নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইংরেজ রাজনীতিবিদ ও লেখক উইনস্টন চার্চিলের ৫৪তম মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩১


যুক্তরাজ্য ও বিশ্বের ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নেতা, ইংল্যান্ডের দুবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী, লেখক ও ইতিহাসবিদ উইনস্টন চার্চিল। তিনি ১৯৪০ থেকে ১৯৪৫ এবং ১৯৫১ থেকে ১৯৫৫ এই দুই মেয়াদে ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হিসেবেও তিনি অধিক পরিচিত। তাঁকে বিংশ শতাব্দীর অন্যতম সেরা যুদ্ধকালীন নেতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। অসাধারণ বাগ্মী এই প্রধানমন্ত্রী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নাজিদের হাত থেকে কৌশলে ব্রিটেনকে রক্ষা করেন। খুব অল্প বয়সেই যুদ্ধ নিয়ে বই লেখেন চার্চিল। তিনি চল্লিশটির বেশি বই রচনা করেছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্ব পেয়েছে ছয় খণ্ডে প্রকাশিত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস। তিনি সাহিত্যে নোবেল পাওয়া একমাত্র ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী যিনি ১৯৫৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। ২০০২ সালে বিবিসির এক জরিপে সর্বকালের সেরা বৃটেনবাসী হিসেবে মনোনীত হন উইনস্টন চার্চিল। এছাড়া তিনিই প্রথম ব্যক্তি যাকে সন্মানসূচক আমেরিকান নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছে। নানা বিতর্কিত মন্তব্যের জন্যও তিনি পরিচিত ছিলেন। এছাড়া তাকে নিয়ে অনেক কৌতুককর ঘটনার কথা প্রচলিত আছে। আজ এই রাজনীতিবিদের ৫৪তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৬৫ সালের আজকের দিনে তিনি মৃত্যুররণ করেন। ইংরেজ রাজনীতিবিদ, ইতিহাসবিদ, লেখক ও চিত্রশিল্পী উইনস্টন চার্চিলের মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।

উইনস্টন চার্চিল ১৮৭৪ সালের ৩০ নভেম্বর ইংল্যান্ডের অভিজাত স্পেন্সার পরিবারের একটি অংশে জন্মগ্রহণ করেন। তখন তার পরিবার অক্সফোর্ডশায়ারে বসবাস করত। তার পুরো নাম স্যার উইনস্টন লিওনার্ড স্পেন্সার চার্চিল। চার্চিলের পিতা লর্ড রানডলফ চার্চিল একজন প্রতিভাবান রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি চ্যান্সেলর অব দ্য এক্সচেকুয়ারের দায়িত্ব পালন করেন। তার মা জেনি জেরোমি ছিলেন আমেরিকান সোশিয়ালেট। তার শৈশবের বড় অংশ কাটে ডাবলিনে। পারিবারিক পরিবেশেই পড়ালেখার হাতেখড়ি। ছোটবেলা থেকে তিনি স্বাধীনচেতা ও বিদ্রোহী স্বভাবের ছিলেন। একাডেমিক রেকর্ড খুব একটা ভালো ছিল না। প্রায়শ শাস্তিও পেতেন। তিনি সর্বশেষ হ্যারো স্কুলে পড়েন ১৮৮৮ সালের ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত। এরপর যোগ দেন হ্যারো রাইফেল কপর্সে। সামরিক জীবনে চার্চিল কিউবা, ভারত, সুদান, দক্ষিণ আফ্রিকাসহ বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ করেন। প্রথম এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধেও জড়িয়েছিলেন চার্চিল। ১৯০৮ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ক্লেমেন্টাইন হোজিয়ের সাথে বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হন উইনস্টন চার্চিল। দাম্পত্য জীবনে তারা পাঁচ সন্তানের জনক জননী।

(উইনস্টন চার্চিল এবং তার স্ত্রী ক্লেমেন্টা্ইন হেজিয়ের)
সেনাজীবন ছেড়ে চার্চিল রাজনীতিতে যোগ দেন এবং সেখানে লাভ করেন ব্যাপক সাফল্য। ৫০ বছরের রাজনৈতিক জীবনে বহু পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন উইনস্টন চার্চিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আগেই তিনি গুরুত্বপূর্ণ একাধিক সরকারি পদে দায়িত্ব পালন করেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালে বিভিন্ন রেডিওতে প্রচারিত চার্চিলের ভাষণ শুনে বহু ব্রিটিশ অনুপ্রাণিত হতো। ১৯৩০ সালের দিকে জার্মান নাৎসি বাহিনীর বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সতর্ক করতে তিনি মুখ্য ভূমিকা পালন করেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে তিনি ব্রিটিশ নৌবাহিনীর ফার্স্ট লর্ড হিসেবে নিযুক্ত হন। ১৯৪০ সালের ১০ মে তিনি যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

