নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি হচ্ছে প্রেমে পড়ার মতন একটা ব্যাপার, কোনো ধরনের কর্তৃত্ব জাহির করা নয়।
২০১১-২০১৪ সাল পর্যন্ত ঢাকা উত্তর ও দক্ষিন সিটি কর্পোরশনের পরিসংখ্যান অনুযায়ী রাজধানী ঢাকা-তেই তালাকের সংখ্যা দাড়িয়েছে ২৭,০০৩টি। এর মধ্যেঃ
২০১১ সালে তালাক ৫,৩২২ টি।
২০১২ সালে তালাক ৭,৯৯৫ টি।
২০১৩ সালে তালাক ৮,২১৪ টি।
২০১৪ সালে তালাক ৫,৪৭২ টি।
ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সালিশী বোর্ডের তথ্য মতে, মোট তালাকের মধ্যে ৭০.৮৫ ভাগ তালাক হয়েছে নারীর পক্ষ থেকে। বাকি ২৯.১৫ ভাগ তালাক দেয়া হয়েছে পুরুষের পক্ষ থেকে। নারীরা যেসব কারনে তালাক দিচ্ছেন তার মধ্যে স্বামীর সাথে বনিবনা না হওয়া, একে অপরের মধ্যে সংসারের নানা কারনে সন্দেহ প্রবণতা সৃষ্টি, স্বামী কর্তৃক শাররীক ও মানসিক নির্যাতন, সংসারে মিথ্যে বলার প্রবণতা বেড়ে যাওয়া, পরকীয়া, মাদকাসক্তি, যৌন অক্ষমতা।
আরেকটু পেছনে ফিরে তাকালে যে পরিসংখ্যান উঠে আসে তাতে দেখা যায় ২০০৫-২০১০ সাল পর্যন্ত রাজধানীতে ২৪,৮২৯ টি বিয়ে বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে।
বিবাহ বিচ্ছেদ কিঃ
বিবাহ বিচ্ছেদ কি সেটা নিয়ে কথা বলার আগে দেখা যাক বিয়ে কি?
আইনত বিয়ে হচ্ছে অনুমোদিত দেওয়ানি চুক্তি।
ধর্মীয় মতে, বিবাহ হল আল্লাহ প্রদত্ত আত্মিক এবং সামাজিক ও পারিবারিক বন্ধন।
সমাজ বিজ্ঞান বলছে বিয়ে হচ্ছে, বিবাহ হল একটি সামাজিক বন্ধন বা বৈধ চুক্তি যার মাধ্যমে দু’জন মানুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপিত হয়। বিবাহ এমন একটি প্রতিষ্ঠান যার মাধ্যমে দু’জন মানুষের মধ্যে ঘনিষ্ঠ ও যৌন সম্পর্ক সামাজিক স্বীকৃতি লাভ করে।
বাংলাদেশের সংবিধান ও আইনের দৃষ্টিতে প্রত্যেক সাবালক নাগরিকের বিয়ে করার পূর্ণ অধিকার রয়েছে। আইন অনুযায়ী বিয়ের জন্য সাবালকত্য ধরা হয় ছেলেদের জন্য ২১ বছর এবং মেয়েদের জন্য ১৮ বছর। একটি পূর্নাঙ্গ বিয়ের কতিপয় শর্তের মধ্যে রয়েছেঃ
উভয় পক্ষের নুন্যতম বয়স
পারস্পারিক সম্মতি
দেনমোহরানা
সুস্থ মস্তিষ্কের প্রাপ্তবয়ষ্ক ২ জন সাক্ষী
আইনী নিবন্ধন
বিবাহ বিচ্ছেদ কি? মুসলিম পারিবারিক আইন অুনযায়ী বিয়ের মাধ্যমে স্থাপিত সম্পর্ককে আইনগত উপায়ে ভেঙ্গে দেয়াকে তালাক বা বিয়ে বিচ্ছেদ বলে। আইনের দৃষ্টিতে বিয়ে একটি চুক্তি। এর রয়েছে ধর্মীয় ও সামাজিক ভিত্তি। আইন অনুযায়ী একটি বিয়ের যে কোনো পক্ষ বিয়ে ভেঙ্গে দিতে পারে। যাকে আমরা বিবাহ বিচ্ছেদ বলি। বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে স্বামী স্ত্রী সবারই সমান অধিকার রয়েছে। যদিও আমাদের একটি প্রচলিত ধারনা আছে যে কেবল স্বামীরাই তালাক দিতে পারে। তালাকের ক্ষেত্রে স্ত্রী বা স্বামীকে কিছু আইনগত শর্ত পালন করতে হয়। এ শর্তগুলো পালন করলেই তালাকের প্রশ্ন আসে। স্বামী তার স্ত্রীকে তালাক দেওয়া অধিকার প্রদান করতে পারে। একে আইনের ভাষায় তালাক-ই-তৌফিজ বলা হয়। অর্থাৎ স্ত্রীও তার স্বামীকে তালাক প্রদান করতে পারে।
