![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কবিতা লিখব বলে তো প্রেম করিনি
আমরা হাত ধরাধরি করে হাঁটতে চেয়েছিলাম।
প্রত্যহ তিন কিলোমিটার বা তারও বেশি।
তোমার মত আমারও হাঁটতে ভালো লাগে।
বন্ধুরা বলে, আমি নাকি ঘোড়ার মতন হাটি
টগবগ টগবগ করে। হে হে হে ...
বান্ধবীদের সাথে হাঁটতে গেলে চেঁচিয়ে ওঠে
" অই এত জোরে হাঁটিস ক্যান ।"
আমাকে পিছন ফিরে ওদের জন্য অপেক্ষা করতে হয়।
আমার হাটার ধরনটাই এমন।
হাঁটতে হাঁটতে ভীষণ ক্লান্ত হলেও হাটি।
এর উপকারিতা অনেক, রাতে ভালো ঘুম হয়।
কতদিন তোমার হাত ধরে হাটি না!
মনে পরে একবার বাবলা আর কৃষ্ণচূড়ার
ঘনকালো ছায়ার মায়ায় হাঁটতে হাঁটতে
ইউক্যালিপটাসের সটান রাস্তায় পৌঁছে গেছিলাম ?
বোকার মত প্রশ্ন করলাম।
তোমার স্মরণশক্তি অনেক ভালো, আমিই ভুলে যাই।
তোমাকে দেয়া প্রতিশ্রুতি ভুলে যাই
হরহামেশাই ভুলি নানান স্মৃতি
এমনকি ভুলে যাই তোমার আমার প্রথম দিন।
জানি এসব হল এক ধরনের নিষ্ঠুরতা ।
অনেক কষ্ট পাও তুমি, আর সেটাই স্বাভাবিক।
পরে মনে পরলে অনুতাপে মরে যাই।
এভাবেই চলতে থাকে।
তোমার আমার হাঁটা হয় না।
দীর্ঘ বিরতিতে যখন তোমার আমার দেখা হয়
তখন আমরা নির্জনতা খুজি প্রথমত, সাথে গায়ের গন্ধ।
বিশ্ব উষ্ণ হচ্ছে প্রতিনিয়ত
এখন হাঁটতে গেলেই গরম লাগে।
তার চে' বরং পংখিরাজ রিক্সার হুড তুলে ঘোরাটাই উত্তম।
তাছাড়া হাঁটতে গিয়ে রাস্তার পাশের ঘাসে বসাও বিপদ।
পিপড়া থেকে শুরু করে পিচ্চি সাপ।
ছিনতাইকারি আর ক্ষমতা-অলাদের উৎপাত।
এর চে' রেস্টুরেন্টের আধো আলো ছায়াই নিরাপদ।
প্রত্যহ খুন হওয়া এই শহরে নিরাপত্তাহিনতাই আমরাও ভুগি।
হাঁটা হয় না আমাদের।
বাধ্য হয়ে দুজনে আশ্রয় নেই কবিতায় , সামাজিক যোগাযোগে।
কি মিহি গোলযোগে দেখো তুমি আমি যোগাযোগস্বল্পতায়
এখন একলা হাটি প্রায় সবদায়।
২৬ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:৪০
নুরুল মিলন বলেছেন: ধন্যবাদ। অভ্রতে লেখা। কিছু ভুল মেনে নিই আর কিছু মেনে নিতে হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:২৯
আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ বলেছেন: ভাল হয়েছে তবে বানান ভুল।