নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভিয়েতনামী রাজনীতিবিদ এবং যুদ্ধবীর ভো নগুয়েন গিয়াপের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩১

কিংবদন্তি ভিয়েতনামী জেনারেল ভো নগুয়েন গিয়াপ। যাকে ভিয়েতনামের নেতা হো চি মিনের পর দ্বিতীয় নেতা হিসেবে তিনি বিবেচিত হন। ভো নগুয়েন গিয়াপের ঔপনিবেশিক ফ্রান্স ও পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুদ্ধে যার দুর্দান্ত পরিকল্পনায় কমিউনিস্ট ভিয়েতনাম জয়লাভ করেছিল।আক্ষরিকভাবে বা আনুষ্ঠানিকভাবে কোন সামরিক প্রশিক্ষণ না নিলেও ভিয়েতনামের সশস্ত্র বিপ্লবী গেরিলা যুদ্ধের তিনি ছিলেন সর্বাধিনায়ক। তিনি প্রথম সামরিক বিষয়ে পাঠের হাতেখড়ি ছিলো হ্যান্ড গ্রেনেডের মেকানিজম বিষয়ে একটি এনসাক্লেপেডিক এন্ট্রি থেকে। ফ্রান্স ও আমেরিকা সাম্রাজ্যবাদকে ভিয়েতনাম থেকে হটিয়ে দিতে তিনি সামরিকভাবে ভিয়েতনাম বিজয়ের ক্ষেত্রে স্থপতির মতো ভূমিকা রেখেছিলেন। ভিয়েতনামের জাতীয় মুক্তিযুদ্ধে সে দেশের মহান নেতা হো চি মিনের সহচর ছিলেন তিনি। মাও সেতুঙের রাজনৈতিক ও সামরিক কৌশল নিয়েও তিনি লেখাপড়া করেছেন। তিনি সে সময়ে আন্ডারগ্রাউন্ড জার্নালিস্ট হিসেবেও কাজ করেছিলেন। নগুয়েন গিয়াপ তার অভিজ্ঞতা সম্বলিত একটি বই রচনা করেন যার নাম 'জনযুদ্ধ ও গনফৌজ'। ভিয়েতনাম স্বাধীন হয় দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে। কমিউনিস্ট শাসিত উত্তর ভিয়েতনাম আর যুক্তরাষ্ট্রপন্থি দক্ষিণ ভিয়েতনাম। দক্ষিণ ভিয়েতনামে কমিউনিস্ট বিদ্রোহ দেখা দিলে যুক্তরাষ্ট্র হস্তক্ষেপ করে। যার ফলে শুরু হয় ইতিহাসখ্যাত ভিয়েতনাম যুদ্ধ। পরবর্তীতে ১৯৭৩ সালে মার্কিন বাহিনী দক্ষিণ ভিয়েতনাম ছেড়ে যায়। দুই ভিয়েতনাম এক ভিয়েতনামে পরিণত হয়। সংগ্রামী জীবন বেছে নেয়া বিষয়ে জেনারেল গিয়াপ এক সাক্ষাতকারে বলেছিলেন, যখন আমি তরুন-যুবক ছিলাম তখন আমি স্বপ্ন দেখতাম একসময় আমাদের দেশ মুক্ত হবে এবং আমরা ঐক্যবদ্ধ হতে পারবো। এবং আমার সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। স্বপ্ন পূরণ হবার পরে্ অনেক বছর বেঁচে থাকার পরে সমাপ্ত হলো বর্ণাঢ্য এবং বিশ্বে আলোচিত এক জীবনের। ২০১৩ সালের আজকের দিনে তিনি ভিয়েতনামের হ্যানয়ের এক সামরিক হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। আজ এই মহান নেতার ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী।যুদ্ধবীর ভো নগুয়েন গিয়াপের মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।