আইনের ভাষায় তালাক হচ্ছে 'বিবাহ বন্ধন ছিন্ন করা অর্থাৎ স্বামী স্ত্রীর পারস্পরিক সম্পর্ক যদি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, একত্রে বসবাস করা উভয়ের পক্ষেই বা যে কোন এক পক্ষের সম্ভব হয় না, সেক্ষেত্রে তারা নির্দিষ্ট উপায়ে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটাতে পারে।'
ইউনিভার্সাল ডিক্লারেশন অফ হিউম্যান রাইটসের ১৬(এ) অনুচ্ছেদের বিধান মতে, বিবাহ এবং বিবাহ বিচ্ছেদ নারী ও পুরুষের একটি অধিকার।
১৮৭২ সালের বিশেষ বিবাহ আইন
১৯২৯ সালের বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন
১৯৩৯ সালের মুসলিম বিবাহ বিচ্ছেদ আইন
১৯৬১ সালে মুসলিম পারিবারিক আইন
১৯৭৪ ও ১৯৭৫ সালের মুসলিম বিবাহ ও তালাক (রেজিস্ট্রেশন) আইন
১৯৮০ সালের যৌতুক নিরোধ আইন প্রণয়ন করা হয়।
এইসব আইনের সমন্বিত নিয়ম-ধারার অধীনে মুসলমান সমাজে আইনী বিয়ে ও আনুষঙ্গিক কার্যক্রম সম্পাদিত হয়।
বিবাহ বিচ্ছেদের কারণঃ
দুটি কারণে মূলত বিবাহ বিচ্ছেদের সংখ্যা বাড়ছে।
প্রথমত- পারিবারিক নির্যাতন।
দ্বিতীয়ত- মূল্যবোধ ও নৈতিকতার অভাব।
যৌতুকের কারনেই নারীরা এখনো স্বামীরা কাছে নির্যাতনের শিকার হন। মহিলা অধিদপ্তরে প্রতিষ্ঠিত ‘হেল্প লাইন’ এ প্রতিদিন ১৫০ থেকে ২০০০ নির্যাতিত নারী সাহায্য চেয়ে ফোন করেন। এর মধ্যে ৮০ ভাগ-ই যৌতুকের জন্য। সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) জানায়, দেশের বিবাহিত নারীর ৮৭ শতাংশই স্বামীর দ্বারা কোনো না কোনো সময় নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ শতাংশ নারী স্বামীর দ্বারা শারীরি নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। ৩৬ শতাংশ যৌন নির্যাতন, ৮২ শতাংশ মানসিক এবং ৫৩ শতাংশ অর্থনৈতিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই স্বামী কর্তৃক নির্যাতিত হয়েই স্ত্রীরা ডিভোর্স দিতে বাধ্য হন।
মনো চিকিৎক মোহিত কামাল মনে করেন, সমাজের অবক্ষয় পরিবার কে গ্রাস করছে। এখন মূলত মাদক, যৌতুক, পরকীয়া, শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের কারণেই তালাক দেন নারীরা। তিনি আরো মনে করেন, ফেসবুক ও মোবাইলের ব্যবহারের ফলেও তৈরি হচ্ছে সমস্যা। দাম্পত্য আবেগ কমে যাওয়া, পশ্চিমা দৃষ্টিভঙ্গি, বোঝাপড়া না থাকাও বিয়ে বিচ্ছেদের কারণ। মোবাইল কোম্পানী গুলোর সহজলভ্য অফার, ইণ্টারনেট, ওয়েবসাইট, ফেসবুক ও পর্নোগ্রাফির মতো সহজলভ্য উপাদন।
মনোবিজ্ঞানীদের মতে, বর্তমান সময়টা খুব অস্থিরতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সমাজের মানুষ খুব বেশি অধৈর্য্য হয়ে পড়ছে। পরিবার গুলোর মধ্যে নৈতিকতার চর্চা উঠে যাচ্ছে। বিবাহবহির্ভুত সম্পর্ক, পরিবার কে সময় না দেয়া, পারস্পারিক সহমর্মিতার অভাব, আস্থাহীনতা, সম্মানবোধের অভাব, সর্বোপরি যান্ত্রিকতার কারনে পরিবার গুলোর মধ্যে বেশির ভাগ ভাঙ্গনের কারন।
