নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বল্পায়ুর বিখ্যাত ওলন্দাজ চিত্রশিল্পী ভিনসেন্ট ভ্যান গগ এর ১৬৭তম জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা

৩০ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৯


জগৎ বিখ্যাত কিংবদন্তি ওলন্দাজ চিত্রশিল্পী ভিনসেন্ট উইলিয়াম ভ্যান গগ। তিনি ছিলেন চিত্রশিল্পের যাদুকর। রঙের মাধ্যমে যাঁরা জগৎকে রাঙান, বোধকে তুলে ধরেন ক্যানভাসে- তাঁরাই আমাদের কাছে তুলির জাদুকর। ভ্যান গগ শুধুমাত্র আঁকার জন্যই বিখ্যাত নন, ভ্যান গগ নিজের জীবনের সংগ্রামী লড়াইয়ের জন্যও পরিচিত। জীবিত অবস্থায় স্বীকৃতি না পাওয়া চিত্রশিল্পীের বিষণ্ণ এই জাদুকর বুক ভরা বিষাদ নিয়েও শিল্প সংস্কৃতিকে দিয়েছেন শ্রেষ্ঠ কিছু। রুক্ষ সৌন্দর্যের এবং আবেগময় সততার প্রকাশ, সপ্রতিভ রং এর ব্যবহারের কারণে তার কাজ বিখ্যাত ছিল যা বিংশ শতাব্দীর শিল্পকলায় সুদূরপ্রসারি প্রভাব রেখেছিলো। তিনি ছোট বয়স থেকেই আঁকাআঁকি শুরু করেন। কিন্তু মধ্য বিশের পরে তিনি চিত্রকর্ম আঁকা শুরু করেন । অসংখ্য বিখ্যাত চিত্রকর্ম তার জীবনের শেষ দুই বছরে আঁকা। প্রতিকৃতি, প্রাকৃতিক দৃশ্য, সূর্যমুখী ফুল, গমের ক্ষেত ইত্যাদি তার আঁকার বিষয়বস্তুর মধ্যে ছিল। মাত্র এক দশকে তিনি ২,১০০-এর বেশি চিত্রকর্ম আঁকেন, যার মাঝে ৮৬০টি তৈলচিত্র এবং ১,৩০০-এর বেশি জল রং, অঙ্কন, নকশা এবং চিত্র ছিলো। তার আকা 'সানফ্লাওয়াস’ পৃথিবীর সবচেয়ে দামী চিত্রকর্মগুলো মধ্যে একটি। বর্তমানে এই ছবিটির বাজারমূল্য ৭৪ মিলিয়ন ডলার। সে চেয়েছিলেন পৃথিবীর জন্য ছবি আঁকতে, চেয়েছিল লোকে যেমনভাবে শেকসপীয়র বা ডিকেনস বা মার্ক টোয়েনের কথা শোনে, ঠিক তেমনভাবেই তার কথাও শুনবে। শুধু ধনী ক্রেতা নয়, সাধারণ মানুষ তার ছবিকে ভালোবাসুক, সে তাই চেয়েছিল। সে এঁকেও ছিল সাধারণ মানুষদের ছবি, সমাজর নীচু স্তরের মানুষের ছবি, কোনো শিল্পী যাদের ছবির বিষয়বস্তু করার কথা ভাবে না। তার ছবিতে এসেছে ছিন্ন বসনের ভিখিরি, মলিন হয়ে যাওয়া ঢলঢল করতে থাকা জামা গায়ে শিশু, বয়স্ক নারী – তার ভাষায় ‘যাদের মুখ ঘাসের ধুলো-জমা ডগার মতো’। কিন্তু জন্মের সময়ই পোড়া কপাল নিয়ে এসেছিলেন এ মহাশিল্পী।তার জন্মের ১ বছর আগে মারা যায় তার বড়ভাই। মা-বাবাকে তার জন্ম আগের ভাইয়ের শোক ভোলাতে পারেনি বলে তার নামও রাখা হয় মৃত ভাইয়ের নামে। বাড়ির কাছেই কবর দেয়া হয়েছিল তার ভাইকে। ছোট্ট ভ্যান গগ তারই নামের মৃত বড়ভাইয়ের কবর দেখে দেখে বড় হন। দীর্ঘ বিষন্নতা ও মানসিক অসুস্থতার ফলে তিনি মাত্র ৩৭ বছর বয়সে আত্মহত্যা করেন। আজ মহান এই ওলন্দাজ চিত্রশিল্পী ভিনসেন্ট ভ্যান গগ এর ১৬৭তম জন্মবার্ষিকী। ১৮৫৩ সালের আজকের দিনে তিনি নেদারল্যান্ডের জুন্দার্তে জন্মগ্রহণ করেন। কিংবদন্তি ওলন্দাজ চিত্রশিল্পী ভিনসেন্ট ভ্যান গগ এর ১৬৭তম জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।

