নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি হচ্ছে প্রেমে পড়ার মতন একটা ব্যাপার, কোনো ধরনের কর্তৃত্ব জাহির করা নয়।
খুব সাধারণ একটা প্রশ্ন করি, “প্রেমে পড়তে পারে এমন দু’জন মানুষের মধ্যে, আজকাল দূরত্ব কতটুকু?”
-বলতে পারছেন না! আচ্ছা আমিই বলে দিচ্ছি- “খুব সামান্য, মাত্র একটা ১১টা ডিজিটের কিংবা মাঝে মাঝে ভার্চুয়াল জগতের একটা ফেসবুক আইডি’র”।
-আপনি নিশ্চই হেসে বলছেন, “এটা আবার কোনো দূরত্ব হলো?” হ্যাঁ, তাই তো এটা কোনো দুরত্ব হলো!!
-অথচ এই দুরত্ব জয় করতে পারলেই ক্লোজ-আপ আপনাকে নি্যে লিখবে “কাছে আসার গল্প”।
একটা সময় দু’জন মানুষের প্রেমের মধ্যে আস্ত একটা সমাজ নাক গলিয়ে বসে থাকতো। সমাজ-সংসার-পরিবার-আত্মীয়-স্বজন-পাড়া-প্রতিবেশীসহ সব্বাই একটা অধিকার বোধের জায়গা থেকে দু’জন কে দেখতো। খবর রটে যেত, অমুক বাড়ীর ছেলের সাথে তমুক বাড়ীর মেয়ের প্রেম। কি বলেন ভাইসাব! না-না-না গেলো সব রসাতলে গেলো। কিন্তু সাইদ পোলাডা তো অনেক ভা্লো পোলা, তাই বইলা এই সব। লেখাপড়া করে, কত বড় মানুষ হতে হবে, তা রাইখা এই গুলান। মেয়ের বাবা তো স্ত্রীর সাথে দুঃখ করতেন, তুমিই বলো রোজি’র আম্মা সমাজে আমি মুখ দেখাবো কিভাবে। ভয়টা ছিলো, আসলে সম্পর্ক নিয়ে না, সম্পর্কের স্বীকৃ্তি কিংবা পরিনতি নিয়ে। যে কোনো নেতিবাচক পরিনতি মানে, সারা জীবনের দূর্ভোগ।
ওদিকে ছেলেটি রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় মেয়েটা জানালায় দাঁড়ায়, দূর থেকে ঐ একটু দেখা। সেই এতটুকু-ই। ছেলেটা হয়তো সাহস করে একদিন চিঠি লিখে কিন্তু পৌঁছাবে কিভাবে। পৌছে দেয়ারও মানুষ পাওয়া গেলো, কিন্তু মেয়েটার হাতে ঠিক ভাবে যাবে তো। কেউ আবার দেখে ফেলবে না তো! যদি মেয়েটা কোনো উত্তর দিতে চায়, কিভাবে দিবে? দিনের পর দিন, এমনকি মাসের পর মাস দেখাহীন-কথাহীন কেটে যেত। কখনো ল্যান্ড ফোনের নম্বর জোগাড় করে দুরু-দুরু বুকে নম্বরটা ঘোরনো হতো। কি জানি কে রিসিভার তুলবে, ফোনটা থাকতো বাবা-মায়ের ঘরে। যদিওবা কাংক্ষিত মানুষটি-ই ধরলো, আশে পাশে কেউ থাকলে তো দুই মিনিট হু-হা করে রেখে দিতে হবে। সময় সুযোগ বুঝে, যে সে কলব্যাক করবে তাও তো সম্ভব ছিলো না। খুব অবস্থা সম্পন্ন না হলে বাড়িতে কেউ ল্যান্ড ফোন রাখতেন না। এনালগ লাইনগুলোও ছিলো ভীষণ বেরসিক। বার কয়েক এনগেজড টোনের পর কল ঢুকতো। কারনে অকারনে লাইন ডেড হয়ে থাকতো মাসের পর মাস। আর মরার উপর খাড়ার ঘা ছিলো টিএন্ডটি অফিস থেকে চাইলেই বের করা সম্ভব ছিলো কোন কোন নম্বর থেকে আজকাল ব্লাংককল গুলো আসছে, কার কাছে আসছে।
