নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি হচ্ছে প্রেমে পড়ার মতন একটা ব্যাপার, কোনো ধরনের কর্তৃত্ব জাহির করা নয়।
সম্প্রতি আমেরিকার প্রথমসারির মাগ্যাজিন সিও ওয়ার্ল্ড-এ ‘দক্ষিন এশিয়ার সবচেয়ে ব্যয়বহুল দেশ বাংলাদেশ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। স্বভাবতই প্রশ্ন উঠে আসে, তবে কেমন আছে এদেশের সাধারণ মানুষ? উত্তরটা নির্ভর করছে, চারপাশটাকে আপনি বাইনোকুলার বা দূরবীনে দেখবেন... নাকি বাইফোকাল লেন্সে দেখবেন...। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় আছে। দলটির ১৯১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে উল্লেখ ছিল দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সেরে অঙ্গীকার। সরকারে এসে আওয়ামীলীগ একে একে মাদক, জুয়া, ধর্ষণের মতো বিষয়ে আলাদা আলাদা করে জিরো টলারেন্স ঘোষণাও করে। কিন্তু গত ছয়মাসে আপনি যদি নিত্যপন্যের বাজারমূল্য দেখেন লক্ষ্য করবেন তা ক্রমশ চলে যাচ্ছে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। পন্যমূল্য নাভিশ্বাস তুলে দিলেও তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না সরকার। প্রতিনিয়ত এক অদৃশ্য সিন্ডিকেটের কথা ঘুরেফিরে টিভি টকশো কিংবা গণমাধ্যমে উঠে আসছে। টানা তিনবার ক্ষমতায় থাকা দলটি তবে কেন সিন্ডিকেট খুঁজে পাচ্ছেন না? সত্যি বলতে, আজকাল কালো বাজারিরা কিনে নিয়েছে সমস্ত আলোর বাজার। সরকারের জিরো টলারেন্স এর ঘোষণা ভাবছে জিরো এখনো যথেষ্ট মজবুত নয়। দূর্নীতি নিয়ে ভাবা হচ্ছে কেবল দিনের বেলায় কিংবা টক শো'র টেবিলে, ব্যবসায়ীদের (রাজনীতিক) রাত তাদের ব্যক্তিগত ব্যবসার টেবিলের টালি খাতায় লাভক্ষতির হিসেবে বহাল তবিয়তেই থাকছে। পৃথিবীতে টাকা এমন এক জড় পদার্থ, যার হাত বদল হয়, কিন্তু চরিত্র বদল হয় না। টাকা অর্থমূল্য ধারন করে কিনা জানি না, তবে ক্ষমতা ধারন করে বলেই ‘টাকা, টাকা-ই’। তাই হয়তো প্রায়শ দেখি, সার্থক মানুষদের আরো চাই-মুখ!
আজকাল গণমাধ্যম আমাদের সাময়িক উত্তেজনা দিলেও নষ্ট করছে চিরস্থায়ী শান্তি। গণমাধ্যমে প্রচারিত কিংবা প্রকাশিত সংবাদে সিন্ডিকেট হয়ে উঠেছে সবকিছুর উর্ধ্বে। যেমন আপাত দৃষ্টিতে সত্য সব কিছুর উর্ধ্বে। তবু সত্য কথাটির রয়েছে নানা অর্থ। Truth এরও আছে নানা অর্থ। Fact ও Truth এক নয়। Absulate truth, whole truth, relative truth, parshial truth ইত্যাদি কথা চালু আছে। বাংলায় আছে পরম সত্য, আংশিক সত্য, আপেক্ষিক সত্য, পূর্ণ সত্য ইত্যাদি কথা। সবকিছু ছাপিয়ে alternative truth বা বিকল্প সত্যের দখলে আজ পৃথিবী। বাটলার থিওরী অনুযায়ী, মানসিকতা তৈরিতে সিংহভাগ ভূমিকা রাখে আমাদের সমাজ, আশপাশের প্রচলিত নিয়ম-নীতি। চারপাশটা ভরে যাচ্ছে পেশাদার প্রতারকে। তাই ব্যবস্থা বদলে গেলেই যে অবস্থা বদলাবে, এমনটা নয়। কেননা জুতা পায়ে পিচ্ছিল পথও নিরাপদ নয়। আমরা বোধহয় রাগ করতেও ভুলে যাচ্ছি, কেননা রাগ হচ্ছে দ্বিতীয় পর্যায়ের অনুভূতি। প্রথমে পর্যায়ের ভয় কিংবা হতাশা কাটিয়ে উঠতে পারছি না যে। দুঃখ বাঙালিকে দৃঢ় করে না, বরং দ্রবীভূত করে।