সমাজ বিজ্ঞানীদের মতে- বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়া মানে বিয়ের মধ্য দিয়ে পরিবার গঠন করে শৃংখলাপূর্ণ জীবন যাপনের প্রতিশ্রুতি ক্রমশ কমে যাওয়া।
তালাক প্রসঙ্গে, বিশিষ্ট আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী এলিনা খান বলেন, তালাকের ঘটনা নতুন কিছু নয়। নবাব ফয়েজুন্ননেসা চৌধুরীর আমলেও তালাক ছিল। তিনি নিজেও ডিভোর্স দিয়েছিলেন। কিন্তু তখন পরিসংখ্যান ছিলো না। ১৯৬১ সালের পারিবারিক মুসলিম আইন অনুযায়ী নোটিশ দেয়ার বিধান শুরু হয় বলে এখন জানা যাচ্ছে ডিভোর্সের সংখ্যা। এছাড়াও আগের তুলনায় জনসংখ্যাও বেড়েছে। তবে ডির্ভোসের সংখ্যা আগের তুলনায় বেড়েছে। নানা কারনেই এর সংখ্যা বেড়েছে।
ঝুঁকিপূর্ণ দাম্পত্যকালঃ
দেখা যাচ্ছে, বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ ২৫-৩৫ এর মধ্যে বয়সের ব্যক্তি দ্বারা দায়ের করা হচ্ছে। ৮৫ শতাংশ-ই বিয়ের প্রথম ৩ বছরে বিবাহ বিচ্ছেদ করেন।
পরিসংখ্যানে বলছে, সমাজের অন্য শ্রেনীর চেয়ে উচ্চবিত্ত ও নিন্মবিত্ত শ্রেনীর দম্পতিদের মধ্যে তালাকের ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটছে। ডিসিসি সূত্রে জানা যায়, বিয়ে বিচ্ছেদের বেশির ভাগ ঘটনা ঘটছে উচ্চবিত্তদের ক্ষেত্রে।
ঢাকা সিটি কর্পোশনের সালিশ পরিষদের একাধিক কর্মকর্তা বলেছেন, বিয়ে বিচ্ছেদের মতো স্পর্শকাতর ঘটনা যেভাবে বাড়ছে তাতে তারাও উদ্বিগ্ন। তাদের মতে, প্রতি বছর যত আবেদন সালিশী বোর্ডের কাছে কিংবা কাজী অফিস গুলোতে জমা পড়ছে প্রকৃ্ত সংখ্যা এর চেয়ে অনেক বেশি। সামাজিক বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা পেতে এবং ছেলে মেয়েদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে অনেকেই সালিশী বোর্ড কিংবা যথাযথ কতৃপক্ষের কাছে আসেন না। অনেক সময় পারিবারিক এবং সামাজিক ভাবেই বিষয়টি নিষ্পত্তি করা হয়ে থাকে।
আগে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের আইন বিভাগ থেকে বিচার সালিশ কার্যক্রম পরিচালিত হতো। কিন্তু ততকালীন সময়ে বিবাহ বিচ্ছেদের সংখ্যা আশংকা জনক হারে বেড়ে যাওয়াইয় ২০০৬ সালে ১০টি অঞ্চলে ভাগ করে অঞ্চলে ভাগ করে অঞ্চল ভিত্তিক সালিশ বোর্ড গঠন করে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন। ঐ বছরের ১১ আগস্ট থেকে এসব অঞ্চল ভিত্তিক অফিসে ১০ আঞ্চলিক কর্মকর্তারা সালিশী পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও সিটি কর্পোরেশনের ৯০টি ওয়ার্ডে রয়েছে ১০০টি কাজী অফিস।
ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের ১০টি অঞ্চলের সালিশী পরিষদের এবং কাজি অফিস গুলোতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে শুধু রাজধানীতেই ৪৯ হাজার ৩৮৪টি বিয়ে বিচ্ছেদের আবেদন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় রয়েছে।
বহির্বিশ্বের চিত্রঃ
পরিসংখ্যান বলছে, ১৯৬৯ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যেখানে বিবাহ বিচ্ছেদের সংখ্যা ছিল ৫৬ হাজার সেখানে ২০০২ সালে দেখা গেছে বিবাহ বিচ্ছেদের সংখ্যা ১ লাখ ৬০ হাজার।