কিংবা দেয়াল লিখন! সাদা চুনকাম করা দেয়ালে যোগ চিহ্ন দিয়ে লেখা হতো দুটো নাম। যেমন সাইদ+রোজী। সারা শহরে রটে যেত এই কাহিনী। কি লজ্জ্বা! কি লজ্জ্বা! মেয়ের কলেজ যাওয়া বন্ধ। ছেলে কে বাবা শাসন করছে। কিন্তু এই কাজ সাইদের না, সাইদের বন্ধু কিংবা রোজিকে প্রেম নিবেদনে ব্যর্থ প্রেমিক কূলের। এতো কিছুর পরেও, প্রেমটা কিন্তু ঠিক-ই থাকতো। সেই প্রেমে অপেক্ষার আনন্দ ছিলো, উপেক্ষার বেদনা ছিলো না। চিঠি লেখালিখির সেই পবিত্র দুরত্ব পেরিয়ে আজ আমরা সারাক্ষন কাছে থাকার সময়ে চলে এসেছি।
আজকাল এর আমি শুনি না মানুষ পালিয়ে বিয়ে করে, তবু ঐতিহাসিক ঐতিহ্য কে ধারন করে এখনো মেয়েদের কলেজ গুলোর পাশে দেয়ালে বিজ্ঞাপন দেয়া থাকে, “কাজী অফিস” এর ঠিকানা। মানুষ এখন ইচ্ছে হলে বিয়ে করে। আর ভালো না লাগলেই বিচ্ছেদ করে। তাই নতুন বিজ্ঞাপনে ছেয়ে গেছে শহর। ডিজিটাল ব্যানারের সাইনবোর্ডে লেখা থাকে “কাজী আফিস” এখানে বিয়ে পড়ানো হয় এবং তালাক নিবন্ধন করা হয়।
বর্তমানে দাঁড়িয়ে, গ্রামীন ফোনের ‘দুরত্ব যতই হোক কাছে থাকুন’ এর যুগে সবার মধ্যে একটা ১১ সংখ্যার নম্বরের দুরত্ব। চাইলেই কল করে বন্ধু হতে চাওয়া যায়। তার পর সময় সুযোগ বুঝে মনের কথা উগরে দিলেই হলো। থাকলে আছো। না থাকলে সেই একই রেসিপি অন্য কারো সাথে ট্রাই করা। ফেসবুকের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট তো আরো সহজ। ভালো লেগেছে ব্যস ‘Add Friend’ অপশনে চলে যান। তারপর কনফরমেশন এর ভিসা পেলেই সমস্ত ছবিতে চোখ বন্ধ করে লাইক দিয়ে ফেলেন। অনলাইন হলেই একটু মিথ্যে প্রশংসা করুন (যেটা মেয়েরা খুব পছন্দ করে আর ছেলেরা খুব ভাল পারে) আদারস এক্টিভিটিস গুলো ফলো করতে থাকুন। এই তো কাছে আসার গল্প শুরু হয়ে গেলো।
তারপর? ফাস্ট ফুডে দেখা করুন, রিকশাই করে হাত ধরে ঘুরে বেড়ান। রাত জেগে কথা বলুন। মাঝে মধ্যে ঝগড়া করুন। তারপর যেদিন থেকে আর ভালো লাগবে না, সেল নম্বরটা মুছে দিন, মেসেজ গুলো মুছে দিযেছেন তো? তাহলেই চলবে। সব থেকে ভালো হয় নম্বরটা বদলে ফেলতে পারলে তাহলেই “একেবারে ল্যাঠা চুকে গেলো”। ফেসবুকে চ্যাট অপশন টা কয়েকদিন বন্ধ রাখুন, নিজের সাফাই গাইতে থাকুন, কিছু তথ্য হাইড করে দিন আর একদিন শুভ দিন দেখে পুনরায় “Got Engaged” লিখে ফেলুন। মানুষ আর ভেবে প্রেমে পড়ে না, প্রেমে পড়ার পর ভাবে। ভাব দেখে মনে হয়, প্রেমে পড়াই তো প্রেমের ধর্ম, তাই না??
এক ওয়েডিং ফটোগ্রাফার কে জিজ্ঞেস করেছিলাম,
-আপনাদের দিয়ে ছবি তোলানোর খরচাপাতি কেমন?
-বললো ম্যাডাম একেক ইভেন্টের প্যাকেজ একেক রকম। তবে ১০,০০০/= থেকে শুরু। ৩৫,০০০/= পর্যন্ত আছে।
-আচ্ছা, আমি যদি কখনো ডিমান্ড করি যে, সব ছবি মুছে দিতে হবে। তবে সেটার খরচাপাতি কেমন?