ভো নগুয়েন গিয়াপ ১৯১১(মতান্তরে ১৯১২) সালের ২৫ আগস্ট উত্তর ভিয়েতনামের কুয়াং বিন প্রদেশে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম ভো নঘিয়েম এবং মাতার নাম নগুয়েন থি কিয়েন। গিয়াপের বাবা ছিলেন একজন নিম্নপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা এবং দেশপ্রেমিক। গিয়াপের বাবা ১৮৮৫ সালে ও ১৮৮৮ সালে ফরাশীদের বিপক্ষে আন্দোলন করেন। ১৯১৯ সালে ফরাশী উপনেবিশের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য গিয়াপের বাবাকে গ্রেফতার করে ফ্রান্স। গ্রেফতারের কয়েক সপ্তাহ পরে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। গিয়াপ ছিলেন দুইবোনের এক ভাই। বাবার মৃত্যুর পর নগুয়েনের এক বোনকেও গ্রেফতার করা হয়। তবে তার বোন বেশীদিন কারাগারে ছিলেন না। কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়ায় বোনকে মুক্তি দেয়া হয়। মুক্তির কয়েক সপ্তাহ পর গিয়াপের বোন মারা যান। নিজের ১০ বছর বয়সের আগেই পরিবারের দুজন সদস্যের মৃত্যু দেখেন নগুয়েন গিয়াপ। গ্রামের বিদ্যালয়ে যাওয়ার আগে বাবার কাছে পড়াশোনা করতেন নগুয়েন। তুখোড় বুদ্ধিমত্তার কারণে ১৯২৪ সালে তাকে জেলা স্কুলে পাঠানো হয়। মাত্র ১৩ বছর বয়সে বাড়ি ত্যাগ করে ন্যাশনাল অ্যাকাডেমিতে যোগ দেন তিনি। ১৯৩০ সালে ছাত্র বিক্ষোভে যোগ দেয়ার কারণে গ্রেফতার হন গিয়াপ এবং লো বাও কারাগারে ২ বছরের সাজার মেয়াদে ১৩ মাস জেল খেটে মুক্তি পান। গিয়াপের বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত প্রমাণ না পাওযায় মেয়াদ শেষের আগে তাকে মুক্তি দেয়া হয়। ১৯৩১ সালে ভিয়েতনামের কমিউনিস্ট পার্টিতে যোগ দেন গিয়াপ। দলে যোগ দেয়ার পরপরই ফরাশীদের বিপক্ষে অসংখ্য প্রতিবাদ কর্মসূচীতে অংশ নেন এবং ১৯৩৩ সালে ডেম্যোক্র্যাটিক ফ্রন্ট তৈরীতে কাজ করেন। গিয়াপ ১৯৩৩ থেকে ১৯৩৮ পর্যন্ত হানুই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন এবং রাজনীতি-অর্থনীতি বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। জেনারেল গিয়াপ ছিলেন শিক্ষক ও সাংবাদিক।তিনি অনর্গল ফ্রেঞ্চ ভাষা বলতে পারতেন।

ভো নগুয়েন গিয়াপ ১৯৩৮ সালে হো চি মিনের নেতৃত্বাধীন ইন্দোচীন কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যপদ পান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর আগে জাপানি আগ্রাসনের মুখে নেতা হো চি মিনের সঙ্গে তিনি প্রতিবেশী রাষ্ট্র চীনে চলে যান। চীনে থাকাকালে গিয়াপ শরণার্থী ভিয়েতনামীদের নিয়ে ভিয়েত মিন নামে একটি সেনাদল গঠন করেন। গিয়াপ সামরিক বাহিনী গঠন করতে ভূমিকা গ্রহণ করেন। ১৯৪৪ সালে তিনি জাপানী দখলদারদের বিরুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধ শুরু করতে ইন্দোচীনে ফিরে আসেন। তিনি গেরিলা পদ্ধতিতে অর্থাৎ, হিট এন্ড রান পদ্ধতিতে লড়াই শুরু করেন। গেরিলা পদ্ধতির যুদ্ধ সম্পর্কে তিনি তার এক লেখায় লেখেনঃ গেরিলা যুদ্ধ হচ্ছে উন্নততর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও অস্ত্রশস্ত্রে দিক থেকে সুসজ্জিত একটি আগ্রাসী সেনাদলের বিরু্দ্ধে একটি নিপীড়িত ও অর্থনৈতিক দিক থেকে পশ্চাৎপদ এক দেশের ব্যাপক জনসমষ্টির প্রতিরোধ সংগ্রাম। সেই সংগ্রামে প্রত্যেক গ্রামবাসীই হচ্ছে এক একজন যোদ্ধা, এবং গ্রামগুলো হচ্ছে দুর্গের মতো। নবগঠিত ভিয়েত মিন সেনাদের নিয়ে তিনি দেশে ফিরে আসেন এবং দখলদার জাপানিদের বিরুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধ শুরু করেন। তিনি চীনে থাকার সময় ফরাসি ঔপনিবেশিক কর্তৃপক্ষ তাঁর স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করে। এরপর তাঁর স্ত্রী কারাগারেই মারা যান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানিরা পরাজিত হওয়ার পর ফরাসি ঔপনিবেশিক শক্তির সঙ্গে ভিয়েতনামীদের লড়াই শুরু হয়। যার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয় দিয়েন বিয়েন ফুতে। তার অংশগ্রহণ করা অনেকগুলো যুদ্ধের মধ্যে রয়েছে ১৯৫৪ সালের বিখ্যাত এই দিয়েন বিয়েন ফু গেরিলা যুদ্ধ অন্যতম, যেটি ফরাসীদেরকে ঐ অঞ্চল থেকে পাততাড়ি গুটিয়ে সটকে পড়তে বাধ্য করে। ভিয়েতনাম স্বাধীন হয় দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে। কমিউনিস্ট শাসিত উত্তর ভিয়েতনাম, আর যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনপুষ্ট দক্ষিণ ভিয়েতনাম। দক্ষিণ ভিয়েতনামে কমিউনিস্ট বিদ্রোহ দেখা দিলে যুক্তরাষ্ট্র হস্তক্ষেপ করে। এর ফলে শুরু হয় ইতিহাসখ্যাত ১৯৫৪ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত দীর্ঘমেয়াদী ভিয়েতনাম যুদ্ধ; ভিয়েতনামবাসী যেটাকে বলেন আমেরিকান যুদ্ধ। এ যুদ্ধেও সামনে থেকে ভিয়েতনামকে নেতৃত্ব দেন জেনারেল গিয়াপ। ১৯৬৮ সালে তার পরিকল্পনায় পরিচালিত হয় টেট আক্রমণ। পরিকল্পনা অনুযায়ী কমিউনিস্ট বাহিনী মার্কিন অধিকৃত দক্ষিণ ভিয়েতনামের ৪০টি প্রাদেশিক রাজধানী আক্রমণ করে দক্ষিণ ভিয়েতনামের রাজধানী সায়গনে প্রবেশ করে। এসময় কমিউনিস্ট বাহিনী অল্প সময়ের জন্য যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসও দখল করে রাখে। এই বিপর্যয়ের পর ভিয়েতনামে প্রবল পরাক্রান্ত মার্কিন বাহিনীর পরাজয় আসন্ন হয়ে ওঠে। পরবর্তীতে ১৯৭৩ সালে মার্কিন বাহিনী দক্ষিণ ভিয়েতনাম ছেড়ে যায়। যুদ্ধ দুটি ছিল তার ও তার সঙ্গীদেরকে বিশ্ব ইতিহাসে আগামী বহুকাল যাবত মহান বীরের মর্যাদাদানকারী হিসাবে শ্রেষ্ঠ বীরত্বপূর্ণ। ভিয়েতনাম যুদ্ধ শেষে তিনি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। প্রতিরক্ষামন্ত্রী থাকা অবস্থায়ই ১৯৭৬ সালে তিনি উপপ্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হন। এর ছয় বছর পর তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নেন। তিনি ১৯৮২ সালে দায়িত্ব থেকে অবসর নেন। ২০০৫ সালে সায়গন পতনের ৩০তম বার্ষিকীতে এসোসিয়েটেড প্রেসকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে গিয়াপ বলেনঃ "সাম্রাজ্যবাদের কবল থেকে জাতীয় মুক্তির লড়াইয়ে এত ভয়ঙ্কর ও ক্ষয়ক্ষতিসম্পন্ন আর কোন যুদ্ধ ইতিহাসে নেই। তথাপি আমরা এখনো যুদ্ধ করে চলেছি আমাদের ভিয়েতনামের জন্য, মুক্তি এবং স্বাধীনতার চেয়ে বড় এবং মূল্যবান আর কিছু নেই।" গিয়াপের রণকৌশল, বুদ্ধিমত্তা এবং নেতৃত্বদানের অভূতপূর্ব ক্ষমতা মার্কিন সমরনায়ক শুধু নয় সারা পৃথিবীকেই বিস্মিত করেছিল। যুদ্ধ পরিচালনায় তার অসামান্য দক্ষতা তাকে বিংশ শতাব্দীর সেরা সেনা অধিনায়ক ম্যাক আর্থার, রোমেল ও অন্যান্যের সারিতে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। তিনি পরাস্ত করেছিলেন প্রবল পরাক্রমশালী ফরাসি ও মার্কিন বাহিনীকে।

ব্যক্তিগত জীবনে ২ বার বিয়ের পিড়িতে বসেন ভো নগুয়েন গিয়াপ। তার প্রথম স্ত্রী মারা গিয়েছিলেন ফ্রান্সের কারাগারে। তিনি দ্বিতীয় স্ত্রী বিয়ে করেন ১৯৪৯ সালে। তার নাম ডাঙ বিক হা। তার ৪ সন্তান রয়েছে। ২০১৩ সালের ৪ অক্টোবর ভিয়েতনামের হ্যানয়ের এক সামরিক হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন যুদ্ধবীর ভো নগুয়েন গিয়াপে। গিয়াপের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন মার্কিন সিনেটর জন ম্যাককেইন। ম্যাককেইন ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় মার্কিন নৌবাহিনীর পাইলট ছিলেন। ভিয়েতনাম যুদ্ধে তিনি আহত ও যুদ্ধবন্দি হিসেবে আটক হয়েছিলেন। গিয়াপের মৃত্যুর পর জন ম্যাককেইন খুদে ব্লগিং সাইট টুইটারে লিখেছেনঃ “গিয়াপ একজন অত্যন্ত মেধাবী সামরিক পরিকল্পনাকারী ছিলেন। তিনি একবার আমাকে বলেছিলেন, আমরা (আমেরিকা) সম্মানজনক শত্রু।” আজ এই মহান নেতার ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী। যুদ্ধবীর ভো নগুয়েন গিয়াপের মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক
[email protected]

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:২৮

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ৭১রে আমাদের গেরিলা যুদ্ধের রননীতি ও রণকৌশলের জন্য যে বই গুলো পড়তে হতো তার মধ্যে জেনারেল গিয়াপের এই বইটা ছিল।খুব সম্ভব বইটা এখনো আমার কাছে আছে।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

কোন সামরিক প্রশিক্ষন না নিয়েও যে
তিনি ভিয়েতনামের সশস্ত্র বিপ্লবী গেরিলা যুদ্ধের
সর্বাধিনায়ক পদে অধিষ্ঠিত হন তা ভেবে অবাক
হতে হয়। আপনাকে ধনবাদ নুরুলইসলাম ভাই
তার স্মৃতিচারণ করার জন্য।

২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১০

রাজীব নুর বলেছেন: ভিয়েতনামের এই রাজনীতিবিদের জন্য শ্রদ্ধা।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনাকে ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন। শ্বশুরের দেওয়া
উপঢৌকন কেমন খেলেন ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.