নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে কোনো ভূমিকায় সমানে লড়ে যাই, আপনি যেমন চান আমি ঠিক তাই।

নান্দনিক নন্দিনী

লেখালেখি হচ্ছে প্রেমে পড়ার মতন একটা ব্যাপার, কোনো ধরনের কর্তৃত্ব জাহির করা নয়।

নান্দনিক নন্দিনী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুঠো মুঠো জীবন!

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৮



বেড়ানোর জন্য মাঝে মধ্যে আমি নিউমার্কেটে যাই। মানুষ দেখি, তেরিন বার্গার খা্ই আর বইয়ের দোকান ঘুরি। অনেকবার প্রশংসনীয় রিভিউ পাওয়া একটা বই কিনলাম। বাসে উঠে চারপাশ ভুলে বইটা মেলে ধরি। আড়াই বছরের পোকা আর কিশোরী পুটি'র গল্পে মনোযোগী হই। একটা ছেলে পাশে বসলো। সেলফোনে অপর প্রান্তে নারী কন্ঠ। তুলকালাম ঝগড়া আর অসন্তোষ ! ছেলেটি চিৎকার করে “সমস্যা কী তোমার”। মেয়েটার উত্তর জানা গেলো না। পাশাপাশি সিটে বসে আমি বই থেকে মুখ তুলে জানালার বাইরে তাকাই। সম্পর্কের অবনতিতে সবাই সমস্যা খোঁজে, অবজ্ঞাটা সেখানে অদৃশ্য থেকে যায়। ৫মিনিট- ১০ মিনিট -১৫ মিনিট..... টানাপোড়েন চলতে থাকে……।

ছেলেটা উঠে পিছনের সিটে চলে যায়। আমি আব্দুল খালেক আর রেখার সাংসারিক আলাপে মগ্ন হই। তাদের অবলম্বন টুকুর কথা পড়ি। ফাঁকা সিটটাতে একজন বয়স্ক ছেলে বসেন। পকেট থেকে সমসাময়িক দারুন হ্যান্ডসাম সেলফোন বের করে স্ক্রিনে মগ্ন হয়। গল্পে রেখা তার দাম্পত্য শীতলতা নিয়ে চিন্তিত। দেশ বিভাগে প্রতিবেশি’রা বিচ্ছিন্ন হতে শুরু করেছে।

বেশ সময় নিয়ে পাতা ওলটাতে হচ্ছে। কেননা পাশের সহযাত্রীর সমস্ত আগ্রহ এখন আমার হাতের বইয়ে। মাঝখান থেকে পড়ে তিনি কী বুঝচ্ছেন জানিনা, তবে পড়ছেন। ইচ্ছে করছে কাহিনির শুরুর দিকের গল্পটুকু শেয়ার করতে। করা হয় না। স্টপেজে পৌঁছে যাই। বইটা হয়তো আজকেই সমাপ্ত হবে। কেবল গল্প বলার ইচ্ছেটুকু অসমাপ্ত থেকে যাবে ………

####

সিএনজিতে বসে বসে মানুষ গুনছিলাম। জ্যামে বসে সময় কাটানো আর কী। ঠিক পাশে দাঁড়ানো বাইকে দুজন আরোহী। চালকের পেছনে যিনি বসে আছেন তিনি সম্ভবত বছর ২৪-২৫ এর এক তরুনী হবেন। হালকা গড়ন। গায়ের রং শ্যামলা। মায়াময় চোখ। আমি মানুষ গোনা বাদ দিয়ে এখন খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে মেয়েটাকে দেখি।

লাল রংয়ের জামদানিতে সোনালি জরির কাজ। ম্যাচিং ব্লাউজ। শাড়ীতে অনেক গুলো সেফটিপিন লাগানো। সম্ভবত শাড়ী পড়তে খুব একটা অভ্যস্ত তিনি নন। অলংকারের অনাধিক্য তাকে আরো সুন্দর করে উপস্থাপন করেছে। যাকে বলে চোখের আরাম! আচ্ছা, তিনি কী কোথাও যাচ্ছেন নাকি ফিরছেন? ভাবতে ভাবতে হিসাব কষি।


