নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের প্রতিভাবান অভিনেতা বুলবুল আহমেদ এর দশম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৪৯


বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের এক প্রতিভাবান অভিনেতা ছিলেন বুলবুল আহমেদ। তিনি রেডিও, টেলিভিশন, চলচ্চিত্র তিনটি মাধ্যমেই কাজ করেছেন। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে বুলবুল আহমেদের মতো প্রশান্ত সৌম্য চেহারার অভিনেতা আর আসেননি। শ্রুতিমধুর পৌরুষ-দীপ্ত কন্ঠের আভিজাত্য সুদর্শনতার সাথে মানিয়েছিলো খুব। অভিনয়ের সব শাখায় সফল বিচরণ ছিলো তাঁর। দু’শরও বেশি ছবি, অগণিত নাটকে অভিনয়ের পাশাপাশি পরিচালনায় প্রতিভার ছোঁয়া রেখেছিলেন। মৃত্যুতে মানুষের শারীরিক উপস্থিতির অবসান ঘটলেও কর্ম তাকে বাঁচিয়ে রাখে। আর সেই মানুষ যদি হন কীর্তিমান কেউ তাহলে তার এ বেঁচে থাকা হয় উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর। তেমনই এক কীর্তিমান মানুষ বুলবুল আহমেদ। দেশীয় চলচ্চিত্র এবং নাট্যাঙ্গনের ডাকসাইটে অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক। মহানায়ক খ্যাত ঢাকার ছবির দেবদাস হিসাবে চিরস্মরণীয় এ কীর্তিমানের আজ ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী। ২০১০ সালের ১৪ই জুলাই দিবাগত রাত ১টায় অর্থাৎ ১৫ই জুলাই রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন এই গুনী অভিনেতা। মৃত্যুদিনে তাকে স্মরন করছি গভীর শ্রদ্ধায়।

বুল বুল আহমেদ ১৯৪১ সালের ১৫ই সেপ্টেম্বর ঢাকার আগামসিহ লেনে জন্মগ্রহণ করেন। তার আসল নাম তবাররুক আহমেদ, বাবা-মা আদর করে ডাকতেন বুলবুল নামে। বাবা খলিল আহমেদ ছিলেন সরকারি কর্মকর্তা। তিনি এক সময় মঞ্চ নাটকের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তিনি অভিনয় করতেন, নাটক রচনা করতেন। বাবার অভিনয় দেখে ছোটবেলা থেকেই বুলবুল আহমেদের অভিনয়ের প্রতি আগ্রহ তৈরি হয়। বুলবুল আহমেদ পড়াশোনা করেছেন ঢাকার কলেজিয়েট স্কুল, নটরডেম কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ছাত্রজীবনে তিনি জড়িত ছিলেন মঞ্চাভিনয়ে। পড়াশোনা শেষ করার পর ১৯৬৫ সালে তিনি চাকরি জীবন শুরু করেন তৎকালীন ইউবিএল ব্যাংক টিএসসি শাখার ম্যানেজার হিসেবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় বার্ষিক নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমে তাঁর অভিনয় জীবন শুরু হয়েছিল। মঞ্চনাটকে অভিনয়ের সূত্রেই নাট্যকার-নির্মাতা প্রয়াত আবদুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে বুলবুল আহমেদের পরিচয় ছিল। ১৯৬৪ সালে ঢাকায় টেলিভিশন কেন্দ্র চালু হওয়ার পর আবদুল্লাহ আল মামুনের ‘বরফ গলা নদী’ ছিল বুলবুল আহমেদের প্রথম টিভি নাটক। এরপর নিয়মিত তিনি নাটকে অভিনয় করতে থাকেন। সে সময় তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য নাটকের মধ্যে রয়েছে ‘মালঞ্চ’, ‘ইডিয়ট’, ‘মাল্যদান’, ‘বড়দিদি’, ‘আরেক ফাল্‌গুন’, ‘শেষ বিকালের মেয়ে’ প্রভৃতি।

