নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটনের ২৮৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭


সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সবচেয়ে প্রভাবশালী বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন, যিনি পরিবর্তন করেছিলেন সব কিছু। তিনি ছিলেন একাধারে পদার্থ বিজ্ঞানী, গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, প্রাকৃতিক দার্শনিক এবং আলকেমিস্ট। ১৬৮৭ সালে তার বিশ্ব নন্দিত গ্রন্থ ফিলসফিয়া ন্যাচারালিস প্রিন্সিপিয়া ম্যাথামেটিকা প্রকাশিত হয় যাতে তিনি সর্বজনীন মহাকর্ষ এবং গতির তিনটি সূত্র বিধৃত করেছিলেন। এই সূত্র ও মৌল নীতিগুলোই চিরায়ত বলবিজ্ঞানের ভিত্তি হিসেবে কাজ করেছে, আর তার গবেষণার ফলে উদ্ভূত এই চিরায়ত বলবিজ্ঞান পরবর্তী তিন শতক জুড়ে বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারার জগতে একক আধিপত্য করেছে। ২০০৫ সনে রয়েল সোসাইটি বিজ্ঞানের ইতিহাসে কার প্রভাব সবচেয়ে বেশী এ প্রশ্ন নিয়ে একটি ভোটাভুটির আয়োজন করে। ভোটের ফলাফলে দেখা যায়, এক্ষেত্রে নিউটন আইনস্টাইনের চেয়েও অধিক প্রভাবশালী। যদিও নিজেকে তিনি কখনো পণ্ডিত বা জ্ঞানী ভাবেননি। মৃত্যুর অল্প কিছুদিন আগে তিনি লিখেছিলেন,

"পৃথিবীর মানুষ আমাকে কী ভাবে জানি না কিন্তু নিজের সম্বন্ধে আমি মনে করি আমি একটা ছোট ছেলের মতো সাগরের তীরে খেলা করছি আর খুঁজে ফিরেছি সাধারণের চেয়ে সামান্য আলাদা পাথরের নুড়ি বা ঝিনুকের খোলা। সামনে আমার পড়ে রয়েছে অনাবিষ্কৃত বিশাল জ্ঞানের সাগর।" বিশ্ব বিখ্যাত এই বিজ্ঞানী ১৭২৭ সালের আজকের দিনে মৃত্যুবরণ করেন। আজ তাঁর ২৮৮তম মৃত্যুবার্ষিকীেতে। বিশ্ববরেণ্য বিজ্ঞানী আইজ্যাক নিউটনের মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।

আইজাক নিউটন ১৬৪৩ সালের ৪ জানুয়ারি ইংল্যান্ডের লিঙ্কনশায়ারের উল্‌সথর্প ম্যানরে জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্মের কয়েক মাস আগেই পিতার মৃত্যু হয়। বিধবা মায়ের সাথেই নিউটনের জীবনের প্রথম তিন বছর কেটে যায়। এই সময় তার মা বারনাবাস নামে ভদ্রলোকের প্রেমে পড়ে তাকে বিবাহ করেন। নব বিবাহিত দম্পতির জীবন শিশু নেহাতই অবাঞ্ছিত বিবেচনা করে মা শিশু নিউটনকে তার দাদির কাছে রেখে দেন। জন্মের সময়ে আইজাক ছিলেন দুর্বল শীর্ণকায় আর ক্ষুদ্র আকৃতির, দাই তাঁর জীবনের আশা সম্পূর্ণ ত্যাগ করেছিলেন। হয়তো বিশ্বের প্রয়োজনেই বিশ্ববিধাতা তাঁর প্রাণরক্ষা করেছিলেন। নিউটনের প্রাথমিক শিক্ষা সম্পন্ন হয় বাড়ির পাশের এক ক্ষুদ্রায়তন স্কুলে। ১২ বছর বয়সে তাকে গ্রান্থামের ব্যাকরণ স্কুলে পড়াশোনার জন্য পাঠানো হয়। এই স্কুলে নিউটন ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বি যা থেকে তার মেধার পরিচয় পাওয়া যায়। স্কুল জীবনের প্রথম থেকেই নিউটনের সবচেয়ে বেশী ঝোঁক ছিল বিভিন্ন ধরণের যন্ত্র তৈরির প্রতি। সেই বয়সেই তিনি উইন্ডমিল, জল-ঘড়ি, ঘুড়ি এবং সান-ডায়াল তৈরি করেছিলেন। এছাড়া তার গুরুত্বপূর্ণ নির্মাণ ছিল একটি চার চাকার বাহন যা আরোহী নিজেই টেনে চালাতে পারতেন। ১৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে নিউটনের সৎ বাবা মারা যান। এরপর তার মা উল্‌সথর্পে ফিরে এসে তাকে স্কুল থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন। কিন্তু নিউটনের চাচা উইলিয়াম ভাইপোর জ্ঞানতৃষ্ণায় মুগ্ধ হয়ে তাকে নিজের কাছে নিয়ে এলেন। চাচা কেমব্রিজের ট্রিনাটি কলেজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনিই এক বছর পর নিউটনকে ট্রিনিটি কলেজে ভর্তি করে দিলেন। শুরু হলো এক নতুন জীবন।

