![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যেই দল নিজের দলের কিছু মানুষরে বাঁচানোর জন্য হরতালের মত ধ্বংসাত্মক কর্মসূচী দেয়। দেশের অর্থনীতির কথা ভাবে না???? গরিব খেটে খাওয়া মানুষের কথা ভাবে না।
এই পর্যন্ত দেশের জনগনের মঙ্গলের জন্য কোন কর্মসূচি দেয় না।
দেশের পতাকাকে অসম্মান করে, দেশের ইতিহাস (শহিদ মিনার) কে অবমাননা(ভেঙ্গে ফেলে) করে,
তারা কিভাবে নিজেদেরকে আওয়ামীলীগ এবং বিএনপি থেকে নিজেদের আলাদা মনে করে???????????????
তারা কিভাবে একটি দেশকে রক্ষা করবে?
যারা ইসলাম প্রতিষ্ঠার কথা বলে মসজিদের মত পবিত্র জায়গায় আগুন ধরিয়ে দেয়, জায়নামাজ পোড়ায়,
তারা কিভাবে একটি দেশের ইসলাম কে রক্ষা করবে?
এই কয়েক জনের বিচার না হলেই কি
-এই দেশের ইসলাম রক্ষা হবে?
-আমরা সব নাস্তিক হয়ে যাবো?
বাদ দিলাম তাদের সব কুকর্ম, তারা ভালো মানুষ!
এই দেশে কি তারাই ইসলাম এনেছে? তারাই কি ইসলামের প্রান পুরুষ?
যদি তাই হয় আমি বলব এই দেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করার জন্য নিজেদের কে ইসলামের জন্য কোরবানি করুক, তাদের থেকে শিক্ষা নিয়ে এই তরুন সমাজ ইসলামের জন্য নিজেদের জান দিতেও সদা প্রস্তুত থাকবে। দেশে কোন ইসলাম বিরোধী থাকবে না।
দেখি ইসলামের জন্য সত্যি কতটুকু তাদের মন কাঁদে?
আর তা না হলে>>>>>
আর নয় বর্জন, আর নয় পত্যাহার,
ইসলামের লেভাসধারী শয়তান, ধর্ম ব্যবসায়ী দের করতে হবে প্রতিরোধ!
তাদের দেয়া হরতাল কে প্রতিরোধ করতে হবে।
আমাকে খুজুনঃ Nazim Rony
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫
নাজিম উদ্দিন রনি বলেছেন: টি_মৃদুল: আপনার তথ্য গুলোর জন্য ধন্যবাদ।
আসলে আমরা এতটাই মূর্খ যে, আমরা জামায়েত এর পাল্লায় পরে ধর্মান্ধ হয়ে যাচ্ছি,
ধর্মপ্রাণ অথবা ধর্মভীরু হতে পারছি না!
২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬
এম আর সুমন বলেছেন: এই সূত্রে জামাতের থেকে আওয়ামী লীগ তো অনেক খারাপ। এই তত্বাবধায়কের দাবীতেই তারা ৪ বছরে ১৭৬ দিন হরতাল দিয়েছে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
নাজিম উদ্দিন রনি বলেছেন: এম আর সুমনঃ তুলনা টা কার সাথে করলেন?
আমি চাই আওয়ামী লীগ বা বিএনপি থেকে কি তারা আলাদা হোক।
১৭৬ দিনের পার্থক্য নয় এখানে দেশ রক্ষা এবং ইসলাম রক্ষার কথা বলতে চাই!
আপনি কি হরতাল সমর্থন করছেন?
কারন গুলি কি জানতে পারি?
৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০
বোকামন বলেছেন:
ইয়া আল্লাহ, তুমি ঐ সকল ধর্ম ব্যবসায়ীদের পতন ঘটিয়ে দাও । আমাদের বাংলাদেশ কে রক্ষা কর ।
আমীন
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
নাজিম উদ্দিন রনি বলেছেন: আমিন
৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
িমরর বলেছেন: কোন খেলা কোন দিকে গরাচ্চে বোঝই মুসকিল..........
আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন ( আমিন)
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
নাজিম উদ্দিন রনি বলেছেন: মন্তব্য দেয়ার জন্য ধন্যবাদ
আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন ( আমিন)
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০
টি_মৃদুল বলেছেন: জামাত শিবিরের ইসলাম!!! দেখুন, জানুন!!!! ধর্ম নিয়ে খেলছে এরা নিজের স্বার্থে
জামাতের প্রতিষ্ঠাতা আবুল আ’লা মওদুদি , যার পরিকল্পনা ও স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য জামাতে ইসলামীর জন্ম , যার বই পড়িয়ে গড়ে তোলা হয় জামাত শিবির কর্মীদের , যার ধর্ম ব্যবহার করে ক্ষমতা দখলের স্বপ্ন বাস্তবায়নের কাজ করে যাচ্ছে জামাত ,সেই জামাতের প্রতিষ্ঠাতা আবুল আ’লা মওদুদি ধর্ম সম্পর্কে কি বলেন জানুন। এই লোক কে এই অঞ্চলের ওলামা মাশায়েখ রা অমুসলিম ঘোষনা দিয়েছিলেন। কারন সে তার নিজের রাজৗনতিক ক্ষমতা দখলের জন্য মুল ইসলামের বাইরে নিজের সুবিধা ানুযায়ি মনগড়া ইসলাম প্রচার করেছে, ইসলাম নিয়ে অনেক কটুক্তি করেছে। জানুন, দেখুন জামাত শিবিরের ইসলাম কি বলে -
ইসলাম বলে -দ্বীনের আসল মকছুদ নামায, রোযা, হজ্ব, যাকাত কায়েম করা। (শরহুল আকায়েদ, ৩০৪ পৃষ্ঠা)।
মওদুদী বলে -“দ্বীনের আসল মকছুদ হলো ইসলামী হুকুমত। নামায, রোযা, হজ্জ, যাকাত ইত্যাদি সমস্ত ইবাদত হলো উক্ত মকছুদ অর্জনের মাধ্যম”। -(আকাবেরে উম্মত কী নজরমে, ৬৪ পৃষ্ঠা)।
সুন্নতে রাসূল সম্পর্কে মওদুদীর ভ্রান্ত মতবাদঃ
মওদুদী বলে -“হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আদত, আখলাককে সুন্নত বলা এবং তা অনুসরণে জোর দেয়া আমার মতে সাংঘাতিক ধরনের বিদয়াত ও মারাত্মক ধর্ম বিকৃতি। -(রাছায়েল মাছায়েল, ২৪৮ পৃষ্ঠা)।
মওদুদী বলে -“দাড়ি কাটা ছাঁটা জায়িয। কেটে ছেঁটে এক মুষ্টির কম হলেও ক্ষতি নেই। হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে পরিমাণ দাড়ি রেখেছেন সে পরিমাণ দাড়ি রাখাকে সুন্নত বলা এবং এর অনুসরণে জোর দেয়া আমার মতে মারাত্মক অন্যায়”। -(রাছায়েল মাছায়েল, ১ম খণ্ড, ২৪৭ পৃষ্ঠা)।
পোশাক পরিচ্ছদ, চাল-চলন ইত্যাদি সম্পর্কে মওদুদী বলে -“পোশাক পরিচ্ছদ, চাল-চলন, আকৃতি-প্রকৃতি চুল কার্টিং ইত্যাদির ব্যাপারে বিধর্মীদের অনুকরণ করতে কোন দোষ নেই”। -(তরজুমানুল কুরআন, ছফর সংখ্যা, ১৩৬৯ হিজরী)।
পবিত্র কুরআন শরীফ সম্পর্কে মওদুদীর কুফরী আক্বীদাঃ কোরআন করিম হেদায়েতের জন্য যথেষ্ট, কিন্তু নাজাত বা মুক্তির জন্য নয়।” -(তাফহিমাত, ১ম খণ্ড, ৩১২ পৃষ্ঠা)।
মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে মওদুদীর কুফরী আক্বীদাঃ
“মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানবিক দূর্বলতা থেকে মুক্ত ছিলেন না। অর্থাৎ তিনি মানবিক দূর্বলতার বশীভূত হয়ে গুনাহ করেছিলেন।” - (তরজমানুল কোরআন ৮৫ তম সংখ্যা, ২৩০পৃ. ও তরজমানুস্ সুন্নাহ, ৩য় খণ্ড, ৩০৫ পৃষ্ঠা)।
“মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে মনগড়াকথা বলেছেন এবং নিজের কথায় নিজেই সন্দেহ পোষণ করেছেন।” -(তরজমানুল কোরআন, রবিউল আউয়াল সংখ্যা, ১৩৬৫ হিজরী)।