হঠাৎ চোখ আটকে যায় কোলের উপর রাখা নীল রংয়ের ক্রাচে! আমি দ্বিতীয় বার অবিশ্বাসের চোখে তাকাই। হ্যাঁ ক্রাচ! প্রথমে ভাবি, ক্রাচ জোড়া বোধহয় ছেলেটার। না, সেটা হবে না। ক্রাচে ভর করে যে ছেলে চলাফেরা করেন; তিনি আর যা-ই করুন বাইক চালাবেন না। তাহলে?

আমি আশংকা নিয়ে মেয়েটার পায়ের দিকে তাকাই। ওর বাম পা-টা খালি, অন্য পায়ে স্লিপার পরা। আমি আবার তাকাই। না, এবার আর পায়ের দিকে নয়। ক্রাচের উপর অবহেলায় পড়ে থাকা হাতের দিকে। তার হাতের চার গাছি রেশমি চুড়ি দেখি। শীত সন্ধ্যার বেদনা ভুলে যেতে আমি তার পিঠের উপর ছড়ানো চুলে হারিয়ে যাই। হারিয়ে যেতে যেতে ভাবি শাড়ীটা একেবারে হৃৎপিডের মতো লাল! ডালিমের দানার মত লাল! কিংবা ঐ লাল রংটা?....... উপমারহিত লাল!!

####

খুব প্রিয় একজনকে অনেক দিন হয়ে গেল কোনো উপহার দেই না। মনটা খচখচ করছিল। মঙ্গলবার যাকে দুইবার কল দিয়েছিলাম এবং সে কল রিসিভ করে নাই। না করার অপরাধে তাকে এখন OSD করে রাখা হয়েছে।

অনেক সময় নিয়ে উপহার খুঁজি। খুঁজতে খুঁজতে আমি অন্যদের কেনাকাটাও দেখি। এক বয়স্ক দম্পতি। ৭০ দশকে অগ্রসারও মান। পুরো বাক্য বলতে তাদের অন্তত একবার থামতে হয়। তারাও ঘুরে ঘুরে জিনিস পছন্দ করছেন।

দুই সেট থ্রিপিস, একসেট পাঞ্জাবি-পাজামা, সাড়ে তিন বছরের গ্রান্ড চাইল্ডের জন্য দু'টো ফুলেল ফ্রক এখন পর্যন্ত কাউন্টারে পাঠিয়েছেন। বাচ্চাটার জন্য একসেট স্কার্ট-টপস নিয়ে তারা দ্বিধাদ্বন্দে ভুগছেন। তাও নিলেন। আমি টুকিটাকি কেনাকাটা করি। আর ঘুরে ফিরে তাদের দেখি।

কাউন্টারে সিরিয়ালে আমি ওই দম্পতির পেছনে দাঁড়ায়। তাদের বিল এসেছে ১৭,৬৭৮/- টাকা। ভদ্রমহিলা বেশ কয়েকবার গুনে টাকাটা দিলেন। সেলস পার্সন ছেলেটা টেপরেকর্ডার এর মতো করে বলে চলেন, আগামী ৩০ দিনের মধ্যে একবার যে কোন আউটলেট থেকে একবার পরিবর্তন করা যাবে। তবে ক্যাশমেমোটা লাগবে।

ভদ্র মহিলা ম্লান করে হাসেন। বলেন, পনের দিনের মধ্যে ওদের হাতে পৌঁছে যাবে। তারপর বদল করার সিদ্ধান্ত নিশ্চয় প্রবাসী সেই সন্তানের ইচ্ছা-অনিচ্ছায় নিয়ন্ত্রিত হবে। ভদ্র লোক এতোটা সময়ে একটি বারের জন্যেও কোনো কথা বলেননি। সংসার থেকে অনেক আগেই অবসরে গিয়েছেন বোধকরি। এখন অপেক্ষা করছেন, বিদেশ থেকে দারুন সব সাফল্যের সংবাদ শোনার।