ছাত্র হিসেবে নিউটন ছিলেন যেমন অধ্যবসায়ী, পরিশ্রমী তেমনি অসাধারণ মেধাসম্পন্ন। তার সবচেয়ে বেশি দখল ছিল অঙ্কে। যে কোনো জটিল অঙ্কের সমাধান সহজেই করে ফেলতেন। কলেজে ছাত্র থাকাকালীন অবস্থাতেই তিনি অঙ্কশাস্ত্রের কিছু জটিল তথের আবিষকার করেন-বাইনমিয়াল থিওরেম (Binomial theorem) ফ্লাক্সসন (Flux ions) যা বর্তমানে ইন্টিগ্রাল ক্যালকুলাস (Integral Calculus) নামে পরিচিত। এ ছাড়া কঠিন পদার্থের ঘনত্ব (The method for Calculating the area of curves or the volume of solids)। এত কিছুর পরেও অঙ্কের প্রতি তার কোনো আকর্ষণ ছিল না। প্রকৃতির রহস্য তাকে সবচেয়ে বেশি মুগ্ধ করত। নিউটন বিশ্বাস করতেন একমাত্র বিজ্ঞানের মাধ্যমেই প্রকৃতির এই গোপন রহস্যকে উদ্‌ঘাটন করা সম্ভব। অবশেষে ১৬৬৫ সালে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করলেন। নিউটন চাঁদ ও অন্য গ্রহ-নক্ষত্রের গতি নির্ণয় করতে সচেষ্ট হন। কিন্তু তার উদ্ভাবিত তত্ত্বের মধ্যে কিছু ভুল-ত্রুটি থাকার জন্য তার প্রচেষ্টা অসম্পূর্ণ ও ভুল থেকে যায়। এই সব অসাধারণ কাজ ও মৌলিক তত্ত্বের জন্য সেই তরুণ বয়সেই নিউটনের খ্যাতি পণ্ডিত মহলে ছড়িয়ে পড়ল। ১৬৬৭ সালে তাঁর কৃতিত্বের জন্য ট্রিনিটি কলেজ তাকে ফেলো হিসেবে নির্বাচন করল। একজন ২৫ বছরের তরুণের পক্ষে এ এক দুর্লভ সমমান। এবার তিনি আলোর প্রকৃতি ও তার গতিপথ নিয়ে গবেষণার কাজ শুরু করলেন এবং এই কাজের প্রয়োজনেই তিনি তৈরি করলেন প্রতিফলক টেলিস্কোপ। পরবর্তীকালে মহাকাশসংক্রান্ত গবেষণার প্রয়োজনে যে উন্নত ধরনের টেলিস্কোপ আবিষ্কৃত হয় তিনিই তার অগ্রগামী পথিক।

কর্ম জীবনে নিউটন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্রিনিটি কলেজের গণিতের অধ্যাপক হিসেবে নির্বাচিত হন। সেই সাথে আলোর বর্ণচ্ছটা নিয়ে গবেষণার কাজ আরম্ভ করেন। ইংল্যান্ডের রয়াল সোসাইটিও নিউটনের বৈজ্ঞানিক গবেষণার কাজে মুগ্ধ হয়ে তাকে সোসাইটির সদস্য নির্বাচিত করলেন। তখন তার বয়স মাত্র ২৯ বছর। ইংল্যান্ডের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানীদের পাশে তার স্থান হলো। কলেজের ছুটির অবকাশে মায়ের কাছে গিয়েছেন নিউটন। দিনের বেশির ভাগ সময়ই বাগানের মধ্যে বসে থাকেন। একদিন হঠাৎ সামনে খসে পড়ল একটা আপেল। মুহূর্তে তার মনের কোণে উঁকি মারে এক জিজ্ঞাসা-কেন আপেলটি আকাশে না উঠে মাটিতে এসে পড়ল? এই জিজ্ঞাসাই মানুষের চিন্তার জগতে এক যুগান্তর নিয়ে এলো। জন্ম নিল মাধ্যাকর্ষণ তত্ত্বের। যদিও এই চিন্তার সূত্রপাত হয়েছিল বহু পূর্বেই। তার পূর্ণ পরিণতি ঘটল ১৬৮৭ সালে। নিউটন প্রকাশ করলেন তার কালজয়ী গ্রন্থ (Mathematical Principles of Natural Philosophy)। মানুষ মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কথা সামান্য কিছু জানলেও এই বিশ্বভ্রহ্মাণ্ড জুড়ে রয়েছে যে তার অস্তিত্ব সে কথা কেউ জানতে না। মাধ্যাকর্ষণ শক্তির এই আকর্ষণ গ্রহ নক্ষত্র পৃথিবীকে একসূত্রে বেঁধে রেখেছে।