-কেন ম্যাডাম?
-ধরেন, কোনো কারনে বিয়েটা টিকলো না! তখন ছবি রেখে কি হবে। তাই জানতে চাইলাম।
-আমাদের এরকম কোনো প্যাকেজ নাই।
-না থাকলে চালু করেন, দিনকাল বেশি সুবিধার না। বুঝলেন!!
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: হা হা হা ......।
ধন্যবাদ
২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫০
কল্লোল পথিক বলেছেন: বাহ!চমৎকার লিখেছেন।
শুভ কামনা জানবেন।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০০
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ, কল্লোল ভাই
ভালো থাকবেন !
৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৪
রাফা বলেছেন: আসেন ছবি ডিলিট করার নতুন বিজনেসটা আমি আর আপনিই শুরু করি।
আইডিয়া যখন আপনার তাই দায়িত্বটাও আপনার আমি শুধু পার্টনার।
দুরত্ব না ঘুচতেই কাছে চলে আসলেতো ডিলিট হইতেই থাকবে।
ভালোই লিখছেন,ধইণ্যাপাতা এক ট্রাক-নান্দনিক নন্দিনী।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৬
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ফাঁকিবাজ পার্টানারের সাথে "নো বিজনেস"।
আসছে আরেকজন, আইডিয়া দিয়েছি এইজন্য আমি এমডি আর সব কাজ আপনার।
আমি কেবল স্বচ্ছ সুন্দর সম্পর্কের গল্প চাই, সেখানে কোন অনুশোচনার ছায়া দেখতে চাই না।
হা হা হা, ধইণ্যাপাতার ট্রাক গ্যারেজে রেখে দিলাম। একদিন ভর্তা করে সব ব্লগারদের দাওয়াত করে খাওয়ানো যাবে।
৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৬
অগ্নি সারথি বলেছেন: মানুষ এখন ইচ্ছে হলে বিয়ে করে। আর ভালো না লাগলেই বিচ্ছেদ করে।- সহমত।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ইয়ে্এএএএএএএ
ধন্যবাদ
৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩০
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
নান্দনিক নন্দিনী,
একে কি বলা যায়, যুগের হাওয়া না দুগর্ন্ধ। আবার সেও না ভাবি, কারণ দাগ থেকে যদি দারুণ কিছু হয়, দাগই ভালো! হাহ হাহ। অবশ্য প্রি-মর্ডানিজম সময়টাতেও এ রকম গল্প ইতিহাসে দেখতে পাই।
ওয়েডিং ফটোগ্রাফি, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এসবের চাহিদা বাড়ছে। কর্মসংস্থান হচ্ছে! ভালো তো।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: সম্পর্কের স্থিরতা একজন মানুষকে যা দিতে পারে অন্য কোনো কিছু-ই তা পারে না। আমি স্থিতিশীল সম্পর্কের গুনগান গাইতে চাই। খানিকটা একে, খানিকটা ওকে ভালোবাসার নাম যদি হয় আধুনিকতা, তাহলে প্রাচীন মানুষ হয়েই থাকতে চাই।
“ওয়েডিং ফটোগ্রাফি, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট”- এগুলো মানুষ কে ভোগবাদী ছাড়া আর কিছুই বানাতে পারেনি। আগে বিয়ে বাড়ি তে সবাই কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকতো। এখনও ব্যস্ত থাকে তবে কাজ করা নিয়ে নয়, সমালোচনা করতে। বাড়ির খাবার আর রেষ্টুরেন্টের খাবারের মধ্যে যে তফাৎ সেটাই নিজেদের আয়োজন এবং ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের আয়োজনের মধ্যে পার্থক্য।
ধন্যবাদ অন্ধবিন্দু, ভালো থাকবেন
৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪১
তার আর পর নেই… বলেছেন: এখনো এত সহজ করে ভাবতে পারিনা। ফেসবুকে রিলেশন হচ্ছে, এত তাড়াতাড়ি বোধ হয় সব মুছে যেতে পারেনা …
আগেকার সময়ের প্রেমটাই অনেক ভাল ছিল, এগার ডিজিটের একটা নাম্বার …ভালোই বলেছেন।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন:
৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৯
বনমহুয়া বলেছেন: হা হা ছবি মুছে দিতে হবে এমন ছবি তুলবোই না। আর একবার ছবি তুলে ফেললে তারে মুছা ছাড়া ছবি মুছা নাই। মানে নো ছাড়াছাড়ি।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: আমিও সেটাই বলি, নো ছাড়াছাড়ি!!!