ফরাসি সমালোচক ও সাংবাদিক আলফোনেস কার ব্যক্তিচরিত্রের তিনটি রূপের কথা বলেছেন। প্রথমত : সত্যিকারার্থে ব্যক্তির একটা চরিত্র আছে। দ্বিতীয়ত : ব্যক্তির নিজের কাছে নিজের একটা চরিত্র আছে। তৃতীয়ত : ওই ব্যক্তির একটা চরিত্র আছে অন্য সবার কাছে। তেমনি রাষ্ট্রেরও রয়েছে নানা রুপ। রাষ্ট্র কী এমন প্রশ্ন করা হলে, উত্তরদাতাদের উত্তর একরকম হবে না। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে রাষ্ট্রপ্রধান সবার উত্তর হবে আলাদা। কারণ রাষ্ট্র নিয়ে সবার অভিজ্ঞতা সমান নয়। অনেকের কাছে রাষ্ট্র সন্ত্রাসী-নির্যাতনকারী-প্রতারক-নিপীড়ক। আবার ক্ষমতাসীনদের কাছে সেই একই রাষ্ট্র ভাসছে উন্নয়নের জোয়ারে। বরাবরই ক্ষমতাশীনরা রাষ্ট্রকে ব্যবহার করেছে নিজেদের স্বার্থে, রাষ্ট্র থেকে নিচ্ছে হাজারো রকম সুবিধা। যদিও জনগনকে সবসময়ই বোঝানো হয় যে, তাদের কল্যাণেই রাষ্ট্র। ক্ষমতাসীনদের উন্নয়নের তালিকা দেখে চোখ কপালে উঠলেও, গণমাধ্যমের কল্যণে চোখ আস্তে ধীরে ফিরে যায় নিজের জায়গায়। এদেশের মানুষের প্রতিবাদও নেই প্রশ্নও নেই। এদেশে কে আছে প্রশ্ন করার মতো, যে জবাবদিহিতা থাকবে। সবাই বিশ্বাস করেন, আগে টিকে থাকতে হবে তার পরে প্রতিবাদ করতে হবে।
আমাদের মধ্যে বিভেদ আছে, বৈচিত্র্য নেই। আমরা বলি ভাল অথবা মন্দ, কিন্তু অন্যরকম বলি না কখনো। কেননা মতভেদ হলেই আমাদের মনোভেদ হয়ে যায়। মত প্রকাশের অধিকার যেমন থাকা দরকার, মত পরিবর্তনের অধিকারও থাকা দরকার। 'বুমেরাং ইফেক্ট' বলে একটা টার্ম আছে। খুব সহজ করে বললে বুমেরাং মানে দাঁড়ায় আত্মঘাতী। ধরুন আপনি কোনো বিষয়ে কোন ব্যক্তির মতামত কিংবা মনোভাবকে প্রভাবিত করতে চান। সেক্ষেত্রে আপনি যদি বেশি বেশি ভাল বলেন কিংবা প্রশংসা করতে থাকেন তখন ব্যক্তিটির সেই বিষয়ের প্রতি চূড়ান্ত বিতষ্ণা জন্ম নিতে পারে। আগের যেটুকু আন্তরিকতা ছিলো তাও চিরদিনের মতো ধুয়ে মুঝে সাফ হয়ে যায়। আপনি প্রভাবিত করার বদলে যেটা করলেন সেটা ব্যর্থ হল। আমরা দ্বিমত আছে এমন ব্যাপারে কথা বলতে গেলেই অন্যদের উপর নিজের ধারনা ছড়িয়ে দিতে চেষ্টা করি। কোন বিষয়ে নিজে থেকে বেশি বেশি ভাল ভাল তথ্য দিয়ে ব্যক্তির মনোভাবকে নিজের পক্ষের মতের দিতে অনুগামী করতে চায়। ক্ষেত্র বিশেষ ফল পাওয়া গেলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রাপ্ত ফলাফলের সাথে কাঙ্খিত ফলাফলের সম্পর্ক ঋণাত্বক হতে পারে।