১৬৪৭ সালে আইজাক নিউটনের "Philosophia Naturalis Principia Mathematica" প্রকাশিত হয়। ল্যাটিন ভাষায় লেখা এই বইটি তিনটি খণ্ডে বিভক্ত। প্রথম খণ্ডে নিউটন গতিসূত্র সম্বন্ধে আলোচনা করেছেন। তিনটি গতিসূত্র হলো (১) প্রত্যেকটি বস্তু চিরকাল সরলরেখা অবলম্বন করে সমবেগে চলতে থাকে। (২) বস্তুর ওপর প্রযুক্ত বল বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হারের সমানুপাতিক এবং বল যেদিকে ক্রিয়া করে, ভরবেগের পরিবর্তনও সেদিকে ঘটে। (৩) প্রত্যেকটি ক্রিয়ার সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে। প্রিন্সিপিয়া গ্রন্থের দ্বিতীয় খণ্ডে তিনি গ্যাস, ফ্লুইড বস্তুর গতির কথা আলোচনা করেছেন। গ্যাসকে কতকগুলো স্থিতিস্থাপক অণুর সমষ্টি ধরে নিয়ে তিনি বয়েলের সূত্র প্রমাণ করেন। গ্যাসের ওপর চাপের প্রভাব বিশ্লেষণ করতে গিয়ে পরোক্ষভাবে শব্দ তরঙ্গের গতিবেগও নির্ধারণ করেন। তাঁর এই তত্ত্বে কিছু ভুল-ত্রুটি ছিল। উত্তরকালে অন্য বিজ্ঞানীরা এসব ভুল-ত্রুটি সংশোধন করেন। তৃতীয় খণ্ডে মাধ্যাকর্ষণ তত্ত্ব সম্বন্ধে খুঁটিনাটি আলোচনা করেন। তিনি উপলব্ধি করেছিলেন মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবেই সূর্যকে কেন্দ্র করে গ্রহগুলো ঘুরছে। তেমনি পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরছে চাঁদ। দুটি বস্তুর মধ্যে মহাকর্ষীয় বল তাদের ভরের সমানুপাতিক ও দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক। পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব পৃথিবীর ব্যাসার্ধের ৬০ গুণ। এই দূরত্ব থেকে চাঁদ পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করছে। নিউটন লক্ষ করেছিলেন সূর্য ও গ্রহগুলোর মধ্যে প্রত্যেকটি গ্রহ ও তাদের উপগ্রহগুলোর মধ্যে পৃথিবীর সমুদ্র ও চাঁদ এবং সূর্যের মধ্যে এমনকি জোয়ার-ভাটা ও সাধারণভাবে জগতের যে কোনো দুটি বস্তুর মধ্যে একই মহাকর্ষ তত্ত্ব কার্যকর। তিনি তার তত্ত্বে বিশ্বপ্রকৃতিকে যেভাবে বিবেচনা করেছেন তাতে অনুমিত হয়। প্রকৃতপক্ষে এই বিশ্বপ্রকৃতি এমন সুশৃঙ্খল সুসামঞ্জস্যভাবে সৃষ্টি হয়েছে যার পশ্চাতে কোনো ঐশ্বরিক অতিপ্রাকৃত নৈর্ব্যক্তিক শক্তি (স্রষ্টা) রয়েছেন।