সামরিক জীবন এবং রাজনৈতিক জীবনে অসংখ্য বক্তৃতা দিলেও ইতিহাসে উজ্জ্বল হয়ে আছে তার ১৩ মে ১৯৪০ সালের ভাষণটি। উল্লেখ্য, এই ভাষণের প্রায় আট দিন আগে ৩ মে ১৯৩৯ সালে ইংল্যান্ড জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। ১৯৪০ সালে এই যুদ্ধ ইংল্যান্ডের রাজনীতিতে এক নাটকীয় পরিবর্তন আনে। এমনি এক প্রেক্ষাপটে ১৯৪০ সালের ১২ মে উইনস্টন চার্চিল প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চার্চিল আগ্রাসী ভূমিকা এবং একগুঁয়েমির কারণে জার্মানির সঙ্গে যে কোনো আপসের বিপক্ষে সরাসরি অবস্থান নেন এবং দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। এমনি এক প্রেক্ষাপটে ১৩ মে নবনিযুক্ত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ইংল্যান্ডের হাউস অব কমন্সে চার্চিল প্রথম বক্তৃতা করেন। বক্তব্যের শুরুতে তিনি তার নিজের এবং যুদ্ধ পরিচালনার জন্য 'ওয়ার ক্যাবিনেট' এর দায়িত্ব গ্রহণের প্রেক্ষাপট বর্ণনা করেন। ঠিক সেই মুহূর্তে বিরাজমান যুদ্ধ এবং যুদ্ধ প্রস্তুতিরও বর্ণনা দেন চার্চিল। এক ফাঁকে ক্ষমা চেয়ে নেন পরিবেশনের কারণে প্রচলিত নিয়মে দীর্ঘক্ষণ বক্তৃতা দিতে পারবেন না বলে। যুদ্ধের জন্য সবার সমর্থনসহায়তা কামনা করে উচ্চারণ করেন সেই অবিস্মরণীয় বাণী, যার মূল কথা- যারা এই সরকারে মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন তাদের আমি বলেছি আর এই মহান সংসদকেও বলছি, 'দেওয়ার মতো কিছুই নেই আমার, আছে শুধু রক্ত, কষ্ট, অশ্রু আর ঘাম, আমাদের সামনে অগি্নপরীক্ষা, আমাদের মাসের পর মাস যুদ্ধ করতে হবে আর কষ্ট সইতে হবে। তোমরা যদি জিজ্ঞেস কর আমাদের নীতিমালা বা পলিসি কি, তাহলে বলব আমাদের একটাই নীতি; জল, স্থল ও আকশপথে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া, আমাদের সবটুকু সামর্থ্য আর ঈশ্বর প্রদত্ত শক্তি নিয়ে আমাদের যুদ্ধ চালিয়ে যেত হবে এক নিষ্ঠুর দানবের বিরুদ্ধে। এটাই আমাদের নীতি, আর যদি প্রশ্ন কর আমাদের লক্ষ্য কি? আমি এক কথায় উত্তর দেব- বিজয়। পথ যতই দীর্ঘ কিংবা দুর্গম হোক, বিজয় ছাড়া আমাদের বাঁচার কোনো পথ নেই।' জার্মান নাৎসি বাহিনীর বিরুদ্ধে জয় নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তিনি প্রধানমন্ত্রীর পদে থেকে ব্রিটেনকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি কূটনীতিতে বেশ পারদর্শী ছিলেন। যুদ্ধকালীন সময়ে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সফল মৈত্রী গড়ে তুলেন। তার শাসনামলে ভারতে রাখা কিছু ভূমিকার কারণে তিনি বির্তকিত হন। বিশেষ করে যুদ্ধকালীন দুর্ভিক্ষের জন্য তাকে দায়ি করা হয়। ১৯৪৫ সালের নির্বাচনে কনজারভেটিভ পার্টি হারলে তিনি বিরোধী দলীয় নেতা হন। ১৯৫১ সালে আবার তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে ১৯৫৫ সালে অবসর নেন।

