কিতাবের বাইরে গিয়ে করছে। এক্ষেত্রে, ইসলাম নিয়ে সব বিশ্বাস ধ্বসে পড়ার তো কোন কারন দেখি না। কিন্তু চুলকুনিটা যখন ইসলাম নিয়েই হবে, তখন প্রগতিশীলের ফতোয়ার উদ্দেশ্যটাও পরিষ্কার হয়ে যায়। আশা করি বুঝতে পেরেছেন, আমি কোন কথাটা ইন্ডিকেট করে কী বলতে চেয়েছি।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৪
নিষ্কর্মা বলেছেন: ইন্দোনেশিয়ায় জিলবাব হয়েছে জিলবুবস, হিজাব আমাদের দেশে ইদানিং একটি চমৎকার ফ্যাশন। ব্লগার মামুন রশিদ বলেছেন, অনলাইনে ইসলামিক একটিভিস্ট নামধারিরা প্রকাশ্যে সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনকারীদের 'পতিতা' বলে । হিজাব পড়ে সুন্দরী প্রতোযোগিতায় অংশগ্রহনকারীদের নিশ্চয়ই তারা এখন হিজাব পরা পতিতা বলবে!
সুতরাং এদের কি হিজাব পরা পতিতা বলা যায়? ইসলামের দোষ এই কারণেই হবে কেননা আয়োজকেরা সেই সুন্দরী প্রতিযোগীতার নাম দিয়েছিলেন মুসলিমা সুন্দরী প্রতিযোগিতা। খৃষ্টানরা কিন্তু তাদের ফ্যাশন প্রতিযোগীতার নাম দেয় না ক্রিস্টিয়ান ফিমেল বিউটি পিজেন্ট।
১১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫০
তিথীডোর বলেছেন: সহমত @ তাশমিন নূর !
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭
নিষ্কর্মা বলেছেন: আমার জবাবটি উপরেই দেওয়া আছে। দয়া করে পড়ে নেবেন।
১২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৯
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: চমৎকার বলেছেন @তাশমিন নূর! মুসলিমদের সচেতনতা দেখে ভাল লাগছে।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭
নিষ্কর্মা বলেছেন: আমার জবাবটি উপরেই দেওয়া আছে। দয়া করে পড়ে নেবেন।
১৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫১
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: হিজাব পড়েও প্রস্টিটিশন করা যায়। এখন তাদেরকে আপনি হিজাবী পতিতা বলবেন নাকি আম পতিতার কাতারে ফেলবেন, সে আপনার অভিরুচি।
কুরআনে মেয়েদেরকে তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন হারাম ঘোষণা করা আছে। কেউ যদি হিজাব পড়েও সেই সৌন্দর্য প্রদর্শন করে বেড়ায়, তবে তাহলে সেটা হালাল হয়ে যাবেনা, কেবল তাসলিমা নাসরীন মার্কা কিছু ড্রেনের শ্যাওলার আমোদের বস্তু হবে।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২১
নিষ্কর্মা বলেছেন: ইনফ্যাক্ট হিজাব পরা পতিতাদের ইসলাম কবুল করে না, বরঞ্চ এই সব ভড়ং দেখে ইসলামের প্রতি সবারই মন বিরূপ হয়। আপনারা যারা এইসব অপছন্দ করেন, তারা কেন এইসব প্রবণতার বিরুদ্ধে মুখ খোলেন না প্রকাশ্যে? আপনাদের মৌনতাই তো ফ্যাশনের নামে এইসব বেলেল্লাপনাকে উস্কে দিচ্ছে। ইসলামের নামে অনৈসলামিক কাজকর্মের বিরুদ্ধে আপনারাই তো সোচ্চার থাকবেন। প্রচারণা চালাবেন। তা না করে যারা এই সব করে তাদের সরলীকরণ করে, এক কাতারে ফেলে তাদের ইসলামের শত্রু বলে গালাগাল করেন। নাসরিন যে সমালোচনা করেন, তা করেন ইসলামের এই সব অপব্যবহারের ফাঁক বের করেই। তাই লোকদের উপর দোষ না চাপিয়ে আপনারা কি কি করলেন তার হিসাব নিন।
ধন্যবাদ।
১৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৩
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: আমরা আমাদের মেয়েদেরকে, আমাদের বোনদেরকে ক্লাস সিক্স থেকেই পর্দা করতে অভ্যস্ত করে তুলি (আপনাদের ভাষায় এটা বাড়াবাড়ি)।
আমরা আমাদের ছেলেদেরকে মেয়েদের সম্মান করতে শেখাই। তাদের মধ্যে আল্লাহকে ভয় করার প্রশিক্ষণ দেই। তাদেরকে অশ্লীল বা অনৈতিক কোন কিছু দেখতে বা পড়তে দেইনা (আপনাদের ভাষায় এটা তাদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ)
স্কার্ফ পড়ে যেসব মেয়েরা ফ্ল্যাশ মব করেছে, আমরা তাদের কানের নীচে থাপ্পড় মারতে পারিনা, কিন্তু যে যে অবস্থানে আছি, সেখান থেকে শক্ত প্রতিবাদ জানিয়েছি।
মুসলিমা সুন্দরী প্রতিযোগিতার নামে বেলেল্লাপনার ইসলামীকরণের খবর কানে আসার আগেই তসলিমা নাসরীনেরা তার সুযোগ্য ব্যবহার করে ফেলল। তাতে আমাদের কিছুই ক্ষতিবৃদ্ধি হবেনা। আমরা এবং আমাদের ছেলেমেয়েরা ভালভাবেই জানে ইসলাম কি চায়, কিভাবে চায়!
