![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আল্লাহ পাক উনার হাবিব হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম উনার প্রতি অফুরন্ত দরুদ ও সালাম
(ক)
৬ই নভেম্বর-২০১৩ ঈসায়ী সনে একটি খবরে হেডিং হয়েছে এভাবে, “প্রধানমন্ত্রীকে কটূক্তির মামলায় শিক্ষক কারাগারে।”
খবরে বলা হয়: “প্রধানমন্ত্রী ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে কটূক্তির অভিযোগে দায়ের করা মানহানি মামলার আসামি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল বিভাগের শিক্ষক একেএম ওহিদুজ্জামানের জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে আদালত। ইয়াওমুল আরবিয়ায়ি বা বুধবার অর্থাৎ ৬ই নভেম্বর-২০১৩ ঈসায়ী সকালে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে মামলার আসামি আত্মসমর্পণ করে; পরে শুনানি শেষে মহানগর ম্যাজিস্ট্রেট জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়।”
উল্লেখ্য, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে প্রধানমন্ত্রী ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে কটূক্তি করার অভিযোগে তাকে এ শাস্তি দেয়া হচ্ছে।
(খ)
সম্প্রতি পুলিশ, প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী সূত্রে খবর প্রকাশিত হয়েছে, আতাইকুলা থানার মিয়াপুর জসিম উদ্দিন স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণীর ছাত্র, সাঁথিয়ার এবং বনগ্রামের বাবুল সাহার ছেলে রাজিব সাহা (১৭) তার ফেইসবুক আইডিতে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ৩৩ নম্বর পবিত্র সূরা আল আহযাব উনার ৫১ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ বিকৃত করে এবং আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক নিয়ে কটূক্তি করে পোস্ট দিয়েছে। এ কারণে মুসলমান উনাদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের দরুন ক্ষোভের সঞ্চার হয় এবং ফলাফলে ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। ঘটনার সূত্রপাত তথা সাম্প্রদায়িকবাদী গোঁড়া হিন্দু কর্তৃক সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার অবমাননার অনুসন্ধান না করে, উল্টো মুসলমান উনাদের বিরুদ্ধে মামলা করে ও গ্রেফতার করার নির্দেশ দিয়েছে।
(গ)
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনাকে ও আপনার যিকির তথা মর্যাদা-মর্তবা মুবারক উনাকে সমুন্নত করেছি।” সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি ছাড়া যতো কিছু রয়েছে সব আপনার কারণেই সৃষ্টি করেছি।” সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ করেন, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মাহকে জানিয়ে দিন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ফজল-করম এবং রহমত হিসেবে উনার প্রিয়তম হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে হাদিয়াস্বরূপ দিয়েছেন সেজন্য তারা যেন খুশি প্রকাশ করে।” (পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৮)
(ঘ)
প্রশ্ন হচ্ছে- প্রধানমন্ত্রীকে কটূক্তি করলে রাষ্ট্রপক্ষ মামলা করে, কারাদ- প্রদান করে, জেল হাজতে প্রেরণ করে; কিন্তু আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র ও সম্মানিত শান মুবারক নিয়ে কাট্টা মালউন মুশরিকরা কটূক্তি করলো সে বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের মামলা কোথায়? উল্টো সম্মানিত মুসলমান উনাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। নাঊযুবিল্লাহ!
অতএব, এখনই মুশরিক মালউন রাজিবকে গ্রেফতার করে কঠিন শাস্তি দিতে হবে। পাশাপাশি আটককৃত সম্মানিত মুসলমান উনাদেরকে সসম্মানে ছেড়ে দিতে হবে, নচেৎ ইহকাল ও পরকালে কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে; যা বলার অপেক্ষা রাখে না।
২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৯
নওরীন ইশা বলেছেন: general....কেন ভাই হঠাত এই প্রশ্ন?
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
বেকার সব ০০৭ বলেছেন: আপনি কি ওয়াচে, নাকি জেনারেল