ইউরোপেও এ সময়ের মধ্যে প্রায় ২০ শতাংশ বিবাহ বিচ্ছেদের হার বেড়েছে। পাশ্চাত্য দেশ গুলোর মতো লাফিয়ে লাফিয়ে না বাড়লেও বিবাহ বিচ্ছেদের হার বেড়েছে রক্ষনশীল দেশ ভারতে। ভারতে ৯০ এর দশকে প্রতি বছর বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য ১০০০ এর মতো মামলা হতো। ২০০০ সালে এক লাফে বেড়ে সেটা ৯০০০ হাজারে পৌঁছে গেছে।
সমাজের এই চিত্রের পেছনে তথ্য প্রযুক্তির প্রভাবে মোবাই্ল ফোনের অপব্যবহার, ফেসবুক, টুইটার, স্কাইপিসহ নানা প্রযুক্তির বিকৃত ব্যবহার কেও দায়ী করা হয়। সম্প্রতি ব্রিটেনে পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, ফেসবুকের কারনে বিবাহ বিচ্ছেদের হার বেড়ে গেছে। প্রতি সাত জনে একজন ব্রিটিশ নাগরিক তাদের সঙ্গী বা সঙ্গীনির ইন্টারনেট ভিত্তিক সামাজিক গণমাধ্যমে আসক্তির কারনে সম্পর্কছেদ করতে বাধ্য হচ্ছেন। সম্পর্ক ভাঙ্গার ক্ষেত্রে সামাজিক গণমাধ্যম গুলোর মধ্যে ফেসবুকই সবচেয়ে বিপজ্জনক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করছে।
স্লেটার এন্ড গর্ডনের পারিবারিক আইন বিভাগের প্রধান অ্যান্ডু নিউবারি এক অনলাইন বিবৃতিতে বলেন, পাঁচ বছর আগে বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে ফেসবুকের কোনো ভূমিকা আছে বলে জানা ছিল না। কিন্তু এখন দম্পতিরা হরহামেশাই সামাজিক গণমাধ্যমের ব্যবহার ও সামাজিক গণমাধ্যমে পাওয়া সঙ্গী বা সঙ্গীনির কোনো বিষয় কে বিবাহ বিচ্ছেদের কারন হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
তিনি বলেন, সামাজিক গণমাধ্যম যেন এখন বিবাহ বিচ্ছেদের নতুন ‘মাইনফিল্ড’ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।ভুল জায়গায় পা রাখলেই ঘটবে বিস্ফোরন। প্রায় ২৫ শতাংশ যুগল জানিয়েছেন, সামাজিক গণমাধ্যম ব্যবহারের কারণে তাদের মধ্যে সপ্তাহে অন্তত একবার ঝগড়া হয়। আর প্রায় ১৭ শতাংশ জানিয়েছেন, সঙ্গী বা সঙ্গীনির বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পাওয়া কোনো বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে সপ্তাহে অন্তত একবার ঝগড়া হয়। ৫৮ শতাংশ লোক তাদের সঙ্গী বা সঙ্গীনির সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ডসহ লগইন বৃত্তান্ত জানেন। তারা তাদের সঙ্গী বা সঙ্গীনির কর্ম তৎপরতার উপর নজরদারি করেন। এই নজরদারির মূল উদ্দেশ্য থাকে সঙ্গী বা সঙ্গীনি কার সাথে কথা বলছেন এবং নিজেদের সামাজিক জীবন সম্পর্কে সত্য কথা বলছে কিনা সেটা খতিয়ে দেখা। নিউবারির তথ্য মতে, ফেসবুকে শেয়ার করা ছবি ও পোষ্ট আজকাল বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি কারন হিসেবে উপস্থাপিত হচ্ছে।
একে অপরের সঙ্গে খোলাখুলি আলাপ আলোচনার অভাবেও ঘটছে সম্পর্কের অবনতি। কেউ কারো উপর কর্তৃ্ত্ব করার অধিকার ভোগ করতে না পারলে, দায়িত্ব পালনের চেষ্টা না থাকলে দূরত্ব বাড়ে। কেউ কারো প্রয়োজন বোঝে না, যত্নশীল হয় না। মমতাহীন নাম মাত্র সংসারে দেখা দেয় অপ্রয়োজনীয় সংকট।
