নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

৫ অক্টোবর, বিশ্ব শিক্ষক দিব্সঃ ‘" শিক্ষকঃ সংকটে নেতৃত্ব, নতুন করে ভবিষ্যতের ভাবনা"

০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:১৪


৫ অক্টোবর, বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ। শিক্ষা ও উন্নয়নের ক্ষেত্র শিক্ষকদের অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ প্রতিবছর পালন করা হয় বিশ্ব শিক্ষক দিবস। জাপানের একটা প্রচলিত প্রবাদ হলোঃ‘‘Better than a thousand days of dilligent study is one day with a great teacher’’। পৃথিবীর সকল দেশের শিক্ষক সমাজের নিকট এ দিনটি অত্যন্ত গৌরব ও মর্যাদার। তবে শিক্ষক দিবস পালনের ইতিহাস খুব বেশিদিন আগের নয়। দেশের অগণিত শিক্ষকদের আদর্শগত মহান কর্মকাণ্ডের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাঁদের পেশাগত অবদানকে স্মরণে-বরণে শ্রদ্ধায় পালন করার জন্য সমগ্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই মহান শিক্ষক পালন করার রীতি রয়েছে। নির্দৃষ্ট দিনটি বিভিন্ন দেশে ভিন্ন ভিন্ন দিনে পালন করা হয়ে থাকে। যেমন বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই ৫ অক্টোবর, ‘বিশ্ব শিক্ষক দিবস’ হিসেবে পালিত হয়। UNICEF থেকেও, ৫ অক্টোবর দিনটিই ‘বিশ্ব শিক্ষক দিবসের’ স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। ইউনেস্কো এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছে- " শিক্ষকঃ সংকটে নেতৃত্ব, নতুন করে ভবিষ্যতের ভাবনা"। ’। এ বছর সংস্থাটির সদস্যভুক্ত ১০০ দেশে ৪০১টি শিক্ষক সংগঠন দিবসটি উদযাপন করছে। আবার বিশ্বের অন্য ১১টি দেশে ২৮ ফেব্রুয়ারি দিনটিতে বিশ্ব শিক্ষক দিবস চালু। দেশগুলি হল মরক্কো, আলজেরিয়া, টিউনেশিয়া, লিবিয়া, ইজিপ্ট, জর্ডন, সৌদিআরব, ইয়েমেন, বাহরেইন, ইউ এ ই, ওমান। রাষ্ট্রীয়ভাবে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে শিক্ষকের মর্যাদা দেওয়া হয়; যা আমাদের দেশে নেই। চীনে একজন অভিজ্ঞ শিক্ষককে ডক্টর উপাধিপ্রাপ্ত শিক্ষকের সমান মর্যাদা দেওয়া হয়। দক্ষিন কোরিয়া, তাইওয়ান বা মালয়েশিয়ায় শিক্ষকদের সামাজিক মর্যাদা অনেক উপরে। শ্রীলঙ্কায় শিক্ষকদের মন্ত্রীর মর্যাদা দেওয়া হয়। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতে শিক্ষকদের উচ্চতর স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রধান করা হয়।এ দিবসে শিক্ষকদের মহত্তম পেশার প্রতি পুরো রাষ্ট্র ব্যবস্থাটাই যেন শ্রদ্ধায় নুইয়ে পড়ে। শিক্ষকদের প্রশংসায় ভাসিয়ে দেওয়ার লঙ্কাকান্ড ও হয়। মিডিয়াগুলোতে শিক্ষকদের সম্মানে ক্রোড়পত্র, বিশেষ সম্পাদকীয় নিবন্ধ ছাপা হয়। শুধু দু:খটা একটাই শিক্ষকদের আক্ষেপটা কেউ বুঝবে না।। তার পরেও বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো আজ শুক্রবার পালিত হচ্ছে বিশ্ব শিক্ষক দিবস।