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৫
নিষ্কর্মা বলেছেন: জেনে ভাল লাগল যে আপনারা কিছু করছেন। কিন্তু তা পুরো দেশ বা জাতির জন্য কোন কাজেই আসছে না। শুধু ব্লগিং করে এবং অন্যদের দোষ না দিয়ে নিজের কাজটুকু সবার মাঝে ছড়ীয়ে দেবার জন্য মনোযোগ দিয়ে কাজ করুন! আল্লাহ আপনাদের সহায় হবেন। আর তা না-হলে আপনারাও ধর্ম ব্যবসায়ীদের কাতারের লোক হয়ে যাবেন!!
১৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫১
আহলান বলেছেন: এভাবে প্রদর্শনীর হুকুম ইসলাম দিয়েছে কি? মোটেও দেয়নি .... ইসলামকে বিকৃত ভাবে বোঝা আর উপস্থাপনের জন্যই এই সব কালচার, যা ক্বেয়মতেরই আলামত ....
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১২
নিষ্কর্মা বলেছেন: জ্বি ভাই, যারা করেছে, তাদের পাছায় চাবুক মারার ব্যবস্থা করেন!
১৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: পুরো দেশ বা জাতির কাজে আসার জন্য আমাদের মত মানসিকতাসম্পন্ন মানুষের নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে থাকা প্রয়োজন। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য ক্ষমতার স্বাদ যারা পায়, তারা নিজেদের আখের গোছানো ছাড়া অন্য কোন দিকে মনোযোগ দেবার সময় সুযোগ পায়না।
তবে আমরা বসে নেই। যখনই কারো সংস্পর্শে আসি, তাকেই বোঝানোর চেষ্টা করি, ছেলেমেয়ে কিভাবে পালন করলে সামগ্রিকভাবে একটা সুস্থ সুন্দর সমাজ গড়ে তোলা যায়। কারো ছেলেমেয়ে জন্ম নিলেই আগ বাড়িয়ে তাদেরকে নানা উপদেশ দিতে যাই। অনেকে বিরক্ত হন, আবার অনেকেই গুরুত্ব বুঝতে পারেন। যখন কারো ছেলেমেয়েকে দেখি খুব আদব কায়দা মেন্টেন করে চলেছে, আনন্দে বুকটা ভরে যায় - নিজের সন্তান বলে মনে হয়।
জানিনা কোনদিন ক্ষমতার স্বাদ পাবো কিনা। যদি পাই, তবে আল্লাহ্র কসম করে বলছি, প্রত্যেকটা ছেলেমেয়েকে নিজের ছেলেমেয়ের মত করে গড়ে তুলব - এতে যদি আমার জনপ্রিয়তা কমেও - আমি পরোয়া করিনা।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬
নিষ্কর্মা বলেছেন: আমার একটা অবজারভেশন আছে। আমাদের দেশের বেশির ভাগ পরিবারের প্রধানরা অসৎ উপায়ে উপার্জন করে থাকেন। এই সব পরিবারের স্ত্রীরা স্বল্প শিক্ষিত হবার কারণে ভাল-মন্দ তেমন বুঝতে পারেন না। এইটাই আমাদের দেশের মূল পারিবারিক সমস্যা। আমি অনেক সরলীকরণ করে বলছি। এই ধারার সাথে অন্যসব কিছু সম্পর্কিত। ফলে পরিবারের বাইরে যে সমাজ, তার থেকে পরিবার কোন ভাবেই আলাদা হতে পারছে না। পরিবারে অনেক ভালো কিছু শেখালেও তার সমাজের গন্ডীতে গিয়ে আবার খারাপ হয়ে যাচ্ছে। এর প্রভাব পড়েছে শিক্ষার উপরে। সে জন্য গৃহশিক্ষক এবং কোচিং-এর প্রাদুর্ভাব ঘটেছে। এবং সমাজ ও শিক্ষা একসাথে ধ্বংসের দিকে এগিয়ে চলেছে।
তবে আল্লাহ আপনাকে সহাওয়তা করবেন ইনশাল্লাহ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৪
তাশমিন নূর বলেছেন: তসলিমার সমস্যা হল, মুসলমানদের যে কোন সমস্যাকেই সে ইসলামের সমস্যা মনে করে। এটা কি ইসলামের সমস্যা, নাকি নব্য সমাজের নব্য মুসলমানের সমস্যা এই প্রশ্নটাই প্রথমে তাকে করা যায়।
" ইসলাম ধর্ম নিয়ে মা'র যা বিশ্বাস ছিল সব ধ্বসে পড়ত কিনা।''
ঈমানদার ভাইয়েরা জবাব দেয়ার আগে তসলিমাকে জবাব দিতে হবে ইহা ইসলামের বিধান, নাকি মুসলমানদের তৈরিকৃত সমস্যা।
ধন্যবাদ।