ভিনসেন্ট উইলিয়াম ভ্যান গগ ১৮৫৩ সালের ৩০ মার্চ নেদারল্যান্ডের বেরাইড শহরের কাছে গ্রুট জুন্ডার্থ গ্রামের একটি উচ্চ মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা পাদ্রি থিওডর ভ্যান গগ এবং মাতা কর্নেলিয়া। থিওডর ভ্যান গগ ও কর্নেলিয়া দম্পতির দ্বিতীয় সন্তান ভিনসেন্ট উইলেম ভ্যান গগ। জন্মের পর পিতামহের নামে তার নাম করা করা হয়। সেই সময়ে পূর্বপুরুষদের নামের নবজাতকের নামকরনের প্রচলন ছিল। পরিবারে একমাত্র ভিনসেন্ট তিনিই ছিলেন না। বরং তার বড় ভাই এবং পিতামহের নামও ছিল ভিনসেন্ট ভ্যান গগ। তাছাড়া ছোট ভাই থিও ভ্যান গগও ভাইয়ের স্মরণে নিজের ছেলের নাম রাখেন ভিনসেন্ট ভ্যান গগ। ভ্যান গগ শৈশবে শান্ত স্বভাবের ছিলেন। ১৮৬০ সালে তিনি জুন্ডার্থ গ্রামের একটি স্কুলে ভর্তি হন। এই স্কুলে মাত্র একজন ক্যাথলিক শিক্ষক ২০০ জন ছাত্রকে লেখাপড়া করাতেন। ১৮৬১ সাল থেকে ১৮৬৪ সাল পর্যন্ত ভ্যান গখ ও তার বোন আন্না গৃহশিক্ষকের কাছে পড়াশুনা করেন। ১৮৬১ সালের ১ অক্টোবর তিনি বাড়ি থেকে ২০ মাইল দূরের জেভেনবার্গেনের একটি আবাসিক স্কুলে ভর্তি হন। ১৮৬৬ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর তিনি টিলবার্গের মিডল স্কুরে ভর্তি হন। তৎকালীন এক সফল চিত্রকর Constantijn C. Huysmans এর কাছে কিছুদিন চিত্রকলা বিষয়ক শিক্ষা গ্রহণ করেন। চিত্রকার হিসেবে নিজেকে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার আগে নানা ধরনের কাজে জড়িত ছিলেন তিনি। বলা বাহুল্য, কোনোটিতেই নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি। স্কুল শিক্ষক হতে শুরু করে যাজক পর্যন্ত ছিলেন তিনি। দারিদ্র্যর মধ্য দিয়ে বড় হওয়া ভ্যান গগ মাত্র ১৬ বছর বয়সে চাকরি জীবন শুরু করেন। তার এক চাচা হেগের আর্ট ডিলার ছিলেন। এখানে টানা চার বছর চাকরি করেন তিনি। ১৮৭৬ সালে রামসগেটের একটি স্কুলের সহকারী হিসেবেই কাজ করেন। তার কাজ ছিল শহরের দরিদ্রতম এলাকার ছাত্রদের কাছ থেকে বকেয়া আদায় করা। বকেয়া আদায় তো দূরের কথা, পারলে তিনি এদের সাহায্য করে আসতেন। বকেয়া আদায় করতে না পারায় তিনি চাকরিচ্যুত হন।

