নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আষাঢ়ে গল্প-৭, অল্প বিদ্যা ভয়ংকর, নাপিত যখন ডাক্তার

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৭


১। আষাঢ়ে গল্প - ১ ! ঘটকালি !!
২। আষাঢ়ে গল্প - ২ ! কাঁঠাল খাওয়ার বাজি !
৩। আষাঢ়ে গল্প - ৩ "তিন বোকার গল্প"
৪। আষাঢ়ে গল্প- ৪ , বোকা রাজ্যের বোকা রাজা
৫। আষাঢ়ে গল্প-৫, দৈত্য ও নাপিত
৬। আষাঢ়ে গল্প- ৬ঃ কুঁড়ে জোলা যখন গণক ঠাকুর !
আষাঢ়ে মানে অদ্ভুত, মিথ্যা, অলীক। আষাঢ় মাসের অলস মুহূর্তের গল্পের আসর থেকেই আমাদের দেশে ‘আষাঢ়ে গল্প’ প্রবাদটির সৃষ্টি হয়েছে এমনটা মনে করা হয়। বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষা অভিধানে ‘আজাইড়া’, ‘আজাড়া’ (আজাড়ে অর্থ অবিশ্বাস্য), অদ্ভুত, অমূলক, অহেতুক ইত্যাদি শব্দের ব্যবহার আছে। ফারসি অভিধান অনুসারে ‘আযার’ বা ‘আজার’ শব্দ থেকে ‘আজুরে’ বা আজাড়ে শব্দ এসেছে। আর এই আজাড়ে গল্প থেকেই ‘আষাঢ়ে গল্প’ কথাটির সৃষ্টি। সামুর পাঠকের জন্য আজ আষাঢ়ে গল্প সিরিজের ৭ম গল্প অল্প বিদ্যা ভয়ংকর, নাপিত যখন ডাক্তার

ছোট্ট একটা শহর। সেখানে সবচাইতে বড় ডাক্তার হইয়া পড়িল এক নাপিত। ছোটখাট অসুখে এটা ও্টা ঔষধ দিয়াই নয়, ফোঁড়া কাটা হইতে আরম্ভ করিয়া রোগীর পেট চিরিয়া রোগীর পেট চিরিয়া পেট হইতে পুঁজ বাহির করিয়া দেওয়া পর্যন্ত বড় বড় কাটাছেঁড়ার কাজও সে অতি সহজেই করিয়া দেয়।

এসব কাজ করিতে ডাক্তারেরা কত রকমের যন্ত্র লয়। ছুরি, কাঁচি ভালোমত গরম পানিতে সিদ্ধ করিয়া, পানিতে ভালোভাবে হাত পরিষ্কার করিয়া কত সাবধান হইয়া তাহারা রোগীর গায়ে অস্ত্র ধরে। নাপিত কিন্তু সবের ধার ধারে না। সে হাতের তোলায় তাহার ক্ষুর আর নরুণ ভালোমত ঘষিয়া খসাখস বড় বড় কাটাছেঁড়ার কাজ করিয়া যায়। এমন পাকা তাহার হাত: রোগীর পেট চিরিয়া, পেটের মধ্যে হাত দিয়া, সেখানে নাড়ির ভিতরে ফোঁড়াটি হইয়াছে, অতি সহজেই সেখানে ক্ষুর চালাইয়া পুঁজরক্ত বাহির করিয়া আনে। তারপর সাধারন সুঁই সুতা দিয়া ক্ষতস্থান সেলাই করিয়া, আর এবটু হলুদ গুঁড়া মাখাইয়া দেয়। ক্ষতস্থান সারিয়া যায়। চোখের পলক ফেলিতে না ফেলিতে সে বড় বড় কাটাছেঁড়ার কাজ করিয়া ফেলে। কাহারও ফোঁড়া হইয়াছে, বেদনায় চিৎকার করিতেছে। দেখি, দেখি বলিয়া নাপিত সেখানে তার ক্ষুর চালাইয়া দিয়া পুঁজরক্ত বাহির করিয়া আনে। রোগী আরাম পাইয়া আনন্দের হাসি হাসে। গলায় মাছের কাঁটা ফুটিয়াছে, দুষ্ট ছেলে খেলিতে খেলিতে মারবেল-গুলি কানের মধ্যে ঢুকাইয়া দিয়াছে, আর খুলিতে পারে না। নাপিত নরুনের আগা দিয়া গলার ভিতর হইতে মাছের কাঁটা বাহির করিয়া আনে, কানের ভিতরে নরুনের আগা ঢুকাইয়া দিয়া মারবেল বাহির করিয়া আনে। শুধু কি তাই? পিঠে ফোঁড়া হইলে তাকে বলে কারবঙ্কল। বড় বড় ডাক্তার সেটা কাটিতে হিমশিম খাইয়া যায়। চোখের পলক ফেলিতে ফেলিতে নাপিত সেখানে ক্ষুর চালাইয়া দেয়। এসব কাটাকুটিতে সব রোগীই কি ভাল হয়? কোনটা ভাল হয়-- কোনটা পাকিয়া বিষ লাগিয়া ফুলিয়া মরে। তা এরূপ ত ডাক্তারের বেলায়ও হয়। তাদের হাতেই কি সব রোগী ভাল হয়?

