নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি হচ্ছে প্রেমে পড়ার মতন একটা ব্যাপার, কোনো ধরনের কর্তৃত্ব জাহির করা নয়।
'সেই রাতে শান্তিতে, আনন্দের সাথে ঘুমালাম আমি। তখনও জানি না, চিরকাল মেয়েরা যে ভুল সবচেয়ে বেশি করে এসেছে সেই একই ভুল করতে যাচ্ছি আমিও; নিশ্চিতভাবে ধরে নিচ্ছি যে ভালোবাসা দিয়েই পরিবর্তন আনতে পারবো আমার ভালোবাসার মানুষের মাঝে'। রুমির পালিত কন্যা কিমিয়ার বিয়ে ঠিক হয় শামস তাবরিজির সাথে। কিমিয়ার ইচ্ছেতেই এই বিয়ের আয়োজন হতে চলেছে…।
মানুষ এখন আমার কাছে দু রকমের:
এক: যারা ‘ভালোবাসার চল্লিশ নীতি’ বইটি পড়েছেন এবং
দুই: যারা সে নীতিগুলো পড়েননি।
তার্কিশ লেখক এলিফ শাফাক এর বিখ্যাত বই ‘ফরটি রুলস অফ লাভ’। যে বইটিতে আপনি প্যারালালি দুটো সময়ের স্বাদ পাবেন। ১৭মে ২০০৮ থেকে ৭ই সেপ্টেম্বর ২০০৯ দুই জন অপরিচিত মানুষের ইমেইল আদান-প্রদানের মধ্যে দিয়ে সম্পর্কের দিকে এগিয়ে চলার গল্প এবং ১২৪২ থকে ১২৪৮ সময়কালে দুই সুফি সাধকের গল্প।
২০০৮ সালের ১৭ই মে। খাবার টেবিলে রুবিনস্টাইন পরিবার। পাঁচ সদস্যরে পরিবারের কর্তা ব্যক্তি ডেভিড রুবিনস্টাইন পেশায় দন্ত চিকিৎসক। গৃহকর্তী এলা। তিন সন্তানের মধ্যে বড় জিনেট বসয় ১৮ হাইস্কুলে পড়ছে। বাকি দুই সন্তান জমজ আরলি কন্যা এবং আভি পুত্র। এদের বয়স ১২। এলা লেখাপড়ার পাঠ চুকিয়ে নির্বিঘ্নে সংসার করছেন। সফল দন্ত চিকিৎসক ডেভিড দায়িত্বশীল স্বামী স্নেহশীল পিতা এবং ব্যক্তিজীবনে দক্ষতার সাথে একাধিক বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক চালিয়ে যাচ্ছেন। এলার জীবনে যে কোন কিছু নিয়মের মধ্যে করতে হবে এমনকি কফির ব্রান্ডটিও। স্বামী ডেভিডের মাধ্যমে একটি চাকরি পায় এলা। লিটারেরি এজেন্সিতে। কাজে যোগদানের পর পাওয়া প্রথম কাজ মধুর অবিশ্বাস বা সুইট ব্লেসফেমি উপন্যাসের পান্ডুলিপি পড়ে মূল্যায়ন জমা দেয়া। এরপর তার জীবনে ঘটে যায় একটি অনন্যসাধারণ ঘটনা। ডেভিড যে বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িত এলার কাছে বিষয়টি গোপন না থাকলেও সেটা নিয়ে উচ্চবাচ্য করেন না এলা। এলার কাছে সংসারে ভালোবাসা না থাকলেও চলে, ক্ষমা থাকতেই হয়। এলা এই সম্পর্ক নিয়ে অস্বস্তি বোধ কনের না কারণ তার এবং ডেভিডের কাছের বন্ধুরাও পর্যন্ত এই বিষয়ে অবগত নয়। ১৭মে যে কারণে গুরুত্বপূর্ণ- সেদিন তাদের বড় মেয়ে জিনেট খাবার টেবিলে জানিয়ে দিল যে সে খুব শীঘ্রই বিয়ে করতে চলেছে তার কলেজের বন্ধু স্কটকে। এরপরেই এলার জীবনে ঘটে চলে এমন কিছু ঘটনা যার সাথে এলা শুধু অপরিচিত নন বরং বলা যায় তার জীবন পরিবর্তনের চলক। সংসার জীবনে যখন স্থিতি অবস্থা বিরাজ করছে, এলা তার চল্লিশ বছরে পদার্পন করেছেন ঠিক সে সময়ে স্বামীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদন করে বসলেন। 