আমি নিজের কেনাকাটার বিল মেটায়। ব্যাগ হাতে রিকশায় উঠি। মৃদু ঠান্ডা বাতাসে ভাবতে থাকি আজ রাতে নিশ্চয় তারা এই পোশাক গুলো বার বার দেখবেন। পনের দিনের মধ্যে পাঠিয়ে দিতে কালই হয়তো পৌঁছে দিবেন কারো হাতে। ফোন করবেন পছন্দ হয়েছে কিনা। তারপর..... এই পোশাক পরা গ্রান্ড চাইল্ডের ছবি দেখে নিজেদের মধ্যে আলাপ করবেন; দেখ, পুতুলটাকে কেমন মানিয়েছে। আবার অপেক্ষা শুরু করবেন..... আরেকটা উপলক্ষ্যের।

সেলফোনটা বেজে ওঠে, আমি ব্যাগের ভিতর ফোন সেটটা খুঁজতে খুঁজতে হিসাব মিলায় "কে ডাক পাঠালো এই সময়ে!" আমার মা, "বাসায় ফিরছো?" চাদর সাথে আছে? আচ্ছা সাবধানে যাও......

####

সময় পেলেই শপিং মল। কেনাকাটার চেয়েও মানুষ দেখতে আমার বেশি ভালোলাগে। আজ হাতে ব্যয় করার মতো সময় এবং অর্থ দু’টোই যথেষ্ট পরিমানে ছিলো। তাই আড়ং-এ গেলাম। খুব মনোযোগ দিয়ে পাঞ্জাবী দেখছি। হঠাৎ আমার মনোযোগ গেল দুজন মানুষের দিকে। বিশেষ করে তাদের আড়ষ্ঠতার দিকে।

নিন্মধ্যবিত্ত দুজন মানুষ। তারা এর আগে কখনো আড়ং এ এসেছেন বলে মনে হলো না। আমি খুব আগ্রহ নিয়ে তাদেরকে দেখছিলাম। তারা ভেবে চিন্তে একেবারে দেখতে সাধারণ পন্যগুলো ধরে। নিজেদের মধ্যে নিচু স্বরে আলোচনা করে রেখে দেয়। তো আমি একটা পাঞ্জাবী হাতে নিয়ে দেখছি, ১,৩৮৬টাকা দামের পাঞ্জাবীটার দিকে তাদেরও বেশ আগ্রহ। তারা কেন জানি না, আধুনিক মানুষদের মতো ড্যামকেয়ার ভাব ধরা এখনো শিখে নাই। তারা বেশ সংকোচ নিয়েই পাঙ্গাবীটার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি সেলস পার্সনকে আরেকটা কপি দিতে অনুরোধ করলাম। এবং সিনেমার ক্লাইমেক্সের মতো সেটার ঐ একটা পিস-ই আছে।

আমি পাঞ্জাবীটা তাদের দেখিয়ে রেখে দিয়ে, গভীর মনোযোগী ভাব নিয়ে অন্য আরেকটা দেখতে লাগলাম। তারা এবার পাঞ্জাবীটা হাতে নিয়ে নিচু স্বরে আলাপ করে বেশ সংকোচের সাথে সেটা নিয়ে কাউন্টারে দিলো… বিল পরিশোধ করলো……… যাবার আগে আরো একবার আমার দিকে তাকালো। আমি দূর থেকে তাদের এই অমূল্য সৌজন্যতাটুকু যত্ন করে তুলে নিলাম।

ভালো লাগলো এটা ভেবে, পকেটে পয়সা না থাকলেই বোধহয় জড়তা, সৌজন্যতার মতো পার্থিব বিষয় গুলো থাকে। পকেটে পয়সা আসতে শুরু করলেই মানুষের ঔদ্ধত্যপূর্ন আচরন বের হয়ে আসে। তখন তো বলা যায়, “I am, what I am”. অন্যরা কী ভাবলো তাতে বিত্তবানদের কিছু এসে যায় না। বিত্তহীনদের বোধহয় আসে যায়।

বাহানা বিহীন, ভাঁজ করা দিন ! তুলে রাখা দিন!!

