![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দ্যা হাম্বা এ্যান্ড ছাগু হান্টার। http://www.facebook.com/noshtos.angel.1
আপনারা জানেন স্বাধীনতা আওয়ামীলীগের একক সম্পত্তি। এই কথাটি আজকালরা ছোকড়া আওয়ামীলীগরা বুজে হোক না বুজে হোক ব্যাবহার করে। অথচ তারাও জানেনা কত বড় ভূল ধারনা নিয়ে তারা বসে আছে। আজকে আমার এ লেখায় সেই ভূলের সংশোধন করার চেষ্টা থাকবে।
আপনি যদি কোন বাম অথবা আওয়ামী তাত্বিকের সাথে কথা বলেন তবে শুরুতেই সে দু’ তিনটি শক্ত তত্ব কথা বলে আপনাকে ঘাবড়ে দেবার চেষ্টা করবে। যার মধ্যে অনিবার্য এসে পড়বে ‘নিউক্লিয়াস’ শব্দটি। যদিও এই নিউক্লিয়াস কি? কাদের নিয়ে গঠিত হয়েছিল? এগুলো নিয়ে নিয়ে আপনি যদি প্রাথমিক ধারনা রাখেন দেখবেন সেই সব বিখ্যাত তাত্বিক রা একেবারে ত্যানানো মুড়ির মত ন্যাতিয়ে যাবে।
চলুন দেখি ‘নিউক্লিয়াস’ কি?
১৯৭১ সালের ২৮শে ফেব্রুয়ারী। সন্ধ্যা। ঢাকায় গর্ভনর হাউজে গর্ভনর আহসান শেখ মুজিব কে জানিয়ে দেন রাওয়ালাপিন্ডির বার্তাটি। সেখান থেকে বের হয়ে আসার সময় শেখ মুজিব গর্ভনরের সামরিক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলীকে বলেন “আমার অবস্থা দু পাশের আগুন- মাজখানে আমি দাঁড়িয়ে। হয় সেনাবাহিনী আমাকে মেরে ফেলবে না হয় আমার দলের চরমপন্থীরা আমাকে মেরে ফেলবে। কেন আপনারা আমাকে গ্রেফতার করছেন না”।( সিদ্দিক সালিকের নিয়াজীর আত্মসমর্পনের দলিল পৃঃ ৫৬)
শেখ মুজিব যাদের চরমপন্থী বলেছেন তারাই এক দফাপন্থী, তার দলের ভেতরকার আর এর গোপন অংশ যারা জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্ভূদ্ধ এবং শোষনহীন সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অনুপ্রানিত আওয়ামীলীগের ছাত্র সংগঠন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের ব্যাপক তরুন অংশ।
কারা ছিল এই তরুন ছাত্র সংগঠন? কারা ছিল এক দফার দাবীতে সোচ্চার?
অনেকেই হয়ত আমার আগের প্যারা পরেই বলবেন কেন আমি তো বলেই দিয়েছি পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ। না ব্যাপারটা এত সহজ ছিল না। এরপরেই এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনায় আসব। এখানেই আসে নিউক্লিয়াসের প্রসঙ্গ। যে প্রসঙ্গ সজ্ঞানে আওয়ামীলীগ খুব সযত্নে এড়িয়ে যায়।
আজ যারা বড় গলায় বলেন আওয়ামীলীগের নেতৃত্বে একাত্তরের সশস্ত্র প্রতিরোধ হয়েছিল তাদের জন্য জানাই যে আওয়ামীলীগের শ্রেনীগত বৈশিষ্ট্যই তাদের সশস্ত্র যুদ্ধ থেকে সরিয়ে আনে। মূলত আওয়ামীলীগ ছিল ততকালীন উদীয়মান ধনিক বাঙালী শ্রেনীর প্রতিনিধি। আর ছয় দফা ছিল সেই উদীয়মান ধনিক শ্রেনীর বিকাশের সনদ। আওয়ামী রাজনীতি ছিল ছয়দফার মাধ্যমে ভোটযুদ্ধে জিতে ক্ষমতায় যাওয়া।
আওয়ামী মুল নেতৃত্ব যুদ্ধ না চাইলেও আওয়ামী যুবলীগের মধ্যে এক শ্রেনীর রাগী যুবক আর পরাধীনতা সহ্য করতে চাচ্ছিল না। এই মতধারা আওয়ামীলীগের মধ্যে এত শক্তিশালী হয়ে উঠছিল যে মুল নেতৃত্ব শেখ মুজিবসহ এদের ভিত নাড়ানো সম্ভব ছিল না।
