নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নাইম রাজ

নাইম রাজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধ্বংস হয়ে যাওয়া নক্ষত্রের উপাদান নিয়ে সূর্যের তৈরি

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩০

বিজ্ঞানীরা বলছেন সূর্য এমন সব উপাদান নিয়ে তৈরি হয়েছে যা এসেছে অন্যসব নক্ষত্র থেকে যখন সেগুলো ধ্বংস হয়ে গিয়েছে।
আমিতো জানি আল্লাহুর আলোকৃত ভাবে পৃথিবীকে আলো ও শক্তি যোগান দেয়ার জন্য দিনের সূর্য আর রাতের অন্ধকার দূর করতে
চাঁদ সৃষ্টি করেছেন । এখন দেখি বিজ্ঞান বলছে অন্য কথা । প্রিয় ব্লগার আপনাদের মতামত কি ? কেউ দয়া করে আক্রোসমূলক মন্তব্য করবেন না বুঝি কম বলেই আপনাদের সাথে বিষয়টা শেয়ার করা আর কোন উদ্ধেশ্য নয়।একটা বিষয় না জানলে জানার আগ্রহ থাকতে
পারেই।
অবাক হয়ে যাই যখন এসব সংবাদ পড়ি সূত্র:
এর আগে অবশ্য আমি আরেকটি পত্রিকায় পড়েছিলাম একটু অন্যভাবে সেখানে যেভাবে পড়েছিলাম তা নিম্নে উল্লেখ্য করলামঃ

দৈনিক আমাদেরসময় কম পত্রিকায়, মোস্তফা কামাল গাজী নামে একজন লেখক লিখেছেনঃ
সৌরজগত কেন্দ্রের খুব কাছে অবস্থিত তারাটির নাম সূর্য। এটি পৃথিবী থেকে প্রায় তের লক্ষ গুণ বড়। মহান আল্লহু তায়ালার বিস্ময়কর এ সৃষ্টি তাঁর অপরিসীম জ্ঞান ও ক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ। পবিত্র কুরআনে আল্লহু তায়ালা বলেন, ‘আল্লহু সূর্যকে একটি সমুজ্জ্বল প্রদীপরূপে সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা নুহ: ১৬)
অন্যত্র আল্লহু তায়ালা বলেন, ‘এবং তিনিই দিবা-নিশি এবং চন্দ্র-সূর্য সৃষ্টি করেছেন। সবাই আপন আপন কক্ষ পথে বিচরণ করে।’ (সুরা আম্বিয়্যা: ৩৩)
হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘লাটিম যেমন তার কেন্দ্র বিন্দুর চার দিকে ঘুরতে থাকে, সূর্যও তেমনিভাবে ঘুরে।’


সূর্য ও পৃথিবীর আবর্তনে দিন ও রাতের সৃষ্টি হয়। সূর্যই হলো পৃথিবীর আলো ও তাপের উৎস। সূর্য না থাকলে পৃথিবীতে জীবনের বিকাশ হতো না। তখন কেবল রাতই হতো এবং পৃথিবী হয়ে পড়তো বরফশীতল একটি গ্রহ।
আবার সূর্য ও পৃথিবী যদি আর্বতিত না হতো তাহলে পৃথিবীর একপাশ সবসময় অন্ধকার এবং অপরপাশ সবসময় আলোকিত থাকত; যা মানুষের বসবাসের উপযোগী হতো না। আর যদি মানুষ থাকতোও তবু তাদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হতো। রাতে মানুষ বিশ্রাম করে দিনের কাজের জন্য নতুন শক্তি সঞ্চয় করে। যদি রাত না হতো, মানুষ বিশ্রামের অভাবে অসুস্থ হয়ে পড়তো এবং শরীরে কর্মোদ্দীপনা থাকত না। মানুষের জীবনে আনন্দ থাকত না। সবসময় এক অপরিসীম ক্লান্তি বয়ে বেড়াত ।
সৃষ্টির এরূপ সব কিছুর সুন্দর ও সঠিকভাবে চলা আল্লহুর অপরিসীম জ্ঞান ও প্রজ্ঞারই প্রকাশ। আল্লহু তায়ালা দিন-রাতের এই পরিক্রমা সৃষ্টি করেই ক্ষান্ত হননি, তিনি তা সুন্দর করে নিয়ন্ত্রণও করছেন। এর প্রতি ইঙ্গিত করে কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘(হে মুহাম্মদ) আপনি লোকদের বলে দিন, যদি আল্লহু তোমাদের প্রতি কেয়ামত পর্যন্ত অন্ধকার রাত করে দিতেন তাহলে কে ছিলো তোমাদের এক আল্লহু ছাড়া অন্য প্রভূ, যে তোমাদের জন্য আলোর ব্যবস্থা করতো?’ (সুরা কাসাস: ৭)
অন্যত্র ইরশাদ হয়েছে, ‘সেই আল্লহু মহা মহিমাময়, যিনি আসমানে কক্ষপথ সৃষ্টি করেছেন আর বড় বড় নক্ষত্র ও উজ্জ্বল চন্দ্র সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা ফোরকান : ৬১)

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১২

বাংলার মেলা বলেছেন: আল্লাহ রাতের অন্ধকার দূর করতে চাঁদ সৃষ্টি করেছেন - এই তথ্য আপনি পেলেন কোথায়?

২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০০

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ মহান। আল্লাহ আমাদের জন্য এই পৃথিবী বানিয়েছেন।

৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১২

আহমেদ জী এস বলেছেন: নাইম রাজ,




বিজ্ঞান আর ধর্মকে মিশিয়ে ফেলবেন না।
বিজ্ঞান হলো পর্যবেক্ষনে, পরীক্ষনে, সংগঠনে, বিশ্লেষণে প্রাপ্ত জ্ঞান। এখানে না জেনে না বুঝে বিশ্বাসের কোনও স্থান নেই। এই জ্ঞানে প্রতিদিনই নতুন নতুন তথ্য ও বিশ্লেষণ যোগ হয়। তার পরেও এই জ্ঞান এ্যাবসলিউট কিছু নয় স্থান, কাল, পাত্র ভেদে।

আর ধর্ম হলো শুধু বিশ্বাসের বস্তু। এখানে যৌক্তিকতা অচল।

তাই বিশ্বব্রহ্মান্ড বা নিদেন সূর্য সম্পর্কে আপনার এমন কিছু জানতে চাওয়া ও তা বুঝতে হলে আপনার থাকতে হবে জ্ঞান এবং বিশ্লেষনী ক্ষমতা। এগুলো যোগাড় করা সবার জন্যে সহজ নয়। এর জন্যে থাকতে হবে যুক্তির ধার,অংকে পারদর্শীতা,গভীর চিন্তাশীলতা, পরমত সহিষ্ণুতা এবং তা গ্রহনের মানসিকতা,বিচার করার বিচক্ষনতা,ধৈর্য্যের গভীরতা এবং সবার উপরে দাগহীন নিমোর্ক একটি হৃদয়,লাইক অ্যা ক্লিন শ্লেট।

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রশ্নফাঁস জেনারেশন বিজ্ঞান বুঝতে পারার কথা নয়, আপনার জন্য সহজ হলো ওয়াজ মাহফিল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.