বিবাহিত জীবনের পথচলা সফল হোক। পরিবারকে ভালোবাসুন। ভালো থাকুন সবসময় !!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৫
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: তাই তো মনে হচ্ছে
ধন্যবাদ
২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৯
রুদ্র জাহেদ বলেছেন:
মনোবিজ্ঞানীদের মতে, বর্তমান সময়টা খুব অস্থিরতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।
সমাজের মানুষ খুব বেশি অধৈর্য্য হয়ে পড়ছে। পরিবার গুলোর মধ্যে নৈতিকতার
চর্চা উঠে যাচ্ছে। বিবাহবহির্ভুত সম্পর্ক, পরিবার কে সময় না দেয়া, পারস্পারিক
সহমর্মিতার অভাব, আস্থাহীনতা, সম্মানবোধের অভাব, সর্বোপরি যান্ত্রিকতার
কারনে পরিবার গুলোর মধ্যে বেশির ভাগ ভাঙ্গনের কারন।
--কঠিন সত্য
অসাধারন তথ্যপূর্ণ ও বিশ্লেষণমূলক লেখা
+++
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৬
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ! ধন্যবাদ!!
৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৪
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: ভাল পোস্ট
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৬
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ!!
৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৯
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: আপনি দ্বায়িত্বশীল পোস্ট দিয়েছেন অনেক । আমি দেখেছি এর আগেও । অফলাইনে পড়ি দেখে কমেন্ট রেখে যাওয়া হয়নি
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৯
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ মায়াবী রূপকথা, অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন
৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৯
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: পোষ্টে নির্বাক!!!
শুধু + দিয়ে ভাগলাম।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১০
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন:
৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সব গুলো কারন ই উঠে এসছে
বাংলাদেশ আসলে একটা বড় সামাজিক পরিবর্তনের মাঝে যাচ্ছে বলেই বলে হয় ।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৭
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: তেমন আভাস-ই পাওয়া যাচ্ছে
৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৪
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট ।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৮
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ!!
৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৬
অপু তানভীর বলেছেন: বিয়া শাদী করন লাগবো না !
ঝামেলা ফ্রি থাকেন আমার মত !
-----------------------
গত কালকের গল্পটা কই গেলু ?