####

প্রায় দিনই ঘুম থেকে উঠে আমার ২০বছর আগে ফিরে যেতে ইচ্ছে করে। স্কুল ড্রেস পরে, বইয়ের ব্যাগ কাঁধে, পানির পট হাতে নিয়ে গুটগুট করে পথে নামতে ইচ্ছে করে। রং পেন্সিল, জ্যামিতি বক্স, বার্ষিক পরীক্ষা! স্কুল জীবনে আমার একমাত্র বিলাসিতা ছিলো প্রতি বছর নতুন ক্লাসের জন্য একটা করে নতুন ব্যাগ।জীবনে পাওয়া প্রথম পেন্সিল বক্সটা আমার এখনো আছে!

দুপুরের ভাত ঘুম শেষে বিকেল হলেই ফুলেল ফ্রক, রঙ্গিন বেলুন, আদিগন্ত মাঠ। আমরা কম্পাউন্ডের বাচ্চার খেলতে নামতাম মাঠে। মাগরিবের আজান হলেই যে যার বাসায়, বার্ষিক পরীক্ষার পরে সেই বাধা নিষেধের নিয়মও শিথিল হয়ে যেত।

মাটির ব্যাংক, কাপড়ের পুতুল, ম্যাচ বাক্সের ফোন, হাওয়াই মিঠায়, চালতার আচার, রঙ্গীন ঘুড়ি, ব্যাড মিন্টন! পুকুর পাড়ে আমরা অনেক বিকেল গল্প শুনে কাটিয়েছি। আমাদের গল্পের ভান্ডার সুব্রত দাদা। তার গল্পে থাকতো বাস্তব চরিত্র। সেটা যোগ্যতা অনুযায়ী ভাগ করে দেয়া হতো। সবদিন সবসময়-ই কলি দিদিকে দেয়া হত কুটিল চরিত্র। তারপর মাঝ পথে ব্যঙ্গ বুদ্রুপ, দাদা দিদির মনোমালিন্যতা। আমরা তখন নাদান বাচ্চা। হুট করে একদিন কলি দিদি’র বাবা এডিসি আংকেল এর বদলী হয়ে যায়। আমাদের মন খারাপ। ভীষন মন খারাপ!

গতকাল রাতে সেট করে রাখা এ্যালার্ম বেজে ওঠে। Get ready- Get ready ….. RUN-RUN-RUN!! আমি বাস্তবে বড় হয়ে যাই। পূরণ করতে হবে, এমন স্বপ্নের পিছনে ছুটতে থাকি। আমাকে নিজের কাংক্ষিত অবস্থানে পৌঁছাতে হবে যে!!!

####

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: টুকরো টুকরো ঘটনাগুলো দিয়ে চমৎকারভাবে মুঠো মুঠো জীবনকে সাজিয়েছেন। বাইকে বসে থাকা পা বিহীন মেয়েটির ঘটনা মনকে ছুঁয়ে গেল।

খুব ভালো লিখেছেন। ধন্যবাদ নান্দনিক নন্দিনী।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৪

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: পূর্নতাকে সবাই ভালোবাসে, অপূর্নকে ভালোবাসার কলিজা সবার থাকে না। বাইকের সামনে বসা ছেলেটার সেটা আছে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম!
ভালো থাকবেন।

