নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসঃ ডায়াবেটিস সেবায় পার্থক্য গড়ে দেন নার্সিংয়ে

১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:০৬


ডায়াবেটিস রোগটির সঙ্গে এখন কম-বেশি সবাই পরিচিত। এটি এমন একটি রোগ যার কারণে দেহের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের কার্যক্ষমতা হ্রাস পেয়ে হার্ট অ্যাটাক, কিডনি নষ্ট হয়ে যাওয়া, অন্ধ হয়ে যাওয়া, পায়ে পচন, এমনকি পা কেটে ফেলা পর্যন্ত লাগতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ডায়াবেটিস এখন একটি মহামারী রোগ। আান্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশনের হিসাব মতে ২০১৯ সালে প্রতি ১১ জন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের একজন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ছিল (মোট ৪২৫ মিলিয়ন); ২০৪৫ সালে ৪৮ শতাংশ বেড়ে তা ৬২৯ মিলিয়ন হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। পৃথিবীর মোট ডায়াবেটিসের রোগীর ৮৭ শতাংশই উন্নয়নশীল ও অনুন্নত দেশগুলোতে বসবাস করছেন। বিশ^ জুড়ে প্রতি ২ জন ডায়াবেটিসের রোগীর ১ জন রয়ে গেছে। গড়ে প্রতি ৬টি সন্তান প্রসবের ১টি মায়ের ডায়াবেটিস দ্বারা আক্রান্ত। ২০১৬ সালে পৃথিবীর মানুষের স্বাস্থ্য খাতের মোট পৃথিবীর মানুষের স্বাস্থ্য খাতের মোট ব্যয়ের ১২% এর বেশি চিকিৎসার ব্যয় হলেও চার ভাগের তিন ভাগ ডায়াবেটিস রোগী নিম্ন অর্থবিত্তের দেশগুলোতে বসবাস করেন। ডায়াবেটিস যে পরিবারের ওপর গোত্রীয় প্রভাব বিস্তার করে এবং এর জন্য পরিবারের সকল সদস্যের সহযোগিতা প্রয়োজন। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে প্রতি রোগীর পরিবারের সদস্যের অংশ জরুরী। আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশন এ দিবসটির উদ্যোক্তা, জাতিসংঘ এ দিবসটির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেছে। তাই পৃথিবীর সবকটি দেশ প্রতি বছর ১৪ নভেম্বর দিবসটি পালন করে আসছে। এদিন বিজ্ঞানী ফ্রেডরিক বেনটিং জন্ম নিয়েছিলেন এবং তিনি বিজ্ঞানী চার্লস বেস্টের সঙ্গে একত্রে ইনসুলিন আবিষ্কার করেছিলেন। বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির (বাডাস) ৬৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতি বছরের মতো এবারও দিবসটি পালিত হচ্ছে। ১৯৫৬ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি প্রতিষ্ঠা হয়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সচেতন করে তুলতেই বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি তার প্রতিষ্ঠা দিবসকে ডায়াবেটিক সচেতনতা দিবস হিসেবে পালনের উদ্যোগ নেয়। সমিতির পক্ষ থেকে দিবসটি উপলক্ষে ডায়াবেটিস ঝুঁকি এড়াতে নিয়িমত খাদ্যাভ্যাসসহ নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের আহ্বান জানানো হয়েছে। পাশাপাশি হাঁটাচলা ও নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। "ডায়াবেটিস সেবায় পার্থক্য গড়ে দেন নার্সিংয়ে" প্রতিপাদ্য নিয়ে আজ ১৪ নভেম্বর পালিত হচ্ছে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস। ২০২০ সালের বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস অভিযানকে ডায়াবেটিসের প্রতিরোধ ও পরিচালনায় নার্সদের প্রচারের আকর্ষণ করে। তাই এবছর বিশ্বের প্রতিটি অঞ্চলে এই কার্যকলাপ ও ক্রিয়াকলাপ গুলো প্রচার করতে বলা হচ্ছে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ডায়াবেটিস মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে।

বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির (বাডাস) উদ্যোগে ঢাকাসহ সারাদেশে এক লাখের বেশি মানুষের ওপর পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, দেশে প্রতি চার জনে একজন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। আর ডায়াবেটিসে আক্রান্ত অর্ধেক রোগীই জানেন না তাদের এ রোগ আছে। এক জরীপ মতে বিশ্বে প্রতি সাত সেকেন্ডে একজন মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছে। বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বে এই রোগ এখন মহামারী রূপ নিচ্ছে। দেশে বর্তমানে ৮৪ লাখেরও বেশি মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। দেশে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সের নারী-পুরুষ এখন এই নীরব ঘাতকের শিকার হচ্ছে। শহর থেকে গ্রাম- সর্বত্রই প্রায় সমান হারে ডায়াবেটিস ছড়িয়ে পড়ছে। যে হারে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে ও শনাক্ত হচ্ছে, তাতে ধারণা করা হচ্ছে, দেশের মোট জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশ এর শিকার। চিকিৎসকরা একে মহামারি বলতে শুরু করেছেন। জরিপে দেখা যায়, ডায়াবেটিস আক্রান্তের হার সবচেয়ে বেশি চট্টগ্রাম বিভাগে। এরপর পর্যায়ক্রমে ময়মনসিংহ, বরিশাল, ঢাকা, খুলনা, রংপুর, রাজশাহী ও সিলেট বিভাগে এর প্রকোপ দেখা যায়। তবে জরিপের তথ্য-উপাত্তগুলো এখনও যাচাই-বাছাই পর্যায়ে থাকায় কোন বিভাগে কত শতাংশ মানুষ ডায়াবেটিস আক্রান্ত তা জানা যায়নি। বাংলাদেশে যেমন ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা বেশি, তেমনি ডায়াবেটিস বৃদ্ধির হারও বেশি। ২০১৯ সালে বাংলাদেশ শীর্ষ ১০ ডায়াবেটিস সংখ্যাধিক্য দেশের মধ্যে দশম। কিন্তু আরও ভয়াবহ হলো ২০৩০ ও ২০৪৫ সালে বাংলাদেশ নবম অবস্থানে থাকবে। পৃথিবীতে বর্তমানে সবচেয়ে উচ্চহারে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে বাংলাদেশ, ভারত ও চীনে। বাংলাদেশসহ সব উন্নয়নশীল দেশে খুব দ্রুত নগরায়ণ হচ্ছে, মানুষের দৈহিক ওজন বৃদ্ধি পাচ্ছে আনুপাতিক ও কাক্সিক্ষত হারের চেয়ে বেশি, মানুষের দৈহিক শ্রম দিনে দিনে কমে যাচ্ছে, বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কারণে মানসিক চাপ বেড়েছে অনেকগুণ। উন্নত দেশগুলোতে ডায়াবেটিস রোগীর হার কমলেও তবে তা খুব উল্লেখযোগ্য হারে নয়। বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির (বাডাস) এক জরিপে এমন উদ্বেগজনক তথ্য মিলেছে। ওই জরিপে দেখা গেছে, দেশের ২৫ দশমিক ৬ শতাংশ মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। বাডাসের করা জরিপটি এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি। ডায়াবেটিক সমিতির তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে বিশ্বজুড়ে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৪২ দশমিক ৫ কোটি। অথচ ১৯৮৫ সালে এ সংখ্যা ছিল মাত্র ৩ কোটি। এখনই এই রোগ প্রতিরোধ করা না গেলে ২০৩৫ সালের মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা ৫৯ কোটিতে পৌঁছানোর আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশ্বে প্রতি বছর ডায়াবেটিকসের কারণে ১০ লাখেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। বর্তমানে সারাবিশ্বে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা বিবেচনায় বাংলাদেশের অবস্থান ১০ম স্থানে।

শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকা ডায়াবেটিস রোগীদের সুস্থ থাকার অন্যতম শর্ত। গত দশকের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে স্থূলতা, অন্ধত্ব, হার্ট ডিজিজ ও কিডনি রোগ। ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘমেয়াদী রোগ যার কোনো চিকিৎসা নেই, চিকিৎসকরা যেসব ওষুধ গুলো দেন সেটা শুধুমাত্র রক্তের শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। সুতরাং ডায়াবেটিস পরিচালনা করার জন্য একটি সামগ্রিক স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ডায়াবেটিস প্রাকৃতিক ভাবে পরিচালনা করার জন্য বিশেষজ্ঞের তিনটি পরামর্শ দেনঃ
১. স্থলত্ব ডায়াবেটিক্স এর অন্যতম কারণ তাই সব সময় অতিরিক্ত ওজন বর্জন করে স্বাভাবিক ওজনের নিজেকে রাখতে হবে।
২. শর্করা নিয়ন্ত্রণ করুন যা রক্তে শর্করা যুক্ত করছে সেসব খাবার পরিহার করুন।
৩. স্ট্রেস ডায়াবেটিকসে বাড়তে সাহায্য করে তাই বিশেষজ্ঞগণ যেকোনো ধরনের মানসিক চাপকে এড়িয়ে চলতে পরামর্শ দিয়ে থাকেন। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করার পাশাপাশি সুষম খাদ্য গ্রহণের অভ্যাস করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞগণ।

