নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

১২ মার্চ বিশ্ব কিডনি দিবসঃ `সবার জন্য সুস্থ কিডনি`

১২ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৪২



আজ ১২ মার্চ বিশ্ব কিডনি দিবস। প্রতিবছর মার্চ মাসের দ্বিতীয় বৃহস্পতিবার এই দিবসটি পালন করা হয়। কিডনি মানুষের দেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। কিডনি আমাদের শরীরের কোষ পর্যায়ের বিপাকীয় যে বর্জ্য তৈরি হয় তার পরিশোধন করে। আমাদের দুটি কিডনির মাধ্যমে প্রতিদিন ১৮০ লিটার রক্ত পরিশোধিত হয়। আমাদের কিডনীর মধ্যে প্রতিদিন ১৮০ লিটার জলীয় পদার্থ প্রবেশ করে৷ সেটা থেকে শতকরা ৯৯ ভাগ পানিই পরিশোধিত হয়ে আবার মানুষের দেহে ব্যবহৃত হয়, আর মাত্র একভাগ পানি প্রসাবের আকারে বের হয়ে যায়৷ মানুষের শরীরে কিডনীর প্রয়োজন এ থেকেই বোঝা যায়৷ তাই এ গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের সুস্থতা রক্ষা করা অত্যাবশ্যক। জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে প্রতি বছর বিভিন্ন কর্মসূচী গ্রহণের মাধ্যমে মানব দেহের গুরুত্বপূর্ণ এই অঙ্গের সুস্থতা রক্ষার বিষয়ে স্বাস্থ্য সচেতন করা্র জন্য গুরুত্বসহকারে এই দিবসটি পালন করা হয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে নেফ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, অপর্যাপ্ত পানি পান, ব্যথানাশক ওষুধ সেবনসহ নানাবিধ কারণে বিশ্বে ধীরগতির কিডনি রোগীর সংখ্যা ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। নানা ভেজাল, রাসায়নিক পদার্থযুক্ত খাবার খেয়েও অনেকে হয়েছেন কিডনি রোগী। ডায়বেটিস রোগীরা এর প্রত্যক্ষ শিকার। ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ ইত্যাদি রোগ দীর্ঘদিন অনিয়ন্ত্রিত থাকলে কিডনি সহজেই আক্রান্ত হয়। তাছাড়া জাংকফুড কিডনির জন্য ক্ষতিকর। ইয়াবাসহ অন্যান্য মাদক সেবন, ধুমপান ইত্যাদি ফুসফুস ও হার্টের অসুখের পাশাপাশি কিডনিকেও আক্রান্ত করে। বাত-ব্যাথার বড়ি আমাদের দেশে খুবই সহজলভ্য। প্রয়োজন ছাড়াও অনেকে দীর্ঘমেয়াদে এসব ওষুধ গ্রহণ করে থাকেন। প্রয়োজন ছাড়া এবং চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া দীর্ঘমেয়াদে এসব ওষুধ গ্রহণ কিডনির জন্য খুবই ক্ষতিকর। তাই কিডনি সুস্থ রাখতে আমাদের আরো সচেতন হতে হবে। কিডনি দিবসে এবারের প্রতিপাদ্য "সবার জন্য সুস্থ্ কিডনি"। বিশ্ব কিডনি দিবসকে সামনে রেখে শুধু এক দিনের র‌্যালি, সভা, সেমিনার করলেই হবে না, বরং কিডনি দিবসের প্রতিপাদ্য নিশ্চিত করতে প্রত্যেককে নিজ নিজ অবস্থান থেকে জনসচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। বিশ্ব কিডনি দিবসে আমাদের প্রত্যাশা সবার জন্য সুস্থ কিডনি।



কিডনি রোগের প্রতিরোধ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি বিশেষভাবে প্রয়োজন। প্রায়শই আমরা বিভিন্ন গণমাধ্যমে খাদ্যদ্রব্যে নানান রকমের ভেজাল মেশানোর খবর পাই। কারাখানার ভারি ধাতুর বর্জ্য খাদ্যশস্যকে আক্রান্ত করছে যা পরবর্তীতে আমাদের শরীরে প্রবেশ করছে। গবাদি পশুকে এন্টিবায়োটিক, ক্লোফেনাক, স্টেরয়েড ইত্যাদি খাওয়ানো হচ্ছে। সেগুলো খাবারের মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করছে। প্রশাসনিক প্রচেষ্টা সত্বেও এক শ্রেণির মানুষের অতিরিক্ত মুনাফার এ চেষ্টা প্রকারান্তরে আমাদের কিডনিসহ অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে। সুস্থ কিডনির জন্য ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপের মতো সচরাচর রোগের সঠিক নিয়ন্ত্রণ খুব জরুরি। ওষুধ সেবন, নিয়মিত ডায়ালাসিস করা এবং কিডনী প্রতিস্হাপন কিডনী রোগের চিকিৎসা। কিডনি রোগ বিশেষত ক্রনিক কিডনি রোগের চিকিৎসা ব্যয়বহুল এবং মৃত্যুহার অপেক্ষাকৃত বেশী। কিডনী রোগের চিকিৎসায় বিশাল ব্যয় সামলাতে অনেকে হয়েছেন নিঃস্ব। বাংলাদেশে কিডনী রোগে আক্রান্তের সংখ্যা আশংকাজনকহারে বাড়ছে এবং চিকিৎসা ব্যয়বহুল হওয়ায় আক্রান্তের অধিকাংশেই বিনা চিকিৎসায় মারা যাচ্ছে। অথচ সুস্থ্য জীবনচর্চা কিডনী রোগ প্রতিরোধে তাৎপর্যপূর্ণ ভ’মিকা রাখতে পারে। কিডনি সুস্থ রাখার দায়দায়িত্ব কিন্তু চিকিৎসকের একার নয়। যেকোনো ক্রনিক রোগের মতো কিডনি রোগও প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে তার সুচিকিৎসা সম্ভব। এর ফলে আমাদের রোগীরা দীর্ঘমেয়াদী শারীরিক ও আর্থিক দুর্ভোগ থেকে রক্ষা পেতে পারেন।



সারাবিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশেও আজ পালিত হচ্ছে বিশ্ব কিডনি দিবস-২০১৫। `সবার জন্য সুস্থ কিডনি` এ আহ্বান আন্তর্জাতিক। কিন্তু আমাদের প্রেক্ষাপট স্থানিক। আমাদের দেশে আকস্মিক কিডনি বিকলের প্রথম ও প্রধান কারণ হলো ডায়রিয়া। এছাড়া নারীদের গর্ভপাতসহ অগ্নিদগ্ধ রোগীদেরও আকস্মিক কিডনি বিকল হয়। একথা অনস্বীকার্য যে, "কিডনি রোগ জীবননাশ করে। তাই প্রতিরোধই বাঁচার উপায়। আটটি বিষয়ে সচেতন থাকলেই সুস্থ কিডনি নিশ্চিত করা সম্ভব। সেগুলো হলো- ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, সুপ্ত উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্যে নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করা, কায়িক পরিশ্রম ও নিয়মিত ব্যায়াম করা, ধূমপান পরিহার করা, সুষম খাদ্য গ্রহণ ও ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখা, পরিমিত নিরাপদ পানি পান করা, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ধরনের ব্যথানাশক ওষুধ কিংবা অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ থেকে বিরত থাকা, কিডনির কার্যকারিতা নিয়মিত পরীক্ষা করা। রক্তের এস. ক্রিটিনিন ও ইউরিন-আরএমই ব্লাড সুগার ও ব্লাড প্রেসার চেক করলেই জেনে নেওয়া যায় আপনার কিডনি সুস্থ কিনা।



বাংলাদেশে প্রায় দুই কোটি লোক কোনো না কোনো ধরনের কিডনি রোগে ভুগছেন। তাই মরণঘাতী এই রোগ প্রতিরোধের ওপর বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন। কিডনি রোগ কখনও আগাম জানান দিয়ে আক্রান্ত করে না। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে- কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি সম্পর্কে জানা এবং এ জন্য নিয়মিত পরীক্ষা করাতে হবে। বিশ্ব কিডনি দিবসে নীতি নির্ধারকেরা আমাদের প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে জনগণের কিডনির সুস্থতার জন্য নতুন কর্মপরিকল্পনা করবেন, সাধারণ মানুষ তাদের কিডনির সুস্থতার ব্যাপারে অধিক সচেতন হবেন, গণ মাধ্যমে কিডনি সুস্থ রাখার উপায় নিয়ে আলোচনা করে সার্বিকভাবে মানুষের কল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বিশ্ব কিডনি দিবসে এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭

প্রামানিক বলেছেন: আমাদের দুটি কিডনির মাধ্যমে প্রতিদিন ১৮০ লিটার রক্ত পরিশোধিত হয়।

অনেক কিছু জানা হলো। ধন্যবাদ নুরু ভাই

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রমানিক ভাই,
সত্যি মানব দেহ বড়ই আজব কলকারখানা,
মানব দেহের কিডনীর মধ্যে প্রতিদিন ১৮০ লিটার জলীয় পদার্থ প্রবেশ করে৷ সেটা থেকে শতকরা ৯৯ ভাগ পানিই পরিশোধিত হয়ে আবার মানুষের দেহে ব্যবহৃত হয়, আর মাত্র একভাগ পানি প্রসাবের আকারে বের হয়ে যায়৷ মানুষের শরীরে কিডনীর প্রয়োজন এ থেকেই বোঝা যায়৷
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য

২| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬

মাথা ঠান্ডা বলেছেন: ধন্যবাদ

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ,
শুভেচ্ছা জানবেন আর মাথাস ঠাণ্ডা রাখবেন।

৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এই দিবসটি পালন করার জন্য সবাই এক গ্লাস করে পানি খান।
নিজের কিডনিকে সুস্থ রাখুন।

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মাত্র এক গ্লাস !!
এটা বললে যথার্থ হতো,
"প্রতিদিনের চেয়ে এক গ্লাস পানি বেশী পান করুন"

৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:০৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: অফটপিক- কোবিদ নিকটা কি আপনার?