চালিয়ে যাও, পার্থিব পার্থ তো! নো ছাড়াছাড়ি, নো ছবি মুছামুছি
শুভকামনা রইলো !!!
৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯
সুমন কর বলেছেন: মানুষ এখন কৃত্রিম হয়ে গেছে....
লেখায় বর্তমান পেক্ষাপট তুলে ধরেছেন....
শুভেচ্ছা।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৯
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৮
বনমহুয়া বলেছেন:
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪
০
লেখক বলেছেন: আমিও সেটাই বলি, নো ছাড়াছাড়ি!!!
চালিয়ে যাও, পার্থিব পার্থ তো! নো ছাড়াছাড়ি, নো ছবি মুছামুছি
শুভকামনা রইলো !!!
ছাড়বো ভেবেছেন? তার কি আর রক্ষা আছে? মরণ ছাড়া আর রক্ষা নাই।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: পার্থিব পার্থ কি জানে, বনমহুয়া জন্মগত ভাবেই “মানসিক ব্ল্যাক বেল্টের অধিকারী” ??
কিসের ছাড়াছাড়ি, পাগল হয়েছো.............
প্রেম চলছে, চলবে .........
১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৩
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: প্রেম একটি পন্যের নাম, কিনে ব্যবহার করে ফেলে দাও, মিউচুয়াল কন্ট্রাক্ট!!
আপনার অকৃত্তিম লেখাটা ভাল লেগেছে ।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: হা হা হা, ধন্যবাদ কথাকথিকেথিকথন
তবে প্রেম একটি সত্য সুন্দর সম্পর্কের নাম !!!
ভালো থাকবেন।
১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সেই এগারো ডিজিটের নাম্বার ম্যানেজ করাটা কতোটা কষ্টকর সেটা যদি বুঝতেন তাহলে এই পোস্ট লিখতেন না!
রিকু একসেপ্ট করলেই হলো নাকি, ম্যাসেজের রিপ্লাই দেয়ার একটা ব্যাপার থাকে। আরও কতো ছেলে আছে ফ্লাট করার মতো, তাদের মধ্যে জায়গা করে নেয়া বিশাল ব্যাপার স্যাপার।
এটাকেই বা খাটো করে দেখছেন কেন?
এখনও মেলা প্যারা। "ভাইয়া, আমিতো এখনও অনেক ছোট" এটাও তো অনেকের শোনার অভিজ্ঞতা হয়েছে!
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১১
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: আরণ্যক রাখাল, হ্যাঁ তাই তো, সেই ১১ ডিজিটের নম্বর জোগাড় ভীষণ ঘাম ঝরানো বিষয় বৈকি! কেউ কেউ তো আবার, পাশবিক রসিকতা করে রীতিমত নির্দ্বিধায় একটা ডিজিট ভুল দিতো। লাল বাটন টা প্রেস করার আগে, বুকের মধ্যে ১৮০ কিমি বেগে মেইল ট্রেন ছুটে চলে। অপরিচিত নম্বর রিসিভ করবে তো? কি বলে নিজের পরিচয় দিবো? আহা! “তোমাকে ভালোবাসি” বলাটাই তখন হিমালয় জয়ের চেয়েও কঠিন। এবং শেষ নিঃশ্বাস নেয়ার চেয়েও জরুরী।
কম্পিটিশনের যুগে আমি কোনো কিছুকেই খাটো করে দেখতে চাই না। ঠিক বলেছেন, ভীষণ ভীড়ের মধ্যে নিজেকে চেনানো তো আর মুখের কথা নয়! তারপরও সেই প্যারা “ভাইয়া আমি তো অনেক ছোট!”। আপনি বলে দিতে পারেন নাই, “মানুষ তো ছোট, তাও আবার সেলফোন ব্যবহার করো কেন?। ভাগ্যিস বিয়ের পর এই কথা শুনতে হয়নি!!!!!!!!!!!!!!!!
শেষমেশ, “তাদের জন্য আমার দুঃখ হয়, যাদের জীবনে প্রেম আসেনি”।
অনেক অনেক ভালো থাকবেন।
১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বাহ্ কি লিখলেন মাথায় টাষ্কি লেগে গেছে। সত্যিই তবে শেষের মুছে ফেলার অঙ্কনটি অনেক ভালো লাগছে।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৫
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: হা হা হা ............