'মধুর অবিশ্বাস' উপন্যাসটি পড়তে পড়তে এলার মনে হচ্ছিল লেখক বলতে চাচ্ছেন, তোমার জীবনে ভালোবাসা প্রয়োজন এবং উপন্যাসের কিছু কথা এলাকে বিচলিত করে তোলে। এবং কোথাও কোথাও তিনি খুঁজে পান বাস্তবে শক্ত হওয়া বা দাঁড়িয়ে থাকার একটা ভরসা। এলা জেনে যান, সেখানেই তুমি ভালোবাসা পাবেন যেখানে তোমার প্রত্যাশা সবথেকে কম থাকবে। জীবনে ভালোবাসা যে কোন সময় আসতে পারে, এবং ভালোবাসা ঠিক ততটাই মূল্যবান যতটা জীবন যাপনে বেঁচে থাকাটা। গত ভালোবাসা দিবসে ডেভিডের লেখা কার্ড ‘প্রিয় এলা অত্যন্ত মৃদুভাষী হলেও যার মনটা অনেক বড়। যার ধৈর্য প্রায় আসীম। ধন্যবাদ তোমাকে আমাকে স্বামী হিসেবে গ্রহণ করার জন্য। ধন্যবাদ আমার স্ত্রী হওয়ার জন্য’।
ভালোবাসা সবাইকেই স্পর্শ করে তাই তো য়ামেরিকার নর্দাম্পটনে বসবাসকারী মধ্য বয়সী এলা প্রেমে পড়ে যান ভৌগোলিকভাবে আরেক মহাদেশে বসবাসকারী আজিজ জাহারার যার বয়স ৫৪। আজিজ পেশায় একজন ফটোগ্রাফার নেশায় একজন ভ্রমণকারী। পৃথিবী ঘুরে দেখার শখ থেকেই ফটোগ্রাফিকে পেশা হিসেবে নিয়েছেন আজিজ। ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত আজিজ ছিলেন খ্রীষ্টান। বয়সে আট বছরের বড় স্ত্রী ডাচ মার্গট এর অকাল মৃত্যু আমূলে বদলে দেয় আজিজকে। স্কটিশ আজিজ অনেকটা ভালালাগা থেকেই লিখে ফেলেন তার প্রথম এবং একমাত্র উপন্যাস ‘মধুর অবিশ্বাস’।
১২৪২ থকে ১২৪৮ সময় কালের গল্পে আপনি পাবেন বিখ্যাত সুফি জালাল উদ্দিন রুমি এবং তাঁর দ্বিতীয় আত্মা, প্রিয় বন্ধু এবং তার আয়না শামস তাবরিজির গল্প। উপন্যাসে উঠে আসে মহান দার্শনিক আধ্যাত্মিক কবি রুমির, তার ভালবাসার সূর্য শামস তাবরিজির প্রতি গভীর অনুরাগ। রুমি ছিলেন কোনিয়ার সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান। বিবাহিত জীবনে তিন সন্তানের জনক। প্রথম স্ত্রী গেভার এবং রুমির দুটি ছেলে সুলতান ওয়ালাদ এবং আলাদিন। প্রথম স্ত্রী মারা গেলে তিনি ধর্মান্তরিত কেরাকে বিয়ে করেন। তৃ্তীয় সন্তান কন্যা কিমিয়া যাকে রুমি দত্তক নেন। বহু পথ ঘুরে ঘটনাক্রমে কোনিয়ায় আসেন শামস। যে নগরী তাকে দিয়েছে বিশুদ্ধ ভালোবাসা এবং সেখান থেকেই পেয়েছেন বিশুদ্ধ ঘৃণা। রুমি এবং শামস সম্পর্কে বলা যায়; প্রতিটি সত্যিকারের ভালোবাসা এবং বন্ধুত্ব হচ্ছে এক একটি অপ্রত্যাশিত পরিবর্তনের উপাখ্যান। ভালোবাসার আগে এবং পরে যদি আমরা একই মানুষ থাকি, তাহলে বলতে হবে যে আমরা যথেষ্ট ভালোবাসতে পারিনি। যেখানে ভালোবাসা আছে, সেখানে হৃদয় ভাঙার যন্ত্রণাও আছে।