এই যুবকদের কথা বলতে গেলেই চলে আসে নিউক্লিয়াসের প্রসঙ্গ।
শেখ মুজিবের ভাষায় দলের এই চরমপন্থীরা ভারতীয় মদদে ( আপনাকে বুজতে হবে ভারতীয় দৃষ্টিকোন থেকে এই মদদ কিন্তু বাংলাদেশ কে ভালবেসে দেয়া হয়নি, দেয়া হয়েছিল পাকিস্তান ভাগ করার জন্য) চিত্ত রঞ্জন সুতার আর কালীদাস বৈদ্যর “স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ” তৎপরতা শুরু হয় ১৯৬২ সালে আর ছাত্র সমাজের মধ্যে সংগঠন টি গড়ে ওঠে ১৯৬৪ সালে।
১৯৬৪ সালে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের মধ্যে সিরাজুল আলম খানের নেতৃত্বে স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ গঠিত হয়। তিনি তখন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক।
আব্দুর রাজ্জাক পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের সহ সাধারন সম্পাদক। আর ছাত্রলীগের অন্যতম নেতা কাজী আরেফ আহম্মেদ কে নিয়ে গঠিত হয় “স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদের” তিন সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় সেল।
তিন সদস্যর এই গোপন সেল সর্ব প্রথম স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলে। এই নিয়ে সাংগঠনিক কাজ করে।
কমিটি তার আরম্ভকাল থেকে স্বাধীনতার আগ পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের ছত্রছায়ায় কাজ করছিলো বলে এর অস্তিত্ব পাকিস্তান কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার কাছে অজানা থাকে। অবশ্য গোয়েন্দা সংস্থা চিত্ত রঞ্জন সুতার আর কালীদাস বৈদ্যর নাম জানত।
এই তিন সদস্য বিশিষ্ট সেল নিজেদের মধ্যে কাজ ভাগ করে নেয় নিম্নলিখিত ভাবে
সিরাজুল আলম খান- শ্রমিক ফ্রন্ট।
আব্দুর রাজ্জাক- শেখ মুজিব ও আওয়ামীলীগের মধ্যে যোগাযোগ।
কাজী আরেফ আহাম্মেদ- ছাত্র লীগ ও ছাত্রফ্রন্ট।
এখন আসুন বিভিন্ন সময় আজকের আওয়ামীলীগের নেতাদের পরিস্কার আস্বীকার এই “স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ” সম্পর্কে। কেউ কেউ জেনে করে। কেউ কেউ ইতিহাস কে বিকৃত করার জন্য।
এই “স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ” তৎকালীন প্রভাবশালী নেতা তোফায়েল আহমেদ ও কিছু জানতেন না জানতেন না শেখ ফজলুল হক মনিও। কারন এটি ছিল একটি আন্ডারগ্রাউন্ড সেল। আর অন্য দিকে মতাদর্শগত ভাবে মনি আর তোফায়েলের সাথে সিরাজুল ইসলামের পার্থক্য ছিল।
এই মতাদর্শগত বিরোধ আরো প্রকট হয়ে ওঠে ১৯৭০ সালে আগষ্ট মাসে যখন ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি স্বাধীন সমাজতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রস্তাব গ্রহন করে। শেখ মুজিব এ প্রস্তাব বিরোধিতা করেন আর মনি ও তোফায়েল সেখ মুজিবকেই সমর্থন করে।
এখানে আরো একটা ব্যাপার পরিস্কার হওয়া দরকার যে শেখ মুজিব ১৯৬৯ সালের আগ পর্যন্ত স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদের অস্তিত্বের কথা জানতেন না। তাকে আসলে জানানো হয়নি। শেখ মুজিব আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে বের হয়ে আসলে রাজ্জাক আর সিরাজুল আলম তাকে স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদের ব্যাপারে অবহিত করেন।