কথায় আছে না “চিন্তা বদলে ফেলুন, আপনিও বদলে যাবেন”
ধন্যবাদ
১৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২১
কবি এবং হিমু বলেছেন: চমৎকার একটি লেখার জন্য প্রথমেই আপনাকে একটি ধন্যবাদ।পূরনো দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দিলেন।বিশেষ করে দেয়াল লিখন।আজকাল তো এসব দেখাই যায় না।তাকে একবার দেখার জন্য রোদ কিংবা বৃষ্টির দিন একি জায়গায় দিনের পর দিন অপেক্ষা।কতোটা সময় লাগতো তাকে ভালবাসি কথাটা বলতে।আসলে আজকাল কাছে আসার গল্প না বলে দূরে যাবার গল্প লিখতে বললে হয়তো ভাল হয়।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫০
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: হা হা হা,
কবি এবং হিমু, আপনি যতটা বলছেন অবস্থা ঠিক ততটাও খারাপ নয়। তবে হ্যাঁ সম্পর্কের স্থিরতা এবং স্থায়ীত্ব কমে যাচ্ছে। সময়টাই তো অস্থির, তাই না?
ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন
১৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দুরত্ব কে জয় করতে হয় না বলেই
এদের কাছে আসাটা ক্ষণস্থায়ী হয়।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৯
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: মনিরা আপু, আপনার মন্তব্য পেলেই আমার কেবল “প্রিয় রোকেয়া হল” এর কথা বলতে ইচ্ছে করে। আমাদের হলের মেইন গেটটার পরেই যে কালো গেটটা ছিলো, সেখানে এক ছেলে কাকে যেন, কল পাঠিয়ে এত উদগ্রীব হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলো, সেই দৃশ্যটা এখনো আমার চোখে ভাসে। জীবনে সেই প্রথমবার আমার মনে হয়েছিল, “জীবন জুড়ে এমন একজন থাকা চাই, যে আকূল হয়ে ভালোবাসতে পারে”।
একটা দুঃসংবাদ দেয়, আমাদের হল এখন দ্বিখন্ডিত। অনার্স বিল্ডিংসহ মাঠের অর্ধেকটা, আম গাছগুলোর সারি নিয়ে নতুন আরেকটা হল হচ্ছে। এখন হলে বেড়াতে গেলে, আমার ভীষণ মন খারাপ হয়
১৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৩
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার লেখা তো। ধন্যবাদ
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৪
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া
১৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দুরত্ব জয় না করেই, কাছে আশার গল্প
আশা হবে না হবে আসা।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৭
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ, ধন্যবাদ!!!
১৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৮
ভুমিসংকর বলেছেন: আপনার গল্প পড়ে আমার কিশোর কালের একটা স্মৃতি মনে পড়ে গেল । আমরা যে বাসায় ভাড়া থাকতাম, তার ঠিক জানালা বরাবর আরেকটি বিল্ডিংয়ের ছাদ দেখা যেত । একদিন বিকেল বেলা দেখলাম একটা হ্যাংলামত আপু ছাদ থেকে হাত ঘুরিয়া আংগুল দিয়ে কি যেন ইশারা করছে ! প্রথম কিছু বুঝিনাই, পরে বারান্দা বরাবর হঠাৎ খেয়াল করলাম আরেকটা ছাদ থেকে একজন ভাইয়া অনেক দূর থেকে হাত দিয়ে ইশারা করে কি জানি একটা জানতে চাইছে ।প্রায় আধাঘন্টাব্যপি চলল তাদের একে অপরের ব্যপার বোঝার চেষ্টা। অবশেষে দেখলাম আপুটা তাদের বাড়ীর ছাদের পানির ট্যাংকিতে ( তখন বেশিরভাগ ছাদেই সিমেন্টে ঢালাই করা ট্যাংকি ছিল ) রং পেনসিল দিয়ে মোবাইল নাম্বার প্রিন্ট করে দিল, আরভাইটা টুক টুক করে তা কাগজে লিখে নিল বায়বীয় কমিউনিকেশনের কি অ্যামাজিং দৃষ্টান্ত
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১১
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: বাহ! বেশ মজার গল্প
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ!!
১৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৫৭
চ্যাং বলেছেন: মসৎকার মসৎকার!!!!!