প্রথম যে ব্যক্তি শামসের অতীন্দ্রিয় দর্শনকে ভুল বুঝেছিল তিনি শামসের বাবা। ‘তোমার ভাবগতিক আমার মাথায় ঢোকে না, শামস। তুমি কেন মানতে চাও না যে তোমার বাবা-মা’র সাথে তোমার কোনো পার্থক্য নেই?’ প্রশ্ন করেছিল শামসের বাবা।‘ প্রতিটি শিশুই বাবা এবং মায়ের স্বভাব পায়। তুমিও তার ব্যতিক্রম নও’। শামসের উত্তর ছিলো; ‘বাবা, তোমার অন্যান্য ছেলেমেয়েদের মতো নই আমি। আমাকে এমন এক হাঁসের বাচ্চা হিসেবে ধরে নাও যে বেড়ে উঠেছে মুরগীর মাঝে।সারাজীবন মুরগীর খোপের মাঝে জীবন কাটিয়ে দেয়ার জন্য জন্ম হয়নি আমার। যে পানিকে তুমি ভয় পাও, তা আমাকে নতুন জীবন দেয়।কারণ তুমি সাতার জানো না, কিন্তু আমি জানি। আর আমাকে সাতরাতে হবেই। সমুদ্রই আমার ঘর। যদি তুমি আমার সঙ্গী হতে চাও, তাহলে সাগরে এসো। আর যদি তা না চাও, তাহলে ফিরে যাও তোমার মুরগীর খোপে। আমাকে বাধা দিতে এসো না।‘
রুমি বলেছেন, ভালোবাসার সবাইকেই স্পর্শ করে এমনকি যারা ভালবাসাকে দূরে সরিয়ে রাখতে চায়। ‘রোমান্টিক’ শব্দ টা যাদের কাছে একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয় তারাও ভালোবাসার কাছে হার মানে। তাহলে কী শেষ পর্যন্ত এলা এবং আজিজ ভালোবাসার কাছে হার মেনেছিলেন? কিংবা ভালোবাসার উপমা হয়ে উঠেছিলেন? ‘ভালোবাসার সাথে রেশমের মিল হলো, দুটোই অত্যন্ত সুক্ষ্ণ, কিন্তু বিষ্ময়কর রকমের শক্ত’। রুমি এবং শামসের জীবনে ভালোবাসাই হচ্ছে উদ্দেশ্য, ভালোবাসাই হলো কারণ। তাই তো রুমি বলে গেছেন ‘তাকে খুঁজে নাও, যে তোমার আয়না স্বরূপ’।
শামস তাবরিজির দেয়া ভালোবাসার চল্লিশ নীতি থেকে…
# ধৈর্যের অর্থ শুধু নিষ্ক্রিয়ভাবে সহ্য করে যাওয়া নয়। ধৈর্য ধরার মানে হচ্ছে কোন ঘটনার শেষ পর্যন্ত কি ঘটবে তা বুঝতে পারার মতো দূরদৃষ্টির অধিকারী হওয়া, এবং তাকে বিশ্বাস করা। ধৈর্যের মানে কি? এর মানে হলো কাঁটার দিকে তাকিয়ে গোলাপকে দেখতে পাওয়া, রাতের দিকে তাকিয়ে ভোরকে দেখতে পাওয়া। অধৈর্য হওয়ার অর্থ হচ্ছে ভবিষ্যতে ঘটনার ফলাফল কি হবে তা বুঝতে ব্যর্থ হওয়া। সৃষ্টিকর্তার প্রেমিকরা কখনো ধৈর্য হারায় না, কারণ তারা জানে যে বাঁকা চাঁদকে পূর্ণচন্দ্র রূপে দেখতে হলে সময়ের প্রয়োজন।
## পূর্ব, পশ্চিম, উত্তর অথবা দক্ষিন- এতে কিছু আসে যায় না।গন্তব্য যাই হোক না কেন, নিশ্চিত থাকতে হবে যেন প্রতিটি যাত্রই হয় নিজের অন্তর অভিমুখে যাত্রা। একমাত্র নিজের গভীরে ভ্রমণ করার মাধ্যমেই সমগ্র বিশ্ব এবং তারও বাইরে ভ্রমণ করা যায়।