সময় আমাদেরকে মেকি সম্মান আর খাঁটি দারিদ্র উপহার দিয়েছে। বিকল্প সস্তা বের করে নেয়া জাতি আমরা। আধুনিক সভ্যতা না পৌঁছাতে পারলেও, আধুনিক অসভ্যতা রাস্তা বের করে ঠিকই পৌঁছে গেছে সর্বত্র। বিষের ভাল দিক হলো বেদনাকে বিনাশ করে, কিন্তু জীবনটাকেও তো নাশ করে। কেবলি মনে হয় ‘আধার দেখেছি, রয়েছে আরো বড় অন্ধকার’। ক্ষমতাবান সুখি মানুষরা বর্ষপূর্তি করে সময়ের হিসাব রাখে। সাধারণ অসুখিরা বরং বেঁচে থাকাকে প্রতিনিয়ত অভিসম্পাত করে। অসুখি জীবনে দীর্ঘদিন থাকতে থাকতে মানুষ একসময় অভ্যস্ত হয়ে যায়। যদিও নির্বাক হবার সময় এখনো আসে নাই। তবুও খাবার গ্রহণ ছাড়া মুখ খুলতে মানুষ একসময় ভুলে যাবে। এমন প্রতিকূল সময়ে প্রতিবাদ করা বৃথা, ন্যায়বিচার আশা করা বোকামি। আগামীতে ভালো থাকার সম্ভাব্যতা থেকে হতাশার ইশারা দেখা যাচ্ছে। অস্বস্তি ক্রমান্বয়ে বিপর্যায়ের দিকে যাচ্ছে। তাই সাধারণ মানুষ এখন আর সমৃদ্ধি চা্যনা, সম্মান আর নিরাপত্তা চায়।
কেমন আছেন এদেশের সাধারণ মানুষ? উত্তরটা হলো, সরকার রেখেছে যেমন।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৪১
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: জিয়াউর রহমান যে বার প্রথম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন সে বার তিনি ৮৭ভাগ ভোট পেয়েছিলেন বলে সরকারী ভাবে গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়। তো নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি গেলেন ইউরোপীয় এক সম্মেলনে। সেখানে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা জেনারেল জিয়াকে অভিনন্দন জানাতে ভুললেন না। সাথে এক দারুন বিস্ময়, আপনি একক ভাবে যত ভোট পেয়েছেন(!), আমাদের দেশে তো সব দল মিলেও এতো ভোট পায় না। জেনারেল জিয়া যথেষ্ট স্মার্ট ছিলেন। বার্তাটা ঠিকঠাক ধরতে পারলেন। পরের বার শুধরে নিলেন নিজের ঝুলিতে ভোট দেখালেন সম্ভবত ৭৬+ ভাগ। তথ্যসূত্র বিএনপি’র অসময়ের রাজনীতি লেখক মহীউদ্দীন আহমদ।
ধন্যবাদ রাজীব নূর ভাই।
২| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৩০
শের শায়রী বলেছেন: পুরা লেখাটায় নান্দনিকতা আছে তবে লাষ্ট লাইনটা অসাধারন। খুব সম্ভবতঃ বাপ্পী লাহিড়ীর একটা গান আছে আমাদের সময়ে সুপার হিট ছিলঃ
শেষ ট্রামে দুজনাতে, ফাগুনের এক রাতে দেখা হয়ে গেল
..........................
বললে আমায় তুমি আছ গো কেমন?
উত্তরে বললাম রেখেছ যেমন।।
দারুন লেখা। অভিনন্দন।।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৪৪
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: গানটা আমার শোনা হয়নি শের শায়রী লিংক দিয়েন তো...