গোড়ার কথাঃ ১৯৯৩ সালে বিশ্বের ১৬৭টি দেশের ২১০ টি জাতীয় সংগঠনের প্রায় ৩ কোটি বিশ লক্ষ সদস্যদের প্রতিনিধিত্বকারী আন্তর্জাতিক শিক্ষক সংগঠন “এডুকেশন ইন্টারন্যাশনাল” গঠিত হয়, এ আন্তর্জাতিক সংগঠন জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত দেশগুলো কর্তৃক প্রণীত দলিলটি যথাযথ বাস্তবায়নের ব্যবস্থা করার অর্থবহ উদ্যোগ গ্রহণের জন্য ক্রমাগত অনুরোধ ও আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৯৪ সালে ইউনেস্কোর ২৬ তম অধিবেশনে গৃহীত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে ইউনেস্কোর মহা-পরিচালক ডঃ ফ্রেডারিক এম মেয়রের যুগান্তকারী ঘোষণার মাধ্যমে ৫ অক্টোবর “বিশ্ব শিক্ষক দিবস” পালনের শুভ সূচনা করা হয়। ১৯৯৪ সালের ৫ অক্টোবর থেকে ইউনেস্কো দ্বারা ‘বিশ্ব শিক্ষক দিবস’ দিনটি সূচিত হয়। এটি সারা দেশ-বিদেশে ‘শিক্ষক’ পেশাজীবীদের জন্য সেরা সম্মান। পরবর্তী প্রজন্মও যাতে কার্যকরী ও যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে এই দিনটি পালন করে সেটাও উদ্দেশ্যা। এডুকেশন ইন্টারন্যাশনাল মনে করে, জাতীয় স্তরে সমগ্র বিশ্বেই একটি বিশেষ দিনকে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি—যেটি সমাজ-সংস্কার-শিক্ষায় শিক্ষকদের উপযুক্ত মাণ্যতা দান করার যোগ্য দিন। ১৯৯৪ সালের পর থেকে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর অনেক দেশেই যথাযোগ্য মর্যাদায় বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত হয়ে আসছে। শিক্ষকদের অধিকার ও মর্যাদা সম্পর্কিত সাফল্যকে সমুন্নত রাখাসহ আরো সম্প্রসারিত করার লক্ষ্যে ১৯৯৫ সালের ৫ই অক্টোবর থেকে বিশ্বের ১০০টি দেশে এই দিবসটি পালিত হয়ে থাকে।

এই দিবসটি পালনে এডুকেশন ইন্টারন্যাশনাল (Education International - EI) ও তার সহযোগী ৪০১টি সদস্য সংগঠন মূল ভূমিকা রাখে। দিবসটি উপলক্ষে ইআই প্রতি বছর একটি প্রতিপাদ্য বিষয় নির্ধারণ করে থাকে যা জনসচেতনাতা বৃদ্ধির সাথে সাথে শিক্ষকতা পেশার অবদানকেও স্মরণ করিয়ে দেয়। ইউনেস্কো এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য করেছে, টেকসই সমাজ গড়তে শিক্ষকদের ক্ষমতায়ন ( Empowering teachers, building sustainable societies)। শিক্ষা যদি জাতির মেরুদন্ড হয় তবে শিক্ষকরা সে মেরুদন্ডের স্রষ্টা। গোটা মনুষ্য সমাজের মধ্যে নৈতিক বিচারে শিক্ষকদের চেয়ে সম্মানিত এবং শিক্ষকতার চেয়ে মরর‌্য্যাদাপূর্ণ পেশা আর একটাও নাই। শিক্ষকরা এ সমাজের প্রাণ। পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু বলেছিলেন, ‘‘He has served his nation in many capacities. but above all he is a great teacher from whom all of us have learnt much and will continue to learn.’’। পৃথিবীতে যে যত মহৎ হোক না কেন, সে কোন না কোন শিক্ষকের অধীনে জ্ঞান অর্জন করেছে। তাই পৃথিবীতে যতগুলো সম্মানজনক পেশা আছে তার মধ্যে শিক্ষকতা সর্বোচ্চ সম্মানিত পেশা। মানুষের মধ্যে যারা কৃতজ্ঞ শ্রেণীর তারা সার্বিকভাবে না হলেও ব্যক্তিগতভাবে কোন না কোন শিক্ষকের কাছে ঋণী এবং বিভিন্ন সভা সেমিনারে তাদের সে অভিব্যক্তিও ফুটে ওঠে। সারা বিশ্বের মত বাংলাদেশেও শিক্ষকতা একটি মহান পেশা হিসেবে স্বীকৃত। তবে বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মানসম্মত শিক্ষা। বিভিন্ন পরীক্ষার ফলাফলে পাশের অধিক্য বাড়লেও গুনগত মান নিয়ে যথেষ্ট সংশয় রয়েছে। তাই মানসম্মত শিক্ষাদানের জন্য প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও দক্ষতা সম্পন্ন শিক্ষক দ্বারা সকল শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদান নিশ্চিত করতে হবে। এডুকেশন ইন্টারন্যাশনাল (Education International - EI) মানসম্মত শিক্ষার মূল উপাদান হিসেবেঃ ১) মান সম্মত শিক্ষক ২) মানসম্মত শিক্ষা উপকরণ ও ৩) মানসম্মত পরিবেশ নির্ধারণ করেছে।