সফল রাজনীতিবিদ ও ইতিহাসবিদ চার্চিল চল্লিশটির বেশি বই রচনা করেছেন। তার উল্লেখযোগ্য বই হল- দ্য স্টোরি অব দ্য মালাকান্ড ফিল্ড ফোর্স (১৮৯৮), দ্য রিভার ওয়ার (১৮৯৯), সাভরোলা (১৯০০), লন্ডন টু লেডিস্মিথ ভায়া প্রেটোরিয়া (১৯০০), আয়ান হামিল্টনস মার্চ (১৯০০), লর্ড রানডলফ চার্চিল (১৯০৬), মাই আর্লি লাইফ: আ রোভিং কমিশন (১৯৩০), গ্রেট কনটেম্পরিয়াস (১৯৩৭), দ্য সেকেন্ড ওয়ার্ল্ড ওয়ার (১৯৪৮-৫৪) ও আ হিস্ট্রি অব দ্য ইংলিশ-স্পিকিং পিপলস (১৯৫৬-৫৮)।
খ্যাতিমান এই রাজনীতিবিদের অনেক মজার ঘটনার কথা শোনা যায়ঃ
১ম কাহিনীঃ চার্চিলের মেয়ে সারা যে ছেলেকে বিয়ে করেছিলেন, তাকে দু চোখে দেখতে পারতেন না বাবা উইনস্টন চার্চিল। একদিন দুজনে হাঁটতে বেরিয়েছেন। এ সময় মেয়ে-জামাই প্রশ্ন করল, ‘যুদ্ধে অংশ নিয়ে প্রশংসাযোগ্য কাজ করেছেন, এমন কেউ আছেন কি?
চার্চিল প্রায় গর্জন করে করে উত্তর দিলেন, ‘হ্যাঁ, একজন আছেন। মুসোলিনি। তিনিই একমাত্র লোক যে কিনা নিজের মেয়ে-জামাইকে গুলি করে মারার সাহস দেখিয়েছিলেন।’
২য় কাহিনীঃ চার্চিল একবার তাঁর পাশের কক্ষে অবস্থানরত এক মন্ত্রীকে উচ্চকণ্ঠে কথা বলতে শুনে বিরক্ত হয়ে তাঁর সেক্রেটারিকে পাঠালেন আস্তে কথা বলার জন্য। সেক্রেটারি ফিরে এসে বলল, ‘স্যার, উনি স্কটল্যান্ডে কথা বলছেন।’ চার্চিল বললেন, ‘আমি জানি। তাঁকে বলো টেলিফোন ব্যবহার করতে।’
৩য় কাহিনীঃ চার্চিলের আশিতম জন্মদিনে এক আলোকচিত্রী ছবি তুলছিলেন। ছবি তুলতে তুলতে একসময় ভদ্রতা করে বলেন, ‘আপনার শততম জন্মদিনেও আমি ছবি তুলতে চাই।’
মৃদু হেসে চার্চিল বলেন, ‘নিশ্চয়ই তুলবে। তোমার স্বাস্থ্য তো বেশ ভালো আছে।’
সম্প্রতি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সময়ের ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিলের জীবনীনির্ভর ছবি ক্যাপ্টেন অব দ্য গেট এ চার্চিলের ভূমিকায় অভিনয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন অস্কারজয়ী হলিউড তারকা কেভিন স্পেসি। ছবির কাহিনী চার্চিলের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে আবর্তিত।

উইনস্টন চার্চিল ১৯৬৫ সালের ১৫ জানুয়ারি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। অসুস্থ্যতার ৯ দিন পর ২৪ জানুয়ারি সকালে পরলোকগমন করেন চার্চিল। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৯০ বছর।আজ এই রাজনীতিবিদের ৫৪তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৬৫ সালের আজকের দিনে তিনি মৃত্যুররণ করেন। ইংরেজ রাজনীতিবিদ, ইতিহাসবিদ, লেখক ও চিত্রশিল্পী উইনস্টন চার্চিলের মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: তার বই গুলো কি বাংলা অনুবাদ হয়েছে? দুই একটা বই পড়ে দেখতে চাই।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
রাজীব ভাই ধন্যবাদ আপনাকে
অনলাইন বুক সপ রকমারীতে খোজ নিয়ে দেখতে পারেন

২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০০

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
রাজীব ভাই ধন্যবাদ আপনাকে
অনলাইন বুক সপ রকমারীতে খোজ নিয়ে দেখতে পারেন।

ভালো থাকুন।
আশা করি আজ জুম্মার নামাজ পড়তে যাবেন।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শুভ সকাল রাজীব ভাই
অবশ্যই আল্লাহ চাহেতো
জুম্মার নামাজ পড়ার নিয়্যত আছে।

৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫৩

বলেছেন: দারুণ পোস্ট তবে কিছুদিন আগে উনার বোন একটা তথ্য দিয়েছেন উনি নাকি ওমর (আঃ) শাসন ও নীতিমালার প্তি আকৃষ্ট ছিলেন। ---আরো অনেক কিছু।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে ল
হতেই পারে আল্লাহ কখন কাকে
কোন পথের অনুসারী করেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.