অনেক অনেক ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।
৩| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৪৯
শের শায়রী বলেছেন: বলেন কি শুনেন নি? এগুলো আমাদের প্রজন্মের (মানে বুড়া) সুপার হিট নিন শুনে দেখুন Shesh Trame by Bappi Lahri
০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৫১
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ!
৪| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৪৯
করুণাধারা বলেছেন: শক্তিশালী লেখনী আপনার! খুবই ভালো লিখেছেন। ক্ষমতাবান সুখী মানুষেরা বর্ষপূর্তি করে সময়ের হিসাব রাখে এভাবে কখনো ভাবিনি কেন!!
০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৫২
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: আরেহ নিশ্চয় ভেবেছেন। আমরা কি নিজেদের সব ভাবনা মনে রাখতে পারি?
ধন্যবাদ করুণাধারা! ভালো থাকবেন।
৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ১:২২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: শুধু এটুকুই বলবো, "সরকার রেখেছে যেমন"!!
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ১:৪৩
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: হা হা হা, ধন্যবাদ!
৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ১:৪৯
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আর কিছুকি প্রতাশায় থাকতে নেই
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৪৩
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: কী ধরনের প্রত্যাশা?
৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ২:৫২
এমজেডএফ বলেছেন: সরকারের সমালোচনা করে অনেকেই পোস্ট লেখেন। তবে বেশিরভাগ লেখায় উত্তেজিত আবেগ ও টিনের চশমার প্রভাব থাকে। আপনার লেখাটি এসব থেকে মুক্ত এবং আবেগের চেয়ে যুক্তিকে প্রাধান্য দিয়েছেন বেশি। লেখার ধরনটিও খুবই চমৎকার।
আমাদের ইতিহাস বলে, এ দেশের মানুষ অন্যায়, নির্যাতন, জুলুম সাময়িকভাবে সহ্য করলেও একসময় প্রতিবাদ করেছে, বিস্ফোরিত হয়ে ক্ষমতাসীনদের মসনদ তছনছ করে দিয়েছে। পার্থক্য শুধু এটুকুই - এই প্রতিবাদ কখনো শুরুতেই করেছে আবার কখনো দেরিতে করেছে। যা-ই হোক, এ অচলাবস্থার পরিবর্তন দরকার। পরিবর্তনের জন্য নতুন কোনো দাঙ্গা-হাঙ্গামা-রক্তপাত চাই না। পরিবর্তনটা সরকার থেকেই আসুক—সেই প্রত্যাশায় রইলাম।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৪৪
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ এমজেডএফ! আমি বিশ্বাস করি, সুদিন আসবেই...
৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:২৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সৃজনশীল লেখা।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৪৫
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ নেওয়াজ আলি ভাই, ভালো থাকবেন।
৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:১৪
(লাইলাবানু) বলেছেন: অসাধারন লিখার হাত আপনার । শুভকামনা ।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৪৬
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ (লাইলাবানু), অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো।
১০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:১১
পদ্মপুকুর বলেছেন: নিজের বলয় থেকে বেরিয়ে এক্কেবারে রাজনৈতিক লেখা!!
এ দেশের মানুষ এখন এতটাই ভালো আছে, এতটাই ভালো আছে, যে-এ-এ-এ, সবাই এখন ফুলপাখি, ঘাস-চাঁদ নিয়ে লিখতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে।
ভালো থাকবেন। শুভ ব্লগিং।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৫২
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: প্রথমত. আমার নিজের একটা বলয় তৈরি হয়েছে জেনে ভালো লাগলো।
দ্বিতীয়ত. অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী স্যার এক প্রবন্ধে লিখেছেন, এদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জ্ঞানের অভাব কোনো কালেই ছিলো না, তবে সাহসের অভাব আছে। এবার সাহসটা দেখানোর সময় এসেছে!
আপনিও ভালো থাকবেন পদ্ম পুকুর।
১১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:১১
রানার ব্লগ বলেছেন: জিরো টলারেন্স এখানে জিরো টাই প্রশ্নবিদ্ধ !!!
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৫৪
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: একদম 'একলভ্য'র মতো অব্যর্থ নিশানা!