শহরের সব লোক তাই অসুখে বিসুখে নাপিতকেই ডাকে। ডাক্তার ডাকিলে এত টাকা দাও--অত টাকা দাও, তারপর ঔষধের দাম দাও। কত রকমের ঝামেলা। নাপিতের কাছে ভিজিটের কোন দাম-দস্তুর নাই। দুই আনা, চার আনা যার যাহা খুশি দাও। ঔষধ ত তার মুখে মুখে--গরম পানির সেক, হলুদের গুড়োর প্রলেপ, পেটে অসুখ করলে আদা নুন খাও, তাতে না সারিলে জইনের গুঁড়া চিবাও, জ্বর হইলে তুলসীর পাতা, নিউমোনিয়া হইলে আকনের পাতার সেক। এসব ঔষধ বনে জঙ্গলে, পথে ঘাটে যেখানে-সেখানে মেরে। তাই সকলেই নাপিতকে দিয়ে চিকিৎসা করায়। শহরের আর আর সব পাশ করা ডাক্তারেরা রোগীর অভাবে ভাতে মরে। নাপিতের মেয়েছেলে দুধে ভাতে খাইয়া নাদুসনুদুস। একদিন সব ডাক্তার একত্রিত হইয়া ভাবিতে বসিল, কি করিয়া তাদের পসার ফিরাইয়া আনা যায়।
এক ডাক্তার বলে, “দখে ভাই। আগে আমার বাড়িতে রোজ সকালে শত শত রোগী আসিয়া গড়াগড়ি দিত। টাকা-পয়সা তো দিতই, সেই সঙ্গে রোগ সারিলে কলাটা মূলটা, যে দিনের যে, তাও দিয়া যাইত। এই যে আমের মওসুম। আমার ছেলেমেয়েরা একটা আমও মুখে দিযে দেখিল না! আর নাপিতের বাড়ি দেখ গিয়ে................
আর এক ডাক্তার বলে,“আরে ভাই! ছাড়িয়া দাও তোমার আম খাওয়া। রোগীপত্তর আসে না। টাকা-পয়সার অভাবে এবার ভাবিয়াছি, ঔষধ মাপার পালা-পাথর, আর বুক দেখার টেথিস্কোপটা বেচিয়া ফেলিব।”
অপর ডাক্তার উঠিয়া বলে, “তুমি ত এখনও বেচ নাই। এই দুর্দিনের বাজারে চাউলের যা দাম! ডাক্তারি যন্ত্রপাতি ত কবেই বেচিয়া খাইয়াছি। এবার মাথার উপরে টিনের চালা কয়খানা আছে। তাও বেচিবার লোক খুঁজিতেছি।”
ওপাশের ডাক্তার বলে, “ভায়া, হে, এসব দুঃখের কথা আর বলিয়া কি হইবে, দেখিতেছ না? আমাদের সকলের অবস্থাই ওই একই রকম। এখন কি করা যায় তাই ভাবিয়া বাহির কর।”
আর এক ডাক্তার বলে, “দেখ ভাই! বিপদে পড়লে বুড়ো লোকের পরামর্শ লইতে হয়। শহরের মধ্যে যে বুড়ো ডাক্তার আছেন, বয়স হইয়াছে বলিয়া এখন রোগী দেখেন না। তিনি আমাদের সকলের ওস্তাদ। চল যাই, তাঁহার নিকটে যাইয়া একটা বুদ্ধি চাই; কি করিয়া আমাদের পূর্বের পসার বজায় রাখিতে পারি।”

