নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

অদ্ভুত এক দেশ "নাউরু" যেখানে রাজধানী ও রাজনীতি নাই

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২১


নাউরু প্রজাতন্ত্র, ইংরেজি Republic of Nauru রিপাবলিক অভ ন্যাউরু)। নিরক্ষরেখার ২৬ মাইল দক্ষিণে ডিম্বাকৃতির ছোট দ্বীপ। এর আয়তন যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি’র ১০ ভাগের ১ ভাগ। আন্তর্জাতিক সংস্থা জাতিসংঘে সদস্য পদ রয়েছে নাউরুর। এই সদস্যপদের মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন ও বিভিন্ন অর্থনৈতিক সুবিধাও গ্রহণ করছে দেশটি। উঁচনিচু এবড়ো-খেবড়ো। চার দিকে বালুময় সমুদ্র সৈকত। নাউরুর জলবায়ু উষ্ণ ও অতিমাত্রায় আর্দ্র। নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মৌসুমি বৃষ্টিপাত হয়। বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ওঠানামা করে। এর ধরন একেক বছর একেক রকম। দিনের বেলায় তাপমাত্রা ২৬ থেকে ৩৫ ডিগ্রিতে ওঠানামা করে। রাতে তা ২৫ থেকে ২৮ ডিগ্রি হয়। সমুদ্রের পানির উচ্চতা ওঠানামার কারণে দ্বীপবাসীর জীবন ও স্থাপনা সব সময় শঙ্কার মধ্যে রয়েছে। ধারণা করা হয় আজ থেকে প্রায় ৩ হাজার বছর আগে মাইক্রোনেশিয়ান আর পলিনেশিয়ানরা নাউরুতে বসবাস করা শুরু করে। তারা ১২টি গোষ্ঠীতে বিভক্ত ছিল। যার চিহ্ন নাউরুর পতাকায় ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। নাউরুর পতাকা ১২টি তারকাখচিত। তবে বর্তমানে নাউরুর পতাকায় একটি তারার ছবি রয়েছে। নাউরুর ইতিহাস থেকে যতদূর জানা যায় সর্বপ্রথম ১৭৯৮ সালে দেশটিতে পা রাখেন এক ব্রিটিশ ক্যাপটেন। তিনি ছিলেন একজন তিমি শিকারিও। তার নাম ‘জন ফেয়ার্ন’। ১৯৩০ এর দশকে ইউরোপীয়রা নাউরুতে বসতি স্থাপন করতে শুরু করে। ছোট্ট একটি দ্বীপরাষ্ট্র অথচ ইউরোপের বাঘা বাঘা দেশগুলো এটি নিয়ে কাড়াকাড়ি করে। ১৯০০ সালে নাউরুতে আবিষ্কৃত হয় ফসফেটের খনি। এরপরই জার্মানরা নাউরুতে উপনিবেশ স্থাপন করে। জার্মানদের আধিপত্যের কারণে নাউরুর স্থানীয় অধিবাসীরা লাভের অংশ পেত না। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ পর্যন্ত জার্মানরা এককভাবে এর দ্বারা লাভবান হয়েছিল। ১ম বিশ্বযুদ্ধের পর ব্রিটিশ ফসফেট কমিশন নাউরুর খনি থেকে প্রাপ্ত ফসফেটের নিয়ন্ত্রণ নেয়। ২য় বিশ্বযুদ্ধেরও অনেক পরে ১৯৭০ সালে নাউরুর স্থানীয় অধিবাসীদের দখলে আসলে ফসফেট সম্পদ। কিন্তু জার্মান ও ব্রিটিশরা তত দিনে সব চুষে খেয়ে নিয়েছিল। যা ছিল তা দিয়েই নাউরুর অধিবাসীরা তাদের জীবনমান কিছুটা উন্নত করেন। তবে তারা ছিল খুবই ভোগবিলাসী। ব্রিটিশরা নিজেদের স্বার্থেই নাউরুর লোকদের ভোগবিলাসী করে গড়ে তোলে। ব্রিটিশদের চতুরতার কারণে নাউরুর স্থানীয় লোকেরা অর্জিত অর্থ নিজেরা ভোগবিলাস করেই শেষ করে ফেলতো। দেশের অবকাঠামো উন্নয়নে তারা কোনো অর্থ ব্যয় করে নি। একসময় ফসফেট রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায় তখন নাউরুর অর্থনীতি আবার ভেঙে পড়ে। সেই সাথে অপরিকল্পিতভাবে ফসফেট উত্তোলণের কারণে দেখা দেয় পরিবেশ বিপর্যয়। দুই-ই মিলিয়ে নাউরুতে দেখা দেয় অস্থিরতা। এই অস্থিরতাই দেশটির উন্নয়নের প্রধান বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। দুই বিশ্বযুদ্ধেই নাউরুর উপর দিয়ে ঝড় বয়ে যায়। ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ চালানো হয় এই ক্ষুদ্র দ্বীপ রাষ্ট্রটিতে।

১ম বিশ্বযুদ্ধের সময় এই দেশটির দখল নেয় যুক্তরাজ্য, নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া। ২য় বিশ্বযুদ্ধে এসে জাপান এককভাবে দেশটির দখল নেয়। জাপান নাউরুকে বিমানবন্দর হিসেবে ব্যবহার করে। ১৯ শতকে জার্মানরা এই দেশটিতে উপনিবেশ স্থাপন করে। ‘নাউরু’র একদিকে রয়েছে চীন এবং অন্যদিকে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণাধীন কিছু দ্বীপ। আশেপাশের অন্য দেশ বলতে রয়েছে জাপান, অস্ট্রেলিয়া কিংবা নিউজিল্যান্ড। এই দেশগুলোর দূরত্ব ‘নাউরু’ থেকে অনেকখানি। তবে তাদের সরাসরি প্রভাব রয়েছে এই ক্ষুদ্র দ্বীপরাষ্ট্রটিতে। নাউরুর বাজেট নির্ধারণ করা হয় অস্ট্রেলিয়া থেকে এবং নাউরুতে অস্ট্রেলিয়ান মুদ্রার প্রচলন রয়েছে। এথেকেই বোঝা যায় বর্তমানে নাউরুতে অস্ট্রেলিয়ার প্রভাবই সবচেয়ে বেশি। নিজেদের কোনো সামরিক বাহিনীও নেই। নিরাপত্তার বিষয়গুলো অস্ট্রেলিয়াই দেখে। ৮ বর্গমাইল এই দ্বীপটিতে ১৩ হাজার মানুষের বসবাস। এদের প্রধান ধর্ম খ্রিষ্ট হলেও এরা দুটি জাতিতে বিভক্ত। একটি হলো ‘মাইক্রোনেশিয়া’ ও অপরটি ‘পলিনেশিয়া’। জনসংখ্যার ৫৮ শতাংশ নাউরুয়ান। ২৬ শতাংশ প্রশান্ত মহাসাগরীয় অন্যান্য দ্বীপের। চাইনিজ ও ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত রয়েছে যথাক্রমে ৮ শতাংশ করে। ইংরেজি ভাষার প্রচালন রয়েছে ব্যাপকভাবে। সরকারি ভাষা নাউরুয়ান। নাউরুর মানুষ বিশ্বের সবচেয়ে মোটাসোটা। ৯০ শতাংশের বেশি প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ প্রয়োজনাতিরিক্ত মোটা। দেশটিতে ডায়াবেটিসের হারও বিশ্বের সবচেয়ে বেশি। মানুষের জীবনাচরণে এখন সম্পূর্ণ পশ্চিমাদের অনুকরণ পরিলক্ষিত হয়। শিক্ষাদীক্ষায় অনুন্নত রয়ে গেছে। ফসফেট খনির দেশ ‘নাউরু’ এখন পুরোপুরি বিদেশী সাহায্য নির্ভর একটি দেশ। যার বেশিরভাগই যোগান দেয় অস্ট্রেলিয়া। এর বিনিময়ে তারা নাউরুকে ব্যবহার করে ডাম্পিং জোন হিসেবে। এক চুক্তির মাধ্যমে নাউরু অস্ট্রেলিয়া গমনেচ্ছু অনুন্নত বিশ্বের সব নাগরিককে রাজনৈতিক আশ্রয় দেবে। সাম্প্রতিক সময়ে দারিদ্র্যপীড়িত দেশগুলো থেকে অসংখ্য মানুষ অবৈধভাবে অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি জমাচ্ছে। অস্ট্রেলিয়া এসব মানুষকে সীমান্ত থেকে ধরে নাউরুতে পাঠিয়ে দিচ্ছে।

নাউরুতে ঘোষিত কোর রাজধানী নেই। আর রাজনীতি বলতে আমরা যা বুঝি তার বিন্দুমাত্র লেশ দেশটিতে নেই। তবে হ্যা ওখানেও নির্বাচন হয় এবং সরকার গঠন করা হয়। ১৩ হাজার জনসংখ্যার দেশটিতে প্রভাবশালী মানুষগুলো একে অন্যের পরিচিত। সরকার গঠনে মূল ভূমিকা পালন করে আত্মীয়তা। নিজেদের মধ্যে সমঝোতার মাধ্যমে সরকার গঠিত হয়। এ কারণে রাজনৈতিক দল গঠন ও বিকাশ হয়নি। তবে একেবারে কোনো ধরনের রাজনৈতিক দল ‘নাউরু’তে নেই সে কথাও বলা যাবে না, আবার আছে তাও বলা যাবে না। কেননা গঠন ও কার্যক্রম প্রচলিত রাজনৈতিক দলের মতো নয়। তাই এগুলোকে সেই অর্থে রাজনৈতিক দল বলা যাবে না। ‘নাউরু’তে স্থানীয়ভাবে তিনটি রাজনৈতিক দল রয়েছে। এগুলো হলো - ডেমোক্র্যাটিক পার্টি, নাউরু ফার্স্ট ও সেন্টার পার্টি। রাজধানী কিংবা রাজনীতি না থাকলেও দেশটির নিজস্ব একটি শাসন ব্যবস্থা রয়েছে। রয়েছে নিজস্ব একটি সংসদ। এই সংসদের মোট সদস্য সংখ্যা ১৮টি। প্রতি তিন বছর পর পর এই সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ভোটাভুটির মাধ্যমে সংসদ সদস্যদের মধ্যে একজনকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করা হয়। রাজনৈতিক দল না থাকায় যে ধরনের সমস্যা হওয়ার কথা, তা হয় না। এর প্রধান কারণ গোষ্ঠী আর আত্মীয়তা রাজনৈতিক অনুঘটকের ভূমিকা পালন করে। ১৪টি বিভাগে ভাগ করে শাসনকাজ পরিচালনা করা হয়। বিচার আর প্রশাসনিক ইউনিটগুলো মূলত বিভাগীয় কেন্দ্রগুলোতে বিন্যস্ত করে দেয়া হয়েছে। দেশটিতে নেই কোনো আনুষ্ঠানিক রাজনৈতক দল। এখানে সংসদীয় পদ্ধতির সরকারব্যবস্থা কায়েম রয়েছে। প্রেসিডেন্ট রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান।১৯৮০ থেকে ১৯৮৯ সালের মধ্যে দেশে ১৭টি সরকারের পতন হয়। নাউরুতে ৩১ জানুয়ারীতে স্বাধীনতা দিবস পালন করা হয়।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
ব্রেকিং নিউজ২৪.কম :-& ফেসবুক-১ :-& ফেসবুক-২
[email protected]

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: মুরুব্বী আপনিও তো চাদ্গাজীর মতো ইদানিং বানান ভুল করছেন।
শিরোনাম ঠিক করুন। 'দেশ' হবে। আপনি 'দশে' লিখেছেন।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
Man is mortal
মানুষ মাত্রই ভুল করে =p~

২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা ঠিক বলেছেন।
আমি নিজেই এই রকম ভুল সবচেয়ে বেশি করি।

যাই হোক, অদ্ভুত এই দেশটি সম্পর্কে জানলাম। সময় সুযোগ হলে এই দেশটি ঘুরে আসবো। আপনি চাইলে সাথে আপনাকেও নিতে পারি।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৫৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনার নিমন্ত্রণের জন্য ধন্যবাদ।
যদি সময় ও সুযোগ পাই তবেই
আপনার সহযাত্রী হবো ইনসাআল্লাহ।

৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০৩

এল গ্যাস্ত্রিকো ডি প্রবলেমো বলেছেন: নাউরু সম্পর্কে রোর বাংলায় একটি আর্টিকেল পড়েছিলাম। সেখানে জেনেছিলাম তারা ধনী দেশ থেকে কীভাবে দরিদ্র দেশে রূপান্তরিত হলো। অদূরদর্শীতা আর বোকামির এমন জাতিগত উদাহরণ কমই দেখা যায়!

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনাকে ধন্যবাদ জনাব এল গ্যাস্ত্রিকো ডি প্রবলেমো
ব্রিটিশদের কুটকৌশলের কাছে ধরাশায়ীা হয়ে ধনী দেশ
থেকে গরীব দেশে রূপান্তরিত হয় নউরু। নিষ্ঠুর নিয়তি !!

৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: নাউরু সম্পর্কে জানলাম
ধন্যবাদ মুরুব্বি

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ছবি আপুু
সবসময় সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা
জানবেন।

৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০৯

রক্ত দান বলেছেন: সেই সাথে উইকিপিডিয়াতেও ঘুরে আসলাম।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বুদ্ধিমান আপনি।
শুধু আমার কথায় বিশ্বাস করবেন কেন
দূনিয়াটা ঘুরে অভিজ্ঞতা অর্জন করা ভালো।
শিক্ষার জন্য দরকার হলে চীনেও যেতে হবে।

৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: উন্নত হলে বাংলাদেশী আদমবেপারীর জন্য আদম পাচারের রুট হতো

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
৮ বর্গ কিলোমিটারের দেশে
কি আর হবে আদম হয়ে !!

৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বৃটিশের দোষ কোথায় পেলেন?

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখাটি মনযোগ সহকারে পড়ুন
তখন বুঝতে পারবেন ব্রিটিশদের
দোষটা কোথায়। এই বয়সে পড়ায়
ফাঁকি দেওয়া মানে নিজের পায়ে
কুড়াল মারা!

৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




লেখক বলেছেন, "লেখাটি মনযোগ সহকারে পড়ুন তখন বুঝতে পারবেন ব্রিটিশদের দোষটা কোথায়।"

-আপনি ব্যতিত আরো ৫০০ কোটী মানুষ এই দেশটি সম্পর্কে জানেন; আপনার পর্যবেক্ষণই শেষ পর্যবেক্ষণ নয়।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

তা হলে এবার আপনার পর্যবেক্ষণটি
ব্যাক্ত করুন মহাশয় !

৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: পোষ্ট আর মন্তব্য উত্তর দুইটাই ভালো হয়েছে।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু
অনেক দিন পরে মন্তব্য করার জন্য।

১০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ১৩ হাজার মানুষের দেশে ১৭ বার সরকার বদল ১০ বছরে!! এদের মধ্যে কোন একতা নেই। বাঙ্গালিদের কাছ থেকে শিখতে পারে ওরা রাজনীতি কাকে বলে।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

তারা হয়তো কোন বাঙালীর কাছ থেকেই
শিক্ষা নিয়েই সতেরবার সরকার বদল করেছে!
ওদের তো রাজনীতি জানার কথা না।

১১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: শিক্ষার জন্য সবাই যায় পশ্চিমে আপনি চললেন পুবে।কারন কি

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

"যাকে দেখতে নারি
তার চলন বাঁকাই হয়।"

যাকে আমি দু’চোখে দেখতে পারিনা, সে যত
সুন্দরই হোক না কেন তার সব কিছুই খারাপ,
এটা প্রমান করার চেষ্টা ক’রে নিজেকে সান্ত্বনা দিই ।
এটা মনের ব্যাপার, কারুর কিছু করার নাই।

১২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: এরকম যদি আরো কিছু অদ্ভুত দেশ থাকে সেসব নিয়ে লিখবেন।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যদি আল্লাহ সে তৌফিক দান করেন।

১৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



তথ্যবহুল একটি পোষ্ট ।
সরকারীভাবে ঘোষিত কোন রাজধানী নাউরুতে নেই এ কথা সত্য ।
তবে নাউরুতে ইয়ারেন নামে একটি ডি ফেক্টো রাজধানী অআছে বলে বলা হয়ে থাকে ।
সুত্র : https://en.wikipedia.org/wiki/Yaren_District
ইয়ারেন (পূর্ববর্তী নাম মকওয়া / মকোয়া), নাওরুর একটি জেলা। এটি নাউরুর ডি-ফ্যাক্টো রাজধানী
এবং ইয়ারেন সাংবিধানিক এলাকার মধ্যে অবস্থিত ।
ডি ফ্যাক্টো দ্বারা বুঝায় বাস্তবে বিদ্যমান , যদিও আইন দ্বারা এটা সরকারীভাবে স্বীকৃত নয়।
এখানে নাউরুর সরকারী অফিস ভবন (ছবিতে বায়ে) ও পার্লামেন্ট ভবন (ছবিতে ডানে ) অবস্থিত ।

যাহোক বিষয়টি অদ্ভুতই বটে ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৫০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ আলী ভাই, কথা সত্য!
নাউরুর কোন প্রতিষ্ঠিত রাজধানী না থাকলেও
ইয়ারেনকেই কার্যত রাজধানী হিসেবে গণ্য করা হয়।
ইয়ারেন (প্রাক্তন মাকুয়া) প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপরাষ্ট্র
নাউরুর একটি জেলা যার আয়তন মাত্র ১.৫ বর্গ কিঃমিঃ।

১৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন। সেটা দেখতে।জানতে।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ খানসাব
বারে বারে ফিরে আসবা জন্য।
দুই কন্যাকেও এভাবে বারে বারে
স্নেহের পরশ বুলাবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.