২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: মুঠো মুঠো ভালবাসায় ভরা মুঠো মুঠো জীবন! - পড়ে ভাল লাগলো। খুবই প্রাঞ্জল ভাষায় জীবনের পথে দেখা কিছু দৃশ্যের চমৎকার বর্ণনা পড়ে অভিভূত হ'লাম। কিছু ভাল লাগা কথাঃ
বইটা হয়তো আজকেই সমাপ্ত হবে। কেবল গল্প বলার ইচ্ছেটুকু অসমাপ্ত থেকে যাবে … -
শীত সন্ধ্যার বেদনা ভুলে যেতে আমি তার পিঠের উপর ছড়ানো চুলে হারিয়ে যাই -
তারপর..... এই পোশাক পরা গ্রান্ড চাইল্ডের ছবি দেখে নিজেদের মধ্যে আলাপ করবেন; দেখ, পুতুলটাকে কেমন মানিয়েছে। আবার অপেক্ষা শুরু করবেন..... আরেকটা উপলক্ষ্যের - (এ জায়গাটাতে এসে নিজের চোখ দুটোকেও একটু ঝাপসা মনে হলো!)
"বাসায় ফিরছো?" চাদর সাথে আছে? আচ্ছা সাবধানে যাও...." -
যাবার আগে আরো একবার আমার দিকে তাকালো। আমি দূর থেকে তাদের এই অমূল্য সৌজন্যতাটুকু যত্ন করে তুলে নিলাম - খুবই একটা স্বস্তির অনুভূতি দেয়ে গেল, এবং মন থেকে আপনাকে ধন্যবাদ জানাতে ইচ্ছে হলো!
"জীবনে পাওয়া প্রথম পেন্সিল বক্সটা আমার এখনো আছে!" -

কেবলমাত্র একটি অনুভূতিপ্রবণ মন আর সংবেদনশীল দুটো চোখের যৌথ প্রয়াসেরই ফসল হতে পারে এমন চমৎকার একটি লেখা। এমন প্রয়াস অব্যাহত থাকুক, এতটুকুই আশা।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন। সুখে সাফল্যে সমৃদ্ধ হোক আপনার জীবন এ নতুন বছর-২০১৭ এ!

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: প্রতিউত্তর লেখার মতো শব্দগুচ্ছ খুঁজে পাচ্ছি না। অথচ না লিখে থাকতেও পারছি না। এতো সুন্দর, গুছানো আর স্নেহের অমূল্য মন্তব্য আমি আজীবন মনে রাখবো (ইনশাআল্লাহ)। আমি লেখালেখির চর্চাটা অব্যাহত রাখার চেষ্টা করবো। আমার বাবা বলেন, "দেখে তো সবাই। অনুভব করে কয়জন"।

আমি আপনার সুস্থতা এবং দীর্ঘায়ু কামনা করি। নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইলো। শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ জানবেন।

৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: *দেবজ্যোতিকাজল* Sent You a Special Happy New Year Greeting. ✔

_Click here to See_ -< Click This Link

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: Thank you very much!!

৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৭

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: লেখাটা পড়ে মনে হলো নিজের চোখেই দেখছি সব।
খুব বেশি ভালো লেগে গেলো।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৮

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ - ধন্যবাদ !!!
Happy New Year :)

৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৬

ক্লে ডল বলেছেন: মুঠো মুঠো জীবনগুলোতে অসাধারণ অনুভবের পরশ দিতে আপনি পারদর্শী। তাইত এমন সুন্দর করে লিখতে পারেন!

নতুন বছরের শুভেচ্ছা। আপনার সার্বিক মঙ্গল কামনা করি। :)

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩২

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ক্লে ডল কি জানে, তার মন্তব্যে আমি কতখানি অনুপ্রাণিত হই।
অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

আপনাকেও নতুন বছরের শুভেচ্ছা। জীবন হোক অফুরন্ত সাফল্য মন্ডিত !

৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৭

সুমন কর বলেছেন: টুকরো, টুকরো অনুভূতির প্রকাশ.................

পকেটে পয়সা না থাকলেই বোধহয় জড়তা, সৌজন্যতার মতো পার্থিব বিষয় গুলো থাকে। পকেটে পয়সা আসতে শুরু করলেই মানুষের ঔদ্ধত্যপূর্ন আচরণ বের হয়ে আসে। তখন তো বলা যায়, “I am, what I am”. অন্যরা কী ভাবলো তাতে বিত্তবানদের কিছু এসে যায় না। বিত্তহীনদের বোধহয় আসে যায়।--- ভালো বলেছেন।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২২

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর :)
নতুন বছরের শুভেচ্ছা !

৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৯

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: আপনার লেখার ধরনটা ভালো। ভালো লেগেছে।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৩

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিন্স হেক্টর :)
ভালো থাকুন !!

৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৩

সোহানী বলেছেন: অনেক ভালোলাগলো টুকরো টুকরো জীবনগুলো। সত্যি পূর্ণতাকে ভালোবাসার জন্য অন্যরকম ভালোবাসা দরকার....

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৭

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: সোহানী !!!!!!!!!!!!!!!!!!
অসংখ্য ধন্যবাদ :)
নতুন বছরের শুভেচ্ছা।

৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: কি সুন্দর লেখেন নন্দিনী আপু! ছবির মতো সব চোখের সামনে ভাসছিল! ভীষন সুখপাঠ্য ছিল আপনার প্রাঞ্জল লেখনী। অনেক ধন্যবাদ!

আন্তরিক শুভকামনা রইল নতুন বছরের!

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৪৪

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: সামু পাগলা০০৭কেও ধন্যবাদ এত্তো সুন্দর মন্তব্যের জন্য!

নতুন বছরের প্রতিটি দিন হোক বৈচিত্র্যময় আনন্দে ভরা।
ভালো থাকুন সবদিন, সব সময় :)

১০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৫

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পকেটে পয়সা না থাকলেই বোধহয় জড়তা, সৌজন্যতার মতো পার্থিব বিষয় গুলো থাকে। পকেটে পয়সা আসতে শুরু করলেই মানুষের ঔদ্ধত্যপূর্ন আচরন বের হয়ে আসে।
একদম ঠিক বলেছেন আপু। লেখাটা মন ছুয়ে গেল । ভাল থাকবেন।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল !
নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইলো।

১১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

নীল আকাশ বলেছেন: আপু, আপনি তো আমাকে আবার ২৫ বছর পিছনে নিয়ে গেলেন। আহ, কি দিন গুলি ছিলো সে সব! আসাধারন লিখেছেন। পড়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: আমাদের শৈশব সমভবত ভীষণ অমলিন হয়ে থাকবে। সেইসব দিনগুলি নিয়ে সারাজীবন গল্প করে কাটানো যাবে।
এখনকার বাচ্চাদের মতো আমাদের টেনে বড় করে দেয়া হয় নাই। তারথেকে আমাদের বড় হওয়ার সুযোগ দেয়া হয়েছিলো।

ধন্যবাদ নীলআকা৩৯ !
নতুন বছরে আরো বড় হন, শুভকামনা রইলো।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: আমাদের শৈশব সমভবত ভীষণ অমলিন হয়ে থাকবে। সেইসব দিনগুলি নিয়ে সারাজীবন গল্প করে কাটানো যাবে।
এখনকার বাচ্চাদের মতো আমাদেরকে টেনে বড় করে দেয়া হয় নাই। তারথেকে আমাদের বড় হওয়ার সুযোগ দেয়া হয়েছিলো।

ধন্যবাদ নীলআকা৩৯ !
নতুন বছরে আরো বড় হন, শুভকামনা রইলো।

১২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: সবাইকেই কাঙ্খিত অবস্থানে পৌছতে হবে!! পুরোনো অনেক দিনের কথাই মনে পরে, খুব কষ্টও লাগে কিন্তু সে দিন তো ফিরে আসবে না....!
গল্প লেখা খুব ভালো লাগলো.. +++++

খুব গোছান, প্রান্জল ভাষায় লেখাটা উপস্থাপন, অনেক ধন্যবাদ।
নতুন শুভেচ্ছা রইলো....

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৩

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: চারপাশটা পুরো 'প্রেশার কুকার'। সবকিছুই সংখ্যা তত্ত্বে বড় হচ্ছে। ভেতর থেকে ছোট হচ্ছে কেবল মানুষ।
মাঝে মধ্যে অপরিকল্পিত দুই একটা দিন কাটাবো ভাবছি। বর্তমানটাও তো আর ফিরে আসবে না তাই না?

আপনাকেও নতুন বছরের শুভেচ্ছা !!
ভালো থাকবেন :)

১৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভালো লাগা রেখে গেলাম, লেখাটা প্রিয়তে রাখলাম!!