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অফটপিক- সব প্রশ্নের উত্তর কী সব সময় পাওয়া যায়!!
ধন্যবাদ মাহবুব ভাই প্রশ্নটি মনের কোনে উকি দেবার জন্য।

৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১৩

সুমন কর বলেছেন: বাংলাদেশে কিডনী রোগে আক্রান্তের সংখ্যা আশংকাজনকহারে বাড়ছে এবং চিকিৎসা ব্যয়বহুল হওয়ায় আক্রান্তের অধিকাংশেই বিনা চিকিৎসায় মারা যাচ্ছে।

বিষয়টি বেশ ভাবায় !

চমৎকার শেয়ার।

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ সুমন ভাই
বিষয়টি নিয়ে ভাববার জন্য।
সবাইকে সচেতন হতে হবে মা্নব দেহের
এই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গটির সুরক্ষার জন্য।

৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৩

কালের সময় বলেছেন: ভালো বলেছেন । +++++++++++

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ কালের সময়
কিডনির সুরক্ষায় মানতে হবে আট!
১। ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ,
২। সুপ্ত উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্যে নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করা,
৩। কায়িক পরিশ্রম ও নিয়মিত ব্যায়াম করা,
৪। ধূমপান পরিহার করা,
৫। সুষম খাদ্য গ্রহণ ও ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখা,
৬। পরিমিত নিরাপদ পানি পান করা,
৭। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ধরনের ব্যথানাশক ওষুধ কিংবা অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ থেকে বিরত থাকা, এবং
৮। কিডনির কার্যকারিতা নিয়মিত পরীক্ষা করা।
সবাই সচেতন হোন, কিডনি সুরক্ষিত রাখুন।

৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার জ্ঞানগর্ভ দরকারী পোস্ট। আমার ডাক্তার বলে এ রোগের কোন অসুধ নেই, ডায়েটই ভরসা! ঠিক?

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ ঢাকাবাসী আপনার মন্তব্যের জন্য। কিডনি রোগের চিকিৎসা নাই এ তথ্যটি সঠিক নয়। নিয়মিত ডায়ালাসিস করা, ওষুধ সেবন, এবং বিশেষ পরিস্থিতিতে কিডনী প্রতিস্হাপনই কিডনী রোগের চিকিৎসা। তবে কিডনি রোগ বিশেষত ক্রনিক কিডনি রোগের চিকিৎসা ব্যয়বহুল এবং মৃত্যুহার অপেক্ষাকৃত বেশী। শুধু কিডনি রোগ নয় সর্ব ক্ষেত্রেই Prevent is better then cure. তাই লেখায় উল্লেখিত আটটি বিষয়ে সচেতন হলে কিডনি সমস্যা এড়িয়ে যাওয়া যায়।

৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩

বিদগ্ধ বলেছেন: সচেতন হলাম। ধন্যবাদ। আপনার জন্যও কিডনি দিবস শুভ হোক!

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ বিদগ্ধ ভাই
সচেতন হবার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
পাশের জনকেও সচেতন করুন।
শুভকামনা আপনার জন্য

৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫

কলমের কালি শেষ বলেছেন: সকলে বেঁচে থাকুক সুস্থ কিডনী নিয়ে ।

চমৎকার তথ্য ।

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:১০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর প্রত্যাশার জন্য।
হয়তো আরো কিছু সুন্দ কথা শুনতে পেতাম
কিন্তু আপনার কলমের কালি শেষ হওয়াতে
তা আর শোনা হলো না!! :D

১০| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩

জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার আহবান।

ধন্যবাদ নুরু ভাইকে।

খুব বেশিদিন আগের কথা নয়,আমরা আমাদের সহব্লগার সেতু ভাইকে হারিয়েছি কিডনি নষ্ট হয়ে যাওয়ার জন্য।

কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি ব্লগ কর্তৃপক্ষকে বিশেষ দিনে এই পোস্টটিকে স্টিকি করার জন্য।

১২ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ মবীন ভাই
সেতু ভাইয়ের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
সৃষ্টিকর্তা আমাদের সকলের হেফাজত করুন। আমিন

১১| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২৭

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি ব্লগ কর্তৃপক্ষকে বিশেষ দিনে এই পোস্টটিকে স্টিকি করার জন্য।

১২| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: চমৎকার পোস্ট

১৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এতসব ভেজালের মাঝে সুস্থ থাকাই যেখানে দুরুহ সেখানে অন্ততঃ একটা গুরুত্বপূরন অঙ্গকে সুস্থ রাখার ব্যাপারে লেখাটি অনেকের কাজে আসবে।। ধন্যবাদ।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.