স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালে আবদুল্লাহ ইউসুফ ইমাম পরিচালিত ‘ইয়ে করে বিয়ে’ ছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন বুলবুল আহমেদ। এরপর তিনি অভিনেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবার জন্য কয়েকজন বন্ধু মিলে জীবন নিয়ে জুয়া নামে একটি চলচ্চিত্র তৈরি করেছিলেন। ছবিটি ১৯৭৫ সালে মুক্তি পায় এবং তিনি অভিনেতা হিসেবে দর্শকদের মাঝে বেশ সাড়া জাগাতে সক্ষম হন। তার পর্দা উপস্থিতি প্রশংসিত হওয়ায় ১০ বছরের ব্যাংকের চাকরি ছেড়ে দিয়ে চলচ্চিত্রকে পথ চলার মাধ্যম হিসেবে বেছে নেন তিনি। অভিনয় করেন ‘অঙ্গীকার’, ‘ধীরে বহে মেঘনা’, ‘সূর্যকন্যা’, ‘রূপালী সৈকতে’, ‘সীমানা পেরিয়ে’, ‘দি ফাদার’, ‘মহানায়ক’, ‘বধূবিদায়’ প্রভৃতি ছবিতে ছবিতে অভিনয় করে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যান। ১৯৮২ সালে তিনি দেবদাস ছবিতে দেবদাস চরিত্রে অভিনয় করে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছিলেন। চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি বেশ কয়েকটি ছবিও পরিচালনা করেন বুলবুল আহমেদ। তার পরিচালনায় উল্লেখযোগ্য ছবি হলো ‘ওয়াদা’, ‘ভালো মানুষ’, ‘মহানায়ক’, ‘রাজলক্ষ্মী-শ্রীকান্ত’, ‘আকর্ষণ’, ‘গরম হাওয়া’, ‘কতো যে আপন’ প্রভৃতি। চলচ্চিত্রের পাশাপাশি টিভি নাটকেও বুলবুল আহমেদ অভিনয় চালিয়ে যান। কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের ‘এইসব দিনরাত্রি’ ধারাবাহিকে অভিনয় করে তিনি দারুণ প্রশংসিত হন। নব্বইয়ের দশকে চলচ্চিত্র থেকে নিজেকে গুটিয়ে টিভি নাটকে নিয়মিত হন। ৪৪ বছরের শিল্পী জীবনে বুলবুল আহমেদ প্রায় ৩০০ নাটক আর দুই শতাধিক ছবিতে অভিনয় করেন। পারিবারিক জীবনে বুলবুল আহমেদ ছিলেন বেশ সুখী। স্ত্রী ডেইজি আহমেদ আর তিন সন্তান- ঐন্দ্রিলা, তিলোত্তমা ও ছেলে শুভকে নিয়ে ছিল তার সাজানো সংসার।

অভিনয়ের স্বীকৃতি হিসেবে চার বার তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, বাচসাস পুরস্কার (বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি) ছাড়াও অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছেন। পরিচালক হিসেবেও তিনি ছিলেন সফল। তাঁর পরিচালিত রাজলক্ষী শ্রীকান্ত এই চলচ্চিত্রটি ১৩টি শাখায় বাচসাস পুরষ্কার লাভ করেছিল। ২০১০ সালের ১৪ই জুলাই দিবাগত রাত ১টায় অর্থাৎ ১৫ই জুলাই রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন এই গুনী অভিনেতা। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৯। মহানায়ক বুলবুল আহমেদকে অন্তিম শয্যায় শায়িত করা হয় বাবা-মায়ের কবরের পাশে আজিমপুর গোরস্তানে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী ডেইজি আহমেদ, দুই মেয়ে ঐন্দ্রিলা ও তিলোত্তমা এবং ছেলে শুভসহ অনেক ভক্ত রেখে গেছেন। মহানায়ক খ্যাত অভিনেতা বুল বুল আহমদের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁকে স্মরন করছি গভীর শ্রদ্ধায়।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক
[email protected]

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১২:০৩

ঢুকিচেপা বলেছেন: বুলবুল আহমেদকে প্রথম দেখে যে ছবির কথা মনে হলো- সীমানা পেরিয়ে।

১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অসাধারণ ছবি সীমানা পেরিয়ে।
আপনাকে ধন্যবাদ

২| ১৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৩৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ইনি যেই সিনেমায় থাকতেন সেই সিনেমার ১২টা বেজে যেতো। অসংখ্য ছবিতে ছোট ভাই বা বন্ধুর প্রেমিকাকে বিয়ে করে পুরো সিনেমাকে লোকাল ট্রেনে উঠিয়ে পঁচিয়ে দিতেন। সিনেমাতে তিনি বিয়ে করার উস্তাদ লোক ছিলেন।

সিনেমার সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য “সমাপ্ত” লেখাটি।
- যাক বাঁচা গেলো, অবশেষে ৩ ঘন্টার সিনেমা শেষ হয়েছে।

১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

চরিত্রের প্রয়োজনে তিনি অভিনয় করতেন !!
চরিত্র যদি চোরের হয় কিংবা লম্পটের সে জন্য
অভিনেতা দায়ী নন নিশ্চয়ই। বুলবুল আহমদকে
আমার আগাগোড়া ভদ্রলোক্বই মনে হয়েছে তখনো
এখনো। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৩| ১৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো অভিনয় করতেন?

