![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজে জানি না, অন্যরা ভালো বলতে পারবে?
জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলামকে সেফ হোমে জিজ্ঞাসাবাদ শেষ হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি দাবি করেছেন, অনেক তথ্য তাঁর মনে নেই। অনেক কিছু ভুলে গেছেন। এমনকি নিজ মা-বাবার নামও সঠিকভাবে বলতে পারেননি তিনি।
মানবতাবিরোধী অপরাধের তদন্ত সংস্থার জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা সানাউল হক আজ রোববার এমন দাবি করেছেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ আজহারুল ইসলামকে সেফ হোমে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দেন।
তদন্ত সংস্থার জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা সানাউল হক আজ বিকেলে দাবি করেন, আজ সকাল ১০টা থেকে ধানমন্ডির সেফ হোমে নিয়ে আজহারুলকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করা হয়। মাঝে দুপুরে এক ঘণ্টার বিরতি ছিল। বিকেল পাঁচটায় জিজ্ঞাসাবাদ শেষ হয়। এর আগে আজহারুলকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে সেফ হোমে নিয়ে যাওয়া হয়।
সানাউল হক জানিয়েছেন, এ টি এম আজাহারের মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। তদন্ত কর্মকর্তা এস এম ইদ্রিস আলী এ জিজ্ঞাসাবাদে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
সানাউল হক বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে এ টি এম আজাহার দাবি করেছেন, অনেক তথ্যই তাঁর মনে নেই। অনেক কিছুই তিনি ভুলে গেছেন। এমনকি নিজ বাবা-মায়ের নামও সঠিকভাবে বলতে পারেনি তিনি।
দুই মাসের মধ্যে এ টি এম আজাহারের মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের বিষয়ে চূড়ান্ত তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া সম্ভব হবে বলে তদন্ত সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৫
পীর বাবা বল িছ বলেছেন: সামলাও ঠেলা, জনজাগরনে নতুনের এই হেরিকেনের মত ছুটে আসা গনজোয়ার দেখে এই রাজাকার নাকি বাপ মার নাম ভুলে গেছে। লও খেলা আরেকটু চাপ দিলে হয়তো বাপের নাম বলবে জামাত আর মায়ের নাম বলবে বি এন পি। সেলুট জানাই নতুন প্রজন্মের এই শাহবাগে আসা সকল মুক্তি কামী মানুষের প্রতি। নতুন মুক্তি যুদ্ধ শুরু হইল রাজাকার মুক্ত দেশ গড়ার।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৫
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: ভাই এইগুলো জামাতের কলা কৌশল। আর কিছুই না। এই যে এখন তারা বলতেসে কসাই কাদের আর কাদের মোল্লা এক না। কেন বলতেসে? কারন তার ভুয়া জন্মসনদ। একই জিনিশ সাঈদী বলতে গিয়ে ধরা খাইসে। সে নিয়া আসছিল তার জন্ম ১৯৫৭ তে। কিন্তু ধরা খাইসে তার দাখিলের সার্টিফিকেটে। কারন সেই হিশাবে উনি মাত্র ৮ বছর বয়সে দাখিল পাস করে। পরে চুপ হয়ে গেসে। আজহারুল শুধু শুধু বলে নাই তার নাম ভুলে গেসে, কারন জিজ্ঞাসাবাদ হইসে সেফ হোমে, বাইরের সাথে যোগাযোগ ছিল না। কোর্টে উঠলে যখন আইনজীবির সাথে দেখা হবে তখন সেই ভদ্রলোক বলে দিবে তার নতুন জন্ম সার্টিফিকেটের নাম ধাম সব কিছু। তারপর দেখবেন সব গড়গড় করে বলে দিবে। এরা ভাই সব পারে। এরা দিনে নিজের বৌ আর রাতে নিজের মেয়েরে পাকিস্তানি সেনাদের কাছে বন্ধক রেখে পাকিস্তানি চৌকি পাহারা দিত। এদের কাছ থেকে আপনি কি আশা করেন।