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪২
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন:
১৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৪৯
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: দূরত্ব যত কম হবে প্রেম তত হালকা হবে ।
আবার দূরত্ব যত বেশি হবে প্রেম তত গভীর হবে।
সূত্রডা জানি কার আছিলো ।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৬
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: প্রেমটা দুরত্বের না, প্রেম আসলে সাধনার বিষয়। তার জন্য ধৈর্য, সহনশীলতা, সমানুভূতি এবং সময় প্রয়োজন হয়।
আরেকটু বড় হও, তখন এই কথা গুলোর মানে বুঝতে পারবা
২০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: নান্দনিক নন্দিনী ,
সেই প্রেমে অপেক্ষার আনন্দ ছিলো, উপেক্ষার বেদনা ছিলো না।
দুরত্বের ফাঁকটুকু (শূণ্যস্থান) যতোটা কম ততোটাই কম শব্দ লাগে সেই শূণ্যস্থান পূরনে । মানুষকে এখন গায়ে গা লাগিয়ে চলতে হয় বলেই মাঝের জায়গাটুকুর পাট চুকে গেছে । তাই হৃদয়ের আঠা তেমন একটা লাগেনা এই সামান্য ফাঁকটুকু জোড়া দিতে । সহজেই খুলে খুলে যায় । এটা আঠার দোষ নয় । দোষ বাতাসের । হালের পাগলা বাতাসে আঠা শুকিয়ে যায় তরতর করে .............
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৩
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: দোষ আসলে আঠার নয়, দোষ আমাদের স্বভাবের। কেউ কেউ “লাভ-লোকাসান” এর বাইরে কিছু বুঝেনা। শ্রদ্ধা ছাড়া কোনো সম্পর্ক কখনো টিকে না। দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কে একটু আধটু দুরত্ব রাখতে হয়। একটা বৃত্ত আরেকটা বৃত্তের উপর প্রতিস্থাপিত করলে যে কোনো একটার বিনাশ অবধারিত।
২১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০০
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: দুরত্ব সম্পর্কের প্রয়োজনীয়তাকে বুঝিয়ে দেয় খুব স্পষ্টভাবে। আসলে যুগের হাওয়ায় কিছুটা বেসামাল। সামলে নিতে চাইলেই আরেকটা দমকা হাওয়া আসে।
পুরানো দিনের ঝামেলায় পড়তে হয় নি। এটা স্বস্তিকর নাকি নিজেকে মিথ্যে বলা কে জানে।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৭
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: দিশেহারা রাজপুত্র,
-"মেয়েটি বৃষ্টিতে ভিজতে ভালোবাসতো..ছেলেটি তাই আজো ঝর্ণার জলে স্নান করেনা.."
-"শীতের দীর্ঘ নিস্তব্ধ রাতগুলো আসে...শুধু আমাকে মনে করিয়ে দেয়ার জন্যে এক সময় শীত আমারও প্রিয় ঋতু ছিলো......."
২২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫০
তানজির খান বলেছেন: এতটুকু দূরত্ব জয় করে কেউ আসেনি। কবে এক রক্তজবার প্রেমে পড়েছিলাম। সে এখন বিদেশি দামী সোকেচে সেজে কারো ঘরে শোভা বর্ধন করছে যাপিত জীবনের সব অস্বিকার করে। কেইবা বলেন দারিদ্র পিড়িত অতীত মনে রাখে! ভালবাসার চেয়ে টাকার গন্ধ, ক্যারিয়ারের দাম বেশী।
ভাল লিখেছেন। সবার সব সম্পর্ক টিকে থাক, এমন কি ভুল করে অতীত ভুলে নতুন বর্তমানে এসে পড়লেও। সম্পর্ক ভাঙার কষ্ট খুব কষ্টের।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০০
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: "মাটিতে আমাদের ছায়া পড়েনা........আমরা শুধু পরস্পরের ছায়া হয়ে হেঁটে যাই.......প্রিয় পথে....."