টাইপ: ১. যেকোনো বয়সে হতে পারে। অগ্নাশয় থেকে কোনপ্রকার ইনসুলিন নিঃসৃত হয় না, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা ঠিক রাখার জন্য বাইরে থেকে ইনসুলিন প্রবেশ করানো হয়।

টাইপ :২. ৯০ শতাংশ রোগী ডায়াবেটিকস দেখা যায়।এই ধরনের রোগের প্রচুর ইনসুলিন নির্গত হয় কিন্তু কোন কাজে লাগে না, কোন কারণে এই ইনসুলিন কোন কোষে প্রবেশ করতে পারে না। জীবনযাত্রা পরিবর্তনের মাধ্যমে এই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আনা যায়। তবে ওরাল ড্রাগস অথবা ইনসুলিন এর মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস এই অবস্থায় শিশু ও মায়ের জন্য খুবই মারাত্মক অবস্থা।পরবর্তী সময়ে শিশু মায়ের জন্য অনেক সময় ক্ষতির কারণ হতে পারে।আবার এই ডায়াবেটিকস বাচ্চা প্রসবের পর অনেক সময় মা এবং শিশুর কারো জন্যই ক্ষতিকর হয় না বা ডায়াবেটিস চলেও যায়।

ডায়াবেটিস সারাজীবনের রোগ। একবার হলে সারাজীবন বহন করতে হয়। ডায়াবেটিস কোনোভাবেই ওষুধ দিয়ে কমানো সম্ভব নয়। সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনতে হবে। শারীরিক পরিশ্রম বাড়াতে হবে। দৈনিক কমপক্ষে আধা ঘণ্টা হাঁটতে হবে। খাদ্য তালিকা থেকে মিষ্টিজাতীয় খাবার পুরোপুরি বাদ দিতে হবে। শর্করা ও মাংস জাতীয় খাবার পরিমিতভাবে খেতে হবে। শাকসবজিসহ আঁশযুক্ত খাবার খাদ্য তালিকায় বেশি পরিমাণে রাখতে হবে। সঠিক ও নিয়মতান্ত্রিক জীবন যাপনের মধ্য দিয়ে টাইপ-২ ডায়াবেটিস শতকরা সত্তর ভাগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। সুষম খাবার গ্রহণ, অতিমাত্রায় কোমল পানীয় ও ফাস্টফুড পরিহার, নিয়মিত ব্যায়াম এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মতো চললে এ রোগ প্রতিরোধ সম্ভবকিছু গবেষণা থেকে দেখা গেছে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় নিতে গেলে পরিবারের সদস্যদের সহযোগিতা প্রয়োজন এবং যারা ডায়াবেটিস শিক্ষা পেয়েছেন তারাই সবচেয়ে উপযোগী সদস্য। তাই শুধু রোগীকে নয়, ডায়াবেটিসের রোগীর পরিবারের সদস্যদের এ বিষয়ে গ্রহণযোগ্য শিক্ষা প্রদানে উদ্যোগী হতে হবে। ডায়াবেটিস রোগীদের মানসিক অবস্থার উন্নতির জন্য পরিবারের সদস্যদের হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। এই দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয়কে কেন্দ্র করে আইডিএফ স্কুল অফ ডায়াবেটিস, ডায়াবেটিসের শিক্ষকদের জন্য একটি নতুন অনলাইন কোর্স সীমিত সময়ের জন্য বিনামূল্যে প্রচারিত হচ্ছে।সবচেয়ে বড় কথা,সচেতন হতে হবে । কারণ, সচেতনতা ও নার্সিংয়ে ডায়াবেটিসের জটিলতা কমাতে মোক্ষম ভূমিকা পালন করে।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক
[email protected]

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৫৪

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ডায়াভেটিসের সাথেই বাস করছি গত ৩০ বছর।সাথে আছে তার সহ যাত্রীরা।নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে,ডাক্তারের পরামর্শ মত চলতে হবে।

২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২২

রাজীব নুর বলেছেন: খুব কঠিন রোগ একটা। আমার বাপের আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.