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৪
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন:
প্রকাশক সাহেব গল্প তুলে নিতে বলেছেন, তাই মুছে দিয়েছি। তিনি অনুমতি দিলে আবার দিবো
৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৮
আরজু পনি বলেছেন: অফলাইনে লেখাটা পড়ে বুকমার্ক করে রেখেছিলাম।
অামাদের ধৈর্যের ঘাটতি, মানিয়ে নেবার ক্ষমতা কমে যাচ্ছে...সর্বোপরি পুরুষতান্ত্রিকতার দিন শেষ হতে চলেছে... অঘোষিত দাস প্রথার দিন ফুরিয়ে আসছে।
পনিজের শোকেসে রাখলাম ।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৭
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ!!!!!!!!!!!!
১০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৭
পিচ্চি হুজুর বলেছেন: মূল্যবোধ ও নৈতিকতার অভাব থেকেই প্রথমটার তৈরি হয়। একজন স্ত্রীকে স্ত্রী না ভেবে তাকে যদি মানুষ ভাবা হয় তাহলে ত কোনভাবেই তার উপর নির্যাতন করা যায় না।
মূল্যবোধ এবং নৈতিকতা এই দুইটা জিনিস গড়ে উঠে দুইটি পৃথক জিনিসের প্রভাব দ্বারাঃ ১) সমাজ এবং ২) ধর্ম। সমাজ অনেক আগেই পচে গেছে, আর ধর্ম যারা মেনে চলার চেষ্টা করে তারা ত ক্ষ্যাত, মূর্খ, অন্ধকারাচ্ছন সমাজের মানুষ। আমাদের নৈতিক শিক্ষা দেয়ার সবচেয়ে বড় উপাদানকে আমরা গলা টিপে মেরে ফেলছি, অতএব ফলাফল আমাদেরকেই ভোগ করতে হবে। আপনি কয়লার দোকানে গিয়ে সন্দেশ খুজলে আপনি সন্দেশ ত পাবেনই না, বরং আপনার গায়ে কয়লার কালি লেগে যাবে। আমাদের সমাজে হচ্ছেই তাই। আমরা আমাদের কর্ম জীবনে, ব্যবসায়িক জীবনে, চাকরী জীবনে দুই পয়সা অধিক কামানোর লোভে নিজের নৈতিকতা জলাঞ্জলি দেই। আর সেই মানুষ এর থেকে এইটুকু প্রত্যাশা রাখি যে সে তার পারিবারিক জীবনে নীতিবান হবে, কখনই তা হবে না।
বিবাহের উপযোগ ৯০ ভাগই মানসিক, বাকী ১০ ভাগ শারীরিক (যেইটা অনেকটা বাই প্রোডাক্ট এর মত)। আমাদের দেশে বিবাহ এখন এই রকম ভাবে কঠিন করা হইছে, যে একজন ছেলে তার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে কাউকে পাশে পায় না। ওই গার্লফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ড রিলেশনশীপ হইল বেইসলেস রিলেশনশীপ, যতক্ষণ ভাল থাকে চালাইয়া যাও - আর খারাপ সময় আসলে, রেসপনসিবিলিটি নেয়ার সময় আসলে, কিংবা আরও ভাল কোন মুরগী দেখলে কাইটা পড়। প্রতিটা ছেলে-মেয়ে জীবনে একবার হলেও এই সাইকেলের মধ্য দিয়ে যায়। এবং ফলাফল হয় একটাই বিপরীত লিঙ্গের প্রতি নেতিবাচক ভাবনা তৈরি হয়। যার ফলাফল বিয়ের পরবর্তী জীবনে গিয়ে পড়ে।
আর আমাদের মা রা ত আরও এক ডিগ্রী উপরে। (শতকরা পাচভাগ বাদে) তাদের লাইফে তারা কেউ জমিদারনী ছিলেন না। আমাদের বাবাদের সাথে তাদের ওই এক রুমের বাসা থেকে সংসার শুরু হইছিল। তারা জীবনে কষ্ট করতে করতে সামনে আগাইছেন। এইটাই বাস্তবতা। কিন্তু তারা এখন আমাদের সেই শিক্ষাটা আর দেন না। ও ছেলে টাকা কম কামায়, কী জামাই তোর । যার টাকা বেশি তার সম্মান বেশী, তার আদর বেশি। মানবিক সম্পর্ক গুলাকে আমরা এখন বস্তুবাদী মতবাদ দ্বারা জাস্টিফাই করার ট্রাই করি।
টিট ফর ট্যাট, একটা ছেলে যখন দেখবে তার সামগ্রিক মূল্যায়ন যখন কেবলই অর্থের সাথে জড়িত, তখন সে তার স্ত্রীর মূল্যায়ন তার চামড়ার সৌন্দর্যের দ্বারাই করবে। পরকীয়া ত বাড়বেই, কমবে না।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২০
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ
১১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৮
অপু তানভীর বলেছেন: গল্পের প্রকাশক সাহবে আবার কে ?