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ !!!!!

১৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জীবেনর ছেড়া-ছেড়া বাস্তবতায় বহুমাত্রিক অনুভব-এইতো জীবন!!!!

মুগ্ধ ভাললাগার লেখনি

হ্যাপি নিউ ইয়ার :)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: হুমমমম :)
আপনার "এই তো জীবন"কে একটু বাইফোকাল লেন্সে দেখার চেষ্টা করেছি মাত্র !!

Happy New Year :)
Wish you a very happy life!

১৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪

আলোরিকা বলেছেন: মুঠো মুঠো ভাল লাগা !

হ্যাপি নিউ ইয়ার :)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২২

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: অনেক অনেক ভালোবাসা :)
Happy New Year !!!!!

১৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৬

রানা আমান বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো ।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৩

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ রানা আমান :)

১৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২১

শহুরে আগন্তুক বলেছেন: উপহার !
উপহার !!
উপহার !!!

:``>> :`>

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৫

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: কবে দিবা!
কবে দিচ্ছো !!
কবে পাচ্ছি ???

১৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার বর্ননা সাবলিল ও সুন্দর!:)

প্লাস

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ বিলিয়ার রহমান !
অনেক অনেক ভালো থাকুন সব সময় :)

১৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৫

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: শিরোনামের সাথে ছবির মিল কতটা সেইটুকু হিসেবের বাইরে রেখে বলতে চাই ছবিটা সুন্দর ও ব্যতিক্রম!:)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৭

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: :) :) :)

২০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সত্যিই এযেন যোগল স্বচ্ছ চোখের দেখা নয় অন্তচোখ থেকে দেখা কিছু। অনেক অনেক ভাল লাগল প্রত্যেকটি বিষয়। নববর্ষের শুভেচাছা রইল।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৯

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ সুজন ভাই, এত্তো সুন্দর মন্তব্যের জন্য!

আপনাকেও নতুন বছরের শুভেচ্ছা :)

২১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮

রাতু০১ বলেছেন: অনুভব করার মত। যত্নবান লেখা। আপনার সুন্দর জীবন কামনা।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩০

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ - ধন্যবাদ!!

রাতু০১, ভালো থাকবেন সব সময় :)

২২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: আমার ডায়েরির একদম শুরুর পৃষ্টাতে লেখা আছে- "শখ করে ডায়েরি লেখার অভ্যাস আমার নেই! তবে জীবন চলার পথে মাঝে-মাঝে এমন কিছু ঘটনা ঘটে, যেগুলোকে লিখে না রাখলে হয়তো অনেক অঘটনের সাথে মিশে সেগুলো স্মৃতি থেকে মুছে যেতে পারে; তাই আমার এই ডায়েরি লেখা!"

কথাটা এজন্য বললাম, কারণ আপনার এই টুকরো-টুকরো অনুভূতিপূর্ণ লেখাগুলো পড়ে মনে হচ্ছিল যেন আমি বুঝি লুকিয়ে কারো ডায়েরি পড়ছি! ঘটনাগুলো হয়তো সাধারণ ছিল, তবে আপনার বর্ননা অসাধারণ!

শুভ কামনা জানবেন!

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০০

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: বাহ!! আপনার ডায়েরির প্রথম পাতার লেখা পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো :(

অনেক দিন বাদে আপনার দেখা পাওয়া গেলো।

আপনিও শুভ কামনা জানবেন, হ্যাপি নিউ ইয়ার !!!

২৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৫৯

রাফা বলেছেন: কেমন আছেন নন্দিনী ? মানুষকে পর্যবেক্ষনের জন্য যে তিক্ষ্ন দৃষ্টির প্রয়োজন তা আপনার আছে স্বিকার করতেই হবে।

কারন প্রতিদিন ট্রেনে আসা যাওয়ার পথে এই কাজটা আমিও করি।মাঝে মাঝে বিশ্লেষন করার পর যা অনুমান করি তার অনেক কিছুই মিলে যায়।এটা আমার কাছে একটা গেম মনে হয়।কত বিচিত্র ধরনের মানুষ যে এই পৃথিবিতে আছে।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৯

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: আমি ভালো আছি রাফা (দ্যা গান ম্যান), আপনার কী খবর?