“হযরত মুহাম্মদ (সা.) রিসালাতের দায়িত্ব পালনে ত্রুটি করেছেন, তাকে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে।” -(তাফহীমুল কুরআন, সুরায়ে নসর এর তাফসীর)।
মওদুদী বর্ণিত ইসলামে নবীদের সম্পর্কে মওদুদীর ভ্রান্ত আক্বীদাঃ
“নবীগণ মা’ছূম নন। প্রত্যেক নবী গুনাহ করেছেন।” (নাঊযুবিল্লাহ)। - (তাফহীমাত, ২য় খণ্ড, ৪৩ পৃষ্ঠা)।
“হযরত দাউদ আঃ তার এলাকার ইসরাইলীদের সাধারণ রেওয়াজের বশবর্তী হয়ে উরিয়ার কাছ থেকে তালাকের আবেদন করেন।” (নাউজুবিল্লাহ)। - (তাফহীমাত-২/৪২, দ্বিতীয় প্রকাশ, তাফহিমুল কোরআন (উর্দু):৪র্থ খণ্ড, সুরা সাদ, ৩২৭ পৃ. ১ম সংস্করণ, অক্টোবর ১৯৬৬ইং)।
হযরত দাউদ আঃ যে কাজটি করেছিলেন তাতে প্রবৃত্তির কামনার কিছু দখল ছিল, শাসন ক্ষমতার অসংগত ব্যবহারের সাথেও তার কিছু সম্পর্ক ছিল, এবং তা এমন কোন কাজ ছিল যা কোন ন্যায়নিষ্ঠ শাসকের জন্য শোভনীয় ছিল না। -(তাফহীমুল কুরআন-১৩/৯৫, আধুনিক প্রকাশনী, ১১শ প্রকাশ)
হযরত ইব্রাহীম আলাইহিওয়াস সাল্লাম সম্পর্কে মওদুদীর কুফরী আক্বীদাঃ
“এখানে আর একটি প্রশ্নের উদ্রেক হয় যে, হযরত ইব্রাহীম আলাইহিওয়াস সাল্লাম সাময়িকভাবে হলেও কি তিনি শিরকে নিপতিত হননি?” - (তাফহিমুল কোরআন ১মখণ্ড, ৫৫৮ পৃ.)।
হযরত ইউসুফ আলাইহিওয়াস সাল্লাম সম্পর্কে মওদুদীর কুফরী আক্বীদাঃ ‘আমাকে মিসরের রাজকোষের পরিচালক নিয়োগ করুন’- এ কথাটি বলে শুধু অর্থমন্ত্রী হওয়ার জন্যই প্রার্থনা করেননি। কারো কারো ধারনা, বরং তিনি এ বলে ডিকটিটরীই চেয়েছিলেন মৌলিকভাবে। এরই ফলশ্রুতিতে বর্তমান ইতালীর মুসোলিনির যে মর্যাদা তিনিও এর কাছাকাছি মর্যাদার অধিকারী হয়েছিলেন।” - (তাফহীমাত: ২য় খণ্ড, ১২২ পৃ. ৫ম সংস্করন এবং নির্বাচিত রচনাবলী (বাংলা) ২য় খণ্ড, ১৫১ পৃ, আধুনিক প্রকাশনী, ১ম সংস্করন ১৯৯১ইং)।
হযরত ঈসা আলাইহিওয়াস সাল্লাম সম্পর্কে মওদুদীর কুফরী আক্বীদাঃ “হযরত ঈসা আলাইহিওয়াস সাল্লাম মারা গেছেন একথাও বলা যাবেনা, বরং বুঝতে হবে ব্যাপারটি অস্পষ্ট।” -(তাফহিমুল কোরআন ১মখণ্ড (সুরা নিসা), ৪২১ পৃ.)।
সাহাবায়ে কেরাম সম্পর্কে মওদুদীর কুফরী আক্বীদাঃ
সাহাবায়ে কেরাম সমলোচনার বাহিরে নন। তাদের দোষ বর্ণনা করা যায়। সাহাবাদের সম্মান করার জন্য যদি ইহা জরুরী মনে করা হয় যে, কোনভাবেই তাদের দোষ বর্ণনা করা যাবে না তবে আমার (মওদুদী) দৃষ্টিতে ইহা সম্মান নয় বরং মূর্তি পূজা। যার মূলোৎপাটন এর লক্ষ্যেই জামাতে ইসলামীর জন্ম”।
-(তরজুমানুল কুরআন ৩৫শ’ সংখ্যা, পৃষ্ঠা ৩২৭)।
হযরত আবু বকর রাযিয়াল্লাহু আনহু খিলাফতের দায়িত্ব পালনে সম্পুর্ণ অযোগ্য ছিলেন”। -(তাজদীদ ও ইয়াহইয়ায়ে দীন: পৃষ্ঠা ২২,)।
“নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর ওফাতের সময় ব্যাক্তিসম্মানের কু-মনোবৃত্তি হযরত উমর (রঃ)কে পরাভূত করেছিল। -(তরজুমানুল কুরআন, রবিউস সানি ৩৫৭ হিজরী)।
“হযরত উসমান রাযিয়াল্লাহু আনহু এর মাঝে সজন-প্রীতির বদগুণ বিদ্যমান ছিল। -(খেলাফত ও মুলকিয়াত, পৃষ্ঠা ৯৯)।
“হযরত আলী রাযিয়াল্লাহু আনহু স্বীয় খেলাফতকালে এমন কিছু কাজ করেছেন যাকে অন্যায় বলা ছাড়া উপায় নেই।-(খেলাফত ও মুলকিয়াত, পৃষ্ঠা ১৪৬/১৪৩)।