ভিনসেন্ট ভ্যান গগের 'সানফ্লাওয়াস’)
তার চাকরিচ্যুতি নিয়ে রয়েছে ভিন্ন মতও। ১৮৭৪ সালে ভ্যান গগ লন্ডনে ফিরে এসে বাড়িঅলার মেয়ের প্রেমে পড়েন। প্রেমের তীব্র টানে ক্রমাগত কাজে ফাঁকি পড়তে থাকে। ফলে চাকরিটা চলে যায়। চাকরি গেল, প্রেমও গেল। বাধ্য হয়ে ভ্যান গগকে স্বদেশে ফিরে আসতে হয়। এসময়ে তার মধ্যে ধর্মীয় অনুভূতি প্রবল হয়। সহকারী পাদ্রি হওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি। সে উদ্দেশ্যেই লন্ডন ছেড়ে চলে যান হলান্ডে। এ সিদ্ধান্তে খুশি হলেও মা-বাবার মনে সন্দেহ ছিল, পাদ্রি হতে যে পরিমাণ পড়াশোনা দরকার তা ভিনসেন্ট করবেন কিনা। সন্দেহ যথার্থ প্রমাণিত হল। বছরের মাথায় তিনি আর পড়াশোনা করলেন না।ভ্যান গখ খুব ছোটবেলা থেকেই চিত্রকলা বিষয়ে খুব আগ্রহী ছিলেন। গখ শিল্পকলার ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি হেগ, লন্ডন ও প্যারিসে ভ্রমণ করেন এবং পরে তিনি ইংল্যান্ডের আইসওর্থ ও রামসগেটে পড়ান। তিনি এই বয়সে অত্যন্ত ধার্মিক ছিলেন এবং একজন যাজক হতে চেয়েছিলেন। ১৮৭৯ সাল থেকে তিনি বেলজিয়ামের একটি খনির অঞ্চলে একজন ধর্মপ্রচারক হিসেবে কাজ করেন যেখানে তিনি স্থানীয় সম্প্রদায়ের মানুষের স্কেচ করতে শুরু করেন। শিল্পীসুলভ ছবি আঁকার জন্য তিনি পরবর্তীতে ঘুরে বেড়ান হল্যান্ড, ফ্রান্স, বেলজিয়ামসহ আরো অনেক জায়গায়। অনেক দেরীতে ছবি আঁকা শুরু করলেও পরবর্তীতে ছবির পেছনে অনেক সময় দিয়েছেন তিনি।১৮৮৫ সালে তিনি তার প্রথম প্রধান কাজ আলু খাদক আঁকেন। তার তখনকার কাজগুলো প্রধানত গুরুগম্ভীর ছিলো এবং কোনো প্রগাঢ় রঙের চিহ্ন ছিলো না যা তার পরবর্তী কাজগুলো থেকে আলাদা। ভিনসেন্ট তার জীবনে এঁকেছেন প্রায় ২,১০০টি ছবি এঁকেছেন। যার মধ্যে রয়েছে ৮৬০টি তৈলচিত্র। বেশিরভাগ ছবির কাজই সম্পন্ন করেছেন নিজের জীবনের শেষ দুই বছরে। নিজের জীবনের অর্থনৈতিক সমস্যা ও মানসিকভাবে অসুস্থ থাকার পরেও ভ্যান গগ শেষ দুই বছরে যত ছবি এঁকেছেন তা অনেক চিত্রকারের পক্ষে সারাজীবন ধরেও আঁকা সম্ভব ছিলো না।

(ভিনসেন্ট ভ্যান গগের পোট্রেইট অফ ডক্টর গ্যাচেট)
ভ্যান গগের আঁকা সবচেয়ে দামী ছবিটি হচ্ছে পোট্রেইট অফ ডক্টর গ্যাচেট। ১৮৯০ সালে আঁকা এই ছবিটি ঠিক একশ বছর পর ১৯৯০ সালে নিলামে ওঠানো হয়। সেই সময়ে ছবিটি বিক্রয় হয় ৮২.৫ মিলিয়ন ডলারে, যেটি কি না পৃথিবীর সবচেয়ে দামী ছবিগুলোর মধ্যেও একটি। ৮২.৫ মিলিয়ন ডলারে বিক্রয় হওয়া ছবি থাকলেও নিজের জীবনে পুরোটা সময়ই দরিদ্রতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছিলো ভ্যান গগকে। সত্যিকার অর্থে জীবদ্দশায় মাত্র একটি ছবিই বিক্রয় করতে পেরেছিলেন ভিনসেন্ট ভ্যান গগ। রেড ভাইনইয়ার্ড নামের ছবিটিই ভিনসেন্টের নিজ হাতে বিক্রয় করে যাওয়া একমাত্র ছবি। আত্মহত্যা না করে আরো কিছুদিন বেঁচে থাকলে হয়তো নিজ চোখেই নিজের কীর্তির সম্মাননা দেখে যেতে পারতেন তিনি। জীবনের বড় অংশে জুড়েই ভ্যান গগ মানসিক অসুস্থতায় ভুগেছিলেন। বিভিন্ন মানসিক হাসপাতালে দিন কাটিয়েছিলেন এই স্বনামধন্য চিত্রকার। পরবর্তীতে জানা যায়- দীর্ঘস্থায়ী বিষণ্ণতা, মানসিক ভ্রান্তি জীবনের পুরাটা সময় লেগে ছিল ভিনসেন্টের পেছনে। আধুনিক সাইকিয়াট্রিস্টদের ধারণা তিনি স্কিৎজোফ্রেনিয়া, সিফিলিস, মৃগী রোগ ছাড়াও বাইপোলার ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত ছিলেন। এছাড়াও টাকার অভাবে খাদ্যাভাবের জন্যও বেশ দুর্বল ছিলেন ভ্যান গগ। মূলত মানসিক ও শারীরিক দুভাবেই বেশ অসুস্থ ছিলেন এই চিত্রশিল্পী। কিথিত আছে এই গুণী শিল্পী তার নিজের কান নিজে কেটে ফেলেছিলেন! তবে ভ্যান গগের কান কাটা নিয়ে বেশ কিছু গল্প রয়েছে। তার মধ্যে জনপ্রিয় গল্পটি ছিল যে, ভ্যান গগের পছন্দ করা এক পতিতা-মডেলের দিকে নজর পড়েছিল বিখ্যাত শিল্পী পল গগার। ভ্যান গগ ও গগার বন্ধুত্ব তিক্ততায় পরিণত হল। একদিন ভ্যান গগ ধৈর্যের বাঁধ হারিয়ে ফেললেন। একটা মদের গ্লাস ছুঁড়ে মারলেন গগার দিকে। অল্পের জন্যে বেঁচে গেলেন গগা। ভ্যান গগ এবার ক্ষুর নিয়ে বন্ধুকে তাড়া করলেন। গগা সে রাতে পালিয়ে এক হোটেলে ঠাঁই নিলেন। ভ্যান গগ শান্ত হলেন না। হাতের ক্ষুর দিয়ে নিজের ডান কানটি কেটে ফেললেন। কাটা কানটি সেই পতিতার কাছে ক্রিসমাসের উপহার হিসেবে পাঠিয়ে দিলেন। কারণ সে একবার ভ্যান গগকে উপহাস করে তার কান দুটো সুন্দর বলেছিল।

