নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঘরের বাতাস বিশুদ্ধ রাখে যেসব উদ্ভিদ

২৬ শে মে, ২০২১ রাত ১০:০৫


আমাদের যান্ত্রিক এ শহরে গাড়ি-কলকারখানার সংখ্যা যেমনি পাল্লা দিয়ে বাড়ছে, তেমনি বাড়ছে বাতাসে থাকা বিভিন্ন ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থের পরিমাণ, ঘটছে পরিবেশ দূষণ। তবে এ বিষাক্ত রাসায়নিক যে শুধু রাস্তাঘাটেই রয়েছে, তা কিন্তু নয়। এমন অনেক ভয়াবহ রাসায়নিক পদার্থ আমাদের বাড়িতেও রয়েছে, যা সম্পর্কে ধারণাও নেই। তবে প্রাকৃতিক উপায়ে খুব সহজেই আপনি ঘরবাড়ির বাতাসকে বিশুদ্ধ করে তুলতে পারেন। এজন্য আপনাকে বাসগৃহে নির্দিষ্ট কিছু গাছ রাখতে হবে। প্রাকৃতিক গুণাগুণ সমৃদ্ধ এসব গাছ বিভিন্ন ক্ষতিকর পদার্থ দূর করে ঘরে বাতাসকে বিশুদ্ধ করতে সহায়তা করে। গাছ যেমন মন ভালো রাখে সেই সাথে শরীরও ভালো রাখে। শুধু তাই না আমাদের বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেন সরবরাহ করে গাছ। বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে সুস্থ থাকতে বাড়িতে গাছ লাগানোর কোন বিকল্প নেই। উদ্ভিদ ছাড়া ঘরের সাজসজ্জাতেও যেন পরিপূর্ণতা আসে না। ঘরের ভিতরেই এমন কয়েকটি গাছ রাখতে পারেন যা ঘরের মধ্যের অক্সিজেন লেভেল ভালো রেখে বাতাসকে বিশুদ্ধ রাখে।

নাসার 'ক্লিন এয়ার স্টাডি' অনুসারে কিছু সাধারণ ইনডোর প্ল্যান্ট আমাদের বাড়িতে বিষাক্ত গ্যাস যেমন- ফর্মালডিহাইড, বেনজিন বা অ্যামোনিয়া থেকে শোষণ করে ঘরের বাতাসকে প্রাকৃতিকভাবে বিশুদ্ধ করে। স্টেট অফ গ্লোবাল এয়ার রিপোর্ট অনুযায়ী দুষিত বায়ু আমাদের গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ, এর ফলে ২০১৬-১৭ সালে বিশ্বব্যাপী ৭ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। নাসার পরীক্ষিত কিছু ইনডোর প্ল্যান্টসগুলো হলো-

১। বাঁশ পাম গাছঃ
বাতাস থেকে ফর্মালডিহাইড পরিশোধন করার সবচেয়ে কার্যকরী গাছ হচ্ছে বাঁশ পাম গাছ। এটি দেখতে ছোট নারিকেল গাছের মত।পর্যাপ্ত সূর্যের আলোতে বেড়ে ওঠা এই গাছ ১০ থেকে ১২ ফুট লম্বা হয়ে থাকে। প্রচুর পরিমাণ বাতাস পরিশোধন করতে পারে। বাঁশ পাম গাছ বাতাস থেকে বেন্জেনে, ফর্মালডিহাইড, ট্রাইক্লোরোইথিলিন নামক বিষাক্ত দূষণ মুক্ত করে। আকর্ষণীয় এ বাঁশ ৮ দশমিক ৪ স্কোর নিয়ে নাসার বাতাস বিশুদ্ধ করা উদ্ভিদের শীর্ষ তালিকায় রয়েছে।আসবাবপত্রের পাশে ছায়া যুক্ত জায়গায় রেখে দিন। আসবাবপত্র থেকে নির্গত দূষণ শুষে নিবে। খুব বেশি পানি দিলে শিকড় পচে যেতে পারে। এছাড়াও পানি যেন জমে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