১২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৫৪
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: হা হা হা
১৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৪৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন।
পদ্মপুকুর ভাইয়ার কমেন্ট ভাল লেগেছে
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৫৫
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ!
১৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ৯:১৭
পদ্মপুকুর বলেছেন: তার মানে আপনি একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক! সর্বনাশ!!
এটা জানার পর অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী স্যারের মত হুমায়ূন আহমেদ স্যার বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের নিয়ে কি বলেছিলেন, সেটা বলার সাহস হারিয়ে ফেলেছি।
কিন্তু আপনার রেফারেন্স ঠিক আছে তো? আমি কিন্তু এটা নিজে হুমায়ূনের লেখাতে পড়েছি।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৮
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: রেফারেন্স ঠিক আছে পদ্ম পুকুর আমি দায়িত্ব নিয়ে বলছি।
সাহস হারানোর কিছু নাই, পেশাগত গালমন্দ সব পেশাকেই শুনতে হয়।
১৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৫৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: নান্দনিক নন্দিনী,
সুচারু লেখা।
জিরো বা 'শূন্য' মানেই তো কিছু নেই (অংকের কথা বাদ), ফাঁকা। আবার জ্যামিতিক চোখে জিরো বা শূন্য তো একটি বৃত্ত-ই! আমরা মনে হয় এই ফাঁকা একটা গোল চত্বরেই ঘুরপাক খাচ্ছি; কি ব্যক্তিক, কি সামাজিক, কি আর্থিক, কি নৈতিক, কি অরাজনৈতিক, কি সাংস্কৃতিক, কি মানসিক ইত্যাদি সব "ইক" এর মধ্যেই 'দিক' হারিয়ে ঘুরছি তো ঘুরছি!
এমনই আছি মনে হয় আমরা.................
০৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:২৪
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: 'কোথাও বাঁশি বাজছিলো, হাওয়ারা খুব হাসছিলো,
আমার ছিলো বন্ধ কপাট, অন্ধ চোখে রাত ছিলো'...
১৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৩৯
আমি সাজিদ বলেছেন: খুবই চমৎকার বিশ্লেষন মূলক পোস্ট। সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি আমার কাছে মনে হয় পলিটিকাল ক্যামোফ্লাজ ছাড়া আর কিছু নয়।
০৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:২৫
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ঠিক বলেছেন, এটা অনেকটাই ইশতেহারের অলংকরণের কাজ করেছে।
ধন্যবাদ!
১৭| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:২০
অনল চৌধুরী বলেছেন: সম্প্রতি আমেরিকার প্রথমসারির মাগ্যাজিন সিও ওয়ার্ল্ড-এ ‘দক্ষিন এশিয়ার সবচেয়ে ব্যয়বহুল দেশ বাংলাদেশ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছ-সম্পূর্ণ ভুল তথ্য।
বাংলাদেশের চেয়ে মুম্বাই,কলম্বো,মালে অনেক বেশী ব্যায়বহুল।
নিজেই দেখেন।
https://www.numbeo.com/cost-of-living/comparison.jsp
৩১ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৩০
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ
১৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:২৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সরকার সমৃদ্ধির মুলা দেখাচ্ছে কিন্তু সাধারণ মানুষের সম্মান বা নিরাপত্তার ব্যাপারটা তাদের কাছে গুরুত্বহীন একটা বিষয়। এমন একটা আর্থসামাজিক কাঠামো প্রতিষ্ঠা করেছে যে সমাজে বৈষম্য বৃদ্ধি ছাড়া কমার কোনও সুযোগ নেই।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৩:০৩
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ব্যাপারটা ঠিক 'সুযোগ' না, এটাকে 'লক্ষন' বলা ভালো।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: এই দেশের মানুষের সরকারের উপর আস্থা নেই।
আস্থা থাকলে সবাই ভোট দিতে যেত।
এই যে কিছুদিন পর চিটাগাং এ নির্বাচন। ঢাকার মতো চিটাগাং এ হয়তো ভোটার ভোট দিতে যাবে না।
কারন দেশের জনগন রাজনীতিবিদদের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলেছে।