![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সততি লিখলেই মাইনাছ আর বেশী সততি লিখলে মডু স্ট্যাটাস নাবায়া দেয়!
গুলিবিদ্ধ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাও মারা গেছেনঃ বাড্ডায় হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে কোন্দল
মুল লেখাটিঃ Click This Link
সগ্নবাদ পাঠ করে জানা যায় যেঃ
১। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে অভ্যন্তরীণ কোন্দল, ঝুট ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ, গরুর হাটের ইজারা নিয়ে দ্বন্দ্বসহ বিভিন্ন কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে।
২। ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক ঢাকা মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান হাবিবুজ্জামান চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, মাহবুবুরের মাথায় রক্তাক্ত জখম ও বুকের ডান পাশে গুলির ক্ষতচিহ্ন দেখা গেছে। শামসু মোল্লার ডান পাঁজরে ও ডান হাতের কনুইয়ে গুলির ছিদ্র দেখা গেছে। ফিরোজের বুকের ডান দিকে ছিল গুলির ছিদ্র। মাহবুবুর ও ফিরোজের শরীরে পিস্তলের গুলি পাওয়া গেছে। শামসু মোল্লার শরীরে গুলি ঢুকে বেরিয়ে গেছে। গুলির আঘাতেই তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।
৩। স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ দেবনাথ বলেন, স্বাধীনতাবিরোধীরাই এই হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের পরিবেশ নষ্ট করার জন্য এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে। অভ্যন্তরীণ কোন্দলে এ ঘটনা কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কোনো সুযোগ নেই।’
৪। বাড্ডা থানার পুলিশের সূত্র বলেছে, আগে বাড্ডা থানা এলাকায় ঝুট ব্যবসাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ন্ত্রণ করতেন স্থানীয় যুবলীগের নেতা বাউল সুমন। তাঁর অধীনে থাকা কয়েকটি দলের মধ্যে ঝুট ব্যবসাসহ বিভিন্ন খাতের অর্থ ভাগাভাগি হতো। ঈদুল ফিতরের কয়েক দিন আগে বাউল সুমন স্ট্রোকে মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর সবকিছুর নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছিলেন স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা নিহত মাহবুবুর। বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলেন, অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে। অভ্যন্তরীণ কোন্দলের বিষয়টিসহ সব কটি সম্ভাব্য কারণ নিয়ে তাঁরা তদন্ত চালাচ্ছেন।
মন্তব্যঃ
এখনকার সব হত্যাকান্ডের পেছনের গল্পগুলো প্রায় এমনটাই হচ্ছে, হবেও। কাক শেষ পর্যন্ত কাকের মাংসই খায়!
©somewhere in net ltd.