তখন সকলে মিলিয়া সেই বুড়ো ডাক্তারের কাছে যাইয়া উপস্থিত হইল। বুড়ো ডাক্তার আগাগোড়া সমস্ত শুনিয়া বলিলেন, “তোমরা কেহ সেই নাপিতকে আমার নিকট ডাকিয়া আন।” নাপিত আসিলে বুড়ো ডাক্তার তাহাকে বলিলেন, “দেখ এইসব ছোকরা ডাক্তারের কাছে শুনিতে পাইলাম, তোমার কাটাছেঁড়ার হাত পাকা। তুমি একটা কাজ কর। আমাদের নিকট হইতে শারীরবিদ্যাটা শিখিয়া লও। তাতে করিয়া তোমার ডাক্তারি বিদ্যাটা আরও পাকিবে।” নাপিত বলিল, “এ অতি উত্তম কথা। আমি ত মুখ্যুসুখ্যু মানুষ। আপনারা যদি কিছু শিখাইয়া দেন বড়ই উপকার হইবে।”

তখন সকল ডাক্তার মিলিয়া নাপিতকে শারীরবিদ্যা মিখাইতে লাগিল। শরীরের এখান দিয়া এই নাড়ি প্রবাহিত হয়। এইটা শিরা, এইটা উপশিরা। এইখানে ধমনী। এইখানে লিভার। হাতের এইখানে এই শিরা। কাটিলে রক্ত বন্ধ হইবে না, লোক মরিয়া যাইবে। এইখানে হৃৎপিন্ড। এইভাবে সত আট দিন ধরিয়া সব ডাক্তার মিলিয়া নাপিতকে শারীরবিদ্যা শিখাইতে লাগিল।নাপিত বুদ্ধিমান লোক। ডাক্তাদের যাহা শিখিতে মাসের পর মাস লাগিয়াছিল, সে তাহা সাত দিনে শিখিয়া ফেলিল। শুধু কি শারীরবিদ্যা? ডাক্তারেরা তাহাকে নানারকম অসুখের জীবাণুর কথাও বলিয়া দিল। ডাক্তারি যন্ত্রপাতি ভালোভঅবে পরিষ্কার করিয়া না লইলে রোগীর কি কি রোগ হইতে পারে তাহাও বুঝাইয়া দিল। তারপর সেই বুড়ো ডাক্তারের পরামর্শমতো সকল ডাক্তার একটি রোগী আনিয়া নাপিতের সামনে খাড়া করিল। তাহার সামান্য ফোঁড়া হইয়াছিল। তাহারা তাকে সেই ফোঁড়া কাটিতে বলিল।

নাপিত কতরকম করিয়া হাতধোয়। কত ঔষধ গোলাইয়া তার ক্ষুর-নরুন পরিষ্কার করে, কিন্তু তার মনের খুঁতখূঁতি যায় না। হয়তো তার হাত ভালোভাবে পরিষ্কার হয় নাই। হয়তো অস্ত্রে কোন রোগের জীবাণু লাগিয়া আছে। আবার নতুন করিয়া অস্ত্র সাফ করিয়া নাপিত সেই লোকটির ফোঁড়া কাটিতে আরম্ভ করিল, কিন্তু তার হাত যে আজ কাঁপিয়া ওঠে। শরীরের এইখানে এই শিরা এইখানে উপশিরা। ওইখান দিয়ে ক্ষুর চালাইলে রোগী মারা যাইবে; নাপিত ক্ষুর এভাবে ধরে, ওভাবে ধরে, কিন্তু ফোঁড়া কাটিতে কিছুতেই সাহস পায় না। এতদিন অজানাতে রোগীর গায়ের যেখানে সেখানে ক্ষুর চালাইয়াছে। কিন্তু সমস্ত জানিয়া শুনিয়া সে আজ রোগীর গায়ে ক্ষুর চালাইতে সাহস পায় না। ভয়ে তাহার হাত হইতে অস্ত্র খসিয়া পড়িয়া গেল। নাপিত আর তাহার ক্ষুর চালাইতে পারিল না।

সেই হইতে নাপিতের পসার বন্ধ হইল। লোকেরা আবার ডাক্তার ডাকিতে আরম্ভ করিল। নটে গাছটি মুড়োলো অল্প বিদ্যা ভয়কর নাপিত ডাক্তারের গল্পটি ফুরােলো।

অ/টঃ আমাদের ব্লগে এমন দু-একজন হাতুড়ে লেখক আছেন যারা দু/তিন খান ছুড়ি কাচি নিয়ে বড় বড় অপারেশন চালাইবার কোশেষ করিতেছেন! যত্রতত্র ঘ্যাচাং করিয়া পোঁচ মারিতেেছেন। কিন্ত ইহার পরিনাম তাহাদের জানা নাই। আসুন সবাই মিলিয়া তাহাদের ব্লগ বিদ্যা শিখাই। তা না হইলে তাহারা যত্রতত্র পোঁচ মারিয়া ব্লগের বারোটা বাজাইয়া ছাড়িবে !

