![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আল্লাহ পাক উনার হাবিব হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম উনার প্রতি অফুরন্ত দরুদ ও সালাম
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে এসেছে, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনাকে তথা পবিত্র আশূরা মিনাল মুহররমুল হারাম শরীফ উনার দিনকে সম্মান করবে, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে সম্মানিত জান্নাত দ্বারা সম্মানিত করবেন এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দান করবেন।” সুবহানাল্লাহ!
স্মরণীয় যে, যদি পহেলা মে, বুদ্ধ পূর্ণিমা, দুর্গাপূজাসহ অন্যান্য দিনে মুসলিম বিশ্বে ছুটি দেয়া যেতে পারে, যার সাথে মুসলিম ঐতিহ্যের কোনো সম্পর্ক নেই এবং যা মুসলমানগণ উনাদের প্রয়োজনও নেই। তবে পবিত্র আশূরা শরীফ উপলক্ষে ৩ দিন ছুটি দেয়া যাবে না কেন? আর মুসলমান হিসেবে প্রত্যেকেরই উচিত- মুসলিম ঐতিহ্য ও ইসলামী ফযীলতযুক্ত দিন সম্পর্কে অবগত থাকা। তার চেতনাবোধ মর্যাদা-মর্তবা অনুধাবনে অনুপ্রাণিত থাকা। কাজেই বাংলাদেশ সরকারসহ বিশ্বের সকল মুসলিম-অমুসলিম সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মহান দিন উপলক্ষে ৩ দিন অর্থাৎ ৯, ১০ ও ১১ই মুহররমুল হারাম শরীফ ছুটি ঘোষণা করা এবং পবিত্র আশূরা মিনাল মুহররমুল হারাম শরীফ উনার মুবারক দিনটি যথাযথ মর্যাদার সাথে ব্যাপকভাবে পালন করার সমস্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
বিশেষভাবে বাংলাদেশ সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো পহেলা মে, বুদ্ধপূর্ণিমা, দুর্গাপূজাসহ সমস্ত বিজাতীয় ছুটি বন্ধ করে দিয়ে ইসলামী ঐতিহ্যমত সমস্ত দিনগুলিতে ছুটির ব্যবস্থা করা।ৎ
©somewhere in net ltd.