### পথ তোমাকে কোথায় নিয়ে যাবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তা করো না। তার বদলে মনোযোগ দাও তোমার প্রথম পদক্ষেপ এর প্রতি। সেটাই সবচেয়ে কঠিন কাজ, এবং একমাত্র ধাপ যা তোমার নিয়ন্ত্রণে আছে। একবার পথে নামার পর ঘটনাপ্রবাহের স্বাভাবিক ধারায় বাধা দিও না, দেখবে সব আপনা থেকেই ঘটে যাচ্ছে। প্রবাহের সাথে গা ভাসিয়ে দিও না, বরং নিজেই সেই প্রবাহে পরিণত হও।
#### নরক তো এখানেই, এই মুহুর্তেই। স্বর্গও তাই। নরক নিয়ে ভয় পাওয়া অথবা স্বর্গের আশায় থাকা ছেড়ে দাও, কারণ তারা উভয়েই এই মুহূর্তে বিদ্যমান। প্রতিবার যখন আমরা ভালোবাসি, তখনই আমরা স্বর্গের সন্ধান পাই। আর প্রতিবার যখন আমরা ঘৃণা করি, হিংসা করি, অথবা কারও সাথে লড়াইয়ে লিপ্ত হই, তখনই নরকের আগুন আমাদের গ্রাস করে।
##### এই পৃথিবীর সবাই কোথাও না কোথাও পৌঁছতে চাইছে, নিজের পরিচয় তৈরি করতে চাইছে। অথচ মৃত্যুর পর এসবই পেছনে ফেলে যেতে হবে তাদের। তার চেয়ে তুমি চেষ্টা করো শূন্যতার সাথে একাত্ম হওয়ার। এই জীবনকে অতিবাহিত করো আলোর মতো হালকা হয়ে, শূন্য নামের সংখ্যাটির মতো শূন্য হয়ে। আমাদের তুলনা করা যায় একটি পাত্রের সাথে। বাইরের কারুকাজ বা অলংকরণ নয়, ভেতরে বিরাজমান শূন্যতাই আমাদের স্থির রাখে। আর সে জন্যই, আমরা জীবনে কি অর্জন করলাম তা গুরুত্বপূর্ণ নয়; বরং সব কিছুর অসারতা সম্পর্কে সচেতনতাই আমাদের সামনে এগিয়ে নিয়ে যায়।
###### স্রষ্টা হচ্ছেন এক দক্ষ ঘড়ি নির্মাতা। তার হিসাব এতই সূক্ষ্ম যে পৃথিবীর প্রতিটি ঘটনায় তাদের নির্ধারিত সময়ে ঘটে, এক মুহূর্ত আগেও নয় এক মুহূর্ত পরেও নয়। প্রতিটি মানুষ প্রতিটি প্রাণীর জন্যই এই ঘড়ির হিসাব নিখুঁত। প্রত্যেকের জন্যই সময় আসে ভালোবাসার, এবং সময় আসে মৃত্যুর।
####### নিজের কাছে একটি প্রশ্ন যে কোনো সময়ই জিজ্ঞেস করা যায়, আর তা হলো: ‘‘আমি কি আমার জীবনধারা বদলাতে প্রস্তুত? আমি কি প্রস্তুত, ভেতর থেকে পরিবর্তিত হতে?’’ ‘তোমার জীবনের অসংখ্য দিনের মধ্যে একটি মাত্র দিনও যদি তার আগের দিনের মতো হয়, তাহলে তোমার জন্য করুণা। প্রতিটি মুহূর্তে, প্রতিটি নিঃশ্বাসের সাথে সাথে মানুষের উচিত বারবার নতুন করে জন্ম নেয়া। নতুন করে জীবন শুরু করতে হলে একটি পদক্ষেপ বাধ্যতামূলক: মৃত্যুর আগেই তার স্বাদ নেয়া।
######## ভালোবাসা ছাড়া যে জীবন, তার কোন মূল্য নেই। নিজেকে প্রশ্ন করো না যে কেমন ভালোবাসা চাই তোমার; আধ্যাত্মিক বা বস্তুগত, স্বর্গীয় বা পার্থিব, পুবের অথবা পশ্চিমের… বিভেদ থেকে কেবল নতুন বিভেদেরই জন্ম হয়। ভালোবাসার কোনো নাম হয় না, কোনো সংজ্ঞা হয় না। ভালোবাসা হলো ভালোবাসা, বিশুদ্ধ এবং খাঁটি ভালোবাসা।