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক
[email protected]

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৮

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এখন শীতকাল। আষাঢ়ে গল্প কি ভাল লাগবে? তারচেয় বরং ওয়াজ নসিহত করুন।নতুন কাউকে চাঁদে দেখাগেল কিনা।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এর আগেও মানুষ সুস্পষ্ট গোমরাহীতে লিপ্ত ছিল
এখনও আছে। তাই ওয়াজ মাহফিলে মাইক আলা
আর চটিআলারাই বসে থাকে। ওয়াজ নসিহত সাধ্যমতো
করে যাচ্ছি। যদি একজনও হেদায়েত প্রাপ্ত হয়।

২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫০

আরইউ বলেছেন: বেশি উত্তেজনায় প্রথম ছবিতে বানান ভুল হয়ে গেছে। দয়াকরে ঠিক করে নিন।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

কোন বানানটি ভুল হয়ে গেছে জনাব ?
বাতলে দিলে শুদ্ধ করে দিবো।

৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই কাহিনী এর আগে শুনেননি এমন বাংগালী হয়তো বরিশালে থাকতে পারেন! আপনার ভাবনাশক্তি আগের থেকে সীমিত হয়ে যাচ্ছে?

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনি কি আগে শুনেছিলেন !
বরিশালে অনেক কিছুই আছে
যা আপনার অজানা! শুধু আমড়া
নিয়ে ক্যাচাল করলে হবে?

৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:০৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: নুর ভাই এখন শীতকাল বরিশালের আঞ্চলিক পিঠার পোষ্ট দিবেন

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আধুনিকতার ছোঁয়ায় পিঠা পুলির জায়গা
করে নিয়েছে ফাষ্টফুড, জাৃঙ্ক ফুড। বরিশালে
আগের মতো খেজুর গাছও নাই, নারিকেলও
হয়না প্রয়োজন মতো। পিঠা পুলির প্রধান দুই
উপকরণের অভাবে আমরা বঞ্চিত হচ্ছি পিঠে
পায়েশ থেকে।

৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৭

আরইউ বলেছেন: ❌ সম্পানা
✅ সম্পাদনা

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

শকুনের চোখ !!
ধন্যবাদ আপনাকে

৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পরিচিত আষাঢ়ে গল্প নতুন করে লিখেছেন সেটা বড় কথা নয়, কিন্তু ব্লগের হাতুড়ে ডাক্তার থুরি ব্লগারদের মধ্যে আমি আছি কিনা সন্দিগ্ধ হয়ে পড়লাম।যাওয়ার আগে একটুখানি অনুরোধ করবো প্রিয় নুরু ভাই আপনাকে, আজ অনেকগুলো জায়গায় টাইপো হয়ে আছে, কাইন্ডলি একটু চেক করে নিন।
নুতন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:১৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ দাদা,
হাতুড়ে ব্লগারেরদের আমিও
যে নাই তার নিশ্চয়তা কি!!
যে হেতু আষাঢ়ে গল্প থাকুকনা
একটু টাইপো ফাইপো কিই বা
এমন আসে যায়।
চোখে আঙ্গুূল দিয়ে ভুল ধরিয়ে
দেবার জন্য ধন্যবাদ।

৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: জসিম উদ্দিনের এরকম একটা গল্প আছে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:১৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

নতুন বোতলে পুরান মাল
আজ বুঝবেনা, বুঝবেন কাল!

৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২১

আখেনাটেন বলেছেন: বছরের শুরুটাই আষাঢ়ে গপ্প দিয়ে শুরু করলেন............লক্ষণ ভালো ঠেকছে না। :P

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আখেনাটেন ভ্রাতা,
বছরের শুরুটা আষাঢ়ে গল্প নয়
মহান আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা দিয়ে
শুরু করেছিলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.