২। এরিকা পামঃ
এরিকা পাম বাতাসকে শুদ্ধ করার ব্যাপারে এই ইন্ডোর প্ল্যান্টটির কথা যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে। এটিকে প্রকৃতি যেন বিশেষভাবে তৈরিই করেছে বাতাস পরিশুদ্ধ করার জন্য। এটি বসার ঘরে রাখার পক্ষে একেবারে আদর্শ একটি গাছ। অল্প আলো এবং মাঝে মধ্যে পানি দেওয়া ছাড়া বিশেষ যত্নের দরকার পড়ে না।

৩। স্নেক প্লান্টঃ
নাসার গবেষণায় এই 'স্নেক প্লান্ট' বাতাস পরিষ্কার করার জন্য অন্যতম সেরা একটি গাছ। এই গাছ ঘরের ভেতরের বাতাস থেকে প্রচুর পরিমাণ অ্যামোনিয়া, বেন্জেনে, ফর্মালডিহাইড, ট্রাইক্লোরোইথিলিন, জাইলিন দূর করে থাকে। জনপ্রিয় এই গাছটি অল্প খরচেই ঘরের টবে লাগানো যায়।

৪। স্পাইডার প্লান্টঃ
ঘরের বাতাস দূষণমুক্ত রাখতে চাইলে স্পাইডার প্লান্ট হতে পারে সবচেয়ে ভালো একটি উপায়। টি কার্বন মনোক্সইড, বেনজিন, ফর্মালডিহাইড, চামড়ায় ও রাবার থেকে নির্গত দূষণ(Pollution) শোষণ করে। অনেকে ছাদে বা বারান্দায় এই গাছ রাখেন। কিন্তু তার মানে এই নয়, স্পাইডার প্লান্ট বাঁচাতে প্রচুর আলোর দরকার। পরিমিত পানি পেলেই বরং একটু কম আলোতেই এই গাছ বেশি ভাল ভাবে বাড়ে। তবে সপ্তাহে দুইদিন ২-৩ ঘণ্টার জন্য সূর্যের আলোতে রাখলে ফাঙ্গাসের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাবে। বিবর্ণ বা বেশি লম্বা হয়ে যাওয়া পাতার আগা কেটে ফেলতে হবে। এ গোড়ার মাটি শুকিয়ে গেলে এরপর পানি দিন। সরাসরি সূর্যের আলো থেকে দুরে রাখুন।

৫। পিস লিলিঃ
চমৎকার একটি বায়ু পরিশোধক গাছ। অল্প আলোতেই এই গাছ বেড়ে ওঠে। এর হলুদ পাতা বুঝিয়ে দেবে সে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি রোদ পাচ্ছে। স্বাভাবিক পরিমাণে পানি দিলেই যথেষ্ট। ঘরের বাতাস থেকে বেনজিন, ট্রাইক্লোরোইথিলিন, ফর্মালডিহাইড, জাইলিন শোষণ করে। এতে গ্রীষ্মে ফুটবে খুব চমৎকার সাদা ফুল। তবে বিড়াল, কুকুর আর বাচ্চাদের কাছে থেকে দুরে রাখুন এ গাছ। কারণ গলায় বা পেটে গেলে চুলকাবে।

৬। অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীঃ
অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী আমাদের কাছে একটি অতি পরিচিত উদ্ভিদ। অ্যালোভেরার বাংলা নাম ঘৃতকুমারী। তবে সারাবিশ্বের মানুষ একে অ্যালোভেরা হিসাবে চিনে। এটি একটি কাণ্ডবিহীন রসাল এবং শাসযুক্ত গাছ। এই গাছটি গড়ে ৬০-১০০ সেমি লম্বা হয়। পাতা ১০-২০ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। পাতার দুইপাশে কাঁটা থাকে এবং পাতা দেখতে অনেকটা চ্যাপ্টা আকৃতির। এই গাছের ফুলও অনেক দর্শণীয়। অ্যালোভেরার আদি বাস উওর-আফ্রিকা এবং কেনারিদিপুঞ্জে। ক্যারলিনিয়াস সর্বপ্রথম অ্যালোভেরার নামকরন করেন। রূপচর্চা শুরু করে অ্যালোভেরা ঔষধি গুণাগুণ সমৃদ্ধও। বহু বছর ধরে মানুষ অ্যালোভেরাকে ঔষধি গাছ হিসেবে ব্যবহার করে আসছে।ঘরের বাতাস বিশুদ্ধ করতেও অ্যালোভেরা কাজ করে। এটি বাতাসে থাকা বেনজিন ও ফরমালডিহাইড দূর করতে খুব কার্যকরী। পাশাপাশি যখন বাতাসে থাকা ক্ষতিকর কেমিক্যালের পরিমাণ খুব বেশি বেড়ে যায়, তখন এর পাতায় ছোট ছোট বাদামি দাগ পড়ে। এর মাধ্যমে আপনি সহজেই আপনার ঘরে থাকা বিষাক্ত পদার্থের মাত্রা বুঝে নিতে পারবেন। অ্যালোভেরা পর্যাপ্ত সূর্যের আলোয় সবচেয়ে ভালোমতো বেড়ে ওঠে।

৭। রাবার প্ল্যান্টঃ
ফিকাস ইলাস্টিক (সবচেয়ে বেশি রাবার প্ল্যান্ট, রাবার ট্রি বা রাবার ট্রি গাছ হিসাবে পরিচিত) এটি একটি জনপ্রিয় হাউজপ্ল্যান্ট কারণ এর মোমের প্রলেপযুক্ত পাতার জন্যে। গৃহপালিত হাউজপ্ল্যান্ট হিসাবে রাবার গাছ ছয় থেকে দশ ফুট লম্বা পর্যন্ত যে কোনও জায়গায় বৃদ্ধি পায়। রাবার প্ল্যান্ট তাদের অপ্রতিরোধ্য উচ্চতা এবং সুন্দর পাতার জন্য পরিচিত।

৮। গোল্ডেন পথোস বা মানিপ্লান্টঃ
মানিপ্ল্যান্টকে সৌভাগ্যের গাছও বলা হয়। ধারণা করা হয়, এই গাছ বাড়িতে বা অফিসে লাগালে, বাড়ির সুখ- শান্তি আর ঐশ্বর্য বৃদ্ধি পায়। এর কারণ হিসেবে কথিত আছে- গাছের প্রত্যেকটি শাখায় ৫টি করে পাতা থাকে। এই পাঁচটি পাতা ধাতু, কাঠ, জল, আগুন ও পৃথিবীর প্রতীক। এই পাঁচটি উপাদান সমৃদ্ধিকে আকর্ষণ করে। যে কোনো পরিবেশে বেঁচে থাকার অদ্ভুত ক্ষমতা রাখে। আলো ছাড়াও বেঁচে থাকতে পারে, তেমন কোনো যত্নেরও প্রয়োজন হয় না। আপনার ঘরের যেকোনো কোনায় এই লতানো গাছটি দূষণ শোষণ করে বাতাসকে বাসযোগ্য করে রাখবে। এটি বেনজিন, ট্রাইক্লোরোইথিলিন, ফর্মালডিহাইড, জাইলিন শোষণ করে।

৯। উইপিং ফিগঃ
এটি ওয়েপিং ফিগার বা ফিকাস ট্রি নামেও পরিচিত। নাসার স্টাডি অনুসারে, এই বাড়ির প্ল্যান্ট ইনডোর-এয়ার টক্সিন ফর্মালডিহাইড এবং জাইলিন অপসারণে দক্ষতার সাথে সক্ষম।

১০। অর্কিডঃ
অর্কিড হচ্ছে সপুষ্পক উদ্ভিদের একটি পরিবারের নাম। এরা রঙিন, সুগন্ধি আর বহুলবিস্তৃত হয়। অ্যাাস্টারাসি পরিবারসহ, দুটি বৃহৎ পরিবারে বর্তমানে ৮৮০টি গণে ২১,৯৫০ থেকে ২৬,০৪৯টি গৃহীত প্রজাতি আছে। সিংহভাগ অর্কিডই পরাশ্রয়ী, তবে ভূমিজ অর্কিডও আছে, আছে মৃতজীবীও। অর্কিড এর সৌন্দর্যের তুলনা নেই। বিছানার পাশে অর্কিড রাখলে ঘরের সৌন্দর্যই পালটে যায়। এই গাছ অ্যালোভেরা, স্নেক প্ল্যান্ট ও অশ্বত্থ গাছের মতো অক্সিজেনও ত্যাগ করে। ফলে ঘরের বাতাস বিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে অর্কিড।

১১। চাইনিজ এভারগ্রিনঃ
ইন্ডোর গাছ হিসাবে চাইনিজ এভারগ্রিন গাছ খুবই পরিচিত । নাম থেকেই বোঝা যাচ্ছে যে এটির উৎপত্তি চীনে। সে দেশে এটি খুব জনপ্রিয়ও। বাড়িতে রাখতে পারেন এই গাছ। একদিকে যেমন বিষাক্ত উপাদান সরে যেয়ে বাতাস বিশুদ্ধ থাকবে যেমনি সৌন্দর্যও বর্ধন হবে। বাতাসকে দূষণ মুক্ত করে, বাতাসকে বিভিন্ন ক্ষতিকারক পদার্থ মুক্ত করে। কিন্তু একে লালন পালনের জন্য খুব বেশি যত্নের প্রয়োজন হয় না। ছায়াতে ভাল থাকে এরা। তবে খেয়াল রাখতে হয় যেন টবের মাটি ভিজে থাকে।

১২। গারবেরা ডেইজিঃ
বাগানের সৌন্দর্যায়নের জন্য জারবেরা একটি অনন্য নাম। কিন্তু এর বিপুল পরিমাণ অক্সিজেন উৎপাদন ক্ষমতা এবং বাতাস থেকে দূষিত কণা দূর করার ক্ষমতা সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা নেই। তবে এর জন্য শীতকাল ছাড়া সারা বছরই পর্যাপ্ত সূর্যরশ্মি প্রয়োজন হয়। ভালো করে পানি দিতে হয়, যাতে মাটি সব সময় ভিজে থাকে। শোওয়ার ঘর এই গাছ রাখার আদর্শ জায়গা।

১৩। নিম গাছঃ
নিমের গুণাগুণ অপরিসীম। এটিও বাতাস শুদ্ধ করতে সাহায্য করে। নিম গাছ সাধারণত বাড়ির বাইরে থাকে। কিন্তু ভেতরেও নিম গাছ লাগানো যেতে পারে। বিশেষ করে বাড়ির মাঝখানে নিম গাছ রাখলে ফল মেলে ভালো। বাতাস শুদ্ধ করা ছাড়া পোকামাকড় দূর করতেও সাহায্য করে নিম গাছ।

১৪। জুঁই গাছঃ
জুঁই ফুল থেকে নির্গত প্রাকৃতিক সুগন্ধ মস্তিষ্কে আরাম দেয়। সেই সঙ্গে ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে। এ কারণে যাদের ঘুমের সমস্যা রয়েছে তারা ঘরে এ ফুলের গাছটি রাখতে পারেন।

১৫। তুলসী গাছঃ
এর গুণাগুণ সম্পর্কে বাড়তি বলার কিছু নেই। ঘরের ভিতর তুলসী গাছ রাখলে ২০ ঘণ্টা পর্যন্ত অক্সিজেন সরবরাহ করবে। শুধু তাই নয়, কার্বন মনোক্সাইড, কার্বন-ডাই-অক্সাইড ও সালফার-ডাই-অক্সাইডের মতো বিষাক্ত গ্যাসগুলিকে শোষণ করে ঘরের বাতাসকে পরিশুদ্ধ করে তুলসী।
সূত্রঃ NASA Clean Air Study

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
ব্রেকিং নিউজ২৪.কম :-& ফেসবুক-১ :-& ফেসবুক-২
[email protected]

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মে, ২০২১ রাত ১০:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ঢাকা শহরের মানুষ দরকারী পরিমাণ অক্সিজেন পাচ্ছে না; কোন গাছ ঘরে বেশী অক্সিজেন উৎপন্ন করতে পারে?