ভালো থাকবেন তানজির খান ।
২৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৪
রোহান খান বলেছেন: হাহ হাহহহাহা হিহিহিহহিহ
মেয়েদের কলেজের পাশে কাজি অফিস..চোখে পরেছে কিন্তু এভাবে ব্যাপারটা তো কখনো ভেবে দেখি নাই।
পড়ার পর থেকে সেই হাসতেইআছি....।
এইটা কি পড়লাম।
মনের ভিতর কস্টের বাড়ি অন্যকাউকে ভাড়া দিয়ে রম্ম উপস্থ্যাপনায় আপনার সেরাটা লিখেছেন।
খেয়াল রেখেন মাসে মাসে যেনো ভাড়াটা ঠিক মত দেয়।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৩
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ
২৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৬
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আগের দুরু দুরু বুকে পছন্দের মানুষের জন্য অপেক্ষাটা সেইরকম আনন্দের ছিল, সাথে ছিল কিছুটা লজ্জা, ভালো লাগা মেশানো ভয়, চিঠির গন্ধ নেয়া। উফ অনেক নস্টালজিক হয়ে গেলাম।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৯
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: এতটুকু বললে হবে না, পুরোটা শুনতে চাইইইইইইইইইইইইই
২৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২১
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: সেই আমলের প্রেমই ভালো ছিল। কথা হোক আর না হোক, প্রেম থাকতো, কল্পনাকে দেখা হত, কথা হত! এখনকার প্রেমগুলো সব চাকরি হয়ে গেছে। চাকরির মতন প্রতিদেন সব কাজের রির্পোট করতে হয়, সারাদিন ডিউটি করতে হয়, কথায় কথায় জবাবদীহি করতে হয়, সত্যি কথা বললে মাইন্ড করে, মিথ্যে বললে সব ঠিক! ছেলেরা ব্রেক-আপ করতে গেলে ১০০ বা ভাবে, অনেকটা চাকরীরর মতন, এটকা ছেড়ে যদি পরেরটা ভালো না হয়, মেয়েদেরে ব্রেক-আপ করতে সমস্যা হয় না, কারণ তাদের এ্যডভাইজর হিসেবে একজন লাইনে অলওয়েজ থাকে। প্রেম করার সময় সবাই বলে, তোমার মত আর কাউকে এতো ভালবাসিনি! ব্রেত-আপ হয়ে গেলে নতুন লাভারকে বলে, আগে যা সাথে ছিল, সেটা ছিল এমনি, সিরিয়াস কিছু না, আমি মন থেকে তাকে ভালবাসিনি! সম্পর্কে ছেলের থেকে মেয়ে বেশি চাহিদাসম্পন্ন হলে ছেলে সারাদিন হ্যাংলামি করবে, আবার ছেলে বেশি হলে মেয়ে সারাদিন সন্দেহ করবে! আজকালকার প্রেম, অনেক প্যাড়া আপু!
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৯
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন:
স হ ম ত...............
২৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: মানুষ: মূলত অতীতচারী। আর দশ বছর পরে দেখা যাবে যে এখনকার দিন নিয়া আফসোস করা হৈতাছে। টেকনোলজি তো কখনই থামবে না। সে এক পাগলা ঘোড়া। তাতে সওয়ার হতে না পারলে সমূহ বিপদ!
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৪
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন:
২৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৪
ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: ভালোই লিখেছেন +
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৬
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ!! ধন্যবাদ !!!
২৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: এখন ভালোবাসার ক্ষেত্রে এটাই চলে।ভালোবাসার নামে কী করে না করে তারা নিজেরাই জানে না!প্রকৃত মানুষিক ভালোবাসা দুর্লভ।আফসোস সবকিছু কাছে আসার ব্যবস্হা করে আর আমরা দুরত্ব বিচ্ছেদ রাখতে সচেষ্ট
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৫
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: “কোথাও কেউ নেই” এর একটা জায়গায় মুনা বাকের ভাইকে বলছে “ আপনাকে এই রকম আর আমি থাকতে দেব না। সুন্দর একটা একতলা বাড়ি ভাড়া করব।সারাদিন যত ইচ্ছা গুন্ডামি করবেন সন্ধ্যার পর ফিরে আসবেন। রাতে দুজন মুখোমুখি বসে ভাত খাব।” মানুষের ভালোবাসার ক্ষমতাটাই অদ্ভুত।
২৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৩
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: "মানুষের ভালোবাসার ক্ষমতাটাই অদ্ভুত" আসলেই অদ্ভুত, যা জীবনের অপর নাম
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১১
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ
৩০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২৪
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর বলেছেন: অনেক সুন্দর লেখছেন আপু
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১২
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ !!
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৪
জেন রসি বলেছেন: সেই বেগ এবং আবেগের ব্যাপারটা চলেই আসে।
শুভকামনা রইলো।