১৯৬৪ সালে স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ বিপ্লবী বাংলা নামে সাইক্লোষ্টাইল করা একটি গোপন পত্রিকা বের করে, তিনটি সংখ্যার পর তা বন্ধ হয়ে যায়।
১৯৬৬ সালে শেখ মুজিব ছয় দফা প্রস্তাব উত্থাপন করার পর স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ তা এক দফায় নিয়ে আসার জন্য কাজ শুরু করে বস্তুত ওই খানেই শুরু হয় স্বাধীনতা আন্দোলন। গন আন্দোলনের সময়ই পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের ব্যাপক অংশ স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদের নেতৃত্বাধীন চলে আসে।
ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (পিকিং) অভ্যান্তরে কাজী জাফর আহমেদ, হায়দার আরবর রনো ও রাশেদ খান মেননের নেতৃত্বাধীন কম্যুনিষ্ট পূর্ব বাংলা সমন্বয় কমিটি স্বাধীন বাংলার কর্মসূচী সম্বলিত প্রচার পত্র বিলি করে ১৯৬৯ সালের এপ্রিল মাসে। ওই প্রচারপত্রে বলা হয় “সম্রাজ্যবাদ, সামন্তবাদ ও বৃহৎ পুজির প্রতিভূ, এক কেন্দ্রিক স্বৈরাচারী শাসকগোষ্ঠীকে পূর্ব বাংলার বুক হতে উচ্ছেদ করিয়া একমাত্র স্বাধীন সার্বভৌম জনগনতান্ত্রিক পূর্ব বাংলা কায়েমের মাধ্যমে শোষীত, বঞ্চিত জনতার মুক্তি সম্ভব। (বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র পৃঃ ৪৭)
মূলত শেখ মুজিবের ভাব মুর্তিকে কাজে লাগাতে চেয়েছিল স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদের নেতারা। তাছাড়া তার বিশাল ব্যাক্তিত্ব ও অস্বীকার করার উপায় ছিল না। আর একটি ব্যাপার তারা অনুধাবন করতে পারে যে শেখ মুজিবের কাছ থেকে স্বাধীনতা আন্দোলনের পক্ষে সমর্থন পাওয়া যাবে না। এই অসমর্থনসূচক মনোভাবের প্রকাশ পায় ১৯৭০ সালের আগষ্ট মাসে। যা পূর্বে উল্লেখিত।
উপরের আলোচনায় পরিস্কার বোজা যায় আওয়ামীলীগ না স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ প্রথম স্বাধীনতার ডাক দেয় যা কৌশলগত কারনে ছাত্রলীগের অভ্যান্তরে থেকে কাজ করে গেছে। এই স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ পরে “জয়বাংলা বাহিনী” তৈরী করে। এব্যাপারে পরের পোষ্টে আলোচনা করব।
স্বাধীনতার ব্যাবসায়ী আওয়ামীলীগের মুখোশ খুলে দিন ইতিহাস থেকে। কিছু গৎবাঁধা কথা আর মিথ্যার বেসাতি দিয়ে দেশ চলতে পারে না।
সাথে থাকুন।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:২১
নষ্ট শয়তান বলেছেন: চলবে
২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৪
ুুপাংশুল বলেছেন: এত তত্ব বুঝি না,এত তথ্যও জানি না। তবে এটা বুঝি সময়টা বড় ভ্রান্ত! ভয় হয় অদূর ভবিষ্যতে এটাও হয়তো শুনবো যে, জমাতী ইসলামরাই প্রথম স্বাধীনতার ডাক দেয়।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৪
নষ্ট শয়তান বলেছেন: না জামাতে ইসলাম স্বাধীনতার ডাক দেয় না। কিন্তু যারা দিয়েছে তাদের কে তার প্রাপ্য সন্মান দিতে সমস্যা কোথায়?
নাকি আপনি মানব দেবতা চান?
৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১৩
নিরব বাংলাদেশী বলেছেন: হ ভাই আমিও শুনচি... জমাতী ইসলামরাই প্রথম স্বাধীনতার ডাক দেয়
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪১
নষ্ট শয়তান বলেছেন: হ তুমরা তা শুনতেও পারো কারন স্বাধীন্তা তো তুমার আর তুমার বাপ দাদার সম্পত্তি
৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৬
সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: কিছু ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চার ফালা ফালি দেখলে বড় করুনা হয় ,,
পোস্টে পিলাচ ভাই
০২ রা মে, ২০১৩ ভোর ৪:০৪
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৮
ইকবাল পারভেজ বলেছেন: সেই কাজী আরেফকে খুনের পরিকল্পনা করা হয় ইনুর বাসায়, সেই ইনু আজ আওয়ামী মন্ত্রী| আর আওয়ামীলীগ হইলো স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি|সেলুকাস!
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৩
নষ্ট শয়তান বলেছেন: বড় বিচিত্র এই দেশ তার থেকেও বিচিত্র আম্লীগ
৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০
শিপন মোল্লা বলেছেন: পোস্ট সুজা পিয়েতে।
++++++++++++++++++++++++++++++++++++
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৫
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ভাই এই তথ্য গুলো একটু প্রচার কইরেন। হালার হাম্বাগুলার মিথ্যাচারিতায় অস্থির।
৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
বাংলার হাসান বলেছেন: স্বাধীন বাংলা নিউক্লিয়াসের ৭০০০ সদস্য ১৯৭০ এর মধ্যেই মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন করার জন্য ট্রেনিং সম্পূর্ন করে। ট্রেনিং হতো কেরানিগঞ্জ কলাতিয়ায় পবনদের বাড়িতে, আর লালমাটিয়া ফিজিক্যাল কলেজের পিছনের একটি বাড়িতে। এই বিষয়ে ইনশাল্লাহ একটি বিস্তারিত পোষ্ট দিব।
০১ লা মে, ২০১৩ রাত ১:৩৪
নষ্ট শয়তান বলেছেন: লিখুন সত্য উন্মোচিত হোক
৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪৫
শিপন মোল্লা বলেছেন: ভাই এ আবার নতুন কি হাম্বাগুলার মিথ্যাচারিতাই তো প্রধান কাজ আর রাজনীতি তো তারা বালেরি করে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৩
নষ্ট শয়তান বলেছেন: বাল নিয়ে যারা রাজনীতি করে তারা আর কত ভাল হবে।
ধন্যবাদ আপনাকে
৯| ১৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: প্রিয়তে নিয়া রাখলাম
১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:০৫
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
১০| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৩০
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: যেসব খাপো এখানে অপ্রাসঙ্গিকভাবে জামাতের কথা তুলে আনবে তারা জারজ ছাড়া কিছুই নয়।
১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১৬
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ওই গুলো জামাতের বাই প্রোডাক্ট ব্রো। ওদের কোন লাজ নাই
১১| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:০৫
আততায়ী০০৬ বলেছেন: পোস্টের আকাশে (কমেন্টে) আজ কুত্তাদের ঘনঘটা ( ঘেউ ঘেউ)
১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১৬
নষ্ট শয়তান বলেছেন: কোথায় চিপি গ্যাং? কিসব নাকি চিপি গ্যাং অইচে?
১২| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
সাইফ সানি বলেছেন: সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: কিছু ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চার ফালা ফালি দেখলে বড় করুনা হয় ,,
পোস্টে পিলাচ ভাই
কমেন্ট গুলাতে লাইক দেওয়ার অপশন থাকলে কয়েকটা কমেন্টে লাইক দিতাম।
১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১:১২
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৩| ১৮ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
নির্ভীক আমি বলেছেন: ভালো লিখেছেন। পোষ্টে ++++++++
১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৫২
শুভখান বলেছেন:
সত্য উন্মোচিত হোক
১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১
নষ্ট শয়তান বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক
১৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: +++++++++
১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০০
নষ্ট শয়তান বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩০
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: cholte thakuk