ঐটা কি বই আকারে বের করবেন নাকি ?
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৩
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: এখন-ই সব বলা যাবে না।
আগে আকাশে চাঁদ উঠুক, তারপর না হ্য়
১২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০২
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: পশ্চিমা দেশগুলোতে বিবাহ বিচ্ছেদ আহামরি কোন ঘট্না নয়। সেখানে এক জনের কয়েকবার বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বিবাহ বিচ্ছেদ মানে সেটা একটা মেয়ের জন্য অনেক নেগেটিভ হিসেবে বিবেচিত হয়। তার দ্বারা পুনরায় বিয়ে হওয়া অনেক সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১৬
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: মিঃ লিও, বিয়ে হওয়া বা বিয়ে করা’র ধারনা থেকে বের হতে হবে। বিষয় টা আসলে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া। আমি যতটুকু জানি, গনমাধ্যমে উপস্থাপিত পশ্চিমা’রা ছাড়া বাকিদের অধিকাংশ-ই রক্ষনশীল। তারা পারিবারিক বন্ধন কে অনেক বেশি মূল্যায়ন করেন। এমনকি লিভ টুগেদারেও তারা অনেক বেশি দায়িত্বশীল।
বিবাহ বিচ্ছেদ বিষয়টা সমাজে বর-কনে দুই পক্ষের জন্য অস্বস্তিকর। তবে মজার ব্যাপার কী জানেন, অধিকাংশ বিখ্যাত মানুষদেরই একাধিক বিয়ের প্রোফাইল পাওয়া যায়
১৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১২
আবু শাকিল বলেছেন: ভয়াবহ তথ্য !! চিন্তার বিষয় ।
মেয়েরা মুখ বোঝে সংসার না করে আলাদা থাকাই শ্রেয় ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১৮
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ!
১৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:২২
রাফা বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট ভালো পরিসংখ্যান ও তথ্য পাওয়া গেলো।ফেসবুক অনেক প্রভাব বিস্তার করেছ এটা চরম সত্য।বাংলাদেশের প্রক্ষাপটে ফেমেলি বন্ডিং যৌথ পরিবার ভেঙ্গে যাওয়াও একটা বড় কারণ।
ধন্যবাদ,নান্দনিক নন্দিনী।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ঠিক বলেছেন রাফা।
আপনাকেও ধন্যবাদ
১৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪
সোহানী বলেছেন: খুবই ভালো একটা বিষয় টেনে এনেছেন সাথে বাস্তবিক পরিসংখ্যান। সংখ্যাটা দেখে আতংকিত লাগলেও বাস্তবটা যে আরো কঠিন.....++++++++++++
কোন এক সময় পশ্চিমা বিশ্বের অবস্থানটা নিয়ে লিখবো..........
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫২
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ সোহানী !
অনেক অনেক ধন্যবাদ!!
""কোন এক সময় পশ্চিমা বিশ্বের অবস্থানটা নিয়ে লিখবো.......... ""-- লিখে ফেলুন
ভালো থাকবেন
১৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯
কল্লোল পথিক বলেছেন: সুন্দর একটা বিষয় তুলে ধরেছেন।ধন্যবাদ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ কল্লোল ভাই ।
ভালো থাকবেন
১৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২১
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হে হে হে.... তাহলে তো মনে হচেছ আমার বিবাহ বিচ্ছদ ছাড়া আর কোন উপায় নেই!