বিচিত্র মানসিকতার জন্য কোনো মানুষই নিউটনকে সহজভাবে উপলব্ধি করতে পারেনি। হয়তো নিজেই নিজের বিশালতাকে সঠিকভাবে চিনতে পারেননি। অসাধারণ আবিষ্কারের পরও তিনি বাস্তব জীবনে ছিলেন অসুখী মানুষ। এমনকি ভালবাসার মানুষটিকেও আপন করে পান নি জীবনে। রাজনীতিবিদ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিলেন নিউটন। প্রিন্সিপিয়া প্রকাশের পরই নিউটন সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে নামলেন। ১৬৯০ সালে কনভেনশনের পরিসমাপ্তি ঘটল, নিউটনের রাজনৈতিক জীবনেরও পরিসমাপ্তি ঘটল। রাজপরিবারের উৎখাতের পর ১৬৯৪ সালে নতুন সংবিধান তৈরির জন্য যে কনভেনশন গড়ে উঠল, নিউটন তার সদস্য হলেন। ১৭০৩ সালে নিউটনের জীবনে এলো এক অভূতপূর্ব সমমান। তিনি রয়্যাল সোসাইটির সভাপতি হলেন। আমৃত্যু তিনি সেই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। ১৭০৫ সালে রানী অ্যানি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে এলে রানীর পক্ষ থেকে নিউটনকে "নাইটহুড" উপাধিতে ভূষিত করা হয়।

১৭২৭ সালে নিউটন গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন নিউটন। চিকিৎসাতে কোনো সুফল পাওয়া গেল না। অবশেষে ৩১ মার্চ মহাবিজ্ঞানী নিউটন তার প্রিয় অনন্ত বিশ্বপ্রকৃতির বুকে চিরদিনের জন্য হারিয়ে গেলেন। সাত দিন পর তাকে ওয়েস্ট মিনস্টার অ্যাবিতে সমাধিস্থ করা হলো। সমস্ত দেশ অবনত মস্তকে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানায় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এই জ্ঞানতাপসকে। আজ এই বিজ্ঞানীর ২৮৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। মৃত্যুৃবার্ষিকীতে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটনকে স্মরন করছি গভীর শ্রদ্ধায়।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬

ভানু ভাস্কর বলেছেন: ভালো কথা কেউ পড়ে না। প্যাঁচাল পাড়ুন। দেখবেন পাঠকের অভাব হবে না। মননের শ্রাদ্ধ হয়ে গেছে দেশে। অনেক ধন্যবাদ লেখাটার জন্য।

৩১ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ ভানু ভাস্কর চমৎকার পর্যবেক্ষণ আর সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
যথার্থই বলেছেনঃ
ব্লগেতে ব্লগারদের আজব আচরণ
পড়ার চেয়ে লেখে বেশী কমে গেছে মান।
তথ্যবহুল অনেক লেখা ব্লগেতে আসে
সে সব ছেড়ে পাঠককুল রঙ্গরসে ভাসে।
ব্লগিয়ানা (কবিতা)

২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৬

সুলতানা রহমান বলেছেন: অনেক গুরুত্ব পূর্ণ পোস্ট

৩১ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ sultana rahman,
শুভেচ্ছা জানবেন।

৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৪

আবু জাকারিয়া বলেছেন: ""ভোটের ফলাফলে দেখা
যায়, এক্ষেত্রে নিউটন
আইনস্টাইনের চেয়েও অধিক
প্রভাবশালী।""- বিজ্ঞানী নিউটন সবচেয়ে বেশি প্রভাবসালী বিজ্ঞানী হতে পারে, কিন্তু আইনস্টাইন যা আবিস্কার করে গেছেন, তা মহাজগৎ সম্পর্কে মানুষের ধারনাই বদলে দিয়েছে। দুজন বিজ্ঞানী বড় মানের বিজ্ঞানী। কোন স্কেলের মাধ্যমে তাদের বিচার করা সম্ভব নয়।

মৃত্যবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধা আর ভালবাসা রইল নিউটনের প্রতি।
এত সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

৩১ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ জাকারিয়া ভাই
চমৎকার তুলনামূলক মূল্যায়নের জন্য।
শুভেচ্ছা জানবেন।

৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:১৩

যাযাবরমন বলেছেন: সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন, এখন পর্যন্ত খুবই সত্য।

৩১ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ যাযাবরমন
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটনের
মৃত্যুবাষিকীতে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য।

৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১৫

ইমরান আশফাক বলেছেন: উনার প্রাথমিক আবিস্কার ও উদ্ভাবিত যন্ত্রপাতিগুলি সন্মন্ধে আরও বিস্তারিত জানতে চাই।

৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪৮

আহসানের ব্লগ বলেছেন: ++++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.