আপনার সাথে একমত যে, পৃথিবীতে মানুষের বৈচিত্র্য অফুরন্ত!! সেজন্য-ই কী পৃথিবী চির তরুণ?

অনেক অনেক ভালো থাকবেন। ও হ্যাঁ, বিজনেসের পরিকল্পনা ছিলো, সেসব কিছুর আপডেট কী?

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪৯

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: আমি ভালো আছি রাফা (দ্যা গান ম্যান), আপনার কী খবর?

আপনার সাথে একমত যে, পৃথিবীতে মানুষের বৈচিত্র্য অফুরন্ত!! সেজন্য-ই পৃথিবী চির তরুণ !!

অনেক অনেক ভালো থাকবেন। ও হ্যাঁ, বিজনেসের পরিকল্পনা ছিলো, সেসব কিছুর আপডেট কী?

২৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৯

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: স্বাভাবিকভাবে বয়ে চলা মানুষের জীবনের ছোট ছোট মুহূর্তগুলো খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপণ করেছেন । লেখায় বোঝা গেলো আপনি এই বিষয়গুলো নিয়ে বেশ মনোযুগী । অতিরঞ্জিত নয় জীবনগুলো কিন্তু সুন্দর । শেষে এসে ছোটবেলার স্মৃতি ঘাঁটাঘাঁটি করেছেন । এগুলো মানুষের বুড়ো মনকেও রমাঞ্চিত করে কিছু দীর্ঘশ্বাসের সাথে ।

লেখাটা বেশ ভাল লাগলো ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: একা মানুষরা চারপাশটাকে বেশ মনোযোগ দিয়ে উপভোগ করতে পারে :)

একপাল্লাতে মানুষের সারাজীবনের অর্জন আর আরেক পাল্লাতে শৈশব রাখলে; শৈশবের দিকটাই বেশি ভারী হবে। আমি একটু দুরন্ত বাচ্চা ছিলাম বলে বোধহয় আমার স্মৃতিও বেশি। আমার মা আমাকে ছোটবেলাতে বেল্টদেয়া স্যান্ডেল পরাতেন নয়ত জুতা। তাতে নাকি নিশ্চয়তা থাকতো, আমি ফিরে আসলে ওগুলোও সাথে ফিরবে!!

ধন্যবাদ কথাকথিকেথিকথন, ভালো থাকবেন।

২৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৩

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: আমার মনে হয়, ছোটবেলায় দূরন্ত থাকাই ভালো কারণ বাকী জীবন তো গম্ভীর হয়েই কাটাতে হবে !

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৪

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: অসাধারণ বলেছেন !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

২৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:০৯

সায়ান তানভি বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার লেখা পড়লাম, ব্লগে আসা হয় না এখন। ভাল লেগেছে ভিন্ন স্বাদের চমৎকার গদ্য।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ সায়ান তানভি!
আপনার গতিশীল গদ্যগুলো মিস করি।
ফিরে আসুন তাড়াতাড়ি, অনেক গুলো নতুন লেখা নিয়ে :)

২৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: নান্দনিক নন্দিনী ,



জীবনের চলচ্চিত্র থেকে কেটে ফেলা কয়েকটুকরো সেলুলয়েড । দিন যাপনের নিত্যকার কাহিনী থেকে আমাদের মনের সেন্সরবোর্ড যেটুকু বাদ দিয়ে দেয় অবলীলায় ।

একমুঠো ভালোলাগা ।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ আহমেদ জী এস !
সুন্দর মন্তব্যে এত্তোগুলো ভালোলাগা :)

২৮| ০৪ ঠা জুন, ২০১৭ রাত ৮:২৭

শাহেদ শাহরিয়ার জয় বলেছেন: মুগ্ধতা রেখে গেলাম!
খুবই প্রাঞ্জল!!

০৪ ঠা জুন, ২০১৭ রাত ১০:০১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ !!!!!!!!!!!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.