এ বছরের বিশ্ব শিক্ষক দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয়টি খুবই তাৎপর্যমন্ডিত। টেকসই সমাজ গড়তে শিক্ষকদের ক্ষমতায়ন (Empowering teachers, building sustainable societies)। কোন কিছু গড়তে হলে ক্ষমতার বিকল্প নাই। তাই টেকসই সমাজ গড়তে শিক্ষকদের পর্যাপ্ত ক্ষমতা ছাড়া তা বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। টেকসই সমাজ গঠন ও শিক্ষার্থীদের মানম্মত শিক্ষার জন্য নিশ্চিত করতে হবে শিক্ষকদের ক্ষমতায়ন। মানসম্মত শিক্ষা শিশুসহ সকলের মৌলিক ও মানবিক অধিকার। তাই মানসম্মত শিক্ষার জন্য শিক্ষক, ছাত্র অভিভাবক, বিভিন্ন পেশার মানুষ ও সরকারের মধ্যে ঐক্য গড়ার মধ্য দিয়ে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। একজন শিক্ষকের সাথে একজন শিক্ষার্থীর সম্পর্ক পিতামাতা সাথে সন্তানের সম্পর্কের মত। কাজেই শিক্ষকরা কোন অবৈধ বা অন্যায় কাজের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে নিজেকে সন্তানতুল্য ছাত্র এবং নিজ সম্প্রদায়কে কলুষিত করতে পারেন না। এ কথা বহুলাংশে সত্যি যে শিক্ষকতা এমনই এক পেশা যাকে একসময় বলা হত সব পেশার চেয়ে অন্যতম। তবে দিনকাল বদলেছে। অতীতের গুরুকুলে শিক্ষা, ব্রহ্মচর্য পালন এ সব বহু পুরাতন অতীত। সেই সুচারু শিক্ষাব্যবস্থার প্রচণ্ড অবনতি হতে দেখেছি কত মান পড়ে যাচ্ছে। সমালোচনাপ্রবণ দুর্মুখরা এও বলে থাকেন, শিক্ষকরা বছরে পাঁচ মাস প্রায় সবেতন ছুটি ভোগ করেন। বেতনও প্রচুর। প্রাইভেট টিউশনেও দ্বিগুণ আয়। তা ছাড়া অতিরিক্ত সরকারি খবরদারির ফলে শিক্ষকরা তাঁদের পেশাকে আর পাঁচটা চাকরির মতোই পেশাগত দৃষ্টিতে দেখেন। শিক্ষা বাণিজ্যিকীকরণ বন্ধ এবং সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষকদের মধ্যকার বৈষম্য দূর করতে হবে। বেসরকরী শিক্ষকরা বাড়ি ভাড়া পান মাত্র ১০০ টাকা। আর মেডিক্যাল ভাতা পান ১৫০ টাকা। দীর্ঘদিন ধরেই এটা চলে আসছে। অথচ সরকারি শিক্ষকরা বাড়ি ভাড়া পান মূল বেতনের ৪০ থেকে ৪৫ শতাংশ করে। সরকারি শিক্ষকরা বছরে দুটি উৎসব ভাতা পান পুরো মূল বেতনের সমান। সেখানে বেসরকারি শিক্ষকরা পান মূল স্কেলের ২৫ শতাংশ করে দুইবারে ৫০ শতাংশ। পদোন্নতিতেও রয়েছে সমস্যা। তা ছাড়া বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দলীয় ভিত্তিতে স্থানীয় প্রভাবশালী ও দুর্বৃত্তদের পরিচালনা কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করায় নিরীহ শিক্ষকরা নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। এসব সমস্যা সমাধান করতে হবে।