পরকীয়ার হার আমাদের দেশে অনেক। বাবা-মায়েরা সন্তানদের কথা চিন্তা করে এক ছাদের নিচে থাকে। তা না হলে বিবাহ বিচ্ছেদ আরও বাড়তো।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৫
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: লিও, আমার কথা হলো চুক্তি হয় সেটা ভঙ্গ হতে পারে সেই চিন্তা মাথায় রেখে। তাই বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে আমি মোটেও চিন্তিত নই। একটাই জীবন সেটাতে কেবল চালিয়ে নেয়া সম্পর্কের চেয়ে ভালোবেসে চলা সম্পর্ক বেশি জরুরি। বাদ্ধতামূলক ভাবে কোনো কিছু মেনে নিতে হলে তো সমস্যা।
আপনার কি বিখ্যাত হওয়ার স্বপ্ন আছে নাকি?
১৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৩
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: এমনিতে তো আর বিখ্যাত হতে পারবো না! চিন্তা করছি অনেকগুলা বিয়ে আর ডিভোর্স এর রেকর্ড করে বিখ্যাত হবো! এক সাথে দুই কাজ হয়ে যাবে!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩০
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: কি সাহসী চিন্তা, সাধুবাদ সাধুবাদ !!!!!
তা ভুমিকম্পের খবর দিতে যে দুই নারী একই সময়ে কল দিয়েছিলেন তারা কি জানেন??
১৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৮
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হে হে হে..... তারা জানলে তো আমি শেষ!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১০
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: লিও, আমি প্রয়াত নায়ক সালমান শাহ’র উপর একটা গবেষনা করছি। আপনার একটা সাক্ষাতকার নিতে চাই। আপনার প্রোফাইল থেকে যা তথ্য পেলাম, বাংলা সিনেমা আপনি শুধু দেখেন-ই না; আমি বোঝেনও। অবশ্য যদি আপনার কোনো সমস্যা না থাকে।
আরে ভয় কে জয় করতে শিখতে হবে। কী আছে জীবনে! কাঁথা-বালিশ আর কিছু ছারপোকা।
তাই তো?
২০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৩
লিও কোড়াইয়া বলেছেন:
আমার সাক্ষাতকার?? আই উড লাভ টু! আসলেই, জীবনে আর আছে কী!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৯
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ইয়েএএএএএএএএএএএএএএএএ
ধন্যবাদ!! ধন্যবাদ!!!!!!!!!!!
[email protected]
২১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৯
আহা রুবন বলেছেন: আমি এমন কিছু করব না-- যাতে আমি আমার সন্তানের কাছে লজ্জা পাব। এই বোধ যখন তৈরি হবে, অনৈকতাও কমে যাবে, বিবাহ বিচ্ছেদও কমে যাবে। আমরা কেমন যেন নিজের ভাললাগাটাই কেবল বিবেচনায় রাখছি।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৪
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ভালো বলেছেন
ধন্যবাদ!
২২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৬
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ওকে, আমি মেইল করে দিবোনে। ফেসবুকে থাকলে এ্যড করতে পারেন। https://www.facebook.com/ex.guy?fref=ts
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১২
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: হা হা হা, ঠিক আছে
২৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৮
টোকাই রাজা বলেছেন: অনেক তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট ভাল লাগল।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৩
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ
২৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৪
আহসানের ব্লগ বলেছেন: কি বলবো পাচ্ছিনা ভেবে ।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৮
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: তাহলে, ভাবা শেষ হলে জানিয়েন
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০১
মিশু মিলন বলেছেন: অবস্থা ভয়ানক! বংশানুক্রমিক পুরুষতান্ত্রিক প্রভুসুলভ মনোভাব অনেকাংশে দায়ী। স্বামীর নির্যাতন সহ্য করে সংসারে মুখ থুবরে পড়ে থাকার দিন শেষের পথে.........