১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:১২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনিতো আমাদের সময়ের মানুষ
তিনি আমাদের সময়ের অভিনেতা
তার ছবি কি দেখেন নি একটাও?
সূর্যকন্যা বা নসীমানা পেরিয়ে দেখে
নেবেন!!

৪| ১৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১:৪১

আকিব ইজাজ বলেছেন: তাকে দেখলে সবসমধই আমার শান্ত, সৌম একজন অভিনেতা মনে হয়। মৃত্যুবার্ষিকীতে তাকে শ্রদ্ধার সাথে স্বরণ করছ।

১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:১৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আকিব ইজাজ বুলবুল আহমদের মৃত্যুবার্ষিকীতে তাকে
শ্রদ্ধার সাথে স্বরণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

৫| ১৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ২:২৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: অভিনেতা বুল বুল আহমদের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁকে
............................................................................
আমার গভীর শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।

১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:১৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ স্বপ্নের শঙ্খচিল
অভিনেতা বুল বুল আহমদের মৃত্যুবার্ষিকীতে
তাকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা স্মরণ করার জন্য।

৬| ১৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৩:১৭

কল্পদ্রুম বলেছেন: ঢুকিচেপার মন্তব্যটা আমার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।ওনাকে দেখলে 'সীমানা পেরিয়ে' সিনেমার কথা মনে পড়ে।

১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:১৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

ধন্যবাদ কল্পদ্রুম মন্তব্য প্রদানের জন্য।

৭| ১৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৩:৩১

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: @ঠাকুরমাহমুদ =p~ =p~ =p~
মারাত্মক বলেছেন। বিয়ের ব্যাপারে যা বলেছেনে তাতে পুরোপুরি একমত। তবে "রাজলক্ষী শ্রীকান্ত" চলচ্চিত্রে উনার সাথে শাবানা'র "শত জনমের স্বপ্ন" গানটা এখনো ভালো লাগে। যদিও গানের জন্যে সাবিনা ইয়াসমিন ম্যাডাম-ই ধন্যবাদ পাওয়ার সবচেয়ে উপযুক্ত ব্যক্তি।

১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:১৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

সত্যিই মারাত্মক !!
লেখায় মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

৮| ১৬ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: বুলবুল আহমেদের সীমানা পেরিয়ে মুভিটা দেখেছি। সুন্দর মুভি।

১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:১৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

ধন্যবাদ সিনেমা পোকা !!
দেখতে রাহো ...........

৯| ১৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:২৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উনি পারফেক্ট জেন্টলম্যান ছিলেন বাংলায় নিপাট ভদ্রলোক যাকে বলে।

১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:১৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

চমৎকার বিশেষণের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
সাড়ে চুয়াত্তর !ফ

১০| ১৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৫৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ ভাই @

আমার কাছে বুলবুল আহমেদের অভিনয় ভালো লাগতো। আমি ওয়াসীম-অলিভিয়ার বাগদাদ-এ-বাগদাদ দিয়ে শুরু করেছি। ওয়াসীম ছাড়া কাউকে আমার নায়ক মনে হতো না, অলিভিয়া ছাড়া আর কারো সাথে জমতো না। বুলবুল আহমেদের প্রথম ছবি 'সোহাগ', এরপর ইশারা, এরপর বদনাম দেখি। বদনামে একদম আপনার কথা ঠিক। বাকি কোন ছবিতে কী দেখেছি ভুলে গেছি। কিন্তু, ওয়াসীম, জাভেদ- এদের ভিড়ে বুলবুল আহমেদ টোটালি আলাদা জগতের নায়ক আলাদা সৌম্য মূর্তিতে ভাস্বর। উনি নাচতে বা ফাইট করতে পারতেন কিনা জানি না, কিন্তু তার অভিনয়ে আমি মুগ্ধ ছিলাম।

যাই হোক, আপনার ভালোলাগার প্রতি সম্মান থাকলো।

নুরু ভাইকে ধন্যবাদ।

১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:২১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই
আমি গুনীজনদের জন্ম-মৃত্যুতে শ্রদ্ধা ও
শুভেচ্ছা জানিয়ে পাঠকের স্মরনে আ্নি।
যার যার ব্যক্তিগত মন্তব্য থাকতেই পারে।
আমি সবার মূল্যায়নকে শ্রদ্ধা জানাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.