তবে আধুনিক ও যুগোপযোগী শিক্ষাক্রম, পর্যাপ্ত সংখ্যক যোগ্য শিক্ষক, প্রয়োজনীয় সংখ্যক শিক্ষাদান সামগ্রী ও ভৌত অবকাঠামো যথার্থ শিক্ষন-শিখন পদ্ধতি, কার্যকর ব্যবস্থাপনা ও তত্ত্বাবধান এবং গবেষণা ও উন্নয়নের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ ও উপযুক্ত মূল্যায়ন ব্যতীত এ লক্ষ্য অর্জন পুরোপুরি সম্ভব নয়। ‘গত চার দশকে শিক্ষকদের অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে, এটা ঠিক। তবে সময় ও বিশ্বের তুলনায় এটা এখনো আশাব্যঞ্জক হয়নি। এখন মেধাবীরা শিক্ষকতায় আসছে না। প্রবীণ দক্ষ শিক্ষকরা বিদায় নিচ্ছেন, কিন্তু এসব শূন্যস্থান যথাযথভাবে পূরণ হচ্ছে না।মেধাবীদের শিক্ষকতা পেশায় আকৃষ্ট করার জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদি ব্যবস্থা নিতে হবে। আমাদের প্রত্যাশা শিক্ষকরা সমাজ, রাষ্ট্রের আলোকবর্তিকার মত কাজ করবে। শিক্ষকদের কাছে সমাজের প্রত্যাশা এবং সমাজ ও রাষ্ট্রের কাছে শিক্ষকদের প্রত্যাশা, মান মর্যাদা নিয়ে শিক্ষকদের বেঁচে থাকার আকুতি এবং তা নিশ্চিতকরণে সমাজের কাছে তাদের দায়বদ্ধতা, শিক্ষকতার মতো মর্যাদাপূর্ণ পেশার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ ঘনিষ্ঠ আচরণ কতটুকু সম্ভব হচ্ছে, তার যথাযথ মূল্যায়ন প্রয়োজন। তাই শিক্ষকদের পেশাগত স্বীকৃতি, সম্মানজনক বেতন, পেনশন, সামাজিক প্রাপ্তি ও চমত্কার কর্ম পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। শিক্ষকরা হলেন শিক্ষার নিয়ামক শক্তি। তাঁদের সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে হবেই। তবে শিক্ষকদেরও নিবেদিতপ্রাণ হয়ে কাজ করতে হবে। অভীষ্ট সফলতার জন্য শিক্ষকদের পর্যাপ্ত ক্ষমতয়ন নিশ্চিতসহ সকল স্তরে শিক্ষক সংকট দূর করতে হবে, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত গ্রহণযোগ্য পর্যায় আনতে হবে বিশ্ব শিক্ষক দিবসে এই আমাদের প্রত্যাশা।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক
[email protected]

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমরা যে বলি গত এক যুগে শিক্ষার মান কমে গেছে। এজন্য দায়ী কারা? এজন্য দায়ী শিক্ষকেরা। ভালো দক্ষ ও পরিশ্রমী শিক্ষক দরকার।
আমার একজন প্রিয় শিক্ষন আছেন। প্রফেসর আলতাফ। উনি ফরিদপুর থাকেন। গ্রেট ম্যান।

০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৪২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

দক্ষ ও পরিশ্রমী শিক্বক পেতে হলে
শিক্ষকদের যথাযথ মর্যদায় তাদের
পারিশ্রমিকেরও ব্যবস্থা থাকা আবশ্যক।
কম চিনিতে বেশী মিষ্টি কি করে
আশাি করা যায়?

আশা করি এই পোস্টে কেউ ধর্মকে টেনে আনবে না!!

২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার ২ ভাইয়ের মেয়ে শিক্ষক; শিক্ষকদের জন্য রলো শ্রদ্ধা

০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আমার পিতা ছিলেন একজন শিক্ষক
পৃথিবীর সকল শিক্ষক শিক্ষিকাদের
প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.