নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কমিউনিস্ট সত্তা, ফাসিস্ত সত্তা, হিন্দু সত্তা, খ্রিস্টিয়ান সত্তা বলে কোনও সত্তার অস্তিত্ব আছে বলে আমি বিশ্বাস করি না। ধর্মীয় গোঁড়ামির কোনও একটা শাসনে সসাগরা পৃথিবী সর্বকালে শাসিত হবে, এ অবাস্তব কল্পনা। হিন্দু পারেনি, বৌদ্ধ পারেনি, খ্রিস্টিয়ান পারেনি, মুসলমান পারেনি, ফাসিস্ত পারেনি, নাৎসি পারেনি। কমিউনিস্টই বুঝি এর ব্যতিক্রম হবে?
মানুষের সৃষ্টি আজ থেকে প্রায় ২ লক্ষ বছর। আধুনিক হয়েছে প্রায় ৫০০০০ বছরের কম নয়। সেই সময়ের মানুষকে যদিওবা মানুষ বলা যায়না তবে হোমো গণের তাদেরকে তো আর অস্বীকার করেও থাকতে পারিনা। সেইখান থেকে আজকে আমরা সভ্য মানুষ। এখন আমাদের বাইসনের পেছনে পাথরের বর্শা নিয়ে দৌড়ুনো লাগেনা ঠিকিই কিন্তু সকালে সাত নাম্বার বাসের গেটের পা দানীতে একটা পা রাখার জন্যও কম ঝক্কি পোহানো লাগেনা! কিন্তু এই সময়টায় মানুষ আসলে কি চেয়ে এসেছে? কি চাচ্ছে?
আমি নিজেকে প্রশ্ন করেও উত্তর পাইনি। আমরা চাইলেই আগামী ১০০ বছরের মাঝে মানুষ জাতিকে পূরোপুরি নিশ্চিহ্ন করে দিতে পারি। আমরা কেন বেঁচে আছি? কি আমাদের কাজ? কেন নতুন প্রজন্মকে পৃথিবী দেখাচ্ছি? আমরা কি জানি ও এই বিষাক্ত আবর্জনার তৃতীয় গোলকটিকে পছন্দ করবে? আমরা কেনোই বা নিজেদের সুখের জন্য নতুন একটি জীবনের জন্ম দিয়ে এতো অনিশ্চয়তার ভেতর ফেলে দিচ্ছি? আমরা কি পারিনা মানুষের এই ক্রমবর্ধমান সংখ্যাটাকে কমিয়ে একদম শুন্যের কোঠায় নিয়ে আসতে? তবে কেনোই বা তা করিছিনা? আমরা আসলে কি চাই? আসলে আমরা মানবজাতি কি চায়? আমি বলছিনা আমরা আত্মহনন করে সবাই মারা যাবো, কিন্ত আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে আমরা কেন পৃথিবী দেখাচ্ছি? পৃথিবী তো তুলনা করলে এতো সুন্দর কোন জায়গাও না। আবার আমরা এখন সেই পশুস্বত্তাতেও নেই শারীরিক চাহিদার জন্যই মানবজাতির ধারা বাড়ীয়েই চলবো। আমরা আসলে কি চাচ্ছি?
২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৩৮
সাঈদ নওশাদ বলেছেন: প্রশ্নটা সহজই। উত্তরটা কঠি্ন ।এই যা!
২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমরা শলে কি চাচ্ছি আমরা নিজেরাই জানি না।
৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৪
নতুন বলেছেন: হতাশ হবেন না। মানুষই সব সামলে নেবে।
শিক্ষা একটা বিরাট বিষয়.... মানুষের মাঝে যদি কোন ফিলোসফিক্যাল পরিবত`ন না আসে সেই শিক্ষা শুধুই সাটিফিকেটেই থেকে যায়....
আমাদের দেশে এবং বিশ্বের অনেক দেশেরই মানুষ শুধুই সাটিফিকেট অজ`ন করে। তাই সে শুধুই নিজের জন্যই ভাবে।
বিশ্বে অনেক ভালো মানুষ আছে যারা বিশ্বকে সুন্দর একটা রুপ দিতে কাজ করে যাচ্ছে।
৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১৪
বারিধারা ৩ বলেছেন: আমরা কেবল শারীরিক চাহিদা মেটানো নিয়ে যে কৌতূহল, তার অবসান চাচ্ছি। তা করতে গিয়ে পৃথিবীকে মানব-আবর্জনার ভাগাড়ে পরিণত করছি। আগে সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে গরীব দেশে মায়েরা মারা গিয়ে কিছু মানুষ কমাত - জাতিসঙ্ঘের হস্তক্ষেপে এখন সেটাও শূন্যের কোঠায়। ৬ বিলিয়ন থেকে ৭ বিলিয়নে যেতে সময় লেগেছে ১৭ বছর, কিন্তু ৭ থেকে ৮এ যেতে লাগবে মাত্র ৯ বছর। এজন্য মূলত দায়ী নাইজেরিয়া ও পাকিস্তান নামে দুটি অবিবেচক দেশ। ইন্ডিয়ারও অবদান কম নয়। চীন এবং রাশিয়া এক্ষেত্রে অনেকটাই সফল।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:২৬
নাহিদ০৯ বলেছেন: সহজ প্রশ্ন বলে বলে তো মাথা টায় ঘুরায়ে দিলেন।