![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সততি লিখলেই মাইনাছ আর বেশী সততি লিখলে মডু স্ট্যাটাস নাবায়া দেয়!
মূল সংবাদঃ আইএস নেই, জঙ্গি আছে
লিঙ্কঃ Click This Link
আমার জবাবঃ
হারুনুর রশিদ ওরফে কালা হারুন একজন পৌরনীতিবিদ। সরকার ও রাজনীতি বিষয়ে তার শিক্ষা ও অধ্যাপনা। তিনি তাঁর শিক্ষক এমাজউদ্দিনের মত খোলা মনের ও খোলা চোখের হতে পারেন নাই। ১৫৪-জন অনির্বাচিত সংসদ সদস্যের (বাংলাদেশের সংবিধান মোতাবেক, পশ্চিমবাংলার কোন অভিধান মোতাবেক নয়) বা সংখ্যা গরিষ্ঠের প্রধান যিনি তিনি তো এমনিতেই অবৈধ। সেই অবৈধ সরকার প্রধান যে সরকার চালায়, সেটাও অবৈধ।
গণতন্ত্রকে আজ টুঁটি চেপে ধরে হত্যা করার চেষ্টা চলছে। সেই পথ ধরেই বিভিন্ন অপশক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। সুস্থ গণতান্ত্রিক পরিবেশ না থাকলে উনাদের কল্পনার বাঙলাদেশ বিনির্মাণ কোনো দিনই সম্ভব হবে না। ক্ষমতাসীন দলের নিষ্পেষণে কোন রাজনৈতিক কর্মকান্ড আজ দেশে চালু নেই। ফলে একচ্ছত্রভাবে ক্ষমতাসীনরাই সব কুক্ষিগত করে রেখেছে। পেট্রোল বোমা থেকে শুরু করে খুনাখুনি, সবই তাদের যুব ও ছাত্র শক্তির কব্জায়। তাই সেই পথে না এগিয়ে বুধোদের ঘাড়ে দায় চাপালেই সব দায় এড়ানো যাবে না।
কালা হারুনের কথা মোতাবেক প্রধানমন্ত্রী যে দুটো পুরস্কার পেয়েছেন, তা বাঙলাদেশের জনগণের। এইটাকে দলীয় বা প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত অর্জন হিসাবে দেখলে সেই দল ও সরকার ভুল করবে। কালা হারুনের মনে থাকা উচিৎ যে দেশের কোন অর্জনের স্বীকৃতি সেই দেশের সরকার প্রধানকেই ডেকে জানানো হয়। আমাদের মত দেশে তা আত্মসাৎ করে রাজনৈতিক নেতারা।
©somewhere in net ltd.