অসাধারণ এই বইটি আপনাকে জানিয়ে দিবে ভালোবাসাকে ব্যাখ্যা করা যায় না, কেবল তার স্বাদ নেয়া যায়। আরো দিবে আত্মিক শান্তি আর নিজেকে জানার অপার আনন্দ। মূল উপন্যাসটা ইংরেজিতে লেখা। খুবই প্রাঞ্জল ভাষায়, সহজ শব্দ চয়নে। তাছাড়াও রোদেলা প্রকাশনী থেকে বেরিয়েছে অনুবাদ। অনুবাদক শাহেদ জামান। ইংরেজি ভাষায় মূল বইটি আপনি সংগ্রহ করতে পারেন নিউমার্কেট থেকে মূল্য ২০০টাকা (পেপারব্যাক) আর অনূদিত বইটির মূল্য পড়বে ৩৪৫/- টাকা। বইটি ইতোমধ্যে ৩০টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে।
১০ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৪৮
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: বইটা পড়ে ফেলুন, অনেক ভালো লাগবে।
২| ১০ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: বইটির নাম লিস্টে তুলে রাখলাম।
১০ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৫০
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: তুলে রাখবেন না প্লিজ। আগামীকাল সংগ্রহ করে, আগামীকাল থেকেই পড়া শুরু করুন। এবং তারপর দ্বিতীয়বারও পড়তে ইচ্ছে করবে।
৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১১
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: প্রতিটি মানুষের একটা নিজস্ব জগত আছে আর এই জগত পৃথিবী থেকে অনেক অনেক গুন বড়।মূলত এটাই তার মুল বিচরন ক্ষেত্র।
১০ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৫২
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: প্রতিটি মানুষই তার মধ্যে একটা মহাবিশ্বকে ধারন করে, যেমন একফোঁটা পানিও মহাসমুদ্রের পরিচয় বহন করে।
৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ২:৩২
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: চমৎকার রিভিউ... বইটা পড়তে হবে মনে হচ্ছে।
১৭ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:৫০
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ আকতার আর হোসাইন, সময় করে পড়ে ফেলুন। ভাল থাকবেন।
৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৭
ল বলেছেন: চমৎকার...............
১০ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:১৫
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ!
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১:০৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বই সম্পর্কে কথা ভালো লাগল। ভাল থাকবেন সবসময়।