নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলোর পথে

আলোর সন্ধান চলেছি

নওরীন ইশা

আল্লাহ পাক উনার হাবিব হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম উনার প্রতি অফুরন্ত দরুদ ও সালাম

নওরীন ইশা › বিস্তারিত পোস্টঃ

পবিত্র ১০ই মুহররমুল হারাম শরীফ দিনটিতে ভালো খাওয়া-পরার ব্যবস্থা গ্রহণ করলে সারা বছর সচ্ছলতা লাভ হয়

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৭

মুসলমানগণের জন্য যেসব দিনে ঈদ বা খুশি প্রকাশের জন্য বলা হয়েছে- সেসব দিনে ভালো খাবার খাওয়া, পান করা এবং পোশাক পরিধান করা শরীয়ত অনুমতি দিয়েছে। বিশেষ করে পবিত্র মুহররম শরীফ মাস উনার পবিত্র ১০ তারিখ দিনটি যে দিনটি পবিত্র আশূরা শরীফ নামে পরিচিত। এ দিনে ভালো খাওয়া-পরার অনুমতি দেয়ার সাথে সাথে উৎসাহিতও করা হয়েছে। যেমন পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি তার পরিবারবর্গকে পবিত্র আশূরা শরীফ উনার দিন অর্থাৎ পবিত্র দশই মুহররম শরীফ-এ ভালো খাদ্য খাওয়াবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে এক বৎসরের জন্য সচ্ছলতা দান করবেন।” সুবহানাল্লাহ! (তবারানী শরীফ, মা-ছাবাতা বিস্সুন্নাহ)

উল্লেখ্য, আজকাল দেখা যায়, আমাদের দেশসহ অন্যান্য দেশে নববর্ষ উপলক্ষে ভালো খাওয়া-পরার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। কিন্তু ইসলামী শরীয়ত উনার মধ্যে নববর্ষ তা বাংলা হোক, ইংরেজি হোক, আরবী হোক সেটা পালন করা এবং সে উপলক্ষে ভালো বা বিশেষ খাওয়া-পরার ব্যবস্থা গ্রহণ করা জায়িয নেই। সেটা সম্পূর্ণরূপে হারাম ও কুফরী। কেননা সেটা ইহুদী-নাছারা, মজূসী, মুশরিক, হিন্দু-বৌদ্ধদের তর্জ-তরীক্বার অন্তর্ভুক্ত।

কাজেই, মুসলমানদের জন্য কোনো বিষয়ে বিধর্মীদের সাথে মিল রাখা জায়িয নেই। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখবে, সে তাদেরই দলভুক্ত হবে ।” (আবূ দাউদ শরীফ)

অন্যত্র ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “ওই ব্যক্তি মুসলমানগণের অন্তর্ভুক্ত নয়, যে কোনো বিজাতীয়দের সাথে সাদৃশ্য রাখে।” (মিশকাত শরীফ)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.