মানসিক অসুস্থ্যতার ধারাবাহিকতায় জীবনের প্রতি প্রবল হতাশায় ভুগে ১৮৯০ সালের ২৭ জুলাই ভিনসেন্ট ভ্যান গগ নিজের বুকে নিজেই গুলি করে বসেন। এর দুদিন পরেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি। বলা হয়, একটি গম ক্ষেতে দাঁড়িয়ে তিনি নিজের বুকে গুলি চালান। গুলি করার আগ মুহূর্তে গমের ক্ষেতে বসেই ছবি আঁকছিলেন তিনি। গুলি করার পরেও তিনি পায়ে হেঁটে হেঁটে নিজ বাড়িতে পৌঁছাতে সক্ষম হন। সেখানে তাকে দুজন ডাক্তার দেখভাল শুরু করেন, কিন্তু দুদিন পর ২৯ জুলাই তিনি পরপারে পাড়ি জমান। ছোট ভাই থিও ভ্যান গগের ভাষ্যমতে, তাঁর জীবনের শেষ বাক্যটি ছিল ‘লা ত্রিসতেসে দুরেরা তৌজুরস’, যার ইংরেজিতে অনুবাদ ‘This sadness will last forever’। এভাবেই এক কীর্তিমান দুঃখী শিল্পীর প্রয়াণ ঘটে। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৩৭ বছর। তার মারা যাওয়ার পর থেকেই তাকে স্মরণ করে আসছে বিশ্ববাসী। সম্প্রতি তার জীবন এবং কর্ম নিয়ে নির্মিত 'লাস্ট ফর লাইফ' এবং 'মিডনাইট ইন প্যারিস' নামের ছবি দুটো অ্যাকাডেমিক অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে। আজ মহান এই ওলন্দাজ চিত্রশিল্পী ভিনসেন্ট ভ্যান গগ এর ১৬৭তম জন্মবার্ষিকী।কিংবদন্তি ওলন্দাজ চিত্রশিল্পী ভিনসেন্ট ভ্যান গগ এর ১৬৭তম জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক লিংক
[email protected]

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: গ্রেট এবং রহস্যময় একজন শিল্প।

৩০ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৪৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

রাজীব নুর বলেছেন: গ্রেট এবং রহস্যময় একজন শিল্প !!

একজন শিল্পী ও শিল্প এর মাঝে পার্থক্য কি?
উদাহরণসহ বুঝিয়ে বলুন।

২| ৩০ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:১৫

শের শায়রী বলেছেন: বেশ কিছুদিন আগে এই ডাচ মাষ্টার কে নিয়ে একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম ডাচ মাষ্টার ভ্যান গঘ এবং এ্যাবসিনথি মদ[link||view this link] , ব্যাক্তিগতভাবে আমি এর ফ্যান। ধন্যবাদ আপনাকে ভাই একে নিয়ে লেখায়।

৩| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:৪০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ওলন্দাজ চিত্রশিল্পী ভিনসেন্ট ভ্যান গগ এর ১৬৭তম জন্মবার্ষিকীতে
..........................................................................................
থাকল আমার ফুলেল শুভেচ্ছা।

৪| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: দেশের এই পরিস্থিতিতে আমি শিল্পী ও শিল্প নিয়ে বুঝাতে পারবো না।
সময় ভালো হোক তার পর।

৫| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৫৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এই দুঃখ থাক চির বিরাজমান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.