২৬ শে মে, ২০২১ রাত ১০:২৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

গাজীসাব উপরোক্ত সব গুলি গাছই ঘরে অক্সিজেন উৎপন্ন করে। তবে
বাতাস থেকে ফর্মালডিহাইড পরিশোধন করার সবচেয়ে কার্যকরী গাছ
হচ্ছে বাঁশ পাম গাছ। বাঁশ পাম গাছ বাতাস থেকে বেন্জেনে, ফর্মালডিহাইড,
ট্রাইক্লোরোইথিলিন নামক বিষাক্ত দূষণ মুক্ত করে। আকর্ষণীয় এ বাঁশ
৮ দশমিক ৪ স্কোর নিয়ে নাসার বাতাস বিশুদ্ধ করা
উদ্ভিদের শীর্ষ তালিকায় রয়েছে।

২| ২৬ শে মে, ২০২১ রাত ১১:১১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শেষের তিনটা অর্থাৎ নিম, জুঁই আর তুলসি মনে হয় আমাদের দেশে সুলভ। বাকিগুলি মনে হয় সহজে পাওয়া যায় না।

২৬ শে মে, ২০২১ রাত ১১:২৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

কথায় আছে টাকায় বাঘের দুধও মিলে !
টাকা হলে সবই পাওয়া যায়। আর এসব
বিলাশিতা করে তারাই যাদের টাকা আছে!

৩| ২৬ শে মে, ২০২১ রাত ১১:৩৮

জটিল ভাই বলেছেন:
আমি যদি আমার পোস্টগুলোতে নিজের তোলা এসব গাছের একটা করে ছবি যুক্ত করে দেই তবে কি আমার পোস্ট/ব্লগের আবহাওয়া বিশুদ্ধ থাকবে? যেমন ধরেন আপনার পোস্টের ১৫টা গাছের ছবি দিয়ে প্রতিদিন ১৫টা করে পোস্ট দিলাম.....

২৬ শে মে, ২০২১ রাত ১১:৫৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

চেষ্টা করতে দোষ কি !
একজনতো পরের গোয়ালে
ধুয়া দিতে দিতে ক্লান্ত !!

৪| ২৭ শে মে, ২০২১ রাত ১২:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: খুবই সুন্দর একটা পোষ্ট দিয়েছেন।

২৭ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:৫৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনার গুরু কিন্তু বলবেন গার্বেজ !!

৫| ২৭ শে মে, ২০২১ রাত ১২:৪৬

কামাল১৮ বলেছেন: শিক্ষনিয় পোষ্ট।

২৭ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:৫৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

কিন্তু দুঃখ সেখানেই
যখন মানুষ শিক্ষা নিতে চায়না।

৬| ২৭ শে মে, ২০২১ রাত ২:০৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বাহ!! চমৎকার হয়েছে।
ইন্ডোর প্লান্টের মধ্যে কিছু আছে ক্ষতিকরও।

২৭ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:৫৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ জলদস্যু ভা্ই।
যার ভিতর দোষ আছে তার
মাঝে কিছু গুনও আছে। জীবন
রক্ষাকারী ওষুধের পাশ্ব প্রতিক্রিয়া
যেমন থাকে। সে যা হোক
ইনডোর প্লান্টের ক্ষতিকারক
দিক তুলে ধরে আগে একটি
পোস্ট দিয়ে ছিলাম। আশা করি
পড়ে দেখবেন।

৭| ২৭ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:১৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সেটির কথা আমার মনে আছে।

২৯ শে মে, ২০২১ রাত ২:৩৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

্আপনাকে ধন্যবাদ দাদা মনে রাখার জন্য !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.