![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আল্লাহ পাক উনার হাবিব হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম উনার প্রতি অফুরন্ত দরুদ ও সালাম
একটা সময় এদেশের মানুষ পবিত্র
সুন্নত উনার
নিয়তে মাটিতে বসেই
খাবার খেতেন। তবে মানুষ এখন
বেশিরভাগ আধুনিকতার ধোহাই
দিয়ে চেয়ার টেবিলে খাচ্ছে।
অথচ আপনি জানেন কি,
নিচে বসে খাওয়া সুন্নত
মুবারকতো বটেই
বর্তমানে চিকিৎসা বিজ্ঞানও
প্রমাণ
করেছে নিচে বসে খাওয়া স্বাস্থ্যের
জন্য অনেক ভালো?
দেখে নেয়া যাক সেই
কারণগুলোকে, যার
কারণে নিচে বসে খাওয়া স্বাস্থ্যকর।
পরিপাকতন্ত্র উন্নত করতে সাহায্য
করে-
যখন আমরা নিচে খেতে বসি তখন
স্বাভাবিকভাবেই
আমরা পা ‘ক্রস’
কওে বা চারজানু হয়ে বসি। এই
আসনগুলো ব্যায়ামের সময় ব্যবহৃত হয়,
যা আমাদের
পরিপাকতন্ত্রকে উন্নত
করতে সাহায্য করে।
এছাড়া যারা প্লেট
নিচে রেখে খান। তাদের
খাওয়ার সময় স্বাভাবিকভাবেই
পিঠ
বাঁকা করে সামনে এগিয়ে যেতে হয়।
এভাবে প্রতিবার
সামনে পেছনে হওয়ার
কারণে পেটের পেশীর ব্যায়াম
হয়
এবং পাকস্থলীর অ্যাসিড বের হয়
যা সহজে খাবার হজম করে।
ওজন কমায়-
নিচে বসে খাওয়ার
ফলে আমরা যে আসনে বসি তা আমাদের
ওজন কমাতে বেশ সহায়ক।
আমরা যখন
বসি তখন আমাদের মস্তিস্ক
রিলাক্স
হয়।
এবং এভাবে বসে স্বাভাবিকভাবেই
আপনি আস্তে আস্তে খাবেন।
এতে করে পাকস্থলীতে খাবার
হজম
হওয়ার প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন হয়।
ফলে আমদের দেহে মেদ
জমতে পারে না।
দেহকে নমনীয় করে-
আমরা যোগব্যায়াম
এবং ব্যায়ামের সময় স্কোয়াট
এবং পদ্মাসন করার
ফলে দেহকে যে ধরনের
নমনীয়তা দিতে পারি,
নিচে বসে খেলেও একই
সুবিধা পেতে পারি। দেহ নমনীয়
হলে পিঠে ব্যথা বা মেরুদ-ের
ব্যথাজনিত সমস্যা দূর হয়। তাই
চেয়ার টেবিলে বসে খাওয়ার
চাইতে নিচে বসে খাওয়া ভালো।
দীর্ঘজীবী হতে সাহায্য করে-
অবিশ্বাস মনে হলেও
নিচে বসে খাওয়ার
সাথে দীর্ঘজীবী হওয়ার সম্পর্ক
রয়েছে। ইউরোপিয়ান জার্নাল
অফ
প্রিভেন্টিভ
কার্ডিওলজি তাদের
একটি গবেষণাপত্রে বলে,
‘নিচে আমরা চারজানু
হয়ে বসে খেলে আমাদের
জীবনীশক্তির বৃদ্ধি ঘটে,
আমাদের
দেহের নিচের অংশের
নমনীয়তা বাড়ে এবং শক্তিশালী হয়’।
তারা তাদের গবেষণায় পান
যারা বেশীরভাগ সময়
নিচে বসে খান
তারা অন্যান্যদের
তুলনায় বেশিদিন বাঁচেন।
হৃৎপি-ের স্বাস্থ্য উন্নত করে-
আমরা নিচে বসে পদ্মাসনে বসে খাওয়ার
সময় আমাদের দেহের নড়াচড়ার
মাধ্যমে দেহে রক্তসঞ্চালনের
বৃদ্ধি ঘটে যা চেয়ারে বসে খেলে হয়
না। রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি আমাদের
শিরা উপশিরা এবং ধমনীকে সুস্থ
রাখে। এতে করে আমাদের হৃৎপি-
ও
ভালো থাকে।
আল ইহসান ডেস্ক:
২| ১৯ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:০৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৩৩
এহসান সাবির বলেছেন: বেশতো।
শুভ সকাল।
৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩০
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৪
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: খুব ভাল ও সুন্দর একটা পোষ্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আমার ব্লগে ঘুরে আসার অনুরুদ করছি।
৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৪৭
রাগিব নিযাম বলেছেন: ভালো লাগলো।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫২
অদৃশ্য বলেছেন:
ভালো লিখেছেন... অভ্যাসটা আমরা দিনকে দিন চর্চাহীন রেখে ভুলে যাচ্ছি... আমার দাদাকে দেখেছিলাম যিনি নীচে বসে খেতেন আর দস্তকখানা